এখনই আমাদের Telegram Community গ্রুপে যোগ দিন।। এখানে WBBSE বোর্ডের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির যেকোনো বিষয়ভিত্তিক সমস্যা শেয়ার করতে পারেন এবং একে অপরের সাহায্য করতে পারবেন। এছাড়া, কোনও সমস্যা হলে আমাদের শিক্ষকরা তা সমাধান করে দেবেন।

Telegram Logo Join Our Telegram Community

গাছে অনেক দূর উঠে গেছি। মই কেড়ে নিলে নামতে পারব না। – এই উক্তিটি কার? তার এরূপ বলার কারণ কী? উপন্যাসে তার পারিবারিক ও শারীরিক কীরূপ বর্ণনা তুমি পেয়েছ?

এই আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলা বইয়ের ‘কোনিসহায়ক পাঠ থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন নিয়ে বিশদ আলোচনা করব – “গাছে অনেক দূর উঠে গেছি। মই কেড়ে নিলে নামতে পারব না।” – এই উক্তিটি কার? তার এরূপ বলার কারণ কী? উপন্যাসে তার পারিবারিক ও শারীরিক কীরূপ বর্ণনা তুমি পেয়েছ? এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য এই প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, তাই আমরা এখানে বিশ্লেষণমূলক আলোচনা প্রদান করব।

গাছে অনেক দূর উঠে গেছি। মই কেড়ে নিলে নামতে পারব না। - এই উক্তিটি কার? তার এরূপ বলার কারণ কী? উপন্যাসে তার পারিবারিক ও শারীরিক কীরূপ বর্ণনা তুমি পেয়েছ?

“গাছে অনেক দূর উঠে গেছি। মই কেড়ে নিলে নামতে পারব না।” – এই উক্তিটি কার? তার এরূপ বলার কারণ কী? উপন্যাসে তার পারিবারিক ও শারীরিক কীরূপ বর্ণনা তুমি পেয়েছ?

বক্তা – মতি নন্দী রচিত কোনি উপন্যাসের অষ্টম পরিচ্ছেদের আলোচ্য উদ্ধৃতিটির বক্তা হলেন বিষ্টুচরণ ধর।

এরূপ বক্তব্যের কারণ – ভোটে জিতে সামাজিক প্রতিপত্তি লাভের জন্য বিষ্টুচরণ ধর বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতেন। বক্তৃতা লিখে দিতেন ক্ষিতীশ সিংহ। বক্তৃতার মাধ্যমেই তিনি জনগণের কাছে পৌঁছাতে চেয়েছিলেন। তিনি এমএলএ বিনোদ ভড়ের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামতে চেয়েছিলেন এই বক্তৃতাকে ভরসা করেই। তাই ক্ষিতীশ আর বক্তৃতা লিখে দেবেন না শুনে তিনি এই মন্তব্যটি করেন।

বিষ্টু ধরের বর্ণনা – আলোচ্য উপন্যাসে বিষ্টুবিচরণ ধরের যে বর্ণনা পাই, তা হল –

  • পারিবারিক পরিচয় – উপন্যাসে আইএ পাস, অত্যন্ত বনেদি বংশের সন্তান বিষ্টুচরণ ধরের সঙ্গে আমাদের প্রথম পরিচয় ঘটেছে গঙ্গার ঘাটে। পাড়ায় তিনি বেষ্টাদা হিসেবে পরিচিত। তাঁর সাতটি বাড়ি এবং বড়োবাজারে ঝাড়ন মশলার ব্যাবসা আছে। তাঁর বয়স চল্লিশ। তাঁরই সমবয়সি একটি অস্টিন গাড়ির তিনি মালিক।
  • শারীরিক পরিচয় – বিষ্টু ধরের ওজন সাড়ে তিন মন অর্থাৎ ১৪০ কেজি। ক্ষিতীশ সিংহ এই মানুষটিকে ব্যঙ্গ করে হিপো এবং গন্ধমাদনের সঙ্গে তুলনা করেছেন। বিষ্টুচরণ তার রোজের খাওয়ার যে তালিকা দিয়েছেন, তা শুনেই বোঝা যায় যে তাঁর মতো খাদ্যরসিকের এই ওজন হওয়া অত্যন্ত স্বাভাবিক। বিশাল আকারের কারণে নিজের শরীরটাকে একপাশ থেকে আর একপাশে ঘোরানোর জন্য তাঁকে মালিশওয়ালার সাহায্য নিতে হয়েছে।

আরও পড়ুন, বিষ্টু ধর চূর্ণ বিচূর্ণ। কথা বলার আর ক্ষমতা নেই। দুটি চোখ ছলছলিয়ে উঠেছে। – কী কারণে বিষ্টু ধরের এমন অবস্থা হয়েছিল বর্ণনা করো।

এই আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলা বইয়ের ‘কোনিসহায়ক পাঠ থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন “গাছে অনেক দূর উঠে গেছি। মই কেড়ে নিলে নামতে পারব না।” – এই উক্তিটি কার? তার এরূপ বলার কারণ কী? উপন্যাসে তার পারিবারিক ও শারীরিক কীরূপ বর্ণনা তুমি পেয়েছ? তা নিয়ে বিশদ আলোচনা করেছি। মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য এই প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি, এই নিবন্ধটি আপনার প্রস্তুতিতে সহায়ক হবে। যদি আপনার কোনো প্রশ্ন থাকে বা আরও সহায়তার প্রয়োজন হয়, তাহলে টেলিগ্রামে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। পোস্টটি আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না, যাতে তারাও উপকৃত হতে পারে। ধন্যবাদ!

Share via:

মন্তব্য করুন