এখনই আমাদের Telegram Community গ্রুপে যোগ দিন।। এখানে WBBSE বোর্ডের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির যেকোনো বিষয়ভিত্তিক সমস্যা শেয়ার করতে পারেন এবং একে অপরের সাহায্য করতে পারবেন। এছাড়া, কোনও সমস্যা হলে আমাদের শিক্ষকরা তা সমাধান করে দেবেন।

Telegram Logo Join Our Telegram Community

Class 9 English – A Day in The Zoo – ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ

আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলে নবম শ্রেণীর ইংরেজির চতুর্থ অধ্যায় A Day in The Zoo – এর ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ নিয়ে আলোচনা করবো। এই বঙ্গানুবাদ ও ইংরেজি উচ্চারণ তোমাদের A Day in The Zoo গল্পটি সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে সাহায্য করবে। এই অধ্যায় নবম শ্রেণীর পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই অধ্যায়ের প্রশ্নগুলি নবম শ্রেণীর পরীক্ষায় প্রায়ই দেখা যায়। আশা করি যে এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হবে।

Class 9 English - A Day in The Zoo - ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ
Class 9 English – A Day in The Zoo – ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ

A Day in The Zoo এর ইংরেজি উচ্চারণ

A Day in The Zoo এর ইংরেজি উচ্চারণ ইট ইজ ওয়ান থিং টু ভিজিট আ জু অ্যাজ অ্যান অর্ডিনারি মেম্বার অফ দ্য পাবলিক। ইট ইজ কোয়াইট অ্যানাদার থিং টু ওউন আ জু অ্যান্ড লিভ ইন ইট। ইট সার্টেনলি এনাবলস ইউ টু রাশ আউট অ্যাট এনি আওয়ার অফ দ্য ডে অর নাইট টু অবজার্ভ দ্য অ্যানিমালস। ইট অলসো মিনস ইউ আর অন ডিউটি টুয়েন্টি-ফোর আওয়ার্স আ ডে।

দ্য অ্যাভারেজ জু ডে বিগিনস জাস্ট বিফোর ডন। দ্য স্কাই উইল বি স্লাইটলি টিঞ্জড উইথ ইয়েলো হোয়েন ইউ আর অ্যাওয়েকেনড বাই দ্য বার্ডসং। ইউ ক্যান হিয়ার আ রবিন সিংগিং। ইউ হিয়ার দ্য রিচ, ফ্রুটি, স্লাইটলি হোর্স ক্রাইজ অফ দ্য টুরাকোজ, অ্যান্ড আ জয়ফুল ব্ল্যাকবার্ড। অ্যাজ দ্য লাস্ট অফ হিজ সং ডাইজ, দ্য হোয়াইট-হেডেড থ্রাশ বার্স্টস ইনটু অ্যান এক্সাইটেড ক্রাই। লুকিং আউট ইনটু দ্য কোর্টইয়ার্ড, অন দ্য ভেলভেট গ্রিন লন্স ইউ ক্যান সি অ্যান আর্নেস্ট গ্রুপ অফ পিহেনস সার্চিং দ্য ডিউই গ্রাস। আ মেল পিহেন ইজ ড্যান্সিং, হিজ বার্নিশড টেইল রেইজড লাইক আ ফাউন্টেন ইন দ্য সানলাইট।

অ্যাট এইট ও’ক্লক দ্য জু স্টাফ আরাইভস। ইউ ক্যান হিয়ার দেম শাউট গ্রিটিংস টু ইচ আদার। সাউন্ডস মেড বাই দেয়ার বাকেটস অ্যান্ড ব্রাশেস আর হার্ড। ইউ গো আউট ইন্টু দ্য কুল ফ্রেশ মর্নিং টু সি ইফ অল ইজ রাইট উইথ দ্য জু।

দ্য মাংকিজ অ্যান্ড আদার ম্যামালস লিভ ইন দ্য লং, টু-স্টোরিড গ্রানাইট হাউস। হিয়ার ইউ ফাইন্ড আ লট অফ অ্যাক্টিভিটি। দ্য গরিলাস হ্যাভ বিন লেট আউট অফ দেয়ার কেজেস হোয়াইল দ্য কেজেস আর ক্লিনড। দে গ্যালপ অ্যাবাউট অন দ্য ফ্লোর উইথ দ্য হাই স্পিরিটস অফ চিলড্রেন জাস্ট আউট অফ স্কুল। দে ট্রাই টু রেনচ দ্য ইলেকট্রিক হিটারস ফ্রম দেয়ার সকেটস অর ব্রেক দ্য ফ্লুরোসেন্ট লাইটস। স্টিফেন, ব্রুম ইন হ্যান্ড, স্ট্যান্ডস গার্ড ওভার দ্য এপস। ইনসাইড দ্য গরিলাজ কেজেস মাইক, প্লাম্প অ্যান্ড এভার স্মাইলিং, ইজ বিজি অ্যালং উইথ জেরেমি। দে সুইপ আপ দ্য মেস অন দ্য ফ্লোর অ্যান্ড স্ক্যাটার ফ্রেশ হোয়াইট সা ডাস্ট। এভ্রিথিং, দে অ্যাশিওর ইউ, ইজ অল রাইট। অল দ্য অ্যানিমালস, এক্সাইটেড অ্যান্ড ইগার অ্যাট দ্য স্টার্ট অফ আ নিউ ডে, বাসল অ্যাবাউট দ্য কেজেস। ইটাম, দ্য ব্ল্যাক সেলেবেস এপ, ক্লিংস টু দ্য ওয়ায়ার, বেয়ারিং হিজ টিথ অ্যাট ইউ ইন গ্রিটিং।

আপস্টেয়ার্স ইন দ্য হাউস, দ্য প্যারটস অ্যান্ড প্যারাকিটস স্যালুট ইউ উইথ আ ক্যাকোফনি অফ সাউন্ডস। সুকু, দ্য গ্রে প্যারট ক্রাইজ, আয়’ম আ ভেরি ফাইন বার্ড। আ হোস্ট অফ কুইক ফুটেড, ব্রাইট-আইড মংগুসেস প্যাটার বিজিলি অ্যারাউন্ড দেয়ার কেজেস। দ্য হেয়ারি আর্মাডিলো লাইজ অন ইটস ব্যাক, পজ অ্যান্ড নোজ টুইচিং।

ইউ পাস স্লোলি ডাউন দ্য হাউস টু দ্য বিগ কেজ অ্যাট দ্য এন্ড হোয়্যার দ্য টুরাকোজ নাও লিভ। দ্য মেল, পিটি, আই হ্যাড রিয়ারড হোয়াইল ইন ওয়েস্ট আফ্রিকা। হি পিয়ারস অ্যাট ইউ ফ্রম ওয়ান অফ দ্য হায়ার পার্চেস। দেন, ইফ ইউ কল টু হিম, হি উইল ফ্লাই ডাউন অ্যান্ড ল্যান্ড অন আ পার্চ নিয়ারেস্ট টু ইউ। দেন হি উইল থ্রো ব্যাক হিজ হেড অ্যান্ড গিভ আ হাস্কি ক্রাই, কারু কারু কারু কু কু কু।

ইউ কাম আউট অফ দ্য বার্ডহাউস, দেন ওয়াক টু দ্য রেপটাইল হাউস। হিয়ার, ইন আ প্লেজেন্ট টেম্পারেচার অফ এইটি ডিগ্রিজ দ্য রেপটাইলস ডোজ। স্নেকস রিগার্ড ইউ কামলি উইথ লিডলেস আইজ। ফ্রগস মেক গাল্পিং সাউন্ডস; লিজার্ডস লাই ড্রেপড ওভার রকস অ্যান্ড ট্রি ট্রাংকস।

অ্যাট টেন ও’ক্লক দ্য জু গেটস ওপেন অ্যান্ড দ্য ফার্স্ট রাশ অফ ভিজিটরস আরাইভ। অ্যাজ দে কাম ফ্লাডিং ইনটু দ্য গ্রাউন্ডস, এভ্রিওয়ান হ্যাজ টু বি অ্যালার্ট। দিস ইজ নট টু এনশিউর দ্যাট দ্য অ্যানিমালস ডু নট হার্ট দ্য পিপল, বাট টু মেক শিউর দ্যাট দ্য পিপল ডু নট হার্ট দ্য অ্যানিমালস। ইফ অ্যান অ্যানিমাল ইজ অ্যাস্লিপ, দে ওয়ান্ট টু থ্রো স্টোনস অ্যাট ইট অর প্রড ইট উইথ স্টিকস টু মেক ইট মুভ। উই হ্যাভ ফাউন্ড ভিজিটরস ট্রাইং টু গিভ দ্য শিম্পানজিস লাইটেড সিগারেটস অ্যান্ড রেজর ব্লেডস। দ্য আনসিভিলাইজড বিহেভিয়ার অফ সাম হিউম্যান বিংস ইন আ জু হ্যাজ টু বি সিন টু বি বিলিভড।

টুওয়ার্ডস ইভনিং দ্য ভিজিটিং ক্রাউড থিনস আউট। দ্য স্লান্টিং রেজ অফ দ্য সান লাইট দ্য কেজ হোয়্যার দ্য ক্রাউনড পিজিয়ন্স লিভ। অ্যাজ দ্য লাইট ফেডস, দ্য রবিন সিজেস টু সিং অ্যান্ড ফ্লাইজ অফ টু রুস্ট ইন দ্য মিমোসা ট্রি। দ্য হোয়াইট-ফেসড আউলস দ্যাট হ্যাভ স্পেন্ট অল ডে প্রিটেন্ডিং টু বি গ্রে ট্রি স্টাম্পস, নাও ওপেন লাজ গোল্ডেন আইজ। শ্যাডোজ আর ক্রিপিং ওভার দ্য ফ্লাওয়ার বেডস অ্যান্ড রকারি। দেয়ার ইজ আ সাডেন কোরাস ফ্রম দ্য শিম্পানজিস বেডরুম। ইউ নো দে আর কোয়ারেলিং ওভার হু শুড হ্যাভ দ্য স্ট্র।

অ্যাজ ইউ লাই ইন বেড, ইউ ওয়াচ থ্রু দ্য উইন্ডো দ্য মুন সেপারেটিং ইটসেল্ফ ফ্রম দ্য শ্যাডো অফ দ্য ট্রিজ। ইউ হিয়ার দ্য লায়ন্স কাফ। সুন ইট উইল বি ডন অ্যান্ড দ্য কোরাস অফ বার্ডস উইল টেক ওভার; দ্য কোল্ড মর্নিং এয়ার উইল রিং উইথ সং।

A Day in The Zoo এর বঙ্গানুবাদ

জনসাধারণের নিছক একজন সদস্য হিসেবে চিড়িয়াখানা দেখতে যাওয়া এক ব্যাপার। একটি চিড়িয়াখানার মালিক হওয়া আর তার ভিতরে বাস করা হল একদম অন্য ব্যাপার। এটি নিঃসন্দেহে তোমাকে দিনের বা রাতের যে কোনো সময়ে ছুটে গিয়ে পশুপাখিদের পর্যবেক্ষণ করতে সমর্থ করে। এর মানে এটিও যে তুমি দিনের চব্বিশ ঘন্টাই কাজে নিযুক্ত।

মোটামুটিভাবে চিড়িয়াখানার দিন শুরু হয় ভোরের ঠিক আগে। যখন পাখির গানে তোমার ঘুম ভাঙবে, আকাশে তখন হলুদ আভা রঙের থাকবে। তুমি শুনতে পাবে একটি বুলবুলি পাখি গান গাইছে। তুমি শুনবে টুরাকো পাখিদের দরাজ, রগরগে, সামান্য কর্কশ চ্যাঁচানি আর একটি আহ্লাদিত ব্ল্যাকবার্ডকে। তার গানের শেষ রেশটুকু না যেই ফুরোয়, সাদা-মাথার থ্রাশ-এর উদ্দীপ্ত চিৎকার ফেটে পড়ে। বাড়ির আঙিনায় চোখ মেলে, মখমল সবুজ লনের ওপর একাগ্র একদল ময়ূরীকে দেখতে পাবে শিশিরভেজা ঘাস খুঁজছে। একটি পুরুষ ময়ূর নাচছে, তার চকচকে ল্যাজটি সূর্যালোকে ফোয়ারার মতো উত্তোলিত করে।

ঘড়িতে আটটা বাজলে চিড়িয়াখানার কর্মচারীরা হাজির হয়। তখন তুমি শুনতে পাবে তারা একে অন্যকে চেঁচিয়ে অভিবাদন জানাচ্ছে। তাদের বালতি আর বুরুশের আওয়াজ শোনা যাবে। শীতল তাজা সকালবেলায় তুমি বের হও চিড়িয়াখানার সবকিছু ঠিকঠাক আছে কিনা দেখতে।

বাঁদর আর অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণীরা লম্বা, দোতলা গ্র্যানাইট পাথরের বাড়িতে বাস করে। এখানে তুমি প্রচুর কার্যকলাপ দেখতে পাবে। গরিলাদের তাদের খাঁচা থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে খাঁচাগুলি পরিষ্কার করার সময়। তারা মেঝেতে লাফালাফি করতে থাকে স্কুল থেকে সদ্য ছাড়া পাওয়া শিশুদের মতো প্রবল উদ্দীপনায়। তারা বৈদ্যুতিক হিটারগুলোকে তাদের সকেট থেকে হ্যাঁচকা টান মেরে বের করতে কিংবা ফ্লুরোসেন্ট বাতিগুলো ভাঙতে চেষ্টা করে। স্টিফেন, হাতে ঝাঁটা নিয়ে, এপদের পাহারা দেয়। গরিলাদের খাঁচার ভিতরে মাইক, মোটাসোটা আর সদা হাসিখুশি, জেরেমিকে সঙ্গে নিয়ে ব্যস্ত। তারা মেঝের নোংরা ঝাঁটা দিয়ে পরিষ্কার করে আর টাটকা, সাদা কাঠের গুঁড়ো চারদিকে ছড়িয়ে দেয়। তারা তোমাকে আশ্বস্ত করে সবকিছু ঠিকঠাক আছে। সমস্ত প্রাণীরা, একটি নতুন দিনের শুরুতে উত্তেজিত আর উৎসুক, খাঁচাগুলি ঘিরে হৈচৈ করে। ইটাম, কালো সেলেবেজ বনমানুষটি, খাঁচার জাল আঁকড়ে ধরে দাঁত বের করে তোমাকে অভিবাদন জানায়।

ঘরের উপরতলায়, তোতাপাখিরা আর ছোটো টিয়াপাখিরা কর্কশ শব্দের চ্যাঁচামেচি দিয়ে তোমাকে অভিবাদন জানায়। সুকু, ধূসর তোতাপাখিটি চিৎকার করে ওঠে, আমি একটা সুন্দর পাখি। ক্ষিপ্রপদ, জ্বলজ্বলে চোখের এক দঙ্গল নেউল তাদের খাঁচার ভিতরে ব্যস্তভাবে হালকা পায়ে ছোটাছুটি করে। রোমশ আর্মাডিলোটি চিত হয়ে ঘুমিয়ে থাকে, তার থাবা আর নাক কাঁপতে থাকে।

তুমি আস্তে আস্তে বাড়িটি ধরে এগিয়ে যাও শেষপ্রান্তে বড়ো খাঁচাটির দিকে যেখানে এখন টুরাকোরা বসবাস করে। পুরুষ পাখি, পিটিকে আমি লালনপালন করেছিলাম যখন পশ্চিম আফ্রিকায় থাকতাম। সে উঁচু দাঁড়গুলোর একটি থেকে তোমার দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকবে। তারপর, যদি তুমি তাকে ডাকো, সে উড়ে নেমে আসবে আর তোমার সবথেকে কাছের একটি দাঁড়ে বসবে। তারপর সে তার মাথাটিকে পেছনদিকে হেলিয়ে দেবে আর ভাঙা গলায় হাঁক ছাড়বে, ক্যারুউ ক্যারুউ ক্যারুউ কুউ কুউ কুউ।

তুমি পাখির ঘর থেকে বের হয়ে তারপর সরীসৃপদের ঘরের দিকে হেঁটে যেতে পার। এখানে, আশি ডিগ্রির আরামদায়ক তাপমাত্রায় সরীসৃপরা ঝিমোয়। সাপেরা অপলক চোখে শান্তভাবে তোমায় নিরীক্ষণ করবে। ব্যাঙেরা ঢোঁক গেলার শব্দ করে; পাথর ও গাছের গুঁড়ির ওপর টিকটিকিরা ঝুলে থাকে।

ঘড়িতে দশটা বাজলে চিড়িয়াখানার গেটগুলি খোলা হয় আর দর্শনার্থীদের প্রথম ভিড় হাজির হয়। তারা যখন ঘেরা জমিতে হুড়মুড়িয়ে এসে ঢোকে, প্রত্যেককে সতর্ক থাকতে হয়। এটি এই ব্যাপারকে নিশ্চিত করতে নয় যে জীবজন্তুরা লোকজনকে জখম না করে, বরং এটা নিশ্চিত করতে যে, কেউ যেন জীবজন্তুদের আঘাত না করে। যদি কোনো প্রাণী ঘুমিয়ে থাকে, লোকজনেরা সেটির দিকে পাথর ছুঁড়তে চায় বা লাঠি দিয়ে খোঁচায় তাকে নড়ানোর জন্য। আমরা দর্শনার্থীদের দেখেছি শিম্পাঞ্জিদের জ্বলন্ত সিগারেট আর দাড়ি কামানোর ব্লেড দিতে। চিড়িয়াখানায় কিছু কিছু মানুষের অসভ্য আচরণ দেখতে হয় বিশ্বাস করার জন্য।

সন্ধ্যার দিকে দর্শনার্থীদের ভিড় কমে যায়। সূর্যের ম্লান কিরণ সেই খাঁচাগুলোতে আলোর ঝরনা বইয়ে দেয় যেখানে নোটন পায়রাগুলি থাকে। আলো যখন আস্তে আস্তে মিলিয়ে যায়, বুলবুলি গান গাওয়া থামায় আর উড়ে চলে যায় মিমোসা গাছে ঘুমোতে। সাদা-মুখো প্যাঁচাগুলি যারা সারাদিন কাটিয়েছে ধূসর গাছের কাটা ডাল হওয়ার ভান করে, এখন বড়ো বড়ো সোনালি চোখ খোলে। ফুল চাষের জমি আর শিলা-উদ্যানের ওপর ছায়ারা গুঁড়ি মারছে। শিম্পাঞ্জিদের শোওয়ার ঘর থেকে একটা হঠাৎ সমস্বরে আওয়াজ উঠে আসে। তুমি বুঝতে পার ওরা ঝগড়া করছে ওদের মধ্যে কার খড় পাওয়া উচিত তাই নিয়ে।

তুমি যখন বিছানায় শুয়ে থাক, জানলা দিয়ে দেখ চাঁদটি নিজেকে গাছের ছায়াদের থেকে আলাদা করে নিচ্ছে। তুমি সিংহদের কাশতে শোনো। শিগগিরই ভোর হবে আর পাখিরা কাজ বুঝে নেবে, ঠান্ডা সকালের বাতাস মুখরিত হবে গানে।

আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলে নবম শ্রেণীর ইংরেজির চতুর্থ অধ্যায় ‘A Day in The Zoo’ এর ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ নিয়ে আলোচনা করেছি। এই অধ্যায় নবম শ্রেণীর পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এর প্রশ্নগুলি পরীক্ষায় প্রায়ই আসে। এই বঙ্গানুবাদ ও ইংরেজি উচ্চারণ তোমাদের ‘A Day in The Zoo’ গল্পটি সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে সাহায্য করবে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি তোমাদের জন্য খুবই উপকারী হয়েছে। যদি তোমাদের কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা থাকে, আমাকে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারো, আমি উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। এছাড়া, নিচে আমাদের পোস্টটি তোমার প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করো, যার এটি প্রয়োজন হতে পারে। ধন্যবাদ।

Share via:

মন্তব্য করুন