আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাসের প্রথম অধ্যায়, ‘ইতিহাসের ধারণা’ অধ্যায়ের কিছু প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলো ষষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্যও সহায়ক। কারণ ষষ্ঠ শ্রেণী এবং চাকরির পরীক্ষায় এই ধরনের প্রশ্ন প্রায়ই আসতে দেখা যায়।
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো
আদিমকালে মানুষেরা শস্য পেষাই করত যে যন্ত্র দিয়ে –
ক. হামানদিস্তা
খ. বর্শা
গ. তুরপুন
উত্তর – ক. হামানদিস্তা
কোনটির ব্যবহার আদিম মানুষ আগে শিখেছে –
ক. ধাতুর তৈরি হামানদিস্তা
খ. পাথরের শিলনোড়া
গ. মিকসার মেশিন
উত্তর – খ. পাথরের শিলনোড়া
মানুষের প্রথম সভ্যতা গড়ে উঠেছিল –
ক. নদীর ধারে
খ. বড়ো রাস্তার ধারে
গ. গুহার কাছে
উত্তর – ক. নদীর ধারে
ইতিহাসে পক্ষীরাজ ঘোড়ার কথা থাকবে না। কারণ –
ক. পক্ষীরাজ ঘোড়ার ডানা ছিল
খ. পক্ষীরাজ ঘোড়া নীল রঙের হত
গ. পক্ষীরাজ ঘোড়ার বাস্তব অস্তিত্ব নেই
উত্তর – গ. পক্ষীরাজ ঘোড়ার বাস্তব অস্তিত্ব নেই
মানুষের কথা বেশি থাকে ইতিহাসে। কারণ –
ক. মানুষই কেবল পুরোনো দিনের কথা জানতে চায়
খ. মানুষ প্রাণীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ
গ. মানুষের বিষয় ছাড়া ইতিহাস হয় না
উত্তর – ক. মানুষই কেবল পুরোনো দিনের কথা জানতে চায়
যানবাহনের ইতিহাসে প্রথমেই জানা যায় –
ক. নৌকার কথা
খ. রথের কথা
গ. গোরুর গাড়ির কথা
উত্তর – ক. নৌকার কথা
ভারতীয় উপমহাদেশের উত্তর দিকে অবস্থিত ছিল –
ক. মরুভূমি অঞ্চল
খ. মালভূমি অঞ্চল
গ. পাহাড়ি অঞ্চল
উত্তর – খ. মালভূমি অঞ্চল
ভারতীয় উপমহাদেশকে একসময় বলা হত –
ক. ভারত
খ. ভারতবর্ষ
গ. ভারত গোষ্ঠী
উত্তর – গ. ভারত গোষ্ঠী
‘ভারত’ শব্দের একটি অর্থ হল –
ক. ভরতের বংশধর
খ. একটি জনগোষ্ঠী
গ. পুরো ভারতীয় উপমহাদেশ
উত্তর – ক. ভরতের বংশধর
উপমহাদেশ অর্থাৎ –
ক. মহাদেশের একটি ছোটো অংশ
খ. প্রায় একটি মহাদেশের মতো বড়ো অঞ্চল
গ. মহাদেশের প্রান্ত অঞ্চল
উত্তর – খ. প্রায় একটি মহাদেশের মতো বড়ো অঞ্চল
ভারতকে উত্তর ও দক্ষিণ অংশে ভাগ করেছে –
ক. আরাবল্লি পর্বত
খ. সাতপুরা পর্বত
গ. বিন্ধ্য পর্বত
উত্তর – গ. বিন্ধ্য পর্বত
বিন্ধ্য পর্বত থেকে কন্যাকুমারিকা পর্যন্ত অঞ্চলকে বলা হয় –
ক. দাক্ষিণাত্য অঞ্চল
খ. আর্যাবর্ত অঞ্চল
গ. সমভূমি অঞ্চল
উত্তর – ক. দাক্ষিণাত্য অঞ্চল
কাবেরী নদীর দক্ষিণ অংশকে বলা হত –
ক. কেরল দেশ
খ. দ্রাবিড় দেশ
গ. কর্ণাটক দেশ
উত্তর – খ. দ্রাবিড় দেশ
দ্রাবিড় জাতি বাস করত –
ক. দাক্ষিণাত্যে
খ. উত্তরাঞ্চলে
গ. উত্তর ও দক্ষিণ অঞ্চলে
উত্তর – ক. দাক্ষিণাত্যে
ভারতে প্রথম যাত্রীবাহী ট্রেন যাত্রা শুরু হয় –
ক. 1859 খ্রিস্টাব্দে
খ. 1856 খ্রিস্টাব্দে
গ. 1853 খ্রিস্টাব্দে
উত্তর – গ. 1853 খ্রিস্টাব্দে
হাজার হাজার বছরকে বোঝাতে যে-শব্দটি ব্যবহার করা হয় –
ক. পর্ব
খ. যুগ
গ. ভাগ
উত্তর – খ. যুগ
ধাতুর যুগে মানুষ ব্যবহার করতে শেখে –
ক. মৃৎ
খ. ধাতু
গ. পাথর
উত্তর – খ. ধাতু
মানুষ প্রথম যে ধাতুর ব্যবহার জানত, তা হল –
ক. তামা
খ. ব্রোঞ্জ
গ. লোহা
উত্তর – ক. তামা
সাল বোঝাতে ব্যবহার হত –
ক. দিন
খ. অব্দ
গ. মাস
উত্তর – খ. অব্দ
কুষাণ সম্রাটদের মধ্যে সেরা ছিলেন –
ক. বিম কদফিসেস
খ. কনিষ্ক
গ. হুবিষ্ক
উত্তর – খ. কনিষ্ক
কনিষ্কের নতুন অব্দকে বলা হয় –
ক. কনিষ্কাব্দ
খ. গুপ্তাব্দ
গ. হর্ষাব্দ
উত্তর – ক. কনিষ্কাব্দ
গুপ্তাব্দ চালু করেন –
ক. প্রথম চন্দ্রগুপ্ত
খ. দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত
গ. স্কন্দগুপ্ত
উত্তর – ক. প্রথম চন্দ্রগুপ্ত
কনিষ্ক সিংহাসনে বসেন –
ক. 76 খ্রিস্টাব্দে
খ. 78 খ্রিস্টাব্দে
গ. 77 খ্রিস্টাব্দে
উত্তর – গ. 77 খ্রিস্টাব্দে
কার সময় থেকে হর্ষাব্দ গণনা চালু হয় –
ক. হর্ষবর্ধন
খ. কনিষ্ক
গ. প্রথম চন্দ্রগুপ্ত
উত্তর – ক. হর্ষবর্ধন
হর্ষাব্দ গণনা চালু হয় –
ক. 604 খ্রিস্টাব্দ থেকে
খ. 607 খ্রিস্টাব্দ থেকে
গ. 606 খ্রিস্টাব্দ থেকে
উত্তর – গ. 606 খ্রিস্টাব্দ থেকে
কনিষ্কাব্দের আর-এক নাম হল –
ক. শকাব্দ
খ. খ্রিস্টাব্দ
গ. হর্ষাব্দ
উত্তর – ক. শকাব্দ
319-320 খ্রিস্টাব্দ নাগাদ গণনা শুরু হয় –
ক. শকাব্দ
খ. গুপ্তাব্দ
গ. বঙ্গাব্দ
উত্তর – খ. গুপ্তাব্দ
খ্রিস্টাব্দ শব্দটির সঙ্গে জড়িত –
ক. জিশুখ্রিস্ট
খ. চৈতন্যদেব
গ. হজরত মোহম্মদ
উত্তর – ক. জিশুখ্রিস্ট
হাজার বছরকে একসঙ্গে বলা হয় –
ক. দশক
খ. সহস্রাব্দ
গ. শতক
উত্তর – খ. সহস্রাব্দ
2014 খ্রিস্টপূর্বাব্দের আগের বছর হবে –
ক. 2016
খ. 2015
গ. 2017
উত্তর – খ. 2015
একশো বছর বোঝাতে ব্যবহার হয় –
ক. সহস্রাব্দ
খ. দশক
গ. শতক
উত্তর – গ. শতক
দশ বছর একসঙ্গে বোঝাতে ব্যবহার হয় –
ক. দশক
খ. শতক
গ. সহস্রাব্দ
উত্তর – ক. দশক
প্রত্ন বলতে বোঝায় –
ক. পুরোনো
খ. রত্ন
গ. যত্ন
উত্তর – ক. পুরোনো
মানুষ যখন প্রথমে কথা বলতে পারত না তখন মনের কথা প্রকাশ করত –
ক. হাত-মাথা নেড়ে
খ. ছবি এঁকে
গ. পাথরে পাথরে ঠুকে
উত্তর – ক. হাত-মাথা নেড়ে
মাটির নীচে চাপা পড়ে যাওয়া উপাদানগুলি খুঁজে বের করেন –
ক. নৃতাত্ত্বিক
খ. প্রত্নতাত্ত্বিক
গ. ঐতিহাসিক
উত্তর – খ. প্রত্নতাত্ত্বিক
আজও পড়া যায়নি যে লিপি তা হল –
ক. হরপ্পার লিপি
খ. মিশরের লিপি
গ. সুমেরের লিপি
উত্তর – ক. হরপ্পার লিপি
পাথরের গায়ে খোদাই লেখাগুলিকে বলে –
ক. খোদাই লেখ
খ. শিলালেখ
গ. পাথর খোদাই
উত্তর – খ. শিলালেখ
গুপ্তসম্রাট সমুদ্রগুপ্তের গুণগান যে প্রশস্তিতে রয়েছে, সেটি হল –
ক. আইহোল
খ. নাসিক
গ. এলাহাবাদ
উত্তর – গ. এলাহাবাদ
ভীমবেটকা হল একটি –
ক. প্রশস্তি
খ. গুহা
গ. চিত্র
উত্তর – খ. গুহা
বাণভট্টের রচিত গ্রন্থের নাম হল –
ক. ইন্ডিকা
খ. হর্ষচরিত
গ. গীতগোবিন্দ
উত্তর – খ. হর্ষচরিত
সঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো
আদিম মানুষ প্রথমে_____ব্যবহার করত।
ক. শিলনোড়া
খ. লোহার হামানদিস্তা
গ. মিকসার মেশিন
উত্তর – ক. শিলনোড়া
কোনটির ব্যবহার মানুষ পরে শিখেছে_____।
ক. শিলনোড়া
খ. মিকসার মেশিন
গ. হামানদিস্তা
উত্তর – খ. মিকসার মেশিন
মানুষ প্রথম সভ্যতা গড়ে তুলেছিল_____।
ক. নদীর ধারে
খ. পাহাড়ের পাদদেশে
গ. বড়ো রাস্তার ধারে
উত্তর – ক. নদীর ধারে
পক্ষীরাজ ঘোড়ার কথা পাওয়া যায়_____।
ক. রূপকথায়
খ. ইতিহাসে
গ. আকাশে
উত্তর – ক. রূপকথায়
ইতিহাস জানতে গেলে_____ -টা ভালোভাবে জানা। দরকার।
ক. বিজ্ঞান
খ. অঙ্ক
গ. ভূগোল
উত্তর – গ. ভূগোল
ভারতবর্ষ নামকরণ হয়েছে_____নামক জনগোষ্ঠী থেকে।
ক. মানব
খ. ভরত
গ. গজম্বু
উত্তর – খ. ভরত
আর্যাবর্ত বলা হত ভারতের_____দিককে।
ক. পূর্ব
খ. দক্ষিণ
গ. উত্তর
উত্তর – গ. উত্তর
দাক্ষিণাত্য বলা হত ভারতের_____দিককে।
ক. পশ্চিম
খ. উত্তর
গ. দক্ষিণ
উত্তর – গ. দক্ষিণ
দ্রাবিড়রা বসবাস করত_____ভারতে।
ক. উত্তর
খ. দক্ষিণ
গ. পশ্চিম
উত্তর – খ. দক্ষিণ
‘লোহার যুগে’ মানুষ_____ব্যবহার করতে শিখেছিল।
ক. লোহা
খ. তামা
গ. পাথর
উত্তর – ক. লোহা
প্রাক্-ঐতিহাসিক যুগে লিপির_____।
ক. আবিষ্কার হয়নি
খ. পাঠোদ্ধার হয়েছে
গ. পাঠোদ্ধার হয়নি
উত্তর – ক. আবিষ্কার হয়নি
প্রায়-ঐতিহাসিক যুগ-এ লিপির_____।
ক. আবিষ্কার হয়নি
খ. পাঠোদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে
গ. পাঠোদ্ধার হয়নি
উত্তর – খ. পাঠোদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে
ঐতিহাসিক যুগ-এ লিপির_____।
ক. আবিষ্কার হয়নি
খ. পাঠোদ্ধার হয়েছে
গ. পাঠোদ্ধার হয়নি
উত্তর – গ. পাঠোদ্ধার হয়নি
গুপ্তাব্দ চালু করেন_____।
ক. প্রথম চন্দ্রগুপ্ত
খ. সমুদ্রগুপ্ত
গ. স্কন্দগুপ্ত
উত্তর – ক. প্রথম চন্দ্রগুপ্ত
সাধারণত একশত বছরের সময় বোঝাতে বলা হয়_____।
ক. দশক
খ. শতক
গ. সহস্রাব্দ
উত্তর – খ. শতক
‘এলাহাবাদ প্রশস্তি’ রচনা করেছেন_____।
ক. কলহন
খ. হরিষেণ
গ. রবিকীর্তি
উত্তর – খ. হরিষেণ
আর্যদের ব্যবহৃত মুদ্রার নাম হল_____।
ক. নিষ্ক
খ. পোটিন
গ. নারায়ণী
উত্তর – ক. নিষ্ক
হর্ষচরিত রচনা করেছেন_____।
ক. হর্ষবর্ধন
খ. সমুদ্রগুপ্ত
গ. বাণভট্ট
উত্তর – গ. বাণভট্ট
ঠিক-ভুল নির্ণয় করো
ইতিহাস জানতে গেলে সময় সম্পর্কে কোনো ধারণার প্রয়োজন হয় না।
উত্তর – ভুল
সিন্ধু সভ্যতা একটি নদীমাতৃক সভ্যতা।
উত্তর – ঠিক
ইতিহাস পড়তে গেলে ভৌগোলিক ধারণা কাজে লাগে।
উত্তর – ঠিক
ভৌগোলিক এলাকার পার্থক্যে মানুষের পোশাক, খাবার দাবারের ইতিহাস বদলে যায়।
উত্তর – ঠিক
‘ভূগোল’ কোনোভাবেই ‘ইতিহাস’কে প্রভাবিত করে না।
উত্তর – ভুল
বিন্ধ্য পর্বতের দক্ষিণদিকের তিনকোনা অঞ্চল নিয়ে গড়ে উঠেছে ভারতীয় উপমহাদেশ।
উত্তর – ভুল
বিন্ধ্য পর্বত, আর্যাবর্ত ও দাক্ষিণাত্যের মধ্যেকার প্রাকৃতিক সীমারেখা।
উত্তর – ঠিক
বিন্ধ্য পর্বত থেকে কন্যাকুমারিকা পর্যন্ত অঞ্চল আর্যাবর্ত নামে পরিচিত।
উত্তর – ভুল
ভারতের পূর্ব উপকূলে মালাবার উপকূল অবস্থিত।
উত্তর – ভুল
দাক্ষিণাত্য অঞ্চলের ভাষাগুলি দ্রাবিড় ভাষা নামে পরিচিত।
উত্তর – ঠিক
তুষার যুগে গোটা পৃথিবী বরফে আবৃত হয়ে গিয়েছিল।
উত্তর – ঠিক
সাল বোঝাতে অব্দ ও বছর শব্দগুলি ব্যবহার হয়।
উত্তর – ঠিক
কনিষ্কের আর এক নাম শকাব্দ।
উত্তর – ভুল
কুষাণ সম্রাটদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ছিলেন ধর্মপাল।
উত্তর – ভুল
606 খ্রিস্টাব্দে গুপ্তাব্দ গণনা চালু হয়েছিল।
উত্তর – ভুল
জিশুর জন্মের আগের সময়কে বলা হয় খ্রিস্টাব্দ।
উত্তর – ভুল
শতাব্দকে শতাব্দী বা শতকও বলা হয়।
উত্তর – ঠিক
ইংরেজিতে জাদুঘরকে মিউজিয়াম বলে।
উত্তর – ঠিক
যে সমস্ত সূত্র বা তথ্যের সাহায্যে ইতিহাস রচনা করা হয় তাকে ইতিহাসের উপাদান বলে।
উত্তর – ঠিক
মাটির নীচের উপাদানগুলি খুঁজে বার করেন প্রত্নতাত্ত্বিকেরা।
উত্তর – ঠিক
প্রত্নক্ষেত্রে কাজ করেন প্রত্নতাত্ত্বিকেরা।
উত্তর – ঠিক
ধাতুর ওপর খোদিত লিপিগুলিকে শিলালেখ বলা হয়।
উত্তর – ভুল
ভাস্কর্যগুলি ইতিহাসের অন্যতম উপাদান।
উত্তর – ঠিক
বৈদিক সাহিত্যগুলি ধর্মনিরপেক্ষ সাহিত্য।
উত্তর – ভুল
গ্রিক ও রোমান ঐতিহাসিকদের রচনা থেকে ভারতীয় ইতিহাসের নানা তথ্য জানা যায়।
উত্তর – ঠিক
‘ক’ স্তম্ভের সঙ্গে ‘খ’ স্তম্ভ মেলাও
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. হর্যাব্দ | অ. প্রথম চন্দ্রগুপ্ত |
খ. গুপ্তাব্দ | আ. সম্রাট কনিষ্ক |
গ. শকাব্দ | ই. হর্ষবর্ধন |
ঘ. খ্রিস্টাব্দ | ঈ. জিশুখ্রিস্ট |
উত্তর –
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. হর্যাব্দ | ই. হর্ষবর্ধন |
খ. গুপ্তাব্দ | অ. প্রথম চন্দ্রগুপ্ত |
গ. শকাব্দ | আ. সম্রাট কনিষ্ক |
ঘ. খ্রিস্টাব্দ | ঈ. জিশুখ্রিস্ট |
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. শিলালেখ | অ. পাথরে খোদিত ধর্মীয় অনুশাসন |
খ. ভাস্কর্য | আ. পাথরে খোদিত শাসকের কীর্তি |
গ. ধর্মলিপি | ই. পাথরে খোদিত লিপি |
ঘ. প্রশস্তি | ঈ. পাথরে খোদিত মূর্তি |
উত্তর –
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. শিলালেখ | ই. পাথরে খোদিত লিপি |
খ. ভাস্কর্য | ঈ. পাথরে খোদিত মূর্তি |
গ. ধর্মলিপি | অ. পাথরে খোদিত ধর্মীয় অনুশাসন |
ঘ. প্রশস্তি | আ. পাথরে খোদিত শাসকের কীর্তি |
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. লিপির আবিষ্কার হয়নি | অ. খ্রিস্টপূর্বাব্দ |
খ. জিশুখ্রিস্টের জন্মের পূর্বেকার সময় | আ. প্রাক্-ইতিহাস |
গ. লোহার ব্যবহার | ই. প্রস্তর যুগ |
ঘ. পাথরের ব্যবহার | ঈ. লৌহ যুগ |
উত্তর –
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. লিপির আবিষ্কার হয়নি | আ. প্রাক্-ইতিহাস |
খ. জিশুখ্রিস্টের জন্মের পূর্বেকার সময় | অ. খ্রিস্টপূর্বাব্দ |
গ. লোহার ব্যবহার | ঈ. লৌহ যুগ |
ঘ. পাথরের ব্যবহার | ই. প্রস্তর যুগ |
বিবৃতির সঙ্গে মানানসই ব্যাখ্যাটি খুঁজে লেখো
বিবৃতি – হরপ্পা সভ্যতা ছিল নদীমাতৃক সভ্যতা।
ব্যাখ্যা –
- হরপ্পা সভ্যতা যে-স্থানে গড়ে ওঠে সেটি ছিল আগে নদী।
- হরপ্পা সভ্যতার মানুষ নদীকে দেবতা বলে পূজা করত।
- সিন্ধু নদকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে হরপ্পা সভ্যতা।
উত্তর – সিন্ধু নদকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে হরপ্পা সভ্যতা।
বিবৃতি – ভারতীয় উপমহাদেশকে একসময় ভারতবর্ষ বলা হত।
ব্যাখ্যা –
- উপমহাদেশে ভরত নামে এক জনগোষ্ঠী ছিল।
- খ উপমহাদেশে বহু লোকজনের বসবাস ছিল।
- ব্রিটিশরা এই উপমহাদেশের নামকরণ করেছিলেন ভারতবর্ষ।
উত্তর – উপমহাদেশে ভরত নামে এক জনগোষ্ঠী ছিল।
বিবৃতি – ইতিহাস মানুষেরই কথা বলে।
ব্যাখ্যা –
- মানুষ ইতিহাস জানতে বেশি পছন্দ করে।
- ইতিহাস জানা দরকার শুধু মানুষের, অন্য কোনো প্রাণীর নয়।
- ইতিহাস মানুষকে ছাড়া হয় না।
উত্তর – ইতিহাস জানা দরকার শুধু মানুষের, অন্য কোনো প্রাণীর নয়।
বেমানান শব্দটি চিহ্নিত করো
হর্ষচরিত, রামচরিত, বিক্রমাঙ্কদেবচরিত, জাতক
উত্তর – জাতক
পক্ষীরাজ ঘোড়া, পরী, একশৃঙ্গ গন্ডার, পুষ্পকরথ
উত্তর – একশৃঙ্গ গন্ডার
নদীর তীরে বসতি, আগুন জ্বালানো, চাকার আবিষ্কার, কম্পিউটার আবিষ্কার
উত্তর – কম্পিউটার আবিষ্কার
রাজস্থান, উট, নৌকা, রুটি
উত্তর – নৌকা
উপকূল, নৌকা, ধান, উট
উত্তর – উট
ভারতী, ভরত, ভারত, ভারতবর্ষ
উত্তর – ভারতী
মহানদী, গঙ্গা, কৃষ্ণা, কাবেরী
উত্তর – গঙ্গা
হিমালয়, মরুভূমি, গাঙ্গেয় সমভূমি, দাক্ষিণাত্য
উত্তর – দাক্ষিণাত্য
কাবেরী, আর্যাবর্ত, দ্রাবিড়, কন্যাকুমারিকা
উত্তর – আর্যাবর্ত
তুষার যুগ, লৌহ যুগ, ধাতুর যুগ, আগ্নেয় যুগ
উত্তর – আগ্নেয় যুগ
শকাব্দ, তাম্রাব্দ, হর্ষাব্দ, গুপ্তাব্দ
উত্তর – তাম্রাব্দ
মুদ্রা, লিপি, প্রাচীন সভ্যতার ধ্বংসাবশেষ, সাহিত্যিক উপাদান
উত্তর – সাহিত্যিক উপাদান
এলাহাবাদ প্রশস্তি, জুনাগড় শিলালিপি, মুদ্রা, নাসিক প্রশস্তি
উত্তর – মুদ্রা
প্রত্নক্ষেত্র, প্রত্নবস্তু, প্রত্নতাত্ত্বিক, সমাজতাত্ত্বিক
উত্তর – সমাজতাত্ত্বিক
গ্রিক পর্যটক, রোমান পর্যটক, আমেরিকান পর্যটক, চিনা পর্যটক
উত্তর – আমেরিকান পর্যটক
সঠিক জোড়টি খুঁজে লেখো
ক. পাথরের হামানদিস্তা- আধুনিক যুগ
খ. মিকসার মেশিন-প্রাচীন যুগ
গ. পাথরের হাতিয়ার -প্রস্তর যুগ
ঘ. হাতকুঠার-তুষার যুগ
উত্তর – গ. পাথরের হাতিয়ার – প্রস্তর যুগ
ক. পক্ষীরাজ ঘোড়া-ইতিহাস
খ. ঘোড়ার ব্যবহার- ইতিহাস
গ. পরীদের রাজ্য- ইতিহাস
ঘ. স্বর্গীয় রথ-ইতিহাস
উত্তর – খ. ঘোড়ার ব্যবহার- ইতিহাস
ক. রাজস্থান-ধান
খ. উপকূল অঞ্চল-নৌকা
গ. সমতল অঞ্চল – গম
ঘ. মরুভূমি-ঘোড়া
উত্তর – খ. উপকূল অঞ্চল-নৌকা
ক. উত্তর দিক-পাহাড়ি অঞ্চল
খ. দক্ষিণ দিক-সমভূমি
গ. পূর্ব দিক-মরুভূমি
ঘ. পশ্চিম দিক-সামুদ্রিক অঞ্চল
উত্তর – ক. উত্তর দিক-পাহাড়ি অঞ্চল
ক. তামার ব্যবহার- লৌহ যুগ
খ. পাথরের ব্যবহার-প্রস্তর যুগ
গ. লোহার ব্যবহার- তাম্র যুগ
ঘ. আগুনের ব্যবহার- তুষার যুগ
উত্তর – খ. পাথরের ব্যবহার-প্রস্তর যুগ
ক. লিপির ব্যবহার ছিল না- ঐতিহাসিক যুগ
খ. লিপির পাঠোদ্ধার হয়নি- প্রায়-ঐতিহাসিক যুগ
গ. লিপির পাঠোদ্ধার হয়েছে- প্রাক্-ঐতিহাসিক যুগ
ঘ. লিপির ব্যবহার জানা ছিল- প্রাক্-ঐতিহাসিক যুগ
উত্তর – খ. লিপির পাঠোদ্ধার হয়নি- প্রায়-ঐতিহাসিক যুগ
ক. শকাব্দ- কনিষ্ক
খ. গুপ্তাব্দ – হর্ষবর্ধন
গ. হর্ষাব্দ – প্রথম চন্দ্রগুপ্ত
ঘ. খ্রিস্টপূর্বাব্দ-খ্রিস্টের জন্মের পরে
উত্তর – ক. শকাব্দ- কনিষ্ক
ক. 101-200 – খ্রিস্টীয় প্রথম শতক
খ. 201-300- খ্রিস্টীয় দ্বিতীয় শতক
গ. 301-400 – খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতক
ঘ. 200-300- খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতক
উত্তর – গ. 301-400 – খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতক
ক. দশক-কুড়ি বছর
খ. শতক- একশ বছর
গ. সহস্রাব্দ-এক লক্ষ বছর
ঘ. একবিংশ-তেইশ বছর
উত্তর – খ. শতক- একশ বছর
ক. হর্ষচরিত- আত্মজীবনী
খ. পাথরের গায়ে খোদাই করা লিপি-শিলালিপি
গ. ঋগবেদ- ধর্মনিরপেক্ষ গ্রন্থ
ঘ. প্রশস্তি- সাম্রাজ্যের নেতিবাচক দিকগুলি তুলে ধরা
উত্তর – খ. পাথরের গায়ে খোদাই করা লিপি-শিলালিপি
ফাঁকা ঘরে সঠিক অক্ষর/বর্ণ বসিয়ে শব্দ গঠন করো
উ _ম _ _শ
উত্তর – উপমহাদেশ
_র _ব _
উত্তর – ভারতবর্ষ
আ _ _র্ত
উত্তর – আর্যাবর্ত
দা _ণা _
উত্তর – দাক্ষিণাত্য
_বি _দে _
উত্তর – দ্রাবিড় দেশ
_নি _ব্দ
উত্তর – কনিষ্কাব্দ
গু _ ব্দ
উত্তর – গুপ্তাব্দ
হ _ ব্দ
উত্তর – হর্ষাব্দ
_ হ _ ব্দ
উত্তর – সহস্রাব্দ
জা _ঘ _
উত্তর – জাদুঘর
_খ _লা
উত্তর – লেখমালা
প্র _ স্তি
উত্তর – প্রশস্তি
ভী _বে _কা
উত্তর – ভীমবেটকা
অ _ ন্তা
উত্তর – অজন্তা
_র্ষ _রি _
উত্তর – হর্ষচরিত
সম্পূর্ণ বাক্যে উত্তর দাও
ইতিহাস বর্ণনা করার সময় কোন্ বিষয়গুলির ওপর আপাতভাবে জোর দেওয়া হয়?
ইতিহাস বর্ণনা করার সময় স্থান-কাল-পাত্র প্রভৃতি বিষয়ের ওপর আপাতভাবে জোর দেওয়া হয়।
একটি নদীমাতৃক সভ্যতার নাম করো।
সিন্ধু সভ্যতা একটি নদীমাতৃক সভ্যতা।
কোন্ পশুকে মরুভূমিতে যাতায়াতের জন্য ব্যবহার করা হয়?
মরুভূমির যান উটকে মরুভূমিতে যাতায়াতের জন্য ব্যবহার করা হয়।
উট ভারতের কোথায় দেখা যায়?
উট ভারতের রাজস্থানে দেখা যায়।
ভারতবর্ষ নামটি কোন্ জনগোষ্ঠীর নামানুসারে হয়েছে?
ভারতবর্ষ নামটি ‘ভরত’ জনগোষ্ঠীর নামানুসারে হয়েছে।
ভারতবর্ষকে উত্তর ও দক্ষিণ অংশে ভাগ করেছে কোন্ পর্বত?
ভারতবর্ষকে উত্তর ও দক্ষিণ অংশে ভাগ করেছে বিন্ধ্য পর্বত।
ভারতবর্ষের উত্তর অঞ্চলকে কী বলা হত?
ভারতবর্ষের উত্তর অঞ্চলকে বলা হত আর্যাবর্ত।
ভারতবর্ষের দক্ষিণ অঞ্চলকে কী বলা হত?
ভারতবর্ষের দক্ষিণ অঞ্চলকে বলা হত দাক্ষিণাত্য।
দাক্ষিণাত্যে কোন্ জাতির বাস ছিল?
দাক্ষিণাত্যে দ্রাবিড় জাতির বাস ছিল।
কাবেরী নদীর দক্ষিণ অংশকে কী বলা হত?
কাবেরী নদীর দক্ষিণ অংশকে বলা হত দ্রাবিড় দেশ।
দাক্ষিণাত্যের অধিবাসীরা কোন ভাষায় কথা বলত?
দাক্ষিণাত্যের অধিবাসীরা দ্রাবিড় ভাষায় কথা বলত।
দাক্ষিণাত্য অঞ্চলের সীমানা বিন্ধ্য পর্বত থেকে কতদূর পর্যন্ত বিস্তৃত?
দাক্ষিণাত্য অঞ্চলের সীমানা বিন্ধ্য পর্বত থেকে কন্যা- কুমারিকা পর্যন্ত বিস্তৃত।
কবে ভারতে প্রথম যাত্রী নিয়ে ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছিল?
1853 খ্রিস্টাব্দে ভারতে প্রথম যাত্রী নিয়ে ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছিল।
হাজার হাজার বছর ধরে পৃথিবীতে যখন বরফ জমেছিল, তখন তাকে কী বলা হত?
হাজার হাজার বছর ধরে পৃথিবীতে যখন বরফ জমেছিল, তখন তাকে বলা হত তুষার যুগ।
মানুষ প্রথম কোন্ ধাতুর ব্যবহার শিখেছিল?
মানুষ প্রথম তামার ব্যবহার শিখেছিল।
পাথরের পরে মানুষ কোন্ ধাতুর ব্যবহার শেখে?
পাথরের পরে মানুষ তামার ব্যবহার শেখে।
প্রাক্-ইতিহাস মানে কী?
প্রাক্-ইতিহাস মানে হল ইতিহাসের আগের সময়।
কুষাণ বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা কে?
কুষাণ বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা ছিলেন কনিষ্ক।
কনিষ্ক কবে সিংহাসনে বসেন?
78 খ্রিস্টাব্দে কনিষ্ক সিংহাসনে বসেন।
কবে থেকে শকাব্দ গণনা করা হয়?
78 খ্রিস্টাব্দ থেকে শকাব্দ গণনা করা হয়।
কনিষ্ক কোন্ অব্দ চালু করেন?
কনিষ্ক শকাব্দ চালু করেন।
কার সময় থেকে গুপ্তাব্দ চালু হয়?
প্রথম চন্দ্রগুপ্ত-এর সময় থেকে গুপ্তাব্দ চালু হয়।
জিশুর জন্মের আগের সময়কে কী বলে?
জিশুর জন্মের আগের সময়কে খ্রিস্টপূর্বাব্দ বলে।
হর্ষাব্দ গণনা কত খ্রিস্টাব্দ থেকে শুরু হয়?
606 খ্রিস্টাব্দ থেকে হর্ষাব্দ গণনা শুরু হয়।
কার জন্মসাল থেকে খ্রিস্টাব্দ গণনা চালু হয়?
জিশুখ্রিস্টের জন্মসাল থেকে খ্রিস্টাব্দ গণনা চালু হয়।
কবে থেকে গুপ্তাব্দ গণনা শুরু হয়?
319-320 খ্রিস্টাব্দ নাগাদ গুপ্তাব্দ গণনা শুরু হয়।
প্রত্নক্ষেত্র বলতে কী বোঝ?
প্রত্নতাত্ত্বিকরা প্রত্নবস্তু পাওয়ার জন্য যে অঞ্চলে খননকাজ চালান সেই অঞ্চলকে প্রত্নক্ষেত্র বলে।
খ্রিস্টাব্দ গোনা হয় কীভাবে?
ছোটো থেকে বড়ো হিসাবে (যেমন 1,2,3,4,5) খ্রিস্টাব্দ গোনা হয়।
প্রশস্তি শব্দের অর্থ কী?
প্রশস্তি শব্দের অর্থ হল গুণগান করা।
খ্রিস্টপূর্বাব্দ বলতে কী বোঝো?
জিশুর জন্মের আগের সময়কে খ্রিস্টপূর্বাব্দ বলে।
প্রত্নতাত্ত্বিকদের কাজ কী?
প্রত্নতাত্ত্বিকদের কাজ হল ইতিহাসের উপাদান সংগ্রহ করার জন্য বিরাট এলাকা জুড়ে খননকাজ চালানো।
কোথায় প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন যত্ন করে রাখা থাকে?
জাদুঘরে প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন যত্ন করে রাখা থাকে।
এলাহাবাদ প্রশস্তি থেকে কার কথা জানা যায়?
এলাহাবাদ প্রশস্তি থেকে সমুদ্রগুপ্তের কথা জানা যায়।
এলাহাবাদ প্রশস্তি কে রচনা করেন?
সমুদ্রগুপ্তের সভাকবি হরিষেণ এলাহাবাদ প্রশস্তি রচনা করেন।
ভারতের সর্বপ্রাচীন গ্রন্থের নাম কী?
ভারতের সর্বপ্রাচীন গ্রন্থের নাম হল ঋগ্বেদ।
প্রাচীন ভারতের একটি ধর্মনিরপেক্ষ সাহিত্যের নাম লেখো।
প্রাচীন ভারতের একটি ধর্মনিরপেক্ষ সাহিত্যের নাম হল অষ্টাধ্যায়ী।
শক-কুষাণদের ইতিহাস কোথা থেকে জানা যায়?
শক-কুষাণদের ইতিহাস জানা যায় মুদ্রা থেকে।
সমুদ্রগুপ্তের সভাকবি কে ছিলেন?
সমুদ্রগুপ্তের সভাকবি ছিলেন হরিষেণ।
হর্ষচরিত বইটি কে লেখেন?
হর্ষচরিত বইটি লেখেন বাণভট্ট।
বাণভট্টের হর্ষচরিত কী ধরনের গ্রন্থ?
বাণভট্টের হর্ষচরিত জীবনীমূলক গ্রন্থ।
আজকের আর্টিকেলে আমরা ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাসের প্রথম অধ্যায়, “ইতিহাসের ধারণা” থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নগুলো ষষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার প্রস্তুতিতে সহায়ক হবে এবং প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্যও অত্যন্ত কার্যকর, কারণ এই ধরনের প্রশ্ন প্রায়ই পরীক্ষায় আসে। আশা করি, এই নিবন্ধটি আপনাদের উপকারে এসেছে। যদি কোনো প্রশ্ন বা মতামত থাকে, তাহলে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আমি সবসময় প্রস্তুত। ধন্যবাদ!