এই আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলা বইয়ের ‘কোনি‘ সহায়ক পাঠ থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করব – “মাদ্রাজ জাতীয় সাঁতার চ্যাম্পিয়নশিপের শেষ অনুষ্ঠান কীভাবে জমে উঠেছিল লেখো।” এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এর সঠিক উত্তর জানলে পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেতে সাহায্য করবে।
মাদ্রাজ জাতীয় সাঁতার চ্যাম্পিয়নশিপের শেষ অনুষ্ঠান কীভাবে জমে উঠেছিল লেখো।
- উপেক্ষিত কোনিতে ভরসা – মাদ্রাজ জাতীয় সাঁতার প্রতিযোগিতার শেষ দিনে শেষ প্রতিযোগিতা ৪×১০০ মিটার রিলেতে। ১০ পয়েন্ট সংগ্রহ করতে না পারলে বাংলার চ্যাম্পিয়ন হওয়া সম্ভব ছিল না। অমিয়া অসুস্থ হয়ে পড়লে বাংলাকে চ্যাম্পিয়ন করার শেষ ভরসা হয়ে ওঠে কোনি।
- প্রতিবাদী কোনি – কিন্তু উপেক্ষিত কোনি ক্রুদ্ধ কণ্ঠে ‘আমি নামব না’ বলে প্রতিবাদ জানায়। হিয়া কোনিকে ‘আনস্পোরটিং’ (আনস্পোর্টিং) বললে কোনির ভিতরের সংগ্রামী খেলোয়াড়ের সত্তা জেগে ওঠে।
- প্রতিযোগীদের চেষ্টা – বাংলার হয়ে শুরুটা করে হিয়া। পরবর্তী প্রতিযোগী পুষ্পিতাকে তিন মিটার এগিয়ে থাকার সুযোগ দিয়ে হিয়া নিজের রাউন্ড শেষ করে। বাংলার পরবর্তী প্রতিযোগী বেলা যথাসাধ্য চেষ্টা করে এবং বিপক্ষ প্রতিযোগীকে পিছনে ফেলে দেয়।
- কোনির ভূমিকা – বাংলার চতুর্থ প্রতিযোগী কোনি জলে নামার ঠিক আগেই বিধ্বস্ত ক্ষিতীশ সিংহ উপস্থিত হন। তাঁর গলায় আবার শোনা যায় ‘ফাইট, কোনি ফাইট।’ মহারাষ্ট্রের রমা যোশির তিন সেকেন্ড পরে কোনি জলে ঝাঁপিয়ে পড়ে। প্যান্থারের ক্ষিপ্রতায় ধাওয়া করে কোনি রমা যোশির আগেই বোর্ড স্পর্শ করে। ভিকট্রি স্ট্যান্ডে কোনির গলায় ঝোলানো হয় সোনার মেডেল। এই মেডেল হয়ে ওঠে এতদিনের সব অপমানের জবাব।
এই আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলা বইয়ের ‘কোনি‘ সহায়ক পাঠ থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন “মাদ্রাজ জাতীয় সাঁতার চ্যাম্পিয়নশিপের শেষ অনুষ্ঠান কীভাবে জমে উঠেছিল” তা নিয়ে বিশদভাবে আলোচনা করেছি। মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। আশা করি, এই নিবন্ধটি আপনার পড়াশোনায় সহায়ক হয়েছে। যদি কোনো প্রশ্ন থাকে বা অতিরিক্ত সহায়তা প্রয়োজন হয়, আপনি টেলিগ্রামে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। এছাড়াও, এই পোস্টটি আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না, যাতে তারাও উপকৃত হতে পারে। ধন্যবাদ!