এখনই আমাদের Telegram Community গ্রুপে যোগ দিন।। এখানে WBBSE বোর্ডের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির যেকোনো বিষয়ভিত্তিক সমস্যা শেয়ার করতে পারেন এবং একে অপরের সাহায্য করতে পারবেন। এছাড়া, কোনও সমস্যা হলে আমাদের শিক্ষকরা তা সমাধান করে দেবেন।

Telegram Logo Join Our Telegram Community

হঠাৎ কোনির দুচোখ জলে ভরে এল। – কোনির দু-চোখ জলে ভরে এল কেন? এরপর কী হয়েছিল?

“হঠাৎ কোনির দুচোখ জলে ভরে এল।” এই উক্তিটি দশম বাংলা সহায়ক পাঠ কোনি উপন্যাস থেকে নেওয়া হয়েছে। “হঠাৎ কোনির দুচোখ জলে ভরে এল।” – কোনির দু-চোখ জলে ভরে এল কেন? এরপর কী হয়েছিল? এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য অত্যান্ত গুরুত্তপূর্ণ। কোনি উপন্যাসের এই রচনাধর্মী প্রশ্নটি তৈরী করে গেলে মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষায় একটি ৫ নম্বরের পাওয়া যেতে পারে।

মতি নন্দীর এক উপন্যাসে, রবীন্দ্র সরোবরের এক মাইল সাঁতার প্রতিযোগিতায় কোনি অংশগ্রহণ করে। সেখানে সে সবার শেষে নির্দিষ্ট সীমায় পৌঁছায়। এমনকি পরের বছরের প্রতিযোগিতায় সে প্রথম স্থান পেত যদি আর একটু দেরিতে পৌঁছাত। এই ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্যগুলো কোনিকে হজম করতে হয়। তার বোনের জন্য এতক্ষণ ধরে চিৎকার করতে থাকা কমল এই ঘটনায় অপমানিত বোধ করে।

এই সময়েই ক্ষিতীশ কোনিকে দ্বিতীয়বারের জন্য সাঁতার শেখার প্রস্তাব দেন। সাঁতার শিখলেই যে সাফল্য সম্ভব, ক্ষিতীশ সেটা বুঝিয়ে দেন। এবার ক্ষিতীশের কথায় ভিতরের অপমানটাই কোনির চোখের জল হয়ে বেরিয়ে আসে।

ক্ষিতীশ জেনে নেন যে নীল শার্ট পরা লোকটি এতক্ষণ কোনির জন্য চিৎকার করছিল সে কোনির দাদা কমল। ক্ষিতীশ কমলের কাছে প্রস্তাব দেন যে, তিনি কোনিকে সাঁতার শেখাতে চান। কমল সাঁতারের প্রতি তার ভালোবাসার কথা ক্ষিতীশকে জানালেও অভাবের কারণে কোনিকে সাঁতার শেখানোর সামর্থ্য যে তার নেই সে-কথাও স্পষ্ট করে দেয়। সে মোটর গ্যারাজে কাজ করে। নিজের নামকরা সাঁতারু হওয়ার স্বপ্ন কমলকে বিসর্জন দিতে হয়েছে অভাবের জন্য। এই পরিস্থিতিতে সংসার চালিয়ে কোনির সাঁতারের প্রশিক্ষণের জন্য খরচ করতে পারবে না বলে জানায় কমল। কোনির মধ্যে সাফল্যের সম্ভাবনা খুঁজে পেয়ে ক্ষিতীশ জানিয়ে দেন যে, কোনির সমস্ত দায়িত্বই তিনি গ্রহণ করবেন।

হঠাৎ কোনির দুচোখ জলে ভরে এল। - কোনির দু-চোখ জলে ভরে এল কেন? এরপর কী হয়েছিল?

“হঠাৎ কোনির দুচোখ জলে ভরে এল।” – কোনির দু-চোখ জলে ভরে এল কেন? এরপর কী হয়েছিল?

কোনির দু-চোখ জলে ভরে আসার কারণ –

  • তার প্রতি ব্যঙ্গ – মতি নন্দীর কোনি উপন্যাসে রবীন্দ্র সরোবরের এক মাইল সাঁতার প্রতিযোগিতায় কোনি সবার শেষে নির্দিষ্ট সীমায় পৌঁছায়। এজন্য পরের বছরের কম্পিটিশনে প্রথম প্লেস পেত যদি আর একটু দেরিতে পৌঁছত। -এরকম টিপ্পনীও তাকে হজম করতে হয়। বোনের জন্য এতক্ষণ ধরে চিৎকার করতে থাকা কমল এ কারণে অপমানিত বোধ করে।
  • ক্ষিতীশের সাঁতার শেখানোর প্রস্তাব – এই সময়েই ক্ষিতীশ কোনিকে দ্বিতীয়বারের জন্য সাঁতার শেখার প্রস্তাব দেন। সাঁতার শিখলেই যে সাফল্য সম্ভব ক্ষিতীশ সেটা বুঝিয়ে দেন। এবার ক্ষিতীশের কথায় ভিতরের অপমানটাই কোনির চোখের জল হয়ে বেরিয়ে আসে।

পরবর্তী ঘটনা – ক্ষিতীশ জেনে নেন যে নীল শার্ট পরা লোকটি এতক্ষণ কোনির জন্য চিৎকার করছিল সে কোনির দাদা কমল। ক্ষিতীশ কমলের কাছে প্রস্তাব দেন যে, তিনি কোনিকে সাঁতার শেখাতে চান। কমল সাঁতারের প্রতি তার ভালোবাসার কথা ক্ষিতীশকে জানালেও অভাবের কারণে কোনিকে সাঁতার শেখানোর সামর্থ্য যে তার নেই সে-কথাও স্পষ্ট করে দেয়। সে মোটর গ্যারাজে কাজ করে। নিজের নামকরা সাঁতারু হওয়ার স্বপ্ন কমলকে বিসর্জন দিতে হয়েছে অভাবের জন্য। এই পরিস্থিতিতে সংসার চালিয়ে কোনির সাঁতারের প্রশিক্ষণের জন্য খরচ করতে পারবে না বলে জানায় কমল। কোনির মধ্যে সাফল্যের সম্ভাবনা খুঁজে পেয়ে ক্ষিতীশ জানিয়ে দেন যে, কোনির সমস্ত দায়িত্বই তিনি গ্রহণ করবেন।

আরও পড়ুন, চিৎকারটা হতাশায় ভেঙে পড়ল। – কার চিৎকার? সেই চিৎকার হতাশায় ভেঙে পড়ার কারণ কী?

এই অংশে, আমরা দেখতে পাই যে কোনি রবীন্দ্র সরোবরের এক মাইল সাঁতার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। সে সবার শেষে শেষ করে এবং পরের বছর প্রথম স্থান পেতে পারত যদি আরও দেরিতে পৌঁছাত। এই টিপ্পনী তাকে হজম করতে হয়। তার ভাই কমল তার জন্য এতক্ষণ ধরে চিৎকার করতে থাকায় অপমানিত বোধ করে।

এই সময়েই ক্ষিতীশ কোনিকে দ্বিতীয়বারের জন্য সাঁতার শেখার প্রস্তাব দেন। সাঁতার শিখলেই যে সাফল্য সম্ভব ক্ষিতীশ সেটা বুঝিয়ে দেন। এবার ক্ষিতীশের কথায় ভিতরের অপমানটাই কোনির চোখের জল হয়ে বেরিয়ে আসে।

ক্ষিতীশ জেনে নেন যে নীল শার্ট পরা লোকটি এতক্ষণ কোনির জন্য চিৎকার করছিল সে কোনির দাদা কমল। ক্ষিতীশ কমলের কাছে প্রস্তাব দেন যে, তিনি কোনিকে সাঁতার শেখাতে চান। কমল সাঁতারের প্রতি তার ভালোবাসার কথা ক্ষিতীশকে জানালেও অভাবের কারণে কোনিকে সাঁতার শেখানোর সামর্থ্য যে তার নেই সে-কথাও স্পষ্ট করে দেয়। সে মোটর গ্যারাজে কাজ করে। নিজের নামকরা সাঁতারু হওয়ার স্বপ্ন কমলকে বিসর্জন দিতে হয়েছে অভাবের জন্য। এই পরিস্থিতিতে সংসার চালিয়ে কোনির সাঁতারের প্রশিক্ষণের জন্য খরচ করতে পারবে না বলে জানায় কমল। কোনির মধ্যে সাফল্যের সম্ভাবনা খুঁজে পেয়ে ক্ষিতীশ জানিয়ে দেন যে, কোনির সমস্ত দায়িত্বই তিনি গ্রহণ করবেন।

এই অংশটি কোনির জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড় ঘুরিয়ে দেয়। ক্ষিতীশের সাহায্যে কোনি তার সাঁতারের প্রশিক্ষণ চালিয়ে যেতে পারবে এবং তার স্বপ্ন পূরণের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে।

Share via:

মন্তব্য করুন