দশম শ্রেণি – বাংলা – আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি – অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

Gopi

আজকের আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলার দ্বিতীয় পাঠের দ্বিতীয় অংশ ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ থেকে কিছু অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলি মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এগুলো পরীক্ষায় প্রায়ই আসে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হবে।

দশম শ্রেণি – বাংলা – আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি – অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর
Contents Show

বহুবিকল্পীয় প্রশ্ন ও উত্তর

ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো।

‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতাটি কবির কোন্ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত? –

  1. ‘নিহিত পাতাল ছায়া’
  2. ‘পাঁজরে দাড়ের শব্দ’
  3. ‘দিনগুলি রাতগুলি’
  4. ‘জলই পাষাণ হয়ে আছে’

উত্তর – 4. ‘জলই পাষাণ হয়ে আছে’

জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হয় –

  1. 2002 খ্রিস্টাব্দে
  2. 2003 খ্রিস্টাব্দে
  3. 2004 খ্রিস্টাব্দে
  4. 2007 খ্রিস্টাব্দে

উত্তর – 3. 2004 খ্রিস্টাব্দে

জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থে মোট কবিতার সংখ্যা –

  1. 18টি
  2. 25টি
  3. 31টি
  4. 35টি

উত্তর – 3. 31টি

‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতাটি জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থের –

  1. 1 সংখ্যক কবিতা
  2. 10 সংখ্যক কবিতা
  3. 25 সংখ্যক কবিতা
  4. 31 সংখ্যক কবিতা

উত্তর – 4. 31 সংখ্যক কবিতা

জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থটির রচনাকাল –

  1. 1999 খ্রিস্টাব্দ
  2. 2004-2006 খ্রিস্টাব্দ
  3. 2007-2008 খ্রিস্টাব্দ
  4. 2000-2003 খ্রিস্টাব্দ

উত্তর – 4. 2000-2003 খ্রিস্টাব্দ

জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থটি কবি শঙ্খ ঘোষ যাঁদের উৎসর্গ করেন, তাঁরা হলেন –

  1. জয়দেব আর সেবন্তী
  2. অভীক আর মালঞ্চ
  3. অরিজিৎ আর রীণা
  4. শ্রীজাত আর দূর্বা

উত্তর – 3. অরিজিৎ আর রীণা

“আমাদের ডান পাশে” –

  1. খাদ
  2. ধ্বস
  3. প্রান্তর
  4. বন

উত্তর – 2. ধ্বস

‘আমাদের বাঁয়ে’ রয়েছে –

  1. গিরিখাত
  2. বোমারু বিমান
  3. পর্বত
  4. অরণ্য

উত্তর – 1. গিরিখাত

‘আমাদের মাথায়’ –

  1. গিরিখাদ
  2. বোমারু
  3. পর্বত
  4. অরণ্য

উত্তর – 2. বোমারু

আমাদের ‘পায়ে পায়ে’ রয়েছে –

  1. ভারী জুতো
  2. হিমানীর বাঁধ
  3. কাঁটা তার
  4. ভিক্ষুকের দল

উত্তর – 2. হিমানীর বাঁধ

“পায়ে পায়ে হিমানীর বাঁধ” – ‘হিমানী’ শব্দের আক্ষরিক অর্থ –

  1. জল
  2. আগুন
  3. তুষার
  4. পর্বত

উত্তর – 3. তুষার

‘আমাদের পথ’ –

  1. নেই
  2. ফাঁকা পড়ে আছে
  3. তৈরি করতে হবে
  4. জনাকীর্ণ হয়ে আছে

উত্তর – 1. নেই

“আমাদের ঘর গেছে উড়ে” – কীসের দ্বারা উড়ে গেছে? –

  1. বন্যার দ্বারা
  2. বোমারুর দ্বারা
  3. যুদ্ধের দ্বারা
  4. ভূমিকম্পের দ্বারা

উত্তর – 2. বোমারুর দ্বারা

কাছে ও দূরে কী ছড়ানো আছে? –

  1. বোমারু বিমানের ভগ্নাংশ
  2. যুদ্ধে মৃত মানুষের দেহ
  3. শিশুদের শব
  4. কবির আত্মীয়স্বজনের মৃতদেহ

উত্তর – 3. শিশুদের শব

“আমরাও তবে এইভাবে/এ-মুহূর্তে মরে যাব না কি?” – কবির মনে এই প্রশ্ন জেগেছে, কারণ –

  1. তাঁর ঘরবাড়ি নষ্ট হয়ে গেছে, আত্মজদের মৃত্যু ঘটেছে
  2. আর কোনো পথ নেই
  3. তাঁর চারিদিকে অজস্র বাধা
  4. সবকটিই সঠিক

উত্তর – 4. সবকটিই সঠিক

“আমাদের পথ নেই আর” – উদ্ধৃতাংশে পথ না থাকার অর্থ হল –

  1. কোনো উপায় নেই
  2. কোনো খাদ্য নেই
  3. বাসস্থান নেই
  4. কোনো ইতিহাস নেই

উত্তর – 1. কোনো উপায় নেই

“আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি” – কবির আরও বেঁধে বেঁধে থাকার ডাক দেওয়ার কারণ –

  1. তিনি চান না গিরিখাতে তলিয়ে যেতে
  2. তিনি চান না নিজেদের ধ্বংস করতে
  3. তিনি চান না আর কোনো শিশুর মৃত্যু
  4. সবকটিই সত্য

উত্তর – 4. সবকটিই সত্য

“আমাদের পথ নেই আর।” – ‘পথ’ শব্দটি কবিতায় ব্যবহৃত হয়েছে –

  1. তিনবার
  2. দু-বার
  3. একবার
  4. চারবার

উত্তর – 2. দু-বার

“আমাদের ইতিহাস নেই/অথবা এমনই ইতিহাস-” হয়তো আমাদের ইতিহাসটা এমনই যে –

  1. আমরা চিরকালের ভিখারি হিসেবে চিহ্নিত
  2. আমাদের কথা কেউ জানে না
  3. আমাদের কথা সকলেই জানে
  4. আমরা মিলেমিশে থাকতেই অভ্যস্ত

উত্তর – 1. আমরা চিরকালের ভিখারি হিসেবে চিহ্নিত

“আমাদের চোখমুখ ঢাকা” – পঙক্তি টির মর্মার্থ হল –

  1. আমাদের পরিচয় কোনোদিনই প্রকাশ পায় না
  2. আমরা পরিচয় দিতে লজ্জা পাই
  3. আমরা পরিচয় দিতে ঘৃণা বোধ করি
  4. আমাদের পরিচয়ের কেউ তোয়াক্কা করে না

উত্তর – 1. আমাদের পরিচয় কোনোদিনই প্রকাশ পায় না

“আমরা ভিখারি বারোমাস” – কবির এমন মনে হওয়ার কারণ –

  1. মানুষের দারিদ্র্য দেখে তিনি কুণ্ঠিত
  2. মানুষের চাহিদা দেখে তিনি লজ্জিত
  3. মানুষের হতাশা দেখে তিনি ক্ষুদ্ধ
  4. মানুষের দুঃখে তিনি কাতর

উত্তর – 2. মানুষের চাহিদা দেখে তিনি লজ্জিত

“আমরা ভিখারি” –

  1. সারামাস
  2. আটমাস
  3. দশমাস
  4. বারোমাস

উত্তর – 4. বারোমাস

“আমাদের কথা কে-বা জানে” – এ কথা তাদের মনে হয়, যারা –

  1. ভিখারি
  2. সাধারণ মানুষ
  3. উদবাস্তু
  4. কবি

উত্তর – 2. সাধারণ মানুষ

“আমরা ফিরেছি দোরে দোরে।” – আমাদের ‘দোরে দোরে’ ফেরার অর্থ –

  1. ভিক্ষা করা
  2. মানুষের পাশে দাঁড়ানো
  3. মানুষের সাহায্যের প্রত্যাশা
  4. ভ্রমণের নেশা আমাদের পেয়ে বসেছে

উত্তর – 3. মানুষের সাহায্যের প্রত্যাশা

“কিছুই কোথাও যদি নেই”, তবু –

  1. ভিক্ষুকের মতো দ্বারে দ্বারে ঘোরা শেষ হবে না
  2. এমন কিছু মানুষ আছেন, যাঁরা পরস্পর হাতে হাত রেখে বাঁচতে চান
  3. মানুষের মন থেকে সব কিছু হারানোর ভয় দূর হবে না
  4. মানুষ মনে করে, জীবন থেকে কিছুই হারিয়ে যায়নি

উত্তর – 2. এমন কিছু মানুষ আছেন, যাঁরা পরস্পর হাতে হাত রেখে বাঁচতে চান

দু-একটি বাক্যে উত্তর দাও।

কবি শঙ্খ ঘোষ কত খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন?

কবি শঙ্খ ঘোষ 1932 খ্রিস্টাব্দে বর্তমান বাংলাদেশের চাঁদপুরে জন্মগ্রহণ করেন।

‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতাটি কবি শঙ্খ ঘোষের কোন্ কাব্যগ্রন্থের কবিতা?

‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতাটি কবি শঙ্খ ঘোষের জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থের কবিতা।

জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থটির কবিতাগুলি কোন সময়ের মধ্যে রচিত?

কবি শঙ্খ ঘোষের জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থের কবিতাগুলি 2000-2003 খ্রিস্টাব্দের মধ্যে রচিত।

জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থটি কত খ্রিস্টাব্দে প্রথম প্রকাশিত হয়?

জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থটি 2004 খ্রিস্টাব্দে প্রথম প্রকাশিত হয়।

‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতাটি জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থের কত সংখ্যক কবিতা?

‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতাটি জলই পাষাণ হয়ে আছে কাব্যগ্রন্থের 31 সংখ্যক কবিতা।

কবিতার কথকের ডান পাশে কীসের চিহ্ন ছড়িয়ে রয়েছে?

আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি কবিতার কথকের ডান পাশে ধসের চিহ্ন ছড়িয়ে রয়েছে।

কবিতার কথক তার বাম দিকে কী দেখছেন?

আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি কবিতার কথক তার বাম দিকে দেখছেন গভীর গিরিখাত।

‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতার কথকের মাথার ওপরে কী উড়ে বেড়াচ্ছে?

‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতার কথকের মাথার ওপরে উড়ে বেড়াচ্ছে ‘বোমারু’ অর্থাৎ বোমারু বিমান।

“আমাদের মাথায় বোমারু” – ‘বোমারু’ শব্দটির দ্বারা কবি কোন্ পরিস্থিতির ইঙ্গিত দিয়েছেন?

‘বোমারু’ কথাটির দ্বারা কবি যুদ্ধকালীন পরিস্থিতির দিকে ইঙ্গিত দিয়েছেন।

‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতার কথকের পায়ে পায়ে কীসের বাঁধ?

আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি কবিতার কথকের পায়ে পায়ে হিমানীর বাঁধ।

“পায়ে পায়ে হিমানীর বাঁধ।” – ‘হিমানীর বাঁধ’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?

হিংসার উন্মত্ততা সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকাকে দুঃসহ করে তুলেছে। পাহাড়ি পথকে বরফ যেমন দুর্গম করে তোলে তেমনই এই হিংসা সভ্যতার গতিপথকে দুর্গম করে তোলে।

“আমাদের পথ নেই কোনো” – এরকম মন্তব্যের কারণ কী?

সম্পূর্ণ প্রতিকূল ও অস্থির পরিবেশে এ কথা মনে হয়েছে যে আমাদের কোনো পথ নেই। কেন-না যে-কোনো দিকে পা বাড়ালেই চূড়ান্ত অঘটন ঘটবে।

“আমাদের ঘর গেছে উড়ে” – কথাটির অর্থ পরিস্ফুট করো।

শক্তিশালী সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলি স্বার্থের জন্য দুর্বল দেশগুলির ওপর বোমারু বিমান থেকে বোমা নিক্ষেপ করেছে। সে-কারণে ‘আমাদের’ অর্থাৎ সাধারণ মানুষের ঘর উড়ে গেছে।

“ছড়ানো রয়েছে কাছে দূরে!” – কী ছড়ানো রয়েছে?

শঙ্খ ঘোষ রচিত ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতায় কথকের বিবৃতি অনুযায়ী কাছে-দূরে মানবশিশুর মৃতদেহ ছড়ানো রয়েছে।

“আমরাও তবে এইভাবে/এ-মুহূর্তে মরে যাব না কি?” – কবিতার কথকের মনে এমন সংশয়ের কারণ কী?

শঙ্খ ঘোষের ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতার কথকের মনে এমন সংশয় জেগেছে। কেন-না বেদনাভরা চোখ মেলে তিনি চারদিকে সন্তানদের মৃতদেহ দেখেছেন, যা তাঁকে ভীত করে তুলেছে।

“আমাদের পথ নেই আর” – ‘পথ’ শব্দটি উদ্ধৃত অংশে কোন্ অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?

‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতা থেকে নেওয়া ওপরের আলোচ্য অংশে ‘পথ’ শব্দটি ‘উপায়’ অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।

“আমাদের পথ নেই আর” – তাহলে আমাদের করণীয় কী?

আমাদের সমস্ত পথ বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে কবি হাতে হাত রেখে সংঘবদ্ধভাবে থাকার ডাক দিয়েছেন।

“আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি” – বেঁধে বেঁধে থাকার উদ্দেশ্য কী?

বেঁধে বেঁধে থাকার উদ্দেশ্য বিপদকে সম্মিলিতভাবে প্রতিহত করার শক্তি সংগ্রহ করা।

“আমাদের ইতিহাস নেই” – এ কথা বলা হয়েছে কেন?

শঙ্খ ঘোষের ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতায় আমাদের ইতিহাস নেই বলার কারণ হল বক্তা যাদের প্রতিনিধি, সেই সাধারণ মানুষ কোনোদিনই ইতিহাসে ঠাঁই পায় না।

অথবা এমনই ইতিহাস – ইতিহাস থেকে থাকলে তার স্বরূপটি কেমন?

শঙ্খ ঘোষের ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতার কথকের সমাজের ইতিহাস থেকে থাকলেও সেখানে সকলেরই চোখ-মুখ ঢাকা, ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য দিয়ে সেখানে কেউই ইতিহাসে ঠাঁই পায়নি।

“আমরা ভিখারি বারোমাস” – এ কথা বলার কারণ কী?

সাধারণ মানুষের দীর্ঘদিনের বঞ্চনা ও বিপুল ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ লক্ষ করে কবি শঙ্খ ঘোষ ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতায় আলোচ্য মন্তব্যটি করেছেন।

“পৃথিবী হয়তো বেঁচে আছে/পৃথিবী হয়তো গেছে মরে” – এমন কথা মনে হয়েছে কেন?

শোষিত, বঞ্চিত, নিপীড়িত মানুষ যেন অন্য কোনো গ্রহের জীব। তারা এতটাই সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে, যে পৃথিবীর বাঁচা-মরার খবর যেন তাদের কাছে নেই।

“আমাদের কথা কে-বা জানে” – কাদের কথা কেউ জানে না?

দরিদ্র, ঘরহারা, নিপীড়িত মানুষের কথা কেউ জানে না, কেউ তাদের খবর রাখে না।

“আমরা ফিরেছি দোরে দোরে।” – এর কারণ কী?

দুর্যোগে সব-হারানো অসহায় মানুষ সাহায্যের আশায় মানুষেরই দরজায় গিয়ে উপস্থিত হয়েছে, কিন্তু কেউ তাদের দিকে ফিরেও তাকায়নি। জীবনযাপনের গ্লানি নিয়ে তাদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয়েছে সাহায্যের আশায়।

“কিছুই কোথাও যদি নেই” – কোথাও কিছু না থাকার মতো অবস্থা যখন, তখন কী করণীয়?

চারিদিকে অসীম শূন্যতার হাহাকারের দিনে যে ক-জন ‘মানুষ’ রয়েছেন, তাঁরা যেন হাতে হাত রেখে বাঁচার স্বপ্ন দেখেন, সংঘবদ্ধভাবে বেঁচে থাকার রসদ খুঁজে নেন।

“আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি” – এ কথা বলার কারণ কী?

‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কথাটির দ্বারা কবি বোঝাতে চেয়েছেন যে, যে-কোনো বাধাই মানুষের ঐক্যের দ্বারা আটকানো সম্ভব।

‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতাটি কয়টি স্তবকে বিন্যস্ত? প্রতিটি স্তবকে কয়টি করে পঙ্ক্তি আছে?

‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে’ থাকি কবিতাটি দুটি স্তবকে বিন্যস্ত। প্রতিটি স্তবকে 12টি করে পঙ্ক্তি রয়েছে।


আজকের আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলার দ্বিতীয় পাঠের দ্বিতীয় অংশ “আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি” থেকে কিছু অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নগুলো মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি, এই আর্টিকেলটি আপনাদের কাজে লেগেছে। যদি আপনাদের কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা থাকে, তাহলে টেলিগ্রামে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন, আমি সাহায্য করার চেষ্টা করব। আর পোস্টটি আপনার পরিচিতদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না, যাদের জন্য এটি প্রয়োজনীয় হতে পারে। ধন্যবাদ!

Please Share This Article

Related Posts

কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দল সম্পর্কে টীকা লেখো।

কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দল সম্পর্কে টীকা লেখো।

সারা ভারত কিষান সভা কী উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল?

সারা ভারত কিষান সভা কী উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল?

বারদৌলি সত্যাগ্রহ - টীকা লেখো। অথবা, বারদৌলি সত্যাগ্রহের প্রতি জাতীয় কংগ্রেসের কীরূপ মনোভাব ছিল?

বারদৌলি সত্যাগ্রহের প্রতি জাতীয় কংগ্রেসের কীরূপ মনোভাব ছিল?

About The Author

Gopi

Tags

মন্তব্য করুন

SolutionWbbse

"SolutionWbbse" শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অনলাইন অধ্যয়ন প্ল্যাটফর্ম। এখানে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি, মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য গাইডলাইন, এবং বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সাহায্য প্রদান করা হয়। আমাদের মূল লক্ষ্য হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে সকল বিষয়ের শিক্ষণীয় উপকরণ সহজেই সকল শিক্ষার্থীর কাছে পৌঁছে দেওয়া।

Editor Picks

কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দল সম্পর্কে টীকা লেখো।

সারা ভারত কিষান সভা কী উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল?

বারদৌলি সত্যাগ্রহের প্রতি জাতীয় কংগ্রেসের কীরূপ মনোভাব ছিল?

‘একা’ আন্দোলন সম্পর্কে টীকা লেখো।

সত্যাগ্রহ বলতে কী বোঝো? ভারতবর্ষে গান্ধিজি পরিচালিত প্রথম তিনটি সত্যাগ্রহ কী কী?