এখনই আমাদের Telegram Community গ্রুপে যোগ দিন।। এখানে WBBSE বোর্ডের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির যেকোনো বিষয়ভিত্তিক সমস্যা শেয়ার করতে পারেন এবং একে অপরের সাহায্য করতে পারবেন। এছাড়া, কোনও সমস্যা হলে আমাদের শিক্ষকরা তা সমাধান করে দেবেন।

Telegram Logo Join Our Telegram Community

ষষ্ঠ শ্রেণী – ইতিহাস – প্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশের সংস্কৃতিচর্চার নানাদিক (শিক্ষা, সাহিত্য, বিজ্ঞান ও শিল্প) – অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাসের অষ্টম অধ্যায়, ‘প্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশের সংস্কৃতিচর্চার নানাদিক (শিক্ষা, সাহিত্য, বিজ্ঞান ও শিল্প)’ অধ্যায়ের কিছু অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলো ষষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্যও সহায়ক। কারণ ষষ্ঠ শ্রেণী এবং চাকরির পরীক্ষায় এই ধরনের প্রশ্ন প্রায়ই আসতে দেখা যায়।

প্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশের সংস্কৃতিচর্চার নানাদিক (শিক্ষা, সাহিত্য, বিজ্ঞান ও শিল্প)
প্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশের সংস্কৃতিচর্চার নানাদিক (শিক্ষা, সাহিত্য, বিজ্ঞান ও শিল্প)
Contents Show

সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো

বৈদিক শিক্ষা ছিল –

ক. শিষ্যকেন্দ্রিক
খ. গুরুকেন্দ্রিক
গ. গুরু-শিষ্য সম্পর্ককেন্দ্রিক

উত্তর – গ. গুরু-শিষ্য সম্পর্ককেন্দ্রিক

নালন্দা ছিল একটি –

ক. বিহার
খ. গুরুকুল
গ. মহাবিহার

উত্তর – গ. মহাবিহার

বৈদিক যুগে শিক্ষা দিতেন –

ক. মন্ত্রীণ
খ. ক্ষত্রিয়
গ. আচার্য

উত্তর – গ. আচার্য

চাণক্য বা কৌটিল্য ছিলেন –

ক. নালন্দার ছাত্র
খ. বিক্রমশিলার ছাত্র
গ. তক্ষশিলার ছাত্র

উত্তর – গ. তক্ষশিলার ছাত্র

চিন, তিব্বত থেকে ছাত্ররা পড়তে আসত –

ক. বিক্রমশিলায়
খ. মিথিলায়
গ. নালন্দায়

উত্তর – গ. নালন্দায়

গুপ্ত যুগের পরবর্তীকালে যত বছর বয়সে বিদ্যারম্ভ অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে অক্ষর পরিচয় হত তা হল –

ক. চার বছর
খ. পাঁচ বছর
গ. ছয় বছর

উত্তর – খ. পাঁচ বছর

পাণিনির লেখা ব্যাকরণ বই -এর নাম –

ক. অষ্টাধ্যায়ী
খ. ছান্দস
গ. স্মৃতিশাস্ত্র

উত্তর – ক. অষ্টাধ্যায়ী

পাণিনি ছিলেন একজন –

ক. কবি
খ. চিকিৎসক
গ. ব্যাকরণবিদ

উত্তর – গ. ব্যাকরণবিদ

পালি ও প্রাকৃত ভাষায় লেখা শুরু হয় –

ক. খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতাব্দী থেকে
খ. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দী থেকে
গ. খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দী থেকে

উত্তর – খ. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দী থেকে

মোগলমারি বৌদ্ধবিহারের কথা জানা যায় –

ক. সঙ্গম সাহিত্য থেকে
খ. পতঞ্জলির গ্রন্থ থেকে
গ. ফাসিয়ান ও সুয়ান জাং -এর লেখা থেকে

উত্তর – গ. ফাসিয়ান ও সুয়ান জাং -এর লেখা থেকে

ভারতের দুটি মহাকাব্য হল –

ক. জেন্দ অবেস্তা
খ. রামায়ণ ও মহাভারত
গ. কোরান ও হাদিস

উত্তর – খ. রামায়ণ ও মহাভারত

ব্রাহ্মী লিপির ব্যবহার করেন –

ক. সম্রাট অশোক
খ. সৌতি
গ. চরক

উত্তর – ক. সম্রাট অশোক

পঞ্চমবেদ বলা হয় –

ক. রামায়ণকে
খ. মহাভারতকে
গ. অর্থশাস্ত্রকে

উত্তর – খ. মহাভারতকে

সঙ্গম সাহিত্য বলা হয় –

ক. তামিল সাহিত্যকে
খ. চিনা সাহিত্যকে
গ. উর্দু সাহিত্যকে

উত্তর – ক. তামিল সাহিত্যকে

মহাভাষ্য নামে সংস্কৃতে ব্যাকরণ বই -এর লেখক হলেন –

ক. অশ্বঘোষ
খ. পতঞ্জলি
গ. শূদ্রক

উত্তর – খ. পতঞ্জলি

চিকিৎসা বিষয়ক গ্রন্থ হল –

ক. ব্রাহ্মণ-সংহিতা
খ. চরক সংহিতা
গ. মৃচ্ছকটিকম

উত্তর – খ. চরক সংহিতা

শুশ্রুত ছিলেন একজন –

ক. কবি
খ. নাট্যকার
গ. চিকিৎসক

উত্তর – গ. চিকিৎসক

একটি আদর্শ হাসপাতালের কথা আছে –

ক. শুশ্রুত সংহিতায়
খ. চরক সংহিতায়
গ. জীবক সংহিতায়

উত্তর – খ. চরক সংহিতায়

ভারতে পুরাণের সংখ্যা –

ক. 15টি
খ. 14টি
গ. 18টি

উত্তর – গ. 18টি

মৃচ্ছকটিকম রচনা করেন –

ক. শূদ্রক
খ. হর্ষবর্ধন
গ. বিশাখদত্ত

উত্তর – ক. শূদ্রক

গুপ্ত যুগে সংস্কৃত ভাষায় লেখা একটি গদ্যসাহিত্য হল –

ক. বুদ্ধচরিত
খ. দশকুমার চরিত
গ. রত্নাবলি

উত্তর – খ. দশকুমার চরিত

দশকুমার চরিতের লেখক –

ক. দণ্ডী
খ. কালিদাস
গ. বাকপতি

উত্তর – ক. দণ্ডী

নাগানন্দ নাটক লেখেন –

ক. হর্ষবর্ধন
খ. বল্লাল সেন
গ. দণ্ডী

উত্তর – ক. হর্ষবর্ধন

তামিল ভাষায় লেখা একটি মহাকাব্য -এর নাম হল –

ক. মণিমেখলাই
খ. পঞ্চতন্ত্র
গ. অমরকোষ

উত্তর – ক. মণিমেখলাই

পঞ্চতন্ত্রের ভাষা হল –

ক. পালি
খ. সংস্কৃত
গ. প্রাকৃত

উত্তর – খ. সংস্কৃত

পঞ্চতন্ত্র রচনা করেছিলেন –

ক. কৌটিল্য
খ. বিষ্ণুগুপ্ত
গ. বিষ্ণুশর্মা

উত্তর – গ. বিষ্ণুশর্মা

বিশল্যকরণী হল –

ক. লতাপাতা
খ. ঔষধি গাছ
গ. জলজ উদ্ভিদ

উত্তর – খ. ঔষধি গাছ

চরক যে যুগের একজন চিকিৎসক ছিলেন –

ক. কুষাণ
খ. গুপ্ত
গ. মৌর্য

উত্তর – ক. কুষাণ

প্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশে বিখ্যাত শল্য চিকিৎসক ছিলেন –

ক. বিষ্ণুশর্মা
খ. কম্বন
গ. শুশ্রুত

উত্তর – গ. শুশ্রুত

বৌদ্ধ পন্ডিত নাগার্জুন ছিলেন –

ক. ব্যাকরণবিদ
খ. গণিতবিদ
গ. রসায়নবিদ

উত্তর – খ. গণিতবিদ

বুদ্ধের সময়কালের একজন বিখ্যাত চিকিৎসক ছিলেন –

ক. কনিষ্ক
খ. জীবক
গ. চরক

উত্তর – খ. জীবক

সূর্যসিদ্ধান্ত গ্রন্থের রচয়িতা –

ক. আর্যভট্ট
খ. ব্রহ্মগুপ্ত
গ. নাগার্জুন

উত্তর – ক. আর্যভট্ট

শিল্পে পাথরের ব্যাপক ব্যবহার হয়েছিল –

ক. গুপ্ত যুগে
খ. মৌর্য যুগে
গ. কুষাণ যুগে

উত্তর – খ. মৌর্য যুগে

মেহরৌলির লোহার স্তম্ভ অবস্থিত –

ক. দিল্লিতে
খ. লখনউতে
গ. পানিপথে

উত্তর – ক. দিল্লিতে

সারনাথ এবং সাঁচির স্তূপ তৈরি হয়েছিল –

ক. অশোকের সময়ে
খ. দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের সময়ে
গ. কনিষ্কের সময়ে

উত্তর – ক. অশোকের সময়ে

মথুরা শিল্পরীতি গড়ে ওঠে –

ক. শক-কুষাণ যুগে
খ. বৌদ্ধ যুগে
গ. গুপ্ত যুগে

উত্তর – ক. শক-কুষাণ যুগে

অজন্তায় দেখতে পাওয়া যায় –

ক. গুহাচিত্র
খ. স্তম্ভচিত্র
গ. স্তূপ

উত্তর – ক. গুহাচিত্র

গন্ধার শিল্পরীতি গড়ে ওঠে –

ক. গুপ্ত যুগে
খ. বৈদিক যুগে
গ. শক-কুষাণ যুগে

উত্তর – গ. শক-কুষাণ যুগে

মহাবলিপুরমে পাথর কেটে রথের আকৃতির মন্দির তৈরি হয় –

ক. চোল আমলে
খ. পল্লব আমলে
গ. চালুক্য আমলে

উত্তর – খ. পল্লব আমলে

শুশ্রুত সংহিতায় প্রধান যন্ত্র বলা হয়েছে –

ক. হাতুড়িকে
খ. ছুঁচকে
গ. হাতকে
ঘ. লাঙলকে

উত্তর – গ. হাতকে

বাংলায় শুঙ্গ আমলের পোড়ামাটির ভাস্কর্য পাওয়া গেছে –

ক. নদিয়ায়
খ. চন্দ্রকেতুগড়ে
গ. হুগলিতে

উত্তর – খ. চন্দ্রকেতুগড়ে

জীবক কোন্ রাজাকে কঠিন রোগ থেকে সারিয়ে তোলেন?

ক. অশোক
খ. অজাতশত্রু
গ. বিম্বিসার
ঘ. চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য

উত্তর – গ. বিম্বিসার

“পৃথিবীর ছায়া চাঁদের ওপর পড়ার ফলে চন্দ্রগ্রহণ হয়।” এটি বলতেন –

ক. আর্যভট্ট
খ. বরাহমিহির
গ. ব্রহ্মগুপ্ত
ঘ. উপগুপ্ত

উত্তর – ক. আর্যভট্ট

সংখ্যা হিসেবে শূন্যের ব্যবহার করেন –

ক. বাণভট্ট
খ. বাগভট্ট
গ. আর্যভট্ট
ঘ. বরাহমিহির

উত্তর – গ. আর্যভট্ট

এর মধ্যে কোনটি হর্ষবর্ধনের লেখা নয়?

ক. অমরকোষ
খ. রত্নাবলী
গ. প্রিয়দর্শিকা
ঘ. নাগানন্দ

উত্তর – ক. অমরকোষ

অর্ধ-মাগধী ও প্রকৃত দুই ভাষাতেই সাহিত্য লিখত –

ক. জৈনরা
খ. বৌদ্ধরা
গ. আজীবিকরা
ঘ. ব্রাহ্মণরা

উত্তর – ক. জৈনরা

ব্রহ্মসিদ্ধান্ত গ্রন্থটির রচয়িতা –

ক. ব্রহ্মগুপ্ত
খ. আর্যভট্ট
গ. বরাহমিহির

উত্তর – ক. ব্রহ্মগুপ্ত

গাথা সপ্তশতী গ্রন্থের লেখক ছিল –

ক. হর্ষবর্ধন
খ. হাল
গ. দণ্ডি
ঘ. ভারবি

উত্তর – খ. হাল

মহাভারতের আদিনাম ছিল –

ক. মঙ্গলকাব্য
খ. জয়কাব্য
গ. মহাকাব্য

উত্তর – খ. জয়কাব্য

ভর্তৃহরি ছিলেন –

ক. জ্যোতির্বিদ
খ. ব্যাকরণবিদ
গ. আচার্য

উত্তর – খ. ব্যাকরণবিদ

শূদ্রকের লেখা গ্রন্থ হল –

ক. মুদ্রারাক্ষস
খ. দেবীচন্দ্রগুপ্তম
গ. রত্নাবলী
ঘ. মৃচ্ছকটিকম

উত্তর – ঘ. মৃচ্ছকটিকম

মৃচ্ছকটিকম নাটকের প্রধান চরিত্রটি হল –

ক. বসন্ত রায়
খ. চারুদত্ত
গ. বিষ্ণুদত্ত
ঘ. শকুন্তলা

উত্তর – খ. চারুদত্ত

সঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো

হরপ্পায় লিপি ছিল, কিন্তু _____ ছিল কিনা জানা যায় না।

ক. সাহিত্য
খ. সভ্যতা
গ. সংস্কৃতি

উত্তর – ক. সাহিত্য

লেখাপড়া শেষ হওয়ার পর নালন্দাতে রীতিমতো _____ দিতে হত।

ক. পরীক্ষা
খ. দক্ষিণা
গ. প্রতিশ্রুতি

উত্তর – ক. পরীক্ষা

বৈদিক শিক্ষা ছিল _____।

ক. ব্যক্তিগত
খ. রাজপরিবারের
গ. বৌদ্ধদের

উত্তর – ক. ব্যক্তিগত

বৌদ্ধরা লেখাপড়া শিখত _____।

ক. গুরুগৃহে
খ. বিহার বা সংঘে
গ. বিদ্যালয়ে

উত্তর – খ. বিহার বা সংঘে

প্রাচীন ভারতে বৈদিক শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত দু-ধরনের শিক্ষককে বলা হত _____।

ক. আচার্য ও উপাধ্যায়
খ. গুরু ও সন্ন্যাসী
গ. অধ্যক্ষ ও ভিক্ষু

উত্তর – ক. আচার্য ও উপাধ্যায়

গন্ধার মহাজনপদের রাজধানী ছিল _____।

ক. বলভি
খ. তক্ষশিলা
গ. বিক্রমশিলা

উত্তর – খ. তক্ষশিলা

জীবক _____ মহাবিহারের একজন বিখ্যাত ছাত্র ছিলেন।

ক. নালন্দা
খ. তক্ষশিলা
গ. বলভি

উত্তর – খ. তক্ষশিলা

প্রকৃত বা আসল থেকে _____ কথাটি এসেছে।

ক. পালি
খ. প্রাকৃত
গ. প্রাকৃতিক

উত্তর – খ. প্রাকৃত

_____ লিপি ডান দিক থেকে বাঁ-দিকে লেখা হত।

ক. সংস্কৃত
খ. ব্রাহ্মী
গ. খরোষ্ঠী

উত্তর – গ. খরোষ্ঠী

_____ লিপি লেখা হত বাঁ-দিক থেকে ডান দিকে।

ক. সংস্কৃত
খ. খরোষ্ঠী
গ. ব্রাহ্মী

উত্তর – গ. ব্রাহ্মী

ব্রাহ্মী লিপি থেকেই তৈরি হয় _____ লিপি।

ক. সংস্কৃত
খ. প্রাকৃত
গ. দেবনাগরী

উত্তর – গ. দেবনাগরী

রামায়ণ মহাকাব্য রচনা করেন _____।

ক. ব্যাসদেব
খ. বাল্মীকি
গ. পাণিনি

উত্তর – খ. বাল্মীকি

রামায়ণ মহাকাব্যটি _____কান্ডে বিভক্ত।

ক. দশটি
খ. সাতটি
গ. পাঁচটি

উত্তর – খ. সাতটি

মহাভারতের আদিনাম ছিল_____।

ক. গাথা সপ্তশতী
খ. জয়কাব্য
গ. মণিমেখলাই

উত্তর – খ. জয়কাব্য

পঞ্চমবেদ বলা হয়_____।

ক. রামায়ণকে
খ. সংহিতাকে
গ. মহাভারতকে

উত্তর – গ. মহাভারতকে

কম্বনের রামায়ণে রামের থেকে _____ বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

ক. রাবণ
খ. লক্ষ্মণ
গ. সীতা

উত্তর – ক. রাবণ

পতঞ্জলি, লিখেছিলেন _____।

ক. বিশ্বকোষ
খ. মহাভাষ্য
গ. অধ্যয়িনী

উত্তর – খ. মহাভাষ্য

তামিল সাহিত্যকে _____ সাহিত্য বলা হয়।

ক. চৈনিক
খ. সঙ্গম
গ. উর্দু

উত্তর – খ. সঙ্গম

চরক সংহিতায় প্রায় _____ ঔষধি গাছপালার কথা জানা যায়।

ক. তিনশো
খ. পাঁচশো
গ. সাতশো

উত্তর – গ. সাতশো

প্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশে চিকিৎসাশাস্ত্রকে _____ বলা হত।

ক. উপবেদ
খ. মহাভারত
গ. পুরাণ

উত্তর – ক. উপবেদ

অশ্বঘোষ রচনা করেছিলেন _____ গ্রন্থ।

ক. মেঘদূতম
খ. মুদ্রারাক্ষস
গ. বুদ্ধচরিত

উত্তর – গ. বুদ্ধচরিত

_____কথাটির মানে হল মাটির তৈরি ছোটো গাড়ি।

ক. স্মৃতিশাস্ত্র
খ. প্রিয়দর্শিকা
গ. মৃচ্ছকটিকম

উত্তর – গ. মৃচ্ছকটিকম

দেবীচন্দ্রগুপ্তম নাটকটি রচনা করেন_____।

ক. বিশাখদত্ত
খ. অমর সিংহ
গ. চরক

উত্তর – ক. বিশাখদত্ত

প্রিয়দর্শিকা নাটক লিখেছিলেন রাজা _____।

ক. অশোক
খ. হর্ষবর্ধন
গ. বাণভট্ট

উত্তর – খ. হর্ষবর্ধন

মেঘদূতম রচনা করেছিলেন _____।

ক. কালিদাস
খ. বাণভট্ট
গ. ভাস

উত্তর – ক. কালিদাস

পঞ্চতন্ত্র রচনা করেছিলেন _____।

ক. অমরশর্মা
খ. বেতালভট্ট
গ. বিষ্ণুশর্মা

উত্তর – গ. বিষ্ণুশর্মা

সংস্কৃত ভাষায় লেখা পঞ্চতন্ত্র একটি _____।

ক. রাজনীতির সংকলন
খ. চিকিৎসাশাস্ত্রের সংকলন
গ. নীতিগল্পের সংকলন

উত্তর – গ. নীতিগল্পের সংকলন

গাথা সপ্তশতী লেখা হয় _____ ভাষায়।

ক. সংস্কৃত
খ. পালি
গ. প্রাকৃত

উত্তর – গ. প্রাকৃত

সম্রাট বিম্বিসারের রাজবৈদ্য ছিলেন _____।

ক. জীবক
খ. চরক
গ. কৌটিল্য

উত্তর – ক. জীবক

বৌদ্ধদের গণিতবিজ্ঞানকে জৈনরা বলতেন _____।

ক. বৌধায়ন
খ. সংখ্যায়ন
গ. জৈবায়ন

উত্তর – গ. জৈবায়ন

সূর্যসিদ্ধান্ত গ্রন্থের রচয়িতা ছিলেন _____।

ক. বরাহমিহির
খ. আর্যভট্ট
গ. ব্রহ্মগুপ্ত

উত্তর – খ. আর্যভট্ট

ব্রহ্মসিদ্ধান্ত রচনা করেছিলেন _____।

ক. উপগুপ্ত
খ. জীবগুপ্ত
গ. ব্রহ্মগুপ্ত

উত্তর – গ. ব্রহ্মগুপ্ত

ধাতু গলানোর কাজ _____ এর জ্ঞান ছাড়া সম্ভব নয়।

ক. রসায়ন
খ. ইতিহাস
গ. বিজ্ঞান

উত্তর – ক. রসায়ন

আজীবিকদের বসবাসের জন্য পাহাড় কেটে তৈরি কৃত্রিম গুহাকে বলা হত_____।

ক. গুহাবাস
খ. স্কুল
গ. চৈত্য

উত্তর – ক. গুহাবাস

অমরসিংহ রচিত গ্রন্থের নাম_____।

ক. মুদ্রারাক্ষস
খ. অমরকোষ
গ. রসায়ন

উত্তর – খ. অমরকোষ

অশোক ও তার পরবর্তী মৌর্য সম্রাটরা _____জন্য গুহাবাস বানিয়ে দিয়েছিলেন।

ক. আজীবিকদের
খ. জৈনদের
গ. চার্বাকদের

উত্তর – ক. আজীবিকদের

বিশল্যকরণী খুঁজতে হনুমান গিয়েছিলেন _____পর্বতে।

ক. বিন্ধ্য
খ. হিমালয়
গ. গন্ধমাদন

উত্তর – গ. গন্ধমাদন

_____ভাস্কর্ষে প্রধানত গ্রিক ও রোমান প্রভাব দেখা যায়।

ক. মথুরা
খ. গন্ধার
গ. অমরাবতী

উত্তর – খ. গন্ধার

মথুরা শিল্পরীতিতে লাল_____এর বেশি ব্যবহারহত।

ক. কাঠ
খ. চুনাপাথর
গ. মাটি

উত্তর – খ. চুনাপাথর

স্তূপের চারদিকে চারটি বড়ো দরজা থাকত সেগুলিকে বলা হয় _____।

ক. খিলান
খ. স্তম্ভ
গ. তোরণ

উত্তর – গ. তোরণ

_____ বইতে গণিত, সময় ও গ্রহ-নক্ষত্র বিষয়ে আলোচনা করেছেন আর্যভট্ট।

ক. আর্যভটীয়
খ. পঞ্চসিদ্ধান্তিকা
গ. ব্রহ্মসিদ্ধান্ত

উত্তর – ক. আর্যভটীয়

পল্লব স্থাপত্য শিল্পের অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল _____ আদলে মন্দির নির্মাণ।

ক. রথের
খ. গম্বুজের
গ. স্তম্ভের

উত্তর – ক. রথের

_____ যুগের চিত্রশিল্পের মধ্যে সর্বাধিক বিখ্যাত হল অজন্তার চিত্রশিল্প।

ক. সাতবাহন
খ. গুপ্ত
গ. কুষাণ
ঘ. মৌর্য

উত্তর – খ. গুপ্ত

দিল্লির কুতুবমিনারের পাশে অবস্থিত স্তম্ভটি _____ দিয়ে তৈরি।

ক. তামা
খ. সোনা
গ. লোহা

উত্তর – গ. লোহা

জীবক তক্ষশিলায় গিয়ে গুরু _____ কাছে শিক্ষাগ্রহণ করেন।

ক. আত্রেয়র
খ. উপগুপ্তর
গ. সুষেণের

উত্তর – ক. আত্রেয়র

ঠিক-ভুল নির্ণয় করো

হরপ্পা লিপি পাঠ করা সম্ভব হয়েছে।

উত্তর – ভুল

বৈদিক শিক্ষা ছিল ব্যক্তিগত।

উত্তর – ঠিক

বৈদিক শিক্ষা ছিল গুরু-শিষ্য সম্পর্ককেন্দ্রিক।

উত্তর – ঠিক

বৌদ্ধরা লেখাপড়া শিখত বিহার বা সংঘে।

উত্তর – ঠিক

বৌদ্ধবিহারগুলিতে ছাত্রদের থাকার জন্য আলাদা ঘর থাকত।

উত্তর – ঠিক

আচার্য ছিলেন বৌদ্ধ সন্ন্যাসী।

উত্তর – ভুল

উপাধ্যায় ছিলেন বৈদিক শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত শিক্ষক।

উত্তর – ঠিক

নালন্দা মহাবিহারে শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মের ছাত্ররাই পড়তে পারত।

উত্তর – ভুল

তক্ষশিলা মহাবিহারের দুজন বিখ্যাত ছাত্র ছিলেন পাণিনি ও জীবক।

উত্তর – ঠিক

বাল্মীকি ছিলেন তক্ষশিলা মহাবিহারের পণ্ডিত।

উত্তর – ভুল

গুপ্ত যুগে ছাত্রদের বিদ্যারম্ভ হত দশ বছর বয়সে।

উত্তর – ভুল

ছন্দস ভেঙে তৈরি হয়েছিল প্রাকৃত ভাষা।

উত্তর – ভুল

ব্যাবসাবাণিজ্য বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বৈশ্যদের গুরুত্ব বাড়ে।

উত্তর – ঠিক

রাজনীতি বিষয়ে লেখা গ্রন্থ ছিল অর্থশাস্ত্র।

উত্তর – ঠিক

ফাসিয়ান ও সুয়ান জাং -এর লেখা থেকে মোগলমারি বৌদ্ধবিহারের কথা জানা যায়।

উত্তর – ঠিক

কম্বনের রামায়ণে রামকেই বড়ো করে দেখানো হয়েছে।

উত্তর – ভুল

বর্ণ ছাড়া ভাষা সৃষ্টি হতে পারে না।

উত্তর – ঠিক

ব্রাহ্মী ও খরোষ্ঠী প্রাচীন ভারতের একটি ভাষা।

উত্তর – ভুল

খরোষ্ঠী লিপি ডানদিক থেকে বামদিকে লেখা হত।

উত্তর – ঠিক

রামকে নিয়ে লেখা গ্রন্থের নাম মহাভারত।

উত্তর – ভুল

মহাভারত রচনা করেছিলেন বাল্মীকি।

উত্তর – ভুল

তামিল ভাষায় লেখা দুটি মহাকাব্য হল শিলগ্নাদিকারম ও মণিমেখলাই।

উত্তর – ঠিক

মহাভারতের আদিনাম ছিল জয়কাব্য।

উত্তর – ঠিক

মহাভারতের মূল বিষয় কৌরব ও পান্ডবদের যুদ্ধ।

উত্তর – ঠিক

মহাভারতকে পঞ্চমবেদ বলা হয়।

উত্তর – ঠিক

তামিল সাহিত্যকে সংহিতা বলা হয়।

উত্তর – ভুল

সঙ্গম মানে এক জায়গায় মিলিত হওয়া।

উত্তর – ঠিক

প্রাচীন সংগম সাহিত্যের অন্যতম সেরা উদাহরণ একটি কবিতা সংকলন।

উত্তর – ঠিক

চরক সংহিতা চিকিৎসা বিষয়ক গ্রন্থ।

উত্তর – ঠিক

খ্রিস্টীয় দ্বিতীয় বা তৃতীয় শতকের নাট্যকার ছিলেন ভাস।

উত্তর – ঠিক

পুরাণের সংখ্যা ১৫টি।

উত্তর – ভুল

শূদ্রক রচনা করেছিলেন মৃচ্ছকটিকম।

উত্তর – ঠিক

বাগভট ছিলেন গুপ্ত যুগের একজন বিখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ।

উত্তর – ভুল

দন্ডীর লেখা দশকুমার চরিত সংস্কৃত গদ্যে লেখা একটি বিখ্যাত বই।

উত্তর – ঠিক

তামিল ভাষায় রামায়ণ রচনা করেছিলেন কম্বন।

উত্তর – ঠিক

পুরাণ শব্দটির একটি অর্থ পুরোনো।

উত্তর – ঠিক

একটি আদর্শ হাসপাতালের বিবরণ চরক সংহিতায় পাওয়া যায়।

উত্তর – ঠিক

চরক সংহিতায় চিকিৎসাবিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল শবব্যবচ্ছেদ।

উত্তর – ভুল

বৌদ্ধ পণ্ডিত নাগার্জুন ছিলেন একজন গণিতবিদ।

উত্তর – ঠিক

ব্রহ্মসিদ্ধান্ত বরাহমিহিরের একটি বিখ্যাত গ্রন্থ।

উত্তর – ভুল

গন্ধার ভাস্কর্যে প্রধানত গ্রিক ও রোমান প্রভাব দেখা যায়।

উত্তর – ঠিক

জৈন ধর্মকে কেন্দ্র করে গন্ধার শিল্প গড়ে উঠেছিল।

উত্তর – ভুল

মথুরা শিল্পরীতিতে লাল চুনাপাথর ব্যবহৃত হয়।

উত্তর – ঠিক

বিশল্যকরণী একটি ঔষধি গাছ।

উত্তর – ঠিক

চরক প্রথম কণিষ্কের আমলের লোক ছিলেন।

উত্তর – ঠিক

কৃষিবিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করা হয়েছিল কৃষিপরাশর গ্রন্থে।

উত্তর – ঠিক

অশোক স্তম্ভটি সারনাথে পাওয়া গিয়েছে।

উত্তর – ঠিক

কুষাণ আমলে গন্ধার শিল্পের বিকাশ ঘটেছিল।

উত্তর – ঠিক

জীবক ছিলেন একজন বিখ্যাত চিকিৎসক।

উত্তর – ঠিক

রামায়ণে মোট চব্বিশ হাজার শ্লোক আছে।

উত্তর – ঠিক

স্তূপগুলি শুধুমাত্র পাথর দিয়ে তৈরি হত।

উত্তর – ভুল

জৈন ধর্মের সাহিত্যগুলি প্রাকৃত ভাষায় লেখা।

উত্তর – ঠিক

পতঞ্জলি মহাভাষ্য ভাসে সংস্কৃত ব্যাকরণ বই লেখেন।

উত্তর – ঠিক

হর্ষবর্ধন প্রিয়দর্শিকা নাটক রচনা করেন।

উত্তর – ঠিক

দন্ডির লেখা দশকুমার রচিত সংস্কৃত গদ্যে লেখা একটি বিখ্যাত বই।

উত্তর – ঠিক

‘ক’ স্তম্ভের সঙ্গে ‘খ’ স্তম্ভ মেলাও

‘ক’ স্তম্ভ‘খ’ স্তম্ভ
ক. বৈদিক শিক্ষাঅ. মহাবিহার
খ. আচার্যআ. বৌদ্ধ শিক্ষাকেন্দ্র
গ. তক্ষশিলাই. গুরু-শিষ্যকেন্দ্রিক
ঘ. বিহারঈ. শিক্ষক

উত্তর –

‘ক’ স্তম্ভ‘খ’ স্তম্ভ
ক. বৈদিক শিক্ষাই. গুরু-শিষ্যকেন্দ্রিক
খ. আচার্যঈ. শিক্ষক
গ. তক্ষশিলাঅ. মহাবিহার
ঘ. বিহারআ. বৌদ্ধ শিক্ষাকেন্দ্র

‘ক’ স্তম্ভ‘খ’ স্তম্ভ
ক. অষ্টাধ্যায়ীঅ. মহাভারত
খ. খরোষ্ঠীআ. রামায়ণ
গ. পঞ্চমবেদই. লিপি
ঘ. মহাকাব্যঈ. পাণিনি

উত্তর –

‘ক’ স্তম্ভ‘খ’ স্তম্ভ
ক. অষ্টাধ্যায়ীঈ. পাণিনি
খ. খরোষ্ঠীই. লিপি
গ. পঞ্চমবেদঅ. মহাভারত
ঘ. মহাকাব্যআ. রামায়ণ

‘ক’ স্তম্ভ‘খ’ স্তম্ভ
ক. মুদ্রারাক্ষসঅ. হর্ষবর্ধন
খ. রত্নাবলীআ. তামিল মহাকাব্য
গ. মেঘদূতমই. বিশাখদত্ত
ঘ. মণিমেখলাইঈ. কালিদাস

উত্তর –

‘ক’ স্তম্ভ‘খ’ স্তম্ভ
ক. মুদ্রারাক্ষসই. বিশাখদত্ত
খ. রত্নাবলীঅ. হর্ষবর্ধন
গ. মেঘদূতমঈ. কালিদাস
ঘ. মণিমেখলাইআ. তামিল মহাকাব্য

‘ক’ স্তম্ভ‘খ’ স্তম্ভ
ক. ছান্দসঅ. অশ্বঘোষ
খ. সংস্কৃতআ. অমরকোশ
গ. বুদ্ধচরিতই. পঞ্চতন্ত্র
ঘ. অমর সিংহঈ. ঋগবেদের ভাষা

উত্তর –

‘ক’ স্তম্ভ‘খ’ স্তম্ভ
ক. ছান্দসঈ. ঋগবেদের ভাষা
খ. সংস্কৃতই. পঞ্চতন্ত্র
গ. বুদ্ধচরিতঅ. অশ্বঘোষ
ঘ. অমর সিংহআ. অমরকোশ

বিবৃতির সঙ্গে মানানসই ব্যাখ্যাটি খুঁজে লেখো

বিবৃতি – খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে ভারতে বৈশ্যদের মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।

ব্যাখ্যা –

  • ক. এ সময় ব্যাবসাবাণিজ্যের দারুণ প্রসার ঘটে।
  • খ. এ সময় বৈশ্যরা ব্যাবসাবাণিজ্য করে উন্নতি করে।
  • গ. (ক) ও (খ) দুটিই-ই ঠিক।

উত্তর – গ. (ক) ও (খ) দুটিই-ই ঠিক।

বিবৃতি – তামিল সাহিত্যকে সঙ্গম সাহিত্য বলা হয়?

ব্যাখ্যা –

  • ক. তামিল – এর অপর নাম সঙ্গম।
  • খ. সাহিত্যগুলিতে সাধারণ মানুষের ছবি ফুটে উঠত।
  • গ. তামিল সাহিত্য সম্মেলনকে সঙ্গম বলা হত।

উত্তর – গ. তামিল সাহিত্য সম্মেলনকে সঙ্গম বলা হত।

বিবৃতি – প্রাচীনকালে চিকিৎসাশাস্ত্রকে উপবেদ বলা হত।

ব্যাখ্যা –

  • ক. সে সময় সমাজে চিকিৎসা ও চিকিৎসাশাস্ত্রের দারুণ গুরুত্ব ছিল।
  • খ. চিকিৎসা শাস্ত্রগুলি বেদ -এর মতো করে লেখা হত।
  • গ. চিকিৎসা শাস্ত্রগুলি বেদ -এর অঙ্গীভূত ছিল।

উত্তর – ক. সে সময় সমাজে চিকিৎসা ও চিকিৎসাশাস্ত্রের দারুণ গুরুত্ব ছিল।

বিবৃতি – বিশল্যকরণী ঔষধি গাছ খুঁজতে গিয়ে হনুমান পুরো গন্ধমাদন পাহাড়টিই তুলে নিয়ে আসেন।

ব্যাখ্যা –

  • ক. হনুমান বিশল্যকরণী গাছ চিনতে পারেনি।
  • খ. বিশল্যকরণী গাছের পাতা হনুমান তুলতে পারেনি।
  • গ. রাম হনুমানকে পুরো গন্ধমাদন পাহাড়টিই তুলে আনতে বলেছিলেন।

উত্তর – ক. হনুমান বিশল্যকরণী গাছ চিনতে পারেনি।

বিবৃতি – প্রাচীন ভারতে চিকিৎসা বিজ্ঞানচর্চা ব্যাহত হয়।

ব্যাখ্যা –

  • ক. এর মূল কারণ ছিল প্রাচীন রাজন্যবর্গের অনিচ্ছা।
  • খ. এর মূল কারণ ছিল সাধারণ মানুষের অজ্ঞানতা ও ধর্মভীরুতা।
  • গ. এর মূল কারণ ছিল ভালো চিকিৎসকের অভাব।

উত্তর – খ. এর মূল কারণ ছিল সাধারণ মানুষের অজ্ঞানতা ও ধর্মভীরুতা।

বিবৃতি – প্রাচীন ভারতে শল্য চিকিৎসাচর্চা বাধাপ্রাপ্ত হয়।

ব্যাখ্যা –

  • ক. সে সময় এই চিকিৎসার ওপর সাধারণ মানুষের আস্থা ছিল না।
  • খ. সে সময় ব্রাহ্মণ্য ধর্মে বিশ্বাসী রাজন্যবর্গ এই চিকিৎসা ব্যবস্থাকে ভালো চোখে দেখতেন না।
  • গ. সে সময় শব ব্যবচ্ছেদ ধর্মশাস্ত্রে নিষিদ্ধ ছিল।

উত্তর – গ. সে সময় শব ব্যবচ্ছেদ ধর্মশাস্ত্রে নিষিদ্ধ ছিল।

বিবৃতি – মেহরৌলির লোহার স্তম্ভটি প্রাচীন ভারতের ধাতুশিল্পের শ্রেষ্ঠ নমুনা।

ব্যাখ্যা –

  • ক. এই স্তম্ভটি গুপ্ত যুগের উন্নত ধাতুশিল্পের পরিচয় বহন করে।
  • খ. এই স্তম্ভটি কুষাণ যুগের উন্নত লৌহশিল্পের সাক্ষ্য বহন করে।
  • গ. এই লোহার স্তম্ভটি না থাকলে গুপ্ত যুগের লিপি সম্পর্কে কিছুই জানা যেত না।

উত্তর – ক. এই স্তম্ভটি গুপ্ত যুগের উন্নত ধাতুশিল্পের পরিচয় বহন করে।

বিবৃতি – স্তূপগুলি প্রাচীন ভারতের স্থাপত্যশিল্পের অমূল্য সম্পদ।

ব্যাখ্যা –

  • ক. এগুলির থেকে প্রাচীন ভারতের অর্থনীতি সম্পর্কে অনেক কিছু জানা যায়।
  • খ. এই স্থাপত্যকর্মগুলির সঙ্গে গৌতম বুদ্ধের স্মৃতি জড়িয়ে আছে।
  • গ. স্তূপ স্থাপত্যশৈলীর সঙ্গে পারসিক শিল্পের সুসম্পর্ক আছে।

উত্তর – খ. এই স্থাপত্যকর্মগুলির সঙ্গে গৌতম বুদ্ধের স্মৃতি জড়িয়ে আছে।

বেমানান শব্দটি চিহ্নিত করো

গুরুকুল, আশ্রম, সংঘ, শ্রমণ।

উত্তর – শ্রমণ

ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, জ্যোতিষ।

উত্তর – জ্যোতিষ

নালন্দা, বলভী, কনৌজ, বিক্রমশিলা।

উত্তর – কনৌজ

পালি, ব্রাহ্মী, প্রাকৃত, মাগধী।

উত্তর – ব্রাহ্মী

রামায়ণ, মহাভারত, মহাভাষ্য, মণিমেখলাই।

উত্তর – মহাভাষ্য

আর্যভট্ট, বরাহমিহির, ব্রহ্মগুপ্ত, কালিদাস।

উত্তর – কালিদাস

সারনাথ, অজন্তা, ইলোরা, বাঘ গুহা।

উত্তর – সারনাথ

সারনাথ, অমরাবতী, কৈলাস মন্দির, সাঁচি।

উত্তর – কৈলাস মন্দির

নাগানন্দ, রত্নাবলী, প্রিয়দর্শিকা, মহাভারত।

উত্তর – মহাভারত

গাথা সপ্তশতী, মুদ্রারাক্ষস, মুচ্ছকটিকম, অভিজ্ঞান শকুন্তলম।

উত্তর – গাথা সপ্তশতী

ব্রাহ্মী, খরোষ্ঠী, পালি দেবনাগরী।

উত্তর – পালি

শুশ্রুত, চরক, বাগভট, ব্রহ্মগুপ্ত।

উত্তর – ব্রহ্মগুপ্ত

সঠিক জোড়টি খুঁজে লেখো

ক. বৈশ্য-ব্যাবসাবাণিজ্য
খ. ব্রাহ্মণ যুদ্ধ করা
গ. আচার্য-রাজ্যশাসন
ঘ. বিদ্যারম্ভ-তিব্বত

উত্তর – ক. বৈশ্য-ব্যাবসাবাণিজ্য


ক. বিহার বা সংঘ-বৌদ্ধ শিক্ষাকেন্দ্র
খ. নালন্দা-গ্রিস
গ. জীবক-রাজনীতিবিদ
ঘ. চাণক্য-চিকিৎসক

উত্তর – ক. বিহার বা সংঘ-বৌদ্ধ শিক্ষাকেন্দ্র


ক. ব্রাহ্মী-ভাষা
খ. অষ্টাধ্যায়ী-ব্যাকরণ
গ. ফাসিয়ান-অর্থশাস্ত্র
ঘ. মোগলমারি-নালন্দা

উত্তর – খ. অষ্টাধ্যায়ী-ব্যাকরণ


ক. রামায়ণ-মহাকাব্য
খ. মহাভারত-স্মৃতিশাস্ত্র
গ. জ্যোতির্বিদ্যা-পঞ্চমবেদ
ঘ. গণিত-জয়কাব্য

উত্তর – ক. রামায়ণ-মহাকাব্য


ক. ভাস-মহাভাষ্য
খ. সঙ্গম-চরক সংহিতা
গ. অশ্বঘোষ-বুদ্ধচরিত
ঘ. পুরাণ-সম্রাট

উত্তর – গ. অশ্বঘোষ-বুদ্ধচরিত


ক. বিশাখদত্ত- মুদ্রারাক্ষস
খ. শূদ্রক-রত্নাবলী
গ. অমর সিংহ-রাজা
ঘ. রামগুপ্ত-খেলনাগাড়ি

উত্তর – ক. বিশাখদত্ত- মুদ্রারাক্ষস


ক. কম্বন-পঞ্চতন্ত্র
খ. মেঘদূতম-ভাস
গ. কালিদাস-গ্রন্থ
ঘ. তামিল মহাকাব্য-মণিমেখলাই

উত্তর – ঘ. তামিল মহাকাব্য-মণিমেখলাই


ক. শুশ্রুত সংহিতা-চরক
খ. বিম্বিসার-রাজা
গ. সংখ্যায়ন-চার্বাক
ঘ. আর্যভট্ট-ব্রহ্মসিদ্ধান্ত

উত্তর – খ. বিম্বিসার-রাজা

ফাঁকা ঘরে সঠিক অক্ষর/বর্ণ বসিয়ে শব্দ গঠন করো

_ ঙ্গ _সা_ত্য

উত্তর – সঙ্গম সাহিত্য

উ _বে _

উত্তর – উপবেদ

ম _ভা_

উত্তর – মহাভাষ্য

মৃ _কটি _ম

উত্তর – মৃচ্ছকটিকম

_দ্রা _ক্ষ_

উত্তর – মুদ্রারাক্ষস

চ _কে _গ _

উত্তর – চন্দ্রকেতুগড়

_হা _লি _রম

উত্তর – মহাবলিপুরম

ম _জ _প_

উত্তর – মহাজনপদ

জ _কা_

উত্তর – জয়কাব্য

ম _মে _লা_

উত্তর – মণিমেখলাই

সম্পূর্ণ বাক্যে উত্তর দাও

ঋকবেদের ভাষা কী নামে পরিচিত?

ঋকবেদের ভাষা ছান্দস নামে পরিচিত।

ভারতের প্রাচীন লিপি কী?

ভারতের প্রাচীন লিপি হল সিন্ধু লিপি।

প্রাচীন ভারতে বৌদ্ধরা কোথায় লেখাপড়া শিখত?

প্রাচীন ভারতে বিহার বা সংঘে বৌদ্ধরা লেখাপড়া শিখত।

আচার্য কাদের বলা হয়?

বৈদিক যুগের শিক্ষকদের আচার্য বলা হয়।

বৌদ্ধদের শিক্ষাকেন্দ্রকে কী বলে?
অথবা, বৌদ্ধদের আবাসিক শিক্ষাকেন্দ্রের নাম কী?

বৌদ্ধদের শিক্ষাকেন্দ্রকে বলে মহাবিহার।

প্রাচীন ভারতের দুটি উল্লেখযোগ্য শিক্ষাকেন্দ্রের নাম লেখো।

প্রাচীন ভারতের দুটি উল্লেখযোগ্য শিক্ষাকেন্দ্র হল নালন্দা মহাবিহার ও তক্ষশিলা মহাবিহার।

সপ্তম শতকে ভারতের একটি বৌদ্ধ মহাবিহারের নাম লেখো।

সপ্তম শতকে ভারতের একটি বৌদ্ধ মহাবিহারের নাম হল নালন্দা।

গন্ধার মহাজনপদের রাজধানীর নাম কী?
অথবা, তক্ষশীলা কোন্ জনপদের রাজধানী ছিল?

গন্ধার মহাজনপদের রাজধানীর নাম তক্ষশিলা।

চাণক্য কোন্ মহাবিহারের ছাত্র ছিলেন?

চাণক্য তক্ষশিলার ছাত্র ছিলেন।

অষ্টাধ্যায়ী কী? এটি কে রচনা করেন?

অষ্টাধ্যায়ী হল একটি ব্যাকরণ গ্রন্থ। এটি রচনা করেন পাণিনি।

অর্থশাস্ত্র কে রচনা করেন?

কৌটিল্য বা চাণক্য অর্থশাস্ত্র রচনা করেন।

মোগলমারি বৌদ্ধবিহারটি কে আবিষ্কার করেন?

ড. অশোক দত্ত মোগলমারি বৌদ্ধবিহারটি আবিষ্কার করেন।

সম্রাট অশোকের লিপিগুলি কোন্ ভাষায় লেখা?

সম্রাট অশোকের লিপিগুলি প্রাকৃত ভাষায় লেখা।

অশোকের লিপি কে, কবে পাঠোদ্ধার করেন?

স্যার প্রিন্সেপ, 1837 খ্রিস্টাব্দে অশোকের লিপি পাঠোদ্ধার করেন।

কোন্ লিপি থেকে খরোষ্ঠী লিপির উদ্ভব হয়?

অ্যারামাইক লিপি থেকে খরোষ্ঠী লিপির উদ্ভব হয়।

সম্রাট অশোকের শিলালেখতে কোন্ লিপির ব্যবহার দেখা যায়?

সম্রাট অশোকের শিলালেখতে ব্রাহ্মী লিপির ব্যবহার দেখা যায়।

রামায়ণে মোট ক-টি শ্লোক রয়েছে?

রামায়ণে মোট চব্বিশ হাজার শ্লোক রয়েছে।

রামায়ণ কে রচনা করেন?

বাল্মীকি রামায়ণ রচনা করেন।

মহাভারতের আদি নাম কী ছিল?

মহাভারতের আদি নাম ছিল জয়কাব্য।

পঞ্চমবেদ কাকে বলা হয়?

পঞ্চমবেদ মহাভারতকে বলা হয়।

নাট্যশাস্ত্রের রচয়িতার নাম কী?

নাট্যশাস্ত্রের রচয়িতার নাম ভরত।

পতঞ্জলির রচিত বইটির নাম কী?

পতঞ্জলির রচিত বইটির নাম মহাভাষ্য।

গাথা সপ্তশতী কার লেখা?

গাথা সপ্তশতী সাতবাহন রাজা হাল -এর লেখা।

তামিল সাহিত্যের অপর নাম কী?
অথবা, প্রাচীন তামিল সাহিত্য কী নামে পরিচিত?

তামিল সাহিত্যের অপর নাম সঙ্গম সাহিত্য।

‘সংস্কৃত ভাষায় পুনরুত্থানের যুগ’ বলা হয় কোন্ সময়কে?

গুপ্ত যুগকে ‘সংস্কৃত ভাষায় পুনরুত্থানের যুগ’ বলা হয়।

চিকিৎসাবিষয়ক একটি গ্রন্থ কী?

চিকিৎসাবিষয়ক একটি গ্রন্থ হল চরক সংহিতা।

পুরাণের সংখ্যা ক-টি?

পুরাণের সংখ্যা 18টি।

খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দীতে রচিত রাজনীতি বিষয়ে লেখা বই কোনটি?

খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দীতে রচিত রাজনীতি বিষয়ে লেখা বই কৌটিলীয় অর্থশাস্ত্র।

অশ্বঘোষের বিখ্যাত রচনাটির নাম কী?

অশ্বঘোষের বিখ্যাত রচনাটির নাম হল বুদ্ধচরিত।

অশ্বঘোষ কে ছিলেন?

অশ্বঘোষ ছিলেন কনিষ্কের সভাকবি।

মৃচ্ছকটিকম কথার অর্থ কী?

মাটির তৈরি ছোটো গাড়ি বা যান।

মৃচ্ছকটিকম নাটকটি কে রচনা করেন?

শূদ্রক মৃচ্ছকটিকম নাটকটি রচনা করেন।

দেবীচন্দ্রগুপ্তম নাটকটি কার রচনা?

দেবীচন্দ্রগুপ্তম নাটকটি বিশাখদত্তের রচনা।

মুদ্রারাক্ষস কে রচনা করেন?

বিশাখদত্ত মুদ্রারাক্ষস রচনা করেন।

রাজা হর্ষবর্ধনের লেখা 3টি নাটকের নাম উল্লেখ করো।

রাজা হর্ষবর্ধনের লেখা 3টি নাটকের নাম নাগানন্দ, রত্নাবলী ও প্রিয়দর্শিকা।

রত্নাবলী নাটকটি কার লেখা?

রত্নাবলী নাটকটি হর্ষবর্ধনের লেখা।

হর্ষবর্ধনের লেখা একটি সংস্কৃত নাটকের নাম লেখো।

হর্ষবর্ধনের লেখা একটি সংস্কৃত নাটকের নাম নাগানন্দ।

মণিমেখলাই কী?

মণিমেখলাই হল একটি তামিল মহাকাব্য।

পঞ্চতন্ত্র কে রচনা করেন?

বিষ্ণুশর্মা পঞ্চতন্ত্র রচনা করেন।

মেঘদূতম কে রচনা করেন?

কালিদাস মেঘদূতম রচনা করেন।

কালিদাস কোন্ যুগের লোক ছিলেন?

কালিদাস গুপ্তযুগের লোক ছিলেন।

কালিদাস কে ছিলেন?

কালিদাস ছিলেন দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের সভাকবি।

কালিদাসের লেখা একটি বিখ্যাত নাটকের নাম লেখো।

কালিদাসের লেখা একটি বিখ্যাত নাটকের নাম অভিজ্ঞান শকুন্তলম।

চরক সংহিতায় কতগুলি ঔষধি গাছের কথা পাওয়া যায়?

চরক সংহিতায় প্রায় সাতশোটি ঔষধি গাছের কথা পাওয়া যায়।

শুশ্রুত কে ছিলেন?

শুশ্রুত ছিলেন প্রাচীন ভারতের একজন বিখ্যাত শল্য চিকিৎসক।

গুপ্ত যুগের ভাঙা হাড়, কাটা নাক ও কান জোড়ার বিখ্যাত শল্য চিকিৎসকের নাম কী?

গুপ্ত যুগের ভাঙা হাড়, কাটা নাক ও কান জোড়ার বিখ্যাত শল্য চিকিৎসকের নাম শুশ্রুত।

শুশ্রুত সংহিতা কে রচনা করেন?

শুশ্রুত সংহিতা রচনা করেন শুশ্রুত।

ধন্বন্তরী কে ছিলেন?

ধন্বন্তরী ছিলেন গুপ্ত যুগের খ্যাতনামা চিকিৎসক।

জীবক কে ছিলেন?

জীবক ছিলেন বুদ্ধের সময়কালের একজন প্রখ্যাত চিকিৎসক।

কী কী বিষয় দিয়ে বৌদ্ধদের গণিতবিজ্ঞান তৈরি হয়েছিল?

পাটিগণিত, বীজগণিত ও জ্যামিতি দিয়ে বৌদ্ধদের গণিতবিজ্ঞান তৈরি হয়েছিল।

নাগার্জুন কে ছিলেন?

নাগার্জুন ছিলেন একজন বৌদ্ধ পণ্ডিত ও গণিতবিদ।

আর্যভট্টের পরবর্তীকালে বিখ্যাত জ্যোর্তিবিজ্ঞানী কে ছিলেন?

আর্যভট্টের পরবর্তীকালে বিখ্যাত জ্যোর্তিবিজ্ঞানী ছিলেন বরাহমিহির।

সূর্যসিদ্ধান্ত গ্রন্থের রচয়িতা কে?

সূর্যসিদ্ধান্ত গ্রন্থের রচয়িতা আর্যভট্ট।

ব্রহ্মসিদ্ধান্ত গ্রন্থটি কে রচনা করেন?
অথবা, ব্রহ্মগুপ্ত কে ছিলেন ?

ব্রহ্মগুপ্ত ছিলেন গুপ্তযুগের চিকিৎসক। তিনি ব্রহ্মসিদ্ধান্ত গ্রন্থটি রচনা করেন।

কৃষিবিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করা হয়েছিল কোন্ গ্রন্থে?

কৃষিপরাশর গ্রন্থে কৃষিবিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করা হয়েছিল।

মৌর্য সম্রাট অশোক কাদের জন্য গুহাবাস তৈরি করেছিলেন?

মৌর্য সম্রাট অশোক আজীবিকদের জন্য গুহাবাস তৈরি করেছিলেন।

ভারতের জাতীয় প্রতীক কী?

ভারতের জাতীয় প্রতীক অশোকস্তম্ভ।

অশোকস্তম্ভে ক-টি প্রাণীর কথা বলা হয়েছে।

অশোকস্তম্ভে চারটি প্রাণীর (সিংহ, হাতি, ষাঁড়, ঘোড়া) কথা বলা হয়েছে।

গন্ধার শিল্পরীতির মূল বিষয় কী ছিল?

গন্ধার শিল্পরীতির মূল বিষয় ছিল বুদ্ধের জীবন ও বৌদ্ধ ধর্ম।

গন্ধার শিল্প কোন্ সময়ে গড়ে ওঠে?

শক-কুষাণ যুগে গন্ধার শিল্প গড়ে ওঠে।

গোপুরম কোন্ শিল্পরীতির অন্তর্গত?

গোপুরম চোল স্থাপত্য শিল্পরীতির অন্তর্গত।

‘ফ্রেসকো’ কথার অর্থ কী?

‘ফ্রেসকো’ কথার অর্থ দেয়াল চিত্র।

সপ্ত প্যাগোডা কী?

পল্লব রাজত্বে মহাবলিপুরমে নির্মিত 7টি মন্দির হল সপ্ত প্যাগোডা।

চন্দ্রকেতুগড়ে কোন্ সময়কালের নানা প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন পাওয়া গেছে?

চন্দ্রকেতুগড়ে মৌর্য আমলের আগে থেকে পাল-সেন আমল পর্যন্ত সময়কালের নানা প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন পাওয়া গেছে।

পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনায় প্রাপ্ত প্রত্নস্থলটির নাম কী?

পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগণায় প্রাপ্ত প্রত্নস্থলটির নাম চন্দ্রকেতুগড়।

প্রাচীন বাংলার প্রত্নস্থল চন্দ্রকেতুগড়ের ধ্বংসাবশেষ কোথায় পাওয়া গেছে?

প্রাচীন বাংলার প্রত্নস্থল চন্দ্রকেতুগড়ের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বেড়াচাঁপায়।

গুপ্তযুগের সবথেকে বিখ্যাত সাহিত্যিকের নাম করো।

গুপ্তযুগের সবথেকে বিখ্যাত সাহিত্যিকের নাম কালিদাস।

কুমারসম্ভবম কাব্যটি কার লেখা?

কুমারসম্ভবম কাব্যটি কালিদাস-এর লেখা।

‘খরোষ্ঠী লিপি’ কোন্ দিক থেকে লেখা হত?

খরোষ্ঠী লিপি ডানদিক থেকে বামদিকে লেখা হত।

ব্রাহ্মীলিপির ব্যবহার শুরু হয়েছিল কত খ্রিস্টাব্দে?

খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের পূর্বেই ব্রাহ্মীলিপির ব্যবহার শুরু হয়েছিল। তবে সম্রাট অশোক এই লিপি ব্যাপকভাবে তাঁর লেখতে ব্যবহার করা শুরু করেন।

কোন্ দুটি লিপি ডান দিক থেকে বাম দিকে লেখা হত?

আরামাইক ও খরোষ্ঠী লিপি ডান দিক থেকে বাম দিকে লেখা হত।

পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে বড়ো বৌদ্ধ বিহারটির নাম কী?

পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে বড়ো বৌদ্ধ বিহারটির নাম মোগলমারি (পশ্চিম মেদিনীপুর)।

রামায়ণ ও মহাভারত কার লেখা?

রামায়ণ রচনা করেন বাল্মীকি এবং মহাভারত রচনা করেন কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাস।

প্রাচীন ভারতের স্মৃতিশাস্ত্রে কোন্ বিষয়ের দিকগুলি নিয়ে আলোচনা করা হত?

সম্পত্তির অধিকার ও দৈনন্দিন জীবনের নানা দিক নিয়ে স্মৃতিশাস্ত্রে আলোচনা করা হত।

পালি ভাষা কোন্ ভাষা থেকে এসেছে?

ঋগবেদের ভাষা ছান্দস থেকে এসেছে পালি ভাষা।

ভাস কে ছিলেন?

ভাস ছিলেন প্রাচীন ভারতের নাট্যকার। যিনি চারুদত্ত ও স্বপ্নবাসবদত্তা নামক নাটক লিখেছিলেন।

বিশল্যকরণী কী?

বিশল্যকরণী ছিল একটি ঔষধি গাছ। এটি রামায়ণের লক্ষ্মণের ক্ষত সারানোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল।

চরক শব্দের অর্থ কী?

চরক শব্দের অর্থ যারা ঘুরে বেড়ায়।

প্রাচীন যুগের দুজন চিকিৎসকের নাম লেখো।

প্রাচীন যুগের দুজন চিকিৎসকের নাম চরক ও শুশ্রুত।

প্রাচীন ভারতের কোন্ চিকিৎসা গ্রন্থে শবব্যবচ্ছেদের উল্লেখ রয়েছে?

প্রাচীন ভারতের শুশ্রুত সংহিতায় শবব্যবচ্ছেদের উল্লেখ রয়েছে।

আর্যভট্ট কোন্ বইতে সংখ্যা হিসেবে শূন্য (০ ) কে ব্যবহার করেন?

আর্যভট্ট আর্যভট্টীয় বইতে সংখ্যা হিসেবে শূন্য (০) কে ব্যবহার করেন।

গুপ্তযুগের একজন জ্যোতির্বিজ্ঞানীর নাম করো।

গুপ্তযুগের একজন জ্যোতির্বিজ্ঞানীর নাম আর্যভট্ট।

পৃথিবী গোলাকার ও নিজের অক্ষের ওপর পৃথিবী ঘুরেছে একথা কে বলেছিলেন?

পৃথিবী গোলাকার ও নিজের অক্ষের ওপর পৃথিবী ঘুরেছে -একথা আর্যভট্ট বলেছিলেন।

সুঙ্গ-কুষাণ যুগে বেশিরভাগ ভাস্কর্যের বিষয় কী ছিল?

সুঙ্গ-কুষাণ যুগে বেশিরভাগ ভাস্কর্যের বিষয়বস্তু ছিল – গৌতম বুদ্ধ বা বৌদ্ধধর্ম বা বুদ্ধের মূর্তি বিষয়ক।

আর্যভট্ট কোন্ যুগের বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী ছিলেন?

আর্যভট্ট গুপ্তযুগের বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী ছিলেন।

পঞ্চসিদ্ধান্তিকা গ্রন্থটির লেখক কে?

পঞ্চসিদ্ধান্তিকা গ্রন্থটির লেখক বরাহমিহির।

অজন্তা গুহায় কোন্ যুগের চিত্রশিল্প আছে?

অজন্তা গুহায় গুপ্তযুগের চিত্রশিল্প আছে।

রথ মন্দির কাদের শাসনকালে তৈরি হয়েছিল?

রথ মন্দির পল্লব রাজাদের শাসনকালে তৈরি হয়েছিল।

তোরণ কাকে বলে?

বৌদ্ধস্তূপের মধ্যে প্রবেশ করার জন্য যে প্রবেশদ্বার নির্মিত হত, তাকেই বলা হয় তোরণ।

চৈত্যের আকার কেমন ছিল?

চৈত্যের আকার আয়তকার ও লম্বাটে ধরনের ছিল।


আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাসের অষ্টম অধ্যায়, “প্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশের সংস্কৃতিচর্চার নানাদিক (শিক্ষা, সাহিত্য, বিজ্ঞান ও শিল্প)” অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নগুলো ষষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার প্রস্তুতি এবং প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সহায়ক হবে, কারণ এগুলো প্রায়ই পরীক্ষায় আসে। আশা করি, এই নিবন্ধটি আপনাদের উপকারে এসেছে। যদি আপনার কোনো প্রশ্ন বা মতামত থাকে, তবে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আমি সর্বদা প্রস্তুত। ধন্যবাদ!

Share via:

মন্তব্য করুন