এখনই আমাদের Telegram Community গ্রুপে যোগ দিন।। এখানে WBBSE বোর্ডের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির যেকোনো বিষয়ভিত্তিক সমস্যা শেয়ার করতে পারেন এবং একে অপরের সাহায্য করতে পারবেন। এছাড়া, কোনও সমস্যা হলে আমাদের শিক্ষকরা তা সমাধান করে দেবেন।

Telegram Logo Join Our Telegram Community

ভাবলেসহীন ক্ষিতীশ এখন তিড়িং তিড়িং লাফাচ্ছে। – ক্ষিতীশ এতক্ষণ ভাবলেশহীন ছিলেন কেন? ‘তিড়িং তিড়িং’ লাফানোর মধ্যে তাঁর কোন্ মানসিকতার প্রকাশ লক্ষ করা যায়?

এই আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলা বইয়ের ‘কোনি সহায়ক পাঠ থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করব – “ভাবলেসহীন ক্ষিতীশ এখন তিড়িং তিড়িং লাফাচ্ছে।” – ক্ষিতীশ এতক্ষণ ভাবলেশহীন ছিলেন কেন? ‘তিড়িং তিড়িং’ লাফানোর মধ্যে তাঁর কোন্ মানসিকতার প্রকাশ লক্ষ করা যায়? এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ভাবলেসহীন ক্ষিতীশ এখন তিড়িং তিড়িং লাফাচ্ছে। - ক্ষিতীশ এতক্ষণ ভাবলেশহীন ছিলেন কেন? 'তিড়িং তিড়িং' লাফানোর মধ্যে তাঁর কোন্ মানসিকতার প্রকাশ লক্ষ করা যায়?

“ভাবলেসহীন ক্ষিতীশ এখন তিড়িং তিড়িং লাফাচ্ছে।” – ক্ষিতীশ এতক্ষণ ভাবলেশহীন ছিলেন কেন? ‘তিড়িং তিড়িং’ লাফানোর মধ্যে তাঁর কোন্ মানসিকতার প্রকাশ লক্ষ করা যায়?

ক্ষিতীশের ভাবলেশহীন থাকার কারণ – জুপিটার ক্লাবের বার্ষিক সাঁতার প্রতিযোগিতায় কোনিকে নামার সুযোগ দেওয়া হয় না। ক্ষিতীশ তখন কমলদিঘির অ্যাপোলো ক্লাবের অংশে কোনিকে নামিয়ে অমিয়ার সাথে প্রতিযোগিতা করানোর চ্যালেঞ্জ নেন। যথাসময়ে সাঁতার শুরু হয়। এ যেন কোনির পরীক্ষা, পরীক্ষা ক্ষিতীশেরও। পুরো চত্বর জুড়ে টানটান উত্তেজনা। এই মানসিক উত্তেজনাকে কমানোর জন্যই ক্ষিতীশ ভাবলেশহীন হয়ে থাকতে চান।

মানসিকতা –

  • কথামুখ – প্রবল উত্তেজনার মধ্য দিয়ে সাঁতার প্রতিযোগিতা চলে। কোনির প্রধান বিপক্ষ হল জুপিটারের অমিয়া। প্রথম তিরিশ মিটারের পর থেকে অমিয়া কোনির চেয়ে এগিয়ে থাকলেও একসময় কোনি সমান রেখায় অমিয়ার সঙ্গে সাঁতরাতে থাকে।
  • আত্মহারা – হঠাৎ কমলদিঘি ঘিরে বিরাট একটা চিৎকার শোনা যায়। কারণ ৬৫ মিটার থেকে কোনি এগোতে থাকে এবং ক্রমশ অমিয়া ও অন্যদের পিছনে ফেলে দেয়। মসৃণ, স্বচ্ছন্দ কিন্তু হিংস্রভঙ্গিতে কোনি নিজেকে টেনে বার করে নিয়ে যায়। অবশেষে সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে জয়ী হয় কোনি। অভিপ্রেত সাফল্যে ক্ষিতীশ আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়েন।
  • আনন্দের বহিঃপ্রকাশ – এতক্ষণ তিনি চূড়ান্ত উত্তেজনায় পাথরের মূর্তির মতো দাঁড়িয়েছিলেন। কোনির জয়ে আনন্দে তিনি স্থান- কাল-পাত্র ভুলে তিড়িং তিড়িং লাফাতে শুরু করেন।

আরও পড়ুন, কোনি উপন্যাসে কোনির দাদা কমলের চরিত্রটি কীভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে লেখো।

এই আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলা বইয়ের ‘কোনিসহায়ক পাঠ থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন “ভাবলেসহীন ক্ষিতীশ এখন তিড়িং তিড়িং লাফাচ্ছে” – এই লাইনটি বিশ্লেষণ করেছি, যেখানে আমরা ক্ষিতীশের চিন্তাহীন অবস্থার পেছনের কারণ ও তাঁর মানসিকতার প্রকাশ আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং পরীক্ষার্থীদের সহায়ক হবে বলে আশা করি। যদি আপনার কোনো প্রশ্ন থাকে বা আরও সহায়তার প্রয়োজন হয়, তাহলে টেলিগ্রামে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনার বন্ধুদের সাথে এই পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না, যাতে তারাও উপকৃত হতে পারে। ধন্যবাদ!

Share via:

মন্তব্য করুন