এখনই আমাদের Telegram Community গ্রুপে যোগ দিন।। এখানে WBBSE বোর্ডের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির যেকোনো বিষয়ভিত্তিক সমস্যা শেয়ার করতে পারেন এবং একে অপরের সাহায্য করতে পারবেন। এছাড়া, কোনও সমস্যা হলে আমাদের শিক্ষকরা তা সমাধান করে দেবেন।

Telegram Logo Join Our Telegram Community

এটাই ওকে উত্তেজিত করে বোমার মতো ফাটিয়ে দেবে আসল সময়ে। – এই ভাবনাটি কার ছিল? কোন্ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এই ভাবনা তা আলোচনা করো।

এই আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলা বইয়ের ‘কোনিসহায়ক পাঠ থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করব –“এটাই ওকে উত্তেজিত করে বোমার মতো ফাটিয়ে দেবে আসল সময়ে।” – এই ভাবনাটি কার ছিল? কোন্ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এই ভাবনা তা আলোচনা করো। এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

এটাই ওকে উত্তেজিত করে বোমার মতো ফাটিয়ে দেবে আসল সময়ে। - এই ভাবনাটি কার ছিল? কোন্ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এই ভাবনা তা আলোচনা করো।

“এটাই ওকে উত্তেজিত করে বোমার মতো ফাটিয়ে দেবে আসল সময়ে।” – এই ভাবনাটি কার ছিল? কোন্ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এই ভাবনা তা আলোচনা করো।

অথবা, “এটা বুকের মধ্যে পুষে রাখুক। এটাই ওকে উত্তেজিত করে বোমার মতো ফাটিয়ে দেবে আসল সময়ে। – প্রসঙ্গটি আলোচনা করো।”

উদ্দিষ্ট ব্যক্তি – মতি নন্দী রচিত কোনি উপন্যাসে উল্লিখিত ভাবনাটি ক্ষিতীশের মধ্যে দেখা গিয়েছিল।

ঘটনার পরিপ্রেক্ষিত – চিড়িয়াখানায় ক্ষিতীশের সঙ্গে বেড়াতে গিয়েছিল কোনি। ঘণ্টা তিনেক ঘুরে তার জল তেষ্টা পায়। কিছু দূরে থাকা স্কুলছাত্রীদের কাছে জল চাইতে গিয়ে তাদের শিক্ষিকার দ্বারা কোনি প্রত্যাখ্যাত হয়। কিন্তু এরপর সেই স্কুলছাত্রীদের মধ্য থেকে একটি মেয়ে প্লাস্টিকের দুটি গ্লাসে জল ভরে নিয়ে তাদের কাছে আসে এবং শিক্ষিকার আচরণের জন্য তাদের কাছে ক্ষমা চায়। মেয়েটি ছিল বালিগঞ্জ সুইমিং ক্লাবের হিয়া মিত্র। এই সময় কোনি হিয়ার হাতে ধরে থাকা গ্লাসে ধাক্কা মারে আর তার ফলে সেটি ছিটকে ঘাসের ওপরে পড়ে যায়। অপমানিত ও ক্রুদ্ধ কোনি সেখান থেকে চলে যায়। এই ঘটনায় হিয়া এবং ক্ষিতীশ দুজনেই হতভম্ব হয়ে যান। তারপর ক্ষিতীশ কোনির হয়ে হিয়ার কাছে ক্ষমা চেয়ে নেন। এই ঘটনার জন্য ক্ষিতীশ ভেবেছিলেন কোনিকে খুব বকবেন। কিন্তু শেষ অবধি তিনি কিছুই বললেন না। কারণ ক্ষিতীশ বুঝতে পেরেছিলেন যে এই হিয়া মিত্রই কোনির ভবিষ্যৎ প্রতিদ্বন্দ্বী। তাই তিনি মনে মনে ঠিক করে নেন যে, কোনির হিয়ার প্রতি এই হিংস্র আক্রোশটা ভোঁতা করে দেওয়া কখনোই ঠিক কাজ হবে না। এই আক্রোশ কোনি বুকের মধ্যে পুষে রাখুক যা কিনা তাকে একদিন সাফল্যের পথে নিয়ে যাবে।

আরও পড়ুন, এটা বুকের মধ্যে পুষে রাখুক। — কী পুষে রাখার কথা বলা হয়েছে? কী কারণে এই পুষে রাখা?

এই আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলা বইয়ের “কোনিসহায়ক পাঠ থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করেছি – “এটাই ওকে উত্তেজিত করে বোমার মতো ফাটিয়ে দেবে আসল সময়ে।” – এই ভাবনাটি কার ছিল? কোন্ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এই ভাবনা নিয়ে বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করেছি। এই প্রশ্নটি মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি, এই নিবন্ধটি আপনার জন্য সহায়ক হয়েছে। যদি আপনার কোনো প্রশ্ন থাকে বা আরও সহায়তার প্রয়োজন হয়, টেলিগ্রামে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। এছাড়াও, আপনার বন্ধুদের সঙ্গে এই পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না, যাতে তারাও উপকৃত হতে পারে। ধন্যবাদ!

Share via:

মন্তব্য করুন