আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলে মাধ্যমিক ইংরেজির সপ্তম অধ্যায় “The Cat” এর লেখক পরিচিতি এবং কবিতার সংক্ষিপ্ত রূপ নিয়ে আলোচনা করবো। এই বিষয়টি “The Cat” কবিতা বোঝার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই অংশের প্রশ্নগুলি মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রায়ই দেখা যায়। আশা করি যে এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হবে।
Sea Fever – About the Poet
John Edward Masefield (1878-1967) was an English poet, writer, and Poet Laureate of the United Kingdom from 1930 until his death. He is also remembered as the author of the classic children’s novels The Midnight Folk and The Box of Delights.
John Edward Masefield was born in Herefordshire, England. He studied at King’s School in Warwick before getting training as a merchant seaman. His parents died a premature death. At the age of sixteen, he entered the world of the Merchant Navy. In 1895, he deserted his ship in New York City and worked there in a carpet factory before returning to London to write poems describing his experience at sea. Masefield’s sea poetry, Salt-Water Ballads, from which the poem Sea Fever is taken, was well-loved by readers. He passed away in 1967, at the age of 88.
Sea Fever – কবি পরিচিতি
জন এডওয়ার্ড মেসফিল্ড (১৮৭৮-১৯৬৭) ছিলেন একজন ইংরেজ কবি ও লেখক এবং ১৯৩০ সাল থেকে আমৃত্যু তিনি ছিলেন ইংল্যান্ডের সভাকবি। তিনি ছোটোদের জন্য লেখা শ্রেষ্ঠ উপন্যাস দ্য মিডনাইট ফোক ও দ্য বক্স অভ্ ডিলাইটস – এর লেখক হিসেবেও স্মরণীয়।
জন এডওয়ার্ড মেসফিল্ড ইংল্যান্ডের হেয়ারফোর্ডশায়ারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি বাণিজ্যপোতের নাবিক হিসেবে প্রশিক্ষণ পাওয়ার আগে ওয়ারউইকের কিংস স্কুলে শিক্ষালাভ করেছিলেন। তাঁর বাবা-মা-এর অকালমৃত্যু ঘটে। ষোলো বছর বয়সে তিনি বাণিজ্যপোতের জগতে প্রবেশ করেন। ১৮৯৫ সালে, তিনি তাঁর জাহাজ ছেড়ে দেন নিউ ইয়র্ক শহরে এবং সমুদ্রে কাজ করার অভিজ্ঞতা নিয়ে কবিতা লেখার জন্য লন্ডনে ফিরে আসার আগে পর্যন্ত সেখানে একটি কার্পেট কারখানায় কাজ করতেন। মেসফিল্ডের সমুদ্র সম্পর্কিত কবিতা সল্ট ওয়াটার ব্যালাডস, যার থেকে সি ফিভার কবিতাটি নেওয়া, তা পাঠকদের খুব ভালো লেগেছিল। তিনি ১৯৬৭ সালে ৮৮ বছর বয়সে মারা যান।
Sea Fever – Substance and Critical Perspective of the Poem
The theme of the poem Sea Fever is quite obvious: wanderlust or wanderthirst. The poem’s speaker hears the call of the sea – an irresistible invitation to adventure, exploration, and independent living. To know the unknown, to see the unseen, and to conquer the unconquerable is the everlasting thirst of those people who basically love adventure. Masefield’s poem sums up the temptation and excitement of traveling in a gigantic ship on rolling, wind-blown seas.
John Masefield, being a sailor, enjoyed the loneliness and quiet environment of the sea. In the poem Sea Fever, Masefield expresses his desire for sailing once again in the quiet sea, under a quiet sky. He expresses his desire for the need for a well-built ship to sail and a star in the dark sky to act as a guide. Here the speaker establishes himself as a true lover of nature, for whom even the stars of the sky can show the path. Soon the adventures would begin and as each day dawns, he wakes up to see the early grey mist rising from the sea.
In the poem, the poet expresses his strong desire to get back to the sea as the call of the sea cannot be ignored or denied. He wishes that there would be strong winds that would blow away the thick white clouds in the sky and fill the sails throughout the day.
The last stanza explains that the poet would like to be a wandering gypsy. Images of a ‘lonely sea’ and a ‘vagrant gypsy life’ bring a mood of freedom and independence to the poem. In the presence of the whales, gulls, and wind, he loves to share the tales and laughter with a fellow sailor.
The poem clearly shows how Masefield had enjoyed his days on the sea and he would like to be a part of it, even after he had left it far behind.
Sea Fever – কবিতাটির সারাংশ এবং রসগ্রাহী আলোচনা
সি ফিভার কবিতাটির বিষয়বস্তু সুস্পষ্ট: ভ্রমণপিপাসা বা ভ্রমণতৃষ্ণা। কবিতার বক্তা সমুদ্রের ডাক শোনেন – রোমাঞ্চযাত্রা, আবিষ্কার ও স্বতন্ত্র জীবনযাপনের এক অপ্রতিরোধ্য ডাক। যে সমস্ত মানুষ মূলত রোমাঞ্চপ্রেমিক তাদের জন্য অজানাকে জানা, অদেখাকে দেখা এবং অজেয়কে জয় করা চিরকালের তৃষ্ণা বা আকাঙ্খার বিষয়বস্তু। মেসফিল্ডের কবিতা সেই ভ্রমণের প্রলোভন ও উত্তেজনার প্রকাশ, যে যাত্রা হবে এক বিশাল জাহাজে চড়ে, উত্তাল, ঝড়ো সমুদ্রে।
নাবিক হওয়ায় জন মেসফিল্ড সমুদ্রের একাকিত্ব ও শান্ত পরিবেশ উপভোগ করেছেন। সি ফিভার কবিতায় মেসফিল্ড শান্ত আকাশের নিচে শান্ত সমুদ্রে আরও একবার পাড়ি দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। তিনি নিজের ইচ্ছা ব্যক্ত করে বলেন যে সমুদ্রে পাড়ি দিতে হলে শক্তপোক্ত এক জাহাজের প্রয়োজন এবং অন্ধকার আকাশে পথপ্রদর্শক হিসেবে একটি তারার প্রয়োজন। এখানে কবি নিজেকে একজন প্রকৃত প্রকৃতিপ্রেমিক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন, যাঁর কাছে আকাশের তারারাও পথপ্রদর্শক হতে পারে। শীঘ্রই রোমাঞ্চভ্রমণ শুরু হবে এবং প্রত্যেক দিনের শুরুতে তিনি সমুদ্র থেকে উঠে আসা ধূসর কুয়াশা দেখার জন্য জেগে উঠবেন।
কবিতায়, কবি তীব্র ইচ্ছা প্রকাশ করে বলেছেন যে তাঁকে সমুদ্রযাত্রায় ফিরতেই হবে যেহেতু সমুদ্রের ডাককে অবহেলা বা অবজ্ঞা করা যায় না। তিনি ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন যে তীব্র বাতাস বইবে যা আকাশে ভেসে বেড়ানো ঘন সাদা মেঘগুলোকে সরিয়ে দেবে এবং দিনভর পালে বাতাস যোগাবে।
শেষ স্তবক ব্যাখ্যা করে যে কবি একজন ভবঘুরে জিপসি হতে চান। ‘নিঃসঙ্গ সমুদ্র’ ও ‘ভবঘুরে জিপসির জীবন’ স্বাধীনতা ও স্বনির্ভরশীলতার বার্তা বয়ে নিয়ে আসে। তিমি, শঙ্খচিল ও বাতাসের উপস্থিতিতে তিনি তার সহ-নাবিকের সঙ্গে গল্প ও হাসি ভাগ করে নিতে চান।
কবিতাটি স্পষ্ট দেখায় মেসফিল্ড তার সমুদ্রে কাটানো দিনগুলি কতটা উপভোগ করেছিলেন এবং আবার তিনি সমুদ্রের অংশ হতে চান, এটাকে পিছনে ফেলে আসার এতদিন পরেও।
Sea Fever – Paraphrase of the Poem
The poet expresses his desire to sail again to the seas. He expects the co-operation of the sea and the sky. What he wants is nothing but a tall ship and a star that would provide guidance. He wants to feel the vibration of the wheel’s kick, hear the melody of the wind’s song, and enjoy the shaking of the white sail. He also wants to see the grey mist on the sea’s face and a grey dawn breaking.
The poet emphasizes his desire. He must go to the seas again because it is impossible for him to deny the wild and clear call of the running tide. He wants the day to be windy with white clouds flying. He wants to experience the flung spray and blown spume and to hear the cry of the seagulls.
The poet wants to have the vagrant gypsy’s life on the sea where the way is the way of the seagull and the whale and the wind is like a whetted knife. At the end, the poet expresses his desire to hear stories from a fellow rover. He expects to have a peaceful sleep full of sweet dreams when the journey is over.
Sea Fever – কবিতাটির ভাববিস্তার
কবি আবার সমুদ্রে পাড়ি দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। তিনি সমুদ্র ও আকাশের সাহচর্য প্রত্যাশা করেন। তিনি শুধুমাত্র চান একটি বড়ো জাহাজ এবং পথ দেখানোর জন্য একটি তারা। তিনি অনুভব করতে চান চাকার আঘাত, শুনতে চান হাওয়ার সুর এবং উপভোগ করতে চান সাদা পালের কম্পন। তিনি আরও দেখতে চান সমুদ্রের ওপরে ধূসর কুয়াশা এবং ধূসর ভোর হচ্ছে।
কবি জোর দিয়ে বলেছেন যে তিনি আবার সমুদ্রে যেতে চান কারণ ছুটন্ত জলস্রোতের বন্য এবং পরিষ্কার ডাক তিনি অগ্রাহ্য করতে পারেন না। সাদা মেঘ ভেসে বেড়াচ্ছে এরকম একটা ঝোড়ো দিন তিনি চান; তিনি চান জলের ঝাপটা ও ফেনা গায়ে এসে লাগার অভিজ্ঞতা লাভ করতে, আর শুনতে চান শঙ্খচিলের ডাক।
কবি সমুদ্রে ভবঘুরে জিপসি জীবন পেতে চান। যেখানে পথ দেখায় শঙ্খচিল, তিমি ও শান দেওয়া ছুরির মতন তীক্ষ্ণ হাওয়া। সবশেষে কবি তার সহ-নাবিকের থেকে তার গল্পগুলো শুনতে চান। যাত্রাশেষে তিনি প্রত্যাশা করেন একটি মিষ্টি স্বপ্নে ভরা নিশ্চিন্ত ঘুমের।
Sea Fever – Significance of the Title
The poem expresses the poet’s uncontrollable desire to go to the seas. All through the poem, the poet describes his expectations regarding the voyage on the sea. The poem gives the reader a chance to know how the sea is and what sort of life a sailor leads. The poem beautifully unveils the degree of excitement the poet feels at the undeniable call of the sea. The title of the poem is appropriate as it aptly reflects the theme of the poem.
Sea Fever – নামকরণের তাৎপর্য
কবিতাটিতে কবির সমুদ্রযাত্রার অদম্য ইচ্ছের কথা বলা হয়েছে। কবিতা জুড়ে কবির সমুদ্রযাত্রার বিষয়ে প্রত্যাশার কথা বর্ণনা করা হয়েছে। কবিতাটি পাঠককে বুঝতে সাহায্য করে গভীর সমুদ্র কেমন, কেমনই বা এক নাবিকের জীবন। সমুদ্রের ডাক কবির মনে কী রকম উত্তেজনা সঞ্চার করে, তা কবিতাটি সুন্দরভাবে প্রকাশ করে। কবিতাটির নামকরণ সার্থক কারণ এটি যথার্থভাবেই কবিতাটির ভাববস্তু ব্যক্ত করে।
আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলে মাধ্যমিক ইংরেজির সপ্তম অধ্যায় “The Cat” এর লেখক পরিচিতি এবং কবিতার সংক্ষিপ্ত রূপ নিয়ে আলোচনা করেছি। এই বিষয়টি “The Cat” কবিতাটি বোঝার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই অংশের প্রশ্নগুলি মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রায়ই দেখা যায়। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হয়েছে। আপনাদের কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা হলে, আমাকে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন, আমি উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। তাছাড়া, আমাদের এই পোস্টটি আপনার প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করুন যাদের এটি প্রয়োজন হতে পারে। ধন্যবাদ।