Class 8 English – Midnight Express – ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ

এই আর্টিকেলে আমরা অষ্টম শ্রেণীর ইংরেজি বইয়ের একাদশ অধ্যায় “Midnight Express” এর ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। অনুবাদ এবং উচ্চারণের এই বিশ্লেষণ তোমাদের “Midnight Express” অধ্যায়টি আরও সহজে বুঝতে সহায়তা করবে। অষ্টম শ্রেণীর পরীক্ষায় এই অধ্যায়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এখান থেকে প্রায়ই প্রশ্ন আসে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি তোমাদের পড়াশোনায় সহায়ক হবে এবং পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জনে সহায়তা করবে।

Class 8 English – Midnight Express – ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ

প্রথম অংশ [FIRST PART]

বাক্য

It was a battered old book, bound in red leather. When Mortimer was twelve years old, he found the book in his father’s library. When the rest of his large, old house was covered in darkness, he took the book to his bedroom to read by candlelight. The clock ticked in the hall below, and the sea roared outside.

Mortimer was fascinated by the battered old book. It contained a story called ‘The Midnight Express.’ There was an illustration on page fifty that disturbed him for some unknown reason. The illustration showed an empty railway platform at night, lit by a dim, yellow lamp. A single man stood under the lamp, his face turned towards the black mouth of a tunnel. Mortimer never read beyond page fifty.

Many years passed after that. Mortimer was now a young man. One night, around midnight, he was waiting for a train at a dark, empty junction.

উচ্চারণ

ইট ওয়াজ আ ব্যাটার্ড ওল্ড বুক, বাউন্ড ইন রেড লেদার। হোয়েন মর্টিমার ওয়াজ টুয়েলভ ইয়ার্স ওল্ড, হি ফাউন্ড দ্য বুক ইন হিজ ফাদার’স লাইব্রেরি। হোয়েন দ্য রেস্ট অভ হিজ লার্জ, ওল্ড হাউজ ওয়াজ কভার্ড ইন ডার্কনেস, হি টুক দ্য বুক টু হিজ বেডরুম টু রিড বাই ক্যান্ডেললাইট। দ্য ক্লক টিকড ইন দ্য হল বিলো, অ্যান্ড দ্য সি রোরড আউটসাইড।

মর্টিমার ওয়াজ ফ্যাসিনেটেড বাই দ্য ব্যাটার্ড ওল্ড বুক। ইট কনটেইনড আ স্টোরি কলড ‘দ্য মিডনাইট এক্সপ্রেস।’ দেয়ার ওয়াজ অ্যান ইলাস্ট্রেশন অন পেজ ফিফটি, হুইচ ডিস্টার্বড হিম ফর সাম আননোন রিজন। দ্য ইলাস্ট্রেশন শোড অ্যান এমটি রেলওয়ে প্ল্যাটফর্ম অ্যাট নাইট, লিট বাই আ ডিম, ইয়েলো ল্যাম্প। আ সিঙ্গল ম্যান স্টুড আন্ডার দ্য ল্যাম্প, হিজ ফেস টার্নড টুওয়ার্ডস দ্য ব্ল্যাক মাউথ অফ আ টানেল। মর্টিমার নেভার রেড বিয়ন্ড পেজ ফিফটি।

মেনি ইয়ার্স পাসড আফটার দ্যাট। মর্টিমার ওয়াজ নাউ আ ইয়াং ম্যান। ওয়ান নাইট, অ্যারাউন্ড মিডনাইট, হি ওয়াজ ওয়েটিং ফর আ ট্রেন অ্যাট আ ডার্ক, এমটি জাংশন।

বঙ্গানুবাদ

এটি ছিল একটি জরাজীর্ণ, পুরোনো, লাল চামড়ায় বাঁধানো বই। যখন মর্টিমারের বয়স 12, তখন সে তার বাবার গ্রন্থাগারে বইটি খুঁজে পেয়েছিল। যখন তার বিশাল, পুরোনো বাড়ির বাকি অংশ অন্ধকারে ঢাকা পড়ে যেত, তখন সে বইটি তার শোবার ঘরে নিয়ে মোমবাতির আলোয় পড়ত। নিচে হলঘরে ঘড়ির টিকটিক শব্দ হচ্ছিল, আর বাইরে সমুদ্র গর্জন করছিল।

মর্টিমারকে সেই পুরোনো জরাজীর্ণ বইটি ভীষণ আকর্ষণ করত। এতে ‘দ্য মিডনাইট এক্সপ্রেস’ নামে একটি গল্প ছিল। 50 নম্বর পাতায় একটি চিত্র ছিল, যেটি কোনো অজানা কারণে তার মনে ভয় ও অস্থিরতার সৃষ্টি করেছিল। চিত্রটিতে দেখা যেত, রাতের বেলায় একটি মলিন হলুদ আলোয় আলোকিত একটি ফাঁকা রেলওয়ে প্ল্যাটফর্ম। আলোটির নিচে একজন একা মানুষ একটি অন্ধকার সুড়ঙ্গের দিকে মুখ করে দাঁড়িয়েছিল। মর্টিমার কখনোই 50 পাতার বেশি পড়েনি।

এরপর অনেক বছর কেটে গেছে। মর্টিমার এখন একজন যুবক। একদিন, মধ্যরাতে, সে একটি অন্ধকার, ফাঁকা জংশনে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিল।

SECOND PART [দ্বিতীয় অংশ]

বাক্য

There was a single dull lamp glowing. In the lamplight, Mortimer suddenly noticed a dark and solitary figure he knew. It was the same figure he had seen on page 50 of his book in his childhood. The figure faced the black mouth of a tunnel.

Mortimer’s instincts were aroused. He walked quickly toward the figure and looked into its face. Mortimer was shocked. He was staring into his own face.

A wave of panic surged through Mortimer. He turned, gasped, and broke into a wild run. He stumbled off the platform and rushed down a moonlit road.

He could hear the echo of his own footsteps behind him. The footsteps were steadily gaining on him. Mortimer paused for a moment, completely shaken with fear. Without a second thought, he began to run again.

A quarter of a mile down, Mortimer saw a small white cottage. Seeking desperate shelter, Mortimer pounded on the wooden door. He heard heavy footsteps coming down creaking stairs. The door opened, and a shadowy figure stood with a candle. They exchanged no words. The shadowy figure beckoned him inside. They went up the creaking stairs.

উচ্চারণ

দেয়ার ওয়াজ আ সিঙ্গল ডাল ল্যাম্প গ্লোয়িং। ইন দ্য ল্যাম্প লাইট, মর্টিমার সাডেনলি নোটিসড আ ডার্ক এন্ড সলিটারি ফিগার হি নিউ। ইট ওয়াজ দ্য সেইম ফিগার হি হ্যাড সিন অন পেজ 50 অব হিজ বুক ইন হিজ চাইল্ডহুড। দ্য ফিগার ফেসড দ্য ব্ল্যাক মাউথ অব আ টানেল।

মর্টিমারস ইন্সটিংক্টস ওয়্যার অ্যারাউজড। হি ওয়াকড কুইকলি টুওয়ার্ড দ্য ফিগার এন্ড লুকড ইনটু ইটস ফেস। মর্টিমার ওয়াজ শকড। হি ওয়াজ স্টেয়ারিং ইনটু হিজ ওন ফেস।

আ ওয়েভ অব প্যানিক সার্জড থ্রু মর্টিমার। হি টার্নড, গ্যাসপড এন্ড ব্রোক ইনটু আ ওয়াইল্ড রান। হি স্টাম্বলড অফ দ্য প্ল্যাটফর্ম এন্ড রাশড ডাউন আ মুনলিট রোড।

হি ক্যুড হিয়ার দ্য ইকো অব হিজ ওন ফুটস্টেপস বিহাইন্ড হিম। দ্য ফুটস্টেপস ওয়্যার স্টেডিলি গেইনিং অন হিম। মর্টিমার পজড ফর আ মোমেন্ট, কমপ্লিটলি শেকেন উইথ ফিয়ার। উইদাউট আ সেকেন্ড থট, হি বিগ্যান টু রান এগেইন।

আ কোয়ার্টার অব আ মাইল ডাউন, মর্টিমার স আ স্মল হোয়াইট কটেজ। সিকিং ডেসপারেট শেলটার, মর্টিমার পাউন্ডেড অন দ্য উডেন ডোর। হি হার্ড হেভি ফুটস্টেপস কামিং ডাউন ক্রেকিং স্টেয়ারস। দ্য ডোর ওপেনড এন্ড আ শ্যাডোয়ি ফিগার স্টুড উইথ আ ক্যান্ডেল। দে এক্সচেনজড নো ওয়ার্ডস। দ্য শ্যাডোয়ি ফিগার বেকনড হিম ইনসাইড। দে ওয়েন্ট আপ দ্য ক্রেকিং স্টেয়ারস।

বঙ্গানুবাদ

সেখানে একটি মাত্র আলো টিমটিম করে জ্বলছিল। সেই আলোয় মর্টিমার হঠাৎ লক্ষ করল একটি অস্পষ্ট এবং একাকী লোককে, যাকে সে চিনত। এটি সেই একই মূর্তি যা সে তার ছেলেবেলার বইয়ের 50 পৃষ্ঠায় দেখেছিল। লোকটি অন্ধকার সুড়ঙ্গের দিকে মুখ করে ছিল।

মর্টিমারের প্রবৃত্তি জেগে উঠল। সে দ্রুত মূর্তিটির দিকে হেঁটে গেল এবং তার মুখের দিকে তাকাল। মর্টিমার হতবাক হয়ে গেল। সে তার নিজের মুখের দিকে তাকিয়ে ছিল।

মর্টিমারের শরীরে আতঙ্কের ঢেউ বয়ে গেল। সে ঘুরে দাঁড়ালো, হাঁফিয়ে উঠল এবং পাগলের মতো ছুটতে লাগল। হোঁচট খেতে খেতে সে প্ল্যাটফর্ম থেকে নেমে এল এবং চন্দ্রালোকিত রাস্তা দিয়ে ছুটে গেল।

সে তার পেছনে নিজের পায়ের প্রতিধ্বনি শুনতে পাচ্ছিল। সেই পদধ্বনি স্থিরভাবে তার দিকে এগিয়ে আসছিল। মর্টিমার এক মুহূর্তের জন্য থেমে দাঁড়াল, আতঙ্কে কাঁপছিল। দ্বিতীয় চিন্তা না করেই, সে আবার দৌড়াতে লাগল।

এক চতুর্থাংশ মাইল পেরিয়ে, মর্টিমার একটি ছোট সাদা কুটির দেখতে পেল। আশ্রয়ের জন্য মরিয়া হয়ে, মর্টিমার কাঠের দরজায় ধাক্কা দিল। সে শুনতে পেল ভারী পদধ্বনি ক্যাঁচ ক্যাঁচ শব্দ করতে করতে সিঁড়ি দিয়ে নেমে আসছে। দরজা খুলে গেল এবং মোমবাতি হাতে একটি ছায়ামূর্তি দাঁড়াল। তাদের মধ্যে কোনো কথা হল না। ছায়ামূর্তিটি তাকে ভেতরে ডাকল। তারা ক্যাঁচ ক্যাঁচ শব্দ করে সিঁড়ি দিয়ে ওপরে উঠল।

THIRD PART [তৃতীয় অংশ]

বাক্য

The shadowy figure took him to an upper room where a bright fire was burning. There was an armchair beside the fire. Beside the armchair was a small oak table on which lay a battered old book bound in red leather. The shadowy figure placed the candle on the table and departed silently.

Mortimer collapsed into the armchair and picked up the old book. With a shock, he realized it was the same book from his childhood, the one that contained the story of ‘Midnight Express.’ Mortimer felt great fear. His hands trembled as he turned the pages and began to read. The story was about a man who, in his childhood, had read a book containing a frightening picture.

Mortimer tried to comprehend the strange sequence of events he was experiencing. He was filled with acute dread. “Who is the strange man who invited me into this cottage?” Mortimer asked himself, trembling with fear.

At that very moment, the door opened, and the mysterious host entered. His face was covered in darkness. The candle on the table cast large shadows on the walls. The shadowy figure stood before Mortimer and slowly moved forward.

Mortimer, sitting on the armchair, felt a chill run up his spine. He looked up at the face of the shadowy figure and realized he was looking at himself.

The clock ticked in the hall below, and the sea roared outside. The candlelight flickered. The old, battered book bound in red leather lay open on the table.

উচ্চারণ

দ্য শ্যাডোয়ি ফিগার টুক হিম টু অ্যান আপার রুম হোয়‍্যার আ ব্রাইট ফায়ার ওয়াজ বার্নিং। দেয়ার ওয়াজ অ্যান আর্মচেয়ার বিসাইড দ্য ফায়ার।

বাই দি আর্মচেয়ার ওয়াজ আ স্মল, ওক টেবল অন হুইচ লে আ ব্যাটারড ওল্ড বুক বাউন্ড ইন রেড লেদার। দ্য শ্যাডোয়ি ফিগার পুট দ্য ক্যান্ডল অন দ্য টেবল অ্যান্ড ডিপারটেড সাইলেন্টলি।

মর্টিমার কোলাপসড ইনটু দি আর্মচেয়ার অ্যান্ড পিকড আপ দি ওল্ড বুক। উইথ আ শক হি রিয়‍্যালইজড ইট ওয়াজ দ্য সেম বুক ফ্রম হিজ চাইল্ডহুড, দ্য বুক হুইচ কনটেইনড দ্য স্টোরি অব ‘মিডনাইট এক্সপ্রেস’। মর্টিমার ওয়াজ গ্রেটলি অ্যাফরেইড। হি টার্নড দ্য পেজেস উইথ ট্রেমলিং হ্যান্ডস। হি বিগ্যান টু রিড। দ্য স্টোরি ওয়াজ অ্যাবাউট আ ম্যান হু ইন হিজ চাইল্ডহুড হ্যাড রেড আ বুক হুইচ – কনটেইনড আ ফ্রাইটেনিং পিকচার।

মর্টিমার ট্রায়েড টু গ্র্যাসপ দ্য স্ট্রেইনজ সাইকল অভ ইভেন্টস হি ওয়াজ গেয়িং থু। হি ওয়াজ ফিলড উইথ অ্যাকিউট ড্রেড। “হু ইজ দ্য স্ট্রেইনজ ম্যান হু – আঙ্কড মি ইনটু দিস কটেজ?” মর্টিমার আস্কড হিমসেলফ ফিয়ারফুলি।

অ্যাট দ্যাট ভেরি মোমেন্ট দ্য ডোর ওপেনড অ্যান্ড দ্য স্ট্রেনজ হোস্ট কেম ইন। হিজ ফেস ওয়াজ কভারড ইন ডার্কনেস। দ্য ক্যান্ডেল অন দ্য টেবল কাস্ট হিউজ শ্যাডোজ অন দ্য ওয়ালস। দ্য শ্যাডোয়ি ফিগার স্টুড বিফোর মর্টিমার। স্লোলি হি এজড ফরোয়ার্ড।

মর্টিমার, সিটিং অন দ্য আর্মচেয়ার, ফেলট আ চিল রান আপ হিজ স্পাইন। হি লুকড আপ ইনটু দ্য ফেস অভ দ্য শ্যাডোয়ি ফিগার। মর্টিমার রিয়‍্যালাইজড হি ওয়জ লুকিং অ্যাট হিমসেলফ।

দ্য ক্লক টিকড ইন দ্য হল বিলো অ্যান্ড সি রোরড আউটসাইড। দ্য ক্যান্ডেললাইট ফ্লিকারড। দি ওল্ড, ব্যাটারড বুক বাউন্ড ইন রেড লেদার লে ওপেন অন দ্য টেবল।

বঙ্গানুবাদ

ছায়ামূর্তিটি তাকে ওপরের ঘরে নিয়ে গেল, যেখানে উজ্জ্বল আগুন জ্বলছিল। আগুনের পাশে একটি আরামকেদারা ছিল। আরামকেদারার পাশে ছিল একটি ছোট, ওক কাঠের টেবিল, যার ওপর লাল চামড়ায় বাঁধানো একটি জরাজীর্ণ পুরোনো বই রাখা ছিল। ছায়ামূর্তিটি টেবিলের ওপর মোমবাতিটি রাখল এবং নিঃশব্দে প্রস্থান করল।

মর্টিমার আরামকেদারায় বসে পড়ল এবং পুরোনো বইটি তুলে নিল। স্তম্ভিত হয়ে সে বুঝতে পারল, এই বইটি তার ছোটোবেলার সেই বই, যাতে ‘মিডনাইট এক্সপ্রেস’ নামে একটি গল্প ছিল। মর্টিমার ভীষণ ভয় পেয়ে গেল। সে কাঁপা কাঁপা হাতে পাতা উলটাতে লাগল এবং পড়তে শুরু করল। গল্পটি একটি লোকের সম্বন্ধে ছিল, যে তার ছেলেবেলায় একটি বই পড়েছিল, যেখানে একটি ভয়ানক চিত্র ছিল।

মর্টিমার বোঝার চেষ্টা করল এই সমস্ত অদ্ভুত ঘটনাচক্রের বিষয়গুলি, যার মধ্যে দিয়ে সে যাচ্ছিল। সে প্রচণ্ড ভয়ে ভরে গেল। “কে সেই অপরিচিত মানুষ, যে আমাকে এই ঘরে ডেকেছে?” মর্টিমার ভয়ে ভয়ে নিজেকে প্রশ্ন করল।

ঠিক সেই মুহূর্তে দরজা খুলে গেল, এবং সেই অপরিচিত গৃহকর্তা ভেতরে ঢুকল। তার মুখ অন্ধকারাচ্ছন্ন ছিল। টেবিলে রাখা মোমবাতি দেওয়ালে তার বিশাল ছায়া ফেলল। সেই ছায়ামূর্তিটি মর্টিমারের সামনে এসে দাঁড়াল এবং ধীরে ধীরে সামনে এগিয়ে এল।

আরামকেদারায় বসে মর্টিমার তার শিরদাঁড়ায় শীতল শিহরণ অনুভব করল। ছায়ামূর্তির মুখের দিকে সে তাকাল এবং বুঝতে পারল, সে নিজেকেই দেখছে।

নীচে হলঘরে ঘড়িটি টিকটিক শব্দ করছিল এবং বাইরে সমুদ্র গর্জন করছিল। মোমবাতির আলো দপদপ করছিল। লাল চামড়ায় বাঁধানো সেই পুরোনো, জরাজীর্ণ বইটি খোলা অবস্থায় টেবিলে পড়ে রইল।


এই আর্টিকেলে আমরা অষ্টম শ্রেণীর ইংরেজি বইয়ের একাদশ অধ্যায় “Midnight Express” এর উচ্চারণ এবং বঙ্গানুবাদ নিয়ে আলোচনা করেছি। এই অধ্যায়টি শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি পরীক্ষায় প্রায়শই আসে। আশা করি, উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদের এই আলোচনা তোমাদের “Midnight Express” অধ্যায়টি সহজে বুঝতে সহায়ক হবে। যদি তোমাদের কোনো প্রশ্ন থাকে বা কোনো সমস্যা মোকাবিলা করো, তাহলে টেলিগ্রামে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারো, আমি সর্বোচ্চ সহায়তা করার চেষ্টা করবো। আর হ্যাঁ, এই পোস্টটি প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করতে ভুলো না, যাতে তারাও উপকৃত হতে পারে। ধন্যবাদ!

Share via:

মন্তব্য করুন