এই আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন “শিক্ষা বিস্তারে শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশনের ভূমিকা উল্লেখ করো। শিক্ষা ক্ষেত্রে শ্রীরামপুর ত্রয়ীর অবদান লেখো।” নিয়ে আলোচনা করব। এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক ইতিহাস পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই “শিক্ষা বিস্তারে শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশনের ভূমিকা উল্লেখ করো। শিক্ষা ক্ষেত্রে শ্রীরামপুর ত্রয়ীর অবদান লেখো।“ প্রশ্নটি মাধ্যমিক ইতিহাসের দ্বিতীয় অধ্যায় “সংস্কার – বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা“ -এর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক পরীক্ষায় এবং চাকরির পরীক্ষায় প্রায়ই দেখা যায়।

শিক্ষা বিস্তারে শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশনের ভূমিকা উল্লেখ করো।
ভারতে পাশ্চাত্যশিক্ষার বিস্তারে প্রথম সদর্থক ভূমিকা নিয়েছিলেন শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশনের তিন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য-উইলিয়াম কেরি, জোশুয়া মার্শম্যান ও উইলিয়াম ওয়ার্ড। এঁরা একত্রে ‘শ্রীরামপুর ত্রয়ী’ হিসেবে পরিচিত হন। তাঁদের উদ্যোগে 1800 খিস্টাব্দে শ্রীরামপুরে ছাপাখানা এবং 1818 খ্রিস্টাব্দে কলেজ (শ্রীরামপুর কলেজ) প্রতিষ্ঠিত হয়। সংবাদপত্রের প্রকাশনাতেও তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেন। তাদের প্রতিষ্ঠিত শতাধিক বিদ্যালয়ে সহস্রাধিক ভারতীয় শিক্ষার্থী ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পায়।
শিক্ষা ক্ষেত্রে শ্রীরামপুর ত্রয়ীর অবদান লেখো।
শিক্ষা ক্ষেত্রে শ্রীরামপুর ত্রয়ীর অবদান –
মুঘল সাম্রাজ্যের পতন শুরু হয় অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথম থেকেই। ফলে রাষ্ট্রীয় ভাঙ্গন শুরু হয়। রাষ্ট্রীয় ভাঙ্গনের ফলে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও ভাঙ্গন দেখা দেয়। দেশব্যাপী অরাজকতা দেখা দেয়। এই অরাজকতার সুযোগ নিয়ে ইউরোপীয় বণিকরা গণ এদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়িয়ে তোলে। শিক্ষা ব্যবস্থাও তার পৃষ্ঠপোষকতা হারায়।
ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে বণিকরা ভারতে এসেছিলেন ব্যবসা-বাণিজ্য করার উদ্দেশ্যে। ফলে ব্যবসা ক্ষেত্রে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বেড়ে যায়। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি অন্যান্য কোম্পানিদের হটিয়ে নিজেরাই একচেটিয় বাণিজ্যিক অধিকার লাভ করে। অন্যান্য বণিকদের মত খ্রিস্টান মিশনারীরা এদেশে এসেছিলেন তাদের ধর্ম প্রচারের জন্য। মিশনারিদের প্রচেষ্টায় ভারতে শুরু হয় প্রথম পাশ্চাত্য শিক্ষার বিস্তার। তাই ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষা প্রবর্তনে খ্রিস্টান মিশনারীদের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।
শ্রীরামপুর এয়ী –
1800 খ্রিস্টাব্দে শ্রীরামপুরে উইলিয়াম কেরি, উইলিয়াম ওয়ার্ড ও মার্শম্যান এই তিনজন মিশনারি একত্রে মিলিত হয়ে শিক্ষা ও ধর্ম প্রচারে নিযুক্ত হয়েছিলেন। এই তিনজনকে একত্রে ‘শ্রীরামপুর ত্রয়ী’ নামে অভিহিত করা হয়। কেরি ছিলেন ধর্ম প্রচারক, ওয়ার্ড ছিলেন দক্ষ মুদ্রণ শিল্পী এবং মার্শম্যান ছিলেন একজন স্কুল শিক্ষক।
এই তিন জনের চেষ্টায় খুব অল্প সময়ের মধ্যে শ্রীরামপুর মিশন নানা দিক থেকে উন্নতি লাভকরে। এই মিশন বাংলা শিক্ষা ও সংস্কৃতি জগতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা গ্রহণ করে।
শ্রীরামপুর মিশনের শিক্ষা সংক্রান্ত কার্যাবলী –
শ্রীরামপুর মিশন যদিও খ্রীষ্টান মিশনারিদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। তাদের উদ্দেশ্য ছিল ধর্ম প্রচার করা। কিন্তু অন্যান্য মিশনের কার্যাবলীর সঙ্গে এই মিশনের কার্যাবলী যথেষ্ট পার্থক্য ছিল। ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে শ্রীরামপুর মিশন স্থাপন হলেও, এদেশীয় ভাষায় বাইবেল প্রচার করার জন্য তাঁরা বাংলা গদ্যের অনুশীলনে ব্রতী হন। কিন্তু তাদের কাজ ধর্ম প্রচারের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। তাদের কাজের দ্বারা বাঙালির জীবনে নতুন চেতনার সঞ্চার হয়েছিল।
জনশিক্ষা প্রসারে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা –
শিক্ষা বিস্তারের কাজে শ্রীরামপুর ত্রয়ীর ভূমিকা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। কেরি এবং তার সহযোগীরা জনশিক্ষা প্রচারের জন্য দেশের বিভিন্ন স্থানে বিদ্যালয় স্থাপন করেন। 1800 সালে শ্রীরামপুরে ইউরোপীয় ছেলেমেয়েদের জন্য দুটি আবাসিক বিদ্যালয় এবং স্থানীয় ছেলেমেয়েদের জন্য একটি অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়। এছাড়াও 1804 সালে কাটোয়া, দিনাজপুরে একটি করে এবং যশোরের চারটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।
1817 সালের মধ্যে মিশনারিরা, হাওড়া, হুগলি, বর্ধমান, 24 পরগনা, ঢাকা, যশোর, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, দিনাজপুর, আজমির প্রভৃতি স্থানে বিদ্যালয় স্থাপন করেন। মিশনের কাজে সন্তুষ্ট হয়ে তৎকালীন বড়লাট হেসটিং রাজস্থানে একটি হিন্দি বিদ্যালয় স্থাপনের জন্য বার্ষিক 6000 টাকা অনুদান মঞ্জুর করেন।
পাঠক্রম –
শ্রীরামপুর মিশন পরিচালিত বিদ্যালয় গুলিতে যে পাঠক্রম অনুসরণ করা হত তাতে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের জ্ঞানের সংমিশ্রণ ঘটানো হয়। এই পাঠক্রমের মধ্যে ছিল দেশীয় ভাষা ও ব্যাকরণ, প্রাথমিক গণন ও গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা, ভূগোল, প্রাকৃতিক বিজ্ঞান, ইতিহাস, নীতি শিক্ষা প্রভৃতি।
শিক্ষার মাধ্যম হবে মাতৃভাষা। এ প্রসঙ্গে মার্শম্যান বলেছিলেন “শিক্ষার্থীদের নিজের ভাষায় জ্ঞানের মাধ্যমে উন্নত করাই হবে শিক্ষার লক্ষ্য”।
শিক্ষক শিক্ষণ –
শ্রীরামপুর মিশন উপযুক্ত শিক্ষকের অভাব মেটানোর জন্য তাদের নিজেদের তত্ত্বাবধানে 1818 সালে একটি নর্মাল স্কুল স্থাপন করেন। যেখানে শিক্ষকতা করতে আসা প্রত্যেক শিক্ষককে এই নর্মাল স্কুলে প্রশিক্ষণ নিতে হত। যাতে পরবর্তীকালে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের সঠিকভাবে শিক্ষাদান করতে পারে।
ইংরেজি শিক্ষার প্রসার –
ইংরেজি শিক্ষা প্রসারের উদ্দেশ্যে শ্রীরামপুর মিশন 1810 খ্রিস্টাব্দে Calcutta Benevolent Institution স্থাপন করেন এবং তাদের চেষ্টায় শিরামপুরে একটি ইংরেজি স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়। ইংরেজি শিক্ষা বিস্তারের জন্য 1818 খ্রিস্টাব্দে শ্রীরামপুর কলেজ স্থাপন করেন। এটি ছিল ভারতবর্ষের সর্বপ্রথম ইংরেজি মিশনারী কলেজ।
নারী শিক্ষা –
নারী শিক্ষা বিস্তারের জন্য কেরি 1819 খ্রিস্টাব্দে শ্রীরামপুরে একটি বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করেন। এছাড়াও তিনি অনাথ নারীদের জন্য অনাথ আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। শ্রীরামপুর মিশনের উদ্যোগে নারী শিক্ষার উদ্দেশ্যে ফিমেল জুভেলাইন সোসাইটি ও লেডিস অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠিত হয়। সে সময় শহরের বাইরে ও অনুন্নত অঞ্চলে নারী শিক্ষার প্রসারের জন্য 31টি বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর
শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশন কী?
শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশন ছিল একটি খ্রিস্টান মিশনারি সংগঠন, যা 1800 খ্রিস্টাব্দে উইলিয়াম কেরি, জোশুয়া মার্শম্যান এবং উইলিয়াম ওয়ার্ড প্রতিষ্ঠা করেন। তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল ধর্ম প্রচার, তবে তারা শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং সামাজিক উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
শ্রীরামপুর ত্রয়ী কারা?
শ্রীরামপুর ত্রয়ী হলেন উইলিয়াম কেরি, জোশুয়া মার্শম্যান এবং উইলিয়াম ওয়ার্ড। তারা একত্রে শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশন প্রতিষ্ঠা করেন এবং শিক্ষা, সংস্কৃতি ও ধর্ম প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন।
শ্রীরামপুর মিশনের শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রধান অবদান কী?
শ্রীরামপুর মিশনের শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রধান অবদানগুলোর মধ্যে রয়েছে –
1. বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা – দেশের বিভিন্ন স্থানে শতাধিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা।
2. শ্রীরামপুর কলেজ – 1818 সালে প্রতিষ্ঠিত ভারতের প্রথম ইংরেজি মিশনারী কলেজ।
3. নারী শিক্ষা – বালিকা বিদ্যালয় ও নারী শিক্ষার প্রসারে উদ্যোগ।
4. মাতৃভাষায় শিক্ষা – বাংলা ভাষায় শিক্ষা প্রদানের উপর জোর দেওয়া।
5. ইংরেজি শিক্ষা – ইংরেজি শিক্ষার প্রসারে কলকাতা বেনেভোলেন্ট ইনস্টিটিউশন প্রতিষ্ঠা।
শ্রীরামপুর মিশন কীভাবে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিকে প্রভাবিত করেছিল?
শ্রীরামপুর মিশন বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিকে প্রভাবিত করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নেয় –
1. বাংলা গদ্যের উন্নয়ন – বাইবেল অনুবাদের মাধ্যমে বাংলা গদ্যের উন্নয়ন।
2. ছাপাখানা প্রতিষ্ঠা – 1800 সালে শ্রীরামপুরে ছাপাখানা প্রতিষ্ঠা করে বই ও পত্রিকা প্রকাশ।
3. সংবাদপত্র প্রকাশ – বাংলা সংবাদপত্র প্রকাশের মাধ্যমে জনসচেতনতা বৃদ্ধি।
শ্রীরামপুর মিশন কীভাবে নারী শিক্ষাকে প্রসারিত করেছিল?
শ্রীরামপুর মিশন নারী শিক্ষার প্রসারে নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নেয় –
1. বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা – 1819 সালে শ্রীরামপুরে বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা।
2. অনাথ আশ্রম – অনাথ নারীদের জন্য আশ্রম প্রতিষ্ঠা।
3. ফিমেল জুভেলাইন সোসাইটি – নারী শিক্ষার প্রসারে সংগঠন প্রতিষ্ঠা।
4. 31টি বালিকা বিদ্যালয় – শহরের বাইরে ও অনুন্নত অঞ্চলে বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন।
শ্রীরামপুর মিশনের পাঠক্রমে কী কী বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল?
শ্রীরামপুর মিশনের পাঠক্রমে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত ছিল – দেশীয় ভাষা ও ব্যাকরণ, প্রাথমিক গণিত ও গণনা, জ্যোতির্বিদ্যা, ভূগোল, প্রাকৃতিক বিজ্ঞান, ইতিহাস, নীতি শিক্ষা।
শ্রীরামপুর মিশন কীভাবে শিক্ষক প্রশিক্ষণে ভূমিকা রাখে?
শ্রীরামপুর মিশন 1818 সালে একটি নর্মাল স্কুল প্রতিষ্ঠা করে, যেখানে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হত। এই স্কুলের মাধ্যমে শিক্ষকরা সঠিকভাবে শিক্ষাদানের কৌশল শিখতেন, যা পরবর্তীতে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদানে সাহায্য করত।
শ্রীরামপুর মিশনের প্রতিষ্ঠাতাদের ভূমিকা কী ছিল?
শ্রীরামপুর মিশনের প্রতিষ্ঠাতাদের ভূমিকা নিম্নরূপ –
1. উইলিয়াম কেরি – ধর্ম প্রচারক ও বাংলা ভাষায় বাইবেল অনুবাদক।
2. উইলিয়াম ওয়ার্ড – দক্ষ মুদ্রণ শিল্পী ও ছাপাখানা পরিচালক।
3. জোশুয়া মার্শম্যান – স্কুল শিক্ষক ও শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী।
শ্রীরামপুর মিশনের ইংরেজি শিক্ষার প্রসারে ভূমিকা কী?
শ্রীরামপুর মিশন ইংরেজি শিক্ষার প্রসারে নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নেয় –
1. কলকাতা বেনেভোলেন্ট ইনস্টিটিউশন প্রতিষ্ঠা – 1810 সালে ইংরেজি শিক্ষার প্রসারে প্রতিষ্ঠান স্থাপন।
2. শ্রীরামপুর কলেজ প্রতিষ্ঠা – 1818 সালে ভারতের প্রথম ইংরেজি মিশনারী কলেজ প্রতিষ্ঠা।
শ্রীরামপুর মিশনের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রভাব কী ছিল?
শ্রীরামপুর মিশনের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রভাব নিম্নরূপ –
1. শিক্ষার প্রসার – শিক্ষার মাধ্যমে সামাজিক উন্নয়ন।
2. নারী শিক্ষা – নারীদের শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি।
3. বাংলা ভাষার উন্নয়ন – বাংলা গদ্য ও সাহিত্যের উন্নয়নে অবদান।
4. সংবাদপত্র প্রকাশ – জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও সংস্কৃতি প্রসারে ভূমিকা।
এই আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন “শিক্ষা বিস্তারে শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশনের ভূমিকা উল্লেখ করো। শিক্ষা ক্ষেত্রে শ্রীরামপুর ত্রয়ীর অবদান লেখো।” নিয়ে আলোচনা করেছি। এই “শিক্ষা বিস্তারে শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশনের ভূমিকা উল্লেখ করো। শিক্ষা ক্ষেত্রে শ্রীরামপুর ত্রয়ীর অবদান লেখো।” প্রশ্নটি মাধ্যমিক ইতিহাসের দ্বিতীয় অধ্যায় “সংস্কার – বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা” -এর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক পরীক্ষায় এবং চাকরির পরীক্ষায় প্রায়ই দেখা যায়। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হয়েছে। আপনাদের কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা থাকলে, আমাদের সাথে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন, আমরা উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। তাছাড়া, নিচে আমাদের এই পোস্টটি আপনার প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করুন, যাদের এটি প্রয়োজন হতে পারে। ধন্যবাদ।