এখনই আমাদের Telegram Community গ্রুপে যোগ দিন।। এখানে WBBSE বোর্ডের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির যেকোনো বিষয়ভিত্তিক সমস্যা শেয়ার করতে পারেন এবং একে অপরের সাহায্য করতে পারবেন। এছাড়া, কোনও সমস্যা হলে আমাদের শিক্ষকরা তা সমাধান করে দেবেন।

Telegram Logo Join Our Telegram Community

ক্ষিতীশের একটা হাত তোলা। চোয়াল শক্ত। পুরু লেন্সে ভেঙে চোখ দুটো যেন বেরিয়ে আসবে। — কোন্ ঘটনায়, কেন ক্ষিতীশের এরূপ অবস্থা হয়েছিল লেখো।

এই আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলা বইয়ের ‘কোনিসহায়ক পাঠ থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করব – “ক্ষিতীশের একটা হাত তোলা। চোয়াল শক্ত। পুরু লেন্সে ভেঙে চোখ দুটো যেন বেরিয়ে আসবে।” — কোন্ ঘটনায়, কেন ক্ষিতীশের এরূপ অবস্থা হয়েছিল লেখো। এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য এই প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ক্ষিতীশের একটা হাত তোলা। চোয়াল শক্ত। পুরু লেন্সে ভেঙে চোখ দুটো যেন বেরিয়ে আসবে। — কোন্ ঘটনায়, কেন ক্ষিতীশের এরূপ অবস্থা হয়েছিল লেখো।

“ক্ষিতীশের একটা হাত তোলা। চোয়াল শক্ত। পুরু লেন্সে ভেঙে চোখ দুটো যেন বেরিয়ে আসবে।” — কোন্ ঘটনায়, কেন ক্ষিতীশের এরূপ অবস্থা হয়েছিল লেখো।

ঘটনার বর্ণনা – ‘কোনি’ উপন্যাসে কোনিকে জুপিটারে ভরতি করতে গিয়ে ক্ষিতীশকে অপমানিত হতে হয়। একরকম বাধ্য হয়ে তিনি এসেছিলেন অ্যাপোলোতে। সেখানকার ভাইস-প্রেসিডেন্ট নকুল মুখুজ্জে তাঁকে সম্মান জানিয়ে গ্রহণ করেছেন, আবার কোনিকে সাঁতার শেখারও সুযোগ করে দিয়েছেন। এই ঘটনায় ক্ষিতীশ দুশ্চিন্তামুক্ত হলেও তাঁর বুকের ভেতরটা মোচড় দিয়ে ওঠে।

এরূপ অবস্থার কারণ –

  • জুপিটারের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ – জুপিটারকে ক্ষিতীশ ভালোবাসেন। দীর্ঘদিন পর সেই ক্লাবের সঙ্গে সম্পর্কছেদ হওয়ার বেদনায় তিনি দুঃখিত হয়ে পড়েন।
  • মানসিক যন্ত্রণা অনুভব – সারারাত ঘুম আসে না ক্ষিতীশের। ঘুরে-ফিরে একটাই প্রশ্ন তাঁর মনে আসে, “আমি কি ঠিক কাজ করলাম? অ্যাপোলোয় যাওয়া কি উচিত হল?” একটা কঠিন মানসিক যন্ত্রণা ক্ষিতীশকে অস্থির করে তোলে।
  • ভেলোর মন্তব্য – এমন সময় ভেলো এসে ক্ষিতীশকে অ্যাপোলোয় যোগদানের জন্য প্রশংসা করে। ক্ষিতীশ কিন্তু মনের কষ্টের কারণে চুপ করেই থাকেন। এরপর ভেলো বলল, “জুপিটারকে এবার শায়েস্তা করা দরকার। বুঝলে ক্ষিদ্দা, তুমি শুধু ওই নাড়ির সম্পর্ক-টম্পর্কগুলো একটু ভুলে যাও।” এমনিতেই জুপিটার আর অ্যাপোলোর টানাপোড়েনে ক্ষিতীশের মনটা ক্ষতবিক্ষত ছিল। ভেলোর এই কথায় ক্ষিতীশের যাবতীয় কষ্ট এবং রাগ তার শরীরী প্রতিক্রিয়ার মধ্য দিয়ে প্রকাশ পায়।

আরও পড়ুন, ক্ষিতীশ এইসব অপচয় দেখে বিরক্ত বোধ করে। – কোন্ অপচয়ের কথা বলা হয়েছে? তা দেখে ক্ষিতীশের বিরক্ত বোধ করার কারণ কী?

এই নিবন্ধে আমরা মাধ্যমিক বাংলা বইয়ের ‘কোনি‘ সহায়ক পাঠ থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন, “ক্ষিতীশের একটা হাত তোলা। চোয়াল শক্ত। পুরু লেন্সে ভেঙে চোখ দুটো যেন বেরিয়ে আসবে।” — কোন্ ঘটনায়, কেন ক্ষিতীশের এরূপ অবস্থা হয়েছিল, তা নিয়ে আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি, এই নিবন্ধটি আপনার জন্য সহায়ক হয়েছে। যদি আপনার কোনো প্রশ্ন থাকে বা আরও সহায়তার প্রয়োজন হয়, আপনি টেলিগ্রামে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। এছাড়াও, এই পোস্টটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না, যাতে তারাও উপকৃত হতে পারে। ধন্যবাদ!

Share via:

মন্তব্য করুন