আজকের আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলার চতুর্থ পাঠের প্রথম অংশ ‘বহুরূপী’ থেকে কিছু অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলো মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এগুলো পরীক্ষায় প্রায়ই দেখা যায়। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের উপকারী হবে।

বহুবিকল্পীয় প্রশ্ন [MCQ] ও উত্তর
ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো।
জগদীশবাবুর বাড়িতে সন্ন্যাসী কত দিন ধরে ছিলেন? –
- আট দিনখ
- সাত দিন
- চার দিন
- দশ দিন
উত্তর – 2. সাত দিন
সন্ন্যাসী কোথায় থাকতেন? –
- হিমালয়ের গুহাতে
- জঙ্গলে
- মানস সরোবরের কাছে
- কোনোটিই নয়
উত্তর – 1. হিমালয়ের গুহাতে
জগদীশবাবুর বাড়িতে আগত সন্ন্যাসীর বয়স আনুমানিক –
- একশো বছর
- পাঁচশো বছর
- হাজার বছরের বেশি
- দু-হাজার বছর
উত্তর – 3. হাজার বছরের বেশি
জগদীশবাবুর বাড়িতে আগত সন্ন্যাসী সারা বছর কী খেতেন? –
- একটি আমলকী
- একটি হরীতকী
- চারটি রুটি
- দুধ ও সাবু
উত্তর – 2. একটি হরীতকী
“সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস” – দুর্লভ জিনিসটি হল –
- সন্ন্যাসীর আশীর্বাদ
- সন্ন্যাসীর পদধূলি
- সন্ন্যাসীর উপদেশ
- সন্ন্যাসীর সান্নিধ্য
উত্তর – 2. সন্ন্যাসীর পদধূলি
কীসের জন্য হরিদার আক্ষেপ ছিল? –
- সন্ন্যাসীর সঙ্গে না থাকতে পারার
- সন্ন্যাসীকে নিজের বাড়ি এনে রাখতে না পারার
- সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো নিতে না পারার
- কোনোটাই নয়
উত্তর – 3. সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো নিতে না পারার
জগদীশবাবু সন্ন্যাসীর ঝোলায় ফেলেছিলেন –
- পাঁচশো টাকা
- পঞ্চাশ টাকা
- দুশো টাকা
- একশো টাকা
উত্তর – 4. একশো টাকা
সন্ন্যাসীকে নতুন খড়ম দিয়েছিলেন –
- অনাদি
- জগদীশবাবু
- ভবতোষ
- হরিদা
উত্তর – 2. জগদীশবাবু
জগদীশবাবু সন্ন্যাসীর কাঠের খড়মে লাগিয়েছিলেন –
- রূপোর বোল
- মুক্তোর বোল
- মূল্যবান রত্নের বোল
- সোনার বোল
উত্তর – 4. সোনার বোল
সন্ন্যাসী নিজের পায়ের ধুলো দেন –
- অনাদিকে
- হরিদাকে
- জগদীশবাবুকে
- ভবতোষকে
উত্তর – 3. জগদীশবাবুকে
সন্ন্যাসীর গল্প শুনে হরিদার মুখভঙ্গি কীরকম হয়েছিল? –
- উৎফুল্ল
- কৌতূহলী
- গম্ভীর
- কোনোটাই নয়
উত্তর – 3. গম্ভীর
কথকদের আড্ডা বসত –
- হরিদার ঘরে
- জগদীশবাবুর বাড়িতে
- রাস্তার ধারে
- ভবতোষের দালান বাড়িতে
উত্তর – 1. হরিদার ঘরে
হরিদার ঘরে আড্ডা দিতেন –
- চার জন
- পাঁচ জন
- সাত জন
- তিন জন
উত্তর – 1. চার জন
হরিদার অবস্থা কেমন ছিল? –
- নিম্নমধ্যবিত্ত
- মধ্যবিত্ত
- গরিব
- বড়োলোক
উত্তর – 3. গরিব
কোন্ বিষয়ে হরিদার ভয়ানক আপত্তি ছিল? –
- বহুরূপী সাজতে
- একঘেয়ে কাজ করতে
- অভাব সহ্য করতে
- কোনোটাই নয়
উত্তর – 2. একঘেয়ে কাজ করতে
কীভাবে হরিদা অল্প কিছু রোজগার করতেন? –
- গান গেয়ে
- স্কুলে পড়িয়ে
- বহুরূপী সেজে
- দোকানে কাজ করে
উত্তর – 3. বহুরূপী সেজে
বিচিত্র সব ছদ্মবেশ ধারণ করে বহুরূপী সাজতেন –
- অনাদি
- জগদীশবাবু
- ভবতোষ
- হরিদা
উত্তর – 4. হরিদা
যারা বহুরূপী বেশে হরিদাকে চিনতে পারে তারা কী করে? –
- খেলা দেখাতে বলে
- তাদের বহুরূপী সাজ শিখিয়ে দিতে বলে
- এক আনা বা দু-আনা বকশিশ দেয়
- গান শোনাতে বলে
উত্তর – 3. এক আনা বা দু-আনা বকশিশ দেয়
পাগলকে দেখে আতঙ্কের হল্লা বেজে উঠেছিল –
- বাসস্ট্যান্ডের কাছে
- অটোস্ট্যান্ডের কাছে
- হরিদার বাড়ির কাছে
- জগদীশবাবুর দালান বাড়িতে
উত্তর – 1. বাসস্ট্যান্ডের কাছে
বাস ড্রাইভারের নাম ছিল –
- হরিখ
- জগদীশ
- কাশীনাথ
- দেবনাথ
উত্তর – 3. কাশীনাথ
“খুব হয়েছে হরি, এই বার সরে পড়ো। অন্যদিকে যাও।” – এ কথা বলেছে –
- ভবতোষ
- অনাদি
- কাশীনাথ
- জনৈক বাসযাত্রী
উত্তর – 3. কাশীনাথ
কীসের ছদ্মবেশে হরিদার রোজগার একটু বেশি হয়েছিল? –
- পুলিশ
- বাউল
- কাপালিক
- বাইজি
উত্তর – 4. বাইজি
বাইজির ছদ্মবেশে হরিদার রোজগার হয়েছিল –
- বারো টাকা আট আনা
- দশ টাকা সাত আনা
- আট টাকা দশ আনা
- মাত্র পাঁচ টাকা
উত্তর – 3. আট টাকা দশ আনা
হরিদা বাইজি সাজলে তাঁকে একটা সিকি দিয়েছিল –
- ভবতোষ
- বাসের ড্রাইভার
- দোকানদার
- স্কুলের মাস্টার
উত্তর – 3. দোকানদার
হরিদা কী সেজে লিচু বাগানে স্কুলের চারটে ছেলেকে ধরেছিলেন? –
- কাবুলিওয়ালা
- স্কুলমাস্টার
- দারোয়ান
- পুলিশ
উত্তর – 4. পুলিশ
যার লিচু বাগানে হরিদা পাগল সেজে দাঁড়িয়েছিলেন –
- দয়ালবাবু
- জগদীশবাবু
- ভবতোষবাবু
- অনাদি
উত্তর – 1. দয়ালবাবু
কে এসে স্কুলের ছেলেদের ছাড়িয়ে নিয়ে গেলেন? –
- দারোয়ান
- স্কুলমাস্টার
- হরিদা
- জগদীশবাবু
উত্তর – 2. স্কুলমাস্টার
“ঘুষ নিয়ে তারপর মাস্টারের অনুরোধ রক্ষা করেছিলেন সেই নকল-পুলিশ হরিদা” – ঘুষের পরিমাণ কত? –
- চার আনা
- আট টাকা
- আট আনা
- পঁচিশ পয়সা
উত্তর – 3. আট আনা
“বরং একটু তারিফই করলেন” – তারিফ করার কারণ –
- হরিদা ভালো পাগল সেজেছিলেন
- হরিদা ভালো বাইজি সেজেছিলেন
- হরিদা ভালো সন্ন্যাসী সেজেছিলেন
- হরিদা ভালো পুলিশ সেজেছিলেন
উত্তর – 4. হরিদা ভালো পুলিশ সেজেছিলেন
হরিদা বহুরূপী সেজে যেতে চেয়েছিলেন –
- দয়ালবাবুর বাড়ি
- ভবতোষের বাড়ি
- জগদীশবাবুর বাড়ি
- অনাদির বাড়ি
উত্তর – 3. জগদীশবাবুর বাড়ি
“তোমরা সেখানে থেকো।” – ‘সেখানে’ বলতে বোঝানো হয়েছে –
- জগদীশবাবুর বাড়িতে
- স্টেশনে
- খেলার মাঠে
- বাসস্ট্যান্ডে
উত্তর – 1. জগদীশবাবুর বাড়িতে
কীসের চাঁদা নেওয়ার জন্য ছেলেদের জগদীশবাবুর বাড়িতে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে? –
- স্পোর্টের
- দুর্গাপুজোর
- কালীপুজোর
- কোনোটাই নয়
উত্তর – 1. স্পোর্টের
সন্ন্যাসীকে বিদায় দেওয়ার সময় জগদীশবাবু দিয়েছিলেন –
- কাঠের খড়ম
- সোনার আংটি
- ধর্মগ্রন্থ
- একশো টাকার নোট
উত্তর – 4. একশো টাকার নোট
সপ্তাহে হরিদা বহুরূপী সেজে বাইরে যান –
- এক দিন
- দু-দিন
- চার দিন
- পাঁচ দিন
উত্তর – 1. এক দিন
হরিদা চকের বাসস্ট্যান্ডে পাগল সেজেছিলেন –
- সকালবেলায়
- সন্ধেবেলায়
- দুপুরবেলায়
- বিকালবেলায়
উত্তর – 3. দুপুরবেলায়
“একটু তারিফই করলেন” – তারিফ করলেন –
- জগদীশবাবু
- মাস্টারমশাই
- দোকানদার
- সন্ন্যাসী
উত্তর – 2. মাস্টারমশাই
‘শ্রীপান্থ’ ছদ্মনামে লিখেছেন –
- নিখিল সরকার
- অন্নদাশংকর রায়
- লাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়
- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
উত্তর – 1. নিখিল সরকার
হরিদা জগদীশবাবুর বাড়ি গিয়েছিলেন –
- সন্ধ্যাবেলা
- দুপুরবেলা
- বিকেলবেলা
- ভোরবেলা
উত্তর – 1. সন্ধ্যাবেলা
যখন হরিদা বহুরূপী সেজে জগদীশবাবুর বাড়ি গেলেন তখন তাঁর গায়ে ছিল –
- পাঞ্জাবি
- সুতির জামা
- সাদা চাদর
- সাদা উত্তরীয়
উত্তর – 4. সাদা উত্তরীয়
সাদা মাথা, সাদা দাড়ি, সৌম শান্ত ও জ্ঞানী মানুষটি হলেন –
- কবিরাগীরূপী হরিদা
- আগত সন্ন্যাসী
- জগদীশবাবু
- এঁদের কেউ নন
উত্তর – 3. জগদীশবাবু
বিরাগীর ঝোলার ভিতর ছিল –
- গল্পের বই
- জামাকাপড়
- গীতা
- কোরান
উত্তর – 3. গীতা
হরিদার শীর্ণ শরীরটা দেখে মনে হয়েছিল –
- অশরীরী
- মহাপুরুষ
- অতিমানব
- কোনোটাই নয়
উত্তর – 1. অশরীরী
“আপনি কি ভগবানের চেয়েও বড়ো?” – এ কথা বলেছেন –
- জগদীশবাবু
- হরিদা
- সন্ন্যাসী
- ভবতোষ
উত্তর – 2. হরিদা
“পরম সুখ কাকে বলে জানেন?” – ‘পরম সুখ’ বলতে বস্তা জানিয়েছেন –
- সংসার-বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে যাওয়া
- টাকাপয়সার মোহ ত্যাগ করা
- সব সুখের বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে যাওয়া
- সন্ন্যাসী হয়ে বনে চলে যাওয়া
উত্তর – 1. সংসার-বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে যাওয়া
হরিদা জগদীশবাবুর বাড়িতে নিজের পরিচয় দিয়েছিলেন যা বলে –
- মহাপুরুষ
- সন্ন্যাসী
- বিরাগী
- কোনোটাই নয়
উত্তর – 3. বিরাগী
জগদীশবাবু বিরাগীকে অনুরোধ করেন –
- একদিন তাঁর সঙ্গে থাকার জন্য
- তীর্থে তাঁকেও নিয়ে যাওয়ার জন্য
- তাঁর বাড়িতে কয়েকদিন থাকার জন্য
- তাঁর বাড়িতে খাওয়ার জন্য
উত্তর – 3. তাঁর বাড়িতে কয়েকদিন থাকার জন্য
বিরাগী জগদীশবাবুর বাড়িতে খেয়েছিলেন? –
- ঠান্ডা জল
- লুচি
- ভাত
- পরমান্ন
উত্তর – 1. ঠান্ডা জল
জগদীশবাবু বিরাগীকে শোনাতে বলেছিলেন –
- গান
- বাণী
- উপদেশ
- কোনোটাই নয়
উত্তর – 3. উপদেশ
বিরাগীর মতে ‘ধন জন যৌবন’ হল –
- মিথ্যা
- অনর্থের মূল
- বঞ্চনা
- সুখের উৎস
উত্তর – 3. বঞ্চনা
“ওসব হলো সুন্দর সুন্দর এক-একটি বঞ্চনা” – ওসব বলতে বোঝানো হয়েছে –
- সংসার পরিজন
- ধন-জন-যৌবন
- অহংকার ও লোভ
- বাড়িঘর ও টাকাপয়সা
উত্তর – 2. ধন-জন-যৌবন
জগদীশবাবু বিরাগীকে দিতে চেয়েছিলেন –
- পরমান্ন
- মূল্যবান রত্ন
- বস্ত্র
- টাকা
উত্তর – 4. টাকা
কী উপলক্ষ্যে বিরাগীকে জগদীশবাবু টাকা দিতে চেয়েছিলেন? –
- তীর্থভ্রমণ
- প্রণামিস্বরূপ
- মন্দির তৈরি করতে
- কোনোটাই নয়
উত্তর – 1. তীর্থভ্রমণ
হরিদার মতে সব তীর্থ –
- মানুষের বুকের ভিতর
- গভীর অরণ্যে
- হিমালয়ের চূড়ায়
- শূন্য আকাশে
উত্তর – 1. মানুষের বুকের ভিতর
“সে-কথা কি ভুলেই গেলেন।” – ভুলেই গিয়েছিলেন –
- জগদীশবাবুর বাড়িতে যাওয়ার কথা
- প্রণামি গ্রহণ করার কথা
- সন্ন্যাসীকে প্রণাম করার কথা
- হরিদার জবর খেলা দেখানোর কথা
উত্তর – 4. হরিদার জবর খেলা দেখানোর কথা
“হরিদা চুপ করে বসে আছেন।” – হরিদা কীভাবে বসেছিলেন? –
- ধ্যানস্থ হয়ে
- আকাশের দিকে তাকিয়ে
- বিড়ি ধরিয়ে
- গালে হাত দিয়ে
উত্তর – 3. বিড়ি ধরিয়ে
“আপনিই বিরাগী?” – কথাটি বলেছিলেন –
- কথক
- ভবতোষ
- জগদীশবাবু
- কাশীনাথ
উত্তর – 2. ভবতোষ
“ওই তো সেই সাদা উত্তরীয়টা পড়ে রয়েছে” – যেখানে উত্তরীয়টা পড়েছিল তা হল –
- দড়ির উপরে
- মেঝেতে
- মাটিতে
- মাদুরের উপরে
উত্তর – 4. মাদুরের উপরে
হরিদা সব তুচ্ছ করে সরে পড়েছিলেন –
- খাঁটি সন্ন্যাসীর মতো
- আদর্শ মানুষের মতো
- প্রতারকের মতো
- কোনো উদাসীর মতো
উত্তর – 1. খাঁটি সন্ন্যাসীর মতো
বিরাগী সেজে হরিদা টাকার থলি স্পর্শ করেননি, কারণ –
- থলিতে কম টাকা ছিল
- কৃপণ লোকের টাকা তিনি স্পর্শ করবেন না
- তাঁর টাকার প্রয়োজন নেই
- টাকা নিলে ঢং নষ্ট হয়ে যাবে
উত্তর – 4. টাকা নিলে ঢং নষ্ট হয়ে যাবে
হরিদা জগদীশবাবুর বাড়ি আবার যেতে চাইলেন –
- টাকার থলি নেওয়ার জন্য
- বকশিশ নেওয়ার জন্য
- জগদীশবাবুর বাড়িতে থাকার জন্য
- কোনোটাই নয়
উত্তর – 2. বকশিশ নেওয়ার জন্য
“চেঁচিয়ে ওঠে ভবতোষ।” – ভবতোষ চেঁচিয়ে ওঠে –
- বকশিশের কথা শুনে
- হরিদার টাকা ত্যাগ করার কথা শুনে
- হরিদার বাঘসাজ দেখে
- জগদীশবাবুর টাকার পরিমাণ শুনে
উত্তর – 1. বকশিশের কথা শুনে
“হরিদার এই ভুল ক্ষমা করবেন না।” – যিনি ক্ষমা করবেন না –
- অদৃষ্ট
- দর্শকরা
- ভগবান
- জগদীশবাবু
উত্তর – 1. অদৃষ্ট
দু-একটি বাক্যে উত্তর দাও।
লেখক ও তাঁর বন্ধুরা হরিদার কাছে কোন ঘটনা শোনাতে এসেছিলেন?
সুবোধ ঘোষ রচিত ‘বহুরূপী’ গল্পে জগদীশবাবুর বাড়িতে খুব উঁচুদরের এক সন্ন্যাসী এসেছিলেন এবং তিনি সাত দিন ধরে তাঁর বাড়িতে ছিলেন। এই খবরটাই লেখক ও তাঁর বন্ধুরা হরিদাকে শোনাতে এসেছিলেন।
“হরিদার কাছে আমরাই গল্প করে বললাম।” – কীসের গল্প?
বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক সুবোধ ঘোষের লেখা ‘বহুরূপী’ গল্পে জগদীশবাবুর বাড়িতে এক সন্ন্যাসী এসেছিলেন। হরিদার কাছে সেই সন্ন্যাসীর গল্পই করা হয়েছিল।
“সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস” – দুর্লভ জিনিসটি কী?
সুবোধ ঘোষের লেখা ‘বহুরুপী’ গল্পের আলোচ্য অংশে দুর্লভ জিনিসটি হল জগদীশবাবুর বাড়িতে উপস্থিত সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো।
হরিদা সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো নেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলে তাঁকে কী বলা হয়েছিল?
‘বহুরূপী’ গল্পে হরিদা সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো নেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলে তাঁকে বলা হয়েছিল, সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো দুর্লভ জিনিস। একমাত্র জগদীশবাবু ছাড়া কেউই তাই সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো পাননি।
কীভাবে জগদীশবাবু সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো পেয়েছিলেন?
জগদীশবাবু সন্ন্যাসীর জন্য একজোড়া কাঠের খড়মে সোনার বোল লাগিয়ে খড়মজোড়া সন্ন্যাসীর পায়ের কাছে ধরতেই সন্ন্যাসী বাধ্য হয়ে নিজের পা এগিয়ে দেন। সেই সুযোগে জগদীশবাবু সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো নিয়ে নেন।
সন্ন্যাসী চলে যাওয়ার আগে জগদীশবাবু কী করেছিলেন?
সন্ন্যাসী চলে যাওয়ার আগে জগদীশবাবু কাঠের খড়মে সোনার বোল লাগিয়ে তাঁকে দিয়েছিলেন আর সন্ন্যাসীর ঝোলায় জোর করে একশো টাকার একটা নোট ফেলে দিয়েছিলেন।
“সন্ন্যাসী হাসলেন আর চলে গেলেন” – সন্ন্যাসী কী দেখে হাসলেন?
‘বহুরূপী’ গল্পে সন্ন্যাসীকে বিদায় দেবার সময় জগদীশবাবু একশো টাকার একটা নোট তাঁর ঝোলায় জোর করে ফেলে দিলেন-তা দেখে সন্ন্যাসী হাসলেন।
হরিদার ঘরটা কীরকম ছিল এবং সেখানে কী হত?
শহরের সবচেয়ে সরু এক গলির মধ্যে হরিদার ছোটো একটা ঘর ছিল। সেখানে সকাল-সন্ধ্যা লেখকদের আড্ডা বসত। চা, চিনি, দুধ তাঁরাই আনতেন। হরিদা শুধু আগুনের আঁচে জল ফুটিয়ে দিতেন।
কোন্ ধরনের কাজ হরিদার পছন্দ ছিল না?
বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক সুবোধ ঘোষ রচিত ‘বহুরুপী’ গল্পে হরিদার কোনো অফিসের কাজ বা দোকানে বিক্রি করার কাজ পছন্দ ছিল না।
হরিদা কীভাবে প্রতিদিনের অন্নসংস্থান করেন?
হরিদা বহুরুপী সেজে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ান। বহুরূপীর সাজ দেখে কেউ কেউ এক-আনা, দু-আনা বকশিশ দেয়। সেই রোজগারেই হরিদার দিন চলে।
হরিদার জীবনের নাটকীয় বৈচিত্র্যটি কী ছিল?
হরিদা ছিলেন পেশায় বহুরূপী। তিনি কখনও পাগল সাজতেন, কখনও বাউল, কোনোদিন কাপালিক, কখনও-বা বোঁচকা কাঁধে বুড়ো কাবুলিওয়ালা সাজতেন। এটাই ছিল তাঁর জীবনের নাটকীয় বৈচিত্র্য।
“দুটো একটা পয়সা ফেলেও দিচ্ছে” – কারা, কীজন্য পয়সা ফেলে দিচ্ছে?
গল্পকার সুবোধ ঘোষ রচিত ‘বহুরূপী’ গল্পে হরিদা একদিন দুপুরবেলায় চকের বাসস্ট্যান্ডের কাছে পাগল সাজলে বাসের যাত্রীরা দুটো-একটা পয়সা ছুড়ে দিচ্ছিল।
“এই বার সরে পড়ো” – কে, কাকে সরে পড়তে বলেছিল?
বাস ড্রাইভার কাশীনাথ জানত হরিদা বহুরূপী সাজে। আর তাই একদিন হরিদা পাগল সাজলে বাস ড্রাইভার হরিদাকে চিনতে পেরে তাঁকে সেখান থেকে সরে যেতে বলেছিল।
পাগলকে বহুরূপী বুঝতে পেরে লোকজন কী করে?
পাগল আসলে বহুরূপী তা বুঝতে পেরে বাসের যাত্রীরা কেউ হাসে, কেউ বিরক্ত হয়, আবার কেউ এই ভেবে অবাক হয় যে লোকটা এমন সেজেছে যে তাকে চেনাই যাচ্ছে না।
“কিন্তু দোকানদার হেসে ফেলে-হরির কাণ্ড” – হরির কাণ্ডটি কী?
সুবোধ ঘোষের ‘বহুরূপী’ গল্পে আলোচ্য অংশে হরিদার যে কাণ্ডের কথা বলা হয়েছে তা হল শহরের পথে বাইজি সেজে ঘুঙুরের আওয়াজ তুলে নাচতে নাচতে যাওয়া।
বাইজির ছদ্মবেশে হরিদা কত টাকা উপার্জন করেছিল?
বিশিষ্ট গল্পকার সুবোধ ঘোষ রচিত ‘বহুরূপী’ গল্পে রূপসি বাইজির ছদ্মবেশে হরিদা আট টাকা দশ আনা উপার্জন করেছিলেন।
কোন্ বহুরূপীবেশে হরিদার রোজগার বেশি হয়েছিলেন?
‘বহুরূপী’ গল্পে রূপসি বাইজি সেজে হরিদার রোজগার বেশি হয়েছিল। বাইজি সেজে দোকানে দোকানে ফুলসাজি এগিয়ে দিচ্ছিলেন তিনি। দোকানদাররা সেই সাজিতে এক সিকি করে দেওয়ায় হরিদা সেদিন মোট আট টাকা দশ আনা পেয়েছিল।
পুলিশ সেজে হরিদা কী করেছিলেন?
প্রখ্যাত গল্পকার সুবোধ ঘোষের লেখা ‘বহুরূপী’ গল্পে হরিদা একবার পুলিশ সেজে দয়ালবাবুর লিচু বাগানে দাঁড়িয়েছিলেন আর সেখান থেকে স্কুলের চারটে ছেলেকে ধরেছিলেন।
পুলিশ সেজে হরিদা কোথায় দাঁড়িয়েছিল?
প্রখ্যাত গল্পকার সুবোধ ঘোষের লেখা ‘বহুরূপী’ গল্পে পুলিশ সেজে হরিদা দয়ালবাবুর লিচুবাগানে দাঁড়িয়েছিলেন।
স্কুলের ছেলেদের পুলিশের হাত থেকে বাঁচাতে স্কুলের মাস্টার কী করেছিলেন?
স্কুলের মাস্টার ছেলেদের পুলিশের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য বহুরূপী বেশে নকল পুলিশ হরিদাকে আট আনা ঘুষ দিয়ে তাদেরকে ছাড়িয়ে এনেছিলেন।
“তোমরা সেখানে থেকো” – কোথায় থাকতে বলা হয়েছে?
মাস্টারমশাই যখন জানতে পারলেন যে হরিদা নকল পুলিশ সেজে ঘুষ নিয়ে ছেলেদের ছেড়েছেন তখন তিনি একটুও রাগ করলেন না বাং হরিদার বহুরুপী সাজের তারিফ করলেন।
মাস্টারমশাই যখন জানতে পারলেন হরিদা পুলিশ সেজেছিলেন তখন তিনি কী করলেন?
বিশিষ্ট গল্পকার সুবোধ ঘোষ রচিত ‘বহুরূপী’ গল্পের আলোচ্য অংশে হরিদা বহুরুপী সেজে জগদীশবাবুর বাড়িতে যাবেন – সেখানেই কথক ও তাঁর বন্ধুদের থাকতে বলা হয়েছে।
“হরিদার জীবন এইরকম বহু রূপের খেলা দেখিয়েই একরকম চলে যাচ্ছে।” – কী রকম খেলা দেখিয়ে হরিদার জীবন চলে যাচ্ছে?
সুবোধ ঘোষ রচিত ‘বহুরুপী’ গল্পে নানারকম ছদ্মবেশ ধারণ করে বহুরুপী সেজে খেলা দেখিয়ে হরিদার জীবন চলে যাচ্ছে।
“সপ্তাহে বড়োজোর একটা দিন বহুরূপী সেজে পথে বের হন হরিদা” – বহুরূপী কাকে বলে?
‘বহুরূপী’ হল এক ধরনের লোকশিল্পী যারা বিচিত্র সাজ ধারণ করে জীবিকা নির্বাহ করে।
কোন সময় এবং কী বেশে হরিদা জগদীশবাবুর বাড়ি গিয়েছিলেন?
‘বহুরূপী’ গল্পে হরিদা সন্ধ্যার সময় আদুড় গায়ে একটি ধবধবে সাদা উত্তরীয় আর ছোটো থান পরে বিরাগী সেজে জগদীশবাবুর বাড়ি গিয়েছিলেন।
“চমকে উঠলেন জগদীশবাবু।” – জগদীশবাবুর চমকে ওঠার কারণ কী?
গল্পকার সুবোধ ঘোষ রচিত ‘বহুরূপী’ গল্পে আদুড় গা, তার উপরে সাদা উত্তরীয়, পরনে ছোটো বহরের সাদা থান পরা বিরাগীবেশী হরিদাকে দেখে জগদীশবাবু চমকে গিয়েছিলেন।
“জগদীশবাবুর দুই বিস্মিত চোখ অপলক হয়ে গেল” – কী দেখে জগদীশবাবুর এমন অবস্থা হয়েছিল?
জগদীশবাবু সিঁড়ির দিকে তাকিয়ে যখন দেখেছিলেন আদুড় গায়ে সাদা উত্তরীয় পরা এক বিরাগী সামনে দাঁড়িয়ে আছেন, তখন তিনি অপলক দৃষ্টিতে তাঁর দিকে চেয়ে রইলেন।
“আমার অপরাধ হয়েছে” – বক্তার অপরাধ কী ছিল?
বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক সুবোধ ঘোষ রচিত ‘বহুরূপী’ গল্পের আলোচ্য অংশে বিরাগী সাজে হরিদাকে দেখে জগদীশবাবু ওপর থেকে নীচে নেমে আসেননি। এটাই ছিল তাঁর অপরাধ।
হরিদার বিরাগী মূর্তি সম্পর্কে লেখক কী মন্তব্য করেছেন?
বিরাগীকে দেখে লেখক মন্তব্য করেছেন সীমার ওপার থেকে তিনি যেন হেঁটে এসেছেন। তাঁর শীর্ণ শরীর যেন অশরীরী সত্তা। উদাত্ত, শান্ত ও উজ্জ্বল দৃষ্টি তাঁর চোখ থেকে ঝরে পড়ছে।
“হতেই পারে না।” – কী হতে পারে না বলে বক্তার ধারণা?
হরিদা বিরাগী সাজলে কথক ও তাঁর বন্ধুরা তাঁকে চিনতেই পারেননি। তাঁদের মধ্যে ভবতোষ ভেবেছিল এই বিরাগী কখনোই হরিদা হতে পারেন না।
“তিনি আপনার চেয়ে কিছু কম নয়।” – ‘তিনি’ বলতে বক্তা কাকে বুঝিয়েছেন?
প্রখ্যাত গল্পকার সুবোধ ঘোষ রচিত ‘বহুরূপী’ গল্পের আলোচ্য অংশে ‘তিনি’ বলতে বক্তা পরম করুণাময় ঈশ্বরকেই বুঝিয়েছেন।
বিরাগী মতে পরম সুখ আসলে কী?
বিশিষ্ট গল্পকার সুবোধ ঘোষের ‘বহুরুপী’ গল্পে বিরাগীর মতে ‘পরম সুখ’ হল সমস্ত সুখের বন্ধন থেকে মুক্ত হওয়া।
বিরাগীর কাছে জগদীশবাবুর প্রাণের অনুরোধটি কী ছিল এবং তা শুনে বিরাগী কী বলেছিলেন?
জগদীশবাবু বিরাগীকে তাঁর বাড়িতে কিছুদিন থাকতে অনুরোধ করেছিলেন। এই কথা শুনে বিরাগী বলেছিলেন ধরিত্রীই তাঁর আসল থাকার জায়গা। দালান বাড়িতে তিনি থাকতে পারবেন না।
বিরাগী চলে যাওয়ার আগে জগদীশবাবু কী করেছিলেন?
বিরাগী চলে যাওয়ার আগে জগদীশবাবু নোটের তাড়া ভরতি একটি থলে প্রণামিস্বরূপ বিরাগীর পায়ের কাছে রাখেন। এই টাকা তিনি বিরাগীকে তীর্থভ্রমণ উপলক্ষ্যে দিতে চেয়েছিলেন।
“ভ্রমণ করে দেখবার তো কোনো দরকার হয় না।” – কেন ভ্রমণ করে দেখবার দরকার হয় না?
গল্পকার সুবোধ ঘোষ রচিত ‘বহুরুপী’ গল্পে বিরাগী হরিদার মতে, তার বুকের ভিতরেই রয়েছে সব তীর্থ, তাই ভ্রমণ করে দেখবার প্রয়োজন হয় না।
বিরাগী জগদীশবাবুর দেওয়া তীর্থভ্রমণের টাকা নিলেন না কেন?
বিরাগীকে জগদীশবাবু তীর্থভ্রমণের টাকা দেওয়ায় তিনি বলেন তাঁর। বুকের ভেতরই রয়েছে সব তীর্থ। তাই তাঁর ভ্রমণ করে তীর্থ দেখার কোনো প্রয়োজন হয় না।
“আমার অনুরোধ বিরাগীজি।” – বক্তা বিরাগীজিকে কী অনুরোধ করেছিলেন?
গল্পকার সুবোধ ঘোষের ‘বহুরূপী’ গল্পের আলোচ্য অংশের বক্তা জগদীশবাবু বিরাগীজিকে তীর্থভ্রমণের জন্য কিছু টাকা নিতে অনুরোধ করেছিলেন।
জগদীশবাবু তীর্থভ্রমণের জন্য কত টাকা দিতে চেয়েছিলেন?
সুবোধ ঘোষের ‘বহুরূপী’ গল্পে জগদীশবাবু তীর্থভ্রমণের জন্য বিরাগীকে একশো এক টাকা দিতে চেয়েছিলেন।
“বলতে বলতে সিঁড়ি থেকে নেমে গেলেন বিরাগী” – কী বলতে বলতে নেমেছিলেন?
“আমি যেমন অনায়াসে ধুলো মাড়িয়ে চলে যেতে পারি, তেমনই অনায়াসে সোনাও মাড়িয়ে চলে যেতে পারি।” – এ কথা বলতে বলতেই বিরাগী সিঁড়ি দিয়ে নেমে যান।
হরিদার ঘরে গিয়ে গল্পের কথক কী দেখেছিলেন?
হরিদার ঘরে গিয়ে কথক দেখেন, উনানের গনগনে আগুনে হাঁড়িতে চাল ফুটছে আর হরিদা একটা বিড়ি ধরিয়ে নিয়ে চুপ করে বসে আছেন।
“এটা কী কাণ্ড করলেন” – কে, কী কান্ড করেছিলেন?
হরিদা বিরাগী সেজেছিলেন। জগদীশবাবু তাঁকে তীর্থভ্রমণের টাকা দিতে গেলে তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। এই কাণ্ডের কথাই এখানে বলা হয়েছে।
“তাতে যে আমার ঢং নষ্ট হয়ে যায়।” – কীসে ঢং নষ্ট হয়ে যেতে পারতো?
গল্পকার সুবোধ ঘোষ রচিত ‘বহুরূপী’ গল্পে জগদীশবাবুর বাড়িতে টাকা স্পর্শ করলে হরিদার ঢং নষ্ট হয়ে যেতে পারতো।
“অদৃষ্ট কখনও হরিদার এই ভুল ক্ষমা করবে না।” – হরিদার কোন্ ভুলের কথা এখানে বলা হয়েছে?
হরিদা বিরাগী সেজে জগদীশবাবুর কাছ থেকে অনেকগুলো টাকা পেয়েও গ্রহণ করেননি। এখানে তাঁর টাকা না নেওয়াকেই ভুল বলা হয়েছে।
হরিদা কী কারণে আবার জগদীশবাবুর বাড়ি যেতে চেয়েছিল?
সুবোধ ঘোষের ‘বহুরূপী’ গল্পে হরিদা বহুরূপী সেজে নিজের পাওনা বকশিশটুকু নেওয়ার জন্য জগদীশবাবুর বাড়ি আবার যেতে চেয়েছিলেন।
“কী অদ্ভুদ কথা বললেন হরিদা!” – হরিদার অদ্ভুদ কথাটি কী ছিল?
হরিদার অদ্ভুদ কথাটি ছিল একজন বিরাগী সন্ন্যাসী সেজে টাকা স্পর্শ করা যায় না, তাতে তাঁর বহুরূপীর ঢং নষ্ট হয়ে যায়।
হরিদা জগদীশবাবুর বাড়িতে কত বকশিশ পেতে পারতেন?
হরিদা জগদীশবাবুর বাড়িতে খুব বেশি হলে আট আনা কিংবা দশ আনা বকশিশ পেতে পারতেন।
কেন হরিদা বকশিশ হিসেবে আট আনা বা দশ আনাকেই তাঁর প্রাপ্য মনে করেছিলেন?
‘বহুরূপী’ গল্পে বহুরূপীর জীবনে আট আনা বা দশ আনার বেশি আশা করা উচিত নয় বলেই সেটুকুকেই হরিদা তাঁর প্রাপ্য মনে করেছিলেন।
আজকের আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলা চতুর্থ পাঠের প্রথম অংশ “বহুরূপী” থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নগুলো মাধ্যমিক পরীক্ষায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এসব প্রশ্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রায়শই দেখা যায়। আশা করি, এই আর্টিকেলটি আপনাদের কাজে লেগেছে। যদি কোনো প্রশ্ন থাকে বা কোনো বিষয় বুঝতে অসুবিধা হয়, তাহলে টেলিগ্রামে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন, আমি সহায়তা করার চেষ্টা করব। এছাড়া, পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না যাতে আপনার প্রিয়জনেরাও এর সুবিধা নিতে পারেন। ধন্যবাদ।
মন্তব্য করুন