Class 8 English – The Great Escape – ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ

আমরা এই আর্টিকেলে অষ্টম শ্রেণীর ইংরেজির চতুর্থ অধ্যায় “The Great Escape”-এর ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ নিয়ে আলোচনা করবো। এই বঙ্গানুবাদ ও ইংরেজি উচ্চারণ তোমাদের “The Great Escape” গল্পটি ভালোভাবে বুঝতে সহায়ক হবে। অষ্টম শ্রেণীর পরীক্ষায় এই অধ্যায়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই অধ্যায় থেকে প্রায়ই প্রশ্ন আসে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি তোমাদের জন্য উপকারী হবে।

Class 8 English – The Great Escape – ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ

FIRST PART [প্রথম অংশ]

বাক্য

Looking pale and thin, with a bushy half-grown beard, Subhas was reclining on his pillows when Sisir, his nephew, entered Subhas’s bedroom that December afternoon. Subhas made him sit to his right on the bed. Looking intensely at Sisir, he said, “Can you do some work for me?”

Sisir nodded.

The task, as it turned out, was to help plan and carry out Subhas’s escape from India. Sisir would have to drive his uncle, in the dead of the night, to a railway station far away from Calcutta.

From his uncle’s residence at Elgin Road, Sisir walked back that night to his own house at 1 Woodburn Park in a state of wonder and subdued excitement.

The police were keeping watch on Subhas’s house. Though it was normal for a nephew to visit an ailing uncle, Subhas had an additional excuse for meeting his nephew.

Sisir was skilled at operating the radio. He helped Subhas listen to foreign broadcasts.

Subhas and Sisir discussed various means of escape. Finally, they decided to drive out, in the most natural fashion, through the main gate. Sisir owned a German car called the Wanderer, which he and Subhas chose for their journey.

উচ্চারণ

লুকিং পেল অ্যান্ড থিন, উইথ আ বুশি হাফ-গ্রোউন বিয়ার্ড, সুভাষ ওয়াজ রিক্লাইনিং অন হিজ পিলোজ হোয়েন শিশির, হিজ নেফিউ, এন্টারড সুভাষের বেডরুম দ্যাট ডিসেম্বর আফটারনুন। সুভাষ মেড হিম সিট টু হিজ রাইট অন দ্য বেড। লুকিং ইনটেনস্লি অ্যাট শিশির, হি স্যেইড, “ক্যান ইউ ডু সাম ওয়ার্ক ফর মি?”

শিশির নডেড।

দ্য টাস্ক, অ্যাজ ইট টার্নড আউট, ওয়াজ টু হেল্প প্ল্যান অ্যান্ড ক্যারি আউট সুভাষ’স এসকেপ ফ্রম ইন্ডিয়া। শিশির হ্যাড টু ড্রাইভ হিজ আঙ্কেল, ইন দ্য ডেড অব দ্য নাইট, টু আ রেলওয়ে স্টেশন ফার অ্যাওয়ে ফ্রম ক্যালকাটা। ফ্রম হিজ আঙ্কেলস রেসিডেন্স অ্যাট এলগিন রোড, শিশির ওয়াকড ব্যাক দ্যাট নাইট টু হিজ ওন হাউস অ্যাট ১, উডবার্ন পার্ক ইন আ স্টেট অব ওয়ান্ডার অ্যান্ড সাবডিউড এক্সাইটমেন্ট।

দ্য পুলিশ ওয়্যার কিপিং ওয়াচ অন সুভাষ’স হাউস। থো ইট ওয়াজ নর্মাল ফর আ নেফিউ টু ভিজিট আ ন অসুস্থ আঙ্কেল, সুভাষ হ্যাড অ্যান অ্যাডিশনাল এক্সকিউজ ফর মিটিং হিজ নেফিউ।

শিশির ওয়াজ স্কিলড অ্যাট অপারেটিং দ্য রেডিও। হি হেল্পড সুভাষ লিসেন টু ফরেন ব্রডকাস্টস।

সুভাষ অ্যান্ড শিশির ডিসকাসড ভেরিয়াস মিনস অব এসকেপ। ফাইনালি, দে ডিসাইডেড টু ড্রাইভ আউট, ইন দ্য মোস্ট ন্যাচারাল ফ্যাশন, থু দ্য মেইন গেট। শিশির ওনড আ জার্মান কার কলড দ্য ওয়েন্ডারার, হুইচ হি অ্যান্ড সুভাষ চুজ ফর দেয়ার জার্নি।

বঙ্গানুবাদ

অর্ধেক বেড়ে ওঠা ঘন দাড়ি সমেত রোগা ও বিবর্ণ, সুভাষ তাঁর বালিশে হেলান দিয়ে বসে ছিলেন যখন তাঁর ভাইপো শিশির, সেই ডিসেম্বর মাসের বিকেলে সুভাষের শোয়ার ঘরে প্রবেশ করলেন। সুভাষ তাঁকে বিছানায় তাঁর ডানদিকে বসালেন। শিশিরের দিকে তীক্ষ্ণভাবে তাকিয়ে তিনি বললেন, “তুমি কি আমার জন্য কিছু কাজ করতে পারবে?”

শিশির মাথা নেড়ে সম্মতি জানালেন। পরে দেখা গেল যে, কাজটি ছিল ভারতবর্ষ থেকে সুভাষের পলায়নের পরিকল্পনা করা ও সেটি রূপায়ণে সাহায্য করা। কলকাতা থেকে অনেক দূরে একটি রেলস্টেশনে শিশিরকে মাঝরাতে গাড়ি চালিয়ে তাঁর কাকাকে নিয়ে যেতে হবে। এলগিন রোডে তাঁর কাকার বাড়ি থেকে, চাপা উত্তেজনা ও বিস্মিত অবস্থায় শিশির সেই রাতে হেঁটে ফিরলেন ১, উডবার্ন পার্কে তাঁর নিজের বাড়িতে।

পুলিশ সুভাষের বাড়ির ওপর নজর রাখছিল। যদিও একজন অসুস্থ কাকাকে ভাইপোর দেখতে আসা স্বাভাবিক ছিল, তাঁর ভাইপোর সঙ্গে দেখা করার জন্য সুভাষের একটি অতিরিক্ত অজুহাত ছিল।

রেডিও চালাতে শিশির দক্ষ ছিলেন। তিনি সুভাষকে রেডিওতে বিদেশের বার্তা শুনতে সাহায্য করতেন।

সুভাষ এবং শিশির পালানোর বিভিন্ন উপায় নিয়ে আলোচনা করলেন। অবশেষে, তাঁরা স্থির করলেন সবচেয়ে স্বাভাবিকভাবে প্রধান দরজা দিয়ে গাড়ি চালিয়ে বেরিয়ে যাবেন। ‘ওয়েন্ডারার’ নামে শিশিরের একটি জার্মান গাড়ি ছিল, যেটি তিনি ও সুভাষ তাঁদের যাত্রার জন্য বেছেছিলেন।

SECOND PART [দ্বিতীয় অংশ]

বাক্য

Subhas had cabled Akbar Shah to meet him at Calcutta. Akbar Shah was a co-worker in the freedom struggle against British Raj.

He operated in the northwestern frontier provinces. He was to help Subhas escape. Akbar Shah came to Calcutta. He was introduced to Sisir.

Together they went to a shop in Central Calcutta where they purchased baggy shalwars (trousers) and a black fez for Subhas’s disguise. Later, Sisir also purchased a suitcase, bedroll, shirts, and pillows. Subhas was to carry these with him on the journey. Sisir then went to a printer’s shop. He ordered a set of calling cards which read: ‘Muhammad Ziauddin, Travelling Inspector, the Empire of India Life Insurance Co. Ltd.’ This was the false identity with which Subhas was to travel.

On January 16, 1941, Sisir finished his dinner early and drove to Elgin Road around 8:30 PM. He parked the Wanderer at the back of the house.

Sisir and Subhas had maintained total secrecy about the escape plan. None of the family members knew anything except Subhas’s niece Ila and a male cousin, Dwijen. Subhas and Sisir waited until the rest of the Bose family had fallen asleep.

Subhas had changed into his disguise as Muhammad Ziauddin. He was dressed in a long, brown coat, baggy shalwars, and a black fez. He wore gold wire-rimmed spectacles.

It was 1:35 AM. The night was moonlit. Dwijen signalled from an upstairs window that no policeman was nearby. By day, the policemen sat on a charpoi at the corner of Elgin Road and Woodburn Road.

They paced up and down the street before Subhas’s house. On the cool winter night of January 16th, they had preferred the comfort of the warm blankets on the charpoi.

উচ্চারণ

সুভাষ হ্যাড কেবলড আকবর শাহ টু মিট হিম অ্যাট ক্যালকাটা। আকবর শাহ ওয়াজ আ কো-ওয়ার্কার ইন দ্য ফ্রিডম স্ট্রাগল এগেইনস্ট ব্রিটিশ রাজ।

হি অপারেটেড ইন দ্য নর্থওয়েস্টার্ন ফ্রন্টিয়ার প্রভিন্সেস। হি ওয়াজ টু হেল্প সুভাষ এসকেপ। আকবর শাহ কেম টু ক্যালকাটা। হি ওয়াজ ইনট্রোডিউসড টু শিশির।

টুগেদার দে ওয়েন্ট টু আ শপ ইন সেন্ট্রাল ক্যালকাটা হোয়‍্যার দে পারচেজড ব্যাগি শালওয়ার্স (ট্রাউজার্স) অ্যান্ড আ ব্ল্যাক ফেজ ফর সুভাষ’স ডিসগাইস। লেটার, শিশির অলসো পারচেসড আ স্যুটকেস, আ বেডরোল, শার্টস অ্যান্ড পিলোস। সুভাষ ওয়াজ টু ক্যারি দিজ উইথ হিম ইন দ্য জার্নি। শিশির দেন ওয়েন্ট টু আ প্রিন্টার’স শপ। হি অর্ডারড আ সেট অভ কলিং কার্ডস হুইচ রেড: ‘মুহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, ট্রাভেলিং ইন্সপেক্টর, দ্য এম্পায়ার অব ইন্ডিয়া লাইফ ইন্সুরেন্স কো. লিমিটেড।’ দিস ওয়াজ দ্য ফলস আইডেনটিটি উইথ হুইচ সুভাষ ওয়াজ টু ট্রাভেল।

অন জানুয়ারি ১৬, ১৯৪১, শিশির ফিনিশড হিজ ডিনার আর্লি অ্যান্ড ড্রোভ টু এলগিন রোড অ্যারাউন্ড ৮:৩০ পিএম। হি পার্কড দ্য ওয়েন্ডারার অ্যাট দ্য ব্যাক অব দ্য হাউস।

শিশির অ্যান্ড সুভাষ হ্যাড মেনটেইনড টোটাল সিক্রেসি অ্যাবাউট দ্য প্ল্যান অভ এসকেপ। নান অব দ্য ফ্যামিলি মেম্বারস নিউ অ্যানিথিং এক্সেপ্ট সুভাষ’স নিস ইলা অ্যান্ড আ মেল কাজিন, দ্বিজেন। সুভাষ অ্যান্ড শিশির ওয়েটেড আনটিল দ্য রেস্ট অব দ্য বোস ফ্যামিলি হ্যাড ফলেন অ্যাস্লিপ।

সুভাষ হ্যাড চেঞ্জড ইনটু হিজ ডিসগাইস অ্যাজ মুহাম্মদ জিয়াউদ্দিন। হি ওয়াজ ড্রেসড ইন আ লং, ব্রাউন কোট, ব্যাগি শালওয়ার্স অ্যান্ড আ ব্ল্যাক ফেজ। হি ওয়োর গোল্ড ওয়্যার-রিমড স্পেকট্যাকলস।

ইট ওয়াজ ১:৩৫ এএম। দ্য নাইট ওয়াজ মুনলিট। দ্বিজেন সিগন্যালড ফ্রম অ্যান আপস্টেয়ার্স উইনডো দ্যাট নো পুলিশম্যান ওয়াজ নিয়ারবাই। বাই ডে, দ্য পুলিশমেন স্যাট অন আ চারপাই অ্যাট দ্য কর্নার অব এলগিন রোড অ্যান্ড উডবার্ন রোড।

দে পেসড আপ অ্যান্ড ডাউন দ্য স্ট্রিট বিফোর সুভাষ’স হাউস। অন দ্য কুল উইন্টার নাইট অব জানুয়ারি ১৬-থ, দে হ্যাড প্রিফারড দ্য কমফর্ট অব দ্য ওয়ার্ম ব্ল্যাঙ্কেটস অন দ্য চারপাই।

বঙ্গানুবাদ

সুভাষ আকবর শাহকে কলকাতায় তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য খবর পাঠালেন। আকবর শাহ ছিলেন ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন সহকর্মী।

তিনি উত্তর-পশ্চিম সীমান্তবর্তী অঞ্চলে কাজ করতেন। সুভাষকে পালাতে সাহায্য করতে তাঁর দরকার ছিল। আকবর শাহ কলকাতায় এলেন। তাঁকে শিশিরের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হল।

তারা একসঙ্গে মধ্য কলকাতার একটি দোকানে গেলেন যেখানে সুভাষের ছদ্মবেশের জন্য তারা কিনলেন ঢিলেঢালা সালোয়ার (পাজামা) এবং একটি কালো টুপি। পরে শিশির একটি সুটকেস, একটি ভাঁজ করা বিছানাপত্র, কিছু জামা এবং বালিশও কিনলেন। সুভাষ তাঁর যাত্রায় এইগুলি বহন করে নিয়ে যাবেন। তারপর শিশির একটি প্রিন্টারের দোকানে গেলেন। তিনি একটি সেট কলিং কার্ডের অর্ডার দিলেন যেটিতে লেখা ছিল: ‘মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, ভ্রাম্যমাণ পরিদর্শক, ভারত সাম্রাজ্যের জীবনবিমা কোম্পানি লিমিটেড।’ এটি ছিল তাঁর মিথ্যা পরিচয় যেটি নিয়ে সুভাষকে ভ্রমণ করতে হয়েছিল।

১৬ জানুয়ারি, ১৯৪১ তারিখে শিশির আগেভাগেই রাতের খাবার শেষ করে মোটরগাড়ি চালিয়ে এলগিন রোডে গেলেন। তিনি ওয়েন্ডারারকে বাড়ির পেছনে পার্ক করলেন।

শিশির এবং সুভাষ পালানোর পরিকল্পনা সম্পর্কে সম্পূর্ণ গোপনীয়তা বজায় রেখেছিলেন। সুভাষের ভাইঝি ইলা এবং এক খুড়তুতো ভাই দ্বিজেন ছাড়া পরিবারের কোনো সদস্যই কিছু জানতেন না। সুভাষ এবং শিশির অপেক্ষা করলেন, যতক্ষণ না বসু পরিবারের বাকিরা ঘুমিয়ে পড়েন। সুভাষ তাঁর পোশাক পরিবর্তন করে মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিনের ছদ্মবেশ ধারণ করলেন। তিনি একটি লম্বা বাদামী কোট, ঢিলেঢালা সালোয়ার এবং একটি কালো ফেজ টুপি পরেছিলেন। তিনি সোনার তার দিয়ে বাঁধানো চশমা পরেছিলেন।

তখন রাত ১টা ৩৫ মিনিট। রাতটি চাঁদের আলোতে ছিল। ওপরতলার জানালা থেকে দ্বিজেন সংকেত দিলেন যে, কাছাকাছি কোনো পুলিশ নেই। দিনের বেলায়, পুলিশরা এলগিন রোড ও উডবার্ন রোডের সংযোগস্থলের এক কোণে একটি চারপেয়ে খাটিয়াতে বসে থাকত।

তারা সুভাষের বাড়ির সামনে রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করত। ১৬ জানুয়ারির ঠান্ডা শীতের রাতে, তারা চারপেয়ে খাটিয়াতে উষ্ণ কম্বলগুলোর আরাম বেশি পছন্দ করল।

THIRD PART [তৃতীয় অংশ]

বাক্য

Subhas and Sisir hugged the inner wall of the long house corridor and tiptoed down the back stairs to the car. Subhas sat in the back, and Sisir drove the car. He started the engine and drove out from 38/2 Elgin Road, just as he had done on so many past occasions. At Subhas’s Elgin Road residence, the light glowed in his bedroom to give the impression that he was still there. As Calcutta slept, uncle and nephew crossed Howrah Bridge and went beyond the city’s precincts. Subhas poured Sisir coffee from a thermos. They shared a few anxious moments together when the car engine faltered once.

It started again, and Sisir dashed at high speed through the dark night. At around 8:30 a.m., they arrived at Bararee, near Dhanbad. They stayed at the house of Sisir’s brother, Ashok. Subhas kept his disguise as Muhammad Ziauddin and said he had come on insurance business. He was given a room to rest during the day. They met and talked in the evening and had an early dinner.

Muhammad Ziauddin left alone for Gomoh station, which was some distance away. He wanted to catch the Delhi-Kalka Mail from there.

A little further from the house, Sisir picked him up in his Wanderer and drove towards the railway station. They reached Gomoh station in the moonlit night. A sleepy porter collected their luggage.

“I am off—you go back,” Subhas said in parting words. Sisir watched him mount the railway overbridge and walk across it with his usual majestic gait. He disappeared into the darkness towards the platform on the opposite side. The Delhi-Kalka Mail released steam. Sisir heard the rhythmic clatter of the wheels and saw the train lights moving away.

উচ্চারণ

সুভাষ অ্যান্ড শিশির হাগড দি ইনার ওয়াল অব দ্য লং হাউস-করিডর অ্যান্ড টিপটোড ডাউন দ্য ব্যাক স্টেয়ারস টু দ্য কার। সুভাষ স্যাট ইন দ্য ব্যাক, শিশির ড্রোভ দ্য কার। হি স্টার্টেড দি এনজিন, অ্যান্ড ড্রোভ আউট ফ্রম ৩৮/২ এলগিন রোড অ্যাজ হি হ্যাড ডান অন সো মেনি পাস্ট ওকেসানস। অ্যাট সুভাষ’স এলগিন রোড রেসিডেন্স, দ্য লাইট গ্লোড ইন হিজ বেডরুম টু গিভ দি ইমপ্রেসন দ্যাট হি ওয়াজ স্টিল দেয়‍্যার। অ্যাজ ক্যালকাটা স্লেপ্ট, আঙ্কেল অ্যান্ড নেফিউ ক্রসড হাওড়া ব্রিজ, অ্যান্ড ওয়েন্ট বিয়ন্ড দ্য সিটি’স প্রিসিঙ্কটস। সুভাষ পোরড শিশির কফি ফ্রম আ থারমস। দে শেয়ারড আ ফিউ অ্যাঙ্কশাস মোমেন্টস টোগেদার হোয়েন দ্য কার এঞ্জিন ফল্টারড ওয়ান্স।

ইট স্টার্টেড এগেন অ্যান্ড শিশির ড্যাশড অ্যাট হাই স্পিড থু দ্য ডার্ক নাইট। অ্যাট অ্যারাউন্ড ৮:৩০ এএম, দে অ্যারাইভড অ্যাট বারারি, নিয়ার ধানবাদ। দে প্যুট আপ অ্যাট দ্য হাউস অব শিশির’স ব্রাদার, অশোক। সুভাষ কেপ্ট হিজ ডিসগাইজ অ্যাজ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, অ্যান্ড স্যেইড হি হ্যাড কাম অন ইনসুরেন্স বিজনেস, অ্যান্ড ওয়াজ গিভেন আ রুম টু রেস্ট ডিউরিং দ্য ডে। দে মেট অ্যান্ড টকড ইন দি ইভিনিং অ্যান্ড হ্যাড অ্যান আরলি ডিনার।

মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন লেফট অ্যালোন ফর গোমো স্টেশন, হুইচ ওয়াজ সাম ডিসট্যান্স অ্যাওয়ে। হি ওয়ান্টেড টু ক্যাচ দ্য দিল্লি-কালকা মেল ফ্রম দেয়‍্যার।

আ লিটল ফারদার ফ্রম দ্য হাউস, শিশির পিকড হিম আপ ইন হিজ ওয়েন্ডারার অ্যান্ড ড্রোভ টুয়ার্ডস দ্য রেলওয়ে স্টেশন। দে রিচড গোমো স্টেশন ইন দ্য মুনলিট নাইট। আ স্লিপি পোর্টার কালেকটেড দেয়‍্যার লাগেজ।

“আই অ্যাম অফ—ইউ গো ব্যাক,” সুভাষ স্যেইড ইন পার্টিং ওয়ার্ডস। শিশির ওয়াচড হিম মাউন্ট দ্য রেলওয়ে ওভারব্রিজ অ্যান্ড ওয়াক অ্যাক্রশ ইট উইথ হিজ ইউজুয়াল ম্যাজেস্টিক গেইট। হি ডিসঅ্যাপিয়ারড ইনটু দ্য ডার্কনেস টুয়ার্ডস দ্য প্ল্যাটফর্ম অন দি অপোজিট সাইড। দ্য দিল্লি-কালকা মেল রিলিজড স্টিম। শিশির হার্ড দ্য রিদমিক ক্লাটার অব দ্য হুইলস অ্যান্ড স দ্য ট্রেন লাইটস মুভিং অ্যাওয়ে।

বঙ্গানুবাদ

সুভাষ এবং শিশির বাড়ির লম্বা বারান্দার ভেতরের দেওয়াল জড়িয়ে ধরলেন এবং পা টিপে-টিপে পেছনের সিঁড়ি দিয়ে নেমে গাড়িতে উঠলেন। সুভাষ পেছনে বসলেন, শিশির মোটরগাড়িটি চালালেন। তিনি গাড়ির ইঞ্জিন চালু করলেন এবং ৩৮/২ এলগিন রোড থেকে গাড়ি চালিয়ে বেরিয়ে গেলেন যেমনটি তিনি অতীতে বহুক্ষেত্রে করেছেন। এলগিন রোডে সুভাষের বাড়িতে, তাঁর শোয়ার ঘরে আলো জ্বালা রইল এই ধারণা দেওয়ার জন্য যে – তিনি তখনও সেখানে আছেন। কলকাতা যখন ঘুমোচ্ছিল, কাকা এবং ভাইপো হাওড়া ব্রিজ পেরিয়ে গেলেন, এবং শহরের সীমানার বাইরে চলে গেলেন। সুভাষ শিশিরকে থার্মোফ্লাস্ক থেকে কফি ঢেলে দিলেন। তাঁরা কিছু উদ্বেগের মুহূর্ত একসঙ্গে ভাগ করে নিলেন যখন গাড়ির ইঞ্জিন একবার খারাপ হয়ে গেল।

এটি আবার চালু হল এবং শিশির অন্ধকার রাতের মধ্যে দিয়ে উচ্চগতিতে গাড়ি চালাতে লাগলেন। সকাল প্রায় ৮:৩০ টার সময় তাঁরা ধানবাদের কাছে বারারিতে পৌঁছোলেন। তাঁরা শিশিরের ভাই অশোকের বাড়িতে উঠলেন। সুভাষ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিনের ছদ্মবেশ বজায় রাখলেন, এবং বললেন তিনি বিমা সংক্রান্ত ব্যাবসার কাজে এসেছেন, এবং দিনেরবেলা বিশ্রামের জন্য তাঁকে একটি ঘর দেওয়া হয়েছিল। তাঁরা সন্ধ্যায় দেখা করে কথা বললেন এবং একটু আগেভাগে রাতের খাওয়া সারলেন।

মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন অল্পদূরে অবস্থিত গোমো স্টেশনের উদ্দেশে একাকী যাত্রা করলেন। তিনি সেখান থেকে দিল্লি-কালকা মেল ধরতে চাইলেন।

বাড়ি থেকে সামান্য একটু দূরে, শিশির তাঁকে তাঁর ওয়েন্ডারার-এ তুলে নিলেন এবং গাড়িটি চালিয়ে স্টেশনের দিকে গেলেন। চন্দ্রালোকিত রাতে তাঁরা গোমো স্টেশনে পৌঁছোলেন। একজন তন্দ্রাচ্ছন্ন কুলি তাঁদের ব্যাগপত্র নিল।

“আমি চললাম—তুমি ফিরে যাও,” বিদায়সূচক কথাটি সুভাষ বললেন। শিশির তাঁকে রেলের ওভারব্রিজে চড়ে যেতে দেখলেন। এবং তাঁর স্বাভাবিক রাজকীয় হাঁটার ভঙ্গিতে সেটি পার হতে। তিনি উলটোদিকের প্ল্যাটফর্মের অন্ধকারে অদৃশ্য হয়ে গেলেন। দিল্লি-কালকা মেল বাষ্প ছাড়ল। শিশির চাকার ছন্দময় ঘর্ঘর শব্দ শুনতে পেলেন এবং ট্রেনের আলোগুলিকে দূরে সরে যেতে দেখলেন।


আজকের এই আর্টিকেলে আমরা অষ্টম শ্রেণীর ইংরেজির চতুর্থ অধ্যায় ‘The Great Escape’-এর ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ নিয়ে আলোচনা করেছি। এই অধ্যায়টি অষ্টম শ্রেণীর পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এখান থেকে প্রায়ই প্রশ্ন আসে। এই বঙ্গানুবাদ ও ইংরেজি উচ্চারণ ‘The Great Escape’ গল্পটি ভালোভাবে বুঝতে সহায়ক হবে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি তোমাদের জন্য উপকারী হয়েছে। যদি তোমাদের কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা থাকে, তাহলে আমাকে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারো, আমি সাহায্য করার চেষ্টা করবো। এছাড়াও, পোস্টটি তোমার প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করো, যারা এটি থেকে উপকৃত হতে পারে। ধন্যবাদ।

Share via:

মন্তব্য করুন