অষ্টম শ্রেণি – বাংলা – চিঠি – অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

অষ্টম শ্রেণির বাংলা বিষয়ের চিঠি অধ্যায়ের অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর গুলি পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এইভাবে চিঠি অধ্যায়ের অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর গুলি যদি তোমরা প্রস্তুত করে না যাও তাহলে পরীক্ষায় চিঠি অধ্যায়ের অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর গুলোর উত্তর দিতে পারবে না। তাই চিঠি অধ্যায়ের অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর গুলি ভালো করে মুখস্ত করে গেলে তোমরা পরীক্ষায় খুব ভালো ফলাফল পাবে।

Table of Contents

এই চিঠিটি ১৮৬৪ সালের ৩ নভেম্বর ফ্রান্সের ভার্সাই থেকে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে লেখেন মধুসূদন দত্ত। চিঠিতে তিনি বিদেশে তার অভিজ্ঞতা, ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যয়ন, এবং ভারতের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে তার চিন্তাভাবনা ভাগ করে নেন। তিনি বিদ্যাসাগরের কাছে অনুরোধ করেন যেন তিনি তাকে বাংলা সাহিত্যের অগ্রগতি সম্পর্কে জানান।

এই চিঠিটি মধুসূদন দত্ত তার সহপাঠী গৌরদাস বসাককে লেখেন। চিঠিতে তিনি গৌরদাসের খবর জানতে চান এবং তাকে তার নিজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বলেন। তিনি গৌরদাসকে অনুপ্রাণিত করেন যেন সে তার পড়াশুনায় মনোযোগ দেয় এবং জীবনে সাফল্য অর্জন করে। এই চিঠিটি মধুসূদন দত্ত তার আরেক সহপাঠী রাজনারায়ণ বসুকে লেখেন। চিঠিতে তিনি রাজনারায়ণের খবর জানতে চান এবং তাকে তার নিজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বলেন। তিনি রাজনারায়ণকে পরামর্শ দেন যেন সে নীতিশাস্ত্র ও আইন বিষয়ে পড়াশুনা করে এবং একজন ভালো আইনজীবী হয়।

চিঠি – অষ্টম শ্রেণি – বাংলা – অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

মধুসূদন দত্ত কোন্ কলেজের ছাত্র ছিলেন?

মধুসূদন দত্ত হিন্দু কলেজের ছাত্র ছিলেন।

পদ্মাবতী নাটকে তিনি কোন্ ছন্দ ব্যবহার করেছেন?

মধুসূদন দত্ত তাঁর ‘পদ্মাবতী’ নাটকে অমিত্রাক্ষর ছন্দ ব্যবহার করেছেন।

চিঠি গল্পে প্রথম চিঠিটি লেখা হয়েছিল – (গৌরদাস বসাক/ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর/রাজনারায়ণ বসু)-কে।

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে।

চিঠি গল্পে দ্বিতীয় চিঠিটি লেখা হয়েছিল – (ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর/হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়/গৌরদাস বসাক)-কে।

গৌরদাস বসাককে।

চিঠি গল্পে তৃতীয় চিঠিটি লেখা হয়েছিল – (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর/রাজনারায়ণ বসু/ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর)-কে।

রাজনারায়ণ বসুকে।

চিঠি গল্পের তিনটি চিঠি তরজমা করেছেন – (সুশীল রায়/সুশীল বর্মন/সুশীল ঘোষ)।

সুশীল রায়।

_______এল বলে, এবার _ শীত পড়বে বলে মনে হচ্ছে।

শীতকাল, মারাত্মক।

বাঘের বিক্রম সম মাঘের_______।

হিমানী।

এর বর্ণমালা_______নয়।

রোমান।

আমি_______নামক জাহাজে চলেছি।

সীলোন।

কিন্তু এই ভ্রমণের একটা_______ব্যাপারও আছে।

বিষণ্ণ।

কিন্তু _ ব্যাপার হচ্ছে কল্পিত কাহিনি থেকেও_______।

বাস্তব, বিচিত্র।

ইতিমধ্যে তুমি তোমার পুরাতন_______পৌঁছে গিয়ে থাকবে।

ডেরায়।

তবুও তাঁরা_______পৃথিবীর কবি।

নশ্বর।

তোমার_______অনেক নির্ভরযোগ্য।

অভিমত।

আমি অকপট ও আন্তরিকভাবে তোমার সর্বশ্রেষ্ঠ_______।

অনুরাগী।

চিঠি গদ্যাংশটির লেখক কে?

চিঠি গদ্যাংশটির লেখক মাইকেল মধুসূদন দত্ত।

চিঠি গদ্যাংশে মোট ক-টি চিঠি রয়েছে?

চিঠি গদ্যাংশে মোট তিনটি চিঠি রয়েছে।

মাইকেল বিদেশে গিয়ে কোন্ কোন্‌ ভাষা রপ্ত করেছিলেন?

মাইকেল বিদেশে গিয়ে ফ্রেঞ্চ ও ইটালিয়ান ভাষা রপ্ত করেছিলেন।

দ্বিতীয় পত্রে মধুসূদন কোন্ জাহাজে চড়ে যাওয়ার কথা বলেছেন?

দ্বিতীয় পত্রে মধুসুদন ‘সীলোন’ নামক জাহাজে চড়ে যাওয়ার কথা বলেছেন।

দ্বিতীয় চিঠিটি লেখার পূর্বদিন মাইকেল কোথায় ছিলেন?

দ্বিতীয় চিঠিটি লেখার পূর্বদিন মাইকেল মলটায় ছিলেন।

দ্বিতীয় পত্রটি লেখার কতদিন আগে মাইকেল কলকাতায় ছিলেন?

দ্বিতীয় পত্রটি লেখার বাইশ দিন আগে মাইকেল কলকাতায় ছিলেন।

ঈশ্বরকে ধন্যবাদ, আমি জয়ী হয়েছি। – কোন্ বোঝাপড়ায় জয়ী হলে লেখক ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন?

মেঘনাদবধ কাব্য রচনাকালে কবি জ্বরে আক্রান্ত হন এবং শেষপর্যন্ত কে কাকে শেষ করবে এই বোঝাপড়ায় কবি কাব্যে মেঘনাদকে হত্যা করেছিলেন, তাই তিনি জয়ী হয়ে ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন।

মধুসূদন দত্তের ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, গৌরদাস বসু এবং রাজনারায়ণ বসুকে লেখা তিনটি পত্র বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান। এই পত্রগুলি আমাদেরকে মধুসূদন দত্তের জীবন, চিন্তাভাবনা, সাহিত্যকর্ম এবং তৎকালীন সময়ের বাংলা সমাজ ও সংস্কৃতি সম্পর্কে মূল্যবান তথ্য সরবরাহ করে।

Share via:

মন্তব্য করুন