প্রণবেন্দু ব্ল‍্যাকমেল করে অ্যাপোলোর সুইমার টিমে ঢোকাতে চায়। – কে, কখন এই কথা বলেছিল? সত্যিই কী প্রণবেন্দু ব্ল‍্যাকমেল করে অ্যাপোলোর সুইমার টিমে ঢোকাতে চেয়েছিল?

“প্রণবেন্দু ব্ল‍্যাকমেল করে অ্যাপোলোর সুইমার টিমে ঢোকাতে চায়।” এই উক্তিটি দশম বাংলা সহায়ক পাঠ কোনি উপন্যাস থেকে নেওয়া হয়েছে। “প্রণবেন্দু ব্ল‍্যাকমেল করে অ্যাপোলোর সুইমার টিমে ঢোকাতে চায়।” – কে, কখন এই কথা বলেছিল? সত্যিই কী প্রণবেন্দু ব্ল‍্যাকমেল করে অ্যাপোলোর সুইমার টিমে ঢোকাতে চেয়েছিল? এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য অত্যান্ত গুরুত্তপূর্ণ। কোনি উপন্যাসের এই রচনাধর্মী প্রশ্নটি তৈরী করে গেলে মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষায় একটি ৫ নম্বরের পাওয়া যেতে পারে।

কোনিকে জাতীয় সাঁতার প্রতিযোগিতায় বাংলা দলে ঢোকাতে প্রণবেন্দু বিশ্বাসকে তীব্র বিরোধিতার মুখোমুখি হতে হয়। প্রণবেন্দু যখন বলেন যে কোনিকে মনোনয়ন না দিলে বালিগঞ্জ সুইমিং ক্লাবের মেয়েদেরও তিনি দল থেকে প্রত্যাহার করে নেবেন, তখন ধীরেন ঘোষ রেগে গিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যাবার সময় এই মন্তব্যটি করেন। প্রণবেন্দু স্পষ্ট ভাষায় বলেছিলেন – রমা যোশির সোনা কুড়োনো বন্ধ করা ছাড়া আমার আর কোনো স্বার্থ নেই। কোনি বা কনকচাঁপা পাল ছাড়া ফ্রিস্টাইলে রমা যোশির সঙ্গে পাল্লা দেবার মতো যে আর কেউ বাংলায় নেই তা প্রণবেন্দু অকপটেই বলেন। বাংলার স্বার্থে তুচ্ছ দলাদলি ভুলে যেতে হবে-এটাই ছিল প্রণবেন্দুর বক্তব্য। কিন্তু ধীরেন ঘোষ ও অন্যান্যরা তা না মানতে চাওয়ায় প্রণবেন্দু রেগে গিয়ে তাঁর ক্লাবের সদস্যদের নাম বাংলা দল থেকে প্রত্যাহারের হুমকি দেন। এই ঘটনাকে তাই ব্ল‍্যাকমেল নয়, বরং সত্যের পক্ষে লড়াই বলা যায়।

প্রণবেন্দু ব্ল‍্যাকমেল করে অ্যাপোলোর সুইমার টিমে ঢোকাতে চায়। - কে, কখন এই কথা বলেছিল? সত্যিই কী প্রণবেন্দু ব্ল‍্যাকমেল করে অ্যাপোলোর সুইমার টিমে ঢোকাতে চেয়েছিল?

“প্রণবেন্দু ব্ল‍্যাকমেল করে অ্যাপোলোর সুইমার টিমে ঢোকাতে চায়।” – কে, কখন এই কথা বলেছিল? সত্যিই কী প্রণবেন্দু ব্ল‍্যাকমেল করে অ্যাপোলোর সুইমার টিমে ঢোকাতে চেয়েছিল?

বক্তা এবং প্রসঙ্গ – কোনি উপন্যাসে বাংলা দলের নির্বাচনিসভায় মন্তব্যটি করেছিলেন জুপিটারের সম্পাদক ধীরেন ঘোষ। কোনিকে জাতীয় সাঁতার প্রতিযোগিতায় বাংলা দলে ঢোকাতে গিয়ে তীব্র বিরোধিতার মুখোমুখি হতে হয় প্রণবেন্দু বিশ্বাসকে। তাই তিনি যখন বলেন যে, কোনিকে মনোনয়ন না দিলে বালিগঞ্জ সুইমিং ক্লাবের মেয়েদেরও তিনি দল থেকে প্রত্যাহার করে নেবেন, তখনই ধীরেন ঘোষ রেগে গিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যাবার সময় এই মন্তব্যটি করেন।

প্রকৃত সত্য – কোনি নিজে বালিগঞ্জ সুইমিং ক্লাবের সদস্য ছিল না। বরং প্রণবেন্দুর প্রিয় ছাত্রী হিয়ার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল কোনি। কিন্তু তা সত্ত্বেও বাংলার স্বার্থে কোনিকে দলে চেয়েছিলেন প্রণবেন্দু বিশ্বাস। স্পষ্ট ভাষায় তিনি বলেছিলেন – রমা যোশির সোনা কুড়োনো বন্ধ করা ছাড়া আমার আর কোনো স্বার্থ নেই। কোনি বা কনকচাঁপা পাল ছাড়া ফ্রিস্টাইলে রমা যোশির সঙ্গে পাল্লা দেবার মতো যে আর কেউ বাংলায় নেই তা প্রণবেন্দু অকপটেই বলেন। বাংলার স্বার্থে তুচ্ছ দলাদলি ভুলে যেতে হবে-এটাই ছিল প্রণবেন্দুর বক্তব্য। কিন্তু ধীরেন ঘোষ ও অন্যান্যরা তা না মানতে চাওয়ায় প্রণবেন্দু রেগে গিয়ে তাঁর ক্লাবের সদস্যদের নাম বাংলা দল থেকে প্রত্যাহারের হুমকি দেন। এ ঘটনাকে তাই ব্ল‍্যাকমেল নয়, বরং সত্যের পক্ষে লড়াই বলা যায়।

আরও পড়ুন, মাদ্রাজে দুটি ঘটনার আকস্মিকতা কোনিকে বিভ্রান্ত এবং ব্যথিত করেছিল। এই ঘটনা দুটি সম্পর্কে সংক্ষেপে নিজের ভাষায় লেখো।

কোনিকে জাতীয় সাঁতার প্রতিযোগিতায় বাংলা দলে ঢোকাতে প্রণবেন্দু বিশ্বাসকে তীব্র বিরোধিতার মুখোমুখি হতে হলেও তিনি বাংলার স্বার্থে আপস করতে রাজি ছিলেন না। তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেছিলেন যে, কোনি বা কনকচাঁপা পাল ছাড়া ফ্রিস্টাইলে রমা যোশির সঙ্গে পাল্লা দেবার মতো যে আর কেউ বাংলায় নেই। বাংলার স্বার্থে তুচ্ছ দলাদলি ভুলে যেতে হবে-এটাই ছিল প্রণবেন্দুর বক্তব্য। ধীরেন ঘোষ ও অন্যান্যরা যদিও প্রণবেন্দুর বক্তব্যের সাথে একমত ছিলেন না, তবুও প্রণবেন্দু দৃঢ়তার সাথে কোনিকে দলে ঢোকানোর জন্য লড়াই করেছিলেন। প্রণবেন্দুর এই লড়াইকে সত্যের পক্ষে লড়াই বলা যায়।

এই ঘটনা থেকে আমরা শিক্ষা পাই যে, আমাদের সবসময় সত্যের পক্ষে লড়াই করা উচিত, তাতে যত বাধাই আসুক না কেন। আমাদের ব্যক্তিগত স্বার্থের চেয়ে দেশ ও জাতির স্বার্থকে বড় করে দেখতে হবে।

Share via:

মন্তব্য করুন