এখনই আমাদের Telegram Community গ্রুপে যোগ দিন।। এখানে WBBSE বোর্ডের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির যেকোনো বিষয়ভিত্তিক সমস্যা শেয়ার করতে পারেন এবং একে অপরের সাহায্য করতে পারবেন। এছাড়া, কোনও সমস্যা হলে আমাদের শিক্ষকরা তা সমাধান করে দেবেন।

Telegram Logo Join Our Telegram Community

দশম শ্রেণি – বাংলা – সিন্ধুতীরে – অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর


আজকের আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলার ষষ্ঠ পাঠের প্রথম বিভাগ ‘সিন্ধুতীরে’ – এর উপর কিছু অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলো মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ মাধ্যমিক পরীক্ষায় এ ধরনের প্রশ্ন প্রায়ই দেখা যায়। আশা করি, এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হবে।

Table of Contents

সিন্ধুতীরে – অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর
সিন্ধুতীরে – অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর

সিন্ধুতীরে কাব্যাংশটি কার রচনা?

সিন্ধুতীরে কাব্যাংশটি সপ্তদশ শতাব্দীর কবি সৈয়দ আলাওলের রচনা।

কবি সৈয়দ আলাওল কোন্ রাজসভার পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করেন?

কবি সৈয়দ আলাওল আরাকান রাজসভার পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করেছিলেন।

সিন্ধুতীরে কাব্যাংশটি কোন্ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত?

কবি সৈয়দ আলাওল রচিত সিন্ধুতীরে কাব্যাংশটি পদ্মাবতী কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত।

সিন্ধুতীরে কাব্যাংশটি পদ্মাবতী কাব্যের কোন্ খণ্ডের অংশ?

সিন্ধুতীরে কাব্যাংশটি পদ্মাবতী কাব্যের পদ্মা-সমুদ্রখণ্ড – এর অংশ।

পদ্মাবতী কাব্যগ্রন্থটি কোন্ সময়ে রচিত?

কবি সৈয়দ আলাওলের লেখা পদ্মাবতী কাব্যগ্রন্থটি 1645 থেকে 1652 খ্রিস্টাব্দের মধ্যে রচিত।

পদ্মাবতী কাব্যগ্রন্থটি কোন্ কাব্যগ্রন্থের অনুসরণে রচিত?

পদ্মাবতী কাব্যগ্রন্থটি হিন্দি কবি মালিক মুহম্মদ জায়সী রচিত পদুমাবৎ কাব্যগ্রন্থের অনুসরণে রচিত।

জায়সীর পদুমাবৎ কাব্য রচনাকালে দিল্লির সুলতান কে ছিলেন?

জায়স নগরে বসবাসকারী সিদ্দিকি বংশোদ্ভূত কবি মালিক মুহম্মদ জায়সীর পদুমাবৎ কাব্য রচনাকালে দিল্লির সুলতান ছিলেন শেরশাহ।

পদুমাবৎ কাব্যটি কোন্ সময়ের রচনা?

মালিক মুহম্মদ জায়সী রচিত পদুমাবৎ কাব্যটি 947 হিজরি বা 1540 খ্রিস্টাব্দে রচিত।

পদ্মাবতী কাব্যে চিতোর দুর্গের অধিপতি কে ছিলেন?

পদ্মাবতী কাব্যে চিতোর দুর্গের অধিপতি ছিলেন রাজা রত্নসেন।

রাজা রত্নসেন কার মুখে পদ্মাবতীর রূপের কথা শুনেছিলেন?

চিতোরের রাজা রত্নসেন এক শুকপাখির মুখে পদ্মাবতীর রূপের কথা শুনেছিলেন।

রাজা রত্নসেন কীভাবে পদ্মাবতীর কাছে পৌঁছোন?

শুকপাখির মুখে পদ্মাবতীর রূপের প্রশংসা শুনে চিতোররাজ রত্নসেন ষোলোশো রাজকুমারকে সঙ্গে নিয়ে যোগীবেশে সিংহল-রাজকন্যা পদ্মাবতীর কাছে পৌঁছেছিলেন।

সিংহলে যাত্রাকালে কে রত্নসেনকে সাহায্য করেছিলেন?

ষোলোশো (1600) রাজকুমার-সহ চিতোররাজ রত্নসেন সিন্ধুতীরে পৌঁছালে, রাজা গজপতি তাঁকে সিংহলে যাবার জন্য নৌকা দিয়ে সাহায্য করেছিলেন।

চিতোররাজ রত্নসেনের প্রথমা স্ত্রীর নাম কী?

চিতোররাজ রত্নসেনের প্রথমা স্ত্রীর নাম ছিল নাগমতী।

আরাকান রাজ্যটি কোথায় অবস্থিত?

আরাকান রাজ্যটি বর্তমান মায়ানমারের (সাবেক ব্রহ্মদেশ) উত্তর-পশ্চিমে এবং বাংলাদেশের পূর্বে চট্টগ্রাম সীমান্তের কাছে অবস্থিত একটি সমুদ্রতীরবর্তী অঞ্চল।

আরাকান রাজ্যের প্রাচীন নাম কী?

আরাকান রাজ্যের প্রাচীন নাম ছিল রক্ষতুঙ্গ বা রোসাঙ। আইন-ই-আকবরী গ্রন্থে একে ‘আখরও’ বলা হয়েছে। বাহারিস্তান-ই-গায়িবী গ্রন্থে মীর্জা নাথান একে ‘আরখণ্ড’ নামে উল্লেখ করেছেন, যা থেকে আরাকান নামটি এসেছে।

আরাকানের অধিবাসী মগেরা কোন্ ধর্মাবলম্বী ছিলেন?

আরাকানের অধিবাসী মগেরা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী ছিলেন।

আলাওল কোন্ কোন্ রাজার রাজত্বকালে আরাকানে ছিলেন?

কবি সৈয়দ আলাওল থদো-মিনতারের পুত্র চন্দ্রসুধর্মার রাজত্বকালে আরাকানে অবস্থান করতেন।

আরাকানে কার রাজত্বকালে আলাওল তাঁর পদ্মাবতী কাব্যটি রচনা করেন?

আলাওল থদো-মিনতারের রাজত্বকালে তাঁর বিখ্যাত পদ্মাবতী কাব্যটি রচনা করেন।

আলাওলের পদ্মাবতী কাব্যের মূল কাহিনি কয়টি?

আলাওলের পদ্মাবতী কাব্যের মূল কাহিনি দুটি — একটি রত্নসেন ও পদ্মাবতীর মিলনের কাহিনি এবং অন্যটি রত্নসেন, আলাউদ্দিন ও পদ্মাবতীর ত্রিভুজ প্রেমের কাহিনি।

পদ্মাবতী কাব্যে সিংহল-রাজকন্যা পদ্মাবতীর প্রিয় শুকপাখিটির নাম কী ছিল?

পদ্মাবতী কাব্যে সিংহল-রাজকন্যা পদ্মাবতীর প্রিয় শুকপাখিটির নাম ছিল হীরামন।

পদ্মাবতীর পিতার নাম কী?

পদ্মাবতী কাব্যে পদ্মাবতীর পিতার নাম ছিল গন্ধর্বসেন।

পদ্মাবতীকে বিবাহ করে দেশে ফেরার সময় রত্নসেন কীভাবে বিপর্যস্ত হন?

পদ্মাবতীকে বিবাহ করে দেশে ফেরার সময় অহংকারের কারণে রত্নসেন সমুদ্রের দ্বারা বিপর্যস্ত হন এবং বহু দুর্যোগ ও বিপদ পেরিয়ে অবশেষে স্বদেশে ফেরেন।

পদ্মাবতী কাব্যে অলৌকিকতা কীভাবে স্থান পেয়েছে?

পদ্মাবতী কাব্যে অলৌকিকতার স্থান পাওয়া যায় বিভিন্ন ঘটনা ও চরিত্রে। যেমন — সমুদ্রের রত্নসেনকে পরীক্ষা করা, নৌকাডুবি, পদ্মাবতীর পাতালপুরীতে যাওয়া, এবং সমুদ্রের কৃপায় রত্নসেনের ধনরত্ন-সহ চিতোরে ফিরে আসা — এ সবই অলৌকিক এবং রূপকথাধর্মী বিবরণ।

পদ্মাবতী কাব্যের পদ্মা-সমুদ্রখণ্ড মূল পদুমাবৎ কাব্যে কোন্ নামে ছিল?

কবি সৈয়দ আলাওল রচিত পদ্মাবতী কাব্যের পদ্মা-সমুদ্রখণ্ড মালিক মুহাম্মদ জায়সী রচিত পদ্মাবৎ কাব্যে লক্ষ্মী-সমুদ্রখণ্ড নামে ছিল।

জায়সীর কাব্যে সমুদ্রকন্যার নাম কী ছিল?

মালিক মুহাম্মদ জায়সী রচিত পদ্মাবৎ কাব্যে সমুদ্রকন্যার নাম ছিল লক্ষ্মী, যা আলাওলের কাব্যে হয়েছে পদ্মা।

পদ্মা-সমুদ্রখণ্ড-টির অন্তর্গত সিন্ধুতীরে কাব্যাংশটি কোন ছন্দে রচিত?

পদ্মা-সমুদ্রখণ্ডটির অন্তর্গত সিন্ধুতীরে কাব্যাংশটি ত্রিপদী ছন্দে রচিত।

কন্যারে ফেলিল যথা – কন্যাটি এক্ষেত্রে কে?

কবি সৈয়দ আলাওল রচিত পদ্মাবতী কাব্যের অন্তর্গত পদ্মা-সমুদ্রখণ্ড থেকে নেওয়া সিন্ধুতীরে শীর্ষক কাব্যাংশে উল্লিখিত কন্যা-টি হলেন সিংহলরাজ গন্ধর্বসেনের কন্যা তথা চিতোররাজ রত্নসেনের দ্বিতীয়া স্ত্রী পদ্মাবতী।

দিব্য পুরী সমুদ্র মাঝার – দিব্য পুরীর অর্থ কী?

কবি সৈয়দ আলাওল রচিত সিন্ধুতীরে কাব্যাংশ থেকে নেওয়া আলোচ্য অংশে দিব্য পুরীর অর্থ অলৌকিক স্বর্গীয় নগরী।

সমুদ্রনৃপতি সুতা কে?

কবি সৈয়দ আলাওল রচিত সিন্ধুতীরে কাব্যাংশ থেকে নেওয়া আলোচ্য অংশে সমুদ্রনৃপতি সুতা হলেন পদ্মা।

তথা কন্যা থাকে সর্বক্ষণ – কার, কোথায় থাকার কথা বলা হয়েছে?

সিন্ধুতীরে কাব্যাংশে সমুদ্ররাজকন্যা পদ্মার পাহাড়ের পাশে ফুল-ফলে ভরা, বিচিত্র প্রাসাদময় এক বাগানে থাকার কথা বলা হয়েছে।

যদি হৈল সময় প্রত্যুষ – সকাল হতে পদ্মা কী দেখলেন?

সিন্ধুতীরে কাব্যাংশে বর্ণিত কাহিনি অনুযায়ী সকাল হতে পদ্মা দেখলেন সমুদ্রের ধারে একটি মান্দাস রয়েছে।

কন্যারে ফেলিল যথা – কন্যাকে কোথায় ফেলা হল?

কন্যা অর্থাৎ সিংহল রাজকন্যা পদ্মাবতীকে সমুদ্রের মধ্যে এক দিব্যপুরীতে ফেলা হয়।

সিন্ধুতীরে রহিছে মাঞ্জস – কে এই মাঞ্জস দেখেছিলেন?

সমুদ্রকন্যা পদ্মা এই মাঞ্জস দেখেছিলেন।

মধ্যেতে যে কন্যাখানি রূপে অতি রম্ভা জিনি – রম্ভানিন্দিত রূপটি কার?

সিন্ধুতীরে কাব্যাংশ থেকে নেওয়া আলোচ্য অংশে রম্ভানিন্দিত রূপটি হল চিতোররাজ রত্নসেনের দ্বিতীয়া স্ত্রী পদ্মাবতীর।

বিস্মিত হইল বালা – বিস্মিত হওয়ার কারণ কী?

সমুদ্রতীরে অচেতন কন্যার সৌন্দর্য দেখে সমুদ্রকন্যা পদ্মা বিস্মিত হয়েছিলেন।

অনুমান করে নিজ চিতে – পদ্মা কী অনুমান করলেন?
অথবা, দেখিয়া রূপের কলা/বিস্মিত হইল বালা/অনুমান করে নিজ চিতে। – বালা কী অনুমান করেছিল?

সমুদ্রের তীরে অপূর্ব সুন্দরী পদ্মাবতীকে দেখে সমুদ্ররাজকন্যা পদ্মা অনুমান করলেন যে ইন্দ্রের অভিশাপে স্বর্গের অপ্সরা বিদ্যাধরি স্বর্গভ্রষ্ট হয়ে অচেতন অবস্থায় সেখানে পড়ে রয়েছেন।

বেথানিত হৈছে কেশ বেশ – বেথানিত শব্দের অর্থ কী?

কবি সৈয়দ আলাওল রচিত সিন্ধুতীরে শীর্ষক কাব্যাংশ থেকে নেওয়া আলোচ্য অংশে বেথানিত শব্দের অর্থ অসম্বৃত বা বিস্থানিত, অর্থাৎ আলুথালু।

ভাঙ্গিল প্রবল বাও – প্রবল বাতাস কী ভেঙে দিয়েছে?

আলোচ্য অংশে প্রবল বাতাস পদ্মাবতীর মান্দাস (দেহরক্ষাকারী আবরণ) ভেঙে দিয়েছে।

পদ্মাবতী কীভাবে মূর্ছিত হয়ে পড়েছেন?

সিন্ধুতীরে কাব্যাংশ থেকে নেওয়া আলোচ্য অংশে চিতোররাজ রত্নসেনের দ্বিতীয়া স্ত্রী পদ্মাবতী সমুদ্রে প্রবল বাতাসে মান্দাস ভেঙে পড়ায় ভয়ে ও কষ্টে মূর্ছিত হয়ে পড়েন।

কিঞ্চিৎ আছয় মাত্র শ্বাস – কার কথা বলা হয়েছে?

সমুদ্রতীরে অচেতন পদ্মাবতীর কথা বলা হয়েছে।

বিধি মোরে না কর নৈরাশ। – বক্তা কোন্ বিষয়ে নিরাশ হতে চান না?

সমুদ্রকষ্টে মূর্ছিতা পদ্মাবতীর প্রাণ ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে সমুদ্রকন্যা পদ্মা নিরাশ হতে চান না।

বাহুরক কন্যার জীবন – বক্তা কীভাবে কন্যার প্রাণরক্ষার চেষ্টা করেছেন?

আলোচ্য অংশে বক্তা সমুদ্রকন্যা পদ্মা তাঁর সখীদের নিয়ে আগুন জ্বেলে পদ্মাবতীর শরীরে সেঁক দিয়ে, মন্ত্রতন্ত্র ও মহৌষধ প্রয়োগ করে চার দণ্ড ধরে সেবাযত্ন করে তাঁর প্রাণরক্ষার চেষ্টা করেছেন।

কৃপা কর – পদ্মাবতীর প্রাণরক্ষায় পদ্মা কার কৃপা প্রার্থনা করেছেন?

কবি সৈয়দ আলাওল রচিত সিন্ধুতীরে কাব্যাংশে পদ্মাবতীর প্রাণরক্ষার জন্য পদ্মা নিরঞ্জনের কৃপা প্রার্থনা করেছেন।

সখী সবে আজ্ঞা দিল – বক্তা তার সখীদের কী আজ্ঞা দিয়েছিলেন?
অথবা, সখী সবে আজ্ঞা দিল – তাঁর সখীদের কী আজ্ঞা দিয়েছিলেন?

কবি সৈয়দ আলাওল রচিত সিন্ধুতীরে কাব্যাংশে সমুদ্রকন্যা পদ্মা তাঁর সখীদের পদ্মাবতীকে বস্ত্রে ঢেকে উদ্যানে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা ও শুশ্রূষার আজ্ঞা দিয়েছিলেন।

পঞ্চকন্যা পাইলা চেতন – ‘পঞ্চকন্যা’ কে কে?

কবি সৈয়দ আলাওল রচিত সিন্ধুতীরে কাব্যাংশ থেকে নেওয়া আলোচ্য অংশে পঞ্চকন্যা হলেন চিতোররাজ রত্নসেনের দ্বিতীয়া স্ত্রী পদ্মাবতী এবং তাঁর চার সখী – চন্দ্রপ্রভা, রোহিণী, বিজয়া ও বিধুন্নলা।

পঞ্চকন্যা পাইলা চেতন। – পঞ্চকন্যা কীভাবে চেতনা ফিরে পেল?

সমুদ্রকন্যা পদ্মার সখীদের সেবাশুশ্রূষায় পঞ্চকন্যা চেতনা ফিরে পেলেন।

শ্রীযুত মাগন গুণী – মাগন গুণীর পরিচয় দাও।

মাগন গুণী ছিলেন আরাকানরাজ থদো-মিনতারের অমাত্যপ্রধান, যিনি আলাওলকে গ্রন্থ রচনায় উৎসাহ দেন।


আজকের আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলার ষষ্ঠ পাঠের প্রথম বিভাগ ‘সিন্ধুতীরে’ নিয়ে কিছু সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নগুলি মাধ্যমিক পরীক্ষা এবং চাকরির পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হয়েছে। যদি কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা থাকে, টেলিগ্রামে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন, আমি যথাসাধ্য উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। এছাড়া, এই পোস্টটি আপনার পরিচিতদের মধ্যে শেয়ার করুন যাদের এটি প্রয়োজন হতে পারে। ধন্যবাদ।

Share via:

মন্তব্য করুন