ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কে স্থাপন করেন? বাংলা গদ্যসাহিত্যের বিকাশে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পণ্ডিতদের অবদান

Gopi

এই আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন “ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কে কবে কী উদ্দেশ্যে স্থাপন করেন? বাংলা গদ্যসাহিত্যের বিকাশে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পণ্ডিতদের অবদান লেখো। নিয়ে আলোচনা করব। এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক ইতিহাস পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই “ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কে কবে কী উদ্দেশ্যে স্থাপন করেন? বাংলা গদ্যসাহিত্যের বিকাশে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পণ্ডিতদের অবদান লেখো।“ প্রশ্নটি মাধ্যমিক ইতিহাসের দ্বিতীয় অধ্যায় “সংস্কার – বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা“ -এর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক পরীক্ষায় এবং চাকরির পরীক্ষায় প্রায়ই দেখা যায়।

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কে কবে কী উদ্দেশ্যে স্থাপন করেন? বাংলা গদ্যসাহিত্যের বিকাশে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পণ্ডিতদের অবদান লেখো।
Contents Show

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কে কবে কী উদ্দেশ্যে স্থাপন করেন?

বড়োলাট লর্ড ওয়েলেসলি 1800 খ্রিস্টাব্দের 24 নভেম্বর কলকাতায় ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ স্থাপন করেন। উদ্দেশ্য ছিল – ভারতে আগত তরুণ ব্রিটিশ সিভিলিয়ানদের ভারতীয় ভাষা, রীতি-নীতি ও প্রশাসনিক আদব-কায়দা সম্পর্কে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা। এই উদ্দেশ্যে স্থানীয় পণ্ডিতদের এই কলেজে অধ্যাপকরূপে নিযুক্ত করা হয়।

বাংলা গদ্যসাহিত্যের বিকাশে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পণ্ডিতদের অবদান লেখো।

কলেজ প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গে দেশের আধুনিক ভাষা প্রশিক্ষণের জন্য একাধিক পণ্ডিতকে বিভিন্ন বিষয়ের জন্য নিয়োগ করা হয়। বাংলা গদ্য সাহিত্য বিকাশে সেইসব পণ্ডিতরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

  • উইলিয়াম কেরী – ভারতবর্ষের মানুষকে যারা বিদেশি প্রগতি ও উন্নয়নের পথ দেখিয়েছিলেন উইলিয়াম কেরি তাদের মধ্যে অন্যতম। উইলিয়াম কেরি একজন বিচক্ষণ ভাষাবিদ ও পণ্ডিত ছিলেন। ইংরেজি ভাষায় বাংলা ব্যাকরণ রচনা ছাড়াও কেরির উল্লেখযোগ্য দুটি গদ্য রচনা হল কথোপকথন ও ইতিহাস মালা।
  • ইতিহাসমালা – কেরির ইতিহাসমালা গ্রন্থটি নামের দিক থেকে ইতিহাস হলেও তা আসলে লোককাহিনি ও বেতাল, কথাসরিৎসাগর, পঞ্চতন্ত্র ইত্যাদির সংকলন। ইতিহাসমালায় মানুষের ত্যাগ-তিতিক্ষার কথা যেমন আছে তেমনি আছে কাম, ক্রোধ, লোভ মানুষের নীচতা, বঞ্চনার প্রসঙ্গ। ইতিহাসমালায় প্রায় দেড়শত গল্প সংকলিত হয়েছে স্বচ্ছ ও প্রাঞ্জল গদ্য রচনায় লেখকের এর পারদর্শিতা এখানে পরিস্ফুটিত হয়েছে।
  • রামরাম বসু – ফোর্টলিয়াম কলেজ এর অন্যতম পণ্ডিত রামরাম বসু বাংলা গদ্যের উদ্ভব পর্বের বিশিষ্ট রচয়িতা হিসেবে স্মরণীয় হয়ে আছেন। তাঁর রচিত প্রধান দুটি গদ্য গ্রন্থ রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র ও লিপিমালা।
  • রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র – পণ্ডিত রামরাম বসুর ‘রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র’ প্রথম মুদ্রিত বাংলা গদ্যগ্রন্থ। আরবি-ফারসি শব্দ মেশানো এই গ্রন্থের সাধু গদ্যরীতি যথেষ্ট স্বচ্ছন্দ। সমগ্র গ্রন্থে প্রতাপাদিত্যের বীরত্বের সঙ্গে নীচতা, স্বার্থ বুদ্ধিতে পিতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র তারপরেই অনুতাপ ও পিতার কাছে ক্ষমা ভিক্ষা, লোভের বশে জামাতাকে বিনাশের চেষ্টা প্রভৃতি প্রতাপাদিত্য চরিত্র বর্ণনাই রামরাম বসুর উদ্দেশ্য ছিল।
  • লিপিমালা – লিপিমালায় আরবি- ফারসি বাহুল্য ত্যাগ করে রামরামের গদ্যের বাক্যগঠনরীতি আরও সহজ হয়েছে। লিপিমালা গ্রন্থটি পত্র রচনার ঢঙে রচিত হয়েছে। চিঠির আদলে রাজা পরীক্ষিতের কথা, দক্ষ যজ্ঞের কথা, নবদ্বীপে চৈতন্যের কথা, গঙ্গা অবতরণের কথা, প্রভৃতি কাহিনী বিবৃত্ত করেছেন।
  • মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার – ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের ব্রাহ্মণ পণ্ডিত মৃত্যুঞ্জয়ের সংস্কৃতে অসাধারণ পাণ্ডিত্যের জন্য একদা জন মার্শম্যান তাকে ডক্টর জনসনের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। তিনি শিক্ষার্থীদের জন্য মোট চারখানি গদ্যগ্রন্থ রচনা করেছিলেন।
  • বত্রিশ সিংহাসন – বত্রিশ সিংহাসন একটি অনুবাদমূলক রচনা, সংস্কৃত কাহিনির রূপান্তর। উইলিয়াম কেরির নির্দেশে মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার “সিংহাসনদ্বাত্রিংশিকা” অবলম্বনে এটি রচনা করেন। আদর্শ রাজা বিক্রমাদিত্যের চরিত কথা, ঔদার্য ও মহানুভবতার বর্ণনা এই বত্রিশ টি গল্পের উদ্দেশ্য।
  • হিতোপদেশ – এই অনুবাদগ্রন্থে পশু পাখির মুখে অবিকল মানুষের ভাষা বসিয়েছিলেন তিনি। কোথাও কৌতুক, কোথাও উপদেশ, কোথাও নিছক বর্ণনা গ্রন্থটিকে স্বতন্ত্র মর্যাদা দিয়েছে। তিনি মনে করেছিলেন সাধু বাংলা গদ্যের রীতির জন্য সংস্কৃতের আদর্শ অনুসরণ করা উচিত।
  • রাজাবলি – এটি ইতিহাস বিষয়ক মৌলিক রচনা। বাঙালির লেখা প্রথম ইতিহাসমূলক রচনা। হিন্দু-মুসলমান শাসক ও ইংরেজ আমলের ইতিহাস অবলম্বনে রচিত এই গ্রন্থটি।
  • প্রবোধ চন্দ্রিকা – প্রবোধ চন্দ্রিকা মৃত্যুঞ্জয়ের অন্যতম রচনা। গ্রন্থটি মূলত সংকলন গ্রন্থ। সংস্কৃত ব্যাকরণ, অলংকার, নীতিশাস্ত্র, ইতিহাস, পুরাণ প্রভৃতি থেকে মৃত্যুঞ্জয় নানা ধরনের উপাখ্যান ও রচনারীতি সংগ্রহ করেছেন। সেই সঙ্গে লৌকিক কাহিনীর সন্নিবেশে গ্রন্থটি রচিত। গ্রন্থটিতে কথ্যরীতি, সাধুরীতি, এবং সংস্কৃতানুসারী রীতি তিনটি রীতিই লক্ষ্য করা যায়। এঁরা ছাড়াও ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের লেখকদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন – গোলোকনাথ শর্মা: ‘হিতোপদেশ’ (1802); তারিণীচরণ মিত্র: ‘ঈশপের গল্প’ (1803); রাজীবলোচন মুখোপাধ্যায়: ‘মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র রায়স্য চরিত্রং’ (1805); চণ্ডীচরণ মুনসি: ‘তোতা ইতিহাস’ (1805); হরপ্রসাদ রায়: ‘পুরুষপরীক্ষা’ (1815); কাশীনাথ তর্কপঞ্চানন: ‘পদার্থ কৌমুদী’ (1821), ‘আত্মতত্ত্বকৌমুদী’ (1822)।
  • মূল্যায়ন – এ সমস্ত পণ্ডিত মুন্সী লেখকদের গ্রন্থগুলি যেমন একদিকে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের উন্নতিকার্যে সাহায্য করেছিল, তেমনি এই গ্রন্থগুলির সাহায্যে বিদেশী ছাত্ররা অল্প দিনের মধ্যেই বাংলা ভাষাকে ভালোভাবে রপ্ত করেছিলেন তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। কলেজের জন্য নির্বাচিত পুস্তক-পুস্তিকা গুলিতেই সর্বপ্রথম সহজ সাধু গদ্যের প্রাথমিক রূপটি ফুটে ওঠে। 

কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কে প্রতিষ্ঠা করেন?

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন বড়োলাট লর্ড ওয়েলেসলি।

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয়?

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয় 1800 খ্রিস্টাব্দের 24 নভেম্বর।

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য কী ছিল?

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য ছিল ভারতে আগত তরুণ ব্রিটিশ সিভিলিয়ানদের ভারতীয় ভাষা, রীতি-নীতি ও প্রশাসনিক আদব-কায়দা সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেওয়া।

উইলিয়াম কেরি কে ছিলেন এবং তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনাগুলো কী?

উইলিয়াম কেরি ছিলেন একজন বিচক্ষণ ভাষাবিদ ও পণ্ডিত। তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনাগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলা ব্যাকরণ, কথোপকথন ও ইতিহাসমালা।

রামরাম বসুর প্রধান গদ্যগ্রন্থগুলোর নাম কী?

রামরাম বসুর প্রধান গদ্যগ্রন্থগুলো হলো ‘রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র’ এবং ‘লিপিমালা’।

মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কারের উল্লেখযোগ্য রচনাগুলো কী?

মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কারের উল্লেখযোগ্য রচনাগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘বত্রিশ সিংহাসন’, ‘হিতোপদেশ’, ‘রাজাবলি’ এবং ‘প্রবোধ চন্দ্রিকা’।

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য লেখকদের নাম কী?

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য লেখকদের মধ্যে রয়েছেন গোলোকনাথ শর্মা, তারিণীচরণ মিত্র, রাজীবলোচন মুখোপাধ্যায়, চণ্ডীচরণ মুনসি, হরপ্রসাদ রায় এবং কাশীনাথ তর্কপঞ্চানন।

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পণ্ডিতদের রচনাগুলো বাংলা সাহিত্যে কী অবদান রেখেছে?

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পণ্ডিতদের রচনাগুলো বাংলা সাহিত্যে সহজ সাধু গদ্যের প্রাথমিক রূপ গঠনে সাহায্য করেছে এবং বাংলা গদ্যসাহিত্যের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের লেখকদের রচনাগুলো কীভাবে বিদেশী ছাত্রদের সাহায্য করেছিল?

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের লেখকদের রচনাগুলো বিদেশী ছাত্রদের বাংলা ভাষা শিখতে এবং ভারতীয় সংস্কৃতি ও রীতি-নীতি বুঝতে সাহায্য করেছিল। এই গ্রন্থগুলোর মাধ্যমে তারা অল্প সময়ের মধ্যে বাংলা ভাষা রপ্ত করতে পেরেছিলেন।


এই আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন “ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কে কবে কী উদ্দেশ্যে স্থাপন করেন? বাংলা গদ্যসাহিত্যের বিকাশে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পণ্ডিতদের অবদান লেখো।” নিয়ে আলোচনা করেছি। এই “ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কে কবে কী উদ্দেশ্যে স্থাপন করেন? বাংলা গদ্যসাহিত্যের বিকাশে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পণ্ডিতদের অবদান লেখো।” প্রশ্নটি মাধ্যমিক ইতিহাসের দ্বিতীয় অধ্যায় “সংস্কার – বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা” -এর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক পরীক্ষায় এবং চাকরির পরীক্ষায় প্রায়ই দেখা যায়। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হয়েছে। আপনাদের কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা থাকলে, আমাদের সাথে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন, আমরা উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। তাছাড়া, নিচে আমাদের এই পোস্টটি আপনার প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করুন, যাদের এটি প্রয়োজন হতে পারে। ধন্যবাদ।

Please Share This Article

Related Job Posts

জাতীয় শিক্ষা পরিষদ কেন প্রতিষ্ঠিত হয়? জাতীয় শিক্ষা পরিষদের কর্মসূচি কী ছিল?

জাতীয় শিক্ষা পরিষদ কেন প্রতিষ্ঠিত হয়? জাতীয় শিক্ষা পরিষদের কর্মসূচি কী ছিল?

মহেন্দ্রলাল সরকার কেন স্মরণীয়? বাংলায় বিজ্ঞানচর্চার বিকাশে মহেন্দ্রলাল সরকারের অবদান লেখো।

মহেন্দ্রলাল সরকার স্মরণীয় কেন? বাংলায় বিজ্ঞানচর্চার বিকাশে মহেন্দ্রলাল সরকারের অবদান

উনিশ শতকে বিজ্ঞান শিক্ষার বিকাশে 'কলকাতা বিজ্ঞান কলেজ' -এর ভূমিকা কী ছিল? উনিশ শতকে বিজ্ঞান শিক্ষার বিকাশে 'বসু বিজ্ঞান মন্দির' -এর ভূমিকা কী ছিল?

উনিশ শতকে বিজ্ঞান শিক্ষার বিকাশে ‘কলকাতা বিজ্ঞান কলেজ’ ও ‘বসু বিজ্ঞান মন্দির’ -এর ভূমিকা

About The Author

Gopi

Tags

মন্তব্য করুন

SolutionWbbse

"SolutionWbbse" শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অনলাইন অধ্যয়ন প্ল্যাটফর্ম। এখানে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি, মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য গাইডলাইন, এবং বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সাহায্য প্রদান করা হয়। আমাদের মূল লক্ষ্য হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে সকল বিষয়ের শিক্ষণীয় উপকরণ সহজেই সকল শিক্ষার্থীর কাছে পৌঁছে দেওয়া।

Editor Picks

জাতীয় শিক্ষা পরিষদ কেন প্রতিষ্ঠিত হয়? জাতীয় শিক্ষা পরিষদের কর্মসূচি কী ছিল?

মহেন্দ্রলাল সরকার স্মরণীয় কেন? বাংলায় বিজ্ঞানচর্চার বিকাশে মহেন্দ্রলাল সরকারের অবদান

উনিশ শতকে বিজ্ঞান শিক্ষার বিকাশে ‘কলকাতা বিজ্ঞান কলেজ’ ও ‘বসু বিজ্ঞান মন্দির’ -এর ভূমিকা

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন কেন? রবীন্দ্রনাথ কীভাবে ঔপনিবেশিক শিক্ষা ব্যবস্থা

বাংলার অধিকাংশ ছাপাখানা কলকাতায় গড়ে উঠেছিল কেন? বাংলার সাংস্কৃতিক জীবনে ছাপাখানার বিকাশের প্রভাব