এই আর্টিকেলে আমরা নবম শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের, ‘স্বর্ণপণী’ -এর বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করবো। এখানে কবির পরিচিতি, কবিতার উৎস, কবিতার পাঠপ্রসঙ্গ, কবিতার সারসংক্ষেপ, কবিতার নামকরণ এবং এর প্রধান বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। এই আর্টিকেলটি আপনাদের ‘স্বর্ণপণী’ সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দেবে এবং কবিতাটি ভালোভাবে বোঝার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। এছাড়া, নবম শ্রেণীর পরীক্ষায় এই অধ্যায় থেকে কবি ও কবিতার সারসংক্ষেপ সম্পর্কিত প্রশ্ন আসতে পারে, তাই এই তথ্যগুলো জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সত্যজিৎ রায় (1921 খ্রিস্টাব্দ – 1992 খ্রিস্টাব্দ)
লেখক বৈশিষ্ট্য –
- কিশোর সাহিত্য রচনা। কল্পবিজ্ঞান নির্ভরতা।
- ঐতিহাসিক সত্যের আশ্রয়।
স্বর্ণপর্ণী –
- প্রথম প্রকাশ – 1397 বঙ্গাব্দের ‘পূজাবার্ষিকী আনন্দমেলা’।
- উৎস – ‘শঙ্কুসমগ্র’।
- বিষয়বস্তু – প্রখ্যাত গবেষক ও আবিষ্কারক প্রফেসার শঙ্কু বাবার কাছে টিড়ীবাবার স্বর্ণপর্ণীর গল্প শুনে তাঁরই নির্দেশিত পথ ধরে স্বর্ণপর্ণীর সন্ধান পান এবং সেই গাছড়া গিরিডিতে নিয়ে আসেন। প্রথমবার এই ওষুধ প্রয়োগের সাফল্যে উৎসাহিত হয়ে তিনি স্বর্ণপর্ণী থেকে মিরাকিউরল বা সর্বরোগনাশক বড়ি তৈরি করেন। জীবতত্ত্বের লেখক লন্ডনবাসী সন্ডার্স এই ওষুধ সেবনে ক্যানসারমুক্ত হলে শঙ্কুর খ্যাতি বিশ্বের দরবারে পৌঁছোয় এবং তিনি লন্ডন পাড়ি দেন। সেখান থেকে ভারততাত্ত্বিক প্রফেসার হাইনরিখ স্টাইনারের রোগমুক্তির উদ্দেশ্যে বার্লিনে যান এবং নাৎসিদের খপ্পরে পড়েন। শেষপর্যন্ত বন্ধু সন্ডার্সের কৌশলে ও নিজবুদ্ধিতে আত্মরক্ষা করেন।
লেখক পরিচিতি
‘ব্যোমযাত্রীর ডায়রি’ পাঠটির ‘লেখক পরিচিতি’ দেখে নাও।
উৎস
1397 বঙ্গাব্দের ‘পূজাবার্ষিকী আনন্দমেলা’-তে ‘স্বর্ণপর্ণী’ গল্পটি প্রকাশিত হয়। পরবর্তীকালে গল্পটি ‘শঙ্কুসমগ্র’ নামক গ্রন্থে স্থান পায়।
বিষয়সংক্ষেপ
কল্পবিজ্ঞানের গল্পলেখক হিসেবে সত্যজিৎ রায় একটি অনন্য নাম। তাঁর সৃষ্ট চরিত্র প্রফেসার শঙ্কু। প্রফেসার শঙ্কুকে নিয়েই তিনি লেখেন ‘প্রোফেসর শঙ্কুর ডায়রি’। এই গ্রন্থেরই বিখ্যাত গল্প ‘স্বর্ণপর্ণী’। গল্পটি প্রোফেসর ক্ষুর ডায়রি’। এই গ্রন্থেরই বিখ্যাত গল্প ‘স্বর্ণপর্ণী’। গল্পটি পুরোপুরি কল্পবিজ্ঞাননির্ভর। আয়ুর্বেদিক ওষুধ ‘স্বর্ণপর্ণী’ গল্পের মূল আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।
16 জুন প্রফেসার ত্রিলোকেশ্বর শঙ্কুর জন্মদিন। বৃদ্ধ নিউটনকে পাশে নিয়ে শঙ্কু আকাশপাতাল ভাবতে থাকেন। ভাবেন প্রায় চোদ্দ বছর আগে তাঁর তৈরি ‘মার্জারিন’ খাইয়ে নিউটনকে 24 বছর বাঁচিয়ে রেখেছেন তিনি। পুরোনো দিনের কথা ভাবতে ভাবতে মনে পড়ে যায় নিজের সাফল্যের কথা। ইনভেন্টর বা আবিষ্কারক হিসেবে তাঁর খ্যাতি টমাস আলভা এডিসনের পরেই। পাঁচটি মহাদেশই তা স্বীকার করেছে। এইজন্য তিনি বেশ প্রসন্ন।
একে একে তিনি তাঁর আবিষ্কারের তালিকা মনে মনে ভাবেন। প্রথম তিনি আবিষ্কার করেন ‘মিরাকিউরল’ বা ‘সর্বরোগনাশক’ বড়ি, যা তিনি তাঁর যৌবনে তৈরি করেছেন। এরপর আসে ‘অ্যানাইহিলিন পিস্তল’, যা শত্রুকে নিহত না করে নিশ্চিহ্ন করে; ‘এয়ারকন্ডিশনিং পিল’, যা জিভের তলায় রাখলে শীতকালে গরম আর গরমকালে শরীর ঠান্ডা থাকে; লুপ্ত স্মৃতিকে ফিরিয়ে আনতে ‘রিমেমব্রেন’; ঘুমের অব্যর্থ বড়ি ‘সমনোলিন’; অতিসস্তায় উজ্জ্বল আলো দেবার জন্য ‘লুমিনিম্যাক্স’; অচেনা ভাষা ইংরেজিতে অনুবাদ করার জন্য ‘লিঙ্গুয়াগ্রাফ’; পাখিকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য ‘অর্নিথন’ ইত্যাদি।
‘মিরাকিউরল’ আবিষ্কার প্রসঙ্গে বাবা ত্রিপুরেশ্বর শঙ্কুর কথা চলে আসে। ত্রিপুরেশ্বর শঙ্কু ছিলেন গিরিডির অপ্রতিদ্বন্দ্বী আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক। লোকে তাঁকে বলতেন ধন্বন্তরি। তিনি সারাজীবনে অনেক উপার্জন করলেও তাঁর মূল উদ্দেশ্য ছিল দরিদ্রদের সেবাদান। পুত্র ত্রিলোকেশ্বর শঙ্কুকেও তিনি এ বিষয়ে নানা জ্ঞান দান করেছেন। শঙ্কু বিশ বছর বয়সে কলকাতার স্কটিশচার্চ কলেজে পদার্থবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক হন। পুজোর ছুটিতে বাড়ি এসে বাবাকে হঠাৎ সংজ্ঞাহীন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন শঙ্কু। জানতে পারেন এই রোগকে বলে হার্টব্লক পরে পঞ্চাশ বছর বয়সে হার্টব্লকেই মারা যান ত্রিপুরেশ্বর শঙ্কু।
বাবার কাছেই শঙ্কু শুনেছিলেন টিকড়ীবাবার এক আশ্চর্য কাহিনি। টিকড়ীবাবা ত্রিপুরেশ্বর শঙ্কুর কাছে চিকিৎসা করাতে এসে ত্রিপুরেশ্বরের অসুস্থতা বুঝতে পারেন। তাঁকে জানান স্বর্ণপর্ণীর গুণাগুণের কথা এবং জানান স্বর্ণপর্ণী কোথায় পাওয়া যেতে পারে। কসৌলির তিন ক্রোশ উত্তরে ভগ্ন চামুণ্ডার মন্দিরের পেছনে ঝরনার ধারের জঙ্গলেই জন্মায় স্বর্ণপর্ণী। স্বর্ণপর্ণী খেলেই তিনি সুস্থ হবেন। এই ঘটনা শঙ্কুকে শোনানোর দু-দিন পরেই ত্রিপুরেশ্বর মারা যান।
এরপর শঙ্কু স্বর্ণপর্ণীর সন্ধানে বেরিয়ে পড়েন। হোটেলের ম্যানেজার নন্দকিশোর রাওয়াল এবং ঘোড়ার মালিক ছোটেলালকে সঙ্গে করে শঙ্কু টিল্লীবাবার নির্দেশিত পথে গিয়ে স্বর্ণপর্ণী অনুসন্ধান করেন। শঙ্কুর অভিযান সফল হয়। তিনি ‘সোনেপত্তী’ বা ‘স্বর্ণপর্ণী’-র গাছ নিয়েই বাড়ি ফেরেন। তার বাগানের মালিকে এই গাছ পরিচর্যা করতে বলেন। এ ছাড়া এই গাছের পাতা সর্বপ্রথম গিরিডির উকিল জয়গোপাল মিত্রের উপর প্রয়োগ করে সাফল্য পান। পরে এই পাতা থেকে বড়ি তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেন, নাম দেন ‘মিরাকিউরল’।
একদিন ‘নেচার’ পত্রিকা হাতে পেয়ে লন্ডনবাসী জেরেমি সন্ডার্সের লেখা একটি প্রবন্ধ পড়ে তাকে পত্র লেখেন ও পরে তাঁর পত্রবন্ধু হন। কিছুদিন পর তাঁর স্ত্রী ডরথির চিঠি পড়ে জানতে পারেন সন্ডার্সের যকৃতে ক্যানসারের কথা। সঙ্গে সঙ্গে মিরাকিউরল পাঠিয়ে দেন শঙ্কু। সন্ডার্স সুস্থ হয়ে উঠে শঙ্কুর বাড়িতে আসেন।
শঙ্কুর বাড়ি এসে সন্ডার্স মিরাকিউরল -এর সবিশেষ বৃত্তান্ত শোনেন। শঙ্কুর খ্যাতির কারণে এবং ওষুধের অ্যানালিসিসের জন্য সন্ডার্স তাকে লন্ডন নিয়ে যেতে চান। শঙ্কু প্রথমে যেতে রাজি না হলেও পরে রাজি হন। 25 অক্টোবর 1937 তিনি ইংল্যান্ড যাত্রা করেন।
লন্ডনে গিয়ে শঙ্কু সন্ডার্সের সহযোগিতায় মিরাকিউরল সংক্রান্ত বক্তৃতা দেন। পরিচিত হন প্রফেসার টি. শঙ্কু নামে। ডরথির সঙ্গে আলাপে শঙ্কু খুশি হন, মাঝে মাঝে ডরথির সঙ্গে বেড়িয়েও আসেন।
এরপর একদিন বৈঠকখানায় ঢুকতে গিয়ে বিদেশি যুবক নরবার্ট স্টাইনারের সঙ্গে শঙ্কুর পরিচয় হয়। নরবার্ট তাঁর বাবা ভারততাত্ত্বিক হাইনরিখ স্টাইনারের অসুস্থতার কথা জানান, সেইসঙ্গে হিটলারের শাসনের কথা বলেন। তিনি শঙ্কুকে জার্মানি নিয়ে যেতে চান বাবার চিকিৎসার জন্য। সন্ডার্স এতে অখুশি হন। পরে সন্ডার্স শঙ্কুকে একটি বন্দুক দেন এবং জার্মানি যাওয়ার কথা বলেন।
নরবার্টের সঙ্গে শঙ্কু প্লেনে জার্মানি যান। পৌঁছেই হাইনরিখ স্টাইনারকে মিরাকিউরল খাওয়ান। সন্ধ্যার বাইরে পোশাকের দোকানে হঠাৎ তিনি পরিচিত হন মিসেস ফিৎসনারের সঙ্গে। ত্রিশ বছরের কাশির ধাত আর মাথার যন্ত্রণা সারাতে শঙ্কু তাকেও দেন মিরাকিউরল। পরের দিন সকালে হাইনরিখ সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে সংস্কৃত শ্লোক আওড়াতে থাকেন। কিন্তু সমস্যা হল হিটলারের অনুচররা মাঝে মাঝে তাঁদের ওপর চড়াও হয়।
শঙ্কু থাকাকালীন হিটলারের অনুচর হঠাৎ নরবার্টের বাড়ি আসে এবং শঙ্কুকে অপহরণ করে নিয়ে যায় কারিন হলে। সেখানে দেখা হয় হের্ গোয়রিং -এর সঙ্গে। নানা বাগবিতণ্ডা হয়। শঙ্কুর কাছ থেকে সে মিরাকিউরল চায় ‘ডুৎসে’ অর্থাৎ গ্ল্যান্ডের গোলমাল থেকে মুক্তি পেতে। শঙ্কু শর্ত দেন হাইনরিখকে প্যারিসে যেতে যেন বাধা না দেওয়া হয়। গোয়রিং এতে রাজি হয় এবং শঙ্কু তাকে চারটে মিরাকিউরল দেন। পরে এরিখও নেয় আর ওষুধের ঘোরে ঘুমিয়ে পড়ে দু-জনেই।
শঙ্কু অনেকক্ষণ অপেক্ষা করে গোয়রিং -এর সাড়া না পেয়ে বেরিয়ে আসেন ঘর থেকে। বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা ডাইমলার -এর ড্রাইভারকে বন্দুক দেখিয়ে আধঘণ্টার মধ্যে সতেরো নম্বর ফ্রিডরিখস্ট্রাসে পৌঁছে যান। স্টাইনারকে প্যারিস যেতে নির্দেশ দেন এবং তিনি লন্ডন ফিরে আসেন। ফিরে সন্ডার্সকে ঘটনাটা জানান। তবে মনে একটা দুশ্চিন্তা ছিল হিটলারের অনুচর মিরাকিউরল খেয়ে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যাবে বলে। কিন্তু সন্ডার্স জানান শঙ্কুর ব্যাগে থাকা ওষুধগুলি মিরাকিউরল ছিল না, ছিল সেকোন্যালের বড়ি। সন্ডার্স নিজেই তা পাল্টে দিয়েছিল। এ কথা শুনে শঙ্কু খুশি হন এবং মনে মনে সন্ডার্সকে বাহবা জানান।
নামকরণ –
ভূমিকা –
সাহিত্যের নামকরণ একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নামহীন সৃষ্টি অনেকটা মস্তিষ্কহীন মানবদেহের মতো। তাই প্রত্যেক সাহিত্যিক নামকরণ বিষয়ে অত্যন্ত সচেতন থাকেন। যদিও নামকরণের জন্য নির্দিষ্ট কোনো রীতি প্রচলিত নেই তবে আলংকারিকেরা নামকরণের ত্রিবিধ সূত্রের কথা বলেছেন – চরিত্রকেন্দ্রিক বা নামকেন্দ্রিক, ঘটনাকেন্দ্রিক বা বিষয়কেন্দ্রিক এবং ব্যঞ্জনাধর্মী বা গূঢ়ার্থমূলক। সত্যজিৎ রায় -এর ‘স্বর্ণপর্ণী’ অবশ্যই বিষয়ধর্মী একটি নামকরণ। সাহিত্যের দিক থেকে তা কতটা সার্থক, তা আমরা বিষয়বস্তু আলোচনা করে বুঝব।
গল্পের মূলবিষয় –
‘স্বর্ণপর্ণী’ গল্পটি রহস্য-রোমাঞ্চ ও অ্যাডভেঞ্চারে পরিপূর্ণ। স্বর্ণপর্ণী-ই গল্পটির কেন্দ্রবিন্দু। পিতার মৃত্যুর পর শঙ্কু টিকড়ীবাবার নির্দেশমতো কসৌলি থেকে তিন ক্রোশ পার্বত্যপথে গিয়ে ঝরনার পাশ থেকে স্বর্ণপর্ণী নিয়ে এসে ওষুধ তৈরি করেন। তার নাম দেন ‘মিরাকিউরল’। এই ওষুধে সম্পূর্ণ সুস্থ হন উকিল জয়গোপাল মিত্র। শঙ্কুর বিদেশি বন্ধু, সন্ডার্সও সুস্থ হন এই ওষুধে। সুস্থ সন্ডার্স লন্ডন থেকে এসে শঙ্কুকে নিয়ে যান। লন্ডনে শঙ্কু পরিচিত হন টি. শঙ্কু নামে। একদিন ঘটনাক্রমে সন্ডার্স -এর বাড়ি আসে নরবার্ট স্টাইনার। পিতা হাইনরিখ স্টাইনারকে সুস্থ করতে শঙ্কুকে নিয়ে যায় নরবার্ট। সেখানে শঙ্কু গিয়ে হাইনরিখকে সম্পূর্ণ সুস্থ করেন এবং নাৎসিদের খপ্পরে পড়েন। নাৎসিরা শঙ্কুকে বার্লিন নিয়ে যান। সেখানে জোর করে মিরাকিউরল কেড়ে নিতে চায় হের্ গোয়রিং। একটি শর্তে শঙ্কু তাদের ওষুধ দেয়, যা আসলে ছিল ঘুমের ওষুধ। পরে আশ্চর্য বুদ্ধির সাহায্যে বন্দুক দেখিয়ে শঙ্কু তাদের হাত থেকে উদ্ধার পান।
সার্থক নামকরণ –
সুতরাং দেখা যাচ্ছে প্রথম থেকে শেষপর্যন্ত পুরো গল্প আবর্তিত হয়েছে স্বর্ণপর্ণীকে কেন্দ্র করে। স্বর্ণপর্ণীই এই গল্পের কেন্দ্রবিন্দু। তাই বিষয়ধর্মী নামকরণ ‘স্বর্ণপর্ণী’ শিল্পসার্থক ও সর্বাঙ্গসুন্দর হয়েছে।
এই আর্টিকেলে আমরা নবম শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের, ‘স্বর্ণপণী’ -এর বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করবো। এখানে কবির পরিচিতি, কবিতার উৎস, কবিতার পাঠপ্রসঙ্গ, কবিতার সারসংক্ষেপ, কবিতার নামকরণ এবং এর প্রধান বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এই আর্টিকেলটি আপনাদের ‘স্বর্ণপণী’ সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দিয়েছে এবং কবিতাটি ভালোভাবে বোঝার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। এছাড়া, নবম শ্রেণীর পরীক্ষায় এই অধ্যায় থেকে কবি পরিচিতি, কবিতার নামকরণ ও কবিতার সারসংক্ষেপ সম্পর্কিত প্রশ্ন আসতে পারে, তাই এই তথ্যগুলো জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।





মন্তব্য করুন