দশম শ্রেণি – বাংলা – অসুখী একজন – ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর

Gopi

পাবলো নেরুদার অসুখী একজন কবিতাটি একটি তীব্র মানবিক বেদনার কবিতা। কবি যুদ্ধের ধ্বংসযজ্ঞের ফলে বিধ্বস্ত মানবতার প্রতি গভীর বেদনা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। কবিতায় কথক একজন যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তিনি দেখেছেন যুদ্ধের ফলে দেশটি কতটা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। তিনি দেখেছেন যুদ্ধের ফলে কত মানুষ হারিয়ে গেছে, কত মানুষ আহত হয়েছে, কত মানুষ অসহায় হয়ে পড়েছে। এসব দেখে কথকের মনে তীব্র বেদনা ও ক্ষোভের সঞ্চার হয়। তিনি যুদ্ধের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানান।

Table of Contents

দশম শ্রেণি – বাংলা – অসুখী একজন – ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর

আমি তাকে ছেড়ে দিলাম — ‘আমি’ কে? এই ছেড়ে দেওয়ার তাৎপর্য কী?

আমি-র পরিচয় – ‘আমি’ বলতে কবি নিজেকে বা কবিতার কথককে বুঝিয়েছেন।

ছেড়ে দেওয়ার তাৎপর্য – যুদ্ধক্ষেত্রের আহ্বান বিপ্লবী কবিকে ঘর ছাড়তে বাধ্য করে। এই যুদ্ধক্ষেত্র হয়তো বিপ্লবের সশস্ত্র পথ। বৃহত্তর জীবনের এই আহ্বানের কাছে সাংসারিক বন্ধন নেহাৎই তুচ্ছ হয়ে যায়। সেই কারণেই প্রেমিকাকে অনন্ত অপেক্ষায়, দাঁড় করিয়ে রেখে কবিকে চলে যেতে হয় দূরে। এই বিচ্ছেদের কথাই আলোচ্য অংশে বলা হয়েছে।

আমি চলে গেলাম দূর – দূরে। — কে, কেন দূরে চলে গিয়েছিলেন?

দূরে চলে যাওয়া ব্যক্তি – পাবলো নেরুদার ‘অসুখী একজন’ কবিতায় কবি তাঁর প্রিয়তমাকে ছেড়ে দূরে চলে গিয়েছিলেন।

দূরে চলে যাওয়ার কারণ – মানুষ অনেক সময় কর্তব্যের খাতিরে, দেশ ও দশের মুক্তির জন্য বিপ্লবের পথে পা বাড়ায়। সেই পথ আসলে সশস্ত্র সংগ্রামের পথ। সেখান থেকে ফিরে আসা সবসময় সহজ হয় না। এভাবেই স্বদেশকে মুক্তিদানের লক্ষ্যে কবিও তাঁর প্রিয়জনকে ছেড়ে অনেক দূরে চলে গিয়েছিলেন।

একটা কুকুর চলে গেল, হেঁটে গেল গির্জার এক নান — ‘নান’ শব্দটির অর্থ কী? মন্তব্যটির তাৎপর্য লেখো।

নান শব্দের অর্থ – ‘নান’ শব্দটির অর্থ সন্ন্যাসিনী।

তাৎপর্য – সংগ্রামী মানুষকে যুদ্ধজয়ের জন্য যুদ্ধক্ষেত্রে যেতেই হয়। কিন্তু তার জন্য অপেক্ষা করে থাকে তার প্রিয়তমা। বিপ্লবীর কাছে এই অপেক্ষা অর্থহীন। অপেক্ষারতা মেয়েটি তাই জানেও না যে বিপ্লবী মানুষটি আর কখনও ফিরে আসবে না। ফলে সময় বয়ে যায়। রাস্তা দিয়ে কুকুর কিংবা গির্জার সন্ন্যাসিনীর হেঁটে যাওয়া বোঝায় যে জীবন তার স্বাভাবিক গতিতে বয়ে যায়। অপেক্ষা চলতেই থাকে।

বৃষ্টিতে ধুয়ে দিল আমার পায়ের দাগ — ‘আমার’ বলতে কার কথা বোঝানো হয়েছে? কবি এ কথার মধ্য দিয়ে কী বোঝাতে চেয়েছেন?

আমার পরিচয় – ‘আমার’ বলতে কবি পাবলো নেরুদার কথা বোঝানো হয়েছে।

কবির বক্তব্য – মুক্তির স্বপ্ন কখনো-কখনো মানুষকে ঘর ছাড়তে বাধ্য করে। কঠোর এবং রক্তাক্ত বিপ্লবের পথকেই সে তার আপন পথ বলে মনে করে। তার স্মৃতি, চেনা পৃথিবী, প্রিয় মানুষেরা-সব কিছুকে পিছনে ফেলে সে এগিয়ে যায় চূড়ান্ত সংগ্রামের লক্ষ্যে। সাংসারিক পৃথিবীতে ক্রমশ বিবর্ণ হয়ে যায় মানুষটির স্মৃতি। প্রশ্নোদ্ধৃত মন্তব্যে কবি সেই কথাই বোঝাতে চেয়েছেন।

ঘাস জন্মালো রাস্তায় — কোন্ রাস্তার কথা বলা হয়েছে? উদ্ধৃতিটি কোন্ তাৎপর্য বহন করে?

উদ্দিষ্ট রাস্তা – যে পথ দিয়ে বিপ্লবী কবি ঘর ছেড়ে যুদ্ধক্ষেত্রের উদ্দেশে যাত্রা করেছিলেন, এখানে সেই পথের কথা বলা হয়েছে।

তাৎপর্য – কবিতার কথক তাঁর প্রিয়জনের সান্নিধ্য ত্যাগ করে পা বাড়িয়েছিলেন বিপ্লবের পথে। সেই পথে যারা যায় তাদের ফিরে আসার কোনো নিশ্চয়তা থাকে না। ধীরে ধীরে বৃষ্টিতে ধুয়ে যায় তাঁর পায়ের দাগ। তারপরে, সেই রাস্তায় ঘাস জন্মায়। স্মৃতি এভাবে ঘাসের আড়ালে চিরকালের মতো হারিয়ে যায়।

নেমে এল তার মাথার ওপর। — কী নেমে এল? এই নেমে আসার তাৎপর্য কী? 

যা নেমে আসে – ‘অসুখী একজন’ কবিতায় অপেক্ষারত মেয়েটির মাথার ওপর একের পর এক কেটে যাওয়া বছরগুলো পাথরের মতো নেমে এল।

নেমে আসার তাৎপর্য – যুদ্ধক্ষেত্রে যাওয়া কবির জন্য মেয়েটি দরজায় অপেক্ষা করতে থাকল দিনের পর দিন, বছরের পর বছর। অথচ তিনি আর ফিরে এলেন না। প্রিয়জনকে হারিয়ে অতিক্রান্ত বছরগুলো অপেক্ষারত মেয়েটির কাছে ক্রমেই ভারী বলে অনুভূত হতে থাকল। মনে হল তা যেন পাথরের মতো তার মাথার ওপর নেমে এসেছে।

সেই মেয়েটির মৃত্যু হলো না। — কোন্ মেয়েটির? এই ‘মৃত্যু’ না হওয়ার তাৎপর্য কী?

মেয়েটির পরিচয় – কবি বিপ্লব অথবা যুদ্ধক্ষেত্রের উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় যে মেয়েটি তাঁর জন্য দরজায় অপেক্ষা করেছিল এখানে তার কথা বলা হয়েছে।

তাৎপর্য – বিপ্লবের আদর্শে উদবুদ্ধ মানুষ যুদ্ধের পথে পা রেখে সংসার, প্রিয়জন সবকিছুকেই পিছনে ফেলে যায়। কিন্তু এই কঠোর বাস্তবকে মেনে নিতে পারে না তার প্রিয়তমা মেয়েটি। প্রিয় মানুষটির জন্য তার অপেক্ষা চলতেই থাকে। যুদ্ধে অজস্র ধ্বংস এবং মৃত্যুর ঘটনা ঘটলেও মেয়েটির মৃত্যু ঘটে না। চিরজীবী ভালোবাসার প্রতীক রূপেই মেয়েটি বেঁচে থাকে।

সমস্ত সমতলে ধরে গেল আগুন। — কী কারণে সমতলে আগুন ধরে গেল? আগুন ধরে যাওয়ার ফলে কী হয়েছিল?

সমতলে আগুন ধরার কারণ – আগ্নেয়পাহাড়ের মতো যুদ্ধ আসার ফলে সমতলে আগুন ধরে গেল।

ফলাফল – যুদ্ধের আগুন ধ্বংস ডেকে আনল। তার তীব্রতায় ভেঙে পড়ল মন্দির। টুকরো টুকরো হয়ে গেল শান্ত হলুদ দেবতাদের পাথরের মূর্তি। পুড়ে গেল স্বপ্নের ঘরবাড়ি, সাধের বাগান, গোলাপি গাছ, চিমনি আর প্রাচীন জলতরঙ্গ। বলা যায়, সব কিছুই চুরমার হয়ে গেল, জ্বলে গেল আগুনে। যেখানে শহর ছিল সেখানে পড়ে রইল কাঠকয়লা, দোমড়ানো লোহা আর ভাঙা পাথরের মূর্তির মাথা।

শান্ত হলুদ দেবতারা — কোন্ কবিতার অংশ? দেবতাদের শান্ত ও হলুদ বলা হয়েছে কেন?

উৎস – উদ্ধৃতিটি পাবলো নেরুদার লেখা ‘অসুখী একজন’ কবিতার অংশ।

দেবতাদের শান্ত ও হলুদ বলার কারণ – ‘শান্ত হলুদ’ কথাটি দেবতাদের উদ্দেশ্যে বিদ্রূপ অর্থে প্রয়োগ করা হয়েছে। দেবতারা স্বভাবত শান্ত। তাদের প্রশান্ত মূর্তির সামনে মানুষ আশ্রয় খোঁজে। কিন্তু এই ভরসা সত্ত্বেও দেবতারা যুদ্ধকে ঠেকাতে পারেন না। ‘হলুদ’ শব্দটির সাহায্যে দেবতাদের সেই বিবর্ণ উপস্থিতিকে বোঝানো হয়। বিশেষণটি সার্থক হয় যখন দেখা যায় যে যুদ্ধের ধ্বংসলীলা থেকে দেবতারা নিজেদেরও রক্ষা করতে ব্যর্থ হন।

ডুবে ছিল ধ্যানে — কারা ডুবেছিল? তারা ধ্যানে ডুবেছিল বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?

উদ্দিষ্ট জন – পাবলো নেরুদা রচিত ‘অসুখী একজন’ কবিতার শান্ত হলুদ দেবতারা ধ্যানে ডুবেছিল।

ধ্যানে ডুবে থাকার তাৎপর্য – দেবতারা প্রশান্ত মূর্তিতে মানুষের দ্বারা পূজিত হন। কিন্তু ইতিহাসের সূচনাপর্ব থেকে এত ঈশ্বরসাধনার পরেও পৃথিবীতে যুদ্ধ, হিংসা, রক্তাক্ততার অবসান ঘটেনি। মন্দির বা দেবস্থানে ঈশ্বর পাথরের মূর্তি হয়েই থেকে গিয়েছেন। একেই কবি দেবতাদের ধ্যানমগ্ন অবস্থা বলে উল্লেখ করেছেন। এই ধ্যানমগ্নতা আসলে তাঁদের প্রাণহীনতার দিকেই ইঙ্গিত করে।

তারা আর স্বপ্ন দেখতে পারল না। — তারা’ বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে? তারা স্বপ্ন দেখতে পারল না কেন?

তারা-র পরিচয় – প্রশ্নোদ্ধৃত অংশে ‘তারা’ বলতে শান্ত হলুদ দেবতাদের বোঝানো হয়েছে।

স্বপ্ন দেখতে না পারার কারণ – যুদ্ধ ‘হল রক্তের এক আগ্নেয়পাহাড়ের মতো’, যাতে শিশুমৃত্যু ঘটে, মানুষ নিরাশ্রয় হয়। সমতলে আগুন ধরে যায়। এই অবস্থায় যে দেবতারা হাজার বছর ধরে মন্দিরে ধ্যানমগ্ন ছিল তারাও টুকরো টুকরো হয়ে ভেঙে পড়ে। তাদের স্বপ্ন দেখা প্রকৃতপক্ষে বিশ্ববিধানকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা। এ আসলে ঈশ্বরের ভেঙে পড়া নয়, এ হল ঐশ্বরিকতার বা মানুষের ঈশ্বরবিশ্বাসের ভেঙে পড়া।

সেই মিষ্টি বাড়ি, সেই বারান্দা — কোন্ মিষ্টি বাড়ি ও বারান্দার কথা কবি উল্লেখ করেছেন? তার পরিণতি কী হয়েছিল?

মিষ্টি বাড়ি ও বারান্দার পরিচয় – কবি তাঁর যে বাড়ি ছেড়ে যুদ্ধক্ষেত্রের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছিলেন সেই বাড়ি ও তার বারান্দার কথা এখানে উল্লেখ করেছেন।

পরিণতি – যুদ্ধের প্রচণ্ডতায় সমস্ত সমতলে আগুন ধরে যায়; সে আগুনে ধ্বংস হয় কবির ‘মিষ্টি’ বাড়িটি। ধ্বংস হয়ে যায় সেই বাড়ির বারান্দা আর ঝুলন্ত বিছানা, যেখানে কবি ঘুমিয়েছিলেন। বাড়িতে থাকা গোলাপি গাছ কিংবা চিমনি অথবা প্রাচীন জলতরঙ্গ-সবই চূর্ণ হয়ে যায়, পুড়ে যায় যুদ্ধের আগুনে।

সব চূর্ণ হয়ে গেল, জ্বলে গেল আগুনে। — কোন্ কবিতার অংশ? কবিতা অনুসরণে মন্তব্যটির অর্থ বুঝিয়ে দাও।

উৎস – উদ্ধৃতিটি পাবলো নেরুদার লেখা ‘অসুখী একজন’ কবিতার অংশ।

মন্তব্যটির অর্থ – বিপ্লবের পথ আসলে যুদ্ধের পথ। এ হল সমাজ পরিবর্তনের জন্য যুদ্ধ। তাই শোষক শক্তিও পালটা আঘাত করে। প্রবল লড়াইয়ে ভেঙে পড়ে কথকের সেই সুন্দর বাড়িটি। কবির সেই বাড়ির বারান্দা, যেখানে তিনি ঝুলন্ত বিছানায় ঘুমাতেন, গোলাপি গাছ, চিমনি, প্রাচীন জলতরঙ্গ সবকিছুই যুদ্ধের তাণ্ডবে ভেঙে পড়ে, চূর্ণ হয়ে যায়।

সব চূর্ণ হয়ে গেল, জ্বলে গেল আগুনে। — কোন্ কোন্ জিনিসের কথা বলা হয়েছে? এই পরিণতির কারণ কী?

যা যা চূর্ণ হয়ে গেল – ‘অসুখী একজন’ কবিতার উল্লেখিত অংশে, যে বাড়িতে কবি থাকতেন, বারান্দার যে ঝুলন্ত বিছানায় তিনি ঘুমাতেন, তাঁর প্রিয় গোলাপি গাছ—যার পাতা করতলের মতো ছড়ানো, চিমনি, প্রাচীন জলতরঙ্গ ইত্যাদি চূর্ণ হয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে।

পরিণতির কারণ – যুদ্ধের কারণে মৃত্যু এবং ধ্বংস সর্বগ্রাসী হয়ে ওঠে। তা থেকে কবির ফেলে আসা স্মৃতিগুলো নিজেদের রক্ষা করতে পারে না। কবির একান্ত নিজস্ব এবং স্মৃতির বাহক যা কিছু সবই তাই চূর্ণ হয়ে যায়, জ্বলে যায় আগুনে। অর্থাৎ যুদ্ধ সেই সর্বনাশা কারণ যা মানুষকে স্মৃতিশূন্য করে দেয়।

রক্তের একটা কালো দাগ। — কোথায় এই কালো দাগ দেখা গিয়েছিল? বিষয়টি কোন্ তাৎপর্য বহন করে?

কালো দাগ-এর জায়গা – যুদ্ধের কারণে ধ্বংস হওয়া শহরে রক্তের কালো দাগ দেখা গিয়েছিল।

তাৎপর্য – যে-কোনো যুদ্ধই আসলে ধ্বংসকে বয়ে আনে। যেখানে একদিন শহর ছিল, সেখানে ধ্বংসস্তূপের চিহ্ন হয়ে পড়ে থাকে শুধু কাঠকয়লা। দোমড়ানো লোহা, মৃত পাথরের মূর্তির বীভৎস মাথা ইত্যাদি যেন ধ্বংসের চিহ্ন হয়ে থাকে। আর রক্তের কালো দাগ হত্যা, হিংসা, রক্তাক্ততার কাহিনিকেই স্পষ্ট করে তোলে। অত্যাচারী শাসকশক্তি নিজের ক্ষমতা রক্ষার তাগিদে এই রক্তপাত ঘটায়।

যেখানে ছিল শহর — শহরের কী পরিণতি হয়েছিল এবং কেন?

শহরের পরিণতি – পাবলো নেরুদা ‘অসুখ একজন’ কবিতার শহরটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল।

পরিণতির কারণ – শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশে যুদ্ধ অস্থিরতা আর ধ্বংসকে বহন করে আনে। ঠিক তেমনই এক যুদ্ধে একটা শহর পুড়ে ছারখার হয়ে গেল। চারিদিকে শুধু ছড়িয়ে ছিটিয়ে রইল কাঠকয়লা, দোমড়ানো লোহা আর মৃত পাথরের মূর্তির বীভৎস মাথা। এভাবেই যুদ্ধের তাণ্ডবে আস্ত একটা শহর ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল।

কবিতাটি আমাদের যুদ্ধের ভয়াবহতা ও ধ্বংসযজ্ঞ সম্পর্কে শিক্ষা দেয়। এটি আমাদের যুদ্ধের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার শিক্ষা দেয়।

JOIN US ON WHATSAPP

JOIN US ON TELEGRAM

Please Share This Article

About The Author

Related Posts

মাধ্যমিক - ভূগোল - বারিমন্ডল - জোয়ার ভাটা - রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর

মাধ্যমিক – ভূগোল – বারিমন্ডল – জোয়ার ভাটা – রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর

Class 10 English – The Passing Away of Bapu – About Author and Story

Class 10 English – The Passing Away of Bapu – About Author and Story

The Passing Away of Bapu

Class 10 English – The Passing Away of Bapu – Question and Answer

Tags

মন্তব্য করুন

SolutionWbbse

Trending Now

Class 9 – English – A Day in The Zoo – Question and Answer

Class 9 – English Reference – Tom Loses a Tooth – Question and Answer

Class 9 – English Reference – The North Ship – Question and Answer

Class 9 – English – His First Flight – Question and Answer

Class 9 – English – A Shipwrecked Sailor – Question and Answer