আমরা আমাদের আর্টিকেলে মাধ্যমিক (দশম শ্রেণী) ভূগোলের দ্বিতীয় অধ্যায় “বায়ুমণ্ডল” -এর “বায়ুমণ্ডলের তাপ, উষ্ণতা ও বিশ্ব উষ্ণায়ন” বিভাগের কিছু গুরুত্বপূর্ণ “সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর” নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলো মাধ্যমিক (দশম শ্রেণী) ভূগোল পরীক্ষার জন্য ও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

ইনসোলেশন কী?
ইংরেজিতে incoming solar radiation -কে সংক্ষেপে ইনসোলেশন (insolation) বলে। সূর্য থেকে আগত রশ্মির প্রভাবে প্রধানত ভূপৃষ্ঠ ও বায়ুমণ্ডল উত্তপ্ত হয়। সূর্য থেকে বিকিরিত শক্তির মাত্র 200 কোটি ভাগের এক ভাগ ক্ষুদ্র আলোক তরঙ্গরূপে পৃথিবীতে এসে পৌঁছোয়। একে সূর্যরশ্মির তাপীয় ফল বা ইনসোলেশন বলে।
সমোষ্ণরেখা কাকে বলে?
কোনো নির্দিষ্ট সময়ে ভূপৃষ্ঠের যে সকল স্থানের উষ্ণতা এক রকম থাকে, সেই স্থানগুলিকে আবহ-মানচিত্রে যে রেখা দ্বারা যুক্ত করা হয়, তাকে সমোষ্ণরেখা বলে।
কোনো স্থানের বায়ুর উষ্ণতার তারতম্যের যে-কোনো ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ কারণ উল্লেখ করো।
বায়ুর উষ্ণতার তারতম্য হয় বিভিন্ন কারণে। এদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ছয়টি কারণ হল –
- অক্ষাংশ,
- দিনরাত্রির দৈর্ঘ্য,
- ভূমির উচ্চতা,
- পর্বতের অবস্থান,
- ভূমির ঢাল এবং
- সমুদ্র থেকে দূরত্ব।
বায়ুমণ্ডল কী কী পদ্ধতিতে উত্তপ্ত হয়?
বায়ুমণ্ডল প্রধানত পরিবহণ, পরিচলন, বিকিরণ – এই তিনটি পদ্ধতিতে উত্তপ্ত হয়। এ ছাড়াও অ্যাডভেকশন, প্রত্যক্ষ ও প্রতিফলিত সৌরবিকিরণ শোষণ, ভূগর্ভস্থ তাপ, লীনতাপ সংযোজন, আগ্নেয়গিরির তাপ প্রভৃতির কারণে বায়ুমণ্ডল উত্তপ্ত হয়।
দৈনিক গড় উষ্ণতা কাকে বলে?
কোনো স্থানে দিনের সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন উষ্ণতার যোগফলকে 2 দিয়ে ভাগ করলে যে ভাগফল পাওয়া যায় সেই ভাগফলই হল ওই স্থানের দৈনিক গড় উষ্ণতা। ধরা যাক, কোনো দিনের সর্বোচ্চ উষ্ণতা 30°C এবং সর্বনিম্ন উষ্ণতা 16°C, তবে সেখানকার গড় উষ্ণতা হবে \(=\frac{30+16}2=\frac{46}2=23\)°C।
উষ্ণতার প্রসর কাকে বলে?
সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পার্থক্যকে উষ্ণতার প্রসর বলে। কোনো দিনের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পার্থক্যকে দৈনিক উষ্ণতার প্রসর বলে। একইভাবে মাসিক সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পার্থক্যকে মাসিক উষ্ণতার প্রসর এবং কোনো বছরের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন উষ্ণতার মান দুটির গড় তাপমাত্রার পার্থক্যকে বার্ষিক উষ্ণতার প্রসর বলে।
উষ্ণতা পরিমাপের এককগুলি কী কী?
উষ্ণতা পরিমাপের প্রধান একক হল –
- ডিগ্রি সেলসিয়াস (°C) এবং
- ডিগ্রি ফারেনহাইট (°F)।
উষ্ণতার নিয়ন্ত্রক আসলে কী?
পৃথিবীপৃষ্ঠের তাপমাত্রা সর্বত্র সমান নয়। অনেকগুলি বিষয়ের ওপর পৃথিবীর নানাস্থানের তাপমাত্রা নির্ভরশীল। এইসব বিষয়গুলিকে একত্রে উষ্ণতার নিয়ন্ত্রক বলে।
অ্যালবেডো কী?
সূর্য থেকে আগত সৌর বিকিরণের শতকরা 34 ভাগ বৃহৎ তরঙ্গরূপে মহাশূন্যে ফিরে যায় এবং এর দ্বারা ভূপৃষ্ঠ ও বায়ুমণ্ডল উত্তপ্ত হতে পারে না, একে পৃথিবীর অ্যালবেডো বলে।
কার্যকরী সৌর বিকিরণ কী?
সূর্যতাপের শতকরা 34 ভাগ পৃথিবীতে এসে আবার মহাশূন্যে ফেরত যায়। বাকি 66 ভাগের 19 ভাগ বায়ুমণ্ডল প্রত্যক্ষভাবে শোষণ করে এবং 47 ভাগ ভূপৃষ্ঠে এসে পৌঁছলে ভূপৃষ্ঠ-সংলগ্ন বায়ুমণ্ডল উত্তপ্ত হয়। একেই কার্যকরী সৌরবিকিরণ বলে।
সৌর ধ্রুবক কী?
সূর্য থেকে পৃথিবীর গড় দূরত্বে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল প্রতি একক ক্ষেত্রফলে সূর্য থেকে যে পরিমাণ বিকিরিত শক্তি গ্রহণ করে, তাকে সৌর ধ্রুবক বলে।
সৌরকলঙ্ক কী?
সূর্য একটি জ্বলন্ত গ্যাসপিণ্ড। পৃথিবী থেকে মাঝে মাঝে এই সূর্যপৃষ্ঠে কিছু কালো দাগ দেখা যায়। এদেরই বলে সৌরকলঙ্ক। সূর্যের অভ্যন্তরের উষ্ণতা প্রায় 1.5 কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং পৃষ্ঠদেশের উষ্ণতা প্রায় 5600°C। এজন্য ওই প্রচণ্ড উত্তপ্ত অভ্যন্তর থেকে অনবরত উত্তপ্ত গ্যাসের স্রোত বাইরের দিকে প্রবাহিত হচ্ছে। এর মধ্যে যেসব জায়গায় সূর্যের চুম্বকীয় ক্ষেত্র খুব শক্তিশালী হয়ে ওঠে, সেখানে ওই বহির্মুখী উত্তপ্ত গ্যাসের স্রোত বাধা পায়। ফলে সেখানে উত্তাপ কিছুটা কমে যায় এবং ওই কম উত্তাপের জায়গাগুলিই পৃথিবী থেকে কালো দেখায়।
বৈপরীত্য উষ্ণতা কাকে বলে?
বায়ুমণ্ডলের নীচের অংশে ট্রপোস্ফিয়ার স্তরে উচ্চতা বাড়লে উষ্ণতা কমে। কিন্তু কোনো কোনো সময় উচ্চতা বাড়ার সাথে সাথে উষ্ণতা না কমে বেড়ে যায়। একে বলে বৈপরীত্য উষ্ণতা। সাধারণত পার্বত্য উপত্যকায় শান্ত মেঘমুক্ত রাতে পর্বতের ওপর অংশের ঠান্ডা ও ভারী বায়ু ক্যাটাবেটিক বা নিকাশি বায়ুরূপে পর্বতের ঢাল বরাবর নীচের উপত্যকায় নেমে এলে এই বৈপরীত্য উষ্ণতা সৃষ্টি হয়।
অ্যালবেডোর 34% সৌরকিরণ কার মাধ্যমে, কত পরিমাণে প্রতিফলিত হয়ে মহাশূন্যে ফিরে যায়?
পৃথিবীর 34 শতাংশ অ্যালবেডোর মধ্যে, 25 শতাংশ মেঘপুঞ্জ থেকে, 7 শতাংশ বায়ুমণ্ডল থেকে এবং 2 শতাংশ ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রতিফলিত হয়ে মহাশূন্যে ফিরে যায়।
এল নিনো কী?
দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে পেরু ও ইকুয়েডরের উপকূলে কোনো কোনো বছর ক্রিসমাসের সময় উত্তরমুখী শীতল পেরু স্রোতের পরিবর্তে যে দক্ষিণমুখী উষ্ণ সমুদ্রস্রোতের আবির্ভাব ঘটে, সেই ঘটনাকে ‘এল নিনো’ বলে। এল নিনোর প্রভাবে পৃথিবীর বিভিন্ন অংশের আবহাওয়ায় অস্বাভাবিক গোলযোগ দেখা যায়।
দৈনিক গড় উষ্ণতার সূত্রটি লেখো।
যেমন – ধরা যাক, কোনো স্থানে কোনো দিনের সর্বোচ্চ উষ্ণতা হল 36°C এবং সর্বনিম্ন উষ্ণতা 24°C। সুতরাং স্থানটির সেই দিনের গড় উষ্ণতা বা ‘দৈনিক গড় উষ্ণতা’ হল = (36°C + 24°C) ÷ 2 = 30°C।
পৃথিবীর উষ্ণমণ্ডল কোনটি?
পৃথিবীর উত্তর ও দক্ষিণে 23½° উত্তর ও দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যের অংশটি উষ্ণমণ্ডলের অন্তর্গত। এখানকার গড় উষ্ণতা 27°C। এই অঞ্চলে ঋতুভেদ খুব বেশি দেখা যায় না।
নাতিশীতোষ্ণমণ্ডল কোনটি?
পৃথিবীর 23½° উত্তর ও দক্ষিণ থেকে 66½° উত্তর ও দক্ষিণ পর্যন্ত অংশ নাতিশীতোয়মণ্ডল | এখানকার গড় তাপমাত্রা 0-27°C। এই অংশকে উত্তর গোলার্ধে উত্তর নাতিশীতোষ্ণমণ্ডল এবং দক্ষিণ গোলার্ধে দক্ষিণ নাতিশীতোষ্ণমণ্ডল বলা হয়। আবার এই অংশকে উষ্ণ নাতিশীতোষ্ণমণ্ডল ও শীতল নাতিশীতোষ্ণমণ্ডল—এই দুই ভাগেও ভাগ করা হয়।
পৃথিবীর কোন্ অংশটি হিমমণ্ডল?
উভয় গোলার্ধে 66½° উত্তর ও দক্ষিণ থেকে 90° উত্তর ও দক্ষিণ পর্যন্ত অংশ হিমমণ্ডলের অন্তর্গত। এই অংশের গড় উষ্ণতা 0°C -এর কম থাকে। এখানেও নিরক্ষীয় অঞ্চলের মতো কোনো ঋতুপরিবর্তন হয় না।
তাপ বিষুবরেখা কাকে বলে?
কোনো নির্দিষ্ট সময়ের প্রতিটি দ্রাঘিমারেখায় প্রাপ্ত সর্বোচ্চ উষ্ণতাকে যোগ করলে যে কাল্পনিকরেখা পাওয়া যায় তাকে তাপ বিষুবরেখা বলে। এই রেখাটি 5° উত্তর অক্ষরেখা বরাবর অবস্থান করে।
সিক্সের লঘিষ্ঠ ও গরিষ্ঠ থার্মোমিটার কী?
সিক্সের লঘিষ্ঠ এবং গরিষ্ঠ থার্মোমিটারের সাহায্যে দিনের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এবং দিনের গড় তাপমাত্রা নির্ণয় করা যায়।
গ্রিনহাউস প্রভাব কী?
বায়ুমণ্ডলে বিভিন্ন প্রকার গ্রিনহাউস গ্যাসের উপস্থিতির জন্য পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধির ঘটনাকে গ্রিনহাউস প্রভাব বলে। বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইড, মিথেন, ক্লোরোফ্লুরোকার্বন প্রভৃতি। গ্রিনহাউস গ্যাসগুলি পৃথিবী থেকে প্রতিফলিত দীর্ঘতরঙ্গের পার্থিব রশ্মিগুলিকে শোষণ করে এবং তারই প্রভাবে নিম্ন বায়ুমণ্ডলীয় তাপমাত্রা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।

কয়েকটি গ্রিনহাউস গ্যাসের নাম করো।
কয়েকটি গ্রিনহাউস গ্যাস হল –
- কার্বন ডাইঅক্সাইড,
- মিথেন,
- ক্লোরোফ্লুরোকার্বন,
- কার্বন মনোক্সাইড,
- নাইট্রাস অক্সাইড,
- জলীয়বাষ্প,
- ক্লোরোফ্লুরোকার্বন প্রভৃতি।
এর মধ্যে কার্বন ডাইঅক্সাইড সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গ্রিনহাউস গ্যাস।
বিকিরণ পদ্ধতি কাকে বলে?
কোনো মাধ্যম ছাড়াই বা মাধ্যম থাকলেও তাকে উত্তপ্ত না করে তাপ এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুতে চলে গেলে, তাকে বিকিরণ পদ্ধতি বলে। উত্তপ্ত ভূপৃষ্ঠ দীর্ঘ তরঙ্গরূপে তাপ বিকিরণ করে বায়ুমণ্ডলকে উত্তপ্ত করে। মেঘহীন পরিষ্কার আকাশে তাপ বিকিরণ দ্রুত হয়।
পরিবহণ পদ্ধতি কী?
যে পদ্ধতিতে কোনো পদার্থের উষ্ণতর অংশ থেকে শীতলতর অংশে তাপ সঞ্চালিত হয়, কিন্তু পদার্থের অণুগুলি স্থান পরিবর্তন করে না, তাকে পরিবহণ বলে। এই প্রক্রিয়ায় উত্তপ্ত ভূপৃষ্ঠ-সংলগ্ন বায়ুস্তর থেকে ক্রমান্বয়ে ওপরের বায়ুস্তরে তাপ সঞ্চালিত হয়। পরিবহণ প্রক্রিয়া মূলত দিনের বেলায় ঘটে থাকে।
পরিচলন পদ্ধতি বলতে কী বোঝ?
ভূপৃষ্ঠ-সংলগ্ন উষ্ণ বায়ু প্রসারিত ও হালকা হয়ে ওপরে উঠে যায় এবং চারপাশের শীতল ভারী বায়ু ওই শূন্যস্থান পূরণ করতে এসে উষ্ণ ও হালকা হয়ে পুনরায় ওপরে উঠে যায়। এইভাবে বায়ুর চক্রাকার আবর্তনের মাধ্যমে বায়ুমণ্ডল উত্তপ্ত হয়, একেই পরিচলন পদ্ধতি বলে। পৃথিবীর নিরক্ষীয় অঞ্চলে সূর্যরশ্মি লম্বভাবে পড়ায় এই প্রক্রিয়া নিরক্ষীয় অঞ্চলে বেশি দেখা যায়।
অ্যাডভেকশন কী?
ভূপৃষ্ঠের সমান্তরালে অনুভূমিকভাবে বায়ুপ্রবাহের মাধ্যমে উষ্ণ অঞ্চল থেকে শীতল অঞ্চলের দিকে তাপ সঞ্চালিত হয়, এই পদ্ধতিকে অ্যাডভেকশন বলে। এই পদ্ধতির মাধ্যমে নিরক্ষীয় অঞ্চল থেকে মেরু অঞ্চলের দিকে তাপ পরিবাহিত হয়ে থাকে।
বিশ্ব উষ্ণায়ন কী?
বিশ্ব উষ্ণায়ন হল পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধির ঘটনা। ক্ষুদ্র তরঙ্গরূপে যেসব সৌর বিকিরণ পৃথিবীতে এসে পৌঁছোয় তারাই পৃথিবীকে উষ্ণ করে আর কিন্তু ওই তাপ দীর্ঘ তরঙ্গরূপে মহাশূন্যে ফিরে যায়। এর ফলে তাপের একটা সমতা তৈরি হয়। কিন্তু মানুষের অবিবেচনা প্রসূত কাজের জন্য বায়ুমণ্ডলের নীচের স্তরে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় ওই তাপতরঙ্গ ফিরে যেতে পারে না। এতে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। পৃথিবীর স্বাভাবিক উষ্ণতা অপেক্ষা এরূপ ক্রমবর্ধমান উষ্ণতা বৃদ্ধির ঘটনাকে পরিবেশবিদরা বিশ্ব উষ্ণায়ণ নামে অভিহিত করেছেন।
কলকাতা থেকে লন্ডনের উষ্ণতা কম হয় কেন?
কলকাতার অক্ষাংশগত অবস্থান 22°34′ উত্তর এবং লন্ডনের অক্ষাংশগত অবস্থান 51°30′ উত্তর। লন্ডন কলকাতা শহরের তুলনায় উচ্চ অক্ষাংশে অবস্থিত হওয়ায় লন্ডনে কলকাতার তুলনায় তির্যকভাবে সূর্যরশ্মি পতিত হয়। সেই কারণে লন্ডনের উষ্ণতা কলকাতার উষ্ণতার তুলনায় কম হয়।
তাপমাত্রার প্রসরের বৈশিষ্ট্য লেখো।
তাপমাত্রার প্রসরের বৈশিষ্ট্যগুলি হল –
- নিরক্ষীয় অঞ্চলে পৃথিবীর তাপমাত্রার প্রসর সবচেয়ে কম,
- উচ্চ অক্ষাংশে তাপমাত্রার প্রসর সবচেয়ে বেশি হয়,
- একই অক্ষাংশে জলভাগের ওপর তাপমাত্রার প্রসর কম, কিন্তু স্থলভাগের ওপর তাপমাত্রার প্রসর বেশি হয়।
আমরা আমাদের আর্টিকেলে মাধ্যমিক (দশম শ্রেণী) ভূগোলের দ্বিতীয় অধ্যায় “বায়ুমণ্ডল” -এর “বায়ুমণ্ডলের তাপ, উষ্ণতা ও বিশ্ব উষ্ণায়ন” বিভাগের কিছু গুরুত্বপূর্ণ “সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর” নিয়ে আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নগুলো মাধ্যমিক (দশম শ্রেণী) ভূগোল পরীক্ষার জন্য ও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই প্রশ্নগুলি মাধ্যমিক (দশম শ্রেণী) পরীক্ষা বা চাকরির পরীক্ষায় প্রায় দেখা যায়। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হয়েছে। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হয়েছে। আপনাদের কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা হলে, আপনারা আমাদের সাথে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন, আমরা উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। তাছাড়া নিচে আমাদের এই পোস্টটি আপনার প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করুন, যাদের এটি প্রয়োজন হতে পারে। ধন্যবাদ।
 





মন্তব্য করুন