Class 8 English – Princess September – ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ

আমরা এই আর্টিকেলে অষ্টম শ্রেণীর ইংরেজি পাঠ্যবইয়ের পঞ্চম অধ্যায় “Princess September” এর ইংরেজি উচ্চারণ এবং বঙ্গানুবাদ নিয়ে আলোচনা করবো। এই অধ্যায়ের বঙ্গানুবাদ এবং ইংরেজি উচ্চারণ তোমাদের “Princess September” গল্পটি সহজে বুঝতে সহায়তা করবে। অষ্টম শ্রেণীর পরীক্ষায় এই অধ্যায়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এখানে থেকে প্রায়ই প্রশ্ন আসে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি তোমাদের পড়াশোনার জন্য উপকারী হবে।

Class 8 English - Princess September - ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ

FIRST PART [প্রথম অংশ]

বাক্য

Princess September, the daughter of the King of Siam, was very unhappy. She was weeping alone one day in her own room when she saw a little bird hop in.

Then the little bird began to sing. He sang a beautiful song all about the lake in the King’s garden and the willow trees reflected in the still water. When he had finished, the Princess was not crying anymore. “That was a very nice song,” she said. “Would you want me to live with you?” asked the little bird.

Princess September clapped her hands with delight. Then the little bird hopped onto the end of the bed and sang her to sleep. When she awoke the next day, the little bird was still sitting there, and as she opened her eyes, he said, “Good morning.” She stretched out the first finger of her right hand so that it served as a perch.

The little bird flew down and sat on it. Then she went through the palace and called on each of the princesses in turn. And for each of the princesses, the little bird sang a different song.

The other princesses were jealous and visited September together. “Well, my dear,” they said, “your little bird flies in and out just as he likes.” They looked around the room. “Where is your bird now?” they asked.

“He’s gone off to visit his home,” said September. “And what makes you think he’ll come back?” asked the princesses. “He always does come back,” said September.

“Well, my dear,” said the princesses, “if you take our advice, pop him into the cage and keep him there.”

“But I like to have him fly around the room,” said the Princess.

“Safety first,” said her sisters ominously.

They got up and walked out of the room, shaking their heads, and they left September very uneasy. It seemed to her that the little bird was away for a long time, and she could not think of what he was doing. He might forget her, or he might take a fancy to someone else!

উচ্চারণ

প্রিন্সেস সেপ্টেম্বর, দ্য ডটার অব দ্য কিং অব সিয়াম, ওয়াজ ভেরি আনহ্যাপি। শি ওয়াজ উইপিং অ্যালোন ওয়ান ডে ইন হার রুম হোয়েন শি স’ আ লিটল বার্ড হপ ইন।

দেন দ্য লিটল বার্ড বিগ্যান টু সিং। হি স্যাং আ বিউটিফুল সং অল অ্যাবাউট দ্য লেক ইন দ্য কিং’স গার্ডেন অ্যান্ড দ্য উইলো ট্রিজ রিফ্লেকটেড ইন দ্য স্টিল ওয়াটার। হোয়েন হি হ্যাড ফিনিশড, দ্য প্রিন্সেস ওয়াজ নট ক্রায়িং এনি মোর। “দ্যাট ওয়াজ আ ভেরি নাইস সং,” শি স্যেইড। “উড ইউ ওয়ান্ট মি টু লিভ উইথ ইউ?” স্যেইড দ্য লিটল বার্ড।

প্রিন্সেস সেপ্টেম্বর ক্ল্যাপড হার হ্যান্ডস উইথ ডিলাইট। দেন দ্য লিটল বার্ড হপড অন টু দ্য এন্ড অব দ্য বেড অ্যান্ড স্যাং হার টু স্লিপ। হোয়েন শি অ্যাওক দ্য নেক্সট ডে, দ্য লিটল বার্ড ওয়াজ স্টিল সিটিং দেয়‍্যার, অ্যান্ড অ্যাজ শি ওপেন্ড হার আইজ, হি স্যেইড গুড মর্নিং। শি স্ট্রেচড আউট দ্য ফার্স্ট ফিঙ্গার অব হার রাইট হ্যান্ড সো দ্যাট ইট সার্ভড অ্যাজ আ পার্চ।

দ্য লিটল বার্ড ফ্লিউ ডাউন অ্যান্ড স্যাট অন ইট। দেন শি ওয়েন্ট থ্রু দ্য প্যালেস অ্যান্ড কলড অন ইচ অব দ্য প্রিন্সেসেস ইন টার্ন। অ্যান্ড ফর ইচ অব দ্য প্রিন্সেসেস, দ্য লিটল বার্ড স্যাং আ ডিফারেন্ট সং।

দ্য আদার প্রিন্সেসেস ওয়‍্যার জেলাস অ্যান্ড ভিজিটেড সেপ্টেম্বর টুগেদার। “ওয়েল, মাই ডীয়ার,” দে স্যেইড, “ইয়োর লিটল বার্ড ফ্লাইজ ইন অ্যান্ড আউট জাস্ট অ্যাজ হি লাইকস।” দে লুকড রাউন্ড দ্য রুম। “হোয়্যার ইজ ইওর বার্ড নাউ?” দে স্যেইড।

“হি’জ গান অফ টু ভিজিট হিজ হোম,” স্যেইড সেপ্টেম্বর। “অ্যান্ড হোয়াট মেকস ইউ থিংক হি উইল কাম ব্যাক?” অ্যাস্কড দ্য প্রিন্সেসেস। “হি অলওয়েজ ডাজ কাম ব্যাক,” স্যেইড সেপ্টেম্বর।

“ওয়েল, মাই ডীয়ার,” স্যেইড দ্য প্রিন্সেসেস, “ইফ ইউ টেক আওয়ার অ্যাডভাইস, পপ হিম ইনটু দ্য কেজ অ্যান্ড কিপ হিম দেয়ার।”

“বাট আই লাইক টু হ্যাভ হিম ফ্লাই অ্যারাউন্ড দ্য রুম,” স্যেইড দ্য প্রিন্সেস।

“সেফটি ফার্স্ট,” স্যেইড হার সিস্টারস অমিনাসলি।

দে গট আপ অ্যান্ড ওয়াকড আউট অব দ্য রুম, শেকিং দেয়‍্যার হেডস, অ্যান্ড দে লেফট সেপ্টেম্বর ভেরি আনইজি। ইট সীমড টু হার দ্যাট দ্য লিটল বার্ড ওয়াজ অ্যাওয়ে আ লং টাইম অ্যান্ড শি ক্যুড নট থিংক হোয়াট হি ওয়াজ ডুয়িং। হি মাইট ফরগেট হার, অর হি মাইট টেক আ ফ্যান্সি টু সামওয়ান এলস!

বঙ্গানুবাদ

সিয়ামের রাজার মেয়ে রাজকুমারী সেপ্টেম্বর ভীষণ অসুখী ছিল। একদিন সে নিজের ঘরে একা একা কাঁদছিল। ঠিক সেই মুহূর্তে, সে একটি ছোট্ট পাখিকে লাফাতে লাফাতে ঘরে প্রবেশ করতে দেখল।

ছোট্ট পাখিটি এরপর গান গাইতে শুরু করল। রাজার বাগানের হ্রদ এবং হ্রদের স্থিরজলে প্রতিফলিত উইলো গাছ সম্পর্কে সে একটি সুন্দর গান গাইল। যখন তার গান গাওয়া শেষ হল, রাজকুমারী আর কাঁদছিল না। “গানটি ভীষণ সুন্দর,” সে বলল। “তুমি কি চাও আমি তোমার সঙ্গে থাকি?” ছোট্ট পাখিটি জিজ্ঞাসা করল।

রাজকুমারী সেপ্টেম্বর আনন্দে হাততালি দিল। তারপর ছোট্ট পাখিটি লাফাতে লাফাতে বিছানার শেষের দিকে গেল এবং গান গেয়ে তাকে ঘুম পাড়িয়ে দিল। যখন সে (সেপ্টেম্বর) পরের দিন ঘুম থেকে উঠল, ছোট্ট পাখিটি তখনও সেখানে বসেছিল, এবং যেই সে তার চোখ খুলল, পাখিটি তাকে সুপ্রভাত জানাল। সে তার ডান হাতের প্রথম আঙুলটি বাড়িয়ে দিল যাতে এটি পাখির দাঁড়ানোর জন্য কাজে লাগে।

ছোট্ট পাখিটি উড়ে এল এবং সেটির ওপর বসল। তারপর সে রাজপ্রাসাদের ভেতরে প্রবেশ করল এবং প্রত্যেক রাজকুমারীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করল। প্রত্যেক রাজকুমারীকে ছোট্ট পাখিটি আলাদা আলাদা গান শোনাল।

অন্যান্য রাজকুমারীরা ঈর্ষান্বিত হয়ে পড়ল এবং সবাই মিলে সেপ্টেম্বরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এল। “ভালো কথা, প্রিয় বোন,” তারা বলল, “তোমার ছোট্ট পাখিটি ঠিক নিজের ইচ্ছেমতো উড়ে যায় আর আসে।” তারা ঘরের চারিদিকে তাকিয়ে দেখল। “তোমার পাখিটি এখন কোথায়?” তারা জিজ্ঞাসা করল।

“সে তার বাড়িতে উড়ে চলে গেছে,” সেপ্টেম্বর বলল। “আর তোমার কি মনে হয়, সে ফিরে আসবে?” রাজকুমারীরা জিজ্ঞাসা করল। “সে সর্বদা ফিরেই আসে,” সেপ্টেম্বর বলল।

“ঠিক আছে, প্রিয় বোন,” রাজকুমারীরা বলল, “যদি তুমি আমাদের পরামর্শ নাও তাহলে তাকে খাঁচায় বন্দি করে সেখানেই রাখো।”

“কিন্তু আমি চাই সে ঘরের চারিদিকে উড়ে বেড়াক,” রাজকুমারী বলল।

“প্রথমেই সুরক্ষা,” অশুভ সতর্কতার সুরে তার বোনেরা বলল।

তারা উঠে দাঁড়াল এবং মাথা নেড়ে ঘরের বাইরে চলে গেল, আর সেপ্টেম্বরকে অস্বস্তির মধ্যে রেখে গেল। এটি তার কাছে মনে হল যে ছোট্ট পাখিটি অনেক দিন হলো চলে গেছে এবং সে (রাজকুমারী) ভাবতে পারল না সে (পাখিটি) কী করছিল। সে হয়তো তাকে ভুলে গেছে, অথবা হয়তো অন্য কাউকে তার ভালো লেগেছে।

SECOND PART [দ্বিতীয় অংশ]

বাক্য

Suddenly, September heard a tweet-tweet just behind her ear. The bird had come in quietly. September felt her heart go thump-thump against her chest, and she made up her mind to take no more risks.

She put up her hand and took hold of the bird. The bird was quite used to this, so he suspected nothing. He was surprised when she carried him to the cage, put him in, and shut the door on him. He hopped up on the ivory perch and said, “What is wrong?”

September said, “Some of mamma’s cats are prowling about tonight, and I think you are much safer in here.”

“Well, just for this once, I don’t mind,” said the little bird, “so long as you let me out in the morning.” He ate a very good supper and began to sing. But in the middle of his song, he stopped.

“I don’t know what the matter with me is,” he said, “but I don’t feel like singing tonight.”

“Very well,” said September, “go to sleep instead!”

So he put his head under his wing and in a minute was fast asleep. September went to sleep too. But when the dawn broke, she was awakened by the little bird calling her at the top of his voice, “Wake up; wake up,” he said. “Open the door of this cage and let me out. I want to have a good fly while the dew is still wet on the ground.”

“You’re much better off where you are,” said September. “You have a beautiful golden cage!”

“Let me out, let me out,” said the little bird.

“You’ll have three meals a day. You’ll have nothing to worry you from morning till night, and you can sing to your heart’s content.”

The little bird tried to slip through the bars of the cage, but he couldn’t. He beat against the door but of course, he couldn’t open it.

He began to cry again: “Let me out, let me out!”

“I’ve only put you in the cage because I’m so fond of you,” said Princess September.

But the little bird stood in the corner of his cage, looking out at the blue sky, and never sang a note. “Why don’t you sing and forget your troubles?” said September.

“How can I sing?” answered the bird. “I want to see the trees and the lake and the green rice growing in the fields.”

“If that’s all you want, I’ll take you for a walk,” said September.

উচ্চারণ

সাডেনলি, সেপ্টেম্বর হার্ড আ টুইট-টুইট জাস্ট বিহাইন্ড হার ইয়ার। দ্য বার্ড হ্যাড কাম ইন কোয়ায়েটলি। সেপ্টেম্বর ফেল্ট হার হার্ট গো থাম্প-থাম্প এগেইনস্ট হার চেস্ট, অ্যান্ড শি মেড আপ হার মাইন্ড টু টেক নো মোর রিস্কস।

শি পুট আপ হার হ্যান্ড অ্যান্ড টুক হোল্ড অব দ্য বার্ড। দ্য বার্ড ওয়াজ কোয়াইট ইউজড টু দিস, সো হি সাসপেকটেড নাথিং। হি ওয়াজ সারপ্রাইজড হোয়েন শি ক্যারিড হিম টু দ্য কেজ, পুট হিম ইন, অ্যান্ড শাট দ্য ডোর অন হিম। হি হপড আপ অন দ্য আইভরি পার্চ অ্যান্ড স্যাড, “হোয়াট ইজ রং?”

সেপ্টেম্বর স্যাড, “সাম অব মাম্মাস ক্যাটস আর প্রাউলিং অ্যাবাউট টুনাইট, অ্যান্ড আই থিঙ্ক ইউ আর মাচ সেফার ইন হেয়ার।”

“ওয়েল, জাস্ট ফর দিস ওয়ান্স আই ডোন্ট মাইন্ড,” স্যাড দ্য লিটল বার্ড, “সো লং অ্যাজ ইউ লেট মি আউট ইন দ্য মর্নিং।” হি এট আ ভেরি গুড সাপার অ্যান্ড বিগ্যান টু সিং। বাট ইন দ্য মিডল অভ হিজ সং হি স্টপড।

“আই ডোন্ট নো হোয়াট দ্য ম্যাটার উইথ মি ইজ,” হি স্যাড, “বাট আই ডোন্ট ফিল লাইক সিংগিং টুনাইট।”

“ভেরি ওয়েল,” স্যাড সেপ্টেম্বর, “গো টু স্লিপ ইনস্টেড!”

সো হি পুট হিজ হেড আন্ডার হিজ উইং অ্যান্ড ইন আ মিনিট ওয়াজ ফাস্ট অ্যাস্লিপ। সেপ্টেম্বর ওয়েন্ট টু স্লিপ টু। বাট হোয়েন দ্য ড্রন ব্রোক, শি ওয়াজ অ্যাওকেন্ড বাই দ্য লিটল বার্ড কলিং হার অ্যাট দ্য টপ অভ হিজ ভয়েস, “ওয়েক আপ, ওয়েক আপ,” হি স্যাড। “ওপেন দ্য ডোর অব দিস কেজ অ্যান্ড লেট মি আউট।

আই ওয়ান্ট টু হ্যাভ আ গুড ফ্লাই হোয়াইল দ্য ডিউ ইজ স্টিল ওয়েট অন দ্য গ্রাউন্ড।”

“ইউ আর মাচ বেটার অফ হোয়্যার ইউ আর,” স্যাড সেপ্টেম্বর। “ইউ হ্যাভ আ বিউটিফুল গোল্ডেন কেজ!”

“লেট মি আউট, লেট মি আউট,” স্যাড দ্য লিটল বার্ড।

“ইউ’ল হ্যাভ থ্রি মিলস আ ডে। ইউ’ল হ্যাভ নাথিং টু ওয়ারি ইউ ফ্রম মর্নিং টিল নাইট, অ্যান্ড ইউ ক্যান সিং টু ইয়োর হার্ট’স কনটেন্ট।”

দ্য লিটল বার্ড ট্রাইড টু স্লিপ থ্রু দ্য বার্স অভ দ্য কেজ, বাট হি কুডনট। হি বিট এগেইনস্ট দ্য ডোর বাট অভ কোর্স হি কুডনট ওপেন ইট।

হি বিগ্যান টু ক্রাই এগেইন: “লেট মি আউট, লেট মি আউট!”

“আই’ভ অনলি পুট ইউ ইন দ্য কেজ বিকজ আই’ম সো ফন্ড অভ ইউ,” স্যাড প্রিন্সেস সেপ্টেম্বর।

বাট দ্য লিটল বার্ড স্টুড ইন দ্য কর্নার অভ হিজ কেজ, লুকিং আউট অ্যাট দ্য ব্লু স্কাই, অ্যান্ড নেভার স্যাং আ নোট। “হোয়াই ডোন্ট ইউ সিং অ্যান্ড ফরগেট ইয়োর ট্রাবলস?” স্যাড সেপ্টেম্বর।

“হাউ ক্যান আই সিং?” আনসার্ড দ্য বার্ড। “আই ওয়ান্ট টু সি দ্য ট্রিজ অ্যান্ড দ্য লেক অ্যান্ড দ্য গ্রিন রাইস গ্রোয়িং ইন দ্য ফিল্ডস।”

“ইফ দ্যাটস অল ইউ ওয়ান্ট, আই’ল টেক ইউ ফর আ ওয়াক,” স্যাড সেপ্টেম্বর।

বঙ্গানুবাদ

হঠাৎ, সেপ্টেম্বর তার কানের কাছে কিচিরমিচির শব্দ শুনতে পেল, নিঃশব্দে পাখিটি প্রবেশ করেছিল। সেপ্টেম্বর অনুভব করল তার বুক ধড়ফড় করছে, এবং সে মনস্থির করল আর কোনো ঝুঁকি নেবে না।

সে তার হাত বাড়াল এবং পাখিটিকে ধরল। পাখিটি এতে অভ্যস্ত ছিল, তাই সে কোনো সন্দেহ করল না। সে অবাক হলো, যখন তাকে খাঁচার দিকে নিয়ে গেল, তাকে ভেতরে রাখল, এবং তার সামনে দরজা বন্ধ করল। সে লাফিয়ে হাতির দাঁতের দাঁড়ের ওপর উঠল এবং বলল, “ব্যাপারটা কী?”

সেপ্টেম্বর বলল, “মায়ের কয়েকটি বেড়াল আজ রাতে শিকারের জন্য ঘুরে বেড়াচ্ছে, এবং আমার মনে হয় তুমি এখানে বেশি সুরক্ষিত।”

“বেশ, শুধুমাত্র এই একবারের জন্য আমি কিছু মনে করছি না,” ছোট্ট পাখিটি বলল, “যতক্ষণ পর্যন্ত না সকালে আমাকে বাইরে বের করে দিচ্ছ।” সে ভালো খাবার খেল এবং গান গাইতে শুরু করল। কিন্তু তার গানের মাঝখানে থেমে গেল।

“আমি জানি না আমার কী হয়েছে,” সে বলল, “কিন্তু আজ রাতে আমার গান গাইতে ভাল লাগছে না।”

“খুব ভালো,” সেপ্টেম্বর বলল, “তাহলে ঘুমিয়ে পড়ো!”

তাই সে তার মাথা ডানার নীচে রাখল এবং এক মিনিটের মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়ল। সেপ্টেম্বরও ঘুমিয়ে পড়ল। কিন্তু যখন ভোর হলো, ছোট্ট পাখিটি তার সর্বোচ্চ স্বরে ডাকতে শুরু করল, “জাগো, জাগো,” সে বলল। “এই খাঁচার দরজাটি খুলে দাও এবং আমাকে বাইরে বেরোতে দাও।”

আমি একটু উড়তে চাই, যেহেতু মাটি এখনও শিশিরে ভেজা।”

“যেখানে তুমি আছ, সেখানেই ভালো আছ,” – সেপ্টেম্বর বলল। “তোমার একটি সুন্দর সোনার খাঁচা আছে!”

“আমাকে বেরোতে দাও, আমাকে বেরোতে দাও,” ছোট্ট পাখিটি বলল।

“দিনে তুমি তিনবার খাবার পাবে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত তোমার কোনো চিন্তা থাকবে না, এবং তুমি ইচ্ছেমতো গান গাইতে পারবে।”

ছোট্ট পাখিটি খাঁচার ফাঁক দিয়ে পালানোর চেষ্টা করল, কিন্তু পারল না। সে দরজায় আঘাত করতে লাগল কিন্তু কিছুতেই সেটা খুলতে পারল না।

সে আবার চিৎকার করতে লাগল: “আমাকে বেরোতে দাও, আমাকে বেরোতে দাও!”

“আমি তোমাকে খাঁচাতে রেখেছি, কারণ তুমি আমার খুব প্রিয়,” রাজকুমারী সেপ্টেম্বর বলল।

কিন্তু ছোট্ট পাখিটি তার খাঁচার এক কোণে দাঁড়িয়ে নীল আকাশের দিকে তাকিয়ে রইল এবং কখনোই গান গাইল না। “কেন তুমি তোমার সব কষ্ট ভুলে গান গাইছ না?” সেপ্টেম্বর বলল।

“আমি কীভাবে গাইব বলো?” পাখিটি উত্তর দিল। “আমি গাছপালা আর হ্রদ দেখতে চাই, এবং সবুজ শস্যভরা ধানের খেত দেখতে চাই।”

“এগুলোই যদি তুমি চাও, তবে আমি অবশ্যই তোমাকে বেড়াতে নিয়ে যাব,” সেপ্টেম্বর বলল।

THIRD PART [তৃতীয় অংশ]

বাক্য

She picked up the cage and walked down to the lake around which grew the willow trees. She stood at the edge of the rice fields that stretched as far as the eye could see. “I’ll take you out every day,” she said. “I love you, and I only want to make you happy.”

“It’s not the same thing,” said the little bird. “The rice fields and the lake and the willow trees look quite different when you see them through the bars of a cage.”

So she brought him home again and gave him supper. But he wouldn’t eat a thing. The Princess was anxious. “Perhaps he’ll have got used to his cage by tomorrow,” she thought. And the next day, when she awoke, she cried out, “Good morning,” in a cheerful voice. She got no answer. She jumped out of bed and ran to the cage. She gave a startled cry, for there the little bird lay with his eyes closed, and he looked as if he were dead.

She opened the door and lifted him out. She gave a sob of relief, for she felt that his little heart was still beating.

“Wake up, wake up, little bird,” she said. She began to cry, and her tears fell on the little bird. “I cannot sing unless I’m free, and if I cannot sing, I die,” he said.

“Then take your freedom,” the Princess said. “I shut you in a golden cage because I loved you and wanted to have you all to myself. But I never knew it would kill you. Go. Fly away among the trees that are around the lake, and fly over the green rice fields. I love you enough to let you be happy in your own way.”

She threw open the window and gently placed the little bird on the sill.

“I will come because I love you, little Princess,” said the bird. “And I will sing you the loveliest songs I know.

I shall go far away, but I shall always come back, and I shall never forget you.”

Then he opened his wings and flew right away into the blue. September kept her window open, day and night, so that the little bird might come into her room whenever he wished.

উচ্চারণ

শি পিকড আপ দ্য কেজ অ্যান্ড ওয়াকড ডাউন টু দ্য লেক অ্যারাউন্ড হুইচ গ্রু দ্য উইলো ট্রিজ। শি স্টুড অ্যাট দ্য এজ অব দ্য রাইস ফিল্ডস দ্যাট স্ট্রেচড অ্যাজ ফার অ্যাজ দ্য আই কুড সি। “আই’ ল টেক ইউ আউট এভরি ডে,” শি সেড। “আই লাভ ইউ অ্যান্ড আই অনলি ওয়ান্ট টু মেক ইউ হ্যাপি।”

“ইট’স নট দ্য সেম থিং,” সেড দ্য লিটল বার্ড। “দ্য রাইস ফিল্ডস অ্যান্ড দ্য লেক অ্যান্ড দ্য উইলো ট্রিজ লুক কোয়াইট ডিফারেন্ট, হোয়েন ইউ সি দেম থ্রু দ্য বারস অব আ কেজ।”

সো শি ব্রট হিম হোম এগেইন অ্যান্ড গেভ হিম সাপার। বাট হি উডন’t ইট আ থিং। দ্য প্রিন্সেস ওয়াজ অ্যাংশাস। “পারহ্যাপস হি’ ল হ্যাভ গট ইউজড টু হিজ কেজ বাই টুমরো,” শি থট। অ্যান্ড দ্য নেক্সট ডে হোয়েন শি অ্যাওক, শি ক্রায়েড আউট “গুড মর্নিং” ইন আ চিয়ারফুল ভয়েস। শি গট নো আনসার। শি জাম্পড আউট অব বেড অ্যান্ড র‍্যান টু দ্য কেজ। শি গেভ আ স্টার্টেলড ক্রাই, ফর দেয়ার দ্য লিটল বার্ড লে উইথ হিজ আইজ ক্লোজড, অ্যান্ড হি লুকড অ্যাজ ইফ হি ওয়্যার ডেড।

শি ওপেনড দ্য ডোর অ্যান্ড লিফটেড হিম আউট। শি গেভ আ সাব অব রিলিফ, ফর শি ফেল্ট দ্যাট হিজ লিটল হার্ট ওয়াজ স্টিল বিটিং।

“ওয়েক আপ, ওয়েক আপ, লিটল বার্ড,” শি সেড। শি বিগ্যান টু ক্রাই অ্যান্ড হার টিয়ার্স ফেল অন দ্য লিটল বার্ড। “আই ক্যাননট সিং আনলেস আই’ ম ফ্রি অ্যান্ড ইফ আই ক্যাননট সিং, আই ডাই,” হি সেড।

“দেন টেক ইয়োর ফ্রিডম,” দ্য প্রিন্সেস সেড। “আই শাট ইউ ইন আ গোল্ডেন কেজ বিকজ আই লাভড ইউ অ্যান্ড ওয়ান্টেড টু হ্যাভ ইউ অল টু মাইসেল্ফ। বাট আই নেভার নিউ ইট উড কিল ইউ। গো। ফ্লাই অ্যাওয়ে অ্যামং দ্য ট্রিজ দ্যাট আর অ্যারাউন্ড দ্য লেক অ্যান্ড ফ্লাই ওভার দ্য গ্রিন রাইস ফিল্ডস। আই লাভ ইউ ইনাফ টু লেট ইউ বি হ্যাপি ইন ইয়োর ঔন ওয়ে।”

শি থ্রু ওপেন দ্য উইনডো অ্যান্ড জেন্টলি প্লেসড দ্য লিটল বার্ড অন দ্য সিল।

“আই উইল কাম বিকজ আই লাভ ইউ, লিটল প্রিন্সেস,” সেড দ্য বার্ড। “অ্যান্ড আই উইল সিং ইউ দ্য লাভলিয়েস্ট সংস আই নৌ।

আই শ্যাল গো ফার অ্যাওয়ে, বাট আই শ্যাল অলওয়েজ কাম ব্যাক অ্যান্ড আই শ্যাল নেভার ফরগেট ইউ।” দেন হি ওপেনড হিজ উইংস অ্যান্ড ফ্লিউ রাইট অ্যাওয়ে ইনটু দ্য ব্লু। সেপ্টেম্বর কেপ্ট হার উইনডো ওপেন, ডে অ্যান্ড নাইট, সো দ্যাট দ্য লিটল বার্ড মাইট কাম ইনটু হার রুম হোয়েনেভার হি উইশড।

বঙ্গানুবাদ

সে খাঁচাটিকে তুলে নিল এবং হেঁটে হ্রদের দিকে গেল, যার চারিদিকে উইলো গাছগুলি বেড়ে উঠেছিল। সে ধানখেতের ধারে দাঁড়াল, যেগুলি যতদূর চোখে দেখা যায়, ততদূর বিস্তৃত ছিল। “আমি তোমাকে প্রতিদিন বাইরে নিয়ে যাব,” সে বলল। “আমি তোমাকে ভালোবাসি এবং আমি শুধু তোমাকে খুশি করতে চাই।”

“এটা একই জিনিস নয়,” ছোট্ট পাখিটি বলল। “ধানখেত এবং হ্রদ ও উইলো গাছগুলি বেশ আলাদা দেখতে লাগে, যখন তুমি সেগুলোকে একটি খাঁচার ধাতব জালের মধ্যে দিয়ে দেখো।”

তাই সে তাকে আবার বাড়িতে আনল এবং রাতের খাবার খেতে দিল। কিন্তু সে কিছুই খেল না। রাজকুমারী উদ্বিগ্ন হয়ে উঠল। “সম্ভবত সে আগামীকালের মধ্যে তার খাঁচার সঙ্গে অভ্যস্ত হয়ে উঠবে,” সে ভাবল। আর পরের দিন যখন সে ঘুম থেকে উঠল, সে প্রাণবন্ত কণ্ঠস্বরে সুপ্রভাত জানাল। সে কোনো উত্তর পেল না। সে বিছানা থেকে লাফিয়ে উঠল এবং ছুটে খাঁচাটির দিকে গেল। সে ভয়ে চিৎকার করে উঠল, কারণ সেখানে ছোট্ট পাখিটি চোখ বন্ধ করে শুয়েছিল, এবং তাকে দেখে মৃতের মতো মনে হলো।

সে দরজাটি খুলল এবং তাকে তুলে বের করল। সে একটি স্বস্তির নিশ্বাস ফেলল, কারণ সে অনুভব করল যে তার ছোট্ট হৃদপিণ্ডটি তখনও স্পন্দিত হচ্ছিল।

“ওঠো ওঠো, ছোট্ট পাখি,” সে বলল। সে কাঁদতে শুরু করল এবং তার চোখের জল ছোট্ট পাখিটির ওপর পড়ল। “মুক্ত না হলে আমি গান করতে পারি না এবং যদি আমি গান গাইতে না পারি, আমি মারা যাব,” সে বলল।

“তাহলে তোমার স্বাধীনতা নাও,” রাজকুমারী বলল। “আমি তোমাকে একটি সোনালি খাঁচায় বন্দি করে রেখেছি কারণ আমি তোমাকে ভালোবাসি এবং সম্পূর্ণরূপে তোমাকে আমার জন্য চেয়েছিলাম। কিন্তু আমি কখনোই জানতাম না যে সেটি তোমাকে মেরে ফেলবে। যাও। হ্রদের চারিদিকে গাছগুলির মধ্যে উড়ে যাও এবং সবুজ ধানখেতের ওপর দিয়ে উড়ে যাও। আমি তোমাকে যথেষ্ট ভালোবাসি, যা তোমাকে তোমার মতো করে খুশিতে থাকতে দেবে।”

সে জানালাটি সশব্দে খুলল এবং ছোট্ট পাখিটিকে ধীরে ধীরে জানালার চৌকাঠের ওপর রাখল।

“ছোট্ট রাজকুমারী, আমি ফিরে আসব কারণ আমি তোমাকে ভালোবাসি,” পাখিটি বলল। “এবং আমি আমার জানা সবচেয়ে সুন্দর গান তোমার জন্য গাইব।

আমি অনেক দূরে চলে যাব, কিন্তু আমি সর্বদা ফিরে আসব এবং আমি তোমাকে কখনোই ভুলব না।”

তারপর সে তার ডানাদুটি মেলল এবং ঠিক দূরে নীল আকাশে উড়ে গেল। সেপ্টেম্বর রাত-দিন তার জানালা খুলে রাখল, যাতে ছোট্ট পাখিটি তার ইচ্ছেমতো তার ঘরে আসতে পারে।


আজকের এই আর্টিকেলে আমরা অষ্টম শ্রেণীর ইংরেজি বইয়ের পঞ্চম অধ্যায় ‘Princess September’-এর ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এই অধ্যায়টি পরীক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এখান থেকে প্রায়ই প্রশ্ন করা হয়। আমাদের প্রদত্ত বঙ্গানুবাদ ও উচ্চারণ গাইড আপনাকে ‘Princess September’ গল্পটি আরও ভালোভাবে বুঝতে সহায়তা করবে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি আপনার পড়াশোনায় সহায়ক হয়েছে। যদি কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা থাকে, টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে ভুলবেন না, আমি সাহায্য করার চেষ্টা করবো। পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন আপনার প্রিয়জনও উপকৃত হতে পারে। ধন্যবাদ!

Share via:

মন্তব্য করুন