নবম শ্রেণির বাংলা প্রবন্ধ চিঠি স্বামী বিবেকানন্দের লেখা একটি চিঠি। এই চিঠিতে স্বামী বিবেকানন্দ তার বন্ধুকে এক ভ্রমণের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন। চিঠির মাধ্যমে স্বামী বিবেকানন্দের দেশপ্রেম, মানবপ্রেম, এবং হিন্দুধর্মের প্রতি গভীর আস্থার পরিচয় পাওয়া যায়।
কল্যাণীয়া মিস নোব্ল্ বলে সম্বোধন করে স্বামী বিবেকানন্দ যাঁকে চিঠি লিখেছেন তাঁর সম্পূর্ণ নাম কী?
কল্যাণীয়া মিস নোব্ল্ বলে যাঁকে সম্বোধন করা হয়েছে, তাঁর সম্পূর্ণ নাম মার্গারেট এলিজাবেথ নোব্ল্।
আলমোড়া থেকে স্বামীজি মিস নোব্ল্কে পাঠ্য চিঠিটি লিখেছিলেন। দু-এককথায় আলমোড়ার বর্ণনা দাও ৷
ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যে আলমোড়া অবস্থিত। আলমোড়ার ওপর দিয়ে কোশী নদী প্রবাহিত হয়েছে। এখানকার নৈসর্গিক শোভা অতুলনীয়।
স্টার্ডি-র একখানি চিঠি কাল পেয়েছি। — স্টাৰ্ডি কে?
মি. ই টি স্টার্ডি ছিলেন স্বামী বিবেকানন্দের একজন ইংরেজ ভক্ত, যিনি স্বামীজিকে ইংল্যান্ডে বেদান্ত প্রচারে সহায়তা করেন।
স্বামী বিবেকানন্দ স্টার্ডির চিঠি থেকে কী জানতে পেরেছিলেন?
স্বামী বিবেকানন্দ স্টার্ডির চিঠি থেকে জানতে পেরেছিলেন যে, মিস নোব্ল্ ভারতে আসতে এবং সব কিছু চাক্ষুষ দেখতে দৃঢ় সংকল্প।
তা তুমি ধারণা করতে পারো না। — কী ধারণা করতে না পারার কথা বলা হয়েছে?
স্বামীজি মিস নোব্ল্কে ভারতবর্ষের মানুষের দুঃখ, কুসংস্কার, দাসত্ব প্রভৃতির ব্যাপকতা সম্পর্কে ধারণা করতে না পারার কথা বলেছেন।
এখন আমার দৃঢ় বিশ্বাস হয়েছে যে – বিশ্বাসটি কী?
স্বামীজির দৃঢ়বিশ্বাস হয়েছে যে, ভারতের কাজে মিস নোবলের এক বিরাট ভবিষ্যৎ রয়েছে।
ভারতের নারীসমাজের উন্নতির জন্য কেমন ব্যক্তির প্রয়োজন?
ভারতের নারীসমাজের উন্নতির জন্য একজন প্রকৃত সিংহীর মতো তেজস্বিনী নারীর প্রয়োজন।
একজন প্রকৃত সিংহীর প্রয়োজন। — প্রকৃত সিংহী কাকে বলা হয়েছে?
মিস মার্গারেট এলিজাবেথ নোব্লকে বিবেকানন্দ প্রকৃত সিংহী’ বলেছেন।
তুমি ঠিক সেইরূপ নারী, যাকে আজ প্রয়োজন। — মিস নোব্লের মধ্যে কোন্ গুণাবলি লক্ষ করে স্বামীজি এ কথা বলেছেন?
মিস নোব্লের শিক্ষা, ঐকান্তিকতা, পবিত্রতা, অসীম ভালোবাসা, দৃঢ়তা ইত্যাদি গুণ লক্ষ করে স্বামীজি এ কথা বলেছেন।
কিন্তু বিঘ্নও আছে বহু। — কোন্ কাজে বিঘ্ন আছে?
ভারতবর্ষের, বিশেষত ভারতের নারীসমাজের সার্বিক উন্নয়নের কাজে প্রচুর বিঘ্ন আছে।
কিন্তু বিঘ্নও আছে বহু। — বিঘ্নগুলি কী কী?
ভারতবর্ষের দুঃখ, কুসংস্কার, দাসত্ব, জাতিভেদ, অস্পৃশ্যতা ইত্যাদি দেশের উন্নতির কাজে বিঘ্ন হয়ে দাঁড়াতে পারে।
মিস নোব্ল্এদেশে এলে নিজেকে কীভাবে দেখতে পাবেন?
মিস নোব্ল এদেশে এলে নিজেকে অসংখ্য অর্ধ-উলঙ্গ নরনারীতে পরিবেষ্টিত অবস্থায় দেখতে পাবেন।
ভারতীয়রা শ্বেতাঙ্গদের এড়িয়ে চলে কী কারণে?
ভয়ে বা ঘৃণায় ভারতীয়রা শ্বেতাঙ্গদের এড়িয়ে চলে।
শ্বেতাঙ্গরা ভারতীয়দের প্রতি কীরূপ মনোভাব পোষণ করে?
শ্বেতাঙ্গরা ভারতীয়দের প্রতি অত্যন্ত ঘৃণার মনোভাব পোষণ করে।
তোমাকে খামখেয়ালি মনে করবে। — কারা কাকে খামখেয়ালি মনে করবে?
শ্বেতাঙ্গরা মিস নোব্ল-কে খামখেয়ালি মনে করবে।
চিঠি গদ্যাংশে স্বামীজি ভারতবর্ষের জলবায়ু কেমন বলে বর্ণনা করেছেন?
ভারতবর্ষের জলবায়ু অত্যন্ত গ্রীষ্মপ্রধান। এদেশের শীত ইউরোপের গ্রীষ্মের মতো আর দক্ষিণাঞ্চলে সর্বদাই আগুনের হলকা প্রবাহিত হয়।
এসব সত্ত্বেও যদি তুমি কর্মে প্রবৃত্ত হতে সাহস কর – এখানে এসব বলতে কোন্ সবের কথা বলা হয়েছে?
ভারতবর্ষের মানুষের দুঃখ, কুসংস্কার, দাসত্ব, অস্পৃশ্যতা, এখানকার গ্রীষ্মপ্রধান জলবায়ু এবং ইউরোপীয় সুখস্বাচ্ছন্দ্যের অভাবের কথা বলা হয়েছে।
তবু আমার যেটুকু প্রভাব আছে – সেই প্রভাব দিয়ে বক্তা কী করবেন বলেছেন?
বক্তার যেটুকু প্রভাব আছে, তা দিয়ে তিনি ভারতীয়দের উন্নতির কাজে মিস নোব্ল্কে সাহায্য করবেন বলেছেন।
কর্মে ঝাঁপ দেওয়ার পরে সাফল্যের পাশাপাশি আর কী কী ঘটার সম্ভাবনা থাকতে পারে?
মানবসেবার কর্মে ঝাঁপ দেওয়ার পর সে কাজে বিফল হওয়ার এবং কর্মে বিরক্তি আসার সম্ভাবনা থাকতে পারে।
মরদ কি বাত হাতি কা দাঁত – প্রবাদটির অর্থ লেখো।
প্রবাদটির অর্থ হল, প্রকৃত মানুষ কথা দিলে সবরকমভাবে সেই কথা রাখার চেষ্টা করে, তার নড়চড় হয় না।
মরদ কি বাত হাতি কা দাঁত পুরুষের কথার সঙ্গে হাতির দাঁতের কোন্ সাদৃশ্যসূত্র লেখক দেখেছেন?
হাতির দাঁত যেমন একবার বেরোলে আর ভিতরে যায় না তেমনি যথার্থ পুরুষের প্রতিশ্রুতির কখনও নড়চড় হয় না।
একবার বেরুলে আর ভিতরে যায় না। — কী?
মরদ অর্থাৎ প্রকৃত পুরুষের দেওয়া কথা আর হাতির দাঁত একবার বেরুলে আর ভিতরে যায় না।
আমাকে আমরণ তোমার পাশেই পাবে — কী কী ঘটলেও বক্তা উদ্দিষ্ট ব্যক্তির পাশেই থাকবেন?
কোনো কারণে ভারতীয়দের জন্য কাজ না করলে, এমনকি বেদান্ত ধর্ম ত্যাগ করলেও বক্তা উদ্দিষ্ট ব্যক্তির পাশেই থাকবেন।
আবার তোমাকে একটু সাবধান করা দরকার – কী বিষয়ে উদ্দিষ্ট ব্যক্তিকে সাবধান করা দরকার?
ভারতে জনসেবামূলক কাজ করার ক্ষেত্রে মিস মুলার কিংবা অন্যের আশ্রয়ে না থেকে মিস নোব্ল্কে আত্মনির্ভর হতে হবে।
এই ধারণা ছেলেবেলা থেকেই তাঁর মাথায় ঢুকেছে – কার মাথায় কোন্ ধারণা ঢুকেছে?
মিস মুলারের বদ্ধমূল ধারণা যে তিনি আজন্ম নেত্রী এবং টাকা দিয়ে গোটা পৃথিবীকেই ওলট-পালট করা যায়।
তিনি আজন্ম নেত্রী! কার সম্পর্কে স্বামী বিবেকানন্দ এ কথা বলেছেন?
মিস মুলার সম্পর্কে স্বামী বিবেকানন্দ এ কথা বলেছেন যে, তিনি নিজেকে আজন্ম নেত্রী বলে মনে করেন।
তাঁর সঙ্গে বনিয়ে চলা অসম্ভব। — কার সঙ্গে কেন বনিয়ে চলা অসম্ভব?
মিস মুলারের নেত্রীসুলভ মনোভাব এবং দুনিয়াকে বদলাতে কেবল টাকারই দরকার, এই ধারণার কারণে তাঁর সঙ্গে বনিয়ে চলা অসম্ভব।
মিস মুলারের চরিত্রের দুটি গুণের পরিচয় দাও।
মিস মুলার ছিলেন সহৃদয় ও অমায়িক মহিলা।
মিস মুলারের চরিত্রের দুটি ত্রুটির উল্লেখ করো।
মিস মুলার ছিলেন রুক্ষ মেজাজের এবং অস্থিরচিত্ত।
তাঁর বর্তমান সংকল্প এই যে — কোন্ সংকল্পের কথা বলা হয়েছে?
এখানে মিসেস মুলারের কলকাতা তাঁর নিজের ও নোবল এবং ইউরোপ থেকে আসা বন্ধুদের জন্য বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
তিনি কলকাতায় একটি বাড়ি ভাড়া নেবেন — তিনি কেন কলকাতায় বাড়ি ভাড়া নেবেন?
মিস মুলার নিজের এবং মিস নোব্ল্-সহ যেসব বন্ধু ইউরোপ- আমেরিকা থেকে আসবেন, তাঁদের থাকার জন্য বাড়ি ভাড়া নেবেন।
এটা অবশ্য তাঁর সহৃদয়তা ও অমায়িকতার পরিচায়ক — উদ্দিষ্ট ব্যক্তির সহৃদয়তা ও অমায়িকতার পরিচায়ক হিসেবে কোন্ বিষয়ের উল্লেখ করা হয়েছে?
মিস নোব্ল্ তাঁর নিজের জন্য, আর ইউরোপ-আমেরিকা থেকে আগত বন্ধুদের জন্য যে কলকতায় বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলেছেন তার কথাই বলা হয়েছে।
মিস মুলারের সংকল্প সফল না হওয়ার কারণ হিসেবে স্বামীজি কী মত পোষণ করেছেন?
মিস মুলারের সংকল্প সফল না হওয়ার কারণ হিসেবে স্বামীজি তাঁর রুক্ষ মেজাজ এবং অস্থিরচিত্ততাকে উল্লেখ করেছেন।
স্বামী বিবেকানন্দ মিসেস সেভিয়ারকে কোন্ অভিধায় ভূষিত করেছেন?
স্বামী বিবেকানন্দ মিসেস সেভিয়ারকে নারীকুলের রত্নবিশেষ বলে উল্লেখ করেছেন।
মিসেস সেভিয়ার কেমন মহিলা?
মিসেস সেভিয়ার অত্যন্ত ভালো ও স্নেহময়ী মহিলা। স্বামীজি তাঁকে নারীকুলের রত্নবিশেষ’ বলে উল্লেখ করেছেন।
তার সবই সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়। – কার সবই সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়?
যে ব্যক্তি নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারেন অর্থাৎ স্বনির্ভর হতে পারেন, তাঁর সবই সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়।
সেভিয়ার দম্পতি কেমন মানুষ?
সেভিয়ার দম্পতি ভারতবর্ষের মানুষকে ঘৃণা করেন না এবং ভারতীয়দের ওপর কর্তৃত্ব ফলাতে তাঁরা এদেশে আসেননি।
তুমি এলে তোমার সহকর্মিরূপে তাঁদের পেতে পারো সেভিয়ার দম্পতিকে সহকর্মীরূপে পেলে কী সুবিধা হবে?
মিস নোব্লের সঙ্গে সেভিয়ার দম্পতি এদেশের উন্নয়নের কাজে যোগ দিলে এদেশের মানুষের বিশেষত নারীসমাজের দ্রুত উন্নতি হবে।
আমেরিকার সংবাদে জানলাম যে – বক্তা কী জানলেন?
বক্তা স্বামীজি জেনেছেন যে তাঁর দুই বন্ধু মিস ম্যাকলাউড ও মিসেস বুল এই শরৎকালেই ভারতভ্রমণে আসছেন।
সেই পারি-ফ্যাশনের পোশাক বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
পারি – ফ্যাশনের পোশাক বলতে ফ্রান্সের প্যারিস শহরের ফ্যাশন অনুযায়ী তৈরি পোশাককে বোঝানো হয়েছে।
মিসেস বুল কোথায় থাকতেন?
মিসেস বুল আমেরিকার বস্টন শহরে থাকতেন।
তাঁরা ইউরোপ হয়ে এদেশে আসছেন — কারা, কখন, কোথা থেকে ইউরোপ হয়ে এদেশে আসছেন?
মিস ম্যাকলাউড ও মিসেস বুল শরৎকালে আমেরিকা থেকে ইউরোপ হয়ে এদেশে আসছেন।
আমার পরামর্শ এই যে – স্বামীজি মিস নোব্ল্কে কী পরামর্শ দিয়েছেন?
স্বামীজি পরামর্শ দিয়েছেন, মিস নোব্ল্ যেন মিস ম্যাকলাউড ও মিসেস বুলের সঙ্গে এদেশে আসেন।
স্বামীজি মিস নোব্ল্কে ম্যাকলাউড আর বুলের সঙ্গে এদেশে আসার পরামর্শ দিয়েছেন কেন?
মিস্ ম্যাকলাউড ও মিসেস বুলের সঙ্গে এদেশে এলে মিস নোব্লের দীর্ঘপথের যাত্রার একঘেয়েমি দূর হতে পারে বলে স্বামীজি এই পরামর্শ দিয়েছেন।
মি. স্টার্ডির লেখা চিঠিটি কেমন ছিল?
মি. স্টার্ডির লেখা চিঠিটি ছিল বড়ো শুষ্ক, প্রাণহীন এবং হতাশাপূর্ণ।
মি. স্টার্ডি হতাশ হয়েছিলেন কেন?
লন্ডনের কাজ পন্ড হওয়ায় মি. স্টার্ডি হতাশ হয়েছেন বলে তাঁর চিঠিতে সেই হতাশা ফুটে উঠেছে।
ইংল্যান্ডে বিবেকানন্দকে বেদান্ত প্রচারে কে সাহায্য করেছিলেন?
মি. স্টার্ডি বিবেকানন্দকে ইংল্যান্ডে বেদান্ত প্রচারে সাহায্য করেছিলেন।
অনন্ত ভালোবাসা জানবে। — যাঁকে ভালোবাসা জানানো হয়েছে তাঁর সঙ্গে বক্তার সম্পর্ক কী?
যাঁকে ভালোবাসা জানানো হয়েছে তিনি এই পত্রের লেখক স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শ ও ভাবধারার একনিষ্ঠ অনুরাগিণী।
ভগিনী নিবেদিতার প্রকৃত নাম কী?
ভগিনী নিবেদিতার প্রকৃত নাম মার্গারেট এলিজাবেথ নোব্ল্।
ভগিনী নিবেদিতা কত খ্রিস্টাব্দে, কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
ভগিনী নিবেদিতা ১৮৬৭ খ্রিস্টাব্দের ২৮ অক্টোবর উত্তর আয়ার্ল্যান্ডের টাইরন প্রদেশের অন্তর্গত ডাংগানন শহরে জন্মগ্রহণ করেন।
মিস নোব্ল্ কোথায় স্বামী বিবেকানন্দের সান্নিধ্যে আসেন?
মিস নোব্ল্ ইংল্যান্ডে স্বামী বিবেকানন্দের সান্নিধ্যে আসেন ৷
মিস নোব্ল্ ভারতে আসতে চেয়েছিলেন কেন?
ভারতের সার্বিক উন্নয়ন বিশেষত নারীসমাজের উন্নতির জন্য মিস নোব্ল্ এদেশে আসতে চেয়েছিলেন।
মিস নোব্লের লেখা একটি বইয়ের নাম লেখো।
মিস নোব্লের লেখা একটি বই The Master as I saw him.
নিবেদিতা বালিকা বিদ্যালয় কে কী উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন?
ভারতীয় আদর্শে স্ত্রীশিক্ষা প্রচলনের উদ্দেশ্যে মিস নোব্ল্ (ভগিনী নিবেদিতা) নিবেদিতা বালিকা বিদ্যালয়’ স্থাপন করেছিলেন।
কয়েকটি চিঠিতে স্বামীজি মিসেস বুলকে কী বলে সম্বোধন করেছেন?
কিছু চিঠিতে স্বামীজি মিসেস বুলকে মা বা ধীরামাতা বলে সম্বোধন করেছেন।
মিস ম্যাকলাউডের পুরো নাম কী?
মিস ম্যাকলাউডের পুরো নাম মিস জোসেফাইন ম্যাকলাউড।
মিসেস সেভিয়ারের শ্রেষ্ঠ কীর্তি কী?
মিসেস সেভিয়ারের শ্রেষ্ঠ কীর্তি হল স্বামীজির ইচ্ছায় বেদান্ত প্রচারের উদ্দেশ্যে মায়াবতী অদ্বৈত আশ্রম’ প্রতিষ্ঠা করা।
মিস মুলারের সম্পূর্ণ নাম কী?
মিস মুলারের সম্পূর্ণ নাম মিস হেনরিয়েটা মুলার।
নবম শ্রেণির বাংলা প্রবন্ধ চিঠি একটি গুরুত্বপূর্ণ রচনা। এই রচনায় স্বামী বিবেকানন্দের স্বদেশভাবনা, হিন্দু ধর্মের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা এবং নারীর প্রতি তার উদার দৃষ্টিভঙ্গি ফুটে উঠেছে। এই রচনাটি নবম শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদের বাংলা সাহিত্য ও ভারতীয় সংস্কৃতি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনে সাহায্য করবে।