মাধ্যমিক ইতিহাস – ইতিহাসের ধারণা – বিষয়সংক্ষেপ

Gopi

আজকের আর্টিকেলে আমরা দশম শ্রেণীর ইতিহাস বইয়ের প্রথম অধ্যায়, “ইতিহাসের ধারণা” -এর বিষয়সংক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করব। এই অধ্যায়ের বিষয়বস্তু পড়ার সময় অধ্যায়টির কাঠামো ও প্রধান বিষয়াবলি বুঝতে সাহায্য করবে, যা আপনাদের পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি, এই সংক্ষিপ্ত বিবেচনা আপনাদের প্রস্তুতি আরও ভালো করতে সাহায্য করবে।

মাধ্যমিক ইতিহাস - ইতিহাসের ধারণা - বিষয়সংক্ষেপ

ইতিহাস কাকে বলে?

ইতিহ + √অস্ + অ – এভাবে ইতিহাস শব্দটি গঠিত হয়েছে। ইতিহাস গ্রন্থ হল এমন গ্রন্থ যাতে অতীতের ঐতিহ্যপূর্ণ ঘটনা লেখা আছে। ইতিহাস হল মানুষের এগিয়ে চলার বৃত্তান্ত, মানুষের জয়যাত্রার কাহিনি। তাই বলা যায়, স্থান ও কালের পরিপ্রেক্ষিতে সমাজবদ্ধ মানুষের প্রগতির বিজ্ঞানসম্মত বিশ্লেষণ হল ইতিহাস।

History কী?

ইংরেজি History শব্দটি এসেছে ল্যাটিন শব্দ Histor ও গ্রিক শব্দ Historia থেকে। Histor শব্দের অর্থ জ্ঞান এবং Historia শব্দের অর্থ সত্যকে বের করার জন্য অনুসন্ধান করা।

ইতিহাস সম্পর্কে কয়েকজন বিখ্যাত ব্যক্তির উক্তি –

  • “History is not a burden on the memory but an illumination of the soul.” (ইতিহাস স্মৃতির উপর এক বোঝা নয় বরং আত্মার আলোকপ্রাপ্তি।) – লর্ড অ্যাকটন
  • “What is history but a fable agreed upon?” (ইতিহাস এক স্বীকৃত রূপকথা ছাড়া আর কীই বা?) – নেপোলিয়ন বোনাপার্ট
  • “One who wins without problem, it is just ‘Victory’. But one who wins with a lot of troubles, that is History.” (কোনো সমস্যা ছাড়াই যে জয়লাভ করে, সে কেবল বিজয়। কিন্তু প্রচুর বিপত্তি-সহ যে জয় হাসিল করে, সে ইতিহাস।) – অ্যাডলফ হিটলার
  • “The more you know about the past, the better prepared you for the future.” (অতীতের ব্যাপারে তুমি যত বেশি জান, ভবিষ্যতের জন্য তুমি তত বেশি প্রস্তুত।) – থিওডোর রুজভেল্ট
  • “History is a Greek word which means, literally, just investigation.” (ইতিহাস একটি গ্রিক শব্দ যার অর্থ, আক্ষরিকভাবে, নিছক অনুসন্ধান।) – আর্নল্ড টয়েনবি
  • “ইতিহাস হল মানবসমাজের অতীতের কার্যাবলির বিবরণী।” – রমেশচন্দ্র মজুমদার
  • “ইতিহাস হল ঐতিহাসিক ও সংগৃহীত তথ্যের অবিচ্ছেদ্য ক্রিয়া-প্রক্রিয়া।” – ই এইচ কার

ইতিহাসচর্চার আধুনিক ধারণা –

বর্তমানে ইতিহাসের ধারণার পরিবর্তন ঘটেছে। ইতিহাসের পরিধি অনেক বেশি সম্প্রসারিত হয়েছে। আগে ইতিহাসে কেবল রাজা-রানি ও সাম্রাজ্যের উত্থানপতনের কথাই থাকত। কিন্তু এখন মানুষের জীবনযাত্রা, খেলাধুলা, খাদ্যাভ্যাস, সংস্কৃতি, পোশাক-পরিচ্ছদ, যানবাহন, পরিবেশ সবই ইতিহাসের চর্চার বিষয় হয়ে উঠেছে।

আধুনিক ভারতীয় ইতিহাসচর্চার বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি এবং ঐতিহাসিকদের নামের তালিকা –

ইতিহাসচর্চার দৃষ্টিভঙ্গিঐতিহাসিকদের নাম
জাতীয়তাবাদী ইতিহাসচর্চা (Nationalist School)যদুনাথ সরকার, তারাচাঁদ, রমেশচন্দ্র মজুমদার, বিশ্বেশ্বর প্রসাদ প্রমুখ।
সাম্রাজ্যবাদী ইতিহাসচর্চা (Imperialist School)রুডিয়ার্ড কিপলিং, জেমস মিল, উইলিয়ম হান্টার, ভিনসেন্ট স্মিথ প্রমুখ।
কেমব্রিজ গোষ্ঠীর ইতিহাসচর্চা (Cambridge School)জন গ্যালাহার, গর্ডন জনসন, অনিল শীল, ফ্রান্সিস রবিনসন প্রমুখ।
মার্কসবাদী ইতিহাসচর্চা (Marxist School)রজনীপাম দত্ত, এস এন রায়, বিপানচন্দ্র, সুমিত সরকার প্রমুখ।
অ্যানাল ইতিহাসচর্চা (Annales School)মার্ক ব্লখ, জর্জ ব্রদেল, রয় লাদুরি প্রমুখ।
নিম্নবর্গের ইতিহাসচর্চা (Subaltern School)রণজিৎ গুহ, শাহিদ আমিন, গৌতম ভদ্র প্রমুখ।
আধুনিক ভারতীয় ইতিহাসচর্চার বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি এবং ঐতিহাসিকদের নাম

ভারতবর্ষে ক্রিকেট –

ভারতবর্ষে ক্রিকেটের মতো আধুনিক খেলার প্রসারকে ইংরেজ ঔপনিবেশিক সংস্কৃতি আর বিনোদনচর্চার প্রেক্ষাপটে উপস্থাপন করা যায়। পাশ্চাত্য শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিস্তারের পাশাপাশি পশ্চিমি খেলাগুলিও এদেশে প্রচলিত হয়। ইংরেজি শিক্ষিত ভারতীয়রাই ক্রমশ ইউরোপীয় খেলাগুলিকে ভারতীয় সংস্কৃতির মূল স্রোতের অন্তর্ভুক্ত করেছিল। 1857 খ্রিস্টাব্দে মহাবিদ্রোহের পর দেশীয়। রাজা-মহারাজাদের সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্গঠন ও সুসম্পর্ক গড়ে তোলার মাধ্যম হিসেবে ইংরেজরা ক্রিকেটের মতো খেলাগুলিকে ব্যবহার করেছিল। ভারতের বিভিন্ন শহরের পাবলিক স্কুলে তারা ক্রিকেট খেলা শেখানো শুরু করেছিল।

প্রথম দিকে ভারতে ব্রিটিশ আধিকারিকদের মধ্যেই ক্রিকেট খেলাটি সীমাবদ্ধ ছিল। তারা অবসর বিনোদনের জন্য ক্রিকেট খেলত। ভারতীয় রাজপরিবারগুলির মধ্যে ক্রমে খেলাটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। পাতিয়ালা, যোধপুর, হায়দরাবাদ, কোচবিহার প্রভৃতি দেশীয় রাজ্যগুলিতে ক্রিক্রেট জনপ্রিয় হয়। রণজিৎ সিংহের মতো অনেক দেশীয় রাজা নিজেই ক্রিকেট খেলতেন। তাদের অনেকে ক্রিকেট খেলার প্রসারে সক্রিয় ভূমিকা। নেন। এক ইংরেজ নাবিকের বর্ণনা অনুযায়ী ভারতে প্রথম ক্রিকেট খেলা হয়েছিল 1721 খ্রিস্টাব্দে কাম্বে উপসাগরীয় অঞ্চলে। ভারতের প্রথম ক্রিকেট ক্লাবটি গড়ে ওঠে 1792 খ্রিস্টাব্দে, যার নাম ছিল ক্যালকাটা ক্রিকেট ক্লাব। তবে ক্লাবটি শ্বেতাঙ্গদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হত। 1875 খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয় বোম্বে জিমখানা। 1933 খ্রিস্টাব্দের 15-18 ডিসেম্বর ইংল্যান্ড ও ভারতের মধ্যে টেস্ট ম্যাচটি বোম্বে জিমখানার। মাঠেই হয়েছিল। ভারতীয়দের মধ্যে বোম্বের পারসি সম্প্রদায় প্রথম ক্রিকেট খেলায় উদ্যোগী হয়েছিল। তাদের উদ্যোগে 1848 খ্রিস্টাব্দে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ওরিয়েন্টাল ক্রিকেট ক্লাব। পারসি ক্রিকেট দল সর্বপ্রথম বিদেশে খেলতে যায়। পারসি সম্প্রদায়ের সাফল্য অন্যান্য ভারতীয় সম্প্রদায়গুলিকে ক্রিকেট খেলার প্রতি আগ্রহী করে তোলে।

ভারতের ভোজন –

অনেকে বলেন, ভারতীয় রন্ধনপ্রণালীর মধ্যে যে ব্যাপক বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়, তা সমগ্র ইউরোপীয় রন্ধনশৈলীর বৈচিত্র্যের সঙ্গে তুলনীয়।

ভারতে প্রধানত চার প্রকার রন্ধনশৈলীর অস্তিত্ব দেখা যায় –

  1. উত্তর ভারতীয় রন্ধনশৈলী – বেনারস, কাশ্মীর, দিল্লি, পাঞ্জাব এবং রাজস্থান।
  2. দক্ষিণ ভারতীয় রন্ধনশৈলী – অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্ণাটক, কেরল এবং তামিলনাড়ু।
  3. পূর্ব ভারতীয় রন্ধনশৈলী – অসম এবং বাংলা।
  4. পশ্চিম ভারতীয় রন্ধনশৈলী – গুজরাট, মহারাষ্ট্র এবং মালব।

যানবাহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার ইতিহাস –

ব্রিটিশ ভারতে যানবাহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের মূল উদ্দেশ্য ছিল বিদ্রোহ দমন, প্রতিরক্ষা ও প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলি থেকে কর আদায় করা। অন্যদিকে যানবাহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার ইতিহাসচর্চা সমকালীন বাণিজ্য ও রাজনীতি সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে। যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক ক্ষেত্রে শাসন ও শোষণের হাতিয়ার হিসেবেও ব্যবহৃত হয়েছে। টেলিগ্রাফ ব্যবস্থার পূর্বে ভারতে যোগাযোগ ব্যবস্থার অন্যতম প্রধান মাধ্যম ছিল ডাকহরকরা। যানবাহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা একদিকে শাসকগোষ্ঠীর এবং অন্যদিকে জনগণের প্রয়োজনে যুগে যুগে পরিবর্তিত হয়েছে। সমকালীন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার ও উন্নত প্রযুক্তিবিদ্যার ভূমিকাও এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য।

চলচ্চিত্র (সিনেমা) –

  • চলচ্চিত্র হল চলমান চিত্র।
  • চলচ্চিত্রের স্রষ্টা হলেন লুই এবং অগাস্ত ল্যুমিয়ের।
  • ভারতে 1898 খ্রিস্টাব্দে হীরালাল সেন প্রথম সিনেমা দেখান। তিনি ‘রয়‍্যাল বায়োস্কোপ কোম্পানি’ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
  • প্রথম বাংলা সিনেমার নাম বিল্বমঙ্গল।
  • প্রথম বাংলা সবাক চলচ্চিত্র ছিল 1931 খ্রিস্টাব্দে মুক্তিপ্রাপ্ত জামাইষষ্ঠী।

ভারতে মোটরগাড়ি সংক্রান্ত কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি –

  • তৎকালীন বোম্বাই শহরে ক্রম্পটন গ্রিভস কোম্পানির ফস্টার ছিলেন ভারতে প্রথম মোটরগাড়ির মালিক (1897 খ্রিস্টাব্দ)।
  • প্রথম ভারতীয় হিসেবে নিজস্ব মোটরগাড়ির মালিক ছিলেন জামসেদজি টাটা (1901 খ্রিস্টাব্দ)।
  • 1905 খ্রিস্টাব্দে প্রথম মহিলা হিসেবে সুজানস আর ডি টাটা ভারতে মোটরগাড়ি চালান।
  • 1911 খ্রিস্টাব্দ থেকে ভারতে ট্যাক্সি চলতে শুরু করে।
  • 1940 খ্রিস্টাব্দে ভারতে মোটরগাড়ি নির্মাণশিল্পের উদ্ভব ঘটে।
জামসেদজি টাটা

আধুনিক ইতিহাসের প্রধান উপাদান –

যেসব উৎস থেকে তথ্যসংগ্রহ করে ইতিহাস রচনা করা হয়, তাকে ইতিহাসের উপাদান বলে।

আধুনিক ইতিহাসের প্রধান উপাদান

ইতিহাসের উপাদান হিসেবে আলোকচিত্র –

ফোটোগ্রাফ অর্থাৎ ক্যামেরায় তোলা ছবি থেকে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ইতিহাসের নানা তথ্য ও ঘটনা জানা যায়। ফোটোগ্রাফি আধুনিক ইতিহাসচর্চাকে অনেকভাবে সমৃদ্ধ করেছে। ঐতিহাসিক বিষয়কে প্রামাণিক করে তুলতে ফোটোগ্রাফ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে। এর মাধ্যমে কোনো ঘটনাকে যেমন পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরা যায়, তেমনি কোনো ঐতিহাসিক বিষয়কে বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিতে বিচারবিশ্লেষণও করা যায়।

ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের নথি হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে সেই যুগের কয়েকটি দুর্মূল্য ফোটোগ্রাফ। তা ছাড়া বিপ্লবী যুগের বহু ইতিহাস, দাঙ্গা প্রভৃতির নানা তথ্য ফোটোগ্রাফের মাধ্যমে পাওয়া যায়। তবে ফোটোগ্রাফিকে ইতিহাসের উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হলেও এর সত্যতা সম্পর্কে ঐতিহাসিককে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

লালা দীনদয়াল বা রাজা দীনদয়াল 1870 দশকের মাঝামাঝি সময়ে আলোকচিত্রশিল্পী হিসেবে কাজ শুরু করেন। ভারতের বিভিন্ন জায়গায়, যেমন – ইন্দোর, বোম্বাই এবং হায়দরাবাদে তাঁর স্টুডিও ছিল। তিনি হায়দরাবাদের নিজাম মেহবুব আলি খান -এর রাজসভায় আলোকচিত্রশিল্পী রূপে নিযুক্ত হন। নিজাম তাঁকে ‘মুসাইর জং রাজা বাহাদুর’ উপাধিতে ভূষিত করেন। 1885 খ্রিস্টাব্দে ভাইসরয় -এর আলোকচিত্রশিল্পী হিসেবেও নিযুক্ত হয়েছিলেন লালা দীনদয়াল।

লালা দীনদয়াল

ইতিহাসের উপাদান হিসেবে আলোকচিত্রের সীমাবদ্ধতা –

  • প্রথম ছবিটিতে রুশ রাষ্ট্রপ্রধান স্তালিনের পাশে নিকোলাই ইয়েজভকে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। 1940 খ্রিস্টাব্দে ইয়েজভকে হত্যা করা হয়। তারপর আসল ছবিটির পরিবর্তে, দ্বিতীয় ছবিটি প্রকাশিত হয়। এখানে প্রযুক্তির কারসাজিতে ইয়েজভকে ছবি থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ ফোটোগ্রাফকে ইতিহাসের উপাদান হিসেবে গ্রহণের আগে ভালো করে যাচাই করা আবশ্যক।
নিকোলাই ইয়েজভ

আজকের আর্টিকেলে আমরা দশম শ্রেণীর ইতিহাস বইয়ের প্রথম অধ্যায় “ইতিহাসের ধারণা” -এর বিষয়সংক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করেছে। এই অধ্যায়ের বিষয়বস্তু পড়ার সময় অধ্যায়টির কাঠামো ও প্রধান বিষয়াবলি বুঝতে সাহায্য করবে, যা আপনাদের পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।

আশা করি, এই আর্টিকেলটি আপনাদের পরীক্ষার প্রস্তুতিতে কিছুটা হলেও সাহায্য করবে। যদি কোনো প্রশ্ন, মতামত বা সাহায্যের প্রয়োজন হয়, নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন কিংবা টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন—আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে আমরা সর্বদা প্রস্তুত।

Please Share This Article

Related Posts

মাধ্যমিক ইতিহাস - সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা - বিশ্লেষণমূলক উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন

মাধ্যমিক ইতিহাস – সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা – বিশ্লেষণমূলক উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন

মাধ্যমিক ইতিহাস - সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা - ব্যাখ্যামূলক উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন

মাধ্যমিক ইতিহাস – সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা – রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর

মাধ্যমিক ইতিহাস - সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা - সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন

মাধ্যমিক ইতিহাস – সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা – সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন

About The Author

Gopi

Tags

মন্তব্য করুন

SolutionWbbse

"SolutionWbbse" শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অনলাইন অধ্যয়ন প্ল্যাটফর্ম। এখানে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি, মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য গাইডলাইন, এবং বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সাহায্য প্রদান করা হয়। আমাদের মূল লক্ষ্য হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে সকল বিষয়ের শিক্ষণীয় উপকরণ সহজেই সকল শিক্ষার্থীর কাছে পৌঁছে দেওয়া।

Editor Picks

মাধ্যমিক ইতিহাস – সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা – বিশ্লেষণমূলক উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন

মাধ্যমিক ইতিহাস – সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা – রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর

মাধ্যমিক ইতিহাস – সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা – সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন

মাধ্যমিক ইতিহাস – সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা – অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

মাধ্যমিক ইতিহাস – সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা – বিষয়সংক্ষেপ