আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাসের পঞ্চম অধ্যায়, ‘খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের ভারতীয় উপমহাদেশ (রাষ্ট্রব্যবস্থা এবং ধর্মের বিবর্তন-উত্তর ভারত)’ অধ্যায়ের কিছু অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলো ষষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্যও সহায়ক। কারণ ষষ্ঠ শ্রেণী এবং চাকরির পরীক্ষায় এই ধরনের প্রশ্ন প্রায়ই আসতে দেখা যায়।
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো
প্রাচীন ভারতে গ্রামের থেকে বড়ো অঞ্চলকে বলা হত –
ক. বিশ
খ. গোষ্ঠী
গ. জন
উত্তর – গ. জন
‘জনপদ’ কথাটির অর্থ হল –
ক. জনগণের পা
খ. মহাজনপদ
গ. জনগণ যেখানে পা রাখেন
উত্তর – গ. জনগণ যেখানে পা রাখেন
ভারতীয় উপমহাদেশে জনপদ গড়ে উঠেছিল –
ক. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে
খ. খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতকে
গ. পঞ্চম খ্রিস্টাব্দে
উত্তর – ক. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে
‘জনপদ’ হল –
ক. কৃষিভিত্তিক গ্রামীণ এলাকা
খ. শিল্পভিত্তিক গ্রামীণ এলাকা
গ. শ্রমিকভিত্তিক গ্রামীণ এলাকা
উত্তর – ক. কৃষিভিত্তিক গ্রামীণ এলাকা
জনপদ পরে পরিণত হয়েছিল –
ক. বিশে
খ. জন-এ
গ. মহাজনপদে
উত্তর – গ. মহাজনপদে
আয়তনের দিক থেকে জনপদের তুলনায় মহাজনপদ ছিল
ক. ক্ষুদ্র
খ. অতিক্ষুদ্র
গ. বড়ো
উত্তর – গ. বড়ো
খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে ভারতে মহাজনপদ ছিল –
ক. এগারোটি
খ. দুটি
গ. ষোলোটি
উত্তর – গ. ষোলোটি
শেষের দিকে ষোড়শ মহাজনপদ কমে এসে ক-টি মহাজনপদে পরিণত হয়েছিল?
ক. 2টি
খ. 4টি
গ. 6টি
উত্তর – খ. 4টি
ষোড়শ মহাজনপদের মধ্যে অধিকাংশ ছিল –
ক. মধ্য ও উত্তর ভারতে
খ. দক্ষিণ ভারতে
গ. পূর্ব ভারতে
উত্তর – ক. মধ্য ও উত্তর ভারতে
বেশিরভাগ মহাজনপদ গড়ে উঠেছিল –
ক. গঙ্গা-ইরাবতী উপত্যকায়
খ. যমুনা-সরস্বতী উপত্যকায়
গ. গঙ্গা-যমুনা উপত্যকায়
উত্তর – গ. গঙ্গা-যমুনা উপত্যকায়
খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে ভারতীয় উপমহাদেশের রাজনীতির প্রধান কেন্দ্র ছিল –
ক. গোদাবরী নদীর উপত্যকা অঞ্চল
খ. গঙ্গা নদীর উপত্যকা অঞ্চল
গ. নর্মদা নদীর উপত্যকা অঞ্চল
উত্তর – খ. গঙ্গা নদীর উপত্যকা অঞ্চল
ষোলোটি মহাজনপদকে একসঙ্গে বলা হত –
ক. জনপদ
খ. মহাজনপদ
গ. ষোড়শ মহাজনপদ
উত্তর – গ. ষোড়শ মহাজনপদ
ভারতের প্রথম সাম্রাজ্যের নাম –
ক. মৌর্য সাম্রাজ্য
খ. গুপ্ত সাম্রাজ্য
গ. সুঙ্গ সাম্রাজ্য
ঘ. কুষাণ সাম্রাজ্য
উত্তর – ক. মৌর্য সাম্রাজ্য
ভারতীয় উপমহাদেশে প্রতিবাদী ধর্ম নামে পরিচিত ছিল –
ক. বৌদ্ধ ও জৈন ধর্ম
খ. বৈদিক ধর্ম
গ. পারসি ধর্ম
উত্তর – ক. বৌদ্ধ ও জৈন ধর্ম
শেষপর্যন্ত সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজনপদে পরিণত হয় –
ক. অবন্তী
খ. কোশল
গ. মগধ
উত্তর – গ. মগধ
অধিকাংশ মহাজনপদেই ছিল –
ক. প্রজার শাসন
খ. রাজার শাসন
গ. গোষ্ঠীর শাসন
উত্তর – খ. রাজার শাসন
মগধ মহাজনপদের রাজধানী ছিল –
ক. পাটলিপুত্র
খ. তক্ষশিলা
গ. উজ্জয়িনী
উত্তর – ক. পাটলিপুত্র
যে মহাজনপদগুলিতে রাজার শাসন ছিল না সেগুলিকে বলা হত –
ক. রাজতান্ত্রিক
খ. গণরাজ্য
গ. গোষ্ঠীরাজ্য
উত্তর – খ. গণরাজ্য
দক্ষিণ ভারতের একমাত্র মহাজনপদ ছিল –
ক. অস্মক
খ. বৎস
গ. মৎস
উত্তর – ক. অস্মক
বৃজি বা বজ্জির শাসনক্ষমতা ছিল যাদের হাতে –
ক. রাজা-র হাতে
খ. কয়েকটি গোষ্ঠী-র হাতে
গ. প্রজা-র হাতে
উত্তর – খ. কয়েকটি গোষ্ঠী-র হাতে
বৃজিদের রাজ্য চালানো হত –
ক. ক্ষমতা প্রদর্শন করে
খ. আলাপ-আলোচনা করে
গ. ঝগড়া-বিবাদ করে
উত্তর – খ. আলাপ-আলোচনা করে
বজ্জিদের রাজধানী ছিল –
ক. বৈশালী
খ. অবন্তী
গ. বৎস
উত্তর – ক. বৈশালী
গান্ধার মহাজনপদের রাজধানী ছিল –
ক. কনৌজ
খ. তক্ষশিলা
গ. নালন্দা
উত্তর – খ. তক্ষশিলা
সমুদ্রযাত্রাকে পাপ হিসেবে দেখত –
ক. ক্ষত্রিয়রা
খ. জমিদাররা
গ. ব্রাহ্মণরা
উত্তর – গ. ব্রাহ্মণরা
আজীবিক গোষ্ঠী তৈরি করেন –
ক. ভদ্রবাহু
খ. মোগগলিপুত্র তিসস
গ. মংখলিপুত্ত গোসাল
উত্তর – গ. মংখলিপুত্ত গোসাল
জৈন ধর্মের শেষ তীর্থংকর –
ক. পার্শ্বনাথ
খ. বর্ধমান মহাবীর
গ. ঋষভনাথ
উত্তর – খ. বর্ধমান মহাবীর
জৈন ধর্মের প্রচারকদের বলা হত –
ক. তীর্থংকর
খ. তীর্থরাজ
গ. ঋত্বিক
উত্তর – ক. তীর্থংকর
জৈন ধর্মের মোট তীর্থংকরের সংখ্যা –
ক. 20 জন
খ. 22 জন
গ. 24 জন
উত্তর – গ. 24 জন
জৈনদের প্রথম তীর্থংকরের নাম হল –
ক. পরেশনাথ
খ. ঋষভনাথ
গ. মহাবীর
উত্তর – খ. ঋষভনাথ
বর্ধমান মহাবীর জন্মেছিলেন –
ক. শাক্য বংশে
খ. লিচ্ছবি বংশে
গ. হর্যঙ্ক বংশে
উত্তর – খ. লিচ্ছবি বংশে
মহাবীরের মৃত্যু হয় –
ক. বৈশালীতে
খ. অঙ্গরাজ্যে
গ. পাবা নগরীতে
উত্তর – গ. পাবা নগরীতে
জৈন ধর্মের মূল উপদেশগুলিকে বলা হয় –
ক. অঙ্গ
খ. চতুর্যাম
গ. মহাব্রত
উত্তর – ক. অঙ্গ
জৈন ধর্মের উপদেশগুলি সাজানো হয়েছিল –
ক. 10টি ভাগে
খ. 11টি ভাগে
গ. 12টি ভাগে
উত্তর – গ. 12টি ভাগে
উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে দাক্ষিণাত্যে চলে যাওয়া জৈন সন্ন্যাসীর নেতা ছিলেন –
ক. মহাবীর
খ. স্থূলভদ্র
গ. ভদ্রবাহু
উত্তর – গ. ভদ্রবাহু
ভদ্রবাহুর অনুগামীরা পরিচিত ছিল –
ক. শ্বেতাম্বর নামে
খ. দিগম্বর নামে
গ. মহাসম্বর নামে
উত্তর – খ. দিগম্বর নামে
শ্বেতাম্বরদের নেতা ছিলেন –
ক. পার্শ্বনাথ
খ. ভদ্রবাহু
গ. স্থূলভদ্র
উত্তর – গ. স্থূলভদ্র
গৌতম বুদ্ধের প্রথম নাম ছিল –
ক. গৌতম
খ. বুদ্ধ
গ. সিদ্ধার্থ
উত্তর – গ. সিদ্ধার্থ
বুদ্ধ প্রচারিত ধর্ম হল –
ক. জৈন ধর্ম
খ. বৌদ্ধ ধর্মগ
গ. আজীবিক ধর্ম
উত্তর – খ. বৌদ্ধ ধর্মগ
শাক্য সিংহ বলা হত –
ক. গৌতম বুদ্ধকে
খ. মহাবীরকে
গ. ঋষভনাথকে
উত্তর – ক. গৌতম বুদ্ধকে
গৌতম বুদ্ধ জন্মেছিলেন –
ক. লিচ্ছবি বংশে
খ. হর্যঙ্ক বংশে
গ. শাক্য বংশে
উত্তর – গ. শাক্য বংশে
আর্যসত্য যে ধর্মের অংশ –
ক. বৌদ্ধ
খ. জৈন
গ. আজীবিক
উত্তর – ক. বৌদ্ধ
বুদ্ধের মূল চারটি উপদেশকে বলা হয় –
ক. অষ্টাঙ্গিক মার্গ
খ. চতুরার্যসত্য
গ. আর্যসত্য
উত্তর – খ. চতুরার্যসত্য
প্রকৃতপক্ষে বোধিবৃক্ষ হল –
ক. আম গাছ
খ. বট গাছ
গ. পিপুল গাছ
ঘ. তেঁতুল গাছ
উত্তর – গ. পিপুল গাছ
গৌতম বুদ্ধ যে-গাছের নীচে সিদ্ধিলাভ করেছিলেন সেটি হল –
ক. বুদ্ধগয়া
খ. বোধিবৃক্ষ
গ. বৌদ্ধস্তূপ
উত্তর – খ. বোধিবৃক্ষ
গৌতম বুদ্ধ মারা যান –
ক. কুশিনগরে
খ. পাবা নগরীতে
গ. কাশীতে
উত্তর – ক. কুশিনগরে
প্রথম বৌদ্ধ সংগীতির সভাপতি ছিল –
ক. যশ
খ. মহাকাশ্যপ
গ. মোগলিপুত্ত তিসস
উত্তর – খ. মহাকাশ্যপ
প্রথম বৌদ্ধসংগীতি অনুষ্ঠিত হয় –
ক. রাজগৃহে
খ. পাটলিপুত্রে
গ. কাশ্মীরে
উত্তর – ক. রাজগৃহে
দ্বিতীয় বৌদ্ধ সংগীতির অধিবেশন বসেছিল –
ক. রাজগৃহে
খ. বৈশালীতে
গ. কাশ্মীর-এ
উত্তর – খ. বৈশালীতে
তৃতীয় বৌদ্ধ সংগীতি অনুষ্ঠিত হয়েছিল –
ক. পাটলিপুত্রে
খ. কাশ্মীরে
গ. বৈশালীতে
উত্তর – ক. পাটলিপুত্রে
চতুর্থ বৌদ্ধ ধর্মসংগীতি অনুষ্ঠিত হয়েছিল –
ক. বৈশালীতে
খ. রাজগৃহে
গ. কাশ্মীরে
উত্তর – গ. কাশ্মীরে
কনিষ্কের শাসনকালে চতুর্থ বৌদ্ধ ধর্মসংগীতিতে সভাপতি ছিলেন –
ক. বসুমিত্র
খ. যশ
গ. মহাকাশ্যপ
উত্তর – ক. বসুমিত্র
থেরবাদী ও মহাসাংঘিক নামে বিভক্ত হয় –
ক. বৌদ্ধরা
খ. জৈনরা
গ. ব্রাহ্মণরা
উত্তর – ক. বৌদ্ধরা
বৌদ্ধ ধর্মসংগীতি অনুষ্ঠিত হয়েছিল –
ক. চারটি
খ. দুটি
গ. তিনটি
উত্তর – ক. চারটি
‘পিটক’ মানে –
ক. আসন
খ. বিছানা
গ. ঝুড়ি
উত্তর – গ. ঝুড়ি
বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থের নাম হল –
ক. ত্রিপিটক
খ. গ্রন্থসাহিব
গ. জেন্দ অবেস্তা
উত্তর – ক. ত্রিপিটক
বৌদ্ধ ধর্ম যে-ভাষায় প্রচার করা হত –
ক. সংস্কৃত
খ. হিন্দি
গ. পালি
উত্তর – গ. পালি
বুদ্ধ, ধম্ম ও সংঘ হল বৌদ্ধ ধর্মের –
ক. ত্রিপিটক
খ. ত্রিরত্ন
গ. তিনটি আশ্রম
উত্তর – খ. ত্রিরত্ন
মজঝিম পন্থার কথা বলা হয়েছে –
ক. জৈন ধর্মে
খ. বৈদিক ধর্মে
গ. বৌদ্ধ ধর্মে
উত্তর – গ. বৌদ্ধ ধর্মে
সেরিবান যে-রাজ্যে বসবাস করত তা হল –
ক. সেরিব
খ. সেরিবা
গ. সেরিবান
উত্তর – ক. সেরিব
ষোড়শ মহাজনপদের সময় মগধে কৃষির উন্নতি হয়েছিল কারণ –
ক. সবাই কৃষিকাজ করত
খ. রাজারা কৃষিকাজের জন্য সকলকে বাধ্য করতেন
গ. লোহার লাঙল ব্যবহার করা হত
ঘ. সব জায়গায় জমি খুব উর্বর ছিল
উত্তর – গ. লোহার লাঙল ব্যবহার করা হত
চারটি মূল নীতি যে নামে পরিচিত –
ক. দ্বাদশ অঙ্গ
খ. চতুর্যামব্রত
গ. পঞ্চমহাব্রত
ঘ. কোনোটিই নয়
উত্তর – খ. চতুর্যামব্রত
জৈনধর্মে ত্রিরত্নের অন্তর্গত নয় –
ক. সৎ বিশ্বাস
খ. সংঘ
গ. সৎ জ্ঞান সন্ধ
ঘ. কোনোটিই নয়
উত্তর – খ. সংঘ
গৌতম বুদ্ধ বজ্জিদের নিয়ম মেনে চলতে বলে ছিলেন –
ক. পাঁচটি
খ. ছ-টি
গ. সাতটি
ঘ. কোনোটিই নয়
উত্তর – গ. সাতটি
মার্গ মানে –
ক. পথ
খ. ঝুড়ি
গ. জ্ঞান
ঘ. কোনোটিই নয়
উত্তর – ক. পথ
কেবলিন নামে পরিচিত হন –
ক. গৌতম বুদ্ধ
খ. পার্শ্বনাথ
গ. বর্ধমান মহাবীর
ঘ. কনিষ্ক
উত্তর – গ. বর্ধমান মহাবীর
গৌতম বুদ্ধের জন্ম হয় –
ক. খ্রিস্টপূর্ব 486 অব্দে
খ. খ্রিস্টপূর্ব 526 অব্দে
গ. খ্রিস্টপূর্ব 566 অব্দে
ঘ. খ্রিস্টপূর্ব 586 অব্দে
উত্তর – গ. খ্রিস্টপূর্ব 566 অব্দে
গৌতম বুদ্ধের উপদেশাবলির সংকলন হল –
ক. সুত্তপিটক
খ. বিনয়পিটক
গ. অভিধম্মপিটক
ঘ. সুভদ্রপিটক
উত্তর – ক. সুত্তপিটক
গৌতম বুদ্ধের উপদেশাবলি লেখা –
ক. বাংলা
খ. সংস্কৃত
গ. পালি
ঘ. প্রাকৃত ভাষায়
উত্তর – গ. পালি
রাজগৃহে বুদ্ধের শিষ্য হন –
ক. অশোক
খ. চন্দ্রকান্ত মৌর্য
গ. বিম্বিসার
ঘ. অজাতশত্রু
উত্তর – গ. বিম্বিসার
গৌতম বুদ্ধ ও মহাবীর উভয়েই ছিলেন –
ক. ব্রাহ্মণ
খ. ক্ষত্রিয়
গ. বৈশ্য
ঘ. কোনোটিই নয়
উত্তর – খ. ক্ষত্রিয়
জাতকের কাহিনিগুলি মূলত লেখা হত যে ভাষায় –
ক. প্রাকৃত
খ. সংস্কৃত
গ. পালি
ঘ. পলিল
উত্তর – গ. পালি
ষোড়শ মহাজনপদের আমলে লোকজনের প্রধান জীবিকা ছিল –
ক. পশুপালন
খ. ব্যাবসা
গ. শিল্প
ঘ. কৃষিকাজ
উত্তর – ঘ. কৃষিকাজ
সুদ গ্রহণ করা কোন্ ধর্মে নিন্দার বিষয় ছিল?
ক. ব্রাহ্মণ্য
খ. বৌদ্ধ
গ. জৈন
ঘ. আজীবিক
উত্তর – ক. ব্রাহ্মণ্য
বুদ্ধের প্রথম ধর্মপ্রচারের ঘটনা যে নামে পরিচিত –
ক. অষ্টাঙ্গিক মার্গ
খ. মহাপরিনির্বাণ
গ. ধর্মচক্রপ্রবর্তন
ঘ. কোনোটিই নয়
উত্তর – গ. ধর্মচক্রপ্রবর্তন
বর্ধমান মহাবীর সংসার ছেড়ে তপস্যা করতে যান –
ক. 29 বছর বয়সে
খ. 30 বছর বয়সে
গ. 31 বছর বয়সে
ঘ. কোনোটিই নয়
উত্তর – খ. 30 বছর বয়সে
মহাবীর জৈনধর্ম প্রচার করেন –
ক. কুড়ি বছর
খ. তিরিশ বছর
গ. চল্লিশ বছর
ঘ. পঞ্চাশ বছর
উত্তর – খ. তিরিশ বছর
জৈন ধর্মগ্রন্থটি হল –
ক. ত্রিপিটক
খ. ঋগবেদ
গ. দ্বাদশ অঙ্গ
ঘ. জেন্দ-আবেস্তা
উত্তর – গ. দ্বাদশ অঙ্গ
কোন্ ধর্মের দ্বারা প্রাকৃত ভাষা ও সাহিত্যের উন্নতি ঘটেছিল?
ক. জৈন
খ. আর্য
গ. বৌদ্ধ
ঘ. ইসলাম
উত্তর – ক. জৈন
মহাজনপদগুলি গড়ে উঠেছিল –
ক. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে
খ. খ্রিস্টপূর্ব সপ্তম শতকে
গ. খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম শতকে
ঘ. খ্রিস্টপূর্ব নবম শতকে
উত্তর – ক. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে
সম্রাট অশোকের শাসনকালে যে বৌদ্ধ সংগীতি অনুষ্ঠিত হয় –
ক. প্রথম
খ. দ্বিতীয়
গ. তৃতীয়
উত্তর – গ. তৃতীয়
রাজতান্ত্রিক রাজ্যগুলিতে শাসনের কাজে রাজাকে কে সাহায্য করত?
ক. মন্ত্রী
খ. সেনাপতি
গ. সভা
ঘ. রানি
উত্তর – গ. সভা
একটি অরাজতান্ত্রিক মহাজনপদ ছিল –
ক. গান্ধার
খ. বজ্জি
গ. মগধ
ঘ. মৎস্য
উত্তর – খ. বজ্জি
মগধ জনপদের প্রথম রাজধানী ছিল –
ক. পাটলিপুত্র
খ. রাজগৃহ
গ. উজ্জয়িনী
ঘ. মগধ
উত্তর – খ. রাজগৃহ
মগধের খুব কাছের মহাজনপদ হল –
ক. অঙ্গ
খ. কাশী
গ. বজ্জি
ঘ. কোশল
উত্তর – গ. বজ্জি
মগধ মহাজনপদে শেষ রাজবংশ হল –
ক. নন্দ বংশ
খ. শিশুনাগ বংশ
গ. গহর্ষঙ্ক বংশ
উত্তর – খ. শিশুনাগ বংশ
সঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো
প্রাচীন ভারতে গ্রামের থেকে বড়ো অঞ্চলকে _____ বলা হত।
ক. পদ
খ. মহাপদ
গ. জন
উত্তর – গ. জন
_____ শব্দ থেকেই জনপদ শব্দটি এসেছিল।
ক. গণ
খ. পদ
গ. জন
উত্তর – গ. জন
কয়েকটি জনপদ আস্তে আস্তে _____ পরিণত হয়।
ক. জনপদে
খ. রাজধানীতে
গ. মহাজনপদে
উত্তর – গ. মহাজনপদে
জনপদের থেকে যা আয়তন ও ক্ষমতায় বড়ো তাই _____।
ক. মহানগর
খ. মহাস্থান
গ. মহাজনপদ
উত্তর – গ. মহাজনপদ
ষোড়শ মহাজনপদ ক্রমে কমে _____টি মহাজনপদে পরিণত হয়েছিল।
ক. ২
খ. ৪
গ. ৬
উত্তর – খ. ৪
জনপদগুলির মধ্যে _____ হয়ে ওঠে সবথেকে বেশি শক্তিশালী।
ক. মগধ
খ. কোশল
গ. অবন্তি
উত্তর – ক. মগধ
দক্ষিণ ভারতের একমাত্র মহাজনপদ ছিল _____
ক. কোশল
খ. বৃজি
গ. অস্মক
উত্তর – গ. অস্মক
মগধের রাজধানী ছিল _____।
ক. চম্পা
খ. রাজগৃহ
গ. বারাণসী
উত্তর – খ. রাজগৃহ
দুটি গুরুত্বপূর্ণ গণরাজ্য ছিল _____ ও _____
ক. মল্ল, বৃজি
খ. কাশী, কোশল
গ. মগধ, অঙ্গ
উত্তর – ক. মল্ল, বৃজি
বৃজিদের রাজধানী ছিল _____।
ক. পাঞ্চাল
খ. বৈশালী
গ. চম্পা
উত্তর – খ. বৈশালী
মগধ মহাজনপদে মোট _____টি রাজবংশ শাসন করেছিল।
ক. ২
খ. ৩
গ. 8
উত্তর – খ. ৩
কৃষি হয়ে ওঠে বেশিরভাগ মানুষের প্রধান _____
ক. অবলম্বন
খ. জীবিকা
গ. কাজ
উত্তর – খ. জীবিকা
যজ্ঞ, পশুবলি ও যুদ্ধের ফলে কৃষক ও _____দের নানা ক্ষতি হত।
ক. পশুপালক
খ. যোদ্ধা
গ. ব্যবসায়ী
উত্তর – গ. ব্যবসায়ী
সমুদ্রযাত্রাকে পাপ হিসেবে বিবেচনা করত _____ধর্ম।
ক. বৌদ্ধ
খ. জৈন
গ. ব্রাহ্মণ্য
উত্তর – গ. ব্রাহ্মণ্য
লোহার তৈরি _____ ক্ষত্রিয়দের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিয়েছিল।
ক. বর্ম
খ. লাঙল
গ. অস্ত্রশস্ত্র
উত্তর – গ. অস্ত্রশস্ত্র
জৈন ধর্মের প্রধান প্রচারককে বলা হয় _____।
ক. তীর্থংকর
খ. দিগম্বর
গ. মহাযান
উত্তর – ক. তীর্থংকর
জৈন ধর্ম অনুযায়ী মোট _____জন তীর্থংকর ছিলেন।
ক. 22
খ. 23
গ. 24
উত্তর – গ. 24
পার্শ্বনাথ ছিলেন _____ রাজপুত্র।
ক. কাশীর
খ. মগধের
গ. পাঞ্চালের
উত্তর – ক. কাশীর
মহাবীর একটানা _____ বছর কঠোর সাধনা করেছিলেন।
ক. 10
খ. 11
গ. 12
উত্তর – গ. 12
দীর্ঘ _____ বছর মহাবীর জৈন ধর্ম প্রচার করেন।
ক. তিরিশ
খ. একত্রিশ
গ. বত্রিশ
উত্তর – ক. তিরিশ
জৈন ধর্মের চতুর্যাম এর সঙ্গে _____ আরও একটি নীতি যোগ করলে ‘পঞ্চমহাব্রত’ তৈরি হয়।
ক. পার্শ্বনাথ
খ. মহাবীর
গ. ঋষভনাথ
উত্তর – খ. মহাবীর
চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য শেষ জীবনে _____হয়ে যান।
ক. বৌদ্ধ
খ. আজীবিক
গ. জৈন
উত্তর – গ. জৈন
_____ জৈনদের ধর্মগ্রন্থ।
ক. ত্রিপিটক
খ. গ্রন্থসাহিব
গ. দ্বাদশ অঙ্গ
উত্তর – গ. দ্বাদশ অঙ্গ
ভদ্রবাহুর অনুগামীরা _____ নামে পরিচিত হয়।
ক. শ্বেতাম্বর
খ. দিগম্বর
গ. হীনযান
উত্তর – খ. দিগম্বর
সারনাথে গৌতম বুদ্ধের প্রথম ধর্মপ্রচারের ঘটনা _____ নামে পরিচিত।
ক. মহাভিনিষ্ক্রমণ
খ. ধর্মচক্র প্রবর্তন
গ. সন্ন্যাস
উত্তর – খ. ধর্মচক্র প্রবর্তন
স্থূলভদ্রের অনুগামীরা _____ নামে পরিচিত হয়।
ক. শ্বেতাম্বর
খ. দিগম্বর
গ. গহীনযান
উত্তর – ক. শ্বেতাম্বর
গৌতম বুদ্ধ জন্মেছিলেন _____ বংশে।
ক. লিচ্ছবি
খ. শাক্য
গ. নন্দ
উত্তর – খ. শাক্য
‘বোধি’ কথার অর্থ _____
ক. বিদ্ধ
খ. জ্ঞান
গ. বোদ্ধা
উত্তর – খ. জ্ঞান
বুদ্ধ যে-আটটি উপায়ের কথা বলেছিলেন তা হল _____
ক. চতুরাশ্রম
খ. অষ্টমাশ্রম
গ. অষ্টাঙ্গিক মার্গ
উত্তর – গ. অষ্টাঙ্গিক মার্গ
গৌতম বুদ্ধ দুঃখ থেকে মুক্তি পেতে _____টি উপায়ের কথা বলেছিলেন।
ক. 8
খ. 18
গ. 5
উত্তর – ক. 8
প্রথম বৌদ্ধ সংগীতি আয়োজিত হয়েছিল _____ নামক স্থানে।
ক. কাশ্মীর
খ. পাটলিপুত্র
গ. রাজগৃহ
উত্তর – গ. রাজগৃহ
তৃতীয় বৌদ্ধ সংগীতি হয়েছিল _____
ক. রাজগৃহে
খ. বৈশালীতে
গ. পাটলিপুত্রে
উত্তর – গ. পাটলিপুত্রে
চতুর্থ বৌদ্ধ ধর্মসংগীতি হয় _____এর আমলে।
ক. কনিষ্ক
খ. বাসিষ্ক
গ. হুবিষ্ক
উত্তর – ক. কনিষ্ক
ত্রিপিটকের গল্পগুলি _____ ভাষায় বলা ও লেখা হত।
ক. পালি
খ. প্রাকৃত
গ. সংস্কৃত
উত্তর – ক. পালি
মহাকাশ্যপ ছিলেন বুদ্ধের অন্যতম _____
ক. বন্ধু
খ. শিষ্য
গ. গুরুজন
উত্তর – খ. শিষ্য
বৌদ্ধদের মধ্যে মূর্তি পুজোয় বিশ্বাসী ছিলেন _____রা।
ক. মহাযান
খ. হীনযান
গ. শ্বেতাম্বর
উত্তর – ক. মহাযান
_____ মহাযান বৌদ্ধ ধর্মের সমর্থক ছিলেন।
ক. কনিষ্ক
খ. হুবিষ্ক
গ. অশোক
উত্তর – ক. কনিষ্ক
_____ ভাষা ও সাহিত্য উন্নত হয়েছিল জৈন ধর্মের হাত ধরে।
ক. সংস্কৃত
খ. পালি
গ. প্রাকৃত
উত্তর – গ. প্রাকৃত
জৈন ধর্মের থেকে বৌদ্ধ ধর্মের _____ ধারণা আলাদা।
ক. পঞ্চরত্ন
খ. চতুমার্গ
গ. ত্রিরত্ন
উত্তর – গ. ত্রিরত্ন
নন্দবংশের শাসন শেষ হয়েছিল _____
ক. 620 খ্রিস্টপূর্বাব্দে
খ. 324 খ্রিস্টপূর্বাব্দে
গ. 24 খ্রিস্টপূর্বাব্দে
উত্তর – খ. 324 খ্রিস্টপূর্বাব্দে
পার্শ্বনাথ ছিলেন _____
ক. মগধের রাজা
খ. বজ্জিদের প্রধান
গ. জৈন তীর্থঙ্কর
উত্তর – গ. জৈন তীর্থঙ্কর
মহাবীর বাহাত্তর বছর বয়সে _____ নগরীতে অনশন করেন।
ক. পাবা
খ. পাটলিপুত্র
গ. রাজগৃহ
উত্তর – ক. পাবা
জৈনধর্মের মূল নীতি হল _____
ক. চতুর্যাম
খ. অষ্টাঙ্গিক মার্গ
গ. অশ্বমেধ যজ্ঞ
উত্তর – ক. চতুর্যাম
শ্বেতাঙ্গদের নেতা ছিলেন _____
ক. ভদ্রবাহু
খ. স্থূলভদ্র
গ. মহাকাশ্যপ
উত্তর – খ. স্থূলভদ্র
বোধিলাভ করার জন্য সিদ্ধার্থের নাম হয় _____।
ক. জিন
খ. বুদ্ধ
গ. গৌতম
উত্তর – খ. বুদ্ধ
বৌদ্ধধর্ম হীনযান ও মহাযানে বিভক্ত হয় _____ বৌদ্ধ সংগীতিতে।
ক. চতুর্থ
খ. তৃতীয়
গ. প্রথম
উত্তর – ক. চতুর্থ
ঠিক-ভুল নির্ণয় করো
মহাজনপদগুলির মধ্যে কোনো ঝগড়া-বিবাদ ছিল না।
উত্তর – ভুল
গঙ্গা-যমুনার উপত্যকাকে ভিত্তি করেই বেশিরভাগ মহাজনপদ গড়ে উঠেছিল। উঠেছিল।
উত্তর – ঠিক
অধিকাংশ মহাজনপদেই ছিল গোষ্ঠীর শাসন।
উত্তর – ভুল
শাসনের কাজে সভা রাজাকে কোনো সাহায্য করত না।
উত্তর – ভুল
খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতকে ভারতে জনপদগুলির সৃষ্টি হয়েছিল।
উত্তর – ভুল
মহাজনপদের রাজারা বৈদিক যুগের রাজাদের থেকে দুর্বল ছিলেন।
উত্তর – ভুল
জনপদ ও মহাজনপদের কথা আমরা জৈন ও বৌদ্ধ সাহিত্য থেকে জানতে পারি।
উত্তর – ঠিক
অস্মক জনপদ ছিল উত্তর ভারতে অবস্থিত।
উত্তর – ভুল
পার্শ্বনাথ ছিলেন কাশীর রাজপুত্র।
উত্তর – ঠিক
মহাজনপদের গণরাজ্যগুলিতে নারী ও দাসেরা রাজনৈতিক আলোচনায় অংশ নিতে পারতেন না।
উত্তর – ঠিক
লিচ্ছবিরা প্রাচীন ভারতের একটি গৌরবশালী বংশ ছিল।
উত্তর – ঠিক
পাটলিপুত্র ছিল মগধের অন্যতম রাজধানী।
উত্তর – ঠিক
সব মহাজনপদই ছিল রাজতান্ত্রিক।
উত্তর – ভুল
বুদ্ধ নিজেও বৃজিদের সম্মান করতেন।
উত্তর – ঠিক
বৃজিদের কোনো নিয়মকানুন ছিল না।
উত্তর – ভুল
গণরাজ্যগুলির পক্ষে বাড়তি কর আদায় করা সম্ভব ছিল না।
উত্তর – ঠিক
বৈদিক যুগে যজ্ঞে পশুবলি দেওয়া কৃষকদের পক্ষে মেনে নেওয়া সম্ভব ছিল না।
উত্তর – ঠিক
জাতিভেদ প্রথা না-থাকার জন্য সাধারণ মানুষ বৈদিক ধর্মের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল।
উত্তর – ভুল
সুদ নেওয়া ব্রাহ্মণ্য ধর্মে স্বীকৃত বিষয় ছিল।
উত্তর – ভুল
খ্রিষ্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে ব্রাহ্মণ্য ধর্মের বদলে নতুন সহজ-সরল ধর্মের খোঁজ শুরু হয়েছিল।
উত্তর – ঠিক
মহাবীর বুদ্ধ নামে পরিচিত হন।
উত্তর – ভুল
মহাবীরের মৃত্যু হয় পাবা নগরীতে।
উত্তর – ঠিক
মৌর্য যুগে জৈনদের প্রভাব কমতে থাকে।
উত্তর – ভুল
পঁয়ত্রিশ বছর বয়সে সিদ্ধার্থ সংসার ত্যাগ করেন।
উত্তর – ভুল
বুদ্ধ প্রচারিত ধর্মকে বলা হয় বৌদ্ধ ধর্ম।
উত্তর – ঠিক
দুঃখের কারণ কী? এ কথা বুদ্ধ তাঁর শিষ্যদের কাছে ব্যাখ্যা করেছিলেন।
উত্তর – ঠিক
বুদ্ধের মৃত্যুর আগেই প্রথম বৌদ্ধ সংগীতি হয়েছিল।
উত্তর – ভুল
প্রথম বৌদ্ধ সংগীতি হয়েছিল কাশ্মীরে।
উত্তর – ভুল
সুত্তপিটক হল গৌতম বুদ্ধ ও তাঁর প্রধান শিষ্যদের উপদেশগুলির সংকলন।
উত্তর – ঠিক
বৌদ্ধ ধর্মে ‘ত্রিরত্ন’ হল বুদ্ধ-ধৰ্ম্ম-সংঘা
উত্তর – ঠিক
বুদ্ধ মধ্যপন্থার কথা বলেননি।
উত্তর – ভুল
গৌতম বুদ্ধ পাবা নগরীতে মারা গিয়েছিলেন।
উত্তর – ভুল
বোধিবৃক্ষ হল একটি পিপুল গাছ।
উত্তর – ঠিক
ত্রিপিটকের তিনটি ভাগ ছিল।
উত্তর – ঠিক
বৌদ্ধদের ধর্মপ্রচারের প্রধান ভাষা ছিল সংস্কৃত।
উত্তর – ভুল
জন শব্দ থেকেই জনপদ কথাটি এসেছে।
উত্তর – ঠিক
মগধের রাজা অজাতশত্রু একবার বজ্জিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের উদ্যোগ নিয়েছিলেন।
উত্তর – ঠিক
দ্বিতীয় নগরায়ণ গড়ে উঠেছিল মূলত গঙ্গা উপত্যকায়।
উত্তর – ঠিক
মগধ একটি শক্তিশালী গণরাজ্য ছিল।
উত্তর – ভুল
খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে ভারতীয় উপমহাদেশে ১৮টি মহাজনপদের কথা জানা যায়।
উত্তর – ভুল
একটি রাজতান্ত্রিক মহাজনপদ ছিল মগধ।
উত্তর – ঠিক
মল্ল ও বৃজি ছিল গণতান্ত্রিক মহাজনপদ।
উত্তর – ঠিক
রাজতান্ত্রিক মহাজনপদগুলি গণরাজ্যগুলিকে দখল করতে চাইত।
উত্তর – ঠিক
নব্যধর্ম আন্দোলন ছিল নগরকেন্দ্রিক।
উত্তর – ঠিক
বর্ধমান মহাবীর পরলোকগমন করেছিলেন ৫৪০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে।
উত্তর – ভুল
দিগম্বররা মহাবীরের পথকেই কঠোরভাবে মেনে চলতেন।
উত্তর – ঠিক
বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের গোষ্ঠী শ্বেতাম্বর নামে পরিচিত।
উত্তর – ভুল
হীনযানীরা মূর্তিপূজার বিরোধী ছিলেন।
উত্তর – ঠিক
‘ক’ স্তম্ভের সঙ্গে ‘খ’ স্তম্ভ মেলাও
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. বৃজি | অ. গন্ধার |
খ. রাজতন্ত্র | আ. মগধ |
গ. তক্ষশিলা | ই. বৈশালী |
ঘ. গৌতম বুদ্ধ | ঈ. আনন্দ |
উত্তর –
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. বৃজি | ই. বৈশালী |
খ. রাজতন্ত্র | আ. মগধ |
গ. তক্ষশিলা | অ. গন্ধার |
ঘ. গৌতম বুদ্ধ | ঈ. আনন্দ |
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. চতুর্যাম | অ. বৌদ্ধ ধর্ম |
খ. কুশিনগর | আ. হীনযান ও মহাযান |
গ. অষ্টাঙ্গিক মার্গ | ই. বুদ্ধের মৃত্যু |
ঘ. চতুর্থ বৌদ্ধ সংগীতি | ঈ. জৈন ধর্ম |
উত্তর –
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. চতুর্যাম | ঈ. জৈন ধর্ম |
খ. কুশিনগর | ই. বুদ্ধের মৃত্যু |
গ. অষ্টাঙ্গিক মার্গ | অ. বৌদ্ধ ধর্ম |
ঘ. চতুর্থ বৌদ্ধ সংগীতি | আ. হীনযান ও মহাযান |
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. জন | অ. পাটলিপুত্র |
খ. মগধ | আ. দক্ষিণ ভারতের মহাজনপদ |
গ. অস্মক | ই. গণরাজ্য |
ঘ. মল্ল | ঈ. জনপদ |
উত্তর –
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ঈ. জনপদ | |
খ. মগধ | অ. পাটলিপুত্র |
গ. অস্মক | আ. দক্ষিণ ভারতের মহাজনপদ |
ঘ. মল্ল | অ. পাটলিপুত্র |
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. অঙ্গ | অ. বারাণসী |
খ. বজ্জি | আ. যজ্ঞ |
গ. পশুবলি | ই. চম্পা |
ঘ. কাশী | ঈ. গণরাজ্য |
উত্তর –
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. অঙ্গ | ই. চম্পা |
খ. বজ্জি | ঈ. গণরাজ্য |
গ. পশুবলি | আ. যজ্ঞ |
ঘ. কাশী | অ. বারাণসী |
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. লোহার অস্ত্রশস্ত্র | অ. জৈন ধর্ম |
খ. ভদ্রবাহু | আ. বৌদ্ধ ধর্ম |
গ. তীর্থংকর | ই. ক্ষত্রিয়দের ক্ষমতা |
ঘ. ত্রিপিটক | ঈ. দিগম্বর |
উত্তর –
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. লোহার অস্ত্রশস্ত্র | ই. ক্ষত্রিয়দের ক্ষমতা |
খ. ভদ্রবাহু | ঈ. দিগম্বর |
গ. তীর্থংকর | অ. জৈন ধর্ম |
ঘ. ত্রিপিটক | আ. বৌদ্ধ ধর্ম |
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. অষ্টাঙ্গিক মার্গ | অ. দ্বিতীয় বৌদ্ধ ধর্মসংগীতি |
খ. যশ | আ. মগধের রাজা |
গ. বিম্বিসার | ই. বৌদ্ধ ধর্মের বিভাগ |
ঘ. মহাযান | ঈ. বৌদ্ধ ধর্মের পথ |
উত্তর –
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
ক. অষ্টাঙ্গিক মার্গ | ঈ. বৌদ্ধ ধর্মের পথ |
খ. যশ | অ. দ্বিতীয় বৌদ্ধ ধর্মসংগীতি |
গ. বিম্বিসার | আ. মগধের রাজা |
ঘ. মহাযান | ই. বৌদ্ধ ধর্মের বিভাগ |
বিবৃতির সঙ্গে মানানসই ব্যাখ্যাটি খুঁজে লেখো
বিবৃতি – ষোড়শ মহাজনপদের মধ্যে অন্যতম ছিল মগধ।
ব্যাখ্যা –
- খনিজ সম্পদে পরিপূর্ণ মগধে শক্তিশালী রাজারা শাসন করতেন।
- মগধ ছিল দেশের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত।
- মগধের জনগণ ছিল রাজার সমর্থক।
উত্তর – খনিজ সম্পদে পরিপূর্ণ মগধে শক্তিশালী রাজারা শাসন করতেন।
বিবৃতি – গণরাজ্যগুলি নিজের অস্তিত্ব বজায় রাখতে পারেনি।
ব্যাখ্যা –
- গণরাজ্যগুলি ছিল প্রধানমন্ত্রী কেন্দ্রিক।
- গণরাজ্যগুলির কোনো উন্নতি হয়নি।
- এই রাজ্যগুলিতে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব শুরু হয়।
উত্তর – এই রাজ্যগুলিতে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব শুরু হয়।
বিবৃতি – প্রতিবাদী বা নব্যধর্ম আন্দোলনের কারণ ছিল।
ব্যাখ্যা –
- গৌতম বুদ্ধ ও মহাবীর ছিলেন ব্রাহ্মণ বিরোধী।
- মহাজনদের অত্যাচার বেড়ে যায়।
- সমাজে যাগযজ্ঞ, পশুবলি, সামাজিক অনুষ্ঠান বেড়ে যায় এবং ব্রাহ্মণদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যায়।
উত্তর – সমাজে যাগযজ্ঞ, পশুবলি, সামাজিক অনুষ্ঠান বেড়ে যায় এবং ব্রাহ্মণদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যায়।
বেমানান শব্দটি চিহ্নিত করো
অবন্তি, মৎস্য, কোশল, উজ্জয়িনী
উত্তর – উজ্জয়িনী
কাশী, মগধ, অবন্তি, অস্মক
উত্তর – অস্মক
হর্যঙ্ক, গঙ্গা, শৈশুনাগ, নন্দ
উত্তর – গঙ্গা
জন, জনপদ, রাজা, মহাজনপদ
উত্তর – রাজা
মহাজনপদ, রাজা, রাজতান্ত্রিক শাসন, ব্যবসায়ী
উত্তর – ব্যবসায়ী
মগধ, পাটনা ও গয়া জেলা, রাজগৃহ, তক্ষশিলা
উত্তর – তক্ষশিলা
রাজতান্ত্রিক, গণরাজ্য, অরাজতান্ত্রিক, গোষ্ঠীশাসন
উত্তর – রাজতান্ত্রিক
বৃজি, গণরাজ্য, শাক্য, লিচ্ছবি
উত্তর – শাক্য
যজ্ঞ, ব্যাবসাবাণিজ্য, পশুবলি, ব্রাহ্মণ্যধর্ম
উত্তর – ব্যাবসাবাণিজ্য
মহাবীর, তীর্থংকর, ত্রিরত্ন, বোধিবৃক্ষ
উত্তর – বোধিবৃক্ষ
বর্ধমান মহাবীর, ত্রিপিটক, ত্রিরত্ন, পঞ্চমহাব্রত
উত্তর – ত্রিপিটক
দিগম্বর, শ্বেতাম্বর, সন্ন্যাসী, তীর্থংকর
উত্তর – সন্ন্যাসী
আর্যসত্য, অষ্টাঙ্গিক মার্গ, মধ্যপন্থা, উপাঙ্গ
উত্তর – উপাঙ্গ
মহাকাশ্যপ, যশ, বসুমিত্র, কনিষ্ক
উত্তর – কনিষ্ক
অজাতশত্রু, অশোক, চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য, কনিষ্ক
উত্তর – চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য
মধ্যপন্থা, কঠোর তপস্যা, মহাবীর, ত্রিরত্ন
উত্তর – মধ্যপন্থা
বোধিবৃক্ষ, ধর্মচক্র, দিগম্বর, হীনযান
উত্তর – দিগম্বর
বৃজি, পাবা, কুশিনগর, মগধ
উত্তর – মগধ
পার্শ্বনাথ, ঋষভনাথ, বর্ধমান মহাবীর, বুদ্ধদেব
উত্তর – বুদ্ধদেব
শাক্যসিংহ, মহাবীর, গৌতম, সিদ্ধার্থ
উত্তর – মহাবীর
চতুর্যাম, দিগম্বর, অষ্টাঙ্গিক মার্গ, শ্বেতাম্বর
উত্তর – অষ্টাঙ্গিক মার্গ
আর্যসত্য, পঞ্চমহাব্রত, অষ্টাঙ্গিক মার্গ, ধর্মচক্র প্রবর্তন
উত্তর – পঞ্চমহাব্রত
পাটলিপুত্র, অশোক, তৃতীয় বৌদ্ধ সংগীতি, রাজগৃহ
উত্তর – রাজগৃহ
চতুঃপিটক, সুত্তপিটক, বিনয়পিটক, অভিধম্মপিটক
উত্তর – চতুঃপিটক
সৎ বিশ্বাস, সৎ জ্ঞান, সৎ আচরণ, সৎ বাক্য,
উত্তর – সৎ বাক্য
সঠিক জোড়টি খুঁজে লেখো
ক. মগধ-অজাতশত্রু
খ. মগধ গণরাজ্য
গ. মগধ বৈশালী
ঘ. মগধ-অস্মক
উত্তর – ক. মগধ-অজাতশত্রু
ক. তীর্থংকর-বৌদ্ধ ধর্ম
খ. মহাবীর-লিচ্ছবি
গ. বজ্জি পাটলিপুত্র
ঘ. বৌদ্ধ ধর্ম-দ্বাদশ অঙ্গ
উত্তর – খ. মহাবীর-লিচ্ছবি
ক. জৈন ধর্ম-বৈদিক ধর্ম
খ. বৌদ্ধ ধর্ম-নব্যধর্ম
গ. পার্শ্বনাথ-পঞ্চমহাব্রত
ঘ. ভদ্রবাহু-শ্বেতাম্বর
উত্তর – খ. বৌদ্ধ ধর্ম-নব্যধর্ম
ক. বুদ্ধদেব-পাবানগরী
খ. মহাবীর-কেবলিন
গ. স্থূলভদ্র-দিগম্বর
ঘ. হীনযান-মূর্তিপুজো
উত্তর – খ. মহাবীর-কেবলিন
ক. কাশ্মীর-কালাশোক
খ. পাটলিপুত্র-কনিষ্ক
গ. বৈশালী-অশোক
ঘ. রাজগৃহ-অজাতশত্রু
উত্তর – ঘ. রাজগৃহ-অজাতশত্রু
ফাঁকা ঘরে সঠিক অক্ষর/বর্ণ বসিয়ে শব্দ গঠন করো
অ_ক
উত্তর – অস্মক
_জতা_ক
উত্তর – রাজতান্ত্রিক
_চ্ছ_
উত্তর – লিচ্ছবি
আ_বি_
উত্তর – আজীবিক
প_ _হা_ত
উত্তর – পঞ্চমহাব্রত
জন_দ
উত্তর – জনপদ
_ _জন_দ
উত্তর – মহাজনপদ
কো_ল
উত্তর – কোশল
রা_গৃ_
উত্তর – রাজগৃহ
_ণ _ _
উত্তর – গণরাজ্য
কু_ন_র
উত্তর – কুশিনগর
ন_ধ_
উত্তর – নব্যধর্ম
মহা_ _
উত্তর – মহাবীর
চতু_ _
উত্তর – চতুর্যাম
_ _ম্বর
উত্তর – দিগম্বর
ক_লা_স্তু
উত্তর – কপিলাবস্তু
_ষ্টা _ _মা_
উত্তর – অষ্টাঙ্গিক মার্গ
_ _টক
উত্তর – ত্রিপিটক
_ন_ন
উত্তর – হীনযান
ত্রি_ত্ন
উত্তর – ত্রিরত্ন
সম্পূর্ণ বাক্যে উত্তর দাও
জন কী?
বৈদিক যুগে গ্রামের থেকে বড়ো অঞ্চলকে জন বলে।
জনপদ কথার অর্থ কী? অথবা, জনপদ বলতে কী বোঝো?
জনপদ কথার অর্থ হল জনগণ যেখানে পদ বা পা রেখেছে।
‘জনপদ’ শব্দটি কোন্ শব্দ থেকে এসেছে?
জন শব্দ থেকে ‘জনপদ’ শব্দটি এসেছে।
জনপদ কাকে বলে?
প্রাচীন ভারতে সাধারণ মানুষ বা জনগণ যেখানে বাস করত তাকে বলা হত জনপদ।
ভারতীয় উপমহাদেশে কবে মহাজনপদের সৃষ্টি হয়েছিল?
খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে ভারতীয় উপমহাদেশে মহাজনপদের সৃষ্টি হয়েছিল।
ভারতে ক-টি মহাজনপদের অস্তিত্বের কথা জানা যায়?
অথবা, মহাজনপদের সংখ্যা ক-টি?
ভারতে 16টি মহাজনপদের অস্তিত্বের কথা জানা যায়।
বেশিরভাগ মহাজনপদগুলি ভারতের কোন্ দিকে অবস্থিত ছিল?
ভারতের মধ্য ও উত্তর অঞ্চলে বেশিরভাগ মহাজনপদগুলি অবস্থিত ছিল।
ষোড়শ মহাজনপদ কমে কোন্ চারটি মহাজনপদ অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছিল?
অথবা, দুটি জনপদের নাম লেখো।
ষোড়শ মহাজনপদ কমে অবন্তি, বৎস, কোশল, মগধ এই চারটি মহাজনপদ অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছিল।
জনপদগুলি কীসে পরিণত হয়?
জনপদগুলি মহাজনপদে পরিণত হয়।
মহাজনপদগুলির কথা কী থেকে জানা যায়?
বৌদ্ধ ও জৈন সাহিত্য থেকে মহাজনপদগুলির কথা জানা যায়।
জনপদগুলি কীভাবে পরিচিত হত?
জনপদগুলি শাসক বংশের নামে পরিচিত হত।
দক্ষিণ ভারতের মহাজনপদটির নাম কী?
দক্ষিণ ভারতের মহাজনপদটির নাম অস্মক।
ষোলোটি মহাজনপদের মধ্যে কোনট শেষপর্যন্ত সবথেকে শক্তিশালী হয়ে ওঠে?
ষোলোটি মহাজনপদের মধ্যে মগধ শেষপর্যন্ত সবথেকে বেশি শক্তিশালী হয়ে ওঠে।
অধিকাংশ মহাজনপদে কী ধরনের শাসন ছিল?
অধিকাংশ মহাজনপদে রাজতান্ত্রিক শাসন ছিল।
মগধের শক্তিশালী মহাজনপদে পরিণত হওয়ার একটি কারণ উল্লেখ করো।
মগধের ভৌগোলিক অবস্থানই হল মগধের শক্তিশালী মহাজনপদে পরিণত হওয়ার একটি কারণ।
কোন্ পথে মগধের বাণিজ্য চলত?
জল ও স্থলপথে মগধের বাণিজ্য চলত।
মগধ বলতে এখনকার কোন্ অঞ্চলকে বোঝায়?
মগধ বলতে এখনকার বিহারের গয়া ও পাটনাকে বোঝায়।
মগধ জনপদে মোট কতকগুলি রাজবংশ শাসন করেছিল?
মগধ জনপদে মোট তিনটি রাজবংশ শাসন করেছিল।
মল্লদের রাজ্য দুটির নাম কী?
মল্লদের রাজ্য দুটি হল পাবা ও কুশিনারা।
বজ্জিদের রাজধানীর নাম কী ছিল?
বজ্জিদের রাজধানীর নাম ছিল বৈশালী।
ষোড়শ মহাজনপদের সময়ের একটি গণরাজ্যের নাম লেখো।
ষোড়শ মহাজনপদের সময়ের একটি গণরাজ্যের নাম হল বৃজি।
কত খ্রিস্টপূর্বাব্দ নাগাদ হর্যঙ্ক বংশের শাসন শুরু হয়?
545 খ্রিস্টপূর্বাব্দ নাগাদ হর্যঙ্ক বংশের শাসন শুরু হয়।
জনপদগুলির মধ্যে লড়াই-ঝগড়া কীসের ক্ষতি করেছিল?
জনপদগুলির মধ্যে লড়াই-ঝগড়া বাণিজ্যের ক্ষতি করেছিল।
সুদ নেওয়া কোন্ ধর্মে নিন্দার বিষয় ছিল?
সুদ নেওয়া ব্রাহ্মণ্য ধর্মে নিন্দার বিষয় ছিল।
সাধারণ মানুষ কোন্ ধর্মের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল?
সাধারণ মানুষ বৈদিক ধর্ম থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল।
মানুষ বৈদিক ধর্মের থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার একটি কারণ উল্লেখ করো।
জাতিভেদ প্রথার জন্য মানুষ বৈদিক ধর্মের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল।
জৈন ও বৌদ্ধদের আগে ব্রাহ্মণ ও ব্রাহ্মণ্য ধর্মের বিরোধিতা করেছিলেন কারা?
চার্বাক ও আজীবিক গোষ্ঠী জৈন ও বৌদ্ধদের আগে ব্রাহ্মণ ও ব্রাহ্মণ্য ধর্মের বিরোধিতা করেছিলেন।
আজীবিক গোষ্ঠী তৈরি করেন কে?
আজীবিক গোষ্ঠী তৈরি করেন মংখলিপুত্ত গোসাল।
জৈন ধর্মের মোট কতজন তীর্থংকর ছিল?
জৈন ধর্মের মোট চব্বিশ জন তীর্থংকর ছিল।
জৈন ধর্মের প্রথম তীর্থংকরের নাম কী?
জৈন ধর্মের প্রথম তীর্থংকর ঋষভনাথ বা আদিনাথ।
পার্শ্বনাথ কে ছিলেন?
অথবা, জৈনদের তেইশতম তীর্থংকর কে ছিলেন?
জৈনদের তেইশতম তীর্থংকর ছিলেন পার্শ্বনাথ।
শেষ জৈন তীর্থংকরের নাম কী?
শেষ জৈন তীর্থংকরের নাম মহাবীর।
মহাবীরের কত বছর আগে পার্শ্বনাথ জন্মগ্রহণ করেন?
মহাবীরের প্রায় আড়াইশো বছর আগে পার্শ্বনাথ জন্মগ্রহণ করেন।
মহাবীর কোন্ বংশের সন্তান ছিলেন?
মহাবীর লিচ্ছবি বংশের সন্তান ছিলেন।
মহাবীর কত বছর বয়সে সংসার ছেড়ে তপস্যা করতে চলে যান?
মহাবীর তিরিশ বছর বয়সে সংসার ছেড়ে তপস্যা করতে চলে যান।
কেবলিন নামে কে পরিচিত?
অথবা, বারো বছর তপস্যা করে কে কেবলিন নামে পরিচিত হন?
কেবলিন নামে পরিচিত হন বর্ধমান মহাবীর।
জৈন ধর্মের প্রধান প্রচারককে কী বলা হত?
অথবা, তীর্থংকর কাদের বলা হত?
জৈন ধর্মের প্রধান প্রচারককে তীর্থংকর বলা হত।
চতুর্যামে-র ক-টি মূলনীতি?
চতুর্যামের মূলনীতি চারটি।
কোন্ মৌর্যসম্রাট শেষ জীবনে জৈন ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন?
মৌর্যসম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য শেষ জীবনে জৈন ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন।
ধর্মপ্রচারের পূর্বে মহাবীর কী করেছিলেন?
ধর্মপ্রচারের পূর্বে মহাবীর কঠোর তপস্যা করেছিলেন।
চতুর্যাম মেনে চলার নির্দেশ কে দিয়েছিলেন?
পার্শ্বনাথ চতুর্যাম মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
পঞ্চমহাব্রত কে প্রবর্তন করেন?
মহাবীর পঞ্চমহাব্রত প্রবর্তন করেন।
জৈনদের প্রধান ধর্মগ্রন্থের নাম কী?
জৈনদের প্রধান ধর্মগ্রন্থের নাম দ্বাদশ অঙ্গ।
জৈনদের দুটি সম্প্রদায় কী?
জৈনদের দুটি সম্প্রদায় হল শ্বেতাম্বর ও দিগম্বর।
প্রাকৃত ভাষা ও সাহিত্য কীভাবে উন্নত হয়েছিল?
জৈন ধর্মের হাত ধরে প্রাকৃত ভাষা ও সাহিত্য উন্নত হয়েছিল।
জৈনরা কোন্ কোন্ ভাষায় সাহিত্য লিখত?
জৈনরা প্রাকৃত ও সংস্কৃত ভাষায় সাহিত্য লিখত।
জৈনরা কীসের ওপর জোর দিতেন?
ত্রিরত্নের ওপর জৈনরা জোর দিতেন।
মহাবীর কোথায় দেহত্যাগ করেন?
পাবা নগরে মহাবীর দেহত্যাগ করেন।
কল্পসূত্র কার রচনা?
কল্পসূত্র জৈন শ্রমণ ভদ্রবাহুর রচনা।
‘জিন’ শব্দের অর্থ কী?
‘জিন’ শব্দের অর্থ হল রিপুজয়ী বা জিতেন্দ্রিয়।
বুদ্ধদেব কোন্ বংশে জন্মগ্রহণ করেন?
বুদ্ধদেব শাক্য বংশে জন্মগ্রহণ করেন।
কত খ্রিস্টপূর্বাব্দে বুদ্ধদেবের জন্ম হয়?
আনুমানিক 566 খ্রিস্টপূর্বাব্দে বুদ্ধদেবের জন্ম হয়।
কত বছর বয়সে সিদ্ধার্থ সংসার ত্যাগ করেন?
উনত্রিশ বছর বয়সে সিদ্ধার্থ সংসার ত্যাগ করেন।
সিদ্ধার্থ কত বছর তপস্যা করেন?
সিদ্ধার্থ প্রায় ছ-বছর তপস্যা করেন।
সিদ্ধার্থের নাম বুদ্ধ হয় কেন?
অথবা, সিদ্ধার্থের নাম ‘বুদ্ধ’ হওয়ার কারণ কী?
বোধিলাভ করার জন্য সিদ্ধার্থের নাম বুদ্ধ হয়।
গৌতম বুদ্ধের প্রথম নাম কী ছিল?
গৌতম বুদ্ধের প্রথম নাম ছিল সিদ্ধার্থ।
শাক্যসিংহ কে ছিলেন?
শাক্যসিংহ ছিলেন বুদ্ধদেব।
‘বোধি’ কথার অর্থ কী?
‘বোধি’ কথার অর্থ জ্ঞান।
মহাভিনিষ্ক্রমণ কী?
অথবা, গৌতম বুদ্ধের গৃহত্যাগের ঘটনা কী নামে পরিচিত?
বুদ্ধের গৃহত্যাগের ঘটনা মহাভিনিষ্ক্রমণ নামে পরিচিত।
ধর্মচক্র প্রবর্তন কী?
বুদ্ধদেবের প্রথম ধর্মপ্রচারের ঘটনা ধর্মচক্র প্রবর্তন নামে পরিচিত।
বৌদ্ধ ধর্মের প্রধান লক্ষ্য কী?
বৌদ্ধ ধর্মের প্রধান লক্ষ্য নির্বাণলাভ করা।
সিদ্ধার্থ কোন্ গাছের নীচে বসে তপস্যা করেছিলেন?
সিদ্ধার্থ পিপুল গাছের নীচে বসে তপস্যা করেছিলেন।
যে পিপুল গাছের নীচে বুদ্ধদেব বোধিলাভ করে ছিলেন, ওই গাছটিকে কী বলা হয়?
যে পিপুল গাছের নীচে বুদ্ধদেব বোধিলাভ করেছিলেন, ওই গাছটিকে বলা হয় বোধিবৃক্ষ।
বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক কে?
বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক গৌতম বুদ্ধ।
কোশল রাজ্যে গৌতম বুদ্ধ কত বছর ছিলেন?
কোশল রাজ্যে গৌতম বুদ্ধ একুশ বছর ছিলেন।
বুদ্ধদেব যেখানে সিদ্ধিলাভ করেন তার নাম কী?
বুদ্ধদেব যেখানে সিদ্ধিলাভ করেন তার নাম বুদ্ধগয়া (গাছটি বোধিবৃক্ষ নামে পরিচিত)।
গৌতম বুদ্ধ কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
নেপালের তরাই অঞ্চলে কপিলাবস্তুর লুম্বিনী উদ্যানে গৌতম বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করেন।
তথাগত শব্দের অর্থ কী?
তথাগত শব্দের অর্থ যিনি সত্যের সন্ধান পেয়েছেন।
কত খ্রিস্টপূর্বাব্দে বুদ্ধদেবের মৃত্যু হয়?
আনুমানিক ৪৮৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে বুদ্ধদেবের মৃত্যু হয়।
কোথায় গৌতম বুদ্ধের মহাপরিনির্বাণ হয়?
কুশিনগরে গৌতম বুদ্ধের মহাপরিনির্বাণ হয়।
বৌদ্ধধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থের নাম কী?
বৌদ্ধধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থের নাম ত্রিপিটক।
মহাপরিনির্বাণ কী?
বুদ্ধের দেহত্যাগকে মহাপরিনির্বাণ বলে।
প্রথম বৌদ্ধ সংগীতিতে কে সভাপতিত্ব করেন?
মহাকাশ্যপ প্রথম বৌদ্ধ সংগীতিতে সভাপতিত্ব করেন।
বৌদ্ধরা হীনযান ও মহাযানে বিভক্ত হওয়ার আগেও দু-ভাগে বিভক্ত হয়েছে। সেই ভাগগুলি কী কী?
বৌদ্ধরা হীনযান ও মহাযানে বিভক্ত হওয়ার আগে থেরবাদী ও মহাসাংঘিক ভাগে বিভক্ত হয়েছিল।
তৃতীয় বৌদ্ধ সংগীতি কার শাসনকালে কোথায় হয়েছিল?
সম্রাট অশোকের শাসনকালে পাটলিপুত্রে তৃতীয় বৌদ্ধ সংগীতি হয়েছিল।
বুদ্ধের চারটি উপদেশকে কী বলা হয়?
বুদ্ধের চারটি উপদেশকে চতুরার্যসত্য বলা হয়।
তৃতীয় বৌদ্ধ সংগীতি কার সভাপতিত্বে হয়?
তৃতীয় বৌদ্ধ সংগীতি মোগলিপুত্ত তিসস এর সভাপতিত্বে হয়।
পিটক কথার অর্থ কী?
পিটক কথার অর্থ ঝুড়ি।
বৌদ্ধদের দুটি গোষ্ঠীর নাম কী?
বৌদ্ধদের দুটি গোষ্ঠীর নাম হীনযান ও মহাযান।
ত্রিপিটক কী?
অথবা, বৌদ্ধধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থের নাম কী?
ত্রিপিটক হল বৌদ্ধ ধর্মের প্রধান গ্রন্থ।
ত্রিপিটককে ক-টি ভাগে ভাগ করা যায়?
ত্রিপিটককে তিন ভাগে ভাগ করা হয়।
ত্রিপিটক কোন্ ভাষায় লেখা?
ত্রিপিটক পালি ভাষায় লেখা।
বৌদ্ধ ধর্ম প্রচারের ভাষা কী ছিল?
বৌদ্ধ ধর্ম প্রচারের ভাষা ছিল পালি।
বৌদ্ধ ধর্মসাহিত্যগুলি কোন্ ভাষায় লেখা?
বৌদ্ধ ধর্মসাহিত্যগুলি পালি ভাষায় লেখা।
কার তত্ত্বাবধানে ত্রিপিটক রচিত হয়?
বুদ্ধের অন্যতম শিষ্য মহাকাশ্যপের তত্ত্বাবধানে ত্রিপিটক রচিত হয়।
বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মের একটি ধারণাগত মিল লেখো।
বৌদ্ধ ও জৈন উভয় ধর্মই ব্রাহ্মণ্য ধর্মের আচার অনুষ্ঠানের বিরোধিতা করেছিল।
বুদ্ধের পূর্ব জীবনের কাহিনি সংবলিত গ্রন্থের নাম কী?
অথবা, জাতক কী?
বুদ্ধের পূর্ব জীবনের কাহিনি সংবলিত গ্রন্থের নাম জাতক।
সেরিবান ও সেরিবা গল্পটি কোন্ জাতক থেকে পাওয়া যায়?
সেরিবাণিজ জাতক থেকে সেরিবান ও সেরিবা গল্পটি পাওয়া যায়।
সেরিবান ও সেরিবা নামে দুজন ফেরিওয়ালা কোন্ রাজ্যে বাস করত?
সেরিবান ও সেরিবা নামে দুজন ফেরিওয়ালা সেরিব নামে একটি রাজ্যে বাস করত।
আজীবিক গোষ্ঠী কে গড়ে তোলেন?
আজীবিক গোষ্ঠী গড়ে তোলেন মংখলিপুত্ত গোসাল।
‘যাবৎ জীবেৎ সুখং জীবেৎ, ঋণং কৃত্বা মৃতং পিবেৎ’ – এই তত্ত্বে কারা বিশ্বাসী ছিল?
‘যাবৎ জীবেৎ সুখং জীবেৎ, ঋণং কৃত্বা ঘৃতং পিবেৎ’-এই তত্ত্বে চার্বাক পন্থীরা বিশ্বাসী ছিল।
পার্শ্বনাথ কোথাকার রাজপুত্র ছিলেন?
পার্শ্বনাথ কাশীর রাজপুত্র ছিলেন।
অঙ্গ বলতে কী বোঝো?
জৈন ধর্মগ্রন্থকে বলা হয় জৈন আগম বা দ্বাদশ-অঙ্গ। এর এক একটি ভাগকেই বলা হয় অঙ্গ।
গান্ধার মহাজনপদের রাজধানীর নাম লেখো।
গান্ধার মহাজনপদের রাজধানীর নাম তক্ষশিলা।
মগধের রাজধানী রাজগৃহ থেকে কোথায় স্থানান্তরিত হয়?
অথবা, মগধের রাজধানীর নাম কী?
প্রথমে মগধের রাজধানী ছিল রাজগৃহ। পরে তা পাটলিপুত্রে স্থানান্তরিত হয়।
কোন্ জনপদগুলি নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ করত?
বৃহৎ রাজতান্ত্রিক জনপদগুলি নিজেদের সঙ্গে যুদ্ধ করত।
চার্বাকরা কোন্ প্রথার বিরোধী ছিলেন?
চার্বাকরা বর্ণপ্রথার বিরোধী ছিলেন।
জৈনদের পবিত্র তীর্থক্ষেত্রটির নাম কী?
জৈনদের পবিত্র তীর্থক্ষেত্রটির নাম পাবা নগরী।
কোন্ নগরীতে মহাবীরের মৃত্যু হয়?
পাবা নগরীতে মহাবীরের মৃত্যু হয়।
জৈনধর্মে দ্বাদশ অঙ্গ কী?
দ্বাদশ অঙ্গ হল জৈনধর্মের মূল ধর্মগ্রন্থ, যা 12টি ভাগে বিভক্ত।
জৈন সিদ্ধান্ত ও জৈন আগম কী?
জৈন ধর্মগ্রন্থ দ্বাদশ অঙ্গের অপর নাম হল জৈন সিদ্ধান্ত বা জৈন আগম।
প্রথম বৌদ্ধসংগীতি কোথায় হয়েছিল?
অথবা, বৌদ্ধদের প্রথম সভা কোথায় হয়েছিল?
বৌদ্ধদের প্রথম সভা বা বৌদ্ধসংগীতি রাজগৃহে হয়েছিল।
দ্বিতীয় বৌদ্ধসংগীতি কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল?
দ্বিতীয় বৌদ্ধসংগীতি বৈশালীতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
বৌদ্ধধর্মে ত্রিরত্ন কী?
বুদ্ধ-ধৰ্ম্ম-সংঘ এই তিনটি আদর্শকে বলা হয় বৌদ্ধধর্মের ত্রিরত্ন।
দ্বিতীয় বৌদ্ধসংগীতি কার শাসনকালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল?
দ্বিতীয় বৌদ্ধসংগীতি মগধরাজ কালাশোকের শাসনকালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
কাশ্মীরে অনুষ্ঠিত চতুর্থ বৌদ্ধসংগীতির সভাপতি কে ছিলেন?
কাশ্মীরে অনুষ্ঠিত চতুর্থ বৌদ্ধসংগীতির সভাপতি ছিলেন বসুমিত্র।
জৈন সন্ন্যাসীদের নেতা কে ছিলেন?
জৈন সন্ন্যাসীদের নেতা ছিলেন ভদ্রবাহু ও স্থূলভদ্র।
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাসের পঞ্চম অধ্যায়, “খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের ভারতীয় উপমহাদেশ (রাষ্ট্রব্যবস্থা এবং ধর্মের বিবর্তন-উত্তর ভারত)” অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নগুলো ষষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার প্রস্তুতি এবং প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সহায়ক হবে, কারণ এগুলো প্রায়ই পরীক্ষায় আসে। আশা করি, এই নিবন্ধটি আপনাদের উপকারে এসেছে। যদি আপনার কোনো প্রশ্ন বা মতামত থাকে, তবে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আমি সর্বদা প্রস্তুত। ধন্যবাদ!