এখনই আমাদের Telegram Community গ্রুপে যোগ দিন। এখানে WBBSE বোর্ডের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির যেকোনো বিষয়ভিত্তিক সমস্যা শেয়ার করতে পারেন এবং একে অপরের সাহায্য করতে পারবেন। এছাড়া, কোনও সমস্যা হলে আমাদের শিক্ষকরা তা সমাধান করে দেবেন।

Telegram Logo Join Our Telegram Community

নবম শ্রেণী – ভূগোল – ভারতের সম্পদ – অধ্যায় সারসংক্ষেপ

আমরা আমাদের আর্টিকেলে নবম শ্রেণীর ভূগোলের সপ্তম অধ্যায় ‘ভারতের সম্পদ’ এর অধ্যায় সারসংক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলো নবম শ্রেণীর ভূগোল পরীক্ষার জন্য ও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

ভারতের সম্পদ - অধ্যায় সারসংক্ষেপ
ভারতের সম্পদ – অধ্যায় সারসংক্ষেপ

একঝলকে

  • সম্পদ সৃষ্টির উপাদান – প্রকৃতি, মানুষ, সংস্কৃতি।
  • লৌহ আকরিক উত্তোলনে ভারতে প্রথম রাজ্য – ওড়িশা।
  • ভারতের বৃহত্তম কয়লা খনি – ঝরিয়া (ঝাড়খন্ড)।
  • কয়লা উত্তোলনে বিশ্বে ভারতের স্থান – তৃতীয়।
  • ভারতের বৃহত্তম খনিজ তেল উত্তোলক অঞ্চল – মুম্বাই হাই (মহারাষ্ট্র)।
  • খনিজ তেল আমদানিতে বিশ্বে ভারতের স্থান – চতুর্থ।
  • ভারতের বৃহত্তম তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র – মুদ্রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র (গুজরাট)।
  • ভারতের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র – তেঘরি বাঁধ (উত্তরাখন্ড)।
  • ভারতের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র – তারাপুর (মহারাষ্ট্র)।
  • ভারত তথা এশিয়ার বৃহত্তম সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র – চারঙ্ক সোলার পার্ক (গুজরাট)।
  • ভারতের বৃহত্তম বায়ুশক্তি কেন্দ্র – ভেঙ্কুসাওয়াদা (মহারাষ্ট্র)।
  • পৃথিবীর বৃহত্তম ভূ-তাপ শক্তি – ক্যালিফোর্নিয়ার মায়াকামাস পর্বতের গাইজার (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)।
  • লৌহ আকরিক উত্তোলনে বিশ্বে ভারতের স্থান – চতুর্থ।
  • লৌহ আকরিক রপ্তানিতে বিশ্বে ভারতের স্থান – তৃতীয়।
  • কয়লা আমদানিতে বিশ্বে ভারতের স্থান – চতুর্থ।
  • কয়লা উত্তোলনে ভারতের প্রথম স্থানাধিকারী রাজ্য – ছত্তিশগড়।
  • ভারতের প্রাচীনতম তৈল খনি – ডিগবয় (অসম)।
  • ভারতের বৃহত্তম খনিজ তেল উত্তোলক সংস্থা – ONGC
  • পৃথিবীর বৃহত্তম তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র – তাইচুং (তাইওয়ান)।
  • পৃথিবীর বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র – থ্রি গর্জেস ড্যাম (চিন)।
  • পৃথিবীর প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র – ওবিনস্কে (রাশিয়া)।
  • পৃথিবীর বৃহত্তম সোলার ফারনেস কেন্দ্র – ওডেইলো (ফ্রান্স)।
  • পৃথিবীর বৃহত্তম অফসোর বায়ুশক্তি কেন্দ্র – লন্ডন অ্যারে (যুক্তরাজ্য)।

পাঠ্যাংশ সম্পর্কিত পরিভাষা (Glossary)

সম্পদ (Resource) – সেই বস্তু বা বিষয় যা মানুষের চাহিদা পূরণ করে।

নিরপেক্ষ সামগ্রী (Neutral Stuff) – সেই বস্তু যা মানুষের চাহিদা মেটায় না আবার ক্ষতিও করে না।

অপরিশোধিত খনিজ তেল (Crude Oil) – তৈল খনিতে উত্তোলিত পদার্থ যার মধ্যে বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্য যুক্ত থাকে। পরিশোধনের পর যার থেকে পেট্রোল, ডিজেল, কেরোসিন পাওয়া যায়।

কালো হিরে (Black Diamond) – কয়লাকে বলা হয়, এর বহুবিধ ব্যবহারের কারণে।

তরল সোনা (Liquid Gold) – খনিজ তেলকে বলা হয়, এর বহুবিধ ব্যবহারের জন্য।

সাদা কয়লা (White Coal) – জলবিদ্যুৎকে বলা হয়।

জীবাশ্ম জ্বালানি (Fossil Fuel) – কয়লা, খনিজ তেলকে বলা হয়, কারণ জীবাশ্ম থেকে এই জ্বালানি তৈরি হয়।

চিরাচরিত বা প্রচলিত শক্তি (Conventional Sources of Energy) – সেই সব বিদ্যুৎশক্তি যা আমরা বহুকাল ধরে ব্যবহার করে আসছি। যেমন – তাপশক্তি, জলবিদ্যুৎ শক্তি, পারমাণবিক শক্তি।

অচিরাচরিত বা অপ্রচলিত শক্তি (Non-Conventional Sources of Energy) – সেই সব বিদ্যুৎশক্তি যা আমরা বর্তমানে উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে উৎপাদন করে ব্যবহার করি। যেমন – সৌরশক্তি, বায়ুশক্তি, ভূতাপ শক্তি।


আমরা আমাদের আর্টিকেলে নবম শ্রেণীর ভূগোলের সপ্তম অধ্যায় ‘ভারতের সম্পদ’ এর অধ্যায় সারসংক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নগুলো নবম শ্রেণীর ভূগোল পরীক্ষার জন্য বা চাকরির পরীক্ষার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই প্রশ্নগুলি নবম শ্রেণীর পরীক্ষা বা চাকরির পরীক্ষায় প্রায় দেখা যায়। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হয়েছে। আপনাদের কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা হলে, আপনারা আমাদের সাথে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন, আমরা উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। তাছাড়া নিচে আমাদের এই পোস্টটি আপনার প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করুন, যাদের এটি প্রয়োজন হতে পারে। ধন্যবাদ।

Share via:

মন্তব্য করুন