নবম শ্রেণি বাংলা – নোঙর – বিষয়সংক্ষেপ

Souvick

এই আর্টিকেলে আমরা নবম শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের তৃতীয় পাঠের দ্বিতীয় অধ্যায়, ‘নোঙর’ -এর বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করবো। এখানে কবির পরিচিতি, কবিতার উৎস, কবিতার পাঠপ্রসঙ্গ, কবিতার সারসংক্ষেপ, কবিতার নামকরণ এবং এর প্রধান বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। এই আর্টিকেলটি আপনাদের ‘নোঙর’ সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দেবে এবং কবিতাটি ভালোভাবে বোঝার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। এছাড়া, নবম শ্রেণীর পরীক্ষায় এই অধ্যায় থেকে কবি ও কবিতার সারসংক্ষেপ সম্পর্কিত প্রশ্ন আসতে পারে, তাই এই তথ্যগুলো জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

নবম শ্রেণি - বাংলা - নোঙর - বিষয়সংক্ষেপ

নোঙর কবিতার কবি পরিচিতি

জন্ম –

বাংলা আধুনিক কাব্যজগতে রবীন্দ্রোত্তর পর্বে কবি অজিত দত্ত একজন স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব। বিশ শতকের তিরিশের দশকের রোমান্টিক কবি হিসেবে তিনি খ্যাত হন। 1907 খ্রিস্টাব্দে 23 সেপ্টেম্বর ঢাকা বিক্রমপুরে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা অতুল কুমার দত্ত এবং মাতা হেমনলিনী দেবী। তৎকালীন যুগের ‘রায়বাহাদুর’ ছিলেন কবির পিতামহ চন্দ্রকুমার দত্ত। পিতামহের মৃত্যুর পর অসচ্ছলতা দেখা যায় ফলে কবির শৈশব ও কৈশোর অভাব অনটনের মধ্যে অতিবাহিত হয়।

কবি অজিত দত্তের ছাত্রজীবন –

মেধাবী ছাত্র অজিত দত্ত 1926 খ্রিস্টাব্দে ঢাকার জগন্নাথ কলেজ থেকে আই এ পাশ করে কলকাতার বিদ্যাসাগর কলেজে ইংরেজিতে অনার্স-সহ ভরতি হন। পারিবারিক সমস্যার কারণে পুনরায় ঢাকায় ফিরে যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংস্কৃত ও বাংলা অনার্স নিয়ে পড়া শুরু করেন। বিএ পাশ করে অজিত দত্ত 1930 খ্রিস্টাব্দে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ পাশ করেন।

কবি অজিত দত্তের কর্মজীবন –

অজিত দত্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থায়ী অধ্যাপকরূপে কাজ করার পর কলকাতায় আসেন। প্রথমে কলকাতা রিপন কলেজিয়েট স্কুল, রিপন কলেজ-এ শিক্ষকতা করার বহুদিন পর তিনি চন্দননগর, বারাসত ও প্রেসিডেন্সিতে অধ্যাপনা করেন। শেষপর্যন্ত যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে অধ্যাপকপদ গ্রহণ করে সেখানেই কর্মজীবন শেষ করেন।

কবি অজিত দত্ত –

বিদ্যালয়ে পড়াকালীন তাঁর সহপাঠী ছিলেন বুদ্ধদেব বসু। তাঁদের যুগ্মসম্পাদনায় ঢাকা থেকে প্রকাশিত হয় ‘প্রগতি’ পত্রিকা। এরপর অজিত দত্ত ‘কল্লোল’-এ যুক্ত হন। তাঁর কাব্যগ্রন্থগুলি হল – ‘কুসুমের মাস’ (1930 খ্রিস্টাব্দ), ‘পাতাল কন্যা’ (1938 খ্রিস্টাব্দ), ‘নষ্ট চাঁদ’ (1945 খ্রিস্টাব্দ), ‘পুনর্নবা’ (1946 খ্রিস্টাব্দ), ‘ছড়ার বই’ (1950 খ্রিস্টাব্দ), ‘ছায়ার আলপনা’ (1951 খ্রিস্টাব্দ), ‘জানালা’ (1959 খ্রিস্টাব্দ), ‘শাদা মেঘ কালো পাহাড়’ (1970 খ্রিস্টাব্দ)। তিনি ‘রৈবতক’ ছদ্মনামে ‘মন পবনের নাও’ (1950 খ্রিস্টাব্দ) ও ‘জনান্তিকে’ (1949 খ্রিস্টাব্দ) রম্যরচনাগুলি রচনা করেন, যা তাঁর শৈল্পিক গদ্যরচনার উজ্জ্বল নিদর্শন। ‘বাংলা সাহিত্যের হাস্যরস’ তাঁর গবেষণাধর্মী গ্রন্থ। তাঁর বেশ কিছু কবিতা ‘কবিতা সংগ্রহ’ ও ‘শ্রেষ্ঠ কবিতা’ বইদুটিতে সংকলিত হয়েছিল। সনেট রচনার ক্ষেত্রে তাঁর কৃতিত্ব বাংলা আধুনিক কাব্যে দেখা গিয়েছে। ‘কল্লোল’ গোষ্ঠীর হয়ে তিনি রবীন্দ্র বিরোধিতায় উচ্চকণ্ঠ ছিলেন না। এখানেই তাঁর মৌলিকতা ও স্বাতন্ত্র্য লক্ষ করা যায়। বুদ্ধদেব বসু অজিত দত্তের ‘কুসুমের মাস’ কাব্যগ্রন্থ আলোচনায় বলেছেন – “… টেকনিকের দিক থেকে অজিতকুমারের সনেটগুলো অনবদ্য, বাঙলা ভাষায় শ্রেষ্ঠ।” … ভাষার মিতব্যয়িতা, ব্যঞ্জনার সংযম, ভাবের কঠোরতা অজিত দত্তের সনেটের অন্যতম বৈশিষ্ট।

উপসংহার

কবি অজিত দত্ত 1979 খ্রিস্টাব্দের 30 ডিসেম্বর কলকাতায় দেহত্যাগ করেন।

‘নোঙর’ কবিতার উৎস

1970 খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত অজিত দত্তের ‘শাদা মেঘ কালো পাহাড়’ নামক শেষ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত আলোচ্য ‘নোঙর’ কবিতাটি। পরবর্তীতে অজিত দত্তের ‘শ্রেষ্ঠ কবিতা’ বইটিতে ‘নোঙর’ সংকলিত হয়।

‘নোঙর’ কবিতার পাঠপ্রসঙ্গ

অজিত দত্ত মিতভাষী কবি। তাঁর প্রথম জীবনের কাব্যে প্রেমচেতনার নিগূঢ় ইতিহাস লিপিবদ্ধ হয়েছে। দীর্ঘ কবিজীবনে তাঁর কাব্যরীতির পরিবর্তনও অলক্ষিত নয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতা প্রেমের স্বপ্নাচ্ছন্নতাকে ভেঙে কবিকে টেনে আনে পৃথিবীর বাস্তবের রুক্ষভূমিতে। কবির রচনায় –

“আতঙ্কে সুড়ঙ্গ-পথে ভীত ধীর খোঁজে রসাতল,
মহামান্য মহাজন প্রাণভয়ে করে হাহাকার,
পাপের নিয়তি আসে, অব্যর্থ সে গৃধিনী কবল,
জীবন্তের শব-ভুক্, কৃষ্ণ বিধাতার অভিশাপ।”

তবু আশাবাদী কবি মৃত্যুর রক্তসমুদ্র পার করে মৃত্যুঞ্জয়ের বাসনায় অধীর –

“অধমর্ণ বালির প্রতাপ
ঋণলব্ধ শক্তির নেশায়
যে পথ হেনেছে অভিশাপ
যে পথ পশ্চাতে লুপ্ত প্রায়।”

মানুষের জীবন কেবলই অগ্রসরমান; থেমে থাকা, থমকে থাকা কেবল মুহূর্তের। যৌবন অতিক্রান্ত কবির মনে তাই বিশ্বাস –

“একদিন মনে হয়েছিল বুঝি
নোঙর ছিড়েছে নৌকা, অপব্যয়ী যৌবনের পুঁজি
বন্দরের অন্ধকারে পশ্চাতে হয়েছে অপচয়,
হারানো সম্পদ ফিরে কখনো পাবার নয়।
আজ দেখি প্রৌঢ়ত্বের গৃহপ্রবেশের শুভক্ষণে,
আবার এসেছে ফিরে যে ঐশ্বর্য ছিল বিস্মরণে,
অবচেতনায়। তাই অসঙ্কোচে অতিথির ঠাঁই,
মনের প্রশস্তকক্ষে তাই অনায়াসে তৃপ্তিতে জোগাই।”
‘পুনরাগমিনী’- ‘নষ্টচাঁদ’ কাব্যগ্রন্থ।
“শয়তান পাশা খেলে, ঘুঁটি হয়ে মরি রোজ।
ঝলসে নরম মন নরকের বসে ভোজ।
আমরা কেবলি মরি, বারবার হেরে যাই।
জেতার নেশায় তবু বার-বার তেড়ে যাই।”
‘হারজিত’ – ‘পুনর্নবা’ কাব্যগ্রন্থ।

পরবর্তী জীবনেও কবির ভাবনা অনুরূপ। কবি জীবনের শেষপ্রান্তে এসেও পাড়ের দিকে যেতে চান।

‘নোঙর’ কবিতার বিষয়সংক্ষেপ

অজিত দত্তের ‘শাদা মেঘ কালো পাহাড়’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত ‘নোঙর’ কবিতাটি আয়তনে ছোটো হলেও কবির একটি গভীর জীবন দর্শনের বাহক। আসলে মানুষ জীবনে পৌঁছোতে চায় কোনো মহৎ লক্ষে। কিন্তু পারিপার্শ্বিক বন্ধন তার সে যাত্রাপথের প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়ায়, ‘নোঙর’ কবিতাটিতে সেইসব মানুষের সেই চিরকালীন অনুভূতির কথাই ব্যক্ত হয়েছে।

‘দূর সিন্ধুপারে’ যাওয়ার ইচ্ছে যে মানুষের প্রবল, সে তটের কিনারে ‘নোঙর’ পড়েছে জেনেও ‘মিছে’ দাঁড় টানে। বহমান সময় সমুদ্রে কখনও জোয়ার আসে, কখনও ভাটা। সেই জোয়ার-ভাটা আলাদা-আলাদা ‘মাত্রায় স্পর্শ করে যায় কবির আজীবনের আশা-আকাঙ্ক্ষা সমেত তাঁর সমূহ সঞ্চয়ের বাণিজ্য তরি তথা জীবন তরিকে। কিন্তু কখনই তাঁর নোঙরের বন্ধনকে আলগা করতে পারে না। দাঁড় টেনে, মাসুলে পাল বেঁধেও কবির নৌকা এগোয় না এতটুকু। তাঁর সব প্রচেষ্টাই ব্যর্থ হয়ে যায়। নোঙরের কাছি চিরকাল বাঁধা রয়ে যায় তটের কিনারে। কবির মুহূর্তের নিস্তব্ধতাকে ভেঙে দেয় সময়-সমুদ্রের উত্তাল ঢেউ, প্রতিপদক্ষেপে তিনি অনুভব করেন ব্যর্থতার গ্লানি। তিনি গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য যতই নির্ভুল এবং অব্যর্থ পথের সন্ধান করতে চান, নোঙরের শক্তিশালী বন্ধন থেকে কোনোভাবেই নিজেকে মুক্ত করতে পারেন না। শেষ পর্যন্ত কোনো দিকনির্দেশকই তাঁকে অভীষ্ট লক্ষের সন্ধান দিতে পারে না।

দীর্ঘ সময়ের অভিজ্ঞতায় একসময়ে কবি বুঝে যান সমস্ত চেষ্টাই আসলে ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে, নোঙরের শৃঙ্খল থেকে তাঁর কিছুতেই মুক্তি নেই। কিন্তু তারপরেও জীবনের পরম গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য তাঁকে দাঁড় টানতেই হয়।

‘নোঙর’ কবিতার নামকরণ

ভূমিকা –

কবিতার শিরোনাম তার অন্তর্নিহিত ভাব বা ব্যঞ্জনাকে আভাসিত করে। কবি অজিত দত্তের ‘শাদা মেঘ কালো পাহাড়’ কাব্যগ্রন্থের ‘নোঙর’ কবিতাটিও এর ব্যতিক্রম নয়।

রূপক –

নোঙর হল লোহার তৈরি ভারী একটি বস্তু যার সাহায্যে নৌকা বা জাহাজ বাঁধা হয়। কাছি বা শিকল দিয়ে নোঙরের সঙ্গে নৌকাকে প্রয়োজন অনুযায়ী বেঁধে রাখা হয়। নোঙরের বন্ধন ছিন্ন করে নৌকা এগিয়ে যেতে পারে না। অনুরূপভাবে এই জগৎ সংসারে মানুষও বাঁধা পড়ে থাকে নানান পারিপার্শ্বিক বন্ধনে। জীবনে কোনও মহৎ লক্ষ্যে পৌঁছাতে চাইলেও যে বন্ধন উপেক্ষা করা মানুষের পক্ষে সর্বদা সম্ভব হয় না। আলোচ্য কবিতায় নোঙর হল সেই প্রতিবন্ধকতা যা মানুষকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে দেয় না। আর এই সূত্রেই কবিতায় অভিব্যক্ত কবির অনুভবকে ব্যঞ্জিত করে ‘নোঙর’ নামকরণটি।

‘নোঙর’ কবিতার কবিতার বিষয়

কবি চান তরি নিয়ে সাতসাগরের পারে যাত্রা করতে, কিন্তু সংসারসীমান্তে তিনি বাঁধা পড়ে আছেন। যতই দাঁড় টানেন, যতই চেষ্টা করেন সেই বন্ধন ছিন্ন করতে পারেন না। রোমান্টিক কবিমন চিরচঞ্চল। আজীবনের আশা-আকাঙ্ক্ষা-সহ তাঁর সমূহ সঞ্চয় তথা বাণিজ্য তরিটিকে নিয়ে কবি পরিচিত জগতের গণ্ডি পেরিয়ে চলে যেতে চান দূর দেশে নতুনের সন্ধানে। কিন্তু পারেন না। এই ব্যর্থতা, অসহায়তা কবির হৃদয়কে ক্ষতবিক্ষত করে।

‘নোঙর’ কবিতার নামকরণের সার্থকতা –

নোঙর স্থবিরতার প্রতীক, প্রতীক প্রতিবন্ধকতা আর বন্ধনেরও। দাঁড় টেনে, মাস্তুলে পাল বেঁধে সারারাত শত চেষ্টা করেও কবি তাঁর তরিটি চলমান রাখতে ব্যর্থ হন। নোঙরের কাছি চিরকাল বাঁধা রয়ে যায় তটের কিনারে। অর্থাৎ জীবন প্রথাগত চিন্তা-চেতনা-সংস্কারে আবদ্ধ হয়ে পড়ে। প্রতিপদক্ষেপে কবি অনুভব করেন ব্যর্থতার গ্লানি। জীবনের ধর্মে তিনি এগিয়ে চলার চেষ্টা করে যান ঠিকই, কিন্তু নোঙরের শক্তিশালী বন্ধন থেকে অর্থাৎ এই মায়াময় জগতের অবিচ্ছেদ্য আকর্ষণ থেকে তিনি নিজেকে মুক্ত করতে পারেন না। কবি জীবনের এই স্তব্ধতা, গতিহীনতা ‘নোঙর’ নামকরণটিকে ব্যঞ্জনাধর্মী এবং সার্থক করে তোলে।


এই আর্টিকেলে আমরা নবম শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের তৃতীয় পাঠের দ্বিতীয় অধ্যায়, ‘নোঙর’ -এর বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করবো। এখানে কবির পরিচিতি, কবিতার উৎস, কবিতার পাঠপ্রসঙ্গ, কবিতার সারসংক্ষেপ, কবিতার নামকরণ এবং এর প্রধান বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এই আর্টিকেলটি আপনাদের ‘নোঙর’ সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দিয়েছে এবং কবিতাটি ভালোভাবে বোঝার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। এছাড়া, নবম শ্রেণীর পরীক্ষায় এই অধ্যায় থেকে কবি পরিচিতি, কবিতার নামকরণ ও কবিতার সারসংক্ষেপ সম্পর্কিত প্রশ্ন আসতে পারে, তাই এই তথ্যগুলো জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

Please Share This Article

Related Posts

ভাস্বর বাতি, CFL বাতি ও LED বাতির মধ্যে পার্থক্য লেখো।

ভাস্বর বাতি, CFL বাতি ও LED বাতির মধ্যে পার্থক্য লেখো।

নবম শ্রেণী ইতিহাস - প্রাককথন: ইউরোপ ও আধুনিক যুগ

নবম শ্রেণী ইতিহাস – প্রাককথন: ইউরোপ ও আধুনিক যুগ

নবম শ্রেণী ইতিহাস - বিপ্লবী আদর্শ,নেপোলিয়নীয় সাম্রাজ্য ও জাতীয়তাবাদ - বিষয়সংক্ষেপ

নবম শ্রেণী ইতিহাস – বিপ্লবী আদর্শ, নেপোলিয়নীয় সাম্রাজ্য ও জাতীয়তাবাদ – বিষয়সংক্ষেপ

About The Author

Souvick

Tags

মন্তব্য করুন

SolutionWbbse

"SolutionWbbse" শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অনলাইন অধ্যয়ন প্ল্যাটফর্ম। এখানে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি, মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য গাইডলাইন, এবং বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সাহায্য প্রদান করা হয়। আমাদের মূল লক্ষ্য হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে সকল বিষয়ের শিক্ষণীয় উপকরণ সহজেই সকল শিক্ষার্থীর কাছে পৌঁছে দেওয়া।

Editor Picks

Madhyamik Life Science Suggestion 2026 – রচনাধর্মী প্রশ্ন

Madhyamik Life Science Suggestion 2026 – সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

Madhyamik Life Science Suggestion 2026 – অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

Madhyamik Bengali Suggestion 2026 – স্তম্ভ মেলাও

Madhyamik Bengali Suggestion 2026 – সত্য মিথ্যা