চলুন, সোজাসাপটা জেনে নিই হাই প্রেশার আর স্ট্রোকের মধ্যে সম্পর্কটা কী।
Image Source: istockphoto.com
খুব সহজ করে বললে, আপনার ধমনীর মধ্যে দিয়ে রক্ত চলার সময় যদি দেয়ালে খুব বেশি চাপ দেয়, সেটাই হলো হাই ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ।
Image Source: istockphoto.com
স্বাভাবিক: ১২০/৮০ (বারোর ওপর আট) হাই প্রেশার: ১৪০/৯০ (চোদ্দর ওপর নয়) বা তারও বেশি
Image Source: istockphoto.com
হ্যাঁ, বাড়াতে পারে। প্রেশার কন্ট্রোলে না রাখলে ব্রেইন স্ট্রোক হতে পারে। যার অন্যতম বড় কারণই হলো এই হাই প্রেশার।
Image Source: istockphoto.com
হাই প্রেশারের সবচেয়ে ভয়ের ব্যাপার হলো, বেশিরভাগ সময়ই এর কোনো লক্ষণ বোঝা যায় না। অথচ এটা ভেতরে ভেতরে শরীরের সর্বনাশ করতে থাকে।
Image Source: istockphoto.com
শুধু স্ট্রোকই নয়, হাই প্রেশারের জন্য হার্ট অ্যাটাক হতে পারে, হার্ট দুর্বল হয়ে (ফেল) যেতে পারে, এমনকি কিডনি পর্যন্ত নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
Image Source: istockphoto.com
1) খামোখা প্রচণ্ড মাথা ব্যথা। 2) মাথা ঘোরা বা ঘাড় ব্যথা। 3) বমি বমি ভাব বা গা গোলানো। 4) মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া। 5) রাতে ঘুম না আসা।
Image Source: istockphoto.com
1) সাধারণত বয়স ৪০ পেরোলে ঝুঁকি বাড়ে। 2) ওজন যদি খুব বেশি হয়। 3) পরিবারে বাবা-মা বা কারও হাই প্রেশারের সমস্যা থাকলে।
Image Source: istockphoto.com
দোষ আমাদের জীবনযাপনের! যেমন - 1) পাতে বেশি লবণ খাওয়া। 2) বিড়ি-সিগারেট বা মদ্যপান। 3) একদম গা নাড়ানো বা ব্যায়াম না করা। 4) সব সময় টেনশনে থাকা।
Image Source: istockphoto.com
1) ওজনটা ঠিক রাখতেই হবে। 2) রোজ একটু হাঁটাহাঁটি বা ব্যায়াম করুন। 3) অহেতুক টেনশন করা ছাড়ার চেষ্টা করুন।
Image Source: istockphoto.com
1) কাঁচা লবণ একদম বাদ দিন। 2) ধূমপান বা মদ্যপান পুরোপুরি ছাড়ুন। 3) তেল-চর্বি কমিয়ে সবুজ শাকসবজি আর ফলমূল বেশি করে খান।
Image Source: istockphoto.com
কথা হলো, প্রেশার কন্ট্রোলে রাখলে স্ট্রোকের ভয়ও কম। বয়স চল্লিশ পেরোলেই মাঝে মাঝে প্রেশারটা চেক করান। আর অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলুন।
Image Source: istockphoto.com