আজকের আর্টিকেলে আমরা দশম শ্রেণীর ইতিহাস বইয়ের অষ্টম অধ্যায় “উত্তর-ঔপনিবেশিক ভারত: বিশ শতকের দ্বিতীয় পর্ব (1947-1964)” এর থেকে “অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন” আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলো দশম শ্রেণির ইউনিট টেস্ট থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষা এর জন্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি চাকরি বা বিভিন্ন প্রতিযোগিতার পরীক্ষাতেও কাজে লাগবে। এই অধ্যায় থেকে স্কুল পরীক্ষা থেকে শুরু করে মাধ্যমিক ও চাকরির পরীক্ষায় প্রায়ই প্রশ্ন আসে, তাই এই প্রশ্নোত্তরগুলো সবাইকে সাহায্য করবে। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর সহজ ভাষায় লেখা হয়েছে, যাতে সবাই বুঝতে পারেন। পড়ার শেষে এই অধ্যায়ের মুখ্য বিষয়গুলো আপনার আয়ত্তে চলে আসবে এবং যেকোনো পরীক্ষায় আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে লিখতে পারবেন।

পূর্ণবাক্যে উত্তর দাও।
ব্রিটিশ পার্লামেন্টে কবে ভারতীয় স্বাধীনতা আইন পাস হয়?
ব্রিটিশ পার্লামেন্টে 1947 খ্রিস্টাব্দের 18 জুলাই ভারতীয় স্বাধীনতা আইন পাস হয়।
ভারতে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অবসান হয় কবে?
অথবা, ভারতবর্ষ কবে স্বাধীনতা লাভ করে?
ভারতে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অবসান হয় 1947 খ্রিস্টাব্দের 15 আগস্ট।
ব্রিটিশ ভারতের শেষ ভাইসরয় কে ছিলেন?
ব্রিটিশ ভারতের শেষ ভাইসরয় ছিলেন লর্ড মাউন্টব্যাটেন।
ভারত স্বাধীন হওয়ার সময় ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন?
ভারত স্বাধীন হওয়ার সময় ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ক্লিমেন্ট এটলি।
স্বাধীনতার সময় ভারতের জনসংখ্যা কত ছিল?
স্বাধীনতার সময় ভারতের জনসংখ্যা ছিল 39 কোটি।
ভারতীয় স্বাধীনতা আইন অনুসারে কোন্ দুটি রাষ্ট্র তৈরি হয়?
ভারতীয় স্বাধীনতা আইন অনুসারে ভারতবর্ষ ও পাকিস্তান রাষ্ট্র তৈরি হয়।
স্বাধীন ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?
স্বাধীন ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি ছিলেন ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ।
স্বাধীনতার প্রাক্কালে ভারতে কতগুলি দেশীয় রাজ্য ছিল?
স্বাধীনতার প্রাক্কালে ভারতে দেশীয় রাজ্য ছিল 562টি।
দেশীয় রাজ্য বলতে কী বোঝো?
স্বাধীনতা লাভের প্রাক্কালে বেশ কিছু অঞ্চল ছিল যারা ব্রিটিশ সরকারের সার্বভৌমত্বের অধীনে ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায় স্বশাসনের অধিকার ভোগ করত, এই অঞ্চলগুলি দেশীয় রাজ্য নামে পরিচিত।
দেশীয় রাজ্যগুলির মোট জনসংখ্যা কত ছিল?
দেশীয় রাজ্যগুলির মোট জনসংখ্যা ছিল 9 কোটি।
নরেন্দ্র মণ্ডল কী?
ভারত স্বাধীনতা লাভের পর দেশীয় রাজ্যের রাজারা নিজেদের স্বাতন্ত্র্য রক্ষার জন্য যে সংগঠন গড়ে তোলেন, তা নরেন্দ্র মণ্ডল নামে পরিচিত।
মন্ত্রীমিশন বা ক্যাবিনেট মিশন কবে ভারতে আসে?
মন্ত্রীমিশন বা ক্যাবিনেট মিশন 1946 খ্রিস্টাব্দে ভারতে আসে।
ভারত বিভাজনের সিদ্ধান্ত ঘোষণার সময় বড়োলাটের রাজনৈতিক উপদেষ্টা কে ছিলেন?
ভারত বিভাজনের সিদ্ধান্ত ঘোষণার সময় বড়োলাটের রাজনৈতিক উপদেষ্টা ছিলেন স্যার কনরাড কর্নফিল্ড।
ভারতের লৌহমানব কাকে বলা হয়?
ভারতের লৌহমানব বলা হয় সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলকে।
ভারতের বিসমার্ক কাকে বলা হয়?
ভারতের বিসমার্ক বলা হয় সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলকে।
ভিপি মেনন কে ছিলেন?
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে বল্লভভাই প্যাটেলের অতিরিক্ত দায়িত্বভার গ্রহণের সময় ওই বিভাগের সচিব হন ভি পি মেনন।
সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের আবেদনে সাড়া দিয়ে কোন্ কোন্ দেশীয় রাজ্য প্রথমেই ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয়?
সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের আবেদনে সাড়া দিয়ে ভূপাল, কোচবিহার, ত্রিপুরা, মণিপুর প্রভৃতি দেশীয় রাজ্য প্রথমেই ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয়।
দেশীয় রাজ্যদপ্তর (State Department) কবে গঠিত হয়?
দেশীয় রাজ্যদপ্তর (State Department) 1947 খ্রিস্টাব্দের 27 জুন গঠিত হয়।
দেশীয় রাজ্যদপ্তরের প্রধান কে ছিলেন?
দেশীয় রাজ্যদপ্তরের প্রধান ছিলেন বল্লভভাই প্যাটেল।
ভারতভুক্তির দলিল বলতে কী বোঝায়?
অথবা, ইন্সট্রুমেন্ট অফ অ্যাকসেশন (Instrument of Accession) কী?
ইন্সট্রুমেন্ট অফ অ্যাকসেশন (Instrument of Accession) হল দেশীয় রাজ্যগুলিকে ভারতভুক্তির জন্য তৈরি করা দলিল বা সমঝোতাপত্র, যা স্বাক্ষর করে দেশীয় রাজারা স্বাধীন ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয়।
হায়দরাবাদ, জুনাগড় ও কাশ্মীর কবে ভারতীয় ডোমিনিয়নে যোগ দিয়েছিল?
হায়দরাবাদ, জুনাগড় ও কাশ্মীর 1948 খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় ডোমিনিয়নে যোগ দিয়েছিল।
দেশীয় রাজ্য জুনাগড় কোন্ অঞ্চলে অবস্থিত?
দেশীয় রাজ্য জুনাগড় গুজরাটে অবস্থিত।
ভারতে যোগদানের জন্য জুনাগড়ে কবে গণভোট হয়েছিল?
ভারতে যোগদানের জন্য জুনাগড়ে 1948 খ্রিস্টাব্দের 20 ফেব্রুয়ারি গণভোট হয়েছিল।
মেহেরচাঁদ মহাজন কে ছিলেন?
মেহেরচাঁদ মহাজন ছিলেন কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী।
স্বাধীনতার পর কাশ্মীরের জনগণ কী চেয়েছিল?
স্বাধীনতার পর কাশ্মীরের জনগণ ন্যাশনাল কনফারেন্স (National Conference) -এর নেতৃত্বে একজোট হয়ে ভারতের সঙ্গে যুক্ত হতে চেয়েছিল।
পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কবে কাশ্মীরে প্রবেশ করে?
পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী 1947 খ্রিস্টাব্দের 22 অক্টোবর কাশ্মীরে প্রবেশ করে।
রাজা হরি সিং কবে ভারতভুক্তির দলিলে স্বাক্ষর করেন?
রাজা হরি সিং 1947 খ্রিস্টাব্দের 26 অক্টোবর ভারতভুক্তির দলিলে স্বাক্ষর করেন।
পাক হানাদারদের বিরুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনী কবে কাশ্মীরে প্রবেশ করেছিল?
পাক হানাদারদের বিরুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনী 1947 খ্রিস্টাব্দের 27 অক্টোবর কাশ্মীরে প্রবেশ করেছিল।
কাশ্মীরে কার নেতৃত্বে জরুরি শাসনব্যবস্থা চালু হয়?
কাশ্মীরে শেখ আবদুল্লার নেতৃত্বে জরুরি শাসনব্যবস্থা চালু হয়।
আজাদ কাশ্মীর সরকার কী?
পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের সরকার আজাদ কাশ্মীর সরকার নামে পরিচিত।
কার পরামর্শে ভারত সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে কাশ্মীর প্রসঙ্গ তুলেছিল?
লর্ড মাউন্টব্যাটেনের পরামর্শে ভারত সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে কাশ্মীর প্রসঙ্গ তুলেছিল।
কাশ্মীরে কবে যুদ্ধবিরতি ঘোষিত হয়?
কাশ্মীরে 1948 খ্রিস্টাব্দের 31 ডিসেম্বর যুদ্ধবিরতি ঘোষিত হয়।
কাশ্মীরে গণভোট হয়নি কেন?
পাকিস্তান কাশ্মীরে তার অধিকৃত অঞ্চল থেকে সেনাবাহিনী অপসারণ না করায় গণভোট হয়নি।
স্বাধীনতার সময়কালে ভারতের সবচেয়ে বড়ো দেশীয় রাজ্য ছিল কোনটি?
স্বাধীনতার সময়কালে ভারতের সবচেয়ে বড়ো দেশীয় রাজ্য ছিল হায়দরাবাদ।
রাজাকার বাহিনী কখন গড়ে ওঠে?
হায়দরাবাদের ভারতভুক্তির সময়ে কাশিম রিজভির নেতৃত্বে রাজাকার বাহিনী গড়ে ওঠে।
হায়দরাবাদ রাজ্যটি কবে ভারতীয় সৈন্যবাহিনীর দখলে আসে?
হায়দরাবাদ রাজ্যটি 1948 খ্রিস্টাব্দের 18 সেপ্টেম্বর ভারতীয় সৈন্যবাহিনীর দখলে আসে।
ভারতভুক্তির জন্য হায়দরাবাদে সেনা অভিযানে কে নেতৃত্ব দেন?
ভারতভুক্তির জন্য হায়দরাবাদে সেনা অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেনারেল জয়ন্তনাথ চৌধুরী।
হায়দরাবাদের নিজাম কবে ভারতভুক্তির দলিলে স্বাক্ষর করেন?
হায়দরাবাদের নিজাম 1949 খ্রিস্টাব্দে ভারতভুক্তির দলিলে স্বাক্ষর করেন।
আনুষ্ঠানিকভাবে হায়দরাবাদের ভারতভুক্তির কথা কবে ঘোষণা করা হয়?
আনুষ্ঠানিকভাবে হায়দরাবাদের ভারতভুক্তির কথা ঘোষণা করা হয় 1950 খ্রিস্টাব্দের 26 জানুয়ারি।
চন্দননগর, পন্ডিচেরি, মাহে প্রভৃতি ফরাসি উপনিবেশগুলি কবে ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয়?
চন্দননগর, পন্ডিচেরি, মাহে প্রভৃতি ফরাসি উপনিবেশগুলি 1954 খ্রিস্টাব্দে ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয়।
গোয়া কবে ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয়?
গোয়া 1961 খ্রিস্টাব্দে ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয়।
ভারতভুক্তির জন্য গোয়ায় সেনা অভিযানে নেতৃত্ব দেন কে?
ভারতভুক্তির জন্য গোয়ায় সেনা অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেনারেল জয়ন্তনাথ চৌধুরী।
হায়দরাবাদে রাজাকার সম্প্রদায় কোন্ সাম্প্রদায়িক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিল?
হায়দরাবাদে রাজাকার সম্প্রদায় মজলিস-ইত্তিহাদ-উল মুসলিমিন গড়ে তুলেছিল।
ভারতভুক্তির জন্য হায়দরাবাদে কোন্ দল নিজামবিরোধী সত্যাগ্রহ করেছিল?
ভারতভুক্তির জন্য হায়দরাবাদে হায়দরাবাদ রাজ্য কংগ্রেস নিজামবিরোধী সত্যাগ্রহ করেছিল।
কমিউনিস্টদের নেতৃত্বে হায়দরাবাদের কোথায় কৃষক বিদ্রোহ ঘটেছিল?
কমিউনিস্টদের নেতৃত্বে হায়দরাবাদের তেলেঙ্গানা অঞ্চলে কৃষক বিদ্রোহ ঘটেছিল।
ভারতের কোন্ দুই রাজ্য দেশভাগের যন্ত্রণা সর্বাধিক সহ্য করেছিল?
ভারতের পাঞ্জাব ও বাংলা দেশভাগের যন্ত্রণা সর্বাধিক সহ্য করেছিল।
স্বাধীনতার পর বাংলা ও পাঞ্জাবের কোন্ কোন্ অংশ পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়?
স্বাধীনতার পর বাংলার পূর্ববঙ্গ ও পাঞ্জাবের পশ্চিম পাঞ্জাব অঞ্চল পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়।
স্বাধীনতার পর বাংলা ও পাঞ্জাবের কোন্ কোন্ অংশ ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়?
স্বাধীনতার পর বাংলার পশ্চিমবঙ্গ ও পাঞ্জাবের পূর্ব পাঞ্জাব অঞ্চল ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়।
দেশভাগ ও উদবাস্তু সমস্যা নিয়ে লেখা ভীষ্ম সাহানির উপন্যাসটির নাম কী?
দেশভাগ ও উদ্বাস্তু সমস্যা নিয়ে লেখা ভীষ্ম সাহানির উপন্যাসটির নাম হল তমস।
দেশভাগের প্রেক্ষাপটে লেখা তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় – এর উপন্যাসটির নাম কী?
দেশভাগের প্রেক্ষাপটে লেখা তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় -এর উপন্যাসটির নাম হল বিপাশা।
দেশভাগের প্রেক্ষাপটে লেখা খুশবন্ত সিং -এর লেখা বইটির নাম কী?
দেশভাগের প্রেক্ষাপটে লেখা খুশবন্ত সিং -এর লেখা বইটির নাম হল ট্রেন টু পাকিস্তান (Train to Pakistan)।
দেশভাগের পর ছিন্নমূল মানুষের জীবনের কথা প্রফুল্ল কুমার চক্রবর্তীর কোন্ গ্রন্থে আছে?
দেশভাগের পর ছিন্নমূল মানুষের জীবনের কথা প্রফুল্ল কুমার চক্রবর্তীর দ্য মার্জিনাল মেন (The Marginal Men) গ্রন্থে আছে।
কোন্ ঘটনার পর থেকে পূর্ব পাকিস্তান থেকে হিন্দুদের এদেশে শরণার্থী হয়ে আসার সূচনা হয়?
1946 খ্রিস্টাব্দে নোয়াখালি দাঙ্গার পর থেকেই পূর্ব পাকিস্তান থেকে হিন্দুদের এদেশে শরণার্থী হয়ে আসার সূচনা হয়।
দেশভাগের পর উদ্বাস্তুদের স্মৃতিচারণার বিষয় নিয়ে দক্ষিণারঞ্জন বসুর বিখ্যাত রচনাটির নাম কী?
দেশভাগের পর উদ্বাস্তুদের স্মৃতিচারণার বিষয় নিয়ে দক্ষিণারঞ্জন বসুর বিখ্যাত রচনাটির নাম হল ছেড়ে আসা গ্রাম।
আঁধার মানিক গ্রন্থটি কে রচনা করেন?
আঁধার মানিক গ্রন্থটি মহাশ্বেতা দেবী রচনা করেন।
একটি জীবন গ্রন্থের লেখক কে?
একটি জীবন গ্রন্থের লেখক হলেন বুদ্ধদেব বসু।
মণিকুন্তলা সেনের আত্মজীবনীটির নাম কী?
মণিকুন্তলা সেনের আত্মজীবনীটির নাম হল সেদিনের কথা।
ফরগটেন অ্যাট্রোসিটিস (Forgotten Atrocities) কার রচনা?
ফরগটেন অ্যাট্রোসিটিস (Forgotten Atrocities) বি কে গুপ্তার রচনা।
কেয়াপাতার নৌকো কার লেখা?
কেয়াপাতার নৌকো প্রফুল্ল রায়ের লেখা।
পশ্চিম পাকিস্তান থেকে ভারতে আসা উদ্বাস্তুদের পুনর্বাসনের জন্য হরিয়ানায় কোন্ শহর গড়ে তোলা হয়েছিল?
পশ্চিম পাকিস্তান থেকে ভারতে আসা উদ্বাস্তুদের পুনর্বাসনের জন্য হরিয়ানায় ফরিদাবাদ শহরটি গড়ে তোলা হয়েছিল।
পাঞ্জাবে কে জমি বন্টনের দায়িত্ব পালন করেন?
পাঞ্জাবে তারলোক সিং জমি বণ্টনের দায়িত্ব পালন করেন।
পূর্ব ভারতে দেশভাগের পরের উদ্বাস্তু সমস্যা দীর্ঘায়িত হয়েছে কেন?
1947 খ্রিস্টাব্দ থেকে 1971 খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বারে বারে উদ্বাস্তুরা আসার ফলে পূর্ব ভারতে উদ্বাস্তু সমস্যা দীর্ঘায়িত হয়েছে।
1950 খ্রিস্টাব্দে পূর্ব ভারতে উদ্বাস্তু সমস্যা চরমে পৌঁছেছিল কেন?
1950 খ্রিস্টাব্দে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার কারণে পূর্ব ভারতে উদ্বাস্তু সমস্যা চরমে পৌঁছেছিল।
1950 খ্রিস্টাব্দে পূর্ব পাকিস্তান থেকে আগত উদবাস্তুদের সংখ্যা কত ছিল?
1950 খ্রিস্টাব্দে পূর্ব পাকিস্তান থেকে আগত উদবাস্তুদের সংখ্যা ছিল 53 লক্ষ।
Indian Co-operative Union কার নেতৃত্বে গড়ে ওঠে?
Indian Co-operative Union কমলাদেবী চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে গড়ে ওঠে।
পশ্চিমবঙ্গের প্রথম উদবাস্তু কমিশনার কে ছিলেন?
পশ্চিমবঙ্গের প্রথম উদবাস্তু কমিশনার ছিলেন হিরন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়।
কলকাতার কোন্ কোন্ অঞ্চলে উদবাস্তু কলোনি গড়ে উঠেছিল?
কলকাতার যাদবপুর, কসবা, সন্তোষপুর, গড়িয়া, বেহালা প্রভৃতি অঞ্চলে উদবাস্তু কলোনি গড়ে উঠেছিল।
শরণার্থী সমস্যা নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের কারা আলোচনায় বসেছিলেন?
শরণার্থী সমস্যা নিয়ে ভারতের জওহরলাল নেহরু ও পাকিস্তানের লিয়াকৎ আলি খান আলোচনায় বসেছিলেন।
ইন্টার-ডোমিনিয়ন কনফারেন্স (Inter-Dominion Conference) কবে অনুষ্ঠিত হয়?
ইন্টার-ডোমিনিয়ন কনফারেন্স (Inter-Dominion Conference) 1948 খ্রিস্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয়।
উদবাস্তু সমস্যার সমাধানের জন্য কোন্ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়?
উদ্বাস্তু সমস্যার সমাধানের জন্য নেহরু-লিয়াকৎ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
নেহরু-লিয়াকৎ চুক্তি কবে স্বাক্ষরিত হয়?
নেহরু-লিয়াকৎ চুক্তি 1950 খ্রিস্টাব্দের 8 এপ্রিল স্বাক্ষরিত হয়।
নেহরু-লিয়াকৎ চুক্তির অপর নাম কী?
নেহরু-লিয়াকৎ চুক্তির অপর নাম হল দিল্লি চুক্তি।
নেহরু-লিয়াকৎ চুক্তির প্রতিবাদে কারা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা থেকে পদত্যাগ করেন?
নেহরু-লিয়াকৎ চুক্তির প্রতিবাদে ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় ও ডঃ ক্ষিতিশচন্দ্র নিয়োগী কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা থেকে পদত্যাগ করেন।
পূর্ব পাকিস্তান থেকে আগত উদবাস্তুরা মূলত কোন্ কোন্ ভারতীয় অঞ্চলে আশ্রয় নিয়েছিল?
পূর্ব পাকিস্তান থেকে আগত উদ্বাস্তুরা মূলত পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও ত্রিপুরায় আশ্রয় নিয়েছিল।
পশ্চিমবঙ্গের উদবাস্তু সমস্যার সমাধানের জন্য কোন্ মুখ্যমন্ত্রী উদ্যোগী হয়েছিলেন?
পশ্চিমবঙ্গের উদ্বাস্তু সমস্যার সমাধানের জন্য ডাঃ বিধানচন্দ্র রায় উদ্যোগী হয়েছিলেন।
ভাষাভিত্তিক প্রদেশ গঠনের কথা কবে থেকে উঠতে শুরু করে?
ভাষাভিত্তিক প্রদেশ গঠনের কথা 1821 খ্রিস্টাব্দ থেকে উঠতে শুরু করে।
ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন (Linguistic Provinces Commission) কবে গড়ে তোলা হয়?
ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন (Linguistic Provinces Commission) 1948 খ্রিস্টাব্দে গড়ে তোলা হয়।
ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন -এর প্রধান কে ছিলেন?
ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন -এর প্রধান ছিলেন জওহরলাল নেহরু।
ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন কার নেতৃত্বে তৈরি হয়?
ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন বিচারপতি এস কে দরের নেতৃত্বে তৈরি হয়।
ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন কেন তৈরি করা হয়েছিল?
ভাষাভিত্তিক প্রদেশ গঠনের প্রয়োজনীয়তা ও যৌক্তিকতা খতিয়ে দেখার জন্য ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন তৈরি করা হয়েছিল।
কংগ্রেসের উদ্যোগে কবে পৃথক ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিটি তৈরি হয়?
কংগ্রেসের উদ্যোগে 1948 খ্রিস্টাব্দে পৃথক ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিটি তৈরি হয়।
ভারতে প্রথম সাধারণ নির্বাচন কবে অনুষ্ঠিত হয়?
ভারতে প্রথম সাধারণ নির্বাচন 1951-1952 খ্রিস্টাব্দে অনুষ্ঠিত হয়।
ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিটির অপর নাম কী?
ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিটি-র অপর নাম হল JVP কমিটি।
রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন কবে গঠিত হয়?
রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন 1953 খ্রিস্টাব্দে গঠিত হয়।
রাজ্য পুনর্গঠন কমিশনের সভাপতি কে ছিলেন?
রাজ্য পুনর্গঠন কমিশনের সভাপতি ছিলেন সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতি সৈয়দ ফজল আলি।
রাজ্য পুনর্গঠন কমিশনের তিন জন সদস্য কারা ছিলেন?
রাজ্য পুনর্গঠন কমিশনের তিন জন সদস্য ছিলেন সৈয়দ ফজল আলি, কে এম পানিক্কর এবং হৃদয়নাথ কুঞ্জরু।
রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন কীসের ভিত্তিতে রাজ্য পুনর্গঠনের সুপারিশ করেছিল?
রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন ভাষার ভিত্তিতে রাজ্য পুনর্গঠনের সুপারিশ করেন।
রাজ্য পুনর্গঠন আইন কবে পাস হয়?
রাজ্য পুনর্গঠন আইন 1956 খ্রিস্টাব্দে পাস হয়।
রাজ্য পুনর্গঠন আইনে কী স্থির হয়েছিল?
রাজ্য পুনর্গঠন আইনে স্থির হয়েছিল যে, 14টি রাজ্য ও 6টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল তৈরি হবে।
ভাষাভিত্তিক প্রদেশ গঠনের দাবি প্রথম কোথায় উঠেছিল?
ভাষাভিত্তিক প্রদেশ গঠনের দাবি প্রথম অন্ধ্র অঞ্চলে উঠেছিল।
পৃথক অস্ত্র রাজ্যের দাবিতে কে অনশন করেন?
পৃথক অন্ধ্র রাজ্যের দাবিতে অনশন করেন প্রবীণ গান্ধিবাদী নেতা পাত্তি শ্রীরামালু।
পাত্তি শ্রীরামালু কবে অনশন শুরু করেন?
পাত্তি শ্রীরামালু 1952 খ্রিস্টাব্দের 19 অক্টোবর অনশন শুরু করেন।
পাত্তি শ্রীরামালু কত দিন অনশন করেন?
পাত্তি শ্রীরামালু 58 দিন অনশন করেন।
পাত্তি শ্রীরামালু কবে প্রাণত্যাগ করেন?
পাত্তি শ্রীরামালু 1952 খ্রিস্টাব্দের 15 ডিসেম্বর প্রাণত্যাগ করেন।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা কবে অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্য গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়?
কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা 1952 খ্রিস্টাব্দের 18 ডিসেম্বর অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্য গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়।
অস্ত্রপ্রদেশ রাজ্যটি কবে গঠিত হয়?
অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যটি 1953 খ্রিস্টাব্দের 1 অক্টোবর গঠিত হয়।
সংবিধানের কোন্ অংশে ভাষা সংক্রান্ত আলোচনা রয়েছে?
সংবিধানের সপ্তদশ অংশে ভাষা সংক্রান্ত আলোচনা রয়েছে।
সরকারি ভাষা কাকে বলে?
সরকারি কাজকর্মে যে ভাষা সমগ্র দেশে ব্যবহৃত হয়, তাকে বলা হয় সরকারি ভাষা।
ভারতের সরকারি ভাষা কী?
সংবিধান অনুযায়ী দেবনাগরী লিপিযুক্ত এবং আন্তর্জাতিক সংখ্যা ও চিহ্নযুক্ত হিন্দি ভাষা হল ভারতের সরকারি ভাষা।
কত খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ইংরেজি ভাষাকে সরকারি ভাষারূপে গণ্য করা হবে বলে স্থির করা হয়?
1956 খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ইংরেজি ভাষাকে সরকারি ভাষারূপে গণ্য করা হবে বলে স্থির করা হয়।
কে দ্বিভাষিক-রাষ্ট্রভাষা নীতি গ্রহণ করেন?
ইন্দিরা গান্ধি ‘দ্বিভাষিক-রাষ্ট্রভাষা’ নীতি গ্রহণ করেন।
কত খ্রিস্টাব্দে দ্বিভাষিক-রাষ্ট্রভাষা স্বীকৃতি পায়?
1967 খ্রিস্টাব্দে ‘দ্বিভাষিক-রাষ্ট্রভাষা’ স্বীকৃতি পায়।
ভারতীয় সংবিধানে স্বীকৃত আঞ্চলিক ভাষা ক-টি?
ভারতীয় সংবিধানে স্বীকৃত আঞ্চলিক ভাষা 22টি।
সরকারি ভাষাগুলির তালিকা সংবিধানের কোন্ তফশিলে আছে?
সরকারি ভাষাগুলির তালিকা সংবিধানের অষ্টম তফশিলে আছে।
বোম্বাই প্রেন্সিডেন্সি বিভাজনের দাবিতে কোন্ কোন্ সংগঠন আন্দোলন করেছিল?
বোম্বাই প্রেসিডেন্সি বিভাজনের দাবিতে সংযুক্ত মহারাষ্ট্র সমিতি এবং মহা গুজরাট জনতা পরিষদ আন্দোলন করেছিল।
বোম্বাই প্রদেশ কবে বিভাজিত হয়?
বোম্বাই প্রদেশ 1960 খ্রিস্টাব্দের মে মাসে বিভাজিত হয়।
বোম্বাই প্রদেশ বিভাজিত হয়ে কোন্ কোন্ রাজ্য তৈরি হয়?
বোম্বাই প্রদেশ বিভাজিত হয়ে মহারাষ্ট্র ও গুজরাট রাজ্য তৈরি হয়।
মালাবার, ত্রিবাঙ্কুর, কোচিন যুক্ত হয়ে কোন্ রাজ্য গঠিত হয়?
মালাবার, ত্রিবাঙ্কুর, কোচিন যুক্ত হয়ে কেরালা রাজ্য গঠিত হয়।
পাঞ্জাবে ভাষাভিত্তিক রাজ্য গঠনের দাবিতে শিখদের আন্দোলন কোন্ দলের নেতৃত্বে হয়েছিল?
পাঞ্জাবে ভাষাভিত্তিক রাজ্য গঠনের দাবিতে শিখদের আন্দোলন আকালি দলের নেতৃত্বে হয়েছিল।
পাঞ্জাবে ভাষাভিত্তিক রাজ্য গঠনের দাবিতে হিন্দুদের আন্দোলনে কোন্ দল নেতৃত্ব দেয়?
পাঞ্জাবে ভাষাভিত্তিক রাজ্য গঠনের দাবিতে হিন্দুদের আন্দোলনে জনসংঘ নেতৃত্ব দেয়।
পাঞ্জাব রাজ্য কবে বিভক্ত হয়?
পাঞ্জাব রাজ্য 1966 খ্রিস্টাব্দে বিভক্ত হয়।
মন্ত্রীমিশনের দিল্লিতে আগমন ও ঘোষণা কত খ্রিস্টাব্দে?
মন্ত্রীমিশনের দিল্লিতে আগমন ও ঘোষণা 1946 খ্রিস্টাব্দে।
নোয়াখালির দাঙ্গা কত খ্রিস্টাব্দে হয়েছিল?
নোয়াখালির দাঙ্গা 1946 খ্রিস্টাব্দে হয়েছিল।
মাউন্টব্যাটেন কর্তৃক ভারত ভাগের পরিকল্পনা কত খ্রিস্টাব্দে হয়েছিল?
মাউন্টব্যাটেন কর্তৃক ভারত ভাগের পরিকল্পনা 1947 খ্রিস্টাব্দে 3 জুন হয়েছিল।
ভারতের স্বাধীনতা আইন পাস হয় কত খ্রিস্টাব্দে?
ভারতের স্বাধীনতা আইন পাস হয় 1947 খ্রিস্টাব্দে 18 জুলাই।
পাকিস্তান কত খ্রিস্টাব্দে স্বাধীনতা লাভ করে?
পাকিস্তান 1947 খ্রিস্টাব্দে 14 আগস্ট স্বাধীনতা লাভ করে।
ভারত কত খ্রিস্টাব্দে স্বাধীনতা লাভ করে?
ভারত 1947 খ্রিস্টাব্দে 15 আগস্ট স্বাধীনতা লাভ করে।
পাকিস্তানের মদতপুষ্ট হানাদার বাহিনীর কাশ্মীর আক্রমণ করে কত খ্রিস্টাব্দে?
পাকিস্তানের মদতপুষ্ট হানাদার বাহিনীর কাশ্মীর আক্রমণ করে 1947 খ্রিস্টাব্দে 22 অক্টোবর।
কাশ্মীরের মহারাজা হরি সিং -এর ভারতভুক্তি দলিলে কত খ্রিস্টাব্দে স্বাক্ষর করেন?
কাশ্মীরের মহারাজা হরি সিং -এর ভারতভুক্তি দলিলে 1947 খ্রিস্টাব্দে 26 অক্টোবর স্বাক্ষর করেন।
ভারতীয় বাহিনীর কাছে হায়দরাবাদের আত্মসমর্পণ কত খ্রিস্টাব্দে করেন?
ভারতীয় বাহিনীর কাছে হায়দরাবাদের আত্মসমর্পণ 1948 খ্রিস্টাব্দে 18 সেপ্টেম্বর করেন।
এস কে দরের নেতৃত্বে ‘ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন’ কত খ্রিস্টাব্দে গঠন হয়?
এস কে দরের নেতৃত্বে ‘ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন’ 1948 খ্রিস্টাব্দে গঠন হয়।
জুনাগড় -এর ভারতভুক্তি হয় কত খ্রিস্টাব্দে?
জুনাগড় -এর ভারতভুক্তি হয় 1949 খ্রিস্টাব্দে।
ভারতের সংবিধান প্রবর্তন কত খ্রিস্টাব্দে?
ভারতের সংবিধান প্রবর্তন 1950 খ্রিস্টাব্দে 26 জানুয়ারি।
হায়দরাবাদের আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতভুক্তি হয় কত খ্রিস্টাব্দে?
হায়দরাবাদের আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতভুক্তি হয় 1948 খ্রিস্টাব্দে।
নেহরু-লিয়াকৎ চুক্তি স্বাক্ষর হয় কত খ্রিস্টাব্দে?
নেহরু-লিয়াকৎ চুক্তি স্বাক্ষর হয় 1950 খ্রিস্টাব্দে।
কত খ্রিস্টাব্দে পৃথক অন্ধ্র রাজ্যের দাবিতে পাত্তি শ্রীরামালুর আমরণ অনশন শুরু এবং মৃত্যু?
1952 খ্রিস্টাব্দে পৃথক অন্ধ্র রাজ্যের দাবিতে পাত্তি শ্রীরামালুর আমরণ অনশন শুরু এবং মৃত্যু।
অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্য সৃষ্টি হয় কত খ্রিস্টাব্দে?
অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্য সৃষ্টি হয় 1953 খ্রিস্টাব্দে।
রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন (SRC) কত খ্রিস্টাব্দে গঠন হয়?
রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন (SRC) 1953 খ্রিস্টাব্দে গঠন হয়?।
সরকারি ভাষা কমিশন কত খ্রিস্টাব্দে গঠন হয়?
সরকারি ভাষা কমিশন 1955 খ্রিস্টাব্দে গঠন হয়।
রাজ্য পুনর্গঠন আইন পাস হয় কত খ্রিস্টাব্দে?
রাজ্য পুনর্গঠন আইন পাস হয় 1956 খ্রিস্টাব্দে।
পৃথক মহারাষ্ট্র ও গুজরাট রাজ্য কত খ্রিস্টাব্দে গঠন হয়?
পৃথক মহারাষ্ট্র ও গুজরাট রাজ্য 1960 খ্রিস্টাব্দে গঠন হয়।
সরকারি ভাষা আইন পাস হয় কত খ্রিস্টাব্দে?
সরকারি ভাষা আইন পাস হয় 1963 খ্রিস্টাব্দে।
পৃথক নাগাল্যান্ড রাজ্যের জন্ম কত খ্রিস্টাব্দে?
পৃথক নাগাল্যান্ড রাজ্যের জন্ম 1963 খ্রিস্টাব্দে।
পাঞ্জাব, হরিয়ানা ও হিমাচল প্রদেশের জন্ম কত খ্রিস্টাব্দে?
পাঞ্জাব, হরিয়ানা ও হিমাচল প্রদেশের জন্ম 1966 খ্রিস্টাব্দে।
কবে স্বাধীন ভারত গঠিত হয়?
স্বাধীন ভারত গঠিত হয় 15 আগস্ট, 1947 খ্রিস্টাব্দে।
ঔপনিবেশিক ভারত বলতে কী বোঝায়?
ঔপনিবেশিক ভারত বলতে বোঝায় ব্রিটিশ শাসনের অধীনে থাকা ভারত।
ভারতের স্বাধীনতালাভের সময় কাশ্মীর নামক দেশীয় রাজ্যের রাজা কে ছিলেন?
ভারতের স্বাধীনতালাভের সময় কাশ্মীর নামক দেশীয় রাজ্যের রাজা ছিলেন হরি সিং।
যে সমস্ত দেশীয় রাজ্যগুলি ভারতে যোগ দিতে চায়নি তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য দুটি রাজ্যের নাম লেখো।
যে সমস্ত দেশীয় রাজ্যগুলি ভারতে যোগ দিতে চায়নি তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য দুটি রাজ্যের নাম হল জুনাগড় ও হায়দরাবাদ।
দেশীয় রাজ্যগুলির ভারতভুক্তির ক্ষেত্রে কার কৃতিত্ব ছিল সর্বাধিক?
দেশীয় রাজ্যগুলির ভারতভুক্তির ক্ষেত্রে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের কৃতিত্ব ছিল সর্বাধিক।
হায়দরাবাদের শাসক কী নামে পরিচিত?
হায়দরাবাদের শাসক নিজাম নামে পরিচিত।
হায়দরাবাদ কবে ভারতের সঙ্গে স্থিতাবস্থা চুক্তি করে?
হায়দরাবাদ নভেম্বর মাসে, 1947 খ্রিস্টাব্দে ভারতের সঙ্গে স্থিতাবস্থা চুক্তি করে।
হায়দরাবাদ দখলকালে ভারতের সামরিক জেনারেল কে ছিলেন?
হায়দরাবাদ দখলকালে ভারতের সামরিক জেনারেল ছিলেন মেজর জেনারেল জয়ন্ত নাথ চৌধুরী।
ফরাসি প্রভাবাধীন অঞ্চল মাহে কবে ভারতভুক্ত হয়?
ফরাসি প্রভাবাধীন অঞ্চল মাহে 16 জুন, 1954 খ্রিস্টাব্দে ভারতভুক্ত হয়।
চন্দননগর কবে ফরাসি নিয়ন্ত্রণমুক্ত হয়?
চন্দননগর 2 ফেব্রুয়ারি, 1951 খ্রিস্টাব্দে ফরাসি নিয়ন্ত্রণমুক্ত হয়।
বল্লভভাই প্যাটেলের মৃত্যু কবে হয়?
বল্লভভাই প্যাটেলের মৃত্যু হয় 15 ডিসেম্বর, 1950 খ্রিস্টাব্দে।
স্বাধীনতার পরেও গোয়া, দমন, দিউ কাদের অধিকারে ছিল?
স্বাধীনতার পরেও গোয়া, দমন, দিউ পর্তুগিজদের অধিকারে ছিল।
ভারত বিভাজনের উদ্দেশ্যে গঠিত সীমানা কমিশনের সভাপতি কে ছিলেন?
ভারত বিভাজনের উদ্দেশ্যে গঠিত সীমানা কমিশনের সভাপতি ছিলেন স্যার সিরিল র্যাডক্লিফ।
স্যার সিরিল র্যাডক্লিফের নেতৃত্বে কী কী সীমানা কমিশন গঠিত হয়?
স্যার সিরিল র্যাডক্লিফের নেতৃত্বে বঙ্গীয় সীমানা কমিশন ও পাঞ্জাব সীমানা কমিশন গঠিত হয়।
সিরিল র্যাডক্লিফের সীমানা কমিশনের রিপোর্ট কবে প্রকাশিত হয়?
সিরিল র্যাডক্লিফের সীমানা কমিশনের রিপোর্ট প্রকাশিত হয় 17 আগস্ট, 1947 খ্রিস্টাব্দে।
পূর্ব বাংলা কী নামে পরিচিত হয়?
পূর্ব বাংলা পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিত হয়।
পশ্চিম পাঞ্জাব থেকে আসা উদ্বাস্তুরা মূলত ভারতের কোথায় আশ্রয় নেয়?
পশ্চিম পাঞ্জাব থেকে আসা উদ্বাস্তুরা মূলত ভারতের পূর্ব পাঞ্জাব, দিল্লি, রাজস্থান ও উত্তরপ্রদেশে আশ্রয় নেয়।
পূর্ব পাকিস্তান থেকে আসা উদ্বাস্তুরা মূলত ভারতের কোথায় আশ্রয় নেয়?
পূর্ব পাকিস্তান থেকে আসা উদ্বাস্তুরা মূলত ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা, 24 পরগনা ও নদীয়া জেলায় আশ্রয় নেয়।
ভারতের ত্রাণ ও পুনর্বাসন দপ্তরের মন্ত্রীর নাম কী?
ভারতের ত্রাণ ও পুনর্বাসন দপ্তরের মন্ত্রীর নাম হল মোহনলাল সাক্সেনা।
উদ্বাস্তু সমস্যার সমাধানের ক্ষেত্রে ভারত সরকারের একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ চিহ্নিত করো।
উদ্বাস্তু সমস্যার সমাধানের ক্ষেত্রে ভারত সরকারের একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ হল উদ্বাস্তু পুনর্বাসন আইন, 1948 প্রণয়ন।
ডোল কী?
ডোল হল উদ্বাস্তুদের জন্য সরকারি আর্থিক সাহায্য।
মহাত্মা গান্ধি দেশভাগজনিত হিংসার প্রেক্ষিতে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কলকাতার কোথায় অনশন করেন?
মহাত্মা গান্ধি দেশভাগজনিত হিংসার প্রেক্ষিতে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কলকাতার হায়দ্রাবাদ হাউস, বেলেঘাটায় অনশন করেন।
কলকাতার বেলেঘাটা বাড়িতে শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে মহাত্মা গান্ধি কবে অনশন শুরু করেন?
কলকাতার বেলেঘাটা বাড়িতে শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে মহাত্মা গান্ধি 1 সেপ্টেম্বর, 1947 খ্রিস্টাব্দে অনশন শুরু করেন।
নেহরু–লিয়াকত চুক্তি কবে স্বাক্ষরিত হয়?
নেহরু–লিয়াকত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় 8 এপ্রিল, 1950 খ্রিস্টাব্দে।
নেহরু–লিয়াকত চুক্তিকালে (1950 খ্রিস্টাব্দে) ভারতের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন?
নেহরু–লিয়াকত চুক্তিকালে (1950 খ্রিস্টাব্দে) ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন জওহরলাল নেহরু।
নেহরু–লিয়াকত চুক্তিকালে (1950 খ্রিস্টাব্দ) পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন?
নেহরু–লিয়াকত চুক্তিকালে (1950 খ্রিস্টাব্দ) পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন লিয়াকত আলি খান।
একটি আত্মজীবনীর নাম লেখো যেখান থেকে দেশভাগের কথা জানা যায়।
একটি আত্মজীবনীর নাম ভারত স্বাধীন হল। এখান থেকে দেশভাগের কথা জানা যায়।
ভারত স্বাধীন হল গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
ভারত স্বাধীন হল গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন মৌলানা আবুল কালাম আজাদ।
দ্য মার্জিনাল মেন গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
দ্য মার্জিনাল মেন গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন প্রফুল্ল চক্রবর্তী।
কমিউনিটি, স্টেট অ্যান্ড জেন্ডার গ্রন্থটির লেখক কে?
কমিউনিটি, স্টেট অ্যান্ড জেন্ডার গ্রন্থটির লেখক হলেন উর্বশী বুটালিয়া।
কবে বোম্বাই প্রদেশ বিভক্ত করে মহারাষ্ট্র ও গুজরাট রাজ্য তৈরি করা হয়?
1 মে, 1960 খ্রিস্টাব্দে বোম্বাই প্রদেশ বিভক্ত করে মহারাষ্ট্র ও গুজরাট রাজ্য তৈরি করা হয়।
বহুবিকল্পভিত্তিক প্রশ্ন
জওহরলাল নেহরুর নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয় –
- 1946 খ্রিস্টাব্দের 24 মার্চ
- 1946 খ্রিস্টাব্দে 24 জুলাই
- 1947 খ্রিস্টাব্দের 24 মার্চ
- 1947 খ্রিস্টাব্দের 24 জুলাই
উত্তর – 1. 1946 খ্রিস্টাব্দের 24 মার্চ
কলকাতায় ‘প্রত্যক্ষ সংগ্রাম’ সংঘটিত হয়-
- 1946 খ্রিস্টাব্দের 15 আগস্ট
- 1946 খ্রিস্টাব্দের 16 আগস্ট
- 1947 খ্রিস্টাব্দের 15 আগস্ট
- 1947 খ্রিস্টাব্দের 16 আগস্ট
উত্তর – 2. 1946 খ্রিস্টাব্দের 16 আগস্ট
ভারতীয় স্বাধীনতা আইন (1947 খ্রিস্টাব্দ) পাস হয় –
- 26 জানুয়ারি
- 18 জুলাই
- 1 এপ্রিল
- 31 ডিসেম্বর
উত্তর – 2. 18 জুলাই
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন –
- জওহরলাল নেহরু
- রাজেন্দ্র প্রসাদ
- বল্লভভাই প্যাটেল
- চক্রবর্তী রাজা গোপালাচারি
উত্তর – 1. জওহরলাল নেহরু
ভারতের প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী ছিলেন –
- বিধানচন্দ্র রায়
- সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ
- বল্লভভাই প্যাটেল
- জওহরলাল নেহরু
উত্তর – 3. বল্লভভাই প্যাটেল
ভারতের প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন –
- ভিপি মেনন
- বল্লভভাই প্যাটেল
- জয়ন্তনাথ চৌধুরী
- জওহরলাল নেহরু
উত্তর – 2. বল্লভভাই প্যাটেল
স্বাধীন ভারতের প্রথম স্বরাষ্ট্রসচিব ছিলেন –
- বল্লভভাই প্যাটেল
- ভি পি মেনন
- জওহরলাল নেহরু
- রাজেন্দ্র প্রসাদ
উত্তর – 2. ভি পি মেনন
ভারতের ‘লৌহমানব’ বলা হয় –
- মহাত্মা গান্ধিকে
- সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলকে
- মহম্মদ আলি জিন্নাকে
- রাজেন্দ্র প্রসাদকে
উত্তর – 2. সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলকে
বল্লভভাই প্যাটেলের সময় স্বরাষ্ট্রসচিব ছিলেন –
- পি ভি মেনন
- ভি পি মেনন
- জে এন চৌধুরী
- কে আর নারায়ণন
উত্তর – 2. ভি পি মেনন
দেশীয় রাজ্য ছিল না –
- বোম্বে
- ভূপাল
- হায়দরাবাদ
- জয়পুর
উত্তর – 1. বোম্বে
যে দেশীয় রাজ্যটি গণভোটের মাধ্যমে ভারতীয় ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত হয় –
- কাশ্মীর
- হায়দরাবাদ
- জুনাগড়
- জয়পুর
উত্তর – 3. জুনাগড়
হায়দরাবাদের নিজাম স্বাধীনতা রক্ষার জন্য যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাবাহিনী গড়ে তোলেন, তাদের বলা হয় –
- রাজাকার সম্প্রদায়
- গুরুমুখী সম্প্রদায়
- জাঠ সম্প্রদায়
- গোর্খা বাহিনী
উত্তর – 1. রাজাকার সম্প্রদায়
হায়দরাবাদে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অভিযান যে নামে পরিচিত –
- অপারেশন ফ্রিডম
- অপারেশন ইন্ডিয়া
- অপারেশন পোলো
- অপারেশন তেলুগু
উত্তর – 3. অপারেশন পোলো
হায়দরাবাদ অধিকারে ভারতীয় সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দেন –
- জয়ন্তনাথ চৌধুরী
- জয়ন্ত চক্রবর্তী
- হায়দরাবাদের নিজাম
- সর্দার প্যাটেল
উত্তর – 1. জয়ন্তনাথ চৌধুরী
ভারত স্বাধীন হওয়ার সময় কাশ্মীরের রাজা ছিলেন –
- রণজিৎ সিং
- খঙ্গ সিংহ
- হরি সিং
- গোলাব সিং
উত্তর – 3. হরি সিং
1947 খ্রিস্টাব্দে কাশ্মীরের প্রধান রাজনৈতিক দল ছিল –
- ন্যাশনাল কনফারেন্স
- জাতীয় কংগ্রেস
- আজাদ কাশ্মীর
- মুসলিম লিগ
উত্তর – 1. ন্যাশনাল কনফারেন্স
‘ন্যাশনাল কনফারেন্স’ দলের নেতা ছিলেন –
- হরি সিং
- শেখ আবদুল্লা
- রণজিৎ সিং
- খঙ্গ সিংহ
উত্তর – 2. শেখ আবদুল্লা
কাশ্মীরে জরুরি শাসনব্যবস্থা চালু হয় –
- 1947 খ্রিস্টাব্দে
- 1948 খ্রিস্টাব্দে
- 1949 খ্রিস্টাব্দে
- 1951 খ্রিস্টাব্দে
উত্তর – 1. 1947 খ্রিস্টাব্দে
কাশ্মীরের রাজা হরি সিং ভারতভুক্তির দলিলে স্বাক্ষর করেন –
- 1947 খ্রিস্টাব্দের 26 অক্টোবর
- 1948 খ্রিস্টাব্দের 26 জানুয়ারি
- 1949 খ্রিস্টাব্দের 1 জানুয়ারি
- 1950 খ্রিস্টাব্দের 29 এপ্রিল
উত্তর – 1. 1947 খ্রিস্টাব্দের 26 অক্টোবর
গোয়া ভারতভুক্ত হয় –
- 1947 খ্রিস্টাব্দে
- 1956 খ্রিস্টাব্দে
- 1961 খ্রিস্টাব্দে
- 1971 খ্রিস্টাব্দে
উত্তর – 3. 1961 খ্রিস্টাব্দে
পশ্চিম পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশের ভাষা ছিল –
- ইংরেজি
- উর্দু
- আরবি
- হিন্দি
উত্তর – 2. উর্দু
পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন –
- মহম্মদ আলি জিন্না
- শেখ আবদুল্লা
- লিয়াকৎ আলি খান
- রহমত আলি
উত্তর – 3. লিয়াকৎ আলি খান
পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল ছিলেন –
- মহম্মদ আলি জিন্না
- লিয়াকৎ আলি খান
- চৌধুরি রহমত আলি
- গোলাব সিং
উত্তর – 1. মহম্মদ আলি জিন্না
‘নেহরু-লিয়াকৎ চুক্তি’ স্বাক্ষরিত হয়-
- 1947 খ্রিস্টাব্দে
- 1950 খ্রিস্টাব্দে
- 1952 খ্রিস্টাব্দে
- 1964 খ্রিস্টাব্দে
উত্তর – 2. 1950 খ্রিস্টাব্দে
‘সভ্যতার সংকট’ গ্রন্থের লেখক হলেন –
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
- দক্ষিণারঞ্জন বসু
- প্রফুল্ল রায়
উত্তর – 1. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘ভারত স্বাধীন হল’ গ্রন্থটি কার লেখা?
- জওহরলাল নেহরু
- বল্লভভাই প্যাটেল
- মৌলানা আবুল কালাম আজাদ
- ভি পি মেনন
উত্তর – 3. মৌলানা আবুল কালাম আজাদ
‘Pakistan or Partition of India’ গ্রন্থটির লেখক হলেন –
- জওহরলাল নেহরু
- মৌলানা আবুল কালাম আজাদ
- ভীমরাও আম্বেদকর
- বল্লভভাই প্যাটেল
উত্তর – 3. ভীমরাও আম্বেদকর
‘উদবাস্তু’ গ্রন্থের রচয়িতা –
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
- হিরন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়
- কাজী নজরুল ইসলাম
উত্তর – 3. হিরন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়
‘পাথওয়ে টু পাকিস্তান’ (Pathway to Pakistan) গ্রন্থের রচয়িতা –
- চৌধুরী খালিকুজ্জামান
- মহম্মদ আলি জিন্না
- লিয়াকৎ আলি খান
- প্রফুল্ল চক্রবর্তী
উত্তর – 1. চৌধুরী খালিকুজ্জামান
‘এ ট্রেন টু পাকিস্তান’ লিখেছেন –
- জওহরলাল নেহরু
- ভি পি মেনন
- খুশবন্ত সিং
- সলমন রুশদি
উত্তর – 3. খুশবন্ত সিং
‘The Shadow Lines’ গ্রন্থের লেখক হলেন –
- অমিতাভ ঘোষ
- সলমন রুশদি
- জয়ন্তী বসু
- খুশবন্ত সিং
উত্তর – 2. সলমন রুশদি
‘Midnight’s Children’ গ্রন্থের রচয়িতা হলেন –
- অমিতাভ ঘোষ
- সলমন রুশদি
- আয়েশা জালাল
- সুনন্দা শিকদার
উত্তর – 3. আয়েশা জালাল
‘Reconstruction The Bengal Partition’ স্মৃতিকথাটির রচয়িতা হলেন –
- সলমন রুশদি
- আয়েশা জালাল
- জয়ন্তী বসু
- মৌলানা আবুল কালাম আজাদ
উত্তর – 3. জয়ন্তী বসু
‘Demand for Pakistan’ গ্রন্থটির লেখিকা হলেন –
- জয়ন্তী বসু
- কমলা নেহরু
- আয়েশা জালাল
- উপিন্দর সিং
উত্তর – 3. আয়েশা জালাল
‘অন্তর্জলী যাত্রা’ গ্রন্থটি রচনা করেন –
- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
- হাসান আজিজুল হক
- কমলকুমার মজুমদার
- প্রফুল্ল রায়
উত্তর – 3. কমলকুমার মজুমদার
‘শিকড়ের সন্ধানে’ গ্রন্থটির লেখক হলেন –
- হিরন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়
- অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়
- কালীপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়
- প্রফুল্ল রায়
উত্তর – 3. কালীপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়
‘সূর্য দীঘল বাড়ী’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন –
- আবু ইসহাক
- হাসান আজিজুল হক
- হিরন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়
- প্রফুল্ল রায়
উত্তর – 1. আবু ইসহাক
‘স্বাধীনতার পূর্বাভাস’ গ্রন্থের লেখক হলেন –
- অন্নদাশংকর রায়
- সুনন্দা শিকদার
- প্রফুল্ল রায়
- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
উত্তর – 1. অন্নদাশংকর রায়
‘টোবা টেক সিং’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন –
- খুশবন্ত সিং
- কুলবন্ত সিং
- সাদাত হাসান মান্টো
- সলমন রুশদি
উত্তর – 3. সাদাত হাসান মান্টো
‘মেঘে ঢাকা তারা’ চলচ্চিত্রে দেশভাগের চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন –
- ঋত্বিক ঘটক
- মৃণাল সেন
- সত্যজিৎ রায়
- উৎপল দত্ত
উত্তর – 1. ঋত্বিক ঘটক
‘ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন’-এর সভাপতি ছিলেন –
- জে এন চৌধুরী
- এস কে দর
- বল্লভভাই প্যাটেল
- পট্টভি সীতারামাইয়া
উত্তর – 2. এস কে দর
‘জে ভি পি কমিটি’ গঠিত হয় –
- 1935 খ্রিস্টাব্দে
- 1945 খ্রিস্টাব্দে
- 1948 খ্রিস্টাব্দে
- 1950 খ্রিস্টাব্দে
উত্তর – 3. 1948 খ্রিস্টাব্দে
পৃথক অন্ধ্র রাজ্যের দাবিতে শ্রীরামালু অনশন শুরু করেছিলেন-
- 1949 খ্রিস্টাব্দে
- 1950 খ্রিস্টাব্দে
- 1951 খ্রিস্টাব্দে
- 1952 খ্রিস্টাব্দে
উত্তর – 4. 1952 খ্রিস্টাব্দে
তেলুগুভাষী অঞ্চল নিয়ে পৃথক রাজ্য গঠনের দাবিতে 58 দিন অনশন করে মারা যান –
- পাত্তি শ্রীরামালু
- কে এম পানিক্কর
- পি সুব্বরোয়ান
- আর কে নারায়ণন
উত্তর – 1. পাত্তি শ্রীরামালু
স্বতন্ত্র ভাষাভিত্তিক অন্ধ্রপ্রদেশ গঠিত হয় –
- 1947 খ্রিস্টাব্দে
- 1950 খ্রিস্টাব্দে
- 1953 খ্রিস্টাব্দে
- 1955 খ্রিস্টাব্দে
উত্তর – 3. 1953 খ্রিস্টাব্দে
‘রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন’ (SRC) গঠিত হয় –
- 1953 খ্রিস্টাব্দে
- 1954 খ্রিস্টাব্দে
- 1956 খ্রিস্টাব্দে
- 1970 খ্রিস্টাব্দে
উত্তর – 1. 1953 খ্রিস্টাব্দে
রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন গঠন করেন –
- জওহরলাল নেহরু
- এস কে দর
- ফজল আলি
- হৃদয়নাথ কুঞ্জরু
উত্তর – 1. জওহরলাল নেহরু
রাজ্য পুনর্গঠন কমিশনের (SRC) সভাপতি ছিলেন –
- ফজল আলি
- হৃদয়নাথ কুঞ্জরু
- কে এম পানিক্কর
- পাত্তি শ্রীরামালু
উত্তর – 1. ফজল আলি
‘রাজ্য পুনর্গঠন আইন’ পাস হয় –
- 1956 খ্রিস্টাব্দে
- 1957 খ্রিস্টাব্দে
- 1958 খ্রিস্টাব্দে
- 1960 খ্রিস্টাব্দে
উত্তর – 1. 1956 খ্রিস্টাব্দে
রাজ্য পুনর্গঠন আইন অনুসারে ভারতে মোট কতগুলি রাজ্য তৈরি হয়েছিল?
- 10টি
- 12টি
- 14টি
- 28টি
উত্তর – 3. 14টি
তামিলনাড়ু রাজ্য গঠিত হয় –
- 1950 খ্রিস্টাব্দে
- 1953 খ্রিস্টাব্দে
- 1960 খ্রিস্টাব্দে
- 1965 খ্রিস্টাব্দে
উত্তর – 3. 1953 খ্রিস্টাব্দে
ভাষাভিত্তিক গুজরাট রাজ্যটি গঠিত হয় –
- 1953 খ্রিস্টাব্দে
- 1956 খ্রিস্টাব্দে
- 1960 খ্রিস্টাব্দে
- 1965 খ্রিস্টাব্দে
উত্তর – 3. 1960 খ্রিস্টাব্দে
হিমাচল প্রদেশ ও হরিয়ানা রাজ্য তৈরি হয় –
- 1960 খ্রিস্টাব্দে
- 1966 খ্রিস্টাব্দে
- 1970 খ্রিস্টাব্দে
- 1978 খ্রিস্টাব্দে
উত্তর – 2. 1966 খ্রিস্টাব্দে
নাগাল্যান্ড রাজ্যের জন্ম হয় –
- 1960 খ্রিস্টাব্দে
- 1961 খ্রিস্টাব্দে
- 1962 খ্রিস্টাব্দে
- 1963 খ্রিস্টাব্দে
উত্তর – 4. 1963 খ্রিস্টাব্দে
পাঞ্জাবে শিখ আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিল –
- কংগ্রেস
- ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি
- মুসলিম লিগ
- আকালি দল
উত্তর – 4. আকালি দল
সংবিধানে ভাষা সম্পর্কিত আলোচনা রয়েছে –
- পঞ্চদশ অংশে
- ষোড়শ অংশে
- সপ্তদশ অংশে
- অষ্টাদশ অংশে
উত্তর – 3. সপ্তদশ অংশে
1950 খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় সংবিধানে প্রধান ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয় –
- 12টি ভাষাকে
- 14টি ভাষাকে
- 16টি ভাষাকে
- 18টি ভাষাকে
উত্তর – 2. 14টি ভাষাকে
শূন্যস্থান পূরণ করো।
ভারত বিভাগের পরিকল্পনা ঘোষিত হয় ___।
উত্তর – ভারত বিভাগের পরিকল্পনা ঘোষিত হয় মাউন্টব্যাটেন পরিকল্পনায়।
ভারতের গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেছিলেন ___।
উত্তর – ভারতের গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেছিলেন ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ।
ভারত বিভাজনের জন্য ‘সীমানা কমিশন’ গঠিত হয় ___ খ্রিস্টাব্দে।
উত্তর – ভারত বিভাজনের জন্য ‘সীমানা কমিশন’ গঠিত হয় 1947 খ্রিস্টাব্দে।
সিরিল র্যাডক্লিফের সীমানা কমিশনের রিপোর্ট প্রকাশ পায় ___।
উত্তর – সিরিল র্যাডক্লিফের সীমানা কমিশনের রিপোর্ট প্রকাশ পায় 1947 খ্রিস্টাব্দের 16 আগস্ট।
স্বাধীন ভারতের প্রথম গভর্নর জেনারেল ছিলেন ___।
উত্তর – স্বাধীন ভারতের প্রথম গভর্নর জেনারেল ছিলেন লর্ড মাউন্টব্যাটেন।
স্বাধীন ভারতের প্রথম ভারতীয় গভর্নর জেনারেল ছিলেন ___।
উত্তর – স্বাধীন ভারতের প্রথম ভারতীয় গভর্নর জেনারেল ছিলেন চক্রবর্তী রাজা গোপালাচারী।
ভারতে দেশীয় রাজ্য মোট ভারত ভূখণ্ডের প্রায় ___ শতাংশ।
উত্তর – ভারতে দেশীয় রাজ্য মোট ভারত ভূখণ্ডের প্রায় 40 শতাংশ।
স্বাধীনতার আগে ভারতের 562টি দেশীয় রাজ্যের মধ্যে বৃহৎ রাজ্যের সংখ্যা ছিল ___টি।
উত্তর – স্বাধীনতার আগে ভারতের 562টি দেশীয় রাজ্যের মধ্যে বৃহৎ রাজ্যের সংখ্যা ছিল 352টি।
স্বাধীনতার সময় ভারতের জনসংখ্যা ছিল প্রায় ___।
উত্তর – স্বাধীনতার সময় ভারতের জনসংখ্যা ছিল প্রায় 38 কোটি।
স্বাধীনতা লাভের সময় ভারতে ফরাসি উপনিবেশ ছিল ___।
উত্তর – স্বাধীনতা লাভের সময় ভারতে ফরাসি উপনিবেশ ছিল পন্ডিচেরি।
ভারতের জাতীয় মন্ত্র হল ___।
উত্তর – ভারতের জাতীয় মন্ত্র হল বন্দেমাতরম।
ভারত প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ___।
উত্তর – ভারত প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে 1950 খ্রিস্টাব্দের 26 জানুয়ারি।
দেশীয় রাজারা ___ -এর মাধ্যমে তাদের স্বাধীনতা রক্ষার চেষ্টা করেন।
উত্তর – দেশীয় রাজারা নরেন্দ্র মণ্ডল -এর মাধ্যমে তাদের স্বাধীনতা রক্ষার চেষ্টা করেন।
দেশীয় রাজ্যের রাজারা ভারতে যোগদানের জন্য ___ -এ স্বাক্ষর করেন।
উত্তর – দেশীয় রাজ্যের রাজারা ভারতে যোগদানের জন্য ইন্সট্রুমেন্ট অফ অ্যাকসেশন -এ স্বাক্ষর করেন।
গণভোটের মাধ্যমে ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয় ___।
উত্তর – গণভোটের মাধ্যমে ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয় জুনাগড়।
‘অপারেশন পোলো’ জেনারেল ___ -এর নেতৃত্বে সংঘটিত হয়েছিল।
উত্তর – ‘অপারেশন পোলো’ জেনারেল জয়ন্তনাথ চৌধুরী -এর নেতৃত্বে সংঘটিত হয়েছিল।
হায়দরাবাদ ভারত রাষ্ট্রের অন্তর্গত হয় ___ খ্রিস্টাব্দে।
উত্তর – হায়দরাবাদ ভারত রাষ্ট্রের অন্তর্গত হয় 1950 খ্রিস্টাব্দে।
কাশ্মীর রাজ্য ছিল ___ প্রধান।
উত্তর – কাশ্মীর রাজ্য ছিল মুসলিম প্রধান।
জম্মু রাজ্য ছিল ___ প্রধান।
উত্তর – জম্মু রাজ্য ছিল হিন্দু প্রধান।
হরি সিং ছিলেন ___ -এর রাজা।
উত্তর – হরি সিং ছিলেন কাশ্মীর -এর রাজা।
স্বাধীনতা লাভের মাহেন্দ্রক্ষণকে ‘বিষণ্ণ প্রভাত’ বলেছেন ___।
উত্তর – স্বাধীনতা লাভের মাহেন্দ্রক্ষণকে ‘বিষণ্ণ প্রভাত’ বলেছেন ডঃ সর্বপল্লী গোপাল।
স্বাধীনতার ঠিক পরেই ভারতের প্রধান সমস্যারূপে দেখা দিয়েছিল ___।
উত্তর – স্বাধীনতার ঠিক পরেই ভারতের প্রধান সমস্যারূপে দেখা দিয়েছিল উদবাস্তু সমস্যা।
দেশভাগের পর পাকিস্তানের অন্তর্গত পাঞ্জাবের হিন্দু ও শিখরা চলে আসে ___ -এ।
উত্তর – দেশভাগের পর পাকিস্তানের অন্তর্গত পাঞ্জাবের হিন্দু ও শিখরা চলে আসে পূর্ব পাঞ্জাব -এ।
স্বাধীন ভারতের শেষ গভর্নর জেনারেল ছিলেন ___।
উত্তর – স্বাধীন ভারতের শেষ গভর্নর জেনারেল ছিলেন চক্রবর্তী রাজা গোপালাচারী।
‘নীলকণ্ঠ পাখির খোঁজে’ গ্রন্থটি রচনা করেন ___।
উত্তর – ‘নীলকণ্ঠ পাখির খোঁজে’ গ্রন্থটি রচনা করেন অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়।
‘অর্ধেক জীবন’ গ্রন্থটি রচনা করেছিলেন ___।
উত্তর – ‘অর্ধেক জীবন’ গ্রন্থটি রচনা করেছিলেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।
‘কালো বরফ’ গ্রন্থটির রচয়িতা ছিলেন ___।
উত্তর – ‘কালো বরফ’ গ্রন্থটির রচয়িতা ছিলেন মাহমুদুল হক।
‘বিষাদবৃক্ষ’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন ___।
উত্তর – ‘বিষাদবৃক্ষ’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন মিহির সেনগুপ্ত।
‘এপার গঙ্গা ওপার গঙ্গা’ গ্রন্থটি ___ -এর লেখা।
উত্তর – ‘এপার গঙ্গা ওপার গঙ্গা’ গ্রন্থটি জ্যোতির্ময়ী দেবী -এর লেখা।
‘নতুন ইহুদী’ গ্রন্থের রচয়িতার নাম ___।
উত্তর – ‘নতুন ইহুদী’ গ্রন্থের রচয়িতার নাম সলিল সেন।
‘আমি বীরাঙ্গনা বলছি’ গ্রন্থটি ___ -এর লেখা।
উত্তর – ‘আমি বীরাঙ্গনা বলছি’ গ্রন্থটি নীলিমা ইব্রাহিম -এর লেখা।
‘দয়াময়ীর কথা’ গ্রন্থের লেখক হলেন ___।
উত্তর – ‘দয়াময়ীর কথা’ গ্রন্থের লেখক হলেন সুনন্দা শিকদার।
পাকিস্তান থেকে ভারতে আসা উদ্বাস্তুদের স্থায়ীভাবে যে ক্যাম্পে রাখা হয়েছিল, তার নাম হল ___।
উত্তর – পাকিস্তান থেকে ভারতে আসা উদ্বাস্তুদের স্থায়ীভাবে যে ক্যাম্পে রাখা হয়েছিল, তার নাম হল পি এল ক্যাম্প।
উদবাস্তুদের প্রতি সরকারি সাহায্য ___ নামে পরিচিত।
উত্তর – উদবাস্তুদের প্রতি সরকারি সাহায্য ডোল নামে পরিচিত।
ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে ‘পাসপোর্ট প্রথা’ চালু হয় ___ খ্রিস্টাব্দে।
উত্তর – ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে ‘পাসপোর্ট প্রথা’ চালু হয় 1952 খ্রিস্টাব্দে।
ভারতে ভাষার ভিত্তিতে গঠিত প্রথম প্রদেশ হল ___।
উত্তর – ভারতে ভাষার ভিত্তিতে গঠিত প্রথম প্রদেশ হল অন্ধ্রপ্রদেশ।
জে ভি পি কমিটিতে জওহরলাল নেহরু ছাড়া অন্যতম দুজন ব্যক্তিত্ব ছিলেন ___ ও ___।
উত্তর – জে ভি পি কমিটিতে জওহরলাল নেহরু ছাড়া অন্যতম দুজন ব্যক্তিত্ব ছিলেন ভি পি মেনন ও পট্টভি সীতারামাইয়া।
রাজ্য পুনর্গঠন কমিশনের দুই জন অন্যতম সদস্য ছিলেন ___ ও ___।
উত্তর – রাজ্য পুনর্গঠন কমিশনের দুই জন অন্যতম সদস্য ছিলেন কে এম পানিক্কর ও হৃদয়নাথ কুঞ্জরু।
1960 খ্রিস্টাব্দে বোম্বাই প্রদেশের রাজ্য ___ ভাষাভাষী অঞ্চল নিয়ে গড়ে ওঠে পৃথক মহারাষ্ট্র রাজ্য।
উত্তর – 1960 খ্রিস্টাব্দে বোম্বাই প্রদেশের রাজ্য মারাঠি ভাষাভাষী অঞ্চল নিয়ে গড়ে ওঠে পৃথক মহারাষ্ট্র রাজ্য।
নবগঠিত গুজরাট রাজ্যের রাজধানী হয় ___।
উত্তর – নবগঠিত গুজরাট রাজ্যের রাজধানী হয় আহমেদাবাদ।
ভারতের 24তম অঙ্গরাজ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ___।
উত্তর – ভারতের 24তম অঙ্গরাজ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে অরুণাচল প্রদেশ।
ভারতে সরকারি ভাষা বিল উত্থাপন করা হয় ___ খ্রিস্টাব্দে।
উত্তর – ভারতে সরকারি ভাষা বিল উত্থাপন করা হয় 1963 খ্রিস্টাব্দে।
1964 খ্রিস্টাব্দ সময়কালে পশ্চিমবঙ্গ ও অসমের ‘সরকারি ভাষা’ ছিল যথাক্রমে ___ ও ___।
উত্তর – 1964 খ্রিস্টাব্দ সময়কালে পশ্চিমবঙ্গ ও অসমের ‘সরকারি ভাষা’ ছিল যথাক্রমে বাংলা ও অসমিয়া।
1964 খ্রিস্টাব্দ সময়কালে মহারাষ্ট্র ও অন্ধ্রপ্রদেশের ‘সরকারি ভাষা’ ছিল যথাক্রমে ___ ও ___।
উত্তর – 1964 খ্রিস্টাব্দ সময়কালে মহারাষ্ট্র ও অন্ধ্রপ্রদেশের ‘সরকারি ভাষা’ ছিল যথাক্রমে মারাঠি ও তেলুগু।
বাংলা ছিল ___ ও ___ -র সরকারি ভাষা।
উত্তর – বাংলা ছিল পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা-র সরকারি ভাষা।
পাঞ্জাবে ভাষাভিত্তিক রাজ্য গঠনের দাবিতে হিন্দুদের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয় ___।
উত্তর – পাঞ্জাবে ভাষাভিত্তিক রাজ্য গঠনের দাবিতে হিন্দুদের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয় জনসংঘ।
সিকিম ভারতের সাথে যুক্ত হয় ___ খ্রিস্টাব্দে।
উত্তর – সিকিম ভারতের সাথে যুক্ত হয় 1975 খ্রিস্টাব্দে।
মধ্যপ্রদেশ ভেঙে ছত্তিশগড় পৃথক রাজ্যের মর্যাদা লাভ করে ___ খ্রিস্টাব্দে।
উত্তর – মধ্যপ্রদেশ ভেঙে ছত্তিশগড় পৃথক রাজ্যের মর্যাদা লাভ করে 2000 খ্রিস্টাব্দে।
ক-স্তম্ভের সঙ্গে খ-স্তম্ভ মিলিয়ে লেখো।
ক-স্তম্ভ | খ-স্তম্ভ | উত্তর |
A. বল্লভভাই প্যাটেল | 1. হায়দরাবাদের নিজাম | A. → 3. |
B. ভি পি মেনন | 2. কাশ্মীরের মহারাজা | B. → 4. |
C. হরি সিং | 3. ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী | C. → 2. |
D. ওসমান আলি খান | 4. ভারতের স্বরাষ্ট্রসচিব | D. → 1. |
ক-স্তম্ভ | খ-স্তম্ভ | উত্তর |
A. খুশবন্ত সিং | 1. দ্য মারজিনাল মেন | A. → 2. |
B. প্রফুল্ল কুমার চক্রবর্তী | 2. ট্রেন টু পাকিস্তান | B. → 1. |
C. ভীষ্ম সাহানি | 3. বিপাশা | C. → 4. |
D. তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় | 4. তমস | D. → 3. |
নীচের বিবৃতিগুলির কোনটি ঠিক কোনটি ভুল বেছে নাও।
1947 খ্রিস্টাব্দের 15 আগস্ট পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভ করে।
উত্তর – ভুল।
সঠিক উত্তর – 1947 খ্রিস্টাব্দের 14 আগস্ট পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভ করে।
1947 খ্রিস্টাব্দের 14 আগস্ট ভারত স্বাধীনতা লাভ করে।
উত্তর – ভুল।
সঠিক উত্তর – 1947 খ্রিস্টাব্দের 15 আগস্ট ভারত স্বাধীনতা লাভ করে।
1947 খ্রিস্টাব্দের 18 জুলাই ‘ভারতীয় স্বাধীনতা আইন’ পাস হয়।
উত্তর – ঠিক।
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ।
উত্তর – ভুল।
সঠিক উত্তর – ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন জওহরলাল নেহরু।
ভারতের প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন বল্লভভাই প্যাটেল।
উত্তর – ঠিক।
বল্লভভাই প্যাটেলকে ‘লৌহমানব’ বলা হয়।
উত্তর – ঠিক।
বল্লভভাই প্যাটেলের সময় স্বরাষ্ট্রসচিব ছিলেন ভি পি মেনন।
উত্তর – ঠিক।
1947 খ্রিস্টাব্দে কাশ্মীরের রাজা ছিলেন রণজিৎ সিং।
উত্তর – ভুল।
সঠিক উত্তর – 1947 খ্রিস্টাব্দে কাশ্মীরের রাজা ছিলেন হরি সিং।
1947 খ্রিস্টাব্দে হায়দরাবাদের নিজাম ছিলেন ওসমান আলি খান।
উত্তর – ঠিক।
হায়দরাবাদের সশস্ত্র সাম্প্রদায়িক বাহিনী ‘রাজাকার’ নামে পরিচিত।
উত্তর – ঠিক।
পূর্ব পাঞ্জাব ও পাতিয়ালা নিয়ে ‘পেপসু’ (PEPSU) গঠিত হয়।
উত্তর – ঠিক।
1853 খ্রিস্টাব্দে তেলুগুভাষীদের নিয়ে তামিলনাড়ু রাজ্য গঠিত হয়।
উত্তর – ভুল।
সঠিক উত্তর – 1853 খ্রিস্টাব্দে তেলুগুভাষীদের নিয়ে অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্য গঠিত হয়।
সরকারি ভাষা কমিশনের সদস্য ছিলেন সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়।
উত্তর – ঠিক।
1963 খ্রিস্টাব্দে ‘সরকারি ভাষা আইন’ পাস হয়।
উত্তর – ঠিক।
ভারতে বর্তমানে সংবিধানস্বীকৃত ভারতীয় ভাষার সংখ্যা 22।
উত্তর – ঠিক।
নীচের বিবৃতিগুলির সঙ্গে তার নীচের কোন্ ব্যাখ্যাটি সবচেয়ে মানানসই খুঁজে নাও।
বিবৃতি: বল্লভভাই প্যাটেল ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন।
ব্যাখ্যা 1: তিনি ‘লৌহ মানব’ নামে পরিচিত ছিলেন।
ব্যাখ্যা 2: তিনি ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়ন করেন।
ব্যাখ্যা 3: তিনি ভারতের রাজনৈতিক সংগঠন শক্তিশালী করেন।
উত্তর – ব্যাখ্যা 3: তিনি ভারতের রাজনৈতিক সংগঠন শক্তিশালী করেন।
বিবৃতি: যাদবপুর অঞ্চলের একটি জায়গার নাম হয় বিজয়গড়।
ব্যাখ্যা 1: বিজয় নামে এক রাজা এখানকার শাসক ছিলেন।
ব্যাখ্যা 2: বিজয়গড় ইংরেজদের সঙ্গে যুদ্ধে জয়ী হওয়ার ফলে এই নাম গ্রহণ করে।
ব্যাখ্যা 3: যাদবপুর অঞ্চলে স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে পরাজিত করে উদবাস্তুরা ওই অঞ্চলকে জবরদখল করে বসতি স্থাপন করেছিল।
উত্তর – ব্যাখ্যা 3: যাদবপুর অঞ্চলে স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে পরাজিত করে উদবাস্তুরা ওই অঞ্চলকে জবরদখল করে বসতি স্থাপন করেছিল।
বিবৃতি: ভারত সরকার ভাষাভিত্তিক রাজ্য গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করে।
ব্যাখ্যা 1: ভারতীয় সংবিধানে ভাষাভিত্তিক রাজ্য গঠনের উল্লেখ ছিল।
ব্যাখ্যা 2: ইংরেজরা ভারতকে বাধ্য করেছিল ভাষাভিত্তিক রাজ্য গড়ে তোলার জন্য।
ব্যাখ্যা 3: তেলুগু ভাষাভাষী মানুষের প্রবল আন্দোলনের কারণে।
উত্তর – ব্যাখ্যা 3: তেলুগু ভাষাভাষী মানুষের প্রবল আন্দোলনের কারণে।
আজকের আর্টিকেলে আমরা দশম শ্রেণির ইতিহাস বইয়ের অষ্টম অধ্যায় “উত্তর-ঔপনিবেশিক ভারত: বিশ শতকের দ্বিতীয় পর্ব (1947-1964)” এর “অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন” থেকে পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নোত্তরগুলো দশম শ্রেণির মাধ্যমিক পরীক্ষা, এমনকি চাকরি বা যেকোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্যও উপযোগী। কারণ, এই অধ্যায়ের প্রশ্ন প্রায়ই বিভিন্ন পরীক্ষায় কমন আসে।
আশা করি, এই আর্টিকেলটি আপনাদের পরীক্ষার প্রস্তুতিতে কিছুটা হলেও সাহায্য করবে। যদি কোনো প্রশ্ন, মতামত বা সাহায্যের প্রয়োজন হয়, নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন কিংবা টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন—আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে আমি সর্বদা প্রস্তুত।
ধন্যবাদ সবাইকে।
মন্তব্য করুন