Class 9 English – All Summer in a Day – ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ

আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলে নবম শ্রেণীর ইংরেজির পঞ্চম অধ্যায় All Summer in a Day – এর ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ নিয়ে আলোচনা করবো। এই বঙ্গানুবাদ ও ইংরেজি উচ্চারণ তোমাদের All Summer in a Day গল্পটি সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে সাহায্য করবে। এই অধ্যায় নবম শ্রেণীর পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই অধ্যায়ের প্রশ্নগুলি নবম শ্রেণীর পরীক্ষায় প্রায়ই দেখা যায়। আশা করি যে এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হবে।

Class 9 English - All Summer in a Day - ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ

All Summer in a Day – এর ইংরেজি উচ্চারণ

ইট হ্যাড বিন রেইনিং ফর সেভেন ইয়ার্স। থাউজ্যান্ডস আপন থাউজ্যান্ডস অফ ডেজ ফিলড ফ্রম ওয়ান এন্ড টু দি আদার উইথ রেইন। দ্য ডেজ ওয়ার ফিলড উইথ দ্য গাশ অফ ওয়াটার অ্যান্ড এন্ডলেস শাওয়ার্স। হেভি স্টর্মস কজড টাইডাল ওয়েভস টু কাম ওভার দি আইল্যান্ডস। আ থাউজ্যান্ড ফরেস্টস ক্রাশড আন্ডার দ্য রেইন, হ্যাড গ্রোন আপ আ থাউজ্যান্ড টাইমস টু বি ক্রাশড এগেইন। দিস ওয়াজ দ্য ওয়ে অফ লাইফ ফরেভার অন প্ল্যানেট ভেনাস। হিয়র ওয়াজ লোকেটেড দ্য স্কুলরুম অফ দ্য চিলড্রেন বিলংগিং টু মেন অ্যান্ড উইমেন হু কেম বাই রকেটস ফ্রম আর্থ। দে সেট আপ আ সিভিলাইজেশন ইন দিস রেইনিং ওয়ার্ল্ড।

রেডি? রেডি। নাও? সুন।

উইল ইট হ্যাপেন টুডে, উইল ইট? লুক, লুক, সি ফর ইয়োরসেল্ফ।

দ্য চিলড্রেন ইন দ্য স্কুলরুম চ্যাটার্ড অ্যান্ড প্রেসড টু ইচ আদার লাইক সো মেনি রোজেস। দে পিয়ারড আউট অফ দ্য উইন্ডো টু লুক অ্যাট দ্য হিডেন সান।

ইট রেইনড।

ইট’স স্টপিং, ইট’স স্টপিং।

দ্য চিলড্রেন ওয়ার অল নাইন ইয়ার্স ওল্ড। হোয়েন দ্য সান কেম আউট লাস্ট টাইম সেভেন ইয়ার্স এগো দে ওয়ার টু ইয়াং। দে কুড নট রিকল দ্য সান হোয়েন ইট কেম আউট ফর জাস্ট অ্যান আওয়ার অ্যান্ড শোড ইটস ফেস টু দ্য স্টানড ওয়ার্ল্ড।

অল ডে ইয়েস্টারডে দে হ্যাড রেড ইন ক্লাস অ্যাবাউট দ্য সান। দে লার্নড হাও লাইক আ লেমন ইট ওয়াজ অ্যান্ড হাও হট। দে হ্যাড রিটেন স্মল স্টোরিজ, এসেজ অর পোয়েমস অ্যাবাউট ইট।

আই থিংক দ্য সান ইজ আ ফ্লাওয়ার

দ্যাট ব্লুমস ফর জাস্ট ওয়ান আওয়ার।

দ্যাট ওয়াজ ইয়েস্টারডে। টুডে, অ্যাট দিস মোমেন্ট, দ্য রেইন ওয়াজ স্ল্যাকেনিং। দ্য চিলড্রেন গ্যাদার্ড অ্যাট দ্য গ্রেট থিক উইন্ডোজ।

হোয়্যার’স আওয়ার টিচার? শি’ইল বি ব্যাক।

শি মাস্ট হারি অর শি’ইল মিস ইট। দ্য রেইন স্ল্যাকেনড স্টিল মোর।

দ্য চিলড্রেন ওয়্যার ইগার টু সি দ্য সান। দে হ্যাড বিন অন ভেনাস অল দেয়ার লাইভস। দে হ্যাড বিন ওনলি টু ইয়ার্স ওল্ড হোয়েন দ্য সান লাস্ট কেম আউট। দে হ্যাড লং সিন্স ফরগটেন দ্য কালার অ্যান্ড দ্য হিট অফ হাউ ইট রিয়ালি ওয়াজ। দে প্লেড ইন দি একোইং টানেলস অফ দি আন্ডারগ্রাউন্ড সিটি অ্যান্ড স্যাং অফ সামার অ্যান্ড দ্য সান।

দ্য রেইন স্টপড।

ইট ওয়াজ অ্যাজ ইফ আ হারিকেন হ্যাড লস্ট ইটস সাউন্ড। দেয়ার ওয়্যার নো মোশনস অর ট্রেমর বাট পিস। দ্য ওয়ার্ল্ড গ্রাউন্ডেড টু আ স্ট্যান্ডস্টিল। দ্য সাইলেন্স ওয়াজ সো ইমেন্স ওয়ান উড ফিল অ্যাজ ইফ দ্য ইয়ার্স হ্যাড বিন স্টাফড। দ্য চিলড্রেন পুট দেয়ার হ্যান্ডস টু দেয়ার ইয়ার্স। দে স্টুড অ্যাপার্ট। দ্য ডোর স্লিড ব্যাক। দ্য স্মেল অফ দ্য সাইলেন্ট ওয়েটিং ওয়ার্ল্ড কেম টু দেম।

দ্য সান কেম আউট।

ইট ওয়াজ দ্য কালার অফ ফ্লেমিং ব্রোঞ্জ অ্যান্ড ইট ওয়াজ ভেরি লার্জ। দ্য স্কাই অ্যারাউন্ড ইট ওয়াজ ব্লেজিং ব্লু। দ্য জাঙ্গল বার্নড উইথ সানলাইট। দ্য চিলড্রেন, রিলিজড ফ্রম দেয়ার স্পেল রাশড আউট, ইয়েলিং, ইনটু দ্য সামারটাইম।

নাও ডোন্ট ইউ গো টু ফার, দ্য টিচার কলড আফটার দেম। ইউ’ভ ওনলি অ্যান আওয়ার, ইউ নো।

দ্য চিলড্রেন ওয়্যার রানিং অ্যান্ড টার্নিং আপ দেয়ার ফেসেস টু দ্য স্কাই টু ফিল দ্য ওয়ার্ম সান অন দেয়ার চীকস। দে টুক অফ দেয়ার জ্যাকেটস অ্যান্ড লেট দ্য সান ওয়ার্ম দেয়ার আর্মস।

ওহ, ইট’স বেটার দ্যান ল্যাম্পলাইটস, ইজন’ট ইট?

মাচ, মাচ বেটার।

দে স্টপড রানিং অ্যান্ড স্টুড ইন দ্য গ্রেট জাঙ্গল দ্যাট কভারড ভেনাস। দ্য জাঙ্গল গ্রিউ অ্যান্ড নেভার স্টপড গ্রোইং। দ্য জাঙ্গল হ্যাড স্পেন্ট ইয়ার্স উইদাউট দ্য সান। ইট ওয়াজ দ্য কালার অফ রাবার, অ্যাশ অ্যান্ড ইঙ্ক।

দ্য চিলড্রেন লে আউট লাফিং অন দ্য জাঙ্গল ম্যাট্রেস। দে র‍্যান অ্যামং দ্য ট্রিজ। দে স্লিপড অ্যান্ড ফেল। দে পুশড ইচ আদার অ্যান্ড প্লেড হাইড অ্যান্ড সিক। মোস্ট অফ অল দে স্কুইন্টেড অ্যাট দ্য সান আনটিল টিয়ার্স র‍্যান ডাউন দেয়ার ফেসেস। দে ব্রিদড দ্য ফ্রেশ এয়ার অ্যান্ড লিসেনড টু দ্য সাইলেন্স হুইচ হেল্ড দেম ইন আ ব্লেসড সি অফ নো সাউন্ড। দে লুকড অ্যাট এভ্রিথিং অ্যান্ড স্যাভরড এভ্রিথিং। দেন, ওয়াইল্ডলি, লাইক অ্যানিমালস এসকেপড ফ্রম দেয়ার কেভস, দে র‍্যান অ্যান্ড র‍্যান, শাউটিং, ইন সার্কেলস। দে র‍্যান ফর অ্যান আওয়ার অ্যান্ড ডিড নট স্টপ রানিং।

অ্যান্ড দেন —

ইন দ্য মিডস্ট অফ দেয়ার রানিং, ওয়ান অফ দ্য গার্লস ওয়েইলড এভ্রিওয়ান স্টপড।

দ্য গার্ল, স্ট্যান্ডিং ইন দ্য ওপেন, হেল্ড আউট হার হ্যান্ড। ওহ, লুক, লুক। শি সেড ট্রেম্বলিং।

দ্য চিলড্রেন গ্যাদারড স্লোলি টু লুক অ্যাট হার ওপেনড পাম।

ইন দ্য সেন্টার অফ ইট ওয়াজ আ সিংগল লার্জ রেইনড্রপ।

দ্য গার্ল বিগ্যান টু ক্রাই লুকিং অ্যাট ইট।

দ্য চিলড্রেন গ্লান্সড কুইকলি অ্যাট দ্য স্কাই।

আ ফিউ কোল্ড ড্রপস ফেল অন দেয়ার নোসেস অ্যান্ড দেয়ার চীকস অ্যান্ড দেয়ার মাউথস। দ্য সান ফেডেড বিহাইন্ড আ ক্লাউড অফ মিস্ট। আ কুল উইন্ড ব্লিউ অ্যারাউন্ড দেম। দে টার্নড অ্যান্ড স্লোলি ওয়াকড টুওয়ার্ডস দেয়ার আন্ডারগ্রাউন্ড হাউজেস। দেয়ার স্মাইলস হ্যাড ভ্যানিশড।

আ বুম অফ থান্ডার স্টার্টলড দেম।

দে টাম্বলড আপন ইচ আদার অ্যান্ড র‍্যান।

ওহ, ওহ।

লাইটনিং স্ট্রাক অল অ্যারাউন্ড দেম। দ্য স্কাই ডার্কেনড ইন্টু মিডনাইট ইন আ ফ্ল্যাশ।

দ্য চিলড্রেন স্টুড অ্যাট দ্য ডোরওয়ে টু দি আন্ডারগ্রাউন্ড হাউজেস আনটিল ইট ওয়াজ রেইনিং হার্ড। দেন দে ক্লোজড দ্য ডোরস অ্যান্ড হার্ড দ্য জায়ান্টিক সাউন্ড অফ দ্য রেইন ফলিং এভ্রিহোয়্যার।

উইল ইট বি সেভেন মোর ইয়ার্স বিফোর দ্য সান কামস আউট এগেইন?

ইয়েস।

উইথ পেল ফেসেস দে লুকড আউট অফ দ্য উইন্ডো অ্যাট দ্য ওয়ার্ল্ড দ্যাট ওয়াজ রেইনিং নাও, রেইনিং অ্যান্ড রেইনিং স্টেডিলি।

All Summer in a Day এর বঙ্গানুবাদ

সাত বছর ধরে বৃষ্টি হচ্ছিল। হাজার হাজার দিন এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত বৃষ্টিতে ভরে গিয়েছিল। দিনগুলি জলের তোড় আর অবিরাম বৃষ্টিপাতে ভরে গিয়েছিল। প্রচন্ড ঝড়বৃষ্টির কারণে দ্বীপগুলিতে জোয়ারের প্লাবণ এসেছিল। হাজার হাজার জঙ্গল বৃষ্টিতে বিধ্বস্ত হয়ে গিয়েছিল, হাজারবার গজিয়েছিল আবার বিধ্বস্ত হওয়ার জন্য। শুক্রগ্রহে চিরকাল এরকমই ছিল জীবন। এখানেই ছিল সেইসব পুরুষ ও নারীদের শিশুদের স্কুল যারা রকেটে চড়ে পৃথিবী থেকে এসেছিল। তারা এই বৃষ্টিময় জগতে একটি সভ্যতা স্থাপন করেছিল।

প্রস্তুত?

প্রস্তুত।

এখন?

একটু পরেই।

আজকেই ঘটবে?

দেখো, দেখো, নিজেই দেখো।

স্কুলঘরে শিশুরা অনর্গল বকবক করতে থাকে আর পরস্পরের গায়ে ঘেঁষাঘেঁষি করে রাশি রাশি গোলাপের মতো। তারা জানালা দিয়ে বাইরে তাকায় লুকোনো সূর্যকে দেখতে।

বৃষ্টি পড়তে থাকে।

থামছে, থামছে।

শিশুরা সবাই নয় বছর বয়সী। শেষবার যখন সূর্য উঠেছিল সাত বছর আগে তারা সবাই খুব ছোট ছিল। তারা মনে করতে পারে না সেই সূর্যকে যা মাত্র এক ঘন্টার জন্য আবির্ভূত হয়েছিল আর তার মুখ দেখিয়েছিল স্তম্ভিত দুনিয়ার কাছে।

কাল সারাদিন তারা ক্লাসে পড়াশোনা করেছে সূর্যকে নিয়ে। তারা জেনেছে কেমন লেবুর মতো দেখতে সেটা আর কত গরম। সেটিকে নিয়ে তারা ছোট গল্প, প্রবন্ধ বা কবিতা লিখেছে।

আমার মনে হয় সূর্য একটি ফুল

যা শুধু এক ঘন্টার জন্য ফোটে।

সেটি ছিল গতকাল। আজ, এই মুহূর্তে, বৃষ্টি ঢিমে হয়ে আসছিল। শিশুরা বিরাট চওড়া জানালাগুলিতে জড়ো হল।

আমাদের শিক্ষিকা কোথায়?

উনি চলে আসবেন।

ওঁকে তাড়াতাড়ি আসতে হবে নয়তো উনি এটি দেখতে পাবেন না।

বৃষ্টি আরও ঢিমে হল।

শিশুরা উদগ্রীব ছিল সূর্য দেখার জন্য। তারা তাদের জীবনভর শুক্র গ্রহেই আছে। তাদের মাত্র দু’বছর বয়স ছিল যখন সূর্য শেষবার উঠেছিল। সেই থেকে দীর্ঘ সময়ের ব্যবধানে তারা ভুলে গেছে এটার রং আর তাপ সত্যি সত্যি কেমন ছিল। ভূগর্ভস্থ শহরের প্রতিধ্বনিময় সুড়ঙ্গে তারা খেলাধুলো করেছে আর গ্রীষ্ম ও সূর্যের গান গেয়েছে।

বৃষ্টি থেমে গেল।

মনে হল যেন একটি প্রচন্ড ঝড় বাকশক্তি হারিয়ে ফেলেছে। কোনো গতি বা কম্পন ছিল না প্রশান্তি ছাড়া। জগৎ নিশ্চলতায় ডুবে গেল। নৈঃশব্দ এতই বিপুল ছিল যে মনে হবে যেন কানগুলো বুজিয়ে দেওয়া হয়েছে। শিশুরা তাদের কানে হাত চাপা দিল। তারা সরে দাঁড়াল। দরজাটি মসৃণভাবে পিছনে সরে গেল। নিস্তব্ধ অপেক্ষমান জগতের গন্ধটি এল তাদের কাছে।

সূর্য বেরিয়ে এল।

সেটির রং ছিল জ্বলন্ত ব্রোঞ্জের আর সেটি ছিল খুব বড়। এর চারপাশের আকাশটি ছিল গনগনে নীল। জঙ্গলটি সূর্যের আলোয় জ্বলছিল। শিশুরা, তাদের সম্মোহিত অবস্থা থেকে মুক্ত, হুড়মুড় করে বাইরে বেরল, চিৎকার করতে করতে, গরমকালের মধ্যে।

দেখো, তোমরা বেশি দূরে যেও না, তাদের শিক্ষিকা পিছন থেকে বললেন। তোমাদের হাতে শুধু এক ঘন্টা সময় আছে, তোমরা জানো।

শিশুরা ছুটোছুটি করছিল আর তাদের মুখগুলো উপরে তুলছিল আকাশের দিকে উষ্ণ সূর্যকে তাদের গালে অনুভব করার জন্য। তারা তাদের জ্যাকেটগুলি খুলে ফেলল আর তাদের হাতগুলিকে উষ্ণ করতে দিল সূর্যকে।

আহ্, ল্যাম্পের আলোর থেকে এটা অনেক ভালো, তাই না?

অনেক, অনেক ভালো।

তারা ছোটাছুটি থামাল আর বিরাট জঙ্গলের মধ্যে দাঁড়াল যা শুক্রগ্রহকে ঢেকে রেখেছে। জঙ্গলটি বেড়ে উঠেছে আর বেড়ে ওঠা থামায়নি কখনও। জঙ্গলটি সূর্য ছাড়াই বছরের পর বছর কাটিয়েছে। সেটি ছিল রবার, ছাই আর কালির রঙের।

শিশুরা জঙ্গল-তোশকের ওপর হাসতে হাসতে এলিয়ে পড়ল। তারা গাছগুলোর মধ্যে ছুটোছুটি করতে থাকল। পা পিছলে আছাড় খেল তারা। তারা একে অন্যকে ঠেলাঠেলি করল আর লুকোচুরি খেলল। সবথেকে বেশি তারা সূর্যের দিকে আড়চোখে তাকিয়ে থাকল যতক্ষণ না চোখের জল তাদের মুখ বেয়ে নামে। তারা টাটকা বাতাস নিঃশ্বাস নিল আর শুনল নিস্তব্ধতা যা তাদের শব্দহীনতার এক মনোরম সমুদ্রে ধরে রাখল। তারা সবকিছুর দিকে তাকাল আর সবকিছুকে তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করল। তারপর উন্মত্তভাবে, গুহা থেকে পালানো প্রাণীদের মতো, তারা বৃত্তাকারে ছুটতেই থাকল, চিৎকার করতে করতে। তারা এক ঘন্টা ধরে ছুটল আর ছোটা থামাল না।

আর তারপর —

তাদের ছুটোছুটির মধ্যে, মেয়েদের মধ্যে একজন আর্তনাদ করে উঠল। সবাই থেমে গেল।

মেয়েটি, খোলা জায়গায় দাঁড়িয়ে, তার হাতটা বাড়িয়ে দিল।

আহ্, দেখো, দেখো। সে বলল কাঁপতে কাঁপতে।

শিশুরা আস্তে আস্তে জড়ো হল তার খোলা তালু দেখতে।

সেটির মাঝখানে ছিল একটি বড়ো বৃষ্টির ফোঁটা।

মেয়েটি কাঁদতে শুরু করল, ওটির দিকে তাকিয়ে।

শিশুরা চকিতভাবে আকাশের দিকে তাকাল।

কয়েকটি ঠান্ডা ফোঁটা পড়ল তাদের নাকে আর তাদের গালে আর তাদের মুখে। অস্পষ্টতার মেঘের আড়ালে সূর্যটি আস্তে আস্তে মিলিয়ে গেল। একটা শীতল বাতাস তাদের চারধারে বইতে থাকল। তারা ঘুরে দাঁড়াল আর আস্তে আস্তে হেঁটে গেল তাদের ভূগর্ভস্থ বাড়িগুলির দিকে। তাদের হাসি মিলিয়ে গিয়েছিল।

বজ্রের একটি গম্ভীর শব্দ তাদের চমকে দিল।

তারা একে অন্যের ওপর হুমড়ি খেয়ে পড়ল আর দৌড় লাগাল।

ওঃ, ওঃ।

তাদের চারপাশে সবখানে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছিল। আকাশটি এক নিমেষে অন্ধকার হয়ে মধ্যরাতে পরিণত হল।

শিশুরা ভূগর্ভস্থ বাড়িগুলির প্রবেশপথে দাঁড়িয়ে থাকল যতক্ষণ না খুব জোরে বৃষ্টি পড়ছে। তারপর তারা দরজাগুলি বন্ধ করে দিল আর সর্বত্র বৃষ্টি পড়ার রাক্ষুসে আওয়াজ শুনতে পেল।

আবার সূর্য ওঠার আগে আরও সাতটা বছর কেটে যাবে কি?

হ্যাঁ।

বিবর্ণ মুখে তারা জানালা দিয়ে বাইরে তাকাল সেই জগৎটির দিকে যেখানে বৃষ্টি পড়ছে এখন, বৃষ্টি পড়ছে আর বৃষ্টি পড়ছে অবিরাম।

আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলে নবম শ্রেণীর ইংরেজির তৃতীয় অধ্যায় ‘All Summer in a Day’ এর ইংরেজি উচ্চারণ ও বঙ্গানুবাদ নিয়ে আলোচনা করেছি। এই অধ্যায় নবম শ্রেণীর পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এর প্রশ্নগুলি পরীক্ষায় প্রায়ই আসে। এই বঙ্গানুবাদ ও ইংরেজি উচ্চারণ তোমাদের ‘All Summer in a Day’ গল্পটি সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে সাহায্য করবে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি তোমাদের জন্য খুবই উপকারী হয়েছে। যদি তোমাদের কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা থাকে, আমাকে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারো, আমি উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। এছাড়া, নিচে আমাদের পোস্টটি তোমার প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করো, যার এটি প্রয়োজন হতে পারে। ধন্যবাদ।

Share via:

মন্তব্য করুন