সোনার মেডেল-ফেডেল কিছু নয় রে, ওগুলো এক একটি চাকতি মাত্র। – কে, কাকে এ কথা বলেছেন? এই উক্তির মধ্য দিয়ে বক্তা কী বোঝাতে চেয়েছেন?

“সোনার মেডেল-ফেডেল কিছু নয় রে, ওগুলো এক একটি চাকতি মাত্র।” এই উক্তিটি দশম বাংলা সহায়ক পাঠ কোনি উপন্যাস থেকে নেওয়া হয়েছে। “সোনার মেডেল-ফেডেল কিছু নয় রে, ওগুলো এক একটি চাকতি মাত্র।” – কে, কাকে এ কথা বলেছেন? এই উক্তির মধ্য দিয়ে বক্তা কী বোঝাতে চেয়েছেন? এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য অত্যান্ত গুরুত্তপূর্ণ। কোনি উপন্যাসের এই রচনাধর্মী প্রশ্নটি তৈরী করে গেলে মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষায় একটি ৫ নম্বরের পাওয়া যেতে পারে।

এই অনুচ্ছেদে, আমরা দেখতে পাই যে ক্ষিতীশ সিংহ কোনিকে সাঁতার কাটতে শিখিয়েছেন। তিনি কঠোর পরিশ্রমী এবং কোনিকে তার পূর্ণ সম্ভাবনায় পৌঁছাতে চান। তিনি কোনিকে বলেছেন যে মেডেল গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং গুরুত্বপূর্ণ হল নিজেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া। মেডেলের মধ্যে একজন খেলোয়াড়ের পরিশ্রম, নিষ্ঠা এবং আন্তরিকতা লুকিয়ে থাকে। তাই মেডেলের পিছনে ছুটে যাওয়ার পরিবর্তে, কোনিকে তার নিজের প্রতিভা বিকশিত করার চেষ্টা করা উচিত।

এই উক্তিগুলি আমাদের কীছু গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা দেয়। প্রথমত, সাফল্যের জন্য কঠোর পরিশ্রম এবং নিষ্ঠা অপরিহার্য। দ্বিতীয়ত, আমাদের লক্ষ্য সর্বদা আমাদের সেরাটা দেওয়া উচিত, পুরষ্কার জেতা নয়। তৃতীয়ত, পুরষ্কারগুলি আমাদের প্রচেষ্টার প্রতিফলন, কিন্তু সেগুলোই আমাদের প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়।

ক্ষিতীশ সিংহের উক্তিগুলি কোনির জন্য অনুপ্রেরণাদায়ক ছিল এবং তাকে একজন সফল সাঁতারু হতে সাহায্য করেছিল। তারা আমাদের সকলের জন্য অনুপ্রেরণা হতে পারে, আমাদের নিজস্ব লক্ষ্য অর্জনে কঠোর পরিশ্রম করতে এবং কখনোই হাল না ছেড়ে।

সোনার মেডেল-ফেডেল কিছু নয় রে, ওগুলো এক একটি চাকতি মাত্র। - কে, কাকে এ কথা বলেছেন? এই উক্তির মধ্য দিয়ে বক্তা কী বোঝাতে চেয়েছেন?

“সোনার মেডেল-ফেডেল কিছু নয় রে, ওগুলো এক একটি চাকতি মাত্র।” – কে, কাকে এ কথা বলেছেন? এই উক্তির মধ্য দিয়ে বক্তা কী বোঝাতে চেয়েছেন?

বক্তা এবং উদ্দিষ্ট জন – মতি নন্দীর কোনি উপন্যাসের অন্যতম প্রধান চরিত্র ক্ষিতীশ সিংহ এ কথা বলেছেন কোনিকে।

বক্তার বক্তব্য বিষয় –

  • অনুপ্রেরণাদান – ক্ষিতীশের তত্ত্বাবধানে কমলদিঘিতে কোনি সাঁতার শেখে। গলায় ঝোলানো স্টপওয়াচ মুঠোয় ধরে ক্ষিতীশ আপন মনে বকে যান। কোনিকে তিনি কিছুতেই জল থেকে উঠতে দেবেন না। কষ্ট, যন্ত্রণা, খিদে-সব কিছুকে পিছনে ফেলে এগিয়ে যেতে বলেন তাকে। তাঁর মুখে একটাই কথা – ফাইট কোনি ফাইট। কোনিকে যন্ত্রণার মার খেয়ে ইস্পাত হয়ে উঠতে হবে। ক্ষিতীশের মতে, সোনার মেডেল তুচ্ছ, ওগুলো এক একটা চাকতিমাত্র। আসলে ওগুলোর মধ্যে লুকিয়ে আছে একজন খেলোয়াড়ের শ্রম, নিষ্ঠা, অধ্যাবসায় আর আন্তরিকতা।
  • প্রতিভার বহিঃপ্রকাশ – লক্ষ্য মেডেল নয়, লক্ষ্য হওয়া উচিত শক্তিকে উজাড় করে দিয়ে নিজেকে সবার ওপরে তুলে ধরা। মেডেলের মধ্যে মানুষ থাকে না, থাকে মানুষের নিরলস অনুশীলন আর পরিশ্রমের ধারাবাহিক ইতিহাস। তাই মেডেলের কাছে এগিয়ে জন্য নয়, মেডেল যাতে ব্যক্তির কাছে এগিয়ে আসে সেই চেষ্টাই করতে হবে। কোনির ভিতরে লুকিয়ে থাকা প্রতিভা বাইরে বের করে আনার জন্যই ক্ষিতীশ সিংহ এমন উক্তি করেছেন।

আরও পড়ুন, হঠাৎ তার চোখে ভেসে উঠল ‘৭০’ সংখ্যাটা – কোন্ ঘটনায় এমন হয়েছিল? কোনির কাছে এই সংখ্যাটার তাৎপর্য কী ছিল?

এই অনুচ্ছেদে, আমরা দেখতে পাই যে ক্ষিতীশ সিংহ কোনিকে একজন সফল সাঁতারু হতে তৈরি করতে চান। তিনি তাকে কঠোর পরিশ্রম করতে এবং কখনোই হাল না ছেড়ে দিতে শেখান। ক্ষিতীশের মতে, মেডেল গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং গুরুত্বপূর্ণ হল নিজেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া। মেডেলের মধ্যে একজন খেলোয়াড়ের পরিশ্রম, নিষ্ঠা এবং আন্তরিকতা লুকিয়ে থাকে। তাই মেডেলের পিছনে ছুটে যাওয়ার পরিবর্তে, কোনিকে তার নিজের প্রতিভা বিকশিত করার চেষ্টা করা উচিত।

এই অনুচ্ছেদটি আমাদের কীছু গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা দেয়। প্রথমত, সাফল্যের জন্য কঠোর পরিশ্রম এবং নিষ্ঠা অপরিহার্য। দ্বিতীয়ত, আমাদের লক্ষ্য সর্বদা আমাদের সেরাটা দেওয়া উচিত, পুরষ্কার জেতা নয়। তৃতীয়ত, পুরষ্কারগুলি আমাদের প্রচেষ্টার প্রতিফলন, কিন্তু সেগুলোই আমাদের প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়।

ক্ষিতীশ সিংহের উক্তিগুলি কোনির জন্য অনুপ্রেরণাদায়ক ছিল এবং তাকে একজন সফল সাঁতারু হতে সাহায্য করেছিল। তারা আমাদের সকলের জন্য অনুপ্রেরণা হতে পারে, আমাদের নিজস্ব লক্ষ্য অর্জনে কঠোর পরিশ্রম করতে এবং কখনোই হাল না ছেড়ে।

Share via:

মন্তব্য করুন