কৃষিক্ষেত্রে জলসেচ একটি অপরিহার্য উপাদান। দীর্ঘদিন ধরে কৃষকরা বিভিন্ন পদ্ধতিতে জলসেচের জন্য কূপ ও নলকূপ ব্যবহার করে আসছেন। আজকের আর্টিকেলে আমরা এই দুটি জনপ্রিয় সেচ পদ্ধতির সুবিধা ও অসুবিধাগুলি বিশদে আলোচনা করবো। মনে রাখবেন, এই বিষয়টি দশম শ্রেণীর মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে, “ভারতের প্রাকৃতিক পরিবেশ” অধ্যায়ের “ভারতের জলসম্পদ” বিভাগে এই বিষয় থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। তাই পরীক্ষার জন্য ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে হলে এই বিষয়টি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা অত্যন্ত জরুরি।
কূপ ও নলকূপের মাধ্যমে জলসেচের সুবিধা সুবিধা –
- কূপ ও নলকূপের মাধ্যমে খুব সহজেই জলসেচ করা যায়।
- কূপ এবং নলকূপ কম ব্যয়বহুল ও নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন হয় না। তাই সাধারণ কৃষকও এই পদ্ধতিতে জলসেচ করতে পারে।
- ইচ্ছেমতো এবং প্রয়োজনমতো কৃষিজমির কাছেই কূপ বা নলকূপ খোঁড়া যায়।
কূপ ও নলকূপের মাধ্যমে জলসেচের সুবিধা অসুবিধা –
- কূপ এবং নলকূপের সাহায্যে বেশি পরিমাণ জমিতে জলসেচ করা যায় না।
- ভৌমজলের স্তর নেমে গেলে কূপ এবং নলকূপ অকেজো হয়ে যায়।
- বেশি পরিমাণে ভৌমজল উত্তোলনের ফলে জলে আর্সেনিক, ফ্লুরাইড প্রভৃতি দূষণের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
আমাদের আজকের আলোচনায় উত্তর ও দক্ষিণ ভারতের নদনদীর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলির তুলনামূলক বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এই বিষয়টি দশম শ্রেণীর পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি মাধ্যমিক ভূগোলের পঞ্চম অধ্যায় “ভারতের প্রাকৃতিক পরিবেশ” এর “ভারতের জলসম্পদ” বিভাগের অন্তর্ভুক্ত।