আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাসের সপ্তম অধ্যায়, ‘অর্থনীতি ও জীবনযাত্রা (আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক থেকে খ্রিস্টীয় সপ্তম শতকের প্রথম ভাগ)’ অধ্যায়ের কিছু অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলো ষষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্যও সহায়ক। কারণ ষষ্ঠ শ্রেণী এবং চাকরির পরীক্ষায় এই ধরনের প্রশ্ন প্রায়ই আসতে দেখা যায়।
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো
জনপদ হল –
ক. শহর
খ. কৃষিভিত্তিক গ্রামীণ এলাকা
গ. বাণিজ্যভিত্তিক নগর
উত্তর – খ. কৃষিভিত্তিক গ্রামীণ এলাকা
মহাজনপদের আমলে প্রধান জীবিকা ছিল –
ক. ব্যাবসা
খ. কৃষিকাজ
গ. পশুপালন
উত্তর – খ. কৃষিকাজ
গবাদিপশু বলি দেওয়া কমতে থাকে –
ক. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের পর থেকে
খ. খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতকের পর থেকে
গ. খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতকের পর থেকে
উত্তর – খ. খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতকের পর থেকে
লোহার আকরিক পাওয়া গেছে –
ক. দক্ষিণ ভারকে
খ. মধ্যগঙ্গা উপত্যকায়
গ. উত্তর ভারতে
উত্তর – খ. মধ্যগঙ্গা উপত্যকায়
‘কার্যাপণ’ ছিল বহুপ্রচলিত এক ধরনের –
ক. মুদ্রা
খ. বন্দর
গ. কৃষিপণ্যের নাম
উত্তর – ক. মুদ্রা
প্রাচীন ভারতের ইতিহাসে প্রথম নগর দেখা গিয়েছিল –
ক. পাটলিপুত্রে
খ. হরপ্পায়
গ. মগধে
উত্তর – খ. হরপ্পায়
প্রাচীন ভারতে চিকিৎসকদের বলা হত –
ক. চিকিৎসক
খ. বৈদ্য
গ. রাজবৈদ্য
উত্তর – খ. বৈদ্য
মৌর্য আমলে কারিগর ও বণিকদের কাজের তদারকি করত –
ক. রাজ্য
খ. রাষ্ট্র
গ. উচ্চপদস্থ কর্মচারী
উত্তর – খ. রাষ্ট্র
জেনে রাখো – কৌটিল্যের অপর নাম চাণক্য। তবে তাঁর আসল নাম বিস্তুগুপ্ত। মৌর্য সম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য তাঁর সাহায্যে নন্দবংশ উচ্ছেদ করেন। পরে তিনি মৌর্যরাজার প্রধানমন্ত্রী হন। তিনি অর্থশাস্ত্র নামক গ্রন্থটি রচনা করেন।
মৌর্য আমলে নুনকে বলা হত –
ক. খনিজ দ্রব্য
খ. মূল্যবান দ্রব্য
গ. বাণিজ্যিক দ্রব্য
উত্তর – ক. খনিজ দ্রব্য
মৌর্য আমলে যে কাপড়ের সবচাইতে বেশি চাহিদা ছিল তা হল –
ক. সুতির কাপড়
খ. রেশমের কাপড়
গ. পশমের কাপড়
উত্তর – ক. সুতির কাপড়
দাক্ষিণাত্যের কালো মাটিতে বেশি চাষ হত –
ক. তুলোর
খ. ধানের
গ. যবের
উত্তর – ক. তুলোর
কেরলে সবথেকে বেশি উৎপাদন হত –
ক. এলাচ
খ. গোলমরিচ
গ. লবঙ্গ
উত্তর – খ. গোলমরিচ
প্রাচীন ভারতে যে মশলাকে ‘ব্ল্যাক গোল্ড’ বলা হত তা হল –
ক. রসুন
খ. গোলমরিচ
গ. আদা
উত্তর – খ. গোলমরিচ
রেশম বাণিজ্য থেকে যে শাসকরা প্রচুর শুল্ক লাভ করতেন –
ক. সাতবাহন
খ. মৌর্য
গ. কুষাণ
উত্তর – গ. কুষাণ
প্রাচীন বাংলার সূক্ষ্ম সুতির কাপড় ছিল –
ক. মখমলের
খ. জারদৌসির
গ. মসলিনের
উত্তর – গ. মসলিনের
মসলিন বিখ্যাত ছিল –
ক. বাংলার
খ. বারাণসীর
গ. চিনের
উত্তর – ক. বাংলার
কুষাণ আমলে সমাজের ভিত্তি ছিল –
ক. পরিবার
খ. সংঘ
গ. পরিবারের প্রধান
উত্তর – ক. পরিবার
কুষাণ আমলে দাক্ষিণাত্যে চাষ বেশি হত –
ক. তুলো
খ. পাট
গ. নারকেল
উত্তর – ক. তুলো
কুষাণ আমলে বর্ণাশ্রম ও চতুরাশ্রম প্রথা ছিল –
ক. অতি কঠোর
খ. কঠোর
গ. কোনো প্রতিক্রিয়াই ছিল না
উত্তর – খ. কঠোর
গুপ্ত আমলে সাধারণ মানুষের প্রধান জীবিকা ছিল –
ক. বাণিজ্য
খ. পশুপালন
গ. কৃষি
উত্তর – গ. কৃষি
গুপ্ত ও গুপ্ত পরবর্তী আমলে ধর্মীয় উদ্দেশ্যে জমিদানকে বলা হত –
ক. সামন্ত ব্যবস্থা
খ. কার্যাপন
গ. অগ্রহার ব্যবস্থা
উত্তর – গ. অগ্রহার ব্যবস্থা
গুপ্ত ও গুপ্ত পরবর্তী আমলে প্রধান ফসল ছিল –
ক. গম
খ. যব
গ. ধান
উত্তর – গ. ধান
গুপ্তযুগে দূরপাল্লার বৈদেশিক বাণিজ্যে ঘাটতির কারণ –
ক. হুন
খ. গ্রিক
গ. পাঠান
উত্তর – ক. হুন
গুপ্ত রাজাদের চালু করা সোনার মুদ্রাকে বলা হত –
ক. সুবর্ণ
খ. দিরহাম
গ. কার্যাপন
উত্তর – ক. সুবর্ণ
গুপ্ত রাজাদের আমলে প্রথম রুপোর মুদ্রা চালু করেন –
ক. শ্রীগুপ্ত
খ. দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত
গ. প্রথম চন্দ্রগুপ্ত
উত্তর – খ. দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত
গুপ্ত ও গুপ্ত – পরবর্তী আমলের সমাজে –
ক. বর্ণপ্রথা চালু ছিল
খ. বর্ণাশ্রম প্রথা চালু ছিল
গ. আশ্রমপ্রথা চালু ছিল
উত্তর – খ. বর্ণাশ্রম প্রথা চালু ছিল
গুপ্ত ও গুপ্তোত্তরকালের সমাজে ‘স্ত্রীধন’ প্রথা –
ক. চালু ছিল
খ. চালু ছিল না
গ. অজানা ছিল
উত্তর – ক. চালু ছিল
গুপ্ত ও গুপ্ত পরবর্তী আমলে বণিকদের নিজস্ব সংগঠনকে বলা হত –
ক. বণিক সভা
খ. বণিক গ্রাম
গ. বণিক সমিতি
উত্তর – খ. বণিক গ্রাম
প্রাচীন ভারতে পানীয় হিসেবে ব্যবহার করা হত –
ক. দুধ
খ. ফলের রস
গ. দুধ ও ফলের রস
উত্তর – গ. দুধ ও ফলের রস
ফাসিয়ান চিন থেকে ভারতীয় উপমহাদেশে এসেছিলেন –
ক. দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের আমলে
খ. অশোকের আমলে
গ. সমুদ্রগুপ্তের আমলে
উত্তর – ক. দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের আমলে
সুয়ান জাং – এর লেখায় ভারতবর্ষ পরিচিত ছিল –
ক. ইন-তু
খ. বিন-তু
গ. সিয়ান-সু
উত্তর – ক. ইন-তু
শকরাজ রুদ্রদমন সুদর্শন হ্রদের সংস্কার কার্যের কথা বর্ণনা করেছেন –
ক. নাসিক লেখতে
খ. কার্লে লেখতে
গ. জুনাগড় লেখতে
ঘ. তিতরি লেখতে
উত্তর – গ. জুনাগড় লেখতে
গুপ্ত আমলের তাম্রলেখগুলি থেকে যে কথা জানা যায়, তা হল –
ক. জমি কেনাবেচার কথা
খ. ধর্মের বিবরণ
গ. সমাজের জাতিভেদ
ঘ. শিল্পের উন্নতির পথ
উত্তর – ক. জমি কেনাবেচার কথা
স্ত্রীধন প্রথা –
ক. সমস্ত বর্ণের মধ্যে চালু ছিল
খ. সমস্ত বর্ণের মানুষের মধ্যে চালু ছিল না
গ. কোনোটিই ঠিক নয়
উত্তর – খ. সমস্ত বর্ণের মানুষের মধ্যে চালু ছিল না
ফাসিয়ানের মতে নগরের বাইরে থাকত –
ক. বৈশ্যরা
খ. রত্নিনরা
গ. অমাত্যরা
ঘ. চণ্ডালরা
উত্তর – ঘ. চণ্ডালরা
মেগাস্থিনিস চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের শাসনের কথা লিখেছিলেন নিজের বই –
ক. ইন্ডিয়াতে
খ. ইন্ডিগোতে
গ. ইন্ডিকাতে
উত্তর – গ. ইন্ডিকাতে
সঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো
সাম্রাজ্য থাকলে _____ থাকে।
ক. যুদ্ধ
খ. চুক্তি
গ. আলাপ
উত্তর – ক. যুদ্ধ
ষোড়শ মহাজনপদের আমলে প্রধান জীবিকা ছিল _____।
ক. পশুপালন
খ. কৃষিকাজ
গ. ব্যাবসাবাণিজ্য
উত্তর – খ. কৃষিকাজ
প্রাচীন ভারতে ষোড়শ মহাজনপদের আমলে _____ ছিল প্রধান ফসল।
ক. ধান
খ. গম
গ. যব
উত্তর – ক. ধান
মহাজনপদগুলির আমলে ভারতীয় উপমহাদেশের _____ ও সমাজও বদলে গিয়েছিল।
ক. ধর্মনীতি
খ. অর্থনীতি
গ. রাজনীতি
উত্তর – খ. অর্থনীতি
ষোড়শ মহাজনপদের আমলে ধানের মধ্যে সেরা ছিল _____।
ক. আমন ধান
খ. শালি ধান
গ. বোরো ধান
উত্তর – খ. শালি ধান
মহাজনপদগুলি যুদ্ধের কাজে _____ অস্ত্রের ব্যবহার করত।
ক. তামার
খ. লোহার
গ. ব্রোঞ্জের
উত্তর – খ. লোহার
ভারতে প্রথম নগরায়ণ দেখা গিয়েছিল _____ সভ্যতায়।
ক. মেহেরগড়
খ. বৈদিক
গ. হরপ্পা
উত্তর – গ. হরপ্পা
খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে প্রধানত _____ নগরায়ণ দেখা গিয়েছিল।
ক. দক্ষিণ ভারতে
খ. উত্তর ভারতে
গ. পূর্ব ভারতে
উত্তর – খ. উত্তর ভারতে
প্রাচীন ভারতে _____ ছিল বহু প্রচলিত এক ধরনের মুদ্রা।
ক. কার্যাপণ
খ. নিষ্ক
গ. মনা
উত্তর – ক. কার্যাপণ
মৌর্য আমলেও অর্থনীতি মূলত _____ – র ওপরেই নির্ভর করত।
ক. শিল্প
খ. কৃষি
গ. ব্যাবসা
উত্তর – খ. কৃষি
মৌর্য আমলে নুনকে _____ দ্রব্যের মধ্যে ধরা হত।
ক. খনিজ
খ. কৃষিজ
গ. শিল্পজাত
উত্তর – ক. খনিজ
মৌর্য যুগে রাজধানীর সঙ্গে _____ নানা এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হয়েছিল।
ক. সমাজের
খ. সাম্রাজ্যের
গ. রাজ্যের
উত্তর – খ. সাম্রাজ্যের
মেগাস্থিনিস ভারতীয় জনসমাজকে _____টি জাতিতে বিভক্ত করেছেন।
ক. 6
খ. 7
গ. 8
উত্তর – খ. 7
কুষাণ আমলে উত্তর ভারতে _____ ছিল প্রধান জীবিকা।
ক. কৃষিই
খ. শিল্পই
গ. বাণিজ্যই
উত্তর – ক. কৃষিই
দাক্ষিণাত্যের _____ মাটিতে তুলোর চাষ হত।
ক. কালো
খ. লাল
গ. সাদা
উত্তর – ক. কালো
কেরালায় (কেরল) _____ ফলন ছিল বিখ্যাত।
ক. গোলমরিচের
খ. ধানের
গ. এলাচের
উত্তর – ক. গোলমরিচের
_____ কাথিয়াওয়াড়ে সুদর্শন হ্রদ নির্মাণ করেন।
ক. চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য
খ. অশোক
গ. সমুদ্রগুপ্ত
উত্তর – ক. চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য
বিদেশের বাজারে ভারতীয় উপমহাদেশের _____ কাপড়ের চাহিদা ছিল।
ক. মসলিন
খ. রেশম
গ. সুতি
উত্তর – ক. মসলিন
বারাণসী ও _____ দামি কাপড় তৈরির জন্য বিখ্যাত ছিল।
ক. মথুরা
খ. বৃন্দাবন
গ. ঢাকা
উত্তর – ক. মথুরা
কুষাণ আমলে মথুরা খুব গুরুত্বপূর্ণ ও _____ বাণিজ্যকেন্দ্র ছিল।
ক. রাজনৈতিক
খ. ধর্মীয়
গ. সামরিক
উত্তর – ক. রাজনৈতিক
কুষাণ আমলে _____ ও চতুরাশ্রম প্রথা ছিল কঠোর।
ক. বর্ণাশ্রম
খ. দাস
গ. সতীদাহ
উত্তর – ক. বর্ণাশ্রম
কুষাণ আমলে জীবনের ভিত্তি ছিল _____।
ক. যাযাবর
খ. পরিবার
গ. পশুচারণ
উত্তর – খ. পরিবার
প্রাচীন বাংলার সূক্ষ্ম বস্ত্র _____ কদর ছিল।
ক. রেশমের
খ. মসলিনের
গ. সুতির
উত্তর – খ. মসলিনের
গাথা সপ্তশতী লেখা হয় _____ ভাষায়।
ক. সংস্কৃত
খ. পালি
গ. প্রাকৃত
উত্তর – গ. প্রাকৃত
জেনে রাখো – মৌর্যযুগ ও গুপ্ত যুগের সমাজের কী কী মিল আছে?
গুপ্ত ও গুপ্ত -পরবর্তী আমলে _____ ছিল প্রধান জীবিকা।
ক. কৃষি
খ. পশুপালন
গ. শিল্প
উত্তর – ক. কৃষি
গুপ্ত ও গুপ্ত -পরবর্তী আমলে ধর্মীয় উদ্দেশ্যে জমি দানকে _____ বলা হত।
ক. বাহার
খ. অগ্রহার ব্যবস্থা
গ. ব্রাহ্মণ দান
উত্তর – খ. অগ্রহার ব্যবস্থা
_____ ব্যবস্থার ফলে কৃষিকাজ বেড়েছিল।
ক. বাহার
খ. অগ্রহার
গ. ব্রাহ্মণ দান
উত্তর – খ. অগ্রহার
দিল্লির কুতুব মিনারের পাশে _____ আছে।
ক. এলাহাবাদ স্তম্ভ
খ. মেহরৌলি স্তম্ভ
গ. অশোক স্তম্ভ
উত্তর – খ. মেহরৌলি স্তম্ভ
গুপ্ত আমলে বৈদেশিক বাণিজ্যের অবনতির প্রধান কারণ ছিল _____ আক্রমণ।
ক. হুন
খ. পাঠান
গ. মোগল
উত্তর – ক. হুন
তামিলনাড়ুর _____ বন্দরের মাধ্যমে দূরবর্তী অঞ্চলে নিয়মিত বাণিজ্য হত।
ক. লোথাল
খ. সুরাট
গ. কাবেরীপট্টিনম
উত্তর – গ. কাবেরীপট্টিনম
দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের আমলে প্রচলিত রুপোর মুদ্রার নাম ছিল _____।
ক. নিষ্ক
খ. মনা
গ. রূপক
উত্তর – গ. রূপক
ধার করলে অনেক চড়া হারে সুদ দিতে হত _____ -কে।
ক. ব্রাহ্মণ
খ. বৈশ্য
গ. শূদ্র
উত্তর – গ. শূদ্র
_____ প্রথা সমস্ত বর্ণের মধ্যে চালু ছিল না।
ক. স্ত্রীধন
খ. বর্ণ
গ. দাস
উত্তর – ক. স্ত্রীধন
মেয়েদের বিয়ের সময় পাওয়া সম্পদে তাদেরই অধিকার ছিল, এই সম্পদকে _____ বলে।
ক. স্ত্রীধন
খ. গুপ্তধন
গ. সঞ্চিত ধন
উত্তর – ক. স্ত্রীধন
গুপ্ত-পরবর্তীকালে সমাজে সব থেকে খারাপ অবস্থা ছিল _____।
ক. বৈশ্যদের
খ. শূদ্রদের
গ. চণ্ডালদের
উত্তর – গ. চণ্ডালদের
_____ চন্ডালদের ছোঁয়াছুঁয়ি এড়িয়ে চলত।
ক. ব্রাহ্মণরা
খ. ক্ষত্রিয়রা
গ. বৈশ্যরা
উত্তর – ক. ব্রাহ্মণরা
প্রাচীন ভারতে _____দের মধ্যে মাংস খাওয়ার প্রচলন ছিল বেশি।
ক. গরিব
খ. ধনী
গ. মধ্যবিত্ত
উত্তর – খ. ধনী
প্রাচীন ভারতের বেশিরভাগ মহাজনপদ ছিল _____।
ক. সিন্ধু উপত্যকায়
খ. গঙ্গা উপত্যকায়
গ. ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায়
উত্তর – খ. গঙ্গা উপত্যকায়
দ্বিতীয় নগরায়ণ শুরু হয় _____।
ক. খ্রিস্টপূর্ব 400 অব্দে
খ. খ্রিস্টপূর্ব 600 অব্দে
গ. খ্রিস্টপূর্ব 800 অব্দে
উত্তর – খ. খ্রিস্টপূর্ব 600 অব্দে
বারাণসী বিখ্যাত ছিল _____ শিল্পের কেন্দ্র হিসেবে।
ক. বস্ত্র
খ. লৌহ ইস্পাত
গ. চর্ম
উত্তর – ক. বস্ত্র
ইন্ডিকা বইটির লেখক হলেন _____।
ক. মেগাস্থিনিস
খ. ফাসিয়ান
গ. সুয়ান জাং
উত্তর – ক. মেগাস্থিনিস
ঠিক-ভুল নির্ণয় করো
যুদ্ধে জয় লাভ করে জয়ীরা উঁচু স্তম্ভ বানাত।
উত্তর – ঠিক
জনপদ ও মহাজনপদে কৃষিজীবী জনবসতিও ছিল।
উত্তর – ঠিক
রণডঙ্কা মানে যুদ্ধের বাজনা।
উত্তর – ঠিক
খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতকের পর থেকে অবাধে পশুবলি চলতে থাকে।
উত্তর – ভুল
মগধ অঞ্চলে বোরো ধানের চাষ বেশি হত।
উত্তর – ভুল
মহাজনপদগুলি যুদ্ধের সময়ে তামার অস্ত্রশস্ত্র ব্যবহার করত।
উত্তর – ভুল
কার্যাপণ ছিল এক ধরনের মুদ্রা।
উত্তর – ঠিক
প্রাচীন ভারতের ইতিহাসে প্রথম নগর দেখা দিয়েছিল হরপ্পা সভ্যতায়।
উত্তর – ঠিক
বেশিরভাগ মহাজনপদের রাজধানীগুলিই ছিল বিখ্যাত নগর।
উত্তর – ঠিক
নগরগুলি গ্রামীণ বসতির তুলনায় আকারে বড়ো ছিল।
উত্তর – ঠিক
নতুন নগর তৈরির ফলে বেশ কিছু নতুন জীবিকার কথাও জানা যায়।
উত্তর – ঠিক
মৌর্য সমাজে ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে কোনো বিভেদ ছিল না।
উত্তর – ভুল
মৌর্য আমলে খনিগুলির দেখাশোনা করত রাজকর্মচারীরা।
উত্তর – ঠিক
মৌর্য আমলে মেয়েরাও মহামাত্যের দায়িত্ব পেতেন।
উত্তর – ঠিক
মৌর্য আমলে গুপ্তচর ও রাজকর্মচারী হিসেবেও নারীদের নিয়োগ করা হত।
উত্তর – ঠিক
মৌর্য অর্থনীতি ছিল মূলত কৃষিনির্ভর।
উত্তর – ঠিক
মৌর্য আমলে অর্থনীতি মূলত ব্যাবসাবাণিজ্যের ওপরে নির্ভর করত।
উত্তর – ভুল
মৌর্য আমলে রাজধানীর সঙ্গে অন্যান্য এলাকার কোনো যোগাযোগ ছিল না।
উত্তর – ভুল
মৌর্য আমলে মহিলারা পোশাকের ওপর চাদর বা ওড়না ব্যবহার করতেন।
উত্তর – ঠিক
মৌর্য আমলে নারীরা শুধুমাত্র ঘরকন্নার কাজেই অংশ নিতে পারত।
উত্তর – ভুল
মৌর্য আমলে নুনকে খনিজ দ্রব্যের মধ্যে রাখা হত।
উত্তর – ঠিক
মেগাস্থিনিস ভারতীয় উপমহাদেশে চারটি বর্ণের কথা জানতেন।
উত্তর – ভুল
দাক্ষিণাত্যের কালো মাটিতে গোলমরিচের চাষ বেশি হত।
উত্তর – ভুল
অগ্রহার ব্যবস্থার ফলে কৃষিকাজ কমেছিল।
উত্তর – ভুল
গুপ্তযুগের তাম্রলিপিগুলি থেকে জমি কেনাবেচার কথা জানা যায়।
উত্তর – ঠিক
সুয়ান-জাং – এর লেখায় ভারতবর্ষ ইন-তু নামে পরিচিত ছিল।
উত্তর – ঠিক
গুপ্ত সমাজে বর্ণাশ্রম প্রথা চালু ছিল।
উত্তর – ঠিক
গুপ্ত সমাজে বিয়ের সময় পাওয়া মেয়েদের সম্পদকে স্ত্রীধন বলা হত।
উত্তর – ঠিক
মৌর্য আমলে কেরালায় (কেরলে) লবঙ্গ উৎপাদিত হত।
উত্তর – ভুল
মৌর্য আমলে ধনী মানুষদের অবসর কাটানোর উপায় ছিল জাদুর খেলা।
উত্তর – ভুল
কুষাণ যুগে এক একটি পেশাকে কেন্দ্র করে আলাদা গ্রাম গড়ে উঠেছিল।
উত্তর – ঠিক
মেগাস্থিনিস -এর মতে, ভারতের জনসমাজ সাতটি জাতিতে বিভক্ত ছিল।
উত্তর – ঠিক
কেরালায় গোলমরিচের ফলন ছিল বিখ্যাত।
উত্তর – ঠিক
জেনে রাখো – কেরালায় কেন গোলমরিচ বিখ্যাত?
ওয়াড় কথার অর্থ শহর।
উত্তর – ঠিক
সুদর্শন হ্রদ চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের আমলে তৈরি।
উত্তর – ঠিক
কুষাণ আমলে বারাণসী ও মথুরাতে দামি কাপড় তৈরি হত।
উত্তর – ঠিক
কুষাণ আমলে কাচের তৈরি জিনিসপত্র বিদেশ থেকে আমদানি করা হত।
উত্তর – ঠিক
কুষাণ আমলে সমাজে অবসর কাটানোর কোনো উপকরণ ছিল না।
উত্তর – ভুল
কুষাণ আমলে পরিবারে মেয়ের বদলে ছেলে জন্মালে বেশি আনন্দ পেত।
উত্তর – ঠিক
গুপ্ত ও গুপ্ত-পরবর্তী আমলে ধান ছিল প্রধান ফসল।
উত্তর – ঠিক
গুপ্ত ও গুপ্ত পরবর্তী আমলে ধর্মীয় উদ্দেশ্যে জমিদানকে অগ্রহার ব্যবস্থা বলা হয়।
উত্তর – ঠিক
গুপ্ত ও গুপ্ত-পরবর্তী আমলে আবাদি জমিকে বাস্তুজমি ও অরণ্য থেকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করা হত।
উত্তর – ঠিক
হাতির দাঁতের জিনিসপত্র বানাত রঙ্গকার।
উত্তর – ভুল
গুপ্ত ও গুপ্তোত্তরকালে অগ্রহার ব্যবস্থার ফলে জমিতে ব্যক্তি মালিকানা বেড়েছিল।
উত্তর – ঠিক
গুপ্তোত্তরকালে তাম্রলিপ্ত বন্দরের খ্যাতি বেড়ে যায়।
উত্তর – ঠিক
বণিকদের নিজস্ব বাসস্থানকে বণিকগ্রাম বলা হত।
উত্তর – ভুল
গুপ্ত আমলে সোনা ও তামার মুদ্রা পাওয়া গেছে।
উত্তর – ভুল
গুপ্তসমাজে সবাই কঠোরভাবে বর্ণাশ্রম প্রথা মানত না।
উত্তর – ঠিক
গুপ্তযুগে শূদ্ররা কৃষি, পশুপালন ও বাণিজ্য করতে পারত না।
উত্তর – ভুল
সম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের আমলে ফাসিয়ান চিন থেকে ভারতীয় উপমহাদেশে এসেছিলেন।
উত্তর – ভুল
ফো-কুয়ো-কী গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন ফাসিয়ান।
উত্তর – ঠিক
গুপ্ত ও গুপ্তোত্তরকালে সমাজে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা ছিল চন্ডালদের।
উত্তর – ঠিক
‘ক’ স্তম্ভের সঙ্গে ‘খ’ স্তম্ভ মেলাও
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. রাজছত্র | অ. এক ধরনের মুদ্রা |
খ. রণডঙ্কা | আ. সাম্রাজ্যের প্রতীক |
গ. কার্যাপণ | ই. যুদ্ধের বাজনা |
ঘ. দ্বিতীয় নগরায়ণ | ঈ. গঙ্গা-উপত্যকা |
উত্তর –
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. রাজছত্র | আ. সাম্রাজ্যের প্রতীক |
খ. রণডঙ্কা | ই. যুদ্ধের বাজনা |
গ. কার্যাপণ | অ. এক ধরনের মুদ্রা |
ঘ. দ্বিতীয় নগরায়ণ | ঈ. গঙ্গা-উপত্যকা |
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. মেগাস্থিনিস | অ. জলসেচ ব্যবস্থা |
খ. উত্তর ভারতের প্রধান জীবিকা | আ. অগ্রহার |
গ. জমিদান | ই. ইন্ডিকা |
ঘ. সুদর্শন হ্রদ | ঈ. কৃষি |
উত্তর –
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. মেগাস্থিনিস | ই. ইন্ডিকা |
খ. উত্তর ভারতের প্রধান জীবিকা | ঈ. কৃষি |
গ. জমিদান | আ. অগ্রহার |
ঘ. সুদর্শন হ্রদ | অ. জলসেচ ব্যবস্থা |
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. কাবেরীপট্টিনম | অ. রুপোর মুদ্রা |
খ. দিনার | আ. চৈনিক পর্যটক |
গ. গরূপক | ই. তামিলনাড়ু |
ঘ. ফাসিয়ান | ঈ. সোনার মুদ্রা |
উত্তর –
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. কাবেরীপট্টিনম | ই. তামিলনাড়ু |
খ. দিনার | ঈ. সোনার মুদ্রা |
গ. গরূপক | অ. রুপোর মুদ্রা |
ঘ. ফাসিয়ান | আ. চৈনিক পর্যটক |
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. প্রথম নগর | অ. নারীরা |
খ. স্ত্রীধন | আ. রাজকর্মচারী |
গ. খনি | ই. হরপ্পা সভ্যতা |
ঘ. পুরুষ | ঈ. পাগড়ি |
উত্তর –
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. প্রথম নগর | ই. হরপ্পা সভ্যতা |
খ. স্ত্রীধন | অ. নারীরা |
গ. খনি | আ. রাজকর্মচারী |
ঘ. পুরুষ | ঈ. পাগড়ি |
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. তুলোর চাষ | অ. চিন |
খ. মসলিন | আ. মথুরা |
গ. রেশম | ই. প্রাচীন বাংলা |
ঘ. দামি কাপড় | ঈ. দাক্ষিণাত্যের কালো মাটি |
উত্তর –
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. তুলোর চাষ | ঈ. দাক্ষিণাত্যের কালো মাটি |
খ. মসলিন | ই. প্রাচীন বাংলা |
গ. রেশম | অ. চিন |
ঘ. দামি কাপড় | আ. মথুরা |
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. সুয়ান জাং | অ. গাথা সপ্তশতী |
খ. তাম্রলিপ্ত | আ. সুদর্শন হ্রদ |
গ. সাতবাহন রাজা | ই. ইন-তু |
ঘ. চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য | ঈ. বন্দর |
উত্তর –
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. সুয়ান জাং | ই. ইন-তু |
খ. তাম্রলিপ্ত | ঈ. বন্দর |
গ. সাতবাহন রাজা | অ. গাথা সপ্তশতী |
ঘ. চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য | আ. সুদর্শন হ্রদ |
বিবৃতির সঙ্গে মানানসই ব্যাখ্যাটি খুঁজে লেখো
বিবৃতি – বেশিরভাগ মহাজনপদ গাঙ্গেয় উপত্যকায় গড়ে উঠেছিল।
ব্যাখ্যা –
- ক. এখানে বসবাসযোগ্য প্রচুর জমি ছিল।
- খ. এখানকার জমি ছিল চাষের পক্ষে খুব উর্বর।
- গ. এখানকার জলবায়ু ছিল স্বাস্থ্যসম্মত।
উত্তর – খ. এখানকার জমি ছিল চাষের পক্ষে খুব উর্বর।
বিবৃতি – খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতকের পর থেকে গবাদি পশু বলি দেওয়া কমতে থাকে।
ব্যাখ্যা –
- ক. এই সময় কৃষিকাজে প্রচুর গবাদি পশুর প্রয়োজন ছিল।
- খ. এই সময় মাংসের চাহিদা বেড়েছিল।
- গ. এই সময় যাগযজ্ঞ কমে গিয়েছিল।
উত্তর – ক. এই সময় কৃষিকাজে প্রচুর গবাদি পশুর প্রয়োজন ছিল।
বিবৃতি – খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে বাণিজ্যের প্রভূত উন্নতি হয়।
ব্যাখ্যা –
- ক. এই সময় মুদ্রা ব্যবস্থার বিকাশ হয়।
- খ. এই সময় কৃষিকার্যের খুব উন্নতি হয়।
- গ. এই সময় বস্ত্রশিল্পের উন্নতি হয়।
উত্তর – ক. এই সময় মুদ্রা ব্যবস্থার বিকাশ হয়।
বিবৃতি – ষোড়শ মহাজনপদগুলিতে কৃষিকাজ হয়ে উঠেছিল প্রধান জীবিকা।
ব্যাখ্যা –
- ক. হাজনপদগুলি গাঙ্গেয় উপত্যকায় অবস্থিত ছিল।
- খ. শাসকরা কৃষিকাজে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিল।
- গ. অনাবাদী জমিগুলি আবাদি জমিতে পরিণত করা হয়েছিল।
উত্তর – ক. হাজনপদগুলি গাঙ্গেয় উপত্যকায় অবস্থিত ছিল।
বিবৃতি – গুপ্ত যুগে দূরবর্তী বৈদেশিক বাণিজ্যে ঘাটতি দেখা দেয়।
ব্যাখ্যা –
- ক. এর মূল কারণ ছিল জলদস্যুদের উপদ্রব।
- খ. এর মূল কারণ ছিল দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি।
- গ. এর মূল কারণ ছিল হুন আক্রমণ।
উত্তর – গ. এর মূল কারণ ছিল হুন আক্রমণ।
বিবৃতি – মৌর্য যুগে সুদর্শন হ্রদ নির্মিত হয়।
ব্যাখ্যা –
- ক. নৌকাবিহার করার জন্য এই হ্রদ নির্মিত হয়।
- খ. কৃষিজমিতে জল সরবরাহের জন্য এই হ্রদ নির্মিত হয়।
- গ. এলাকায় স্বাস্থ্যকর পরিবেশ গড়ে তোলার জন্য এই হ্রদ নির্মিত হয়।
উত্তর – খ. কৃষিজমিতে জল সরবরাহের জন্য এই হ্রদ নির্মিত হয়।
বিবৃতি – গুপ্তযুগে রোমের সঙ্গে ভারতের বাণিজ্যে ভাটা পড়ে।
ব্যাখ্যা –
- ক. এই সময় সমুদ্রপথে জলদস্যুর উপদ্রব বেড়েছিল।
- খ. এই সময় বণিকদের কাছ থেকে অধিক হারে কর আদায় করা হত।
- গ. এই সময় হুন আক্রমণের ফলে বাণিজ্য ঘাটতি দেখা যায়।
উত্তর – গ. এই সময় হুন আক্রমণের ফলে বাণিজ্য ঘাটতি দেখা যায়।
বেমানান শব্দটি চিহ্নিত করো
রাজা-সম্রাট, রণডঙ্কা, জয়স্তম্ভ, মহাজনপদ
উত্তর – মহাজনপদ
জনপদ, রাজধানী, মহাজনপদ, ষোড়শ মহাজনপদ
উত্তর – রাজধানী
সংঘ, শ্রেণি, জন, গণ
উত্তর – জন
মেগাস্থিনিস, সুয়ান জাং, ফাসিয়ান, রুদ্রদামন
উত্তর – রুদ্রদামন
দা, লাঙলের ফলা, রাজছত্র, কুড়ুল
উত্তর – রাজছত্র
কার্যাপণ, গোরু, বুপোর মুদ্রা, তামার মুদ্রা
উত্তর – গোরু
কার্যাপণ, ক্যাসু, দিনার, স্ত্রীধন
উত্তর – স্ত্রীধন
কার্যাপণ, শ্রেণি, দিনার, রূপক
উত্তর – শ্রেণি
বৈশ্যধর্ম, বৌদ্ধধর্ম, জৈনধর্ম, ব্রাহ্মণ্যধর্ম
উত্তর – বৈশ্যধর্ম
প্রথম নগর, মগধ, প্রথম নগরায়ণ, হরপ্পা সভ্যতা
উত্তর – মগধ
নগর, পাথর, মাটি, ইট
উত্তর – নগর
ধোপা, নাপিত, চিকিৎসক, দক্ষিণ ভারত
উত্তর – দক্ষিণ ভারত
রাজকর্মচারী, সম্রাজ্ঞী, নারী শ্রমিক, গুপ্তচর
উত্তর – সম্রাজ্ঞী
কৃষক, ব্রাহ্মণ, দাস, যোদ্ধা
উত্তর – দাস
মাংস, কার্পাস, আখ, যব
উত্তর – মাংস
কার্পাস, হিরে, মুক্তো, বৈদূর্য
উত্তর – কার্পাস
ইন-তু, তাম্রলিপ্ত, কাবেরীপট্টিনম, চন্দ্রকেতুগড়
উত্তর – ইন-তু
ঘোড়দৌড়, রথের দৌড়, পাশাখেলা, শিকার
উত্তর – ঘোড়দৌড়
সোনার মুদ্রা, দিনার, সুবর্ণ, রূপক
উত্তর – রূপক
চৌকি, গয়না, তোশক, বালিশ
উত্তর – গয়না
নাচ, ব্যাবসাবাণিজ্য, গান, অভিনয়
উত্তর – ব্যাবসাবাণিজ্য
অগ্রহার, ব্রাহ্মণ, নিষ্কর জমি, করের বোঝা
উত্তর – করের বোঝা
উত্তর, মধ্য, পশ্চিম, পাটলিপুত্র
উত্তর – পাটলিপুত্র
বাণিজ্য, কৃষি, পশুপালন, রাজ্যপালন
উত্তর – রাজ্যপালন
নারী, স্ত্রীধন, গুপ্তধন, বিয়ের সম্পদ
উত্তর – গুপ্তধন
সুবর্ণকার, দন্তকার, রঙ্গকার, তাম্রকার
উত্তর – তাম্রকার
ধান, আটা, গম, যব
উত্তর – আটা
গুপ্তযুগ, পরিবার প্রধান, মা, বাবা
উত্তর – মা
সঠিক জোড়টি খুঁজে লেখো
ক. মগধ অঞ্চল-শালি ধান চাষ বেশি ছিল
খ. বস্ত্রশিল্পের কেন্দ্র-সুদর্শন হ্রদ
গ. মহাজনপদ-আঠারো
ঘ. কালো চকচকে মাটির পাত্র-দক্ষিণ ভারত
উত্তর – ক. মগধ অঞ্চল-শালি ধান চাষ বেশি ছিল
ক. জঙ্গল কাটা যেত-দা দিয়ে
খ. প্রধান জীবিকা-শিক্ষকতা
গ. দ্বিতীয় নগরায়ণ-সিন্ধু উপত্যকা
ঘ. খ্রিস্টপূর্ব 600 অব্দ-প্রথম নগরায়ণ
উত্তর – খ. প্রধান জীবিকা-শিক্ষকতা
ক. কার্যাপণ-কর
খ. ইন-তু-জাপান
গ. মহাজনপদ-ষোলো
ঘ. মহাজনপদের রাজধানী-বন্দর
উত্তর – গ. মহাজনপদ-ষোলো
ক. ওয়াড়-গ্রাম
খ. তাম্রলিপ্ত-বন্দর
গ. গুপ্ত যুগের ব্রাহ্মণদের সম্পত্তি-দেবদান
ঘ. অর্থশাস্ত্র-বাণভট্ট
উত্তর –খ. তাম্রলিপ্ত-বন্দর
ক. গুপ্ত যুগে পরিবারের প্রধান-মাতা
খ. চোলদের স্বর্ণমুদ্রা-দিনার
গ. সপ্তজাতিতত্ত্ব-মেগাস্থিনিস
ঘ. নেপোলিয়ন-দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত
উত্তর – গ. সপ্তজাতিতত্ত্ব-মেগাস্থিনিস
ক. মৌর্য যুগের প্রধান ফসল-গম
খ. বণিকদের অর্থভাণ্ডার-বণিক গ্রাম
গ. মৌর্যযুগে রাজার অধীনস্থ জমি-ব্রহ্মদেয়
ঘ. প্রাচীন বাংলার সূক্ষ্ম সুতির কাপড়-মসলিন
উত্তর – ঘ. প্রাচীন বাংলার সূক্ষ্ম সুতির কাপড়-মসলিন
ক. গুপ্ত যুগের সোনার মুদ্রা-সুবর্ণ
খ. চিকিৎসক-হাকিম
গ. গুপ্ত যুগের ভূসম্পত্তি-সীতাজমি
ঘ. মসলিন-তুলো
উত্তর – ক. গুপ্ত যুগের সোনার মুদ্রা-সুবর্ণ
ক. মৌর্য আমলে পুরুষের পোশাক-প্যান্ট ও শার্ট
খ. পাশা খেলা-কুষাণ আমল
গ. সুদর্শন-নদী
ঘ. স্কন্দগুপ্ত—মৌর্য সম্রাট
উত্তর – খ. পাশা খেলা-কুষাণ আমল
ক. শক শাসক-মেগাস্থিনিস
খ. জলসেচ প্রকল্প-সেতু
গ. দুষ্ট প্রকৃতির লোক শূদ্র
ঘ. সাতবাহন রাজা-রুদ্রদামন
উত্তর – খ. জলসেচ প্রকল্প-সেতু
ক. ইন-তু-আশিটি রাজ্য
খ. রুপোর মুদ্রা-দিনার
গ. ফাসিয়ান-জাপান
ঘ. পাটলিপুত্র-রাজ্য
উত্তর – ক. ইন-তু-আশিটি রাজ্য
ফাঁকা ঘরে সঠিক অক্ষর/বর্ণ বসিয়ে শব্দ গঠন করো
ম_ _নপদ
উত্তর – মহাজনপদ
শা _ _ধা
উত্তর – শালিধান
ম _ ধ
উত্তর – মগধ
কা _ প _
উত্তর – কার্যাপণ
নগ_ _ণ
উত্তর – নগরায়ণ
_ দ্য
উত্তর – বৈদ্য
গো _ ম _ চ
উত্তর – গোলমরিচ
_ ল _চ
উত্তর – জলসেচ
ম _লি _
উত্তর – মসলিন
_ তবা _ _
উত্তর – সাতবাহন
_ স্তুজ_ _
উত্তর – বাস্তুজমি
কাবে _প _ _ _
উত্তর – কাবেরীপট্টিনম
_ণ
উত্তর – গণ
দি _ _
উত্তর – দিনার
স্ত্রী _ন
উত্তর – স্ত্রীধন
সম্পূর্ণ বাক্যে উত্তর দাও
জনপদ বলতে কোন্ অঞ্চলকে বোঝায়?
জনপদ বলতে কৃষিভিত্তিক গ্রামীণ অঞ্চলকে বোঝায়।
মহাজনপদের আমলে প্রধান জীবিকা কী ছিল?
মহাজনপদের আমলে প্রধান জীবিকা ছিল কৃষিকাজ।
কৃষির জন্য কী ধরনের পশুর প্রয়োজন হত?
কৃষির জন্য গবাদি পশুর প্রয়োজন হত।
খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের বিখ্যাত বস্ত্রশিল্পের কেন্দ্র কোথায় ছিল?
খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের বিখ্যাত বস্ত্রশিল্পের কেন্দ্র ছিল বারাণসী।
কার্যাপণ কী?
কার্যাপণ হল খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে ভারতে প্রচলিত এক ধরনের মুদ্রা।
কোন সময়ে ভারতে প্রথম নগরায়ণ ঘটে?
আনুমানিক 3000 খ্রিস্টপূর্বাব্দে ভারতে প্রথম নগরায়ণ ঘটে।
প্রাচীন ভারতের ইতিহাসে প্রথম নগরায়ণ ঘটেছিল কোথায়?
প্রাচীন ভারতের ইতিহাসে প্রথম নগরায়ণ ঘটেছিল হরপ্পায়।
দ্বিতীয় নগরায়ণের সময়কাল উল্লেখ করো।
দ্বিতীয় নগরায়নের সময়কাল ছিল খ্রিস্টপূর্ব 600 অব্দ।
দ্বিতীয় নগরায়ণ কোথায় গড়ে উঠেছিল?
উত্তর ভারতের গঙ্গা-যমুনা বিধৌত সমভূমিতে।
বারাণসী কোন্ শিল্পের জন্য বিখ্যাত ছিল?
বারাণসী বস্ত্রশিল্পের জন্য বিখ্যাত ছিল।
প্রাচীন উত্তর ভারতের কালো মাটির পাত্রগুলির প্রধান বৈশিষ্ট্য কী ছিল?
প্রাচীন উত্তর ভারতের কালে মাটির পাত্রগুলি উজ্জ্বল, চকচকে ও মসৃণ ছিল।
ভারতীয় সমাজে সপ্তজাতিতত্ত্বের প্রবক্তা কে ছিলেন?
ভারতীয় সমাজে সপ্তজাতিতত্ত্বের প্রবক্তা ছিলেন মেগাস্থিনিস।
মৌর্য আমলের অর্থনীতি কীসের ওপর নির্ভর ছিল?
মৌর্য আমলের অর্থনীতি কৃষির ওপর নির্ভর ছিল।
মৌর্য যুগে রাজার খাস জমিকে কী বলা হত?
মৌর্য যুগে রাজার খাস জমিকে বলা হত সীতা।
মৌর্য আমলে কারিগর ও বণিকদের কাজের তদারকি কে করত?
মৌর্য আমলে কারিগর ও বণিকদের কাজের তদারকি করত রাষ্ট্র।
মগধ অঞ্চলে কোন্ প্রজাতির ধানের চাষ বেশি হত?
মগধ অঞ্চলে শালি প্রজাতির ধানের চাষ বেশি হত।
কে বলেছেন, ভারতে দাসপ্রথা ছিল না?
মেগাস্থিনিস বলেছেন ভারতে দাসপ্রথা ছিল না।
ইন্ডিকা বইয়ের লেখক কে?
ইন্ডিকা বইয়ের লেখক হলেন গ্রিক দূত মেগাস্থিনিস।
ইন্ডিকায় ভারতীয় জনসমাজকে ক-টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে?
ইন্ডিকায় ভারতীয় জনসমাজকে 7টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
কোথায় তুলোর চাষ বেশি হত?
দাক্ষিণাত্যের কালোমাটিতে তুলোর চাষ বেশি হত।
কুষাণ আমলে গোলমরিচ কোথায় পাওয়া যেত?
কুষাণ আমলে গোলমরিচ পাওয়া যেত কেরালায় (কেরল)।
ব্ল্যাক গোল্ড কাকে বলা হয়?
গোলমরিচকে ব্ল্যাক গোল্ড বলা হয়।
সেতু কী?
প্রাচীন ভারতের জলসেচ প্রকল্পকে বলা হত সেতু।
কুষাণ যুগে জলসেচ প্রকল্পকে কী বলা হত?
কুষাণ যুগে জলসেচ প্রকল্পকে বলা হত সেতু।
সুদর্শন হ্রদ কোথায়?
সুদর্শন হ্রদ কাথিয়াওয়াড়ে অবস্থিত।
সুদর্শন হ্রদটি কোন্ যুগের?
সুদর্শন হ্রদটি মৌর্য যুগের।
প্রাচীন বাংলার সূক্ষ্ম সুতির কাপড়ের নাম কী ছিল?
প্রাচীন বাংলার সূক্ষ্ম সুতির কাপড়ের নাম ছিল মুসলিন।
সুদর্শন হ্রদ কে নির্মাণ করেন?
চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য সুদর্শন হ্রদ নির্মাণ করেন।
‘সিল্ক রুট’ বা ‘রেশমপথ’ কোন্ যুগে গড়ে ওঠে?
‘সিল্ক রুট’ বা ‘রেশমপথ’ গড়ে ওঠে কুষাণ যুগে।
কোন্ বংশের শাসকদের নামের সঙ্গে মায়ের নাম যুক্ত হত?
সাতবাহন বংশের শাসকদের নামের সঙ্গে মায়ের নাম যুক্ত হত।
কুষাণ আমলে দামি কাপড় কোন্ অঞ্চলে তৈরি হত?
কুষাণ আমলে দামি কাপড় বারাণসী ও মথুরা অঞ্চলে তৈরি হত।
কুষাণ আমলে সমাজজীবনের ভিত্তি কী ছিল?
কুষাণ আমলে সমাজজীবনের ভিত্তি ছিল পরিবার।
গুপ্ত আমলে ভারতবর্ষে দূরপাল্লার বাণিজ্যে ঘাটতির কারণ কী?
গুপ্ত আমলে ভারতবর্ষে দূরপাল্লার বাণিজ্যের ঘাটতির কারণ ছিল হুন আক্রমণ।
গাথা সপ্তশতী কে সংকলন করেন?
সাতবাহন রাজা হাল গাথা সপ্তশতী সংকলন করেন।
গুপ্ত আমলের প্রধান জীবিকা কী ছিল?
গুপ্ত আমলের প্রধান জীবিকা ছিল কৃষিকাজ।
গুপ্ত আমলে প্রধান ফসল কী ছিল?
গুপ্ত আমলে প্রধান ফসল ছিল ধান।
দিল্লির কুতুবমিনারের পাশে লোহার স্তম্ভটি কবে তৈরি হয়?
খ্রিস্টীয় চতুর্থ-পঞ্চম শতকে দিল্লির কুতুবমিনারের পাশে লোহার স্তম্ভটি তৈরি হয়।
সাতবাহন রাজা হালের লেখা গাথা সপ্তশতী গ্রন্থটি কোন্ ভাষায় লেখা?
সাতবাহন রাজা হালের লেখা গাথা সপ্তশতী গ্রন্থটি প্রাকৃত ভাষায় লেখা।
গুপ্ত ও গুপ্ত-পরবর্তী আমলে ধর্মীয় উদ্দেশ্যে জমি দান করার রীতিকে কী বলা হত?
গুপ্ত ও গুপ্ত-পরবর্তী আমলে ধর্মীয় উদ্দেশ্যে জমি দান করার রীতিকে বলা হত অগ্রহার ব্যবস্থা।
ভারতে অগ্রহার ব্যবস্থা কোন্ যুগে গড়ে ওঠে?
ভারতে অগ্রহার ব্যবস্থা গুপ্ত যুগে গড়ে ওঠে।
রূপক কোন্ যুগের মুদ্রা?
‘রূপক’ হল গুপ্ত যুগের মুদ্রা।
গুপ্ত রাজাদের চালু করা সোনার মুদ্রাকে কী বলা হত?
গুপ্ত রাজাদের চালু করা সোনার মুদ্রাকে বলা হত দিনার ও সুবর্ণ।
কোন্ গুপ্ত সম্রাটের রাজত্বকালে প্রথম রুপোর মুদ্রা চালু হয়?
গুপ্ত সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের রাজত্বকালে প্রথম রুপোর মুদ্রা চালু হয়।
গুপ্ত আমলে ভারতের পূর্ব উপকূলে কোন্ বন্দরের খ্যাতি বেড়েছিল?
অথবা, গুপ্তযুগে পূর্ব উপকূলের একটি বিখ্যাত বন্দরের নাম লেখো।
গুপ্ত আমলে ভারতের পূর্ব উপকূলে তাম্রলিপ্ত বন্দরের খ্যাতি বেড়েছিল।
প্রাচীন ভারতের কয়েকটি বাণিজ্য বন্দরের নাম লেখো।
প্রাচীন ভারতের কয়েকটি বাণিজ্য বন্দরের নাম হল – সোপারা, ব্রোচ, ভৃগুকচ্ছ প্রভৃতি।
ফাসিয়ান কে ছিলেন?
ফাসিয়ান ছিলেন একজন চিনা পর্যটক।
ফাসিয়ান কার রাজত্বকালে ভারতে আসেন?
মৌর্য সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের রাজত্বকালে ফাসিয়ান ভারতে আসেন।
সুয়ান জাং – এর লেখায় ভারতবর্ষ কী নামে পরিচিত?
সুয়ান জাং – এর লেখায় ভারতবর্ষ ‘ইন-তু’ নামে পরিচিত।
ফাসিয়ান কোন্ দেশের লোক ছিলেন?
ফাসিয়ান চিন দেশের লোক ছিলেন।
সুয়ান জাং কার রাজত্বকালে ভারতে আসেন?
সুয়ান জাং হর্ষবর্ধনের রাজত্বকালে ভারতে আসেন।
অগ্রহার বা ব্রহ্মদেয় কী?
অথবা, ব্রাহ্মণ ও বৌদ্ধবিহারকে জমিদান করার প্রথা কী নামে পরিচিত ছিল?
গুপ্তযুগে মানুষ পুণ্যের জন্য মন্দির অথবা ব্রাহ্মণকে অথবা বৌদ্ধবিহারকে জমিদান করত। এই প্রথাকেই বলা হত অগ্রহার বা ব্রহ্মদেয় প্রথা।
দিনার ও রূপক কী?
গুপ্তযুগের সোনার মুদ্রার নাম ছিল দিনার এবং রুপোর মুদ্রার নাম ছিল রূপক।
কুষাণ আমলে চিন থেকে কী আমদানি করা হত?
কুষাণ আমলে চিন থেকে রেশম আমদানি করা হত।
গুপ্ত আমলে কোন্ জমিকে বাস্তুজমি ও অরণ্য থেকে আলাদা করা হত?
গুপ্ত আমলে আবাদি জমিকে বাস্তুজমি ও অরণ্য থেকে আলাদা করা হত।
কে ভারতবর্ষকে একটি গরমের দেশ বলেছেন?
সুয়ান জাং ভারতবর্ষকে একটি গরমের দেশ বলেছেন।
কোন্ রাজ্যের রাজারা মুদ্রা প্রচলন করেননি?
বাকাটক রাজ্যের রাজারা মুদ্রা প্রচলন করেননি।
বণিক গ্রাম কাকে বলা হত?
গুপ্তযুগ ও তার পরবর্তী সময়ে ভারতে গঠিত বণিকদের সংগঠনকে বলা হত বণিক গ্রাম।
বণিকসংঘ আর কী নামে পরিচিত ছিল?
বণিকসংঘ গণ নামে পরিচিত ছিল।
গুপ্ত আমলে তামিলনাড়ুর একটি বন্দরের নাম লেখো।
গুপ্ত আমলে তামিলনাড়ুর একটি বন্দরের নাম হল কাবেরীপট্টিনম।
মেয়ে জন্মালে পরিবারের সবাই দুঃখ পেত-কোন্ সমাজে?
মেয়ে জন্মালে পরিবারের সবাই দুঃখ পেত-কুষাণ সমাজে।
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাসের সপ্তম অধ্যায়, “অর্থনীতি ও জীবনযাত্রা (আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক থেকে খ্রিস্টীয় সপ্তম শতকের প্রথম ভাগ)” অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নগুলো ষষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার প্রস্তুতি এবং প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সহায়ক হবে, কারণ এগুলো প্রায়ই পরীক্ষায় আসে। আশা করি, এই নিবন্ধটি আপনাদের উপকারে এসেছে। যদি আপনার কোনো প্রশ্ন বা মতামত থাকে, তবে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আমি সর্বদা প্রস্তুত। ধন্যবাদ!