আজকের আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক ইংরেজির তৃতীয় অধ্যায় ‘The Passing Away of Bapu’ এর ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ নিয়ে আলোচনা করবো। এই বঙ্গানুবাদ ও ইংরেজি উচ্চারণ তোমাদের ‘The Passing Away of Bapu’ গল্পটি সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে সাহায্য করবে। এই অধ্যায় মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এর প্রশ্নগুলি পরীক্ষায় প্রায়ই আসে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি তোমাদের জন্য খুবই উপকারী হবে।
The Passing Away Of Bapu – ইংরেজি উচ্চারণ
আই ওয়াজ হ্যাভিং টি অ্যাট হোম অন দ্য ইভনিং অফ ৩০ জানুয়ারি ১৯৪৮, হোয়েন আই ওয়াজ কলড টু বিড়লা হাউজ বাই অ্যান আরজেন্ট টেলিফোন। গান্ধিজি হ্যাড বিন শট অন হিজ ওয়ে টু আ প্রেয়ার মিটিং। আই ওয়াজ নাম্ব উইথ শক অ্যাজ আই গট ইনটু দ্য কার।
অ্যাট বিড়লা হাউজ, গান্ধিজিস রিলেটিভস অ্যান্ড ফলোয়ারস হ্যাড গ্যাদারড অ্যারাউন্ড হিজ বডি। দেয়ার ওয়াজ সাইলেন্স ইন দ্য রুম অ্যাজ গান্ধিজি ব্রিদড হিজ লাস্ট। দ্য নিউজ অফ বাপুজিস ডেথ হ্যাড স্প্রেড থ্রু দিল্লি লাইক আ ফ্লেম ফ্যানড বাই দ্য উইন্ড। আ স্যাড গ্রুপ অফ মেন অ্যান্ড উইমেন হ্যাড কালেকটেড অ্যারাউন্ড বিড়লা হাউজ। আউট অফ এভরি উইন্ডো, ওয়ান কুড সি আ ব্রাউন ব্লার অফ ফেসেস। দে ডিড নট মেক আ সাউন্ড। দেয়ার ওয়াজ অ্যান আনন্যাচারাল সাইলেন্স। ইট ওয়াজ অ্যাজ ইফ টাইম স্টুড স্টিল ফর থোস ফিউ মিনিটস।
দ্য পিপল ওয়্যার টু স্টানড টু স্পিক ইন দ্য বিগিনিং। লেটার দে ক্ল্যামরড ওয়াইল্ডলি, শাউটিং অ্যান্ড ক্রাইং। দে জস্টলড ওয়ান অ্যানাদার ইন আ স্ট্যাম্পিড টু ব্রেক ইনটু দ্য হাউজ। দে কালমড আ লিটল হোয়েন ইট ওয়াজ অ্যানাউন্সড দ্যাট দে উড বি এবল টু সি গান্ধিজি বিফোর দ্য ফিউনারেল।
হোয়েন ওয়ান ইজ ফেসড উইথ দ্য শক অফ আ লাভড ওয়ান’স ডেথ, ওয়ান মারমারস, “হোয়াট উইল বিকাম অফ মি নাউ দ্যাট হি হ্যাজ লেফট মি?” দিস ওয়াজ শিউরলি দ্য কোয়েশ্চন আপারমোস্ট ইন দ্য মাইন্ডস অফ দ্য মর্নিং পিপল। দে লুকড লাইক চিলড্রেন। ইট ওয়াজ দ্য কোয়েশ্চন ইন ম্যানি অফ আওয়ার হার্টস অ্যাজ উই স্যাট, স্টিল শকড অ্যান্ড আনবিলিভিং। উই লিসেন্ড টু দ্য ব্রডকাস্ট টেলিং দ্য পিপল অফ ইন্ডিয়া দ্যাট দেয়ার বাপু ওয়াজ নো মোর।
গান্ধিজিস ফিউনারেল ওয়াজ টু টেক প্লেস দ্য ডে আফটার হিজ ডেথ। আওয়ারস ইন অ্যাডভান্স, পিপল লাইনড দ্য রুট দ্য ফিউনারেল প্রসেশন ওয়াজ টু ফলো। পদ্মশ্রী, মিসেস নাইডু’স ডটার, স্পোক ফর আস অল হোয়েন শি সেড সিম্পলি, “উই উইল ওয়াক। ইট ইজ দ্য লাস্ট টাইম উই শ্যাল বি ওয়াকিং উইথ বাপু।”
ইট ওয়াজ অ্যান এগোনাইজিং ওয়াক। থাউজ্যান্ডস সাইলেন্টলি ওয়াচড দ্য প্রসেশন। বাপু লে অন অ্যান ওপেন ট্রাক কভারড উইথ ফ্লাওয়ারস। থাউজ্যান্ডস অফ পিপল ওয়েপট, ট্রাইং টু টাচ বাপুজ ফিট। ইট ওয়াজ ইমপসিবল টু মুভ ইন দ্য থিক ক্রাউড।
অ্যাজ আই মুভড ফরওয়ার্ড স্লোলি, আই আন্ডারস্টুড আই ওয়াজ নট মিয়ারলি ইন দ্য মিডস্ট অফ গ্রিভিং পিপল। দিস ওয়াজ ইভেন মোর দ্যান দ্য ফিউনারেল প্রসেশন অফ ইন্ডিয়া’স বিলাভেড লিডার। আই ওয়াজ অ্যামং পিপল ফর হুম ওয়ার্কিং উইথ বাপু হ্যাড আ স্পেশাল মিনিং। উই হ্যাড ওয়াকড উইথ বাপু ওভার দ্য রাফ অ্যান্ড স্মুথ অফ ইন্ডিয়া’স রিসেন্ট হিস্ট্রি। উই কুড নট নাউ একসেপ্ট দ্য ফ্যাক্ট দ্যাট দ্য ম্যান হু হ্যাড লেড আস ওভার মেনি ডিফিকাল্ট পাথস, ওয়াজ নেভার গোয়িং টু ওয়াক উইথ আস এগেইন। বাপুজ স্লাইট ফিগার হ্যাড ওয়াকড, স্টাফ ইন হ্যান্ড, ওভার আ লার্জ পার্ট অফ ইন্ডিয়া। টু ওয়াক ইজ টু মেক স্লো প্রোগ্রেস। ইট ইজ টু থিঙ্ক উইথ ক্ল্যারিটি অ্যান্ড ক্লোসলি লুক অ্যাট অল দ্যাট ইজ অ্যারাউন্ড ইউ, ফ্রম স্মল ইনসেক্টস টু দ্য হরাইজন ইন দ্য ডিসট্যান্স। মোরওভার, টু ওয়াক ওয়াজ অফেন দ্য ওনলি ওয়ে ওপেন টু দ্য অ্যাভারেজ ইন্ডিয়ান। ইট রিকোয়ার্ড নো ভেহিকল একসেপ্ট হিজ ওউন বডি অ্যান্ড কস্ট হিম নাথিং বাট হিজ এনার্জি। গান্ধিজি টুক দিস নেসেসিটি, অ্যাজ হি টুক মাচ দ্যাট ওয়াজ কমনপ্লেস, অ্যান্ড ট্রান্সফর্মড ইট ইন্টু আ জয়ফুল এফর্ট।
সাম ডেজ আফটার দ্য ফিউনারেল, আ স্পেশাল ট্রেন টুক গান্ধিজিস অ্যাশেস টু এলাহাবাদ। দ্য কম্পার্টমেন্ট ওয়াজ ডেকড উইথ ফ্লাওয়ারস। পিপল অন দ্য ট্রেন স্যাং ভজনস। পিপল ডিড নট উইপ এনিমোর, ফর দে কুড ফিল গান্ধিজিস প্রেজেন্স অ্যামিড দ্য ফ্লাওয়ারস অ্যান্ড দ্য সংস। অ্যাট এভরি স্টেশন, সরোউফুল ক্রাউডস ফিলড দ্য প্ল্যাটফর্ম। অ্যামিড সং অ্যান্ড প্রেয়ার, দ্য ট্রেন রিচড এলাহাবাদ।
দ্য অ্যাশেস ওয়্যার ইমারসড ইন দ্য গ্যাঞ্জেস হোয়্যার আ হিউজ ক্রাউড হ্যাড গ্যাদারড অ্যাট দ্য ব্যাংক। আফটারওয়ার্ডস, উই অল ওয়েন্ট ব্যাক টু দিল্লি।
ব্যাক ইন দিল্লি, আই ফিল্ট অ্যাট আ লস। আই হ্যাড নট ডাইরেক্টলি ওয়াকড উইথ গান্ধিজি, গন টু প্রিজন অ্যাট হিজ কল, অর মেইড এনি স্যাক্রিফাইস ফর মাই কান্ট্রি। মাই সিস্টারস অ্যান্ড আই, অ্যান্ড আদার ইয়াং পিপল লাইক মি, হ্যাড বিন মিয়ারলি অনলুকারস। বাট স্টিল, আই ফিল্ট অ্যাট সি। আই ফিল্ট আই হ্যাড গ্রোন আপ উইদিন আ ম্যাজিক সার্কল। উইথ বাপুজ পাসিং অ্যাওয়ে, আই ফিল্ট দ্য ম্যাজিক সার্কল হ্যাড ভ্যানিশড, লিভিং মি আনপ্রটেকটেড।
উইথ অ্যান এফোর্ট, আই রাউজড মাইসেলফ। আই আসকড মাইসেলফ – হ্যাড বাপু লিভড অ্যান্ড ডাইড ফর নাথিং? হাউ কুড আই সো ইজিলি লুজ কারেজ হোয়েন হি ওয়াজ নো লংগার দেয়ার? মাই ভ্যালুজ ওয়্যার নট সো উইক। মিলিয়ন্স অফ পিপল ওউড হ্যাভ বিন অর্ডিনারি ফোক বাট ফর বাপু। হি ব্রট দেম আউট অফ ইন্ডিফারেন্স অ্যান্ড অ্যাওয়েকেন্ড দেম টু ওয়ান অ্যানাদারস সাফারিং। হোয়াট ইফ নাউ বাপু হ্যাড গন? উই ওয়্যার স্টিল দেয়ার, ইয়াং, স্ট্রং অ্যান্ড প্রাউড টু বেয়ার হিজ ব্যানার বিফোর আস।
বাপু হ্যাড পাসড অ্যাওয়ে বাট হিজ ইন্ডিয়া ওউড কন্টিনিউ টু লিভ ইন হিজ চিলড্রেন।
The Passing Away Of Bapu – বঙ্গানুবাদ
১৯৪৮ সালের ৩০শে জানুয়ারি সন্ধ্যায় আমি যখন চা খাচ্ছিলাম, একটি জরুরি ফোনের মাধ্যমে আমাকে বিড়লা হাউসে ডাকা হয়। একটি প্রার্থনা সভায় যোগ দেওয়ার সময় গান্ধিজি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এই আকস্মিক আঘাতে বিবশ আমি গাড়িতে উঠলাম।
বিড়লা হাউসে গান্ধিজির আত্মীয় ও অনুগামীরা তাঁর মৃতদেহের চারপাশে ভিড় করে দাঁড়িয়েছিল। গান্ধিজি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন—এই ঘটনা ঘরে নিস্তব্ধতা নিয়ে এসেছে। হাওয়ায় যেমন আগুন ছড়ায় তেমনি বাপুর মৃত্যুর খবরও দিল্লি জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছিল। বিষণ্ণ পুরুষ ও মহিলার দল বিড়লা হাউসে ভিড় জমাচ্ছিল। প্রতিটি জানালা দিয়েই দেখা যাচ্ছিল বাদামি রঙের অস্পষ্ট মানুষের মুখের ভিড়। তারা কোনো শব্দ করছিল না। এক অস্বাভাবিক নীরবতা বিরাজ করছিল। মনে হচ্ছিল ওই কয়েক মিনিটের জন্য সময় থমকে গেছে।
শুরুর দিকে মানুষ এতটাই হতভম্ব হয়ে গিয়েছিল যে কথা বলতে পারছিল না। তারপর তারা তুমুল চিৎকার করতে শুরু করল আর কাঁদতে লাগল। তারা বাড়িতে ঢোকার জন্য পদপিষ্ট হওয়ার মতো ঠেলাঠেলি করছিল। যখন ঘোষণা করা হলো যে অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়ার আগে গান্ধিজিকে দেখতে দেওয়া হবে, তারা একটু শান্ত হলো।
মানুষ যখন ভালোবাসার কোনো লোকের মৃত্যুজনিত শোকের মুখোমুখি হয়, গুঙ্গিয়ে ওঠে; “তিনি তো আমায় ছেড়ে চলে গেলেন, আমার কী হবে?” শোকার্ত মানুষগুলোর মাথায় নিশ্চিতভাবে এই প্রশ্নটিই ঘুরছিল। তাদের হারিয়ে যাওয়া শিশুদের মতো দেখাচ্ছিল। এই একই প্রশ্ন আমাদের অনেকের হৃদয়েও ছিল, যারা তখনও হতচকিত অবস্থায় বসেছিলাম আর বিশ্বাস করে উঠতে পারছিলাম না। আমরা রেডিওর ঘোষণা শুনছিলাম যে ভারতবাসীর বাপু আর নেই।
মৃত্যুর পরের দিনই গান্ধিজির অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়া হওয়ার কথা ছিল। তার বহু আগে থেকেই মানুষজন যে পথে গান্ধিজির মৃতদেহ যাবে সেখানে ভিড় করে দাঁড়িয়েছিল। শ্রীমতি নাইডুর মেয়ে পদ্মশী খুব সহজভাবে আমাদের সবার কথাটা বললেন: “আমরা হাঁটব। এই শেষবার আমরা বাপুর সঙ্গে হাঁটব।”
এটা ছিল একটা যন্ত্রণাদায়ক হাঁটা। হাজার হাজার মানুষ নিস্তব্ধভাবে সেই শোক মিছিলের দিকে তাকিয়ে ছিল। একটি খোলা ট্রাকের মধ্যে ফুলে ঢাকা গান্ধিজি শায়িত ছিলেন। মানুষজন কাঁদতে কাঁদতে বাপুর পা-টুকু স্পর্শ করার চেষ্টা করছিল। এই ভিড়ের মধ্যে হাঁটা অসম্ভব হয়ে উঠছিল।
ধীরে ধীরে হাঁটতে গিয়ে আমি বুঝতে পারছিলাম যে আমি শুধুমাত্র শোকার্ত মানুষের মধ্যে নেই। ভারতবর্ষের প্রিয় নেতার শেষ যাত্রার থেকেও এটা আরও বেশি কিছু ছিল। আমি তাদের সঙ্গে হাঁটছিলাম, যাদের কাছে বাপুর সঙ্গে হাঁটাটা একটি বিশেষ অর্থ বহন করত। ভারতের সাম্প্রতিক ইতিহাসে আমরা বাপুর সঙ্গে অনেক বন্ধুর ও মসৃণ পথ হেঁটেছি। আমরা বিশ্বাসই করতে পারছিলাম না যে, মানুষটা আমাদের বহু কঠিন পথে নেতৃত্ব দিয়েছেন, তিনি আর আমাদের সঙ্গে হাঁটবেন না। ভারতের বিস্তীর্ণ অংশে পাতলা চেহারার বাপু লাঠি হাতে হেঁটেছিলেন। হাঁটা মানে ধীরে এগিয়ে যাওয়া। এতে পরিষ্কারভাবে চিন্তা করা যায় ও কাছ থেকে চারদিকে ছোটো পোকামাকড় থেকে দূরের দিগন্ত রেখা অবধি সবকিছু দেখা যায়। এ ছাড়াও সাধারণ ভারতবাসীর জন্যই প্রায়শই হাঁটাই ছিল একমাত্র উপায়। হাঁটার জন্য নিজের দেহ ছাড়া কোনো বাহন লাগে না এবং নিজের শক্তি ছাড়া আর কোনো মূল্যও দিতে হবে না। গান্ধিজি আরও অনেক সাধারণ জিনিসের মতো হাঁটার অভ্যাসকেও প্রয়োজনীয় রূপে গ্রহণ করেছিলেন একটি আনন্দময় প্রচেষ্টায় পরিণত করেছিলেন।
অন্ত্যেষ্টির কয়েকদিন পরে একটি বিশেষ ট্রেনে করে গান্ধিজির ভস্মাবশেষ এলাহাবাদে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কামরাটি ফুল দিয়ে সাজানো ছিল। ট্রেনের মানুষজন ভজন গাইছিল। মানুষজন আর কাঁদছিল না কারণ তারা সেই ফুল আর গানের মধ্যে গান্ধিজির উপস্থিতি অনুভব করতে পারছিল। প্রতিটি স্টেশনের প্ল্যাটফর্মই শোকার্ত মানুষের ভিড়ে ভরা ছিল। গান ও প্রার্থনার মধ্যে দিয়ে ট্রেনটি এলাহাবাদে পৌঁছাল।
গান্ধিজির ভস্মাবশেষ গঙ্গার জলে নিমজ্জন করা হলো, নদীর ধারে তখন বহু মানুষের ভিড়। এরপর আমরা দিল্লিতে ফিরে আসি।
দিল্লিতে ফিরে এসে আমি যেন কেমন দিশেহারা বোধ করছিলাম। আমি গান্ধিজির সঙ্গে সরাসরি হাঁটিনি—তাঁর ডাকে জেলে যাওয়া বা দেশের জন্য কোনো স্বার্থত্যাগ করিনি। আমি, আমার বোনেরা, অন্যান্য অল্পবয়স্ক মানুষ শুধুমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী ছিলাম। তবুও আমি অথৈ সমুদ্রে পড়েছিলাম। আমার মনে হচ্ছিল আমি কোনো এক জাদুর বৃত্তের মধ্যে বেড়ে উঠেছিলাম। বাপুর মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে মনে হলো সেই জাদুবৃত্ত উধাও হয়ে গেছে, আমাকে অসুরক্ষিত অবস্থায় রেখে।
চেষ্টা করে আমি আবার শক্তি জুগিয়ে নিজেকে দাঁড় করালাম। আমি নিজেকে জিজ্ঞেস করলাম, বাপু কি শুধুই বেঁচেছিলেন আর এমনি এমনি মারা গেলেন? তিনি না থাকাকালীন এত সহজে আমি কী করে সাহস হারালাম? আমার মূল্যবোধ এত দুর্বল ছিল না। বাপু না থাকলে লক্ষ লক্ষ মানুষ নিতান্তই সাধারণ মানুষ হয়ে রয়ে যেত। তিনি তাদেরকে নির্লিপ্ততা থেকে তুলে এনে একে অপরের কষ্টে জাগ্রত করেছিলেন। বাপু চলে গেলেও বা কী হয়েছে? আমরা তখনও সেখানে ছিলাম তরুণ, শক্তিশালী ও গর্বিত, সেই আমরাই তাঁর পতাকা বহন করব।
বাপু মারা গেছেন কিন্তু তাঁর ভারত তাঁরই সন্তানদের মধ্যে বেঁচে থাকবে।
আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলে মাধ্যমিক ইংরেজির তৃতীয় অধ্যায় ‘The Passing Away of Bapu’ এর ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ নিয়ে আলোচনা করেছি। এই অধ্যায় মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এর প্রশ্নগুলি পরীক্ষায় প্রায়ই আসে। এই বঙ্গানুবাদ ও ইংরেজি উচ্চারণ তোমাদের ‘The Passing Away of Bapu’ গল্পটি সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে সাহায্য করবে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি তোমাদের জন্য খুবই উপকারী হয়েছে। যদি তোমাদের কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা থাকে, আমাকে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারো, আমি উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। এছাড়া, নিচে আমাদের পোস্টটি তোমার প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করো, যার এটি প্রয়োজন হতে পারে। ধন্যবাদ।