ভারতের মৃত্তিকা – একটি বা দুটি শব্দে উত্তর দাও
ভারতের কোন্ কোন্ অঞ্চলে ল্যাটেরাইট মাটি দেখা যায়?
মেঘালয়, অসম প্রভৃতি।
রেগুর মাটি কোন্ শিলা থেকে সৃষ্টি হয়?
ব্যাসল্ট শিলা থেকে ।
কোন্ মাটিতে চা চাষ ভালো হয়?
পার্বত্য মাটিতে।
ভারতে গঙ্গা সমভূমিতে কোন্ ধরনের মাটি দেখা যায়?
পলিমাটি।
কোন্ মাটিতে জৈব পদার্থ কম থাকে কিন্তু পটাশ, লোহা, চুন, অ্যালুমিনিয়াম, ক্যালশিয়াম বেশি থাকে?
কালোমাটিতে।
কোন্ মাটিতে জৈব পদার্থ খুব কম থাকে?
মরুমাটিতে।
পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া, বীরভূমে কোন্ ধরনের মাটি দেখা যায়?
লোহিত বা লালমাটি।
কোন্ মাটিতে ধান ভালো জন্মায়?
পলিমাটিতে।
রেগুর মাটির নামকরণ কীভাবে এসেছে?
তেলুগু শব্দ রেগাডা থেকে।
কাশ্মীর উপত্যকায় পলিমাটিকে কী বলে?
কারেওয়া।
যে মাটির pH এর মান 7 এর কম, সেটি কোন্ ধরনের মাটি?
আম্লিক মাটি।
রাজস্থানে মৃত্তিকা ক্ষয়ের মূল কারণ কী?
বায়ুপ্রবাহ।
ভারতের সবচেয়ে উর্বর মাটি কোনটি?
নদী অববাহিকার পলিমাটি।
কোন মাটিতে কাদা এবং বালির ভাগ সমান?
দোআঁশ মাটিতে।
জলপ্রবাহের সঙ্গে মাটির উপরিভাগ থেকে চাদরের মতো মাটির স্তরের অপসারণকে কী বলে?
আস্তরণ ক্ষয়।
নালী ক্ষয় অঞ্চলে ভূমি সংরক্ষণের একটি পদ্ধতির নাম লেখো।
গালিচাষ।
পাহাড়ি অঞ্চলে ভূমিক্ষয় নিবারণ করতে পারে এমন যে-কোনো একপ্রকার কৃষিপদ্ধতির নাম লেখো।
সমোন্নতি রেখা বরাবর চাষ।
কোন প্রকার পলিমাটিতে বালির ভাগ বেশি থাকে?
বেলেমাটি।
লোয়েস মৃত্তিকা ভারতের কোন্ রাজ্যে দেখা যায়?
রাজস্থানে।
কোন্ মাটি শুকিয়ে গেলে ইটের মতো শক্ত হয়?
ল্যাটেরাইট মাটি।
খুব শক্ত খোলার মতো মোরামকে কী বলে?
ডিউরিক্সাস্ট।
পাঞ্জাব সমভূমি অঞ্চলে নদী তীরবর্তী নবীন পলিগঠিত ভূমিকে কী বলে?
বেট।
পেডালফারজাতীয় মাটিতে কোন্ খনিজের পরিমাণ বেশি থাকে?
লোহা ও অ্যালুমিনিয়াম।
মরু অঞ্চলের বালুকা প্রধান মাটিকে কী বলে?
সিরোজেম।
ঝুমচাষ ভারতের কোন্ অঞ্চলে বেশি দেখা যায়?
উত্তর-পূর্ব ভারতে।
পেডোক্যালজাতীয় মাটিতে কোন্ খনিজের পরিমাণ বেশি থাকে?
ক্যালশিয়াম কার্বনেট ।
মৃত্তিকাক্ষয়ের যে-কোনো দুটি প্রাকৃতিক কারণ উল্লেখ করো।
প্রবহমান জলধারা ও বায়ুপ্রবাহ।
মৃত্তিকাক্ষয়ের যে-কোনো দুটি মনুষ্যকৃত কারণ উল্লেখ করো ।
অতিরিক্ত বৃক্ষচ্ছেদন, প্রথাগত কৃষি পদ্ধতি ।
মাধ্যমিক ভূগোল অধ্যয়ন করে আমরা জানতে পারি যে ভারত একটি উষ্ণ মাতৃভূমি যেখানে বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক পরিবেশ রয়েছে। ভারতের মৃত্তিকা সমৃদ্ধ এবং সমগ্র যা ভারতীয় অর্থনীতি এবং সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি শব্দে সংক্ষেপে বললে বলা যায় – সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক পরিবেশ।
ভারতের প্রাকৃতিক বিভাগ অধ্যায়টি মাধ্যমিক ভূগোলের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই অধ্যায়ের মাধ্যমে আমরা ভারতের ভূপ্রকৃতি, জলবায়ু, উদ্ভিদ, প্রাণী, খনিজ সম্পদ ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে পারি। এই অধ্যায় থেকে আমরা ভারতের বিভিন্ন প্রাকৃতিক অঞ্চলের বৈশিষ্ট্যগুলিও জানতে পারি।
মন্তব্য করুন