Class 8 English – A King’s Tale – ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ

আমরা এই আর্টিকেলে অষ্টম শ্রেণীর ইংরেজি পাঠ্যবইয়ের সপ্তম অধ্যায় “A King’s Tale” এর ইংরেজি উচ্চারণ এবং বঙ্গানুবাদ নিয়ে আলোচনা করব। এই অধ্যায়ের বঙ্গানুবাদ এবং ইংরেজি উচ্চারণ “A King’s Tale” গল্পটি সহজে বুঝতে তোমাদের সহায়তা করবে। অষ্টম শ্রেণীর পরীক্ষায় এই অধ্যায়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এখান থেকে প্রায়ই প্রশ্ন আসে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি তোমাদের পড়াশোনায় সহায়ক হবে।

Class 8 English – A King's Tale – ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ

FIRST PART [প্রথম অংশ]

বাক্য

Many hundreds of years ago, England was ruled by a king called Uther Pendragon. The king, who was a friend and protector to all his people, was fair to everyone. The people of Britain lived in peace and happiness, tending their flocks and tilling their fields.

King Uther Pendragon had married the beautiful Lady Igraine and had a son. This child was the heir to the royal throne.

The king and the queen died soon after the baby boy was born. It was a difficult time. Many of the king’s opponents were looking to seize the throne. King Uther Pendragon had two wise counselors—Merlin, a prophet and a magician, and the brave knight, Sir Ulfius. They were greatly trusted by the royal family. When the king and the queen were no more, the two counselors met Sir Ector the Trustworthy, a loyal subject of the king, on a cold and windy midnight. They placed in his hands a baby wrapped in a scarlet cloak. Merlin said, “We order you and your wife to bring up this child as though he were your own son.”

“The boy is to be called Arthur,” Sir Ulfius said. Sir Ector, being a true knight, asked no questions and promised to obey his late king’s counselors.

As Merlin and Sir Ulfius had feared, trouble broke out in Britain after the passing away of the king. The barons were fighting among themselves and plotting to capture the throne. Britain was in the grip of lawlessness. Travelers were regularly robbed. The peasants were unhappy.

উচ্চারণ

মেনি হানড্রেডস অব ইয়ার্স অ্যাগো, ইংল্যান্ড ওয়াজ রুলড বাই আ কিং কলড উথার পেনড্রাগন। দ্য কিং, হু ওয়াজ আ ফ্রেন্ড অ্যান্ড প্রোটেক্টর টু অল হিজ পিপল, ওয়াজ ফেয়ার টু এভ্রিওয়ান। দ্য পিপল অব ব্রিটেন লিভড ইন পিস অ্যান্ড হ্যাপিনেস, টেন্ডিং দেয়ার ফ্লকস অ্যান্ড টিলিং দেয়ার ফিল্ডস।

কিং উথার পেনড্রাগন হ্যাড ম্যারিড দ্য বিউটিফুল লেডি ইগরেইন, অ্যান্ড হ্যাড আ সান। দিস চাইল্ড ওয়াজ দ্য এয়ার টু দ্য রয়্যাল থ্রোন।

দ্য কিং অ্যান্ড দ্য কুইন ডায়েড সুন আফটার দ্য বেবি বয় ওয়াজ বর্ন। ইট ওয়াজ আ ডিফিকাল্ট টাইম। মেনি অব দ্য কিং’স অপোনেন্টস ওয়ার লুকিং টু সিজ দ্য থ্রোন। কিং উথার পেনড্রাগন হ্যাড টু ওয়াইজ কাউন্সেলরস—মারলিন, আ প্রফেট অ্যান্ড আ ম্যাজিশিয়ান, অ্যান্ড দ্য ব্রেভ নাইট, স্যার উলফিয়াস। দে ওয়ার গ্রেটলি ট্রাস্টেড বাই দ্য রয়্যাল ফ্যামিলি। হোয়েন দ্য কিং অ্যান্ড দ্য কুইন ওয়ার নো মোর, দ্য টু কাউন্সেলরস মেট স্যার একটর দ্য ট্রাস্টওয়র্দি, আ লয়্যাল সাবজেক্ট টু দ্য কিং, অন আ কোল্ড অ্যান্ড উইন্ডি মিডনাইট। দে প্লেসড ইন হিজ হ্যান্ডস আ বেবি র‍্যাপড ইন আ স্কারলেট ক্লোক। মারলিন সেইড, “উই অর্ডার ইউ অ্যান্ড ইয়োর ওয়াইফ টু ব্রিং আপ দিস চাইল্ড অ্যাজ দো হি ওয়্যার ইয়োর ওন সান।”

“দ্য বয় ইজ টু বি কলড আর্থার,” স্যার উলফিয়াস সেইড। স্যার একটর, বিং আ ট্রু নাইট, আস্কড নো কোয়েশ্চেনস অ্যান্ড প্রমিসড টু ওবেই হিজ লেট কিং’স কাউন্সেলরস।

অ্যাজ মারলিন অ্যান্ড স্যার উলফিয়াস হ্যাড ফিয়ার্ড, ট্রাবল ব্রোক আউট ইন ব্রিটেন আফটার দ্য পাসিং অ্যাওয়ে অব দ্য কিং। দ্য ব্যারনস ওয়ার ফাইটিং অ্যামং দেমসেলভস অ্যান্ড প্লটিং টু ক্যাপচার দ্য থ্রোন। ব্রিটেন ওয়াজ ইন দ্য গ্রিপ অব ললেসনেস। ট্রাভেলারস ওয়ার রেগুলারলি রবড। দ্য পিজেন্টস ওয়ার আনহ্যাপি।

বঙ্গানুবাদ

অনেক শত বছর আগে, ইংল্যান্ডে উথার পেনড্রাগন নামে এক রাজা রাজত্ব করতেন। রাজা বন্ধুপ্রতিম ও সকলের রক্ষক ছিলেন এবং প্রত্যেকের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করতেন। পশুপালন ও নিজ নিজ খেতখামারে কৃষিকর্মের মধ্যে দিয়ে ব্রিটেনের লোকেরা সুখে ও শান্তিতে দিনযাপন করত।

রাজা উথার পেনড্রাগন সুন্দরী লেডি ইগরেইনকে বিয়ে করেন এবং তাঁদের একটি পুত্র সন্তান হয়েছিল। এই শিশুটি রাজসিংহাসনের উত্তরাধিকারী ছিল।

শিশুপুত্রটির জন্মের ঠিক পরে পরে রাজা এবং রানি মারা যান। এটি একটি কঠিন সময় ছিল। রাজার শত্রুপক্ষের বহু লোকজন সিংহাসন দখল করার সুযোগ খুঁজছিল। রাজা উথার পেনড্রাগনের দুই বিজ্ঞ পরামর্শদাতা ছিলেন—মারলিন, একজন ভবিষ্যদ্রষ্টা ও জাদুকর, এবং সাহসী নাইট স্যার উলফিয়াস। তাঁরা রাজপরিবারের খুবই বিশ্বস্ত ছিলেন। যখন রাজা ও রানি মারা যান, এক শীতার্ত ও ঝড়ো মাঝরাতে রাজার দুজন পরামর্শদাতা তাঁর বিশ্বস্ত ও অনুগত প্রজা স্যার এক্টরের সঙ্গে দেখা করেন। তাঁরা উজ্জ্বল লাল রঙের কাপড়ে মোড়া একটি শিশুকে তাঁর হাতে তুলে দিলেন। মারলিন বললেন, “আমরা তোমাকে ও তোমার স্ত্রীকে আদেশ করছি এই শিশুটিকে তোমরা যেন তোমাদের নিজেদের পুত্রসন্তানরূপে প্রতিপালন করো।”

“এই ছেলেটিকে আর্থার নামে ডাকা হবে,” স্যার উলফিয়াস বললেন। স্যার এক্টর, একজন প্রকৃত নাইট হওয়ায়, কোনো প্রশ্ন করলেন না এবং তাঁর প্রয়াত রাজার পরামর্শদাতাদের কথা মেনে চলার প্রতিশ্রুতি দিলেন।

যেমনটি মারলিন এবং স্যার উলফিয়াস আশঙ্কা করেছিলেন, রাজার প্রয়াণের পর ব্রিটেনে ঠিক সেই সমস্যা দেখা দিল। ব্যারনরা নিজেদের মধ্যে যুদ্ধে মেতে উঠল এবং সিংহাসন দখল করার চক্রান্তে লিপ্ত হল। ব্রিটেন অরাজকতার কবলে পড়ল। পথচারীরা নিয়মিত ডাকাতির শিকার হল। কৃষকরা দুর্দশাগ্রস্ত হল।

SECOND PART [দ্বিতীয় অংশ]

বাক্য

n the home of Sir Ector, Arthur, the son of the late king, spent his boyhood in happiness and safety.

As he grew older, he became gentle, strong, handsome, and good like his father, Uther Pendragon.

Eighteen years passed. Britain was torn by bitter rivalry. None of the fighting barons had managed to become the king. The people longed for the old days of peace and prosperity under Uther Pendragon.

It was Christmas time, a time of festivity. But all around Britain, people were hungry, cold, and frightened. One day, in a churchyard, people found a large stone on which was fixed a magnificent sword. Upon the stone, in golden letters, it was inscribed, “Whoever pulls out this sword is by right of birth, the king of England.” Immediately, the eager barons who longed to become the king jostled among themselves to lift the sword. None succeeded. The sword remained fixed to the stone.

It was Arthur, at the age of 18, who succeeded in lifting the sword for the first time. The barons were angry and disappointed. They demanded a test.

On a bright May morning, a great trial took place in the presence of many people. There were peasants, craftsmen, merchants, and barons. In front of everyone, Arthur, slender and young, lifted the sword easily. The crowd hailed him as the king.

After becoming the king of England, Arthur’s first duty was to secure peace in England. He was helped by the wise Merlin.

Like his father, Arthur was concerned about the welfare of the common people. King Arthur fought battles so that no one could ill-treat the humblest of his subjects.

King Arthur had lost his royal sword in a battle. One day, Merlin took him to a valley of sweet-smelling flowers.

At the edge of the plain, there was a deep lake. As Arthur approached the lake, a beautiful arm with golden bracelets rose from the water. The hand held a sword set with rubies and emeralds.

উচ্চারণ

ইন দ্য হোম অব স্যার একটর, আর্থার, দ্য সন অব দ্য লেট কিং, ওয়জ স্পেন্ডিং হিজ বয়হুড ইন হ্যাপিনেস অ্যান্ড সেফটি।

অ্যাজ হি গ্রিউ ওল্ডার, হি বিকেম জেন্টল, স্ট্রং, হ্যান্ডসাম অ্যান্ড গুড লাইক হিজ ফাদার উথার-পেনড্রাগন।

এইটিন ইয়ারস পাসড। ব্রিটেন ওয়জ টরন বাই বিটার রাইভ্যালরি। নান অব দ্য ফাইটিং ব্যারনস হ্যাড ম্যানেজড টু বিকাম দ্য কিং। দ্য পিপল লংগড ফর দি ওল্ড ডেজ অব পিস অ্যান্ড প্রসপারিটি আন্ডার উথার-পেনড্রাগন।

ইট ওয়জ ক্রিস্টমাস টাইম, অ্য টাইম অব ফেস্টিভিটি। বাট অল অ্যারাউন্ড ব্রিটেন, পিপল ওয়‍্যার হাংরি, কোল্ড অ্যান্ড ফ্রাইটেনড। ওয়ান ডে, ইন অ্য চার্চইয়ার্ড, পিপল ফাউন্ড আ লারজ স্টোন অন হুইচ ওয়জ ফিকসড অ্য ম্যাগনিফিশেন্ট সোর্ড। আপন দ্য স্টোন, ইন গোল্ড লেটারস, ওয়জ ইনস্ক্রাইবড, “হুএভার পুলস আউট দিস সোর্ড ইজ বাই রাইট অব বার্থ, দ্য কিং অব ইংল্যান্ড। ইমিডিয়েটলি, দি ইগার ব্যারনস হু লংড টু বিকাম দ্য কিং, জসলড অ্যামং দেমসেলভস টু লিফট দ্য সোর্ড। নান সাকসিডেড। দ্য সোর্ড রিমেইনড ফিকসড টু দ্য স্টোন। ইট ওয়জ আর্থার, অ্যাট দি এজ অব এইটিন, হু সাকসিডেড ইন লিফটিং দ্য সোর্ড ফর দ্য ফার্স্ট টাইম। দ্য ব্যারনস ওয়্যার অ্যাংগ্রি অ্যান্ড ডিস্যাপয়েন্টেড। দে ডিম্যান্ডেড আ টেস্ট।

আপন আ ব্রাইট মে মরনিং আ গ্রেট ট্রায়াল টুক প্লেস ইন দ্য প্রেসেন্স অব মেনি পিপল। দেয়ার ওয়্যার পান্টস, দ্য ক্রাফটসমেন, দ্য মারচেন্টস, অ্যাজ ওয়েল অ্যাজ দ্য ব্যারনস। ইন ফ্রন্ট অব এভরিওয়ান, আর্থার, স্লেন্ডার অ্যান্ড ইয়ং, লিফটেড দ্য সোর্ড ইজিলি। দ্য ক্রাউড হেলড হিম অ্যাজ দ্য কিং।

আফটার বিকামিং দ্য কিং অব ইংল্যান্ড, আর্থারস ফার্স্ট ডিউটি ওয়জ টু সিকিওর পিস ইন ইংল্যান্ড। হি ওয়জ হেল্পড বাই ওয়াইজ মারলিন।

লাইক হিজ ফাদার, আর্থার ওয়জ কনসার্নড অ্যাবাউট দ্য গুড অব দ্য কমন পিপল। কিং আর্থার ফট ব্যাটলস সো দ্যাট নো ওয়ান কুড ইল-ট্রিট দ্য হাম্বলেস্ট অব হিজ সাবজেক্টস।

কিং আর্থার হ্যাড লস্ট হিজ রয়‍্যাল সোর্ড ইন আ ব্যাটল। ওয়ান ডে মারলিন টুক হিম টু আ ভ্যালি অব সুইট-স্মেলিং ফ্লাওয়ার্স।

অ্যাট দি এজ অব দ্য প্লেইন দেয়র ওয়জ অ্য ডিপ লেক। অ্যাজ আর্থার অ্যাপ্রোচড দ্য লেক, আ বিউটিফুল আর্ম উইথ গোল্ডেন ব্রেসলেটস রোস ফ্রম দ্য ওয়াটার। দ্য হ্যান্ড হেল্ড আ সোর্ড সেট উইথ রুবিস অ্যান্ড এমারেল্ডস।

বঙ্গানুবাদ

স্যার এক্টোরের বাড়িতে প্রয়াত রাজার পুত্র আর্থার খুশি এবং সুরক্ষার মধ্যে তার ছেলেবেলা কাটাচ্ছিল।

যত বড় হতে লাগল, সে তার বাবা উথার-পেনড্রাগনের মতো ভদ্র, শক্তিশালী, সুন্দর ও ভালো হয়ে উঠল।

আঠারো বছর কেটে গেল। তিক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ব্রিটেন ছিন্নভিন্ন হয়ে পড়ছিল। যুদ্ধরত ব্যারনরা কেউই রাজা হতে পারেনি। সাধারণ মানুষ আশা করেছিল উথার-পেনড্রাগনের সময়কার শান্তি এবং সমৃদ্ধি।

এটি ছিল ক্রিস্টমাসের উৎসবের সময়। কিন্তু সারা ব্রিটেনের মানুষ ছিল ক্ষুধার্ত, শীতার্ত এবং ভীত। একদিন চার্চ চত্বরে লোকজন দেখল একটি বড় পাথর, যার ওপর একটি জমকালো তরবারি পোঁতা রয়েছে। পাথরের ওপর স্বর্ণাক্ষরে খোদাই করা ছিল, “যে এই তরবারিটিকে তুলতে পারবে, সে জন্মসূত্রে ইংল্যান্ডের রাজা হবে।” সঙ্গে সঙ্গে আগ্রহী ব্যারনরা, যারা রাজা হতে উন্মুখ ছিল, তরবারিটি তোলার জন্য নিজেদের মধ্যে লড়াই করতে লাগল। কেউ সফল হলো না। তরবারিটি পাথরের সঙ্গে শক্ত হয়ে আটকে রইল।

আঠারো বছর বয়সী আর্থারই তরবারিটি প্রথম তুলতে সমর্থ হয়েছিলেন। ব্যারনরা ক্রুদ্ধ ও হতাশ হয়েছিল। তারা একটি পরীক্ষার দাবি করেছিল।

মে মাসের এক উজ্জ্বল সকালে – বহু লোকের উপস্থিতিতে এক কঠিন পরীক্ষার আয়োজন করা হল। সেখানে চাষি, শ্রমিক, ব্যবসায়ী এবং ব্যারনরাও উপস্থিত ছিল। সকলের সামনে ছিপছিপে চেহারার তরুণ আর্থার সহজেই তরবারিটি তুলে নিলেন। জনতা তাকে রাজা হিসেবে অভিবাদন জানাল।

ইংল্যান্ডের রাজা হওয়ার পর, আর্থারের প্রথম কাজ ছিল ইংল্যান্ডে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। তিনি বিজ্ঞ মারলিনের সহায়তা লাভ করলেন।

তাঁর বাবার মতো, আর্থারও সাধারণ মানুষের ভালো চাইতেন। রাজা আর্থার তাঁর দীনতম প্রজাদের যাতে কেউ অপমান করতে না-পারে তার জন্য যুদ্ধ করতেন।

রাজা আর্থার একটি যুদ্ধে তাঁর রাজকীয় তরবারিটি হারিয়ে ফেলেন। একদিন মারলিন তাঁকে এক সুমিষ্ট গন্ধেভরা ফুলের উপত্যকায় নিয়ে গেলেন।

সমতলভূমির প্রান্তে একটি গভীর হ্রদ ছিল। আর্থার জলাশয়ের কাছে পৌঁছোতেই জলের মধ্যে থেকে সোনার বালা পরা একটি সুন্দর হাত বেরিয়ে এল। হাতটি চুনি-পান্না বসানো একটি তরবারি ধরেছিল।

THIRD PART [তৃতীয় অংশ]

বাক্য

“This is the Excalibur,” Merlin said. “Only an honest and fearless knight who protects the common people can possess this sword.”

King Arthur accepted the enchanted sword from the mysterious hand appearing from the depths of the lake. “I shall never use this magic sword for any personal benefit,” King Arthur declared.

King Arthur brought peace and prosperity to England. The greedy barons were unhappy with King Arthur because he was gentle and just. He married the beautiful Lady Guinevere, daughter of the King of Cornwall. On the wedding day, Merlin took him to a richly gilded pavilion, painted crimson and dark blue. The floor was marbled. In the middle of the room was a huge, round, oak table, richly carved, capable of seating fifty people. This was the famous Round Table around which King Arthur’s devoted knights gathered.

These knights promised that they would help the helpless, be gentle to the weak, and punish the wicked. To keep their vows, the knights undertook countless hazardous adventures. The stories of their goodness and kindness spread throughout the country.

King Arthur ruled for many happy years and grew old with time. Many of his trusted knights perished during their adventures.

The king gave his magic sword, Excalibur, to a trusted knight. At the king’s command, the knight threw the sword into the lake amid the plain of sweet-smelling flowers. A beautiful arm rose from the lake, caught the sword, and disappeared into the green depths of the water.

The knight came back and told the king what had happened. King Arthur smiled. He instructed his people to put him on a barge. It was the hour of twilight. With tearful eyes, everyone bade goodbye to the old king as the barge sailed with him towards the setting sun.

উচ্চারণ

“দিস ইজ দি এক্সক্যালিবার”, মারলিন সেইড। “অনলি অ্যান অনেস্ট অ্যান্ড ফিয়ারলেস নাইট হু প্রোটেক্টস দ্য কমন পিপল ক্যান পসেস দিস সোর্ড।”

কিং আর্থার অ্যাকসেপ্টেড দি এনচ্যান্টেড সোর্ড ফ্রম দ্য মিসটেরিয়াস হ্যান্ড অ্যাপিয়ারিং ফ্রম দ্য ডেপথস অব দ্য লেক। “আই শ্যাল নেভার ইউজ দিস ম্যাজিক সোর্ড ফর এনি পারসোনাল বেনিফিট,” কিং আর্থার ডিক্লেয়ার্ড।

কিং আর্থার ব্রট পিস অ্যান্ড প্রসপারিটি টু ইংল্যান্ড। দ্য গ্রিডি ব্যারনস ওয়্যার আনহ্যাপি উইথ কিং আর্থার বিকজ হি ওয়াজ জেন্টল অ্যান্ড জাস্ট। হি ম্যারিড দ্য বিউটিফুল লেডি গিনিভার, ডটার অব দ্য কিং অব কর্নওয়াল। অন দ্য ওয়েডিং ডে, মারলিন টুক হিম টু আ রিচলি গিল্ডেড প্যাভিলিয়ন, পেইন্টেড ক্রিমসন অ্যান্ড ডার্ক ব্লু। দ্য ফ্লোর ওয়াজ মারবেলড। ইন দ্য মিডল অব দ্য রুম ওয়াজ আ হিউজ, রাউন্ড, ওক টেবল, রিচলি কার্ভড, কেপেবল অব সিটিং ফিফটি পিপল। দিস ওয়াজ দ্য ফেমাস রাউন্ড টেবল অ্যারাউন্ড হুইচ গ্যাদারড কিং আর্থার’স ডিভোটেড নাইটস।

দিজ নাইটস প্রমিসড দ্যাট দে উড হেল্প দ্য হেল্পলেস, বি জেন্টল টু দ্য উইক অ্যান্ড টু পানিশ দ্য উইকেড। টু কিপ দেয়ার ভাওস, দ্য নাইটস আন্ডারটুক কাউন্টলেস হ্যাজার্ডাস অ্যাডভেঞ্চারস। দ্য স্টোরিজ অব দেয়ার গুডনেস অ্যান্ড কাইন্ডনেস স্প্রেড থ্রুআউট দ্য কান্ট্রি।

কিং আর্থার রুলড ফর মেনি হ্যাপি ইয়ারস, অ্যান্ড গ্রিউ ওল্ড উইথ টাইম। মেনি অব হিজ ট্রাস্টেড নাইটস হ্যাড পেরিশড ডিউরিং দেয়ার অ্যাডভেঞ্চারস।

দ্য কিং গেভ হিজ ম্যাজিক সোর্ড, এক্সক্যালিবার, টু আ ট্রাস্টেড নাইট। অ্যাট দ্য কিং’স কমান্ড, দ্য নাইট থ্রিউ দ্য সোর্ড ইনটু দ্য লেক অ্যামিড দ্য প্লেইন অব দ্য সুইট-স্মেলিং ফ্লাওয়ার। আ বিউটিফুল আর্ম রোজ ফ্রম দ্য লেক, কট দ্য সোর্ড অ্যান্ড ডিসঅ্যাপিয়ারড ইনটু দ্য গ্রিন ডেপথস অব ওয়াটার।

দ্য নাইট কেম ব্যাক অ্যান্ড টোল্ড দ্য কিং হোয়াট হ্যাড হ্যাপেনড। কিং আর্থার স্মাইলড। হি ইন্সট্রাক্টেড হিজ পিপল টু পুট হিম অন আ বার্জ। ইট ওয়াজ দ্য আওয়ার অব টুইলাইট। উইথ টিয়ারফুল আইজ, এভরিওয়ান বেড গুডবাই টু দি ওল্ড কিং অ্যাজ দ্য বার্জ সেইলড উইথ হিম টুওয়ার্ডস দ্য সেটিং সান।

বঙ্গানুবাদ

“এটি হল এক্সক্যালিবার,” মারলিন বললেন। “একমাত্র একজন সৎ এবং নির্ভীক নাইট, যিনি সাধারণ মানুষকে রক্ষা করেন, এই তরবারিটি পেতে পারেন।”

হ্রদের গভীর থেকে আবির্ভূত রহস্যময় হাত থেকে রাজা আর্থার চমকপ্রদ তরবারিটি গ্রহণ করলেন। “আমি এই জাদু তরবারিটি কখনও কোনো ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করব না,” রাজা আর্থার ঘোষণা করলেন।

রাজা আর্থার ইংল্যান্ডকে শান্তি ও সমৃদ্ধি দিতে পারলেন। লোভী ব্যারনরা রাজা আর্থারের প্রতি অসন্তুষ্ট ছিল, কারণ তিনি (রাজা) ছিলেন ভদ্র ও ন্যায়পরায়ণ। কর্ণওয়ালের রাজকন্যা সুন্দরী লেডি গিনিভারকে তিনি বিয়ে করেন। বিয়ের দিন, মারলিন তাঁকে গাঢ় লাল ও নীলবর্ণে রাঙানো একটি ঝকমকে তাঁবুতে নিয়ে গেলেন। মেঝেটি মার্বেল পাথরে তৈরি। ঘরের মাঝখানে 50 জন লোক বসার জায়গা সমন্বিত একটি বিশাল, কারুকার্যময়, গোলাকার ওক কাঠের টেবিল ছিল। এটি ছিল সেই বিখ্যাত গোল টেবিল যার চারপাশে রাজা আর্থারের একনিষ্ঠ নাইটরা বসতেন।

এই নাইটরা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে তাঁরা অসহায়দেরকে সাহায্য করবেন, দুর্বলদের প্রতি সহৃদয় হবেন এবং দুষ্টের দমন করবেন। তাঁদের প্রতিজ্ঞা রাখতে নাইটরা অগণিত বিপদসংকুল অভিযানে অংশগ্রহণ করেন। তাঁদের সহৃদয়তা ও মহানুভবতার কথা সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ল।

রাজা আর্থার বহু বছর সুখে রাজত্ব করেন এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধ হন। তাঁর অনেক বিশ্বস্ত নাইট তাঁদের অভিযানের সময় মারা যান।

রাজা তাঁর এক্সক্যালিবার নামক জাদু তরবারিটি এক বিশ্বস্ত নাইটকে দিয়েছিলেন। রাজার নির্দেশে ওই নাইট হ্রদের মিষ্টি গন্ধযুক্ত ফুলের সমতলে তরবারিটি নিক্ষেপ করলেন। একটি সুন্দর হাত হ্রদের মধ্য থেকে উঠে এল, তরবারিটি ধরল এবং জলের সবুজ গভীরে অদৃশ্য হয়ে গেল।

নাইট ফিরে এলেন এবং যা ঘটেছিল তা রাজাকে বললেন। রাজা আর্থার মুচকি হাসলেন। তিনি তাঁর অনুচরদের নির্দেশ দিলেন তাঁকে যেন একটি বজরায় তোলা হয়। সময়টা ছিল গোধূলিবেলা। অশ্রুসজল চোখে প্রত্যেকে বৃদ্ধ রাজাকে বিদায় জানালেন যখন অস্তায়মান সূর্যের অভিমুখে বজরাটি যাত্রা শুরু করল।


আজকের এই আর্টিকেলে, আমরা অষ্টম শ্রেণীর ইংরেজি বইয়ের সপ্তম অধ্যায় ‘A King’s Tale’-এর ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এই অধ্যায়টি পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এখান থেকে প্রায়ই প্রশ্ন আসে। আমাদের প্রদত্ত বঙ্গানুবাদ ও উচ্চারণ গাইড আপনাকে ‘A King’s Tale’ গল্পটি আরও ভালোভাবে বুঝতে সহায়ক হবে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি আপনার পড়াশোনায় সহায়ক হয়েছে। যদি কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা থাকে, টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে দ্বিধা করবেন না; আমি সাহায্য করার চেষ্টা করব। পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না, যাতে আপনার প্রিয়জনও উপকৃত হতে পারেন। ধন্যবাদ!

Share via:

মন্তব্য করুন