আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলে মাধ্যমিক ইংরেজির পঞ্চম অধ্যায় “Our Runaway Kite” এর লেখক পরিচিতি এবং গল্পের সংক্ষিপ্ত রূপ নিয়ে আলোচনা করবো। এই বিষয়টি “Our Runaway Kite” গল্পটি বোঝার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই অংশের প্রশ্নগুলি মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রায়ই দেখা যায়। আশা করি যে এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হবে।
About the Author
Lucy Maud Montgomery (1874-1942) was a Canadian author best known for a series of novels beginning in 1908 with ‘Anne of Green Gables’. She wrote numerous essays, poems, and short stories. She was made an Officer of the Order of the British Empire in 1935.
Lucy Maud Montgomery was born in Clifton (now New London), Prince Edward Island, Canada, on November 30, 1874. Montgomery worked as a teacher in various island schools. Montgomery did not enjoy her teaching career. She was, however, content with it because it offered her time to write. Beginning in 1897, she began to have her short stories published in various magazines and newspapers. A prolific talent, Montgomery had over 100 stories published from 1897 to 1907. In 1908, Montgomery published her first book, ‘Anne of Green Gables’, which was an immediate success. During her lifetime, Montgomery published 20 novels, over 500 short stories, an autobiography, and a book of poetry. Montgomery died on April 24, 1942. The L.M. Montgomery Institute, founded in 1993, at the University of Prince Edward Island, promotes scholarly inquiry into the life, works, culture, and influence of L.M. Montgomery and coordinates most of the research and conferences surrounding her work. Her major collections are archived at the University of Guelph. The story ‘Our Runaway Kite’ was anthologized in ‘Lucy Maud Montgomery Short Stories: 1902 to 1903’.
লেখক পরিচিতি
লুসি মড মন্টগোমারি (১৮৭৪-১৯৪২) ছিলেন একজন কানাডীয় লেখিকা যিনি সবচেয়ে বেশি পরিচিত একগুচ্ছ উপন্যাসের জন্য, যার শুরু হয়েছিল ১৯০৮ সালে ‘অ্যান অব্ গ্রিন গেবলস্’ নামক উপন্যাস দিয়ে। তিনি প্রচুর প্রবন্ধ, কবিতা ও ছোটগল্প লেখেন। ১৯৩৫ সালে তিনি ‘অফিসার অব্ দ্য অর্ডার অব্ দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার’ পদে অধিষ্ঠিত হন।
লুসি মড মন্টগোমারি কানাডার ক্লিফটন (এখন নিউ লন্ডন), প্রিন্স এডওয়ার্ড আইল্যান্ডে ৩০ নভেম্বর ১৮৭৪ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। মন্টগোমারি আইল্যান্ডের বিভিন্ন বিদ্যালয়ে শিক্ষিকা হিসেবে কাজ করেছিলেন। মন্টগোমারি তাঁর শিক্ষিকা হিসেবে কর্মজীবন খুব একটা উপভোগ করতেন না। কিন্তু তিনি এটা নিয়ে খুশি ছিলেন কারণ এটা তাঁকে লেখার সময় করে দিত। ১৮৯৭ সাল থেকে বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ও সংবাদপত্রে তাঁর লেখা ছাপা হতে শুরু করে। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী মন্টগোমারির ১০০টিরও বেশি গল্প প্রকাশিত হয় ১৮৯৭ থেকে ১৯০৭ সালের মধ্যে। ১৯০৮ সালে তাঁর প্রথম বই ছাপা হয়, ‘অ্যান অব্ গ্রিন গেবলস্’, যা সঙ্গে সঙ্গে সাফল্য লাভ করে। মন্টগোমারি তাঁর জীবদ্দশায় ২০টি উপন্যাস, ৫০০টির ওপর ছোটগল্প, একটি আত্মজীবনী এবং একটি কবিতার বই প্রকাশ করেন। মন্টগোমারি ১৯৪২ সালের ২৪ এপ্রিল মারা যান। ১৯৯৩ সালে ইউনিভার্সিটি অব্ প্রিন্স এডওয়ার্ড আইল্যান্ডে স্থাপিত এল এম মন্টগোমারি ইনস্টিটিউট, যা এল. এম. মন্টগোমারির জীবন, কাজ, সংস্কৃতি ও প্রভাব ইত্যাদি বিষয়ক গবেষণায় অনুপ্রেরণা দেয় ও তাঁর কাজ সংক্রান্ত গবেষণা ও সমাবেশের ক্ষেত্রে সাহায্য করে। মন্টগোমারির বিখ্যাত কাজগুলি সংরক্ষিত রয়েছে ইউনিভার্সিটি অব্ গুয়েলফে। ‘আওয়ার রানঅ্যাওয়ে কাইট’ গল্পটি সংকলিত হয়েছিল ‘লুসি মড মন্টগোমারি শর্ট স্টোরিজ : ১৯০২ টু ১৯০৩’ – এ।
Summary and Critical Perspective of the Story
The short story is about a brother and sister living on an isolated island with their father who, through a series of incidents, got reunited with their long-lost relatives. It is a touching tale that teaches us the value of relationships.
Big Half Moon is the island where the brother and sister lived with their father. Isolation was an essential part of their life. In extreme frosty winter, they had to go to the mainland for some warmth. There the children would find a world where most people lived with their relatives. Seeing this, the children would become morose as they had no other relatives, as told by their father. So on the island, they were not only physically isolated but also emotionally bankrupt.
They could never imagine that a mere kite could give them back the warmth of relationships. It was, fortunately, a kite bearing their address. Still more fortunately, it reached the long-lost sister of their father. So it was a real joy for everyone. Their father got back his sister, and the children got relatives and company. The lost kite of two children led them to long-lost family members.
The story bears the message of human needs and the warmth of human relationships. In our present world, we are gradually becoming isolated and selfish. We have forgotten the joy of sharing happiness. The story gives us that lesson.
গল্পটির সারসংক্ষেপ এবং রসগ্রাহী আলোচনা
ছোটগল্পটি এক ভাই ও বোনের গল্প যারা তাদের বাবার সাথে এক বিচ্ছিন্ন দ্বীপে বাস করত, যারা এক ঘটনাপ্রবাহের মধ্য দিয়ে তাদের দীর্ঘদিনের হারিয়ে যাওয়া আত্মীয়দের সাথে পুনর্মিলিত হয়। এটি একটি মর্মস্পর্শী গল্প যা আমাদের আত্মীয়তার সম্পর্কের মূল্য বোঝায়।
বিগ হাফ মুন হল সেই দ্বীপ যেখানে ভাই ও বোন তাদের বাবার সঙ্গে বাস করত। একাকিত্ব তাদের জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। চরম তুষারপূর্ণ শীতের দিনগুলোয় উষ্ণতার খোঁজে তাদেরকে মূল ভূখণ্ডে চলে যেতে হত। সেখানে শিশুরা এক পৃথিবীর খোঁজ পেত যেখানে বেশিরভাগ মানুষেরই আত্মীয়স্বজন ছিল। এটি দেখে শিশুরা বিমর্ষ হয়ে পড়ত যেহেতু তাদের কোনো আত্মীয় ছিল না, যেমনটি তাদের বাবা বলেছিলেন। তাই দ্বীপে তারা কেবল শারীরিকভাবে বিচ্ছিন্ন ছিল তা নয়, তারা আবেগের দিক থেকেও ছিল দেউলিয়া।
তারা কখনো কল্পনাই করতে পারেনি যে একটি সামান্য ঘুড়ি তাদেরকে সম্পর্কের উষ্ণতা ফিরিয়ে দিতে পারে। সৌভাগ্যক্রমে এটি ছিল তাদের ঠিকানাবাহী এক ঘুড়ি। আরও সৌভাগ্যের বিষয় হল এটি পৌঁছেছিল তাদের বাবার দীর্ঘদিনের হারিয়ে যাওয়া এক বোনের কাছে। তাই প্রত্যেকের কাছে এটি ছিল প্রকৃতই আনন্দের। তাদের বাবা তাঁর বোনকে ফিরে পেলেন এবং শিশুরা তাদের আত্মীয় ও সঙ্গী পেল। দুটি শিশুর হারিয়ে যাওয়া ঘুড়ি তাদের দীর্ঘদিনের হারিয়ে যাওয়া পরিবারের সদস্যদের কাছে নিয়ে এল।
গল্পটি মানুষের চাহিদা ও মানব সম্পর্কের উষ্ণতার বার্তা বহন করে। আমাদের বর্তমান পৃথিবীতে আমরা ক্রমশ একাকী ও স্বার্থপর হয়ে যাচ্ছি। আমরা আনন্দ ভাগ করে নেওয়ার আনন্দ ভুলে গেছি। গল্পটি আমাদের সেই শিক্ষা দেয়।
Significance of the Title
Since a lost kite brought a separated family together, the story is titled ‘Our Runaway Kite’. Since the kite had flown far away, the family could come together. The story reveals feelings of sadness caused by separation, and the joy of being united again. As the kite plays an important role in the construction of the plot, the title is contextual and apt.
নামকরণের তাৎপর্য
গল্পটির নাম ‘আওয়ার রানঅ্যাওয়ে কাইট’ রাখা হয়েছে কারণ হারানো একটি ঘুড়িই আলাদা হয়ে যাওয়া একটি পরিবারকে আবার একত্রিত করে। ঘুড়িটি অনেক দূরে উড়ে যায় বলেই পরিবারটি একত্রিত হয়। গল্পটির মাধ্যমে আলাদা হয়ে যাওয়ার দুঃখ এবং পুনরায় এক হওয়ার আনন্দের অনুভূতি ফুটে উঠেছে। যেহেতু ঘুড়িটি মূল গল্পের গঠনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, তাই নামকরণটি প্রাসঙ্গিক এবং যথার্থ।
আরও পড়ুন – Class 10 English – Our Runaway Kite – Question and Answer
আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলে মাধ্যমিক ইংরেজির পঞ্চম অধ্যায় “Our Runaway Kite” এর লেখক পরিচিতি এবং গল্পের সংক্ষিপ্ত রূপ নিয়ে আলোচনা করেছি। এই বিষয়টি “Our Runaway Kite” গল্পটি বোঝার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই অংশের প্রশ্নগুলি মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রায়ই দেখা যায়। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হয়েছে। আপনাদের কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা হলে, আমাকে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন, আমি উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। তাছাড়া, আমাদের এই পোস্টটি আপনার প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করুন যাদের এটি প্রয়োজন হতে পারে। ধন্যবাদ।