এখনই আমাদের Telegram Community গ্রুপে যোগ দিন।। এখানে WBBSE বোর্ডের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির যেকোনো বিষয়ভিত্তিক সমস্যা শেয়ার করতে পারেন এবং একে অপরের সাহায্য করতে পারবেন। এছাড়া, কোনও সমস্যা হলে আমাদের শিক্ষকরা তা সমাধান করে দেবেন।

Telegram Logo Join Our Telegram Community

Class 9 English – A Shipwrecked Sailor – About Author and Story

এই আর্টিকেলে আমরা নবম শ্রেণীর ইংরেজি বিষয়ের দশম অধ্যায় ‘A Shipwrecked Sailor’ নিয়ে আলোচনা করবো। এখানে লেখকের পরিচিতি, গল্পের সারসংক্ষেপ এবং এর প্রধান বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিশদে আলোচনা করা হবে। এই আর্টিকেলটি আপনাদের ‘A Shipwrecked Sailor’ সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দেবে এবং গল্পটি ভালোভাবে বোঝার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। এছাড়া, নবম শ্রেণীর পরীক্ষায় এই অধ্যায় থেকে লেখক ও গল্পের সারসংক্ষেপ সম্পর্কিত প্রশ্ন আসতে পারে, তাই এই তথ্যগুলো জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

A Shipwrecked Sailor

Introduction

One of the great literary figures who excelled in novel writing in the Augustan period was Daniel Defoe. He enchanted his readers with his art of storytelling. His distinctive style of storytelling arrests the attention of literature lovers. He was a prolific and multitalented author. He penned several popular novels. One of them is Robinson Crusoe, first published on April 25, 1719. Robinson Crusoe is based on the experiences of Alexander Selkirk, who spent five years in solitude on the island of Juan Fernandez, off the coast of Chile. The island where Selkirk lived was named Mas a Tierra (closer to land) at that time, and in 1966 it was renamed ‘Robinson Crusoe Island.’

The story ‘A Shipwrecked Sailor’ has been adapted from a part of the novel, Robinson Crusoe. In this story, the author has narrated the tale of a shipwrecked sailor who was forced to cope with the environment of a desolate island where his fate threw him after being shipwrecked.

ভূমিকা

যে-সমস্ত সাহিত্য ব্যক্তিত্ব অগাস্টান পিরিয়ডে উপন্যাস রচনার মধ্যে দিয়ে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্বের দাবি রেখেছিলেন, তাঁদের মধ্যে একজন হলেন ড্যানিয়েল ডিফো। তাঁর গল্প বলার অসাধারণ ক্ষমতা পাঠকদের মুগ্ধ করে। তাঁর গল্প উপস্থাপনের সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরন সাহিত্যপ্রেমিকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। তিনি বহুপ্রসবী এবং বহুমুখী প্রতিভাধারী লেখক ছিলেন। তিনি অনেক জনপ্রিয় উপন্যাস রচনা করেছিলেন। তাদের মধ্যে একটি হল Robinson Crusoe যা 1719 খ্রিস্টাব্দের 25 এপ্রিল প্রথমবার প্রকাশিত হয়েছিল। Robinson Crusoe-র গল্পটি আলেকজান্ডার সেলকার্কের জুয়ান ফার্নান্দেজ নামক চিলির উপকূলের একটি নির্জন দ্বীপে পাঁচ বছর কাটানোর অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে রচিত। যে দ্বীপে সেলকার্ক ছিলেন তার নামকরণ করা হয়েছিল Mas a Tierra (ভূমির কাছে) এবং 1966 খ্রিস্টাব্দে এই দ্বীপের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছিল ‘রবিনসন ক্রুশো দ্বীপ’।

‘A Shipwrecked Sailor’ গল্পটি Robinson Crusoe উপন্যাসটির একটি অংশ থেকে নেওয়া হয়েছে। এই গল্পে লেখক একজন জাহাজডুবি হওয়া নাবিকের গল্প বলেছেন, যিনি বাধ্য হয়েছিলেন নির্জন দ্বীপের পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে, যেখানে জাহাজডুবি হওয়ার পর তাঁর ভাগ্য তাঁকে নিয়ে এসেছিল।

Life and Works of the Writer

Daniel Defoe is the novelist who is often conferred upon the title of ‘The discoverer of modern novel’. English novelist, pamphleteer, and journalist Daniel Defoe is best known for his novels Robinson Crusoe and Moll Flanders. He is known to have used at least 198 pen-names. He was born in London in the year 1660. Defoe was the son of a London butcher named James Foe and retained his family name until he was forty years of age. At the age of forty, he added the aristocratic prefix ‘De’ to his surname with which everyone is familiar. His entire life span was through ups and downs. He was sent to Rev. James Fisher’s boarding school to have his early education in Pixham Lane in Dorking, Surrey. Defoe stepped into the world of business as a general merchant, dealing at different times in hosiery, general woollen goods, and wine.

He was an ambitious person, and for this, he had been able to purchase both a country estate and a ship. In 1684, Defoe married Mary Tuffley, the daughter of a London merchant, receiving a dowry of £3,700. He was a prolific and versatile writer. His first notable publication was An Essay Upon Projects, a series of proposals for social and economic improvement, published in 1697. He wrote several pamphlets and many of them were published in his own journal, The Review. In December 1702, he published one pamphlet, The Shortest Way with the Dissenters, and it caused him to be fined and imprisoned. His best-known political tract is The True-born Englishman (1701). He also started writing fictional works in the later part of his life. These are Robinson Crusoe (1719); Duncan Campbell, Memoirs of a Cavalier, and Captain Singleton—all three books were brought out in 1720; Moll Flanders, A Journal of the Plague Year, and Colonel Jacque appeared in 1722; then Roxana (1724) and A New Voyage Round The World (1725). All of his novels contain flaws due to the rapid speed of publication. In 1726, Defoe published The Complete English Tradesman, an indication of political works. Daniel breathed his last on April 24, 1731. He was buried in Bunhill Fields, London. In 1870, a monument was erected there in his memory.

লেখকের জীবন ও কর্ম

ড্যানিয়েল ডিফো এমন একজন ঔপন্যাসিক যাঁকে প্রায়ই আধুনিক উপন্যাসের আবিষ্কারক উপাধিতে ভূষিত করা হয়। ইংরেজ ঔপন্যাসিক, পুস্তিকা রচয়িতা এবং সাংবাদিক ড্যানিয়েল ডিফো তাঁর উপন্যাস Robinson Crusoe এবং Moll Flanders-এর জন্য বিখ্যাত। তিনি অন্তত 198টি ছদ্মনাম ব্যবহার করেছেন। 1660 খ্রিস্টাব্দে তিনি লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি লন্ডনের একজন কসাই জেমস ফো-এর পুত্র ছিলেন, এবং চল্লিশ বছর বয়স পর্যন্ত পারিবারিক নাম তিনি ধরে রেখেছিলেন। চল্লিশ বছর বয়সে তিনি আভিজাত্যপূর্ণ শব্দ ‘De’ তাঁর পদবির পূর্বে যোগ করেছিলেন যার সঙ্গে আমরা প্রত্যেকেই পরিচিত। তাঁর সমগ্র জীবন উত্থান-পতনে পরিপূর্ণ। সারের ডর্কিং-এর পিক্সহ্যাম লেনে জেমস ফিশারের বোর্ডিং স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষার জন্য তাঁকে পাঠানো হয়েছিল। ডিফো ব্যবসার জগতে পদার্পণ করেছিলেন একজন সাধারণ ব্যবসায়ী হিসেবে, যিনি ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হোসিয়ারি দ্রব্য, সাধারণ উলের দ্রব্য এবং মদের ব্যবসা করতেন।

তিনি একজন উচ্চাকাঙ্ক্ষী ব্যক্তি ছিলেন এবং যার জন্য তিনি দেশে ভূ-সম্পত্তি এবং একটি জাহাজ কিনতে পেরেছিলেন। 1684 খ্রিস্টাব্দে 3,700 পাউন্ড পণ হিসেবে নিয়ে লন্ডনের একজন ব্যবসায়ীর কন্যা, মেরি টাফলে-কে তিনি বিয়ে করেছিলেন। তিনি বহুপ্রসবী এবং বহুমুখী প্রতিভার লেখক ছিলেন। 1697 খ্রিস্টাব্দে ডিফোর প্রথম উল্লেখযোগ্য বই An Essay Upon Projects প্রকাশিত হয়েছিল; যেখানে সামাজিক এবং অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য একগুচ্ছ প্রস্তাব রাখা হয়েছিল। তিনি অনেক পুস্তিকা রচনা করেছিলেন এবং তাদের মধ্যে অনেকগুলিই তাঁর The Review নামে পত্রিকাতে প্রকাশিত হয়েছিল। 1702 খ্রিস্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে তিনি The Shortest Way with the Dissenters নামক পুস্তিকা প্রকাশ করেছিলেন এবং এর ফলে তাঁকে জরিমানা দিতে হয়েছিল এবং কারারুদ্ধ হতে হয়েছিল। তাঁর ভীষণ পরিচিত রাজনৈতিক পুস্তিকা হল The True-born Englishman (1701)। তাঁর জীবনের পরবর্তী অংশে তিনি কাল্পনিক রচনা লেখা শুরু করেছিলেন। সেগুলি হল Robinson Crusoe (1719); Duncan Campbell; Memoirs of a Cavalier এবং Captain Singleton – এই তিনটিই 1720 খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়েছিল; 1722 খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়েছিল Moll Flanders, A Journal of the Plague Year এবং Colonel Jacque তারপর Roxana (1724) এবং A New Voyage Round The World (1725)। দ্রুত প্রকাশিত হওয়ার কারণে তাঁর প্রতিটি উপন্যাসেই ত্রুটি রয়েছে। 1726 খ্রিস্টাব্দে ডিফো The Complete English Tradesman নামে একটি বই প্রকাশ করেন যা তাঁর রাজনৈতিক লেখার স্বাক্ষর বহন করে। 1731 খ্রিস্টাব্দের 24 এপ্রিল ড্যানিয়েল শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। লন্ডনের বুনহিল ফিল্ডসে তাঁকে সমাধিস্থ করা হয়েছিল। 1870 খ্রিস্টাব্দে তাঁর স্মৃতির উদ্দেশ্যে সেখানে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়।

Summary

Robinson Crusoe, a sailor, was shipwrecked and reached the shore of a bleak island on September 30, 1659. As there was no ray of hope for living there, he named it ‘The Island of Despair’. To survive there he collected some wood, cable, string, nails, a knife, a gun, and a hammock from the wreck. Finding no way of getting out of this dismal island, he thought he had to spend the rest of his life there. He put up a tent with some canvas on a little plain on the side of a hill.

To protect the tent from wild beasts, he used stakes and ropes to make a fence around it. To count the days of his existence in the barren place, he started marking on a large post with a knife. By June 1660, he gathered food and managed to get a shelter. On July 15, he discovered a brook with wonderful meadows by its bank when he went out for the inspection of this island. He also found a valley of fruits where he found a great number of melons, grapes, cocoa, orange, and lemon trees. He was tempted to shift his present residence to that valley of fruits. He dropped the plan in the expectation of getting rescued by some passing vessel. To get light after the fall of darkness, he prepared a lamp with a little tallow. He also kept a journal to record his day-to-day affairs. In this way, he spent one long year full of sufferings on this hopeless and desolate island.

সারসংক্ষেপ

রবিনসন ক্রুশো নামে একজন নাবিক জাহাজডুবি হয়ে একটি নির্জন দ্বীপের তটে 1659 খ্রিস্টাব্দের 30 সেপ্টেম্বর পৌঁছেছিলেন। বেঁচে থাকার কোনো আশার আলো না দেখে তিনি এটির নাম দিয়েছিলেন ‘হতাশার দ্বীপ’। সেখানে টিকে থাকার জন্য তিনি জাহাজের একটি ভাঙা অংশ থেকে কিছু কাঠ, দড়ি, সুতো, পেরেক, একটি ছুরি, একটি বন্দুক এবং একটি দোলনশয্যা সংগ্রহ করেছিলেন। এই হতাশার দ্বীপ থেকে বেরিয়ে আসার পথ খুঁজে না পেয়ে তিনি ভেবেছিলেন তাঁকে তাঁর বাকি জীবনটি ওখানেই কাটাতে হবে। একটি পাহাড়ের ধারে সমতল অংশে কিছু ত্রিপল দিয়ে তিনি একটি তাঁবু তৈরি করেছিলেন।

বন্য জন্তুদের থেকে তাঁবুটিকে বাঁচানোর জন্য তিনি দড়ি এবং খুঁটি ব্যবহার করে এর চারিদিকে বেড়া দিয়েছিলেন। এই নির্জন জায়গায় তাঁর কাটানো দিনগুলির হিসাব রাখতে তিনি একটি ছুরি দিয়ে একটি বড়ো খুঁটির ওপর দাগ টানতেন। 1660 খ্রিস্টাব্দের জুন মাস নাগাদ তিনি খাদ্য এবং বাসস্থানের সুরক্ষা অর্জন করেছিলেন। 15 জুলাই যখন তিনি এই দ্বীপটিকে পর্যবেক্ষণ করতে গিয়েছিলেন তখন তিনি একটি ছোটো নদী এবং তার পাড়ে তৃণভূমি খুঁজে পেয়েছিলেন। সেখানে তিনি একটি ফলের উপত্যকা পেয়েছিলেন যেখানে তরমুজ, আঙুর, কোকো, কমলালেবু এবং লেবু গাছ ছিল। ফলের উপত্যকায় তাঁর বাসস্থান সরানোর ব্যাপারে তিনি প্রলোভিত হয়েছিলেন। কোনো অতিক্রমকারী জাহাজের দ্বারা উদ্ধারের আশায় তিনি এই পরিকল্পনা ত্যাগ করেছিলেন। অন্ধকার নামার পর আলো পেতে সামান্য চর্বি দিয়ে তিনি একটি প্রদীপ তৈরি করেছিলেন। প্রতিদিনের কাজকর্ম নথিভুক্ত করার জন্য তিনি একটি দিনলিপি রাখতেন। এইভাবে নির্জন, আশাহীন দ্বীপে যন্ত্রণায় পূর্ণ একটি বছর তিনি অতিক্রান্ত করেছিলেন।

Title

The title of a composition provides the first impression of the entire writing. An interesting and suitable title always attracts readers. So, the title of a composition plays a crucial role. In this story, we find the adventure of a hapless sailor named Robinson Crusoe whose ship got stuck in a gale and resulted in a shipwreck. Fortunately, he secured himself from drowning and landed on the shore of a desolate island. From his landing on the deserted island, how he managed to survive with great difficulties throughout one year – all these have been meticulously portrayed by Defoe. Crusoe’s strong optimism overpowered all the obstacles that came in his way in the battle for survival. He became the conqueror. As Defoe has focused on the sufferings, sadness, despair, and hopefulness of a shipwrecked sailor, the title of the story is very appropriate.

শিরোনাম

একটি রচনার শিরোনাম সমগ্র রচনাটি সম্পর্কে প্রথম ধারণা দেয়। উপযুক্ত ও কৌতূহলোদ্দীপক শিরোনাম পাঠকদের সর্বদাই আকর্ষণ করে। তাই কোনো রচনার শিরোনাম একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই গল্পে একজন হতভাগ্য নাবিক রবিনসন ক্রুশোর রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা রয়েছে, যাঁর জাহাজ একটি ভয়ংকর সামুদ্রিক ঝড়ের কবলে পড়েছিল এবং তার ফলে জাহাজটি নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। সৌভাগ্যবশত তিনি নিজেকে সলিলসমাধির হাত থেকে বাঁচিয়েছিলেন এবং একটি নির্জন দ্বীপের তটে পৌঁছেছিলেন। নির্জন দ্বীপে অবতরণ থেকে কীভাবে তিনি অত্যন্ত কষ্টের মধ্যে একটি বছর কাটিয়েছিলেন, ডিফো পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তার বিবরণ দিয়েছেন। ক্রুশোর অপরাজেয় আশা টিকে থাকার লড়াইয়ে সমস্ত বাধাকে অতিক্রম করেছিল। তিনি বিজয়ী হয়েছিলেন। যেহেতু ডিফো একটি জাহাজডুবি নাবিকের বেদনা, দুঃখ, উদ্বেগ এবং আশা প্রতিফলিত করেছেন এই গল্পে, তাই এর শিরোনাম যথোপযুক্ত।

Critical Analysis

The short story ‘A Shipwrecked Sailor’ has been adapted from a section of Daniel Defoe’s one of the most popular novels, Robinson Crusoe.

This is an adventurous story of a shipwrecked sailor named Robinson Crusoe who arrived at the shore of a desolate island. His ship faced a violent tempest and it got destroyed. Fortunately, he remained alive and destiny took him to a barren island. He found no trace of human beings on it. He started living on fruits. In this way, he spent one year on this bleak island. In this short story, Defoe has taken the assistance of the first-person narrative technique to narrate his story. He was entirely successful in his attempt. Robinson was desperate to leave the island. He discovered a place teeming with fruits but he did not shift his habitation to this place because he wanted to be rescued by some passing ship. This bears the evidence of his optimistic nature as well as his strong mentality. He devised a method for counting days spent on the island. So, he marked a notch on a huge post with a knife for each day he spent. The language employed in this story is lucid. Every incident mentioned in this story carries a date. It indicates his interest in maintaining a diary. It adds the flavour of factual writing to the story. The pictorial description of the barren island makes the story more realistic. With this detailed description of ‘The Island of Despair’, readers can easily visualize the place. Crusoe showed how to survive on a desolate island and how to hold optimism in the midst of utter hopelessness for positive things to take place. It is a great lesson for everyone that no one should give up hope in misery. Through wonderful narration, Daniel Defoe has portrayed the wretched plight of Robinson Crusoe on a desolate island in an appealing way.

রসগ্রাহী আলোচনা

ড্যানিয়েল ডিফোর সবচেয়ে জনপ্রিয় উপন্যাসগুলির মধ্যে একটি হল Robinson Crusoe যার একটি অংশ থেকে ‘A Shipwrecked Sailor’ ছোটোগল্পটি নেওয়া হয়েছে।

এটি রবিনসন ক্রুশো নামক একটি নাবিকের রোমাঞ্চকর গল্প যিনি একটি নির্জন দ্বীপের তটে পৌঁছেছিলেন। তাঁর জাহাজটি ভয়ানক সামুদ্রিক ঝড়ের কবলে পড়ে এবং ধ্বংস হয়। সৌভাগ্যবশত তিনি জীবিত ছিলেন এবং তাঁর ভাগ্য তাঁকে একটি নির্জন দ্বীপে নিয়ে এসেছিল। সেখানে তিনি কোনো মানুষকে দেখতে পাননি। তিনি ফল খেয়েই বেঁচেছিলেন। এইভাবে তিনি নির্জন দ্বীপে একটি বছর কাটিয়েছিলেন। এই ছোটোগল্পে ডিফো উত্তম পুরুষে গল্প বলার কৌশলটির সাহায্যে এই গল্পটি বলেছেন। এই উদ্যোগে তিনি সম্পূর্ণভাবে সফল হয়েছিলেন। রবিনসন দ্বীপ ছাড়ার জন্য ভীষণ উদ্বিগ্ন ছিলেন। তিনি ফলে পরিপূর্ণ একটি জায়গা খুঁজে পেয়েছিলেন কিন্তু সেখানে তাঁর বাসস্থান স্থানান্তরিত করেননি কারণ তিনি অতিক্রমকারী কোনো জাহাজের দ্বারা উদ্ধার হতে চেয়েছিলেন। এটি তাঁর আশাবাদী প্রকৃতির মানসিক দৃঢ়তার পরিচয় বহন করে। দ্বীপে অতিবাহিত দিনগুলির হিসেব রাখার ব্যাপারে তিনি একটি পন্থা বার করেন। তিনি একটি বড়ো খুঁটিতে অতিবাহিত প্রতিটি দিনের জন্য ছুরি দিয়ে একটি দাগ টানতেন। গল্পে সহজবোধ্য ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে। গল্পে উল্লিখিত প্রতিটি ঘটনার তারিখ রয়েছে। এটি দিনলিপি ব্যবহারের ক্ষেত্রে তাঁর উৎসাহের ইঙ্গিত দেয়। এটি তথ্যভিত্তিক লেখনীর স্বাদ সংযুক্ত করে গল্পে। নির্জন দ্বীপের ছবির মতো বর্ণনা গল্পটিকে আরও বেশি বাস্তববাদী করে তুলেছে। ‘হতাশার দ্বীপ’-এর পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণের ওপর ভর করে পাঠকরা অতি সহজেই নিজেদেরকে ওই স্থানে নিয়ে যেতে পারেন। ক্রুশো দেখিয়েছেন কীভাবে একটি নির্জন দ্বীপে বেঁচে থাকতে হয় এবং আশাহীনতার মধ্যে আশাকে বাঁচিয়ে রাখতে হয়। এটি প্রত্যেকের কাছে একটি বড়ো শিক্ষা যে, দারুণ কষ্টের মধ্যেও কারোর আশা ত্যাগ করা উচিত নয়। ড্যানিয়েল ডিফো তাঁর সুন্দর বিবরণের মধ্যে দিয়ে একটি অসহনীয় দ্বীপে রবিনসন ক্রুশোর দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থা আকর্ষণীয়ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।


এই আর্টিকেলে আমরা নবম শ্রেণীর ইংরেজি বিষয়ের দশম অধ্যায় ‘A Shipwrecked Sailor’ নিয়ে আলোচনা করেছি। এখানে লেখকের পরিচিতি, গল্পের সারসংক্ষেপ এবং এর প্রধান বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এই আর্টিকেলটি আপনাদের ‘A Shipwrecked Sailor’ সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দিয়েছে এবং গল্পটি ভালোভাবে বোঝার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। এছাড়া, নবম শ্রেণীর পরীক্ষায় এই অধ্যায় থেকে লেখক ও গল্পের সারসংক্ষেপ সম্পর্কিত প্রশ্ন আসতে পারে, তাই এই তথ্যগুলো জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

Share via:

মন্তব্য করুন