আজকের এই আর্টিকেলে আমরা অষ্টম শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের ত্রিংশ অধ্যায় ‘হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়’ থেকে গুরুত্বপূর্ণ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলো অষ্টম শ্রেণীর বাংলা পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এ ধরনের প্রশ্ন প্রায়ই পরীক্ষায় আসে।
হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় – অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর
হীরেন্দ্রনাথ দত্ত রচিত দুটি বই-এর নাম লেখো।
হীরেন্দ্রনাথ দত্ত রচিত দুটি বই-এর নাম হল – ‘কালের যাত্রার ধ্বনি’ এবং ‘শেষ পারানির কড়ি’।
কোন্ নামে তিনি সমধিক পরিচিত?
হীরেন্দ্রনাথ দত্ত ‘ইন্দ্রজিৎ’ নামে সমধিক পরিচিত।
হরিচরণকে মাসিক বৃত্তি দেন – (মণীন্দ্রচন্দ্র নন্দী/বিধুশেখর শাস্ত্রী/রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)।
হরিচরণকে মাসিক বৃত্তি দেন মণীন্দ্রচন্দ্র নন্দী।
হরিচরণ মারা যান – (বিরানব্বই/পঁচানব্বই/নব্বই) বছর বয়সে।
হরিচরণ মারা যান বিরানব্বই।
হরিচরণ অবসর নেন – (পঁয়ষট্টি/ষাট/পঁচাত্তর) বছর বয়সে।
হরিচরণ অবসর নেন পঁচাত্তর।
হরিচরণ সংক্রান্ত শ্লোকটি লিখেছেন – (রবীন্দ্রনাথ/হীরেন্দ্রনাথ/দ্বিজেন্দ্রনাথ)।
হরিচরণ সংক্রান্ত শ্লোকটি লিখেছেন দ্বিজেন্দ্রনাথ।
গ্রন্থ সমাপ্তির পর হরিচরণ জীবিত ছিলেন – (বারো/পনেরো/চোদ্দো) বছর।
গ্রন্থ সমাপ্তির পর হরিচরণ জীবিত ছিলেন চোদ্দো।
_____ খুব অরথে!
মুঠাচ্ছ খুব অরথে!
দি ডিক্লাইন অ্যান্ড ফল অফ দি রোমান এম্পায়ার গ্রন্থের রচয়িতা _____।
দি ডিক্লাইন অ্যান্ড ফল অফ দি রোমান এম্পায়ার গ্রন্থের রচয়িতা গিবন।
সেরেস্তার কাজ সেরে সন্ধেবেলা হরিচরণ _____ করতেন।
সেরেস্তার কাজ সেরে সন্ধেবেলা হরিচরণ সংস্কৃতচর্চা করতেন।
হরিচরণ মাসিক _____ টাকা বৃত্তি পেতেন।
পঞ্চাশ।হরিচরণ মাসিক সংস্কৃতচর্চা টাকা বৃত্তি পেতেন।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় হরিচরণকে _____ স্বর্ণপদক দিয়ে সম্মানিত করে।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় হরিচরণকে সরোজিনী স্বর্ণপদক দিয়ে সম্মানিত করে।
ক্ষিতিমোহন সেন কীসের পণ্ডিত ছিলেন?
ক্ষিতিমোহন সেন সংস্কৃতজ্ঞ পণ্ডিত ছিলেন।
বিদ্যাকেন্দ্রের অন্যতম প্রধান কর্তব্য কী?
বিদ্যার্জনের পথ সুগম করে দেওয়া বিদ্যাকেন্দ্রের প্রধান কর্তব্য।
রবীন্দ্রনাথ কোন্ পুস্তক রচনায় নিযুক্ত ছিলেন?
রবীন্দ্রনাথ ‘সংস্কৃতপ্রবেশ’ নামক পুস্তক রচনায় নিযুক্ত ছিলেন।
হরিচরণ কৃত অভিধানের নাম কী?
হরিচরণ কৃত অভিধানের নাম ‘বঙ্গীয় শব্দকোষ’।
বাংলা ভাষায় প্রথম বিজ্ঞান গ্রন্থমালা কে রচনা করেন?
বাংলা ভাষায় প্রথম বিজ্ঞান গ্রন্থমালা রচনা করেন জগদানন্দ রায়।
কীর্তি কখনও কর্তাকে ছাড়িয়ে যায় না – বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
কর্তা অর্থাৎ স্রষ্টার নিহিত প্রতিভা বা ক্ষমতাই তাঁর সৃষ্টিকে তৈরি করে। স্রষ্টার মাহাত্ম্য তাঁর সৃষ্টিকে মহৎ করে। তাই সৃষ্টির মধ্যেই স্রষ্টার যাবতীয় গুণাবলি প্রচ্ছন্ন থাকে। সৃষ্টি তো স্রষ্টারই মানসসন্তান।
রবীন্দ্রনাথ কেন উদ্বৃত্তের সন্ধান করতেন?
রবীন্দ্রনাথ জানতেন দৈনন্দিনের দাবি মিটিয়ে মানুষের মধ্যে যা কিছু উদ্বৃত্ত অর্থাৎ অবসর থাকে তারই সদ্ব্যবহারে মানুষ মহৎ কিছু করতে পারে। সংসারের দাবি মিটিয়ে বাড়তি কিছু দেওয়ার সম্বল থাকলে তবেই লোকহিতে আত্মনিয়োগ সম্ভব।
আজকের এই নিবন্ধে আমরা অষ্টম শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের ত্রিংশ অধ্যায় ‘হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়’ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নগুলো অষ্টম শ্রেণীর বাংলা পরীক্ষায় নিয়মিতভাবে আসায় আপনার প্রস্তুতির জন্য অত্যন্ত সহায়ক হবে। আশা করি, এই নিবন্ধটি আপনাকে পরীক্ষার প্রস্তুতিতে সহায়তা করেছে। যদি আপনার কোনো প্রশ্ন থাকে বা আরও সহায়তার প্রয়োজন হয়, তবে টেলিগ্রামে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। বন্ধুদের সঙ্গেও এই পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না, যাতে তারাও উপকৃত হতে পারে। ধন্যবাদ!