এখনই আমাদের Telegram Community গ্রুপে যোগ দিন।। এখানে WBBSE বোর্ডের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির যেকোনো বিষয়ভিত্তিক সমস্যা শেয়ার করতে পারেন এবং একে অপরের সাহায্য করতে পারবেন। এছাড়া, কোনও সমস্যা হলে আমাদের শিক্ষকরা তা সমাধান করে দেবেন।

Telegram Logo Join Our Telegram Community

মাধ্যমিক ভূগোল – ভারতের অর্থনৈতিক পরিবেশ – ভারতের পরিবহণ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা – দীর্ঘ প্রশ্ন ও উত্তর

আজকের আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক ভূগোলের ষষ্ঠ অধ্যায় ‘ভারতের অর্থনৈতিক পরিবেশ’ এর অন্তর্গত ‘ভারতের পরিবহণ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা’ বিভাগের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দীর্ঘ প্রশ্ন-উত্তর নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলো মাধ্যমিক এবং প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এ ধরনের প্রশ্ন প্রায়ই পরীক্ষায় আসে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি আপনাদের প্রস্তুতিতে সহায়ক হবে।

মাধ্যমিক ভূগোল - ভারতের অর্থনৈতিক পরিবেশ - ভারতের পরিবহণ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা - দীর্ঘ প্রশ্ন ও উত্তর
মাধ্যমিক ভূগোল – ভারতের অর্থনৈতিক পরিবেশ – ভারতের পরিবহণ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা – দীর্ঘ প্রশ্ন ও উত্তর

ভারতের পরিবহণের গুরুত্ব কতখানি?

ভারতের পরিবহণ বাণিজ্যের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। বর্তমানে পরিবহণের গুরুত্ব অপরিসীম—

ভারতের পরিবহণের অর্থনৈতিক গুরুত্ব

  1. পণ্য আদানপ্রদান – এক দেশের পণ্য অন্য দেশে পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে পরিবহণের গুরুত্ব অপরিসীম। যেমন— ভারতের চা ও পাট উন্নত পরিবহণের মাধ্যমে বিশ্বের বাজারে পৌঁছে দেওয়া যায়। আবার বিদেশ থেকেও নানা পণ্য আমদানি করা যায়।
  2. শিল্পের বিকেন্দ্রীকরণ – উন্নত পরিবহণ ব্যবস্থার কারণে শিল্পের বিকেন্দ্রীকরণ সম্ভব হয়েছে। উন্নত পরিবহণের কারণে কাঁচামাল এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে গিয়ে শিল্প স্থাপন করা যায়।
  3. বিপর্যয় মোকাবিলা – বন্যা, খরা, ভূমিকম্প প্রভৃতি প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘটলে সেখানে দ্রুত উদ্ধারকাজের জন্য পরিবহণের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
  4. কৃষির উন্নতি – পরিবহণের মাধ্যমে গ্রামের কৃষিজমি থেকে শহরের বাজারে দ্রব্য সামগ্রী বিক্রি করা যায়। এছাড়া, কৃষির প্রয়োজনীয় সার, রাসায়নিক এবং বীজ শহর থেকে পাঠানো সম্ভব হয়।
  5. প্রাকৃতিক সম্পদ সংগ্রহ – বনজ, প্রাণীজ, খনিজ দ্রব্য সংগ্রহের জন্য উন্নত পরিবহণ ব্যবস্থা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আমাজন অববাহিকায় বা কানাডার উত্তরের কিছু অঞ্চলে পরিবহণ ব্যবস্থার দুর্বলতার কারণে প্রাকৃতিক সম্পদের অনুসন্ধান ও সংগ্রহে সমস্যা দেখা দেয়।
  6. পণ্যমূল্যের স্থিতিশীলতা – সুপরিবহণ ব্যবস্থা থাকার কারণে বিভিন্ন বাজারে বিভিন্ন দ্রব্য সামগ্রীর দামের মধ্যে স্থিতিশীলতা দেখা যায়। দ্রুত পরিবহণ ব্যবস্থার মাধ্যমে সারাদেশে পণ্য সামগ্রীর দাম একই থাকে।

ভারতের পরিবহণের সামাজিক গুরুত্ব

  1. শহর ও নগরের সৃষ্টি – পরিবহণ ব্যবস্থার উন্নতির সাথে সাথে শিল্প ও বাণিজ্যের উন্নতি ঘটে, যার ফলে মূল শহর থেকে দূরে ছোটো-বড়ো শহর ও নগরের সৃষ্টি হয়।
  2. শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক উন্নতি – পরিবহণের মাধ্যমেই মানুষ এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাতায়াত করে, যার ফলে পারস্পরিক শিক্ষা, সংস্কৃতি, শিল্প ও প্রযুক্তিবিদ্যার উন্নতি ঘটে।

ভারতের পরিবহণের রাজনৈতিক গুরুত্ব

  1. প্রতিরক্ষা – দুর্গম অঞ্চলে সেনা, তাদের রসদ, অস্ত্রশস্ত্র পাঠানোর ক্ষেত্রে পরিবহণের ভূমিকা অপরিসীম। অর্থাৎ, দেশরক্ষার কাজে বা প্রতিরক্ষায় পরিবহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
  2. জাতীয় ঐক্য স্থাপন – পরিবহণ সারাদেশের নানা সংস্কৃতি, ভাষাভাষী, ধর্মের লোকেদের একসূত্রে বেঁধে দেয়। এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে ভ্রমণের মাধ্যমে, এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে যাতায়াতের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

ভারতের অর্থনীতিতে রেলপথের গুরুত্ব বা ভারতের অভ্যন্তরীণ পরিবহণ ব্যবস্থায় রেলপথের অবদান কতখানি?

ভারতের রেলপথ শ্রেষ্ঠ পরিবহণ মাধ্যম। ভারতের মতো দেশে আর্থসামাজিক পরিবর্তনে এর যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে।

  1. যাত্রী ও পণ্য পরিবহণ – প্রচুর যাত্রী এবং পণ্য পরিবহণে রেলের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। অতিদ্রুত এবং খুব কম খরচে এই পরিবহণ করা সম্ভব। রেলই দেশের অভ্যন্তরে যাত্রী ও পণ্য পরিবহণ সর্বাধিক পরিমাণে করে।
  2. কৃষির উন্নতি – ভারতে কৃষি উন্নতির জন্য রেলপথের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। রেলপথে কৃষিতে প্রয়োজনীয় সার, কীটনাশক, বীজ, যন্ত্রপাতি ইত্যাদি খুব কম খরচে দেশের এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় পাঠানো হয়। আবার রেলপথের মাধ্যমেই উৎপন্ন ফসল খাদ্য ঘাটতি অঞ্চলে দ্রুত পাঠানো যায়।
  3. শিল্পের উন্নতি – ভারতে শিল্পের উন্নতিতে রেলের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রেল শিল্পের কাঁচামাল, জ্বালানি, যন্ত্রপাতি যেমন— কারখানাগুলিতে সরবরাহ করে, তেমনি রেলপথের মাধ্যমেই উৎপাদিত পণ্য সারাদেশের বিভিন্ন বাজারে পাঠানো হয়। রেলপথের মাধ্যমেই শিল্প আরও উন্নত হয়।
  4. তাপবিদ্যুৎ উৎপাদন – কয়লা খনি থেকে কয়লা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলিতে রেলপথের মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়। সুতরাং, তাপবিদ্যুৎ উৎপাদনে রেলপথের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।
  5. বহির্বাণিজ্যে উন্নতি – রেলপথে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে উৎপন্ন পণ্য বন্দরগুলিতে পাঠানো হয়। রেলপথ ছাড়া এটি সম্ভব হত না। ভারতের পার্শ্ববর্তী দেশগুলির কয়েকটিতে ভারতীয় রেল সরাসরি পণ্য রপ্তানি করে। এভাবেই রেল বহির্বাণিজ্যে প্রত্যক্ষভাবে সাহায্য করে।
  6. দেশরক্ষা – দেশরক্ষার কাজে, যুদ্ধক্ষেত্রে সৈন্য, যুদ্ধের সাজসরঞ্জাম, রসদ দ্রুত পৌঁছে দিতে রেলের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেদিক থেকে ভারতীয় রেল দেশরক্ষার কাজেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  7. অন্যান্য – ভারতীয় রেল দ্রুত মানুষ এবং পণ্যকে এক শহর থেকে অন্য শহরে পৌঁছে দেয়। বন্যা এবং খরায় দ্রুত ত্রাণ পৌঁছে দিতে রেলের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গ্রাম থেকে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ শ্রমিক রেলপথে শহর ও নগরে কাজ করতে যায় এবং দিনের শেষে বাড়ি ফিরে আসে। তাই রেল ভারতের ধমনিস্বরূপ।

যোগাযোগ ব্যবস্থা বলতে কী বোঝো? আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থার ধারণা দাও।

সংবাদ, তথ্য এবং ভাবের আদানপ্রদানকে এক কথায় যোগাযোগ বলে। যোগাযোগ হল একটি প্রক্রিয়া বা সিস্টেম। এর তিনটি প্রধান অংশ রয়েছে—

  1. ইনপুট: কাজের শুরুতে বিভিন্ন উৎস থেকে তথ্য বা উপাদানের জোগান।
  2. থ্রুপুট: কাজ সম্পন্ন করার জন্য নির্ভরযোগ্য মাধ্যম।
  3. আউটপুট: কাজের শেষে প্রাপ্ত ফলাফল বা আউটপুট।

ভারতের আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা

ডাক ব্যবস্থা: এটি একটি প্রাচীন পদ্ধতি। চীনে খ্রিস্টপূর্ব 900 সালে এই ব্যবস্থা প্রথম চালু হয়। ভারতে 1766 সালে ডাক ব্যবস্থার শুরু হয়। বর্তমানে স্পিড পোস্ট, স্যাটেলাইট পোস্ট, এক্সপ্রেস পোস্ট, বিজনেস ও মিডিয়া পোস্টের মাধ্যমে আধুনিক ডাক ব্যবস্থা চালু রয়েছে।

টেলিফোন: তারের সাহায্যে সংযুক্ত এই ব্যবস্থায় পৃথিবীর দুই প্রান্তের মানুষ কথোপকথনের মাধ্যমে যোগাযোগ রক্ষা করে। 1875 সালে আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল এই যন্ত্র আবিষ্কার করেন, এবং ভারতে প্রথম টেলিফোন পরিষেবা কলকাতায় 1881-82 সালে চালু হয়।

মোবাইল ফোন: উপগ্রহ ব্যবস্থার মাধ্যমে মোবাইল ফোন বা সেল ফোনের সাহায্যে পৃথিবীর যেকোনো মানুষের সাথে যোগাযোগ করা যায়। মোবাইল ফোন থেকে এসএমএস, এমএমএস করা যায়। বর্তমান পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে যোগাযোগ করে।

ইন্টারনেট: পৃথিবীর সমস্ত কম্পিউটারকে মোডেমের মাধ্যমে টেলিফোন লাইনের সাহায্যে একসূত্রে বেঁধে ফেলার নামই ইন্টারনেট। এই ব্যবস্থায় পৃথিবীর যেকোনো বার্তা, চিঠিপত্র, তথ্য, সংবাদ খুব দ্রুত পাঠানো বা সংগ্রহ করা যায়। বর্তমানে ইন্টারনেটকে সব তথ্যের আধার বলা হয়।

ই-মেল: বৈদ্যুতিন পদ্ধতিতে পাঠানো চিঠিকে ই-মেল বলা হয়। ইন্টারনেটের মাধ্যমে নামমাত্র খরচে যেকোনো চিঠিপত্র এক লহমায় পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় পাঠানো যায়।

অন্যান্য: এছাড়া, টেলেক্স, টেলিফ্যাক্স, ভিডিও কনফারেন্সিং, বেতার, সংবাদপত্র ও অন্যান্য মাধ্যমের সাহায্যে মানুষ যোগাযোগ রক্ষা করে। মূলত মহাকাশে পাঠানো কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে এই যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও মসৃণ হয়েছে।

ভারতের বিভিন্ন ধরনের পরিবহণ ব্যবস্থার তুলনা করো।

ভারতের বিভিন্ন ধরনের পরিবহণ ব্যবস্থা –

তুলনার বিষয়সড়ক পরিবহণরেল পরিবহণজল পরিবহণআকাশ পরিবহণ
মাধ্যমলরি, বাস, মোটরগাড়ি, দ্বিচক্রযান, ত্রিচক্রযান প্রভৃতি।রেলগাড়ি, যাত্রী পরিবহণ ও পণ্য পরিবহণ।যাত্রী ও পণ্যবাহী জাহাজ, লঞ্চ, স্টিমার প্রভৃতি।এরোপ্লেন, হেলিকপ্টার প্রভৃতি।
দূরত্বকম এবং মাঝারি দূরত্বে সড়ক পরিবহণ বেশি কার্যকরী।মাঝারি এবং বেশি দূরত্বে রেল পরিবহণ বেশি কার্যকরী।অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক যাত্রী পরিবহণের সাথে সাথে পণ্য পরিবহণও করা হয়।সবচেয়ে বেশি দূরত্বে যাত্রী এবং পণ্য পরিবহণ করা হয়।
গতিবেগদ্রুত গতির পরিবহণ।অতি দ্রুত গতির পরিবহণ।ধীর গতিসম্পন্ন পরিবহণ।সর্বাধিক গতিসম্পন্ন পরিবহণ।
নির্মাণ ব্যয়রেলপথ অপেক্ষা প্রাথমিক ব্যয় কম।সড়কপথের থেকে প্রাথমিক ব্যয় বেশি।পথ তৈরিতে খরচ নেই, কিন্তু বন্দর নির্মাণ ব্যয়বহুল।পথ নির্মাণে খরচ নেই, কিন্তু বিমানবন্দর নির্মাণ ব্যয়বহুল।
পরিবাহিত দ্রব্যের প্রকৃতিহালকা থেকে মাঝারি ওজনের দ্রব্য পরিবাহিত হয়।মাঝারি ও ভারী ওজনের দ্রব্য পরিবাহিত হয়।সবচেয়ে বেশি ভারী দ্রব্য জলপথে পরিবাহিত হয়।সবচেয়ে হালকা পণ্য পরিবাহিত হয়।
বাণিজ্যঅন্তর্দেশীয় বাণিজ্যের উপযোগী। অনেক সময় বহির্বাণিজ্যও হয়।অভ্যন্তরীণ বাণিজ্যের উপযোগী।বৈদেশিক বাণিজ্যের উপযোগী।অন্তর্দেশীয় এবং বহির্বাণিজ্যের উপযোগী।
যাত্রী ওঠানামাযেকোনো জায়গা থেকে যাত্রী ও পণ্য ওঠানামা করতে পারে।নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্মেই যাত্রী ও পণ্য ওঠানামা করা যায়।নির্দিষ্ট বন্দরেই কেবল যাত্রী ও পণ্য ওঠানামা করতে পারে।নির্দিষ্ট বিমানবন্দরেই কেবল যাত্রী ও পণ্য ওঠানামা করতে পারে।
প্রসারসর্বত্র সড়কপথ প্রসারিত, এমনকি দুর্গম অঞ্চলেও পরিবহণ ব্যবস্থা গড়ে তোলা যায়।মূলত সমভূমি এবং মালভূমি অঞ্চলে রেল পরিবহণ ব্যবস্থা গড়ে ওঠে।নির্দিষ্ট বন্দর এলাকাগুলি পরিবহণের উপযোগী।দুর্গম অঞ্চলেও বিস্তৃত হলেও যেখানে বিমানবন্দর আছে সেখানেই এই পরিবহণ ব্যবস্থা গড়ে ওঠে।

আজকের আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক ভূগোলের ষষ্ঠ অধ্যায়, ভারতের অর্থনৈতিক পরিবেশের ‘ভারতের পরিবহণ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা’ অংশের গুরুত্বপূর্ণ দীর্ঘ প্রশ্ন-উত্তর নিয়ে আলোচনা করেছি। এই তথ্যগুলি মাধ্যমিক ও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত মূল্যবান, কারণ এই ধরনের প্রশ্ন প্রায়ই পরীক্ষায় আসে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি আপনার প্রস্তুতিতে সহায়ক হয়েছে। যদি আপনার কোনো প্রশ্ন থাকে বা কোনো বিষয় নিয়ে অসুবিধা হয়, টেলিগ্রামের মাধ্যমে আমার সাথে যোগাযোগ করুন, আমি সাহায্য করার চেষ্টা করবো। আপনার পরিচিতদের সাথে এই পোস্টটি শেয়ার করুন, যারা এতে উপকৃত হতে পারেন। ধন্যবাদ।

Share via:

মন্তব্য করুন