এখনই আমাদের Telegram Community গ্রুপে যোগ দিন।। এখানে WBBSE বোর্ডের পঞ্চম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির যেকোনো বিষয়ভিত্তিক সমস্যা শেয়ার করতে পারেন এবং একে অপরের সাহায্য করতে পারবেন। এছাড়া, কোনও সমস্যা হলে আমাদের শিক্ষকরা তা সমাধান করে দেবেন।

Telegram Logo Join Our Telegram Community

Class 9 English – Hunting Snake – About Author and Story

এই আর্টিকেলে আমরা নবম শ্রেণীর ইংরেজি বিষয়ের দ্বাদশ অধ্যায় “Hunting Snake” নিয়ে আলোচনা করবো। এখানে কবির পরিচিতি, কবিতার সারসংক্ষেপ এবং এর প্রধান বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। এই আর্টিকেলটি আপনাদের “Hunting Snake” সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দেবে এবং কবিতাটি ভালোভাবে বোঝার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। এছাড়া, নবম শ্রেণীর পরীক্ষায় এই অধ্যায় থেকে কবি ও কবিতার সারসংক্ষেপ সম্পর্কিত প্রশ্ন আসতে পারে, তাই এই তথ্যগুলো জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

Hunting Snake Author and Story

Introduction

Judith Wright is one of the notable contributors to Australian literature. She was a prolific writer, environmentalist, and social activist. According to her, a poet should be concerned with national and social issues. Her deep love for nature is reflected in her poems. In her poem “Hunting Snake,” the poet and her companions encounter a large black snake while strolling. They were extremely frightened upon seeing it, describing it as awfully splendid. They followed its movement through the grassland as it searched for prey, and finally, it disappeared from their sight, leaving them greatly relieved.

ভূমিকা

যে সমস্ত উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব অস্ট্রেলীয় সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছিলেন, জুডিথ রাইট তাঁদের মধ্যে একজন। তিনি প্রচুর পরিমাণে লিখেছেন। তিনি একজন পরিবেশবিদ এবং সামাজিক কর্মী ছিলেন। তাঁর মতে, একজন কবির জাতীয় এবং সামাজিক সমস্যা সম্পর্কে সচেতন হওয়া উচিত। প্রকৃতির প্রতি যে তাঁর গভীর ভালোবাসা ছিল তা তাঁর কবিতাগুলির মধ্যে প্রতিফলিত হয়েছে। এই প্রস্তাবিত কবিতা ‘Hunting Snake’-এ কবি এবং তাঁর সঙ্গীরা হাঁটার সময় হঠাৎ একটি বড়ো সাপের সম্মুখীন হয়েছিলেন। সাপটি কালো রঙের ছিল, সেটি দেখে তাঁরা ভীষণভাবে ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন। সে ছিল ভয়ংকর সুন্দর। তাঁরা সাপটির গতিবিধি লক্ষ করেছিলেন, যেটি তৃণভূমির মধ্যে দিয়ে গিয়েছিল তার শিকার খুঁজতে। অবশেষে, কবি এবং তাঁর বন্ধুদের দৃষ্টি থেকে সে অদৃশ্য হয়ে গেল। বিশাল আকৃতির সাপটি অদৃশ্য হওয়ার পর তাঁরা স্বস্তির দীর্ঘশ্বাস ফেললেন।

Life and Works of the Poet

Judith Wright, born in 1915 in Armidale, New South Wales, into an old pastoral family, was a critic, short story writer, and prolific Australian poet. After losing her mother in 1927, her grandmother took responsibility for her education. Her passion for poetry began during her time at New England Girls’ School, where she found solace. She attended Sydney University in 1934, studying Philosophy, History, Psychology, and English without completing a degree.

Judith Wright composed several poetry collections, including “The Moving Image,” “Woman to Man,” “The Gateway,” “The Two Fires,” “Birds,” “The Other Half,” “Magpies,” “Shadow,” and “Hunting Snake.” She was a devoted nature worshiper who focused on the Australian environment in her poetry, exploring the relationship between nature and humanity. She began publishing her poems in literary journals in the late 1930s.

Starting with “The Moving Image,” most of her poems were composed in the mountains of Southern Queensland. She also wrote some love poems for her husband. Her works were heavily inspired by various regions such as New England, New South Wales, the subtropical rainforests of Tamborine Mountain, and the plains of the southern highlands near Bradwood, where she lived. In 2003, the National Library of Australia published an expanded edition of her collection titled “Birds.” Her poems have been translated into Italian, Japanese, and Russian. Judith Wright, a stalwart of Australian literature, passed away on June 25, 2000, in Canberra at the age of 85.

কবির জীবন ও কর্ম

জুডিথ রাইট একজন অস্ট্রেলীয় সমালোচক, ছোটোগল্প লেখিকা এবং অনেক পুস্তকের রচয়িতা ও কবি ছিলেন। ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দে আর্মিডেলের নিউ সাউথ ওয়েলস-এ ফিলিপ রাইট এবং তাঁর প্রথম স্ত্রী এথেলের জ্যেষ্ঠ সন্তান হিসেবে একটি প্রাচীন এবং মেষপালক পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে তিনি তাঁর মাকে হারিয়েছিলেন। তাঁর দিদা তাঁর শিক্ষার দায়িত্ব নিয়েছিলেন। ভবিষ্যৎ কবির বীজ তার মধ্যে বপন করা হয়েছিল যখন তিনি নিউ ইংল্যান্ড গার্লস স্কুলে ভর্তি হয়েছিলেন, যেখানে তিনি কবিতা থেকে সান্ত্বনা পেয়েছিলেন। ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে তিনি সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। কোনো ডিগ্রি না নিয়ে তিনি দর্শন, ইতিহাস, মনোবিজ্ঞান এবং ইংরেজি পড়েছিলেন।

তিনি অনেক কবিতা সংকলন রচনা করেছিলেন, যার মধ্যে কয়েকটি হল – The Morning Image, Woman to Man, The Gateway, The Two Fires, Birds, The Other Half, Magpies, Shadow, Hunting Snake. তিনি প্রকৃতির পূজারিণী ছিলেন। কবিতার মধ্যে দিয়ে তিনি অস্ট্রেলিয়ার পরিবেশের ওপর জোর দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। তিনি প্রকৃতি এবং মানবজাতির মধ্যে সম্পর্ক দেখিয়েছেন। বিংশ শতাব্দীর ত্রিশের দশকের শেষের দিকে সাহিত্য পত্রিকার মধ্যে দিয়ে তিনি তাঁর কবিতাগুলি প্রকাশ করতে আরম্ভ করেছিলেন।

The Moving Image কবিতাটি দিয়ে তিনি কবিতা প্রকাশ শুরু করেছিলেন। রাইটের বেশিরভাগ কবিতা রচিত হয়েছিল দক্ষিণ কুইনসল্যান্ডের ‘পার্বত্য এলাকায়। তাঁর স্বামীর জন্য তিনি কিছু প্রেমের কবিতা রচনা করেছিলেন। তাঁর কবিতাগুলি যে-যে স্থানের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল, সেগুলি হল-নিউ ইংল্যান্ড, নিউ সাউথ ওয়েলস, ট্যাম্বোরিনের গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বৃষ্টি অরণ্য, ব্রেডউড – এর কাছে দক্ষিণের উঁচু পার্বত্য স্থানের সমভূমি যেখানে তিনি বসবাস করেছিলেন। ২০০৩ খ্রিস্টাব্দে অস্ট্রেলিয়ার ন্যাশনাল লাইব্রেরি Birds শিরোনাম দিয়ে রাইটের কবিতাগুলির একটি বর্ধিত সংস্করণ প্রকাশ করেছিল। তাঁর কবিতাগুলি ইতালীয়, জাপানি এবং রাশিয়ান ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে। ‘গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ’ এবং ‘ফ্রেজার আইল্যান্ড’ সংরক্ষণের স্বপক্ষে অভিযান করে রাইট ভীষণ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। তিনি আদিবাসী মানুষদের জমির অধিকার আন্দোলন সমর্থন করেছিলেন। জুডিথ রাইট, অস্ট্রেলীয় সাহিত্যের একজন শক্তিশালী ব্যক্তিত্ব, ২০০০ খ্রিস্টাব্দের ২৫ জুন ক্যানবেরাতে ৮৫ বছর বয়সে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

Substance

In the poem “Hunting Snake,” Judith Wright and her friends were out strolling in pleasant autumn weather when suddenly they encountered a large black snake. Its head was down, flicking its tongue on the path, and it appeared to be a deadly predator. The poet and her companions were so terrified that they lost their breath as they watched it pass by. The poem highlights not only the snake’s terrifying nature but also its dazzling beauty as it searched through the grassland for prey. The sun illuminated its diamond-shaped scales, showcasing its stunning natural beauty while instilling terror in them. After it departed into the grassland, the poet and her companions realized the danger they had faced and breathed a sigh of relief before continuing their walk.

সারাংশ

একটি মনোরম শরতের আবহাওয়ায় কবি, জুডিথ রাইট এবং তাঁর বন্ধুরা পায়চারি করতে বেরিয়েছিলেন। পথে হঠাৎ করে তাঁরা একটি কালো, বড়ো সাপ দেখতে পান। তার মাথা নীচু ছিল এবং রাস্তার ওপর সে জিভ লকলক করছিল। সাপটি ছিল একটি ভয়ানক শিকারি। তাকে এত ভয়ানকভাবে দেখানো হয়েছিল যে, তাকে পাশ দিয়ে যেতে দেখে কবি এবং তাঁর সঙ্গীদের শ্বাস রোধ হয়ে গিয়েছিল। শুধুমাত্র তার ভয়ানক বৈশিষ্ট্যই নয়, তার বিমোহিত করা সৌন্দর্যও এই সুন্দর কবিতার মধ্যে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। তার তীক্ষ্ণ লক্ষ্য ছিল এবং তাই ঘাসের মধ্যে সে তার শিকার খুঁজছিল। সূর্য তার হীরের মতো আকারের আঁশগুলিকে শোভিত করেছিল যেটি তার মুগ্ধকারী প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে প্রকাশ করে এবং তাঁদেরকে ভীতও করে তোলে। অবশেষে, সে তৃণভূমিতে চলে গিয়েছিল। কবি এবং তাঁর সঙ্গীরা বুঝতে পারলেন যে সাপটিকে তাঁরা দেখেছিলেন তার প্রকৃতি ভয়ানক। সাপটি চলে যাওয়ার পর তাঁরা দীর্ঘ স্বস্তির নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন। একে অপরের দিকে তাকানোর পরে তাঁরা হাঁটতে শুরু করলেন।

Title

Judith Wright’s ‘Hunting Snake’ is a marvelous poem. In this poem, the poet and her companions went out for a stroll in pleasant autumn weather. Suddenly, they were fascinated to see a great black snake moving. They were so frightened that they lost their breath. The snake was a dangerous predator. Its prey hid itself somewhere in the grassland. To look for its prey, it went through the grassland. Its hunting nature is emphasized in this poem. It appeared cold, dark, and impressive when it was gone. The snake is depicted to bring both its dazzling beauty and killer instinct to light. The conflict between nature and mankind is presented in this poem. The glimpse of a great snake that horrified the poet and her friends bears evidence of its deadly characteristic. So, the title of the poem is very appropriate.

শিরোনাম

জুডিথ রাইট-এর Hunting Snake একটি চমৎকার কবিতা। এই কবিতায় দেখা যায় যে, কবি এবং তাঁর সঙ্গীরা একটি মনোরম শরতের আবহাওয়ায় পায়চারি করতে বেরিয়েছিলেন। হঠাৎ করে একটি বড়ো সাপকে যেতে দেখে তাঁরা মোহিত হয়ে গিয়েছিলেন। তাঁরা এতটাই ভীত ছিলেন যে, তাঁদের শ্বাস রোধ হয়ে এসেছিল। সাপটি এক ভয়ংকর শিকারি ছিল। তৃণভূমির কোনো এক স্থানে তার শিকার নিজেকে লুকিয়ে রেখেছিল। শিকার খুঁজতে সে তৃণভূমির মধ্যে দিয়ে গিয়েছিল। এই কবিতায় তার শিকার করার প্রকৃতির ওপর জোর দেওয়া হয়। যখন সে চলে গিয়েছিল তখন সে আবির্ভূত হয়েছিল শীতল, কালো এবং অত্যন্ত সুন্দর হিসেবে। তার উজ্জ্বল সৌন্দর্য এবং হত্যার প্রবৃত্তি উভয়কে আলোকপাত করতে সাপটিকে বর্ণনা করা হয়েছে। প্রকৃতি এবং মানবজাতির মধ্যে যে বৈপরীত্য তা কবিতার মধ্যে দিয়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। একটি বিশাল বড়ো সাপের ঝলক কবি এবং তাঁর বন্ধুদের ভীত করেছিল, যেটি তার ভয়ানক বৈশিষ্ট্যের সাক্ষ্য বহন করে। তাই কবিতাটির শিরোনাম যথোপযুক্ত।

Critical Analysis

‘Hunting Snake’ is one of Judith Wright’s brilliant poems. The conflict between mankind and nature is the main theme that the poem deals with. The poet and her companions went out for a walk and they came across a big snake. They saw the snake pass by them. The color of the snake was black. Nature is presented as a dreadful, breathtaking force. The snake represents one of the awful forces of nature. They ‘lost breath’ to see the snake pass by them. It has been described to highlight its beauty as well as its killer instinct. Later, the snake is described as ‘cold, dark, and splendid,’ and these adjectives highlight both the danger and fear the snake inspires. It has a fearful intention to find its food, and the way it ‘quested’ through the grass shows it as a dangerous predator. The last two lines, “We took a deeper breath of day/ Looked at each other, and went on,” express the poet and her companions’ fear and admiration for the deadly creature.

This poem has four stanzas. Every stanza contains four lines. It follows a classical structure. The rhyme scheme of the first three stanzas is ABAB, but the last stanza has ABBA. The structure is fluid. In the first stanza, the word ‘sun’ indicates the fine weather and ‘grace’ adds a pleasant touch to the portrait. This prepares the right atmosphere for the arrival of the dangerous snake.

In the fourth stanza, the word ‘prey’ establishes the snake as a lethal predator. Judith Wright’s poem, ‘Hunting Snake,’ reminds us of D. H. Lawrence’s poem ‘Snake.’ The same awe-struck observation, a sense of stopping dead in one’s tracks, is present there too.

রসগ্রাহী আলোচনা

জুডিথ রাইটের অসাধারণ কবিতাগুলির মধ্যে একটি হল ‘Hunting Snake’। প্রকৃতি এবং মানবজাতির মধ্যে বৈপরীত্য হল কবিতাটির প্রধান বিষয়বস্তু। কবি এবং তাঁর সঙ্গীরা হাঁটতে বেরিয়েছিলেন এবং তাঁরা একটি বড়ো সাপ দেখতে পেয়েছিলেন। তাঁরা সাপটিকে তাঁদের পাশ দিয়ে যেতে দেখলেন। সাপটি কালো রঙের ছিল। এখানে প্রকৃতিকে এক ভয়ানক এবং শ্বাসরোধকারী শক্তি হিসেবে দেখানো হয়েছে। সাপটি প্রকৃতির ভয়ংকর শক্তিগুলির মধ্যে একটি উপস্থাপন করে। সাপটিকে যেতে দেখে তাঁরা তাঁদের নিশ্বাস-প্রশ্বাস হারিয়ে ফেলেছিলেন। তার সৌন্দর্যের সঙ্গে সঙ্গে হত্যাকারীর সত্তাকে তুলে ধরতে তাকে বর্ণনা করা হয়েছে। পরে, সাপটিকে বর্ণনা করা হয় ‘শীতল, কালো এবং ভীষণ সুন্দর’ হিসেবে এবং এই বিশেষণগুলি হয়তো সাপটির দ্বারা সৃষ্ট ভয় এবং বিপদের ওপর গুরুত্ব আরোপ করে। খাবার অন্বেষণ করার ভয়ানক লক্ষ্য রয়েছে তার এবং যেভাবে সেটি ঘাসের মধ্যে দিয়ে তার খাবার খুঁজেছিল সেটি তাকে একটি ভয়ানক শিকারি হিসেবে উপস্থাপিত করেছিল। শেষের দুটি লাইন – “আমরা দিনের গভীরতর শ্বাস নিয়েছিলাম/একে অপরের দিকে তাকিয়েছিলাম এবং চলেছিলাম”- কবি এবং তাঁর সঙ্গীরা এই ভয়ানক প্রাণীটির প্রতি ভয় এবং প্রশংসা ব্যক্ত করেছিলেন।

কবিতাটির চারটি স্তবক রয়েছে। প্রতিটি স্তবকে চারটি লাইন আছে। এটি প্রাচীন গ্রিক ও রোমের প্রচলিত কবিতার গঠনকে অনুসরণ করে। প্রথম তিনটি স্তবকের মিলবিন্যাস হল ABAB কিন্তু শেষ স্তবকটি ABBA। গঠনটি নমনীয়। প্রথম স্তবকে, ‘সূর্য’ শব্দটি মনোরম আবহাওয়ার ইঙ্গিত দেয় এবং ‘শোভা’ এই ছবিটিতে সুন্দর স্পর্শ যোগ করে। এটি এই ভয়ানক সাপটির আগমনের জন্য সঠিক পরিবেশ তৈরি করে।

চতুর্থ স্তবকে ‘শিকার’ শব্দটি তাকে একটি ভয়ঙ্কর শিকারি হিসেবে স্থাপন করে। জুডিথ রাইটের কবিতা ‘Hunting Snake’ ডি. এইচ. লরেন্সের কবিতা ‘Snake’-এর কথা আমাদের মনে করিয়ে দেয়। একই রকম বিস্মিত হয়ে পর্যবেক্ষণ এবং ভীত নিশ্চল হয়ে যাওয়ার অনুভূতি সবই এখানে বর্তমান রয়েছে।


এই আর্টিকেলে আমরা নবম শ্রেণীর ইংরেজি বিষয়ের দ্বাদশ অধ্যায় “Hunting Snake” এর কবি পরিচিতি এবং কবিতার সারসংক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করেছি। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের “Hunting Snake” সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দিয়েছে এবং এর মাধ্যমে আপনারা কবিতাটি আরও ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। নবম শ্রেণীর পরীক্ষায় কবির নাম ও কবিতার সারসংক্ষেপ থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা থাকে, তাই এই তথ্যগুলো গুরুত্বপূর্ণ। আপনার মতামত এবং অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করতে নিচের কমেন্ট সেকশনে জানাতে ভুলবেন না। কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা হলে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যোগাযোগ করতে পারেন।

Share via:

মন্তব্য করুন