এখনই আমাদের Telegram Community গ্রুপে যোগ দিন।। এখানে WBBSE বোর্ডের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির যেকোনো বিষয়ভিত্তিক সমস্যা শেয়ার করতে পারেন এবং একে অপরের সাহায্য করতে পারবেন। এছাড়া, কোনও সমস্যা হলে আমাদের শিক্ষকরা তা সমাধান করে দেবেন।

Telegram Logo Join Our Telegram Community

মরুভূমিতে বালুকাকণা কীভাবে সৃষ্টি হয়?

আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলে দেখবো যে মরুভূমিতে বালুকাকণা কীভাবে সৃষ্টি হয়? এই প্রশ্ন দশম শ্রেণীর পরীক্ষার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ, মরুভূমিতে বালুকাকণা কীভাবে সৃষ্টি হয়? প্রশ্নটি আপনি পরীক্ষার জন্য তৈরী করে গেলে আপনি লিখে আস্তে পারবেন।

মরুভূমিতে বালুকাকণা কীভাবে সৃষ্টি হয়?

মরুভূমিতে যেমন বৃষ্টি হয় না, তেমনি সেখানে বালির কণা সঞ্চিত হয়ে বালির সাগর তৈরি হয়। এই বালির কণা সৃষ্টির মূল কারণ হল প্রধানত উষ্ণতার পার্থক্য। দিনেরবেলা মরুভূমির উষ্ণতা প্রায় 45°-50° সে বা তার বেশি পর্যন্ত উঠে যায়। আবার, রাতে তাপমাত্রা প্রায় 8-10° সে-এর কাছাকাছি নেমে আসে। এতে শিলার খনিজের ওপর খুব চাপ পড়ে। শিলার আবহবিকার ঘটে ও শিলা চূর্ণবিচূর্ণ হয়। শেষে এগুলি বালির কণায় পরিণত হয়। গ্র্যানাইট, নিস্ প্রভৃতি শিলাখণ্ডগুলি ভেঙে বালির কণার সৃষ্টি করে। এইসব কণার মধ্যে কোয়ার্টজ কণা থাকে। যা শিলাকে ক্ষয় করতে সাহায্য করে।

আরও পড়ুন – উপকূল অঞ্চলে বায়ুর কাজ বেশি কার্যকরী কেন?

এই আর্টিকেলে, আমরা মরুভূমিতে বালুকণা কীভাবে তৈরি হয় তা নিয়ে আলোচনা করেছি। আমরা শিখেছি যে বালুকণা মূলত শিলা, খনিজ এবং জীবাশ্মের ক্ষয়প্রাপ্ত অংশ দ্বারা তৈরি। বায়ু, জল এবং বরফের মতো প্রাকৃতিক শক্তি এই পদার্থগুলিকে ছোট ছোট কণায় ভেঙে ফেলে। মরুভূমিতে, শুষ্ক আবহাওয়া এবং তীব্র সূর্যের আলো শিলার দ্রুত ক্ষয়ের কারণ হয়। বায়ু বালি কণাগুলিকে এদিক সেদিক উড়িয়ে নিয়ে যায়, যার ফলে বালিয়াড়ি তৈরি হয়। মরুভূমিতে বালুকণা তৈরির প্রক্রিয়াটি বেশ জটিল এবং এর জন্য অনেকগুলি বিভিন্ন কারণ দায়ী। এই আর্টিকেলে, আমরা মরুভূমিতে বালুকাকণা কীভাবে সৃষ্টি হয়? প্রক্রিয়াটির একটি মৌলিক ওভারভিউ প্রদান করেছি।

Share via:

মন্তব্য করুন