এই আর্টিকেলে আমরা নবম শ্রেণীর ইংরেজি বিষয়ের দশম অধ্যায় “The Price of Bananas” নিয়ে আলোচনা করবো। এখানে লেখকের পরিচিতি, গল্পের সারসংক্ষেপ এবং এর প্রধান বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিশদে আলোচনা করা হবে। এই আর্টিকেলটি আপনাদের “The Price of Bananas” সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দেবে এবং গল্পটি ভালোভাবে বোঝার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। এছাড়া, নবম শ্রেণীর পরীক্ষায় এই অধ্যায় থেকে লেখক ও গল্পের সারসংক্ষেপ সম্পর্কিত প্রশ্ন আসতে পারে, তাই এই তথ্যগুলো জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
Introduction
Mulk Raj Anand’s short story ‘The Price of Bananas’ is based on a funny incident where a monkey took away the fancy cap of a businessman which he finally got back with the help of a fruit vendor. But underneath the lighter tone of the story, the author satirizes the unkind behaviour of the businessman towards the poor fruit vendor.
While waiting for the train at Faizabad station, the narrator was amused by the lively monkeys who were coming up and down from the trees on the platform. Having boarded the train, the narrator found a monkey snatching away the loincloth of a pious man who was taking a bath. He, along with other passengers, was surprised when the monkey returned the cloth from the tree. In the meantime, a businessman entered the compartment, dressed with a nice cap on his head. To their surprise, they found the same monkey taking away the cap of the businessman. Though he shouted, the monkey had no intention of returning the cap.
Suddenly, a fruit vendor came to help the businessman. Taking a couple of bananas in one hand, he asked the monkey to return the cap. After a few minutes, the monkey responded to his request and released the cap. The passengers on the platform were all amused. They praised the vendor. But when he asked two annas for his bananas, the businessman acted very cruelly and threw only an anna to him. The narrator, along with the passengers, was deeply hurt by the unkind behaviour of the businessman. Thus, the funny incident turned into a bitter sense of disgust for them.
ভূমিকা
মুলক রাজ আনন্দের ছোটোগল্প ‘The Price of Bananas’ একটি মজার ঘটনা অবলম্বনে রচিত যেখানে একটি বানর এক ব্যবসায়ীর টুপি ছিনিয়ে নিয়েছিল এবং যেটি তিনি অবশেষে এক গরিব ফল বিক্রেতার সাহায্যে ফিরে পেয়েছিলেন। কিন্তু গল্পের এই লঘু শৈলির নীচে, লেখক গরিব ফল বিক্রেতাটির প্রতি ব্যবসায়ীর নিষ্ঠুর আচরণকে বিদ্রুপ করেছেন।
ফৈজাবাদ স্টেশনে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করার সময়, কথক প্রাণবন্ত বানরগুলিকে দেখে দারুণ মজা পেয়েছিলেন যারা প্ল্যাটফর্মের গাছগুলি থেকে ওঠানামা করছিল। ট্রেনে চেপে কথক একটি বানরকে স্নানরত এক ধার্মিকের কটিবস্ত্র ছিনিয়ে নিতে দেখলেন। অন্যান্য যাত্রীর সঙ্গে তিনি অবাক হয়েছিলেন যখন বানরটি গাছ থেকে কাপড়টি ফেরত দিল। ইতিমধ্যে মাথায় একটি সুন্দর টুপি পরিহিত এক ব্যবসায়ী ট্রেনের কামরায় প্রবেশ করলেন। তাঁরা অবাক হয়ে সেই একই বানরকে ব্যবসায়ীর টুপিটি ছিনিয়ে নিতে দেখলেন। যদিও তিনি চিৎকার করছিলেন, বানরটির টুপিটি ফেরত দেওয়ার কোনো ইচ্ছাই ছিল না।
হঠাৎ এক ফল বিক্রেতা ব্যবসায়ীটিকে সাহায্য করতে এগিয়ে এল। এক হাতে এক জোড়া কলা নিয়ে সে বানরটিকে টুপিটি ফেরত দিতে অনুরোধ করল। কয়েক মিনিট পর তার অনুরোধে সাড়া দিয়ে বানরটি টুপিটি ছেড়ে দিল। প্ল্যাটফর্মের ওপর সব যাত্রী মজা পেল। তারা বিক্রেতাটির প্রশংসা করল। কিন্তু যখন সে তার কলাগুলির জন্য দু-আনা দাবি করল, ব্যবসায়ীটি খুব নিষ্ঠুর আচরণ করল এবং তার দিকে মাত্র এক আনা ছুড়ে দিল। ব্যবসায়ীটির এই আচরণে কথক এবং সেই সঙ্গে যাত্রীরা ভীষণ মর্মাহত হলেন। এইভাবে মজার ঘটনাটি তাদের কাছে তীব্র বিরক্তিকর মনোভাবে পরিণত হল।
Life and Works of the Writer
Mulk Raj Anand was a prominent Indian author of novels, short stories and essays in English, who is known for his writings on the toiling masses of India. He was born in Peshawar in 1905 and was educated at the Universities of Punjab and London.
He received his Ph.D. in Philosophy in 1929. His first two novels, Untouchable (1935) and Coolie (1936), brought him recognition. Some of his famous works are the well-known trilogy The Village (1939), Across the Black Waters (1940), and The Sword and the Sickle (1942). When he returned to India in 1946, he was the best-known Indian writer in English abroad. In 1946, he founded the fine-arts magazine Marg. He also became a director of Kutub Publishers. From 1948 to 1966 Anand taught in Indian Universities. Mulk Raj Anand was fine-art chairman at Lalit Kala Akademi from 1965 to 1970. He kept in constant touch with literary figures from across the globe like E. M. Forster. Mulk Raj Anand received the ‘International Peace Prize’ from the World Peace Council, the ‘Sahitya Akademi Award’, the ‘Padma Bhushan’, and several other rewards during his long literary career. Mulk Raj Anand died on September 28, 2004.
লেখকের জীবন ও কর্ম
মুলক রাজ আনন্দ হলেন একজন বিখ্যাত ইংরেজি উপন্যাসিক, ছোটোগল্প এবং প্রবন্ধ লেখক, যিনি ভারতবর্ষের খেটে খাওয়া জনসাধারণকে নিয়ে তাঁর লেখাগুলির জন্য পরিচিত। তিনি ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে পেশোয়ারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং পাঞ্জাব এবং লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছিলেন।
তিনি ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে দর্শনে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। তাঁর প্রথম দুটি উপন্যাস Untouchable (১৯৩৫) এবং Coolie (১৯৩৬) তাঁকে খ্যাতি এনে দিয়েছিল। তাঁর কিছু বিখ্যাত রচনাগুলি হল সুপরিচিত ত্রয়ী The Village (১৯৩৯), Across the Black Waters (১৯৪০), এবং The Sword and the Sickle (১৯৪২)। যখন তিনি ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে ভারতবর্ষে ফিরলেন, তখন তিনি বিদেশে ইংরেজি ভাষায় ভারতীয় লেখক হিসেবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত ছিলেন। ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি Marg নামে ললিতকলার পত্রিকা শুরু করলেন। তিনি কুতুব প্রকাশনীর একজন অধিকর্তাও হয়েছিলেন। ১৯৪৮ থেকে ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দ তিনি ভারতবর্ষের বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়িয়েছিলেন। মুলক রাজ আনন্দ ১৯৬৫ থেকে ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ললিত কলা অ্যাকাডেমির সভাপতি হয়েছিলেন। ই. এম. ফরস্টার-এর মতো বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের সাহিত্য ব্যক্তিত্বের সঙ্গে তিনি সর্বক্ষণ যোগাযোগ রেখেছিলেন। মুলক রাজ আনন্দ তাঁর দীর্ঘ সাহিত্যিক জীবনপথে World Peace Council থেকে আন্তর্জাতিক শান্তি পুরস্কার, সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার, পদ্মভূষণ এবং আরও অনেক সম্মান লাভ করেন। মুলক রাজ আনন্দ ২০০৪ খ্রিস্টাব্দের ২৮ সেপ্টেম্বর শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
Summary
On his journey from Faizabad to Lucknow, the narrator was amazed by the monkeys who were busy picking up food items from the neem and tamarind trees on the platform.
As he took his seat in the compartment, he was surprised to find a monkey snatching away the loincloth of a pious person. The incident caused a lot of excitement among the passengers. When the man requested the monkey to return his cloth, the generous monkey threw it down from the tree at him. At this time, a businessman, richly dressed, entered the compartment. To their surprise, a monkey leapt down from the top of the compartment and snatched away the cap of the businessman. The more the man shouted, the farther the monkey went.
Suddenly, a fruit vendor came to the spot and promised to get back the cap. He took out a couple of bananas in one hand and asked the monkey to return the cap. After a moment’s hesitation, the monkey took the bananas with one hand and released the cap with the other.
All the passengers praised the fruit vendor. But when he asked a mere two annas as the price of his bananas, the businessman got very angry. As the train was about to leave the station, he only threw an anna towards the vendor on the platform. The businessman then began to justify himself to the other passengers. But all of them felt sympathy for the fruit vendor and mocked the cruel behaviour of the businessman.
সারসংক্ষেপ
ফৈজাবাদ থেকে লখনউ যাওয়ার সময় স্টেশনের ওপরে নিম ও তেঁতুলগাছ থেকে খাবার সংগ্রহরত ব্যস্ত বানরগুলি দেখে কথক খুব মজা পেয়েছিলেন।
তিনি যখন ট্রেনের কামরায় বসার জায়গা গ্রহণ করলেন, তিনি অবাক হলেন একটি বানরকে একজন ধার্মিক মানুষের কটিবস্ত্র ছিনিয়ে নিতে দেখে। যাত্রীদের মধ্যে এই ঘটনা দারুণ উত্তেজনা তৈরি করল। যখন মানুষটি বানরটিকে তার কাপড় ফিরিয়ে দিতে অনুরোধ করল, দয়ালু বানরটি গাছ থেকে সেটি তার দিকে ছুড়ে দিল। এই সময় দারুণ পোশাকে সজ্জিত হয়ে একটি ব্যবসায়ী প্রবেশ করলেন। তাদেরকে অবাক করে দিয়ে একটি বানর কম্পার্টমেন্টের ওপর থেকে নামল এবং ব্যবসায়ীর টুপিটি ছিনিয়ে নিয়ে চলে গেল। ব্যবসায়ীটি যত চিৎকার করতে লাগলেন, বানরটি আরও দূরে যেতে লাগল।
হঠাৎ এক ফল বিক্রেতা ওই স্থানে এল এবং কথা দিল টুপিটি উদ্ধার করে দেবে। এক হাতে কিছু কলা নিয়ে সে বানরটিকে অনুরোধ করল টুপিটি ফিরিয়ে দিতে। এক মুহূর্ত এদিক ওদিক করার পর বানরটি এক হাতে কলাটি নিল এবং অন্য হাত দিয়ে টুপিটি ছেড়ে দিল।
সমস্ত যাত্রী ফল বিক্রেতাটিকে প্রশংসা করতে লাগলেন। কিন্তু যখন সে কলার মূল্য হিসেবে ব্যবসায়ীর কাছে দু-আনা চাইল, সে খুব রেগে গেল। ট্রেনটি যখন প্ল্যাটফর্ম ছেড়ে যাচ্ছিল, সে মাত্র এক আনা প্ল্যাটফর্মের ওপর বিক্রেতার দিকে ছুড়ে দিল। ব্যবসায়ীটি তখন অন্য যাত্রীদের কাছে নিজেকে ঠিক প্রমাণ করতে চাইল। কিন্তু সবাই গরিব ফল বিক্রেতাটির প্রতি সমবেদনা অনুভব করল এবং ব্যবসায়ীটির নিষ্ঠুর ব্যবহারের বিদ্রুপ করল।
Title
The title of Mulk Raj Anand’s short story, ‘The Price of Bananas’ refers to the price which the rich businessman gave the poor fruit vendor. He forgot the help of the vendor immediately after he got back his cap from the monkey. He refused to give the price of the bananas, the mere two annas. He only threw an anna to him on the platform. Though the poor fruit vendor helped him generously, the businessman cheated him completely. The businessman here acts as a symbol of the rich in society who often rob the poor for their petty interest. Thus the title is meaningful and apt.
শিরোনাম
মুলক রাজ আনন্দের ছোটোগল্প ‘The Price of Bananas’ – এর শিরোনাম সেই মূল্যের কথা উল্লেখ করে যেটি ধনী ব্যবসায়ীটি গরিব ফল বিক্রেতাকে দিয়েছিলেন। বানরের কাছ থেকে তাঁর টুপিটি ফেরত পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনি বিক্রেতার সাহায্যটিকে ভুলে যান। তিনি কলাগুলির মূল্য মাত্র দু-আনা দিতে অস্বীকার করলেন। তিনি মাত্র এক আনা প্ল্যাটফর্মে তার দিকে ছুড়ে দিলেন। যদিও গরিব ফল বিক্রেতাটি তাঁকে উদারভাবে সাহায্য করেছিল, ব্যবসায়ীটি তাকে পুরোপুরি ঠকাল। ব্যবসায়ীটিকে এখানে সমাজের ধনী শ্রেণির প্রতীক হিসেবে দেখানো হয়েছে যারা প্রায়ই নিজেদের ক্ষুদ্র স্বার্থের জন্য গরিবদের ঠকায়। তাই এই শিরোনামটি অর্থবহ এবং যথোপযুক্ত।
Critical Analysis
Along with R. K. Narayan and Raja Rao, Mulk Raj Anand made Indian writing in English literature worthy to look upon. He always wrote for the underdogs in society. The present story, ‘The Price of Bananas’ too is no exception. Though the story is based on a funny incident, it gives some serious messages to the readers. It tells us how people act differently in different classes of society. It is a great social satire on Indian culture under British rule.
The story tells us how the rich businessman got back his cap from a monkey with the help of a poor fruit vendor. He never thought a second time while helping the rich businessman. Even he offered his own bananas.
But when the businessman was asked to give only two annas as the price of the bananas, he got very angry with the fruit vendor. He only threw an anna to him. This shows the cruel and inhuman behaviour of the businessman towards the vendor. The story is told from the viewpoint of the narrator. It opens with a funny incident, but at the end the tone changes dramatically. The businessman here acts as a symbol of the rich in society who often deprive the poor for their self-interest. So the story is a critique of the rich and their inhuman behaviour towards the poor sections of society. Anand’s style of writing is of the Indian soil as he uses words and phrases drawn from Punjabi and Hindi languages.
রসগ্রাহী আলোচনা
আর কে নারায়ণ এবং রাজা রাও-এর সঙ্গে মুলক রাজ আনন্দ ভারতীয়দের লেখা ইংরেজি সাহিত্যকে গুরুত্ব দেওয়ার মতো উঁচু স্থানে নিয়ে গিয়েছেন। তিনি সর্বদা সমাজের নীচু শ্রেণির মানুষদের জন্য লিখতেন। বর্তমান গল্প ‘The Price of Bananas’ – ও এর ব্যতিক্রম নয়। যদিও গল্পটি একটি মজার ঘটনা নিয়ে রচিত, এটি পাঠকদের প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করে। এটি আমাদের বলে কীভাবে বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ বিভিন্নভাবে আচরণ করে। ব্রিটিশ রাজত্বে ভারতীয় সংস্কৃতির ওপর এটি একটি ব্যঙ্গাত্মক রচনা।
গল্পটি আমাদের বলে কীভাবে একজন ধনী ব্যবসায়ী একটি গরিব ফল বিক্রেতার সাহায্যে একটি বানরের কাছ থেকে তাঁর টুপিটি ফিরে পেয়েছিলেন। ধনী ব্যবসায়ীটিকে সাহায্য করতে সে দুবার ভাবেনি। এমনকি সে তার কলাগুলিও দিয়েছিল।
কিন্তু যখন ধনী ব্যবসায়ীটির কাছে কলার মূল্য হিসেবে দু-আনা চাইল, তিনি ফল বিক্রেতাটির ওপর খুব রেগে গেলেন। তিনি মাত্র একটি আনা তার দিকে ছুড়ে দিলেন। এটি বিক্রেতাটির প্রতি ধনী ব্যবসায়ীটির নিষ্ঠুর এবং অমানবিক আচরণ প্রদর্শন করে। কথকের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে গল্পটি বলা হয়েছে। এটি একটি মজার ঘটনা দিয়ে শুরু হয়, কিন্তু শেষে গল্পের শৈলীর নাটকীয় পরিবর্তন হয়। ব্যবসায়ীটি এখানে সমাজের ধনী সম্প্রদায়ের প্রতীক যারা সর্বদা নিজেদের ক্ষুদ্র স্বার্থের জন্য গরিবদের বঞ্চিত করে। তাই এই গল্পটি সমাজের ধনী ব্যক্তিদের গরিবদের প্রতি তাদের অমানবিক আচরণের একটি সমালোচনা। আনন্দের লিখন শৈলীর মধ্যে ভারতীয় মাটির ছাপ পাওয়া যায় কারণ তিনি পাঞ্জাবি এবং হিন্দি ভাষা থেকে শব্দ এবং শব্দগুচ্ছ ব্যবহার করেছেন।
এই আর্টিকেলে আমরা নবম শ্রেণীর ইংরেজি বিষয়ের দশম অধ্যায় “The Price of Bananas” নিয়ে আলোচনা করেছি। এখানে লেখকের পরিচিতি, গল্পের সারসংক্ষেপ এবং এর প্রধান বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এই আর্টিকেলটি আপনাদের “The Price of Bananas” সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দেবে এবং গল্পটি ভালোভাবে বোঝার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। এছাড়া, নবম শ্রেণীর পরীক্ষায় এই অধ্যায় থেকে লেখক ও গল্পের সারসংক্ষেপ সম্পর্কিত প্রশ্ন আসতে পারে, তাই এই তথ্যগুলো জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।