দশম শ্রেণি – বাংলা – সিরাজদ্দৌলা – পাঠ্যাংশের ব্যাকরণ

Rahul

আজকের আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলার পঞ্চম পাঠের দ্বিতীয় অংশ ‘সিরাজদ্দৌলা’ থেকে কিছু পাঠ্যাংশের ব্যাকরণ নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলো মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এগুলো পরীক্ষায় প্রায়ই দেখা যায়। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হবে।

দশম শ্রেণি - বাংলা - সিরাজদ্দৌলা - পাঠ্যাংশের ব্যাকরণ
Contents Show

নিম্নরেখ পদগুলির কারক ও অকারক সম্পর্ক এবং বিভক্তি ও অনুসর্গ নির্দেশ করো।

সুতরাং কলকাতা জয়ের ইতিহাস তুমি জান।

উত্তর – জয়ের – সম্বন্ধপদ, ‘এর’ বিভক্তি। ইতিহাস – কর্মকারক, ‘শূন্য’ বিভক্তি।

আমি জানিলাম না আমাদের অপরাধ।

উত্তর – আমাদের – সম্বন্ধপদ, ‘এর’ বিভক্তি।

শুধু শান্তিভঙ্গের আশঙ্কায় আমি এতদিন তোমাদের সঙ্গে ভদ্র ব্যবহার করে এসেছি।

উত্তর – আশঙ্কায় – করণকারক, ‘য়’ বিভক্তি। আমি – কর্তৃকারক, ‘শূন্য’ বিভক্তি।

আপনিই পড়ুন, ওর হাতে দেবেন না।

উত্তর – ওর – সম্বন্ধপদ, ‘র’ বিভক্তি। হাতে – অধিকরণকারক, ‘এ’ বিভক্তি।

ভবিষ্যতে আর কখনো এদের ঘরে তুমি স্থান পাবে না।

উত্তর – ভবিষ্যতে – অধিকরণকারক, ‘এ’ বিভক্তি। তুমি – কর্মকারক, ‘শূন্য’ বিভক্তি।

তোমাদের কাছে আমি লাঞ্ছিত।

উত্তর – তোমাদের – সম্বন্ধপদ, ‘এর’ বিভক্তি।

আমার মন্ত্রীমণ্ডলও যুদ্ধের পক্ষপাতী নন।

উত্তর – মন্ত্রীমণ্ডলও – কর্তৃকারক, ‘শূন্য’ বিভক্তি।

তখন যেন আমাকে ভুলো না বন্ধু

উত্তর – বন্ধু – সম্বোধন পদ, ‘শূন্য’ বিভক্তি।

ওয়াটস সাহেবকে ওরকম করে বিদায় না দিলেও চলত।

উত্তর – সাহেবকে – কর্মকারক, ‘কে’ বিভক্তি।

ভাবা যখন উচিত ছিল, তখন যে কিছুই ভাবেননি জাঁহাপনা

উত্তর – জাঁহাপনা – সম্বোধন পদ, ‘শূন্য’ বিভক্তি।

তা হলে বাংলার সিংহাসনে এতদিনে অন্য নবাব বসতেন।

উত্তর – সিংহাসনে – অধিকরণকারক, ‘এ’ বিভক্তি। নবাব – কর্তৃকারক, ‘শূন্য’ বিভক্তি।

নবাবের কাজের সমালোচনাও সব সময়ে শোভন নয়।

উত্তর – নবাবের – সম্বন্ধপদ, ‘এর’ বিভক্তি। সব সময়ে – অধিকরণকারক, ‘এ’ বিভক্তি।

দরবার ত্যাগ করতে আমরা বাধ্য হচ্ছি জাঁহাপনা।

উত্তর – আমরা – কর্তৃকারক, ‘শূন্য’ বিভক্তি।

বাংলার এই দুর্দিনে আমাকে ত্যাগ করবেন না।

উত্তর – দুর্দিনে – অধিকরণকারক, ‘এ’ বিভক্তি।

মোহের বশে, মানুষ অনেক সময় অনেক অন্যায় কাজে প্রবৃত্ত হয়।

উত্তর – মোহের – সম্বন্ধপদ, ‘এর’ বিভক্তি। বশে – করণকারক, ‘এ’ বিভক্তি।

বাংলার ভাগ্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা।

উত্তর – ভাগ্যাকাশে – অধিকরণকারক, ‘এ’ বিভক্তি।

জনাব, পলাশির কথা আমাকে স্মরণ করিয়ে দিতে বলেছিলেন।

উত্তর – জনাব – সম্বোধন পদ, ‘শূন্য’ বিভক্তি। আমাকে – কর্মকারক, ‘কে’ বিভক্তি।

অন্তরে যে কথা দিনরাত গুমরে মরচে, তাই আজ ভাষায় প্রকাশ করচি।

উত্তর – অন্তরে – অধিকরণকারক, ‘এ’ বিভক্তি। ভাষায় – করণকারক, ‘য়’ বিভক্তি।

নিম্নলিখিত বাক্যগুলিতে যে সমাসবদ্ধ পদ আছে তা বেছে নিয়ে তার ব্যাসবাক্য-সহ সমাস নির্ণয় করো।

কিন্তু ভদ্রতার অযোগ্য তোমরা।

উত্তর – অযোগ্য – অ (নয়) যোগ্য (নঞ্ তৎপুরুষ)।

নবাবের উপর নির্ভর করা অসম্ভব।

উত্তর – অসম্ভব – অ (নয়) সম্ভব (নঞ্ ৎপুরুষ)।

আমি নির্বোধ, অত্যাচারী, বিলাস-সর্বস্ব।

উত্তর – নির্বোধ – নেই বোধ যার (নঞ্ বহুব্রীহি)। অত্যাচারী – অত্যাচার করে যে (উপপদ তৎপুরুষ)।

এখন সে কথা নিরর্থক।

উত্তর – নিরর্থক – নেই অর্থ যার (নঞ্ বহুব্রীহি)।

কখনো কোনো কটূক্তির প্রতিবাদ করিনি।

উত্তর – কটূক্তির – কটু যে উক্তি (কর্মধারয়), তার।

তা হলে বাংলার সিংহাসনে এতদিনে অন্য নবাব বসতেন।

উত্তর – সিংহাসনে – সিংহ চিহ্নিত আসন (মধ্যপদলোপী কর্মধারয়), তাতে।

সত্যাশ্রয়ী রাজা।

উত্তর – সত্যাশ্রয়ী – সত্যকে আশ্রয় করেন যিনি (উপপদ তৎপুরুষ)।

সকলে মিলে আপনারাই কি আমার কম অপমান করেছেন।

উত্তর – অপমান – মানের অভাব (অব্যয়ীভাব)।

কী অনাচার আমি করেছি।

উত্তর – অনাচার – অন (নয়) আচার (নঞ্ তৎপুরুষ)।

আত্মরক্ষার শক্তিও তাঁর নেই।

উত্তর – আত্মরক্ষার – আত্মকে রক্ষা (কর্ম তৎপুরুষ), তার।

নবাবের অনুগ্রহ!

উত্তর – অনুগ্রহ – গ্রহের পশ্চাৎ (অব্যয়ীভাব সমাস)।

বাংলা অরাজক ছিল না।

উত্তর – অরাজক – নেই রাজা যেখানে (নঞ্ বহুব্রীহি)।

আমি মুসলমান বলে আমার প্রতি আপনারা বিরূপ হবেন না।

উত্তর – বিরুপ – বি (বিশেষ) যে রূপ (উপসর্গ তৎপুরুষ)।

একেবারে দিশেহারা হয়ে পড়েচি।

উত্তর – দিশেহারা – দিশে হারিয়েছে যে (উপপদ তৎপুরুষ)।

কোম্পানির ফৌজ কাশিমবাজার অভিমুখে অভিযান করেছে।

উত্তর – অভিমুখে – মুখের অনুকূলে (অব্যয়ীভাব), তাতে।

অকারণে অভাগাকে আর তিরস্কার করবেন না।

উত্তর – অকারণে – নেই কারণ (নঞ্ তৎপুরুষ), তাতে। অভাগাকে – ভাগ্য নেই যার (নঞ্ বহুব্রীহি), তাকে।

রাজনীতি কারণে।

উত্তর – রাজনীতি – রাজার নীতি (সম্বন্ধ তৎপুরুষ)।

ঘরে-বাইরে প্রতিনিয়ত এই বাক্যজ্বালা আমি আর সইতে পারি না লুৎফা।

উত্তর – ঘরে-বাইরে – ঘরে এবং বাইরে (দ্বন্দ্ব সমাস)। প্রতিনিয়ত – নিয়ত নিয়ত (নিত্য সমাস)। বাক্যজ্বালা – বাক্য সৃষ্ট জ্বালা (মধ্যপদলোপী কর্মধারায়)।

বেগমকে আজীবন আমারই মতো কেঁদে কাটাতে হবে।

উত্তর – আজীবন – জীবন পর্যন্ত (অব্যয়ীভাব)।

ওর নিশ্বাসে বিষ, ওর দৃষ্টিতে আগুন।

উত্তর – নিশ্বাসে – নির্গত যে শ্বাস (কর্মধারয়), তার দ্বারা।

নির্দেশ অনুযায়ী বাক্য পরিবর্তন করো।

তুমি জান যে কলকাতা জয় করে সেই নগরের নাম আমরা আলিনগর রাখি। (যৌগিক বাক্যে)

উত্তর – তুমি জান যে আমরা কলকাতা জয় করি আর সেই নগরটির নাম রাখি আলিনগর।

তোমাদের অপরাধ, সভ্যতার, শিষ্টাচারের সীমা অতিক্রম করেছে। (জটিল বাক্যে)

উত্তর – তোমরা যা অপরাধ করেছ তা সভ্যতার, শিষ্টাচারের সীমা অতিক্রম করেছে।

আপনার অভিযোগ বুঝিতে পারিলাম না! (হ্যাঁ-বাচক বাক্যে)

উত্তর – আপনার অভিযোগ বুঝিতে অপারগ হইলাম।

এই পত্র সম্বন্ধে তুমি কিছু জান? (প্রশ্ন পরিহার করো)

উত্তর – এই পত্র সম্বন্ধে কিছু জানা থাকলে বলতে পারো।

তার সামান্য পরিচয় আজ দিয়ে রাখলাম। (না-বাচক বাক্যে)

উত্তর – তার সামান্য পরিচয় আজ না দিয়ে পারলাম না।

জান এর শাস্তি কী? (নির্দেশক বাক্যে)

উত্তর – এর শাস্তি কী তোমার তা জানা নেই।

তোমরা প্রতিকারের আশায় আমার কাছে উপস্থিত হয়েছ? (যৌগিক বাক্যে)

উত্তর – তোমরা কি প্রতিকারের আশা কর এবং তাই আমার কাছে উপস্থিত হয়েছ?

আমার এই অক্ষমতার জন্যে তোমরা আমাকে ক্ষমা করো। (প্রশ্নবোধক বাক্যে)

উত্তর – আমার এই অক্ষমতার জন্যে তোমরা কি আমাকে ক্ষমা করতে পার না?

আমার মন্ত্রীমণ্ডলও যুদ্ধের পক্ষপাতী নন। (হ্যাঁ-বাচক বাক্যে)

উত্তর – আমার মন্ত্রীমণ্ডলও যুদ্ধের বিপক্ষে।

তোমার কথা আমার চিরদিনই মনে থাকবে। (জটিল বাক্যে)

উত্তর – আমার চিরদিনই যা মনে থাকবে তা হল তোমার কথা।

এখন সে কথা নিরর্থক। (না-বাচক বাক্যে)

উত্তর – এখন সে কথার কোনো অর্থ নেই।

নিজেদের কথা বলুন রাজা, নিজেদের কথা ভাবুন। (সরল বাক্যে)

উত্তর – রাজা, নিজেদের কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের কথাও ভাবুন।

আপনাকে হেয় প্রতিপন্ন করে আমাদের লাভ? (প্রশ্ন পরিহার করো)

উত্তর – আপনাকে হেয় প্রতিপন্ন করে আমাদের কোনো লাভ নেই।

আমরা কেউ মিথ্যা কলঙ্ক রটাইনি। (প্রশ্নবোধক বাক্যে)

উত্তর – আমরা কেউ মিথ্যা কলঙ্ক রটিয়েছি কি?

পাপ যে চাপা থাকে না, হোসেনকুলী প্রাণ দিয়ে তা বুঝিয়ে দিয়ে গেছে। (সরল বাক্যে)

উত্তর – হোসেনকুলী প্রাণ দিয়ে পাপ চাপা না থাকার কথা বুঝিয়ে দিয়ে গিয়েছে।

আজ পর্যন্ত কদিন তা ধারণ করেছেন, সিপাহসালার? (নির্দেশক বাক্যে)

উত্তর – সিপাহসালারের আজ পর্যন্ত একদিনও তা ধারণ করা হয়নি।

দরবার ত্যাগ করতে হলে নবাবের অনুমতি নিতে হয়। (অনুজ্ঞাবাচক বাক্যে)

উত্তর – দরবার ত্যাগ করতে হয় তো নবাবের অনুমতি নাও।

পত্রের বিষয় তো আমি অবগত নই জাঁহাপনা। (হ্যাঁ-বাচক বাক্যে)

উত্তর – পত্রের বিষয় আমি অনবগত আছি জাঁহাপনা।

এই দুর্দিনের জন্য কে দায়ী জনাব? (প্রশ্ন পরিহার করো)

উত্তর – এই দুর্দিনের জন্য দায় কার জনাব তা বলুন।

নবাব যদি কলকাতা আক্রমণ না করতেন, তা হলে এসব কিছুই আজ হতো না। (সরল বাক্যে)

উত্তর – নবাব কলকাতা আক্রমণ না করলে এসব কিছুই আজ হতো না।

বাংলাদেশ অরাজক ছিল না। (হ্যাঁ-বাচক বাক্যে)

উত্তর – বাংলাদেশ অরাজক ছিল এ কথা ভুল।

সে পৌরুষ আপনার আছে, আমি জানি। (সরল বাক্যে)

উত্তর – আপনার পৌরুষের কথা আমি জানি।

আপনারা পলাশি যাত্রার আয়োজন করুন। (না-বাচক বাক্যে)

উত্তর – আপনারা পলাশি যাত্রার আয়োজন থেকে বিরত থাকবেন না।

তেমনি দুর্দিন কে কামনা করে মা! (নির্দেশক বাক্যে)

উত্তর – মা, তেমনি দুর্দিন কেউ কামনা করে না।

মায়ের মতো সম্মান দিয়ে মায়ের বোনকে মায়ের পাশেই বসিয়ে রাখতে চেয়েছিলাম। (যৌগিক বাক্যে)

উত্তর – মায়ের মতো সম্মান দিয়েছিলাম এবং মায়ের বোনকে মায়ের পাশেই বসিয়ে রাখতে চেয়েছিলাম।

নির্দেশ অনুযায়ী বাচ্য পরিবর্তন করো।

কলকাতা জয়ের ইতিহাস তুমি জান। (কর্মবাচ্যে)

উত্তর – কলকাতা জয়ের ইতিহাস তোমার দ্বারা জ্ঞাত আছে।

আমি জানিলাম না আমাদের অপরাধ। (কর্মবাচ্যে)

উত্তর – আমার দ্বারা জ্ঞাত হল না আমাদের অপরাধ।

তুমি প্রস্তুত হও। (ভাববাচ্যে)

উত্তর – তোমার প্রস্তুত হওয়া হোক।

আমার এই অক্ষমতার জন্যে তোমরা আমাকে ক্ষমা করো। (কর্মবাচ্যে)

উত্তর – আমার এই অক্ষমতার জন্যে তোমাদের দ্বারা আমাকে ক্ষমা করা হোক।

প্রয়োজন হলে আমি তোমাকে স্মরণ করব। (কর্মবাচ্যে)

উত্তর – প্রয়োজন হলে আমার দ্বারা তোমাকে স্মরণ করা হবে।

এতো বড়ো কথা আমার মুখের ওপর বলতে আপনার সাহস হয়। (কর্তৃবাচ্যে)

উত্তর – এতো বড়ো কথা আমার মুখের ওপর বলতে আপনি সাহস করেন।

আমরা কেউ মিথ্যা কলঙ্ক রটাইনি। (কর্মবাচ্যে)

উত্তর: আমাদের দ্বারা কোনো মিথ্যা কলঙ্ক রটানো হয়নি।

আজ পর্যন্ত কদিন তা ধারণ করেছেন, সিপাহসালার? (ভাববাচ্যে)

উত্তর – আজ পর্যন্ত কদিন তা সিপাহসালারের ধারণ করা হয়েছে?

আপনি আমাদের কী করতে বলেন জাঁহাপনা? (কর্মবাচ্যে)

উত্তর – আপনার দ্বারা আমাদের কী করতে বলা হয় জাঁহাপনা?

আপনারা পলাশি যাত্রার আয়োজন করুন। (কর্মবাচ্যে)

উত্তর – আপনাদের দ্বারা পলাশি যাত্রার আয়োজন করা হোক।

সময় এলেই পাঠিয়ে দোব। (ভাববাচ্যে)

উত্তর – সময় এলেই পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

বেগমকে আজীবন আমারই মতো কেঁদে কাটাতে হবে। (কর্তৃবাচ্যে)

উত্তর – বেগম আজীবন আমারই মতো কেঁদে কাটাবে।

ওর সঙ্গে থাকতে আমার ভয় হয়। (কর্তৃবাচ্যে)

উত্তর – আমি ওর সঙ্গে থাকতে ভয় পাই।

তুমি এখনো শোনোনি? (ভাববাচ্যে)

উত্তর – তোমার এখনো শোনা হয়নি?

জানি না, আজ কার রক্ত সে চায়। (ভাববাচ্যে)

উত্তর – জানা নেই, আজ কার রক্ত তার চাওয়ার আছে।


আজকের আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলার পঞ্চম পাঠের দ্বিতীয় অংশ ‘সিরাজদ্দৌলা’ থেকে পাঠ্যাংশের ব্যাকরণ নিয়ে আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নগুলো মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি আপনাদের উপকারী হয়েছে। যদি আপনাদের কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা থাকে, তাহলে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন, আমি উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। এছাড়া, নিচে আমাদের পোস্টটি শেয়ার করে আপনার প্রিয়জনদের সাহায্য করতে পারেন যাদের এটি প্রয়োজন হতে পারে। ধন্যবাদ।

Please Share This Article

Related Posts

দশম শ্রেণি - বাংলা - নদীর বিদ্রোহ - পাঠ্যাংশের ব্যাকরণ

দশম শ্রেণি – বাংলা – নদীর বিদ্রোহ – পাঠ্যাংশের ব্যাকরণ

দশম শ্রেণি - বাংলা - অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান - পাঠ্যাংশের ব্যাকরণ

দশম শ্রেণি – বাংলা – অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান – পাঠ্যাংশের ব্যাকরণ

দশম শ্রেণি - বাংলা - বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান - পাঠ্যাংশের ব্যাকরণ

দশম শ্রেণি – বাংলা – বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান – পাঠ্যাংশের ব্যাকরণ

About The Author

Rahul

Tags

মন্তব্য করুন

SolutionWbbse

"SolutionWbbse" শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অনলাইন অধ্যয়ন প্ল্যাটফর্ম। এখানে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি, মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য গাইডলাইন, এবং বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সাহায্য প্রদান করা হয়। আমাদের মূল লক্ষ্য হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে সকল বিষয়ের শিক্ষণীয় উপকরণ সহজেই সকল শিক্ষার্থীর কাছে পৌঁছে দেওয়া।

Editor Picks

দশম শ্রেণি – বাংলা – নদীর বিদ্রোহ – পাঠ্যাংশের ব্যাকরণ

দশম শ্রেণি – বাংলা – অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান – পাঠ্যাংশের ব্যাকরণ

দশম শ্রেণি – বাংলা – বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান – পাঠ্যাংশের ব্যাকরণ

দশম শ্রেণি – বাংলা – অদল বদল – পাঠ্যাংশের ব্যাকরণ

দশম শ্রেণি – বাংলা – সিন্ধুতীরে – পাঠ্যাংশের ব্যাকরণ