দশম শ্রেণি – বাংলা – অভিষেক – অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

Gopi

আজকের আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলার পঞ্চম পাঠের প্রথম অংশ, ‘অভিষেক,’ থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ অতিসংক্ষিপ্ত উত্তর ভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলো মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এগুলো প্রায়ই পরীক্ষায় দেখা যায়। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য সহায়ক হবে।

দশম শ্রেণি – বাংলা – অভিষেক - অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর
Contents Show

বহুবিকল্পীয় প্রশ্ন ও উত্তর

ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো।

মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবনকাল –

  1. 1801-1891 খ্রিস্টাব্দ
  2. 1841-1861 খ্রিস্টাব্দ
  3. 1824-1873 খ্রিস্টাব্দ
  4. 1800-1861 খ্রিস্টাব্দ

উত্তর – 3. 1824-1873 খ্রিস্টাব্দ

মেঘনাদবধ কাব্য প্রকাশিত হয় –

  1. 1847 খ্রিস্টাব্দে
  2. 1857 খ্রিস্টাব্দে
  3. 1851 খ্রিস্টাব্দে
  4. 1861 খ্রিস্টাব্দে

উত্তর – 4. 1861 খ্রিস্টাব্দে

মেঘনাদবধ কাব্য -এর সর্গসংখ্যা –

  1. চারটি
  2. পাঁচটি
  3. আটটি
  4. নয়টি

উত্তর – 4. নয়টি

‘অভিষেক’ শীর্ষক কাব্যাংশটি মেঘনাদবধ কাব্য -এর –

  1. প্রথম সর্গের অন্তর্গত
  2. দ্বিতীয় সর্গের অন্তর্গত
  3. তৃতীয় সর্গের অন্তর্গত
  4. ষষ্ঠ সর্গের অন্তর্গত

উত্তর – 1. প্রথম সর্গের অন্তর্গত

‘অভিষেক’ শীর্ষক কাব্যাংশটি মেঘনাদবধ কাব্য -এর যে সর্গ থেকে গৃহীত, তার নাম –

  1. অভিষেক
  2. সমাগম
  3. প্রেতপুরী
  4. বধ

উত্তর – 1. অভিষেক

“কনক-আসন ত্যজি, বীরেন্দ্রকেশরী…” – ‘বীরেন্দ্রকেশরী’ হলেন –

  1. রাবণ
  2. বিভীষণ
  3. কুম্ভকর্ণ
  4. ইন্দ্রজিৎ

উত্তর – 4. ইন্দ্রজিৎ

“কনক-আসন ত্যজি, বীরেন্দ্রকেশরী/ইন্দ্রজিৎ, প্রণমিয়া,…” – ইন্দ্রজিৎ কাকে প্রণাম করেছিলেন? –

  1. রাবণকে
  2. চিত্রাঙ্গদাকে
  3. মন্দোদরীকে
  4. ধাত্রীকে

উত্তর – 4. ধাত্রীকে

“কি হেতু, মাতঃ, গতি তব আজি/এ ভবনে?” – ইন্দ্রজিৎ এ কথা জিজ্ঞাসা করেছেন –

  1. মন্দোদরী দেবীকে
  2. প্রমীলাকে
  3. সীতাদেবীকে
  4. প্রভাষাবেশী লক্ষ্মীকে

উত্তর – 4. প্রভাষাবেশী লক্ষ্মীকে

“কি হেতু, মাতঃ, গতি তব আজি/এ ভবনে? কহ দাসে…” – ইন্দ্রজিৎ ধাত্রীর কাছে কী জানতে চেয়েছিলেন? –

  1. বীরবাহুর কথা
  2. রাবণের নির্দেশ
  3. লঙ্কার কুশল সংবাদ
  4. প্রমীলার কুশল সংবাদ

উত্তর – 3. লঙ্কার কুশল সংবাদ

“ছদ্মবেশী অম্বুরাশি-সুতা/উত্তরিলা;” – ‘অম্বুরাশি-সুতা’ যাঁর সম্পর্কে বলা হয়েছে, তিনি হলেন –

  1. মায়াদেবী
  2. চিত্রাঙ্গদা
  3. লক্ষ্মী
  4. সীতা

উত্তর – 3. লক্ষ্মী

“হায়! পুত্র, কি আর কহিব/কনক-লঙ্কার দশা!” – বক্তা লঙ্কার কথা বলার ক্ষেত্রে হতাশা প্রকাশ করেছেন, কারণ ঘোরতর যুদ্ধে –

  1. কুম্ভকর্ণের মৃত্যু হয়েছে
  2. বীরবাহুর মৃত্যু হয়েছে
  3. রাবণরাজার মৃত্যু হয়েছে
  4. সারণের মত্য হয়েছে

উত্তর – 2. বীরবাহুর মৃত্যু হয়েছে

“ঘোরতর রণে,/হত প্রিয় ভাই তব…” – এই ‘প্রিয় ভাই’ হল –

  1. বীরবাহু
  2. লক্ষ্মণ
  3. কুম্ভকর্ণ
  4. নিশুম্ভ

উত্তর – 1. বীরবাহু

“তার শোকে মহাশোকী রাক্ষসাধিপতি” – রাক্ষসাধিপতি রাবণ যার শোকে কাতর, তিনি হলেন –

  1. মন্দোদরী
  2. বীরবাহু
  3. প্রমীলা
  4. চিত্রাঙ্গদা

উত্তর – 2. বীরবাহু

“সসৈন্য সাজেন আজি যুঝিতে আপনি।” – কার কথা বলা হয়েছে? –

  1. দেবরাজ ইন্দ্র
  2. রাক্ষসরাজ রাবণ
  3. রাঘব
  4. ইন্দ্রজিৎ

উত্তর – 2. রাক্ষসরাজ রাবণ

“জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া;-” – এই ‘মহাবাহু’ হলেন –

  1. রাবণ
  2. ইন্দ্রজিৎ
  3. রামচন্দ্র
  4. বীরবাহু

উত্তর – 2. ইন্দ্রজিৎ

“জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া;-” – ‘মহাবাহু’র বিস্ময়ের কারণ –

  1. তিনি তাঁর অনুজ বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ শুনেছেন 
  2. তিনি ধাত্রীর কাছে লঙ্কার পরাজয়ের কথা শুনেছেন
  3. তিনি ধাত্রীর কাছে তাঁর অভিষেকের কথা শুনেছেন
  4. তিনি ধাত্রীর কাছে রাবণের যুদ্ধের প্রস্তুতির কথা শুনেছেন

উত্তর – 1. তিনি তাঁর অনুজ বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ শুনেছেন 

“কি কহিলা, ভগবতি?” – ভগবতি বলেছেন –

  1. ঘোরতর যুদ্ধে কুম্ভকর্ণ প্রয়াত হয়েছেন
  2. ঘোরতর যুদ্ধে বীরবাহুর মৃত্যু ঘটেছে
  3. রাবণ ইন্দ্রজিৎকে সেনাপতি হিসেবে বরণ করতে চলেছেন
  4. ইন্দ্রজিৎ যেন নিকুন্তিলা যজ্ঞাগারে যজ্ঞ শেষ করে যুদ্ধে যান

উত্তর – 2. ঘোরতর যুদ্ধে বীরবাহুর মৃত্যু ঘটেছে

“নিশা-রণে সংহারিনু আমি…” – কাকে সংহার করার কথা বলা হয়েছে? –

  1. বীরবাহুকে
  2. রঘুবরকে
  3. লক্ষ্মণকে
  4. কুম্ভকর্ণকে

উত্তর – 2. রঘুবরকে

“ইন্দিরা সুন্দরী/উত্তরিলা; ইন্দিরা সম্পর্কে যে বিশেষণ এখানে প্রযুক্ত হয়েছে, তা হল –

  1. রত্নাকর রত্নোত্তমা
  2. রত্নাকর প্রিয়তমা
  3. মিতভাষী হেমবতী
  4. রত্নাকর হেমলতা

উত্তর – 1. রত্নাকর রত্নোত্তমা

“হায়! পুত্র,…/সীতাপতি; তব শরে মরিয়া বাঁচিল।” – ‘সীতাপতি’ সম্পর্কে যে বিশেষণটি প্রয়োগ করা হয়েছে –

  1. মায়াবী মানব
  2. রঘুকুলমণি
  3. বীরবব
  4. মহাবলী

উত্তর – 1. মায়াবী মানব

“যাও তুমি ত্বরা করি;” – কোথায় যাওয়ার কথা বলা হয়েছে? –

  1. প্রমীলা-সকাশে
  2. কালসমরে
  3. পবন-পথে
  4. গহন-কাননে

উত্তর – 2. কালসমরে

“এ বারতা, এ অদ্ভুত বারতা, জননী/কোথায় পাইলে তুমি, শীঘ্র কহ দাসে।” – এই বার্তাকে ‘অদ্ভুত’ বলার কারণ-

  1. ইন্দ্রজিৎ বুঝতে পারছেন না, মৃত ব্যক্তি কীভাবে পুনর্জীবিত হতে পারেন
  2. বীরবাহুর মতো বীরের মৃত্যু কীভাবে হতে পারে তা ইন্দ্রজিতের অজানা
  3. বীরবাহু বহু আগেই মারা গেছেন
  4. বীরবাহু রামচন্দ্রের বিরুদ্ধে জয়লাভ করেছেন – ইন্দ্রজিতের কাছে এমন খবর ছিল

উত্তর – 1. ইন্দ্রজিৎ বুঝতে পারছেন না, মৃত ব্যক্তি কীভাবে পুনর্জীবিত হতে পারেন

“রত্নাকর রত্নোত্তমা ইন্দিরা সুন্দরী/উত্তরিলা; –

  1. সীতাপতি রামচন্দ্র মায়াবী মানব, ইন্দ্রজিতের তিরে তাঁর মৃত্যু হলেও তিনি পুনর্জীবন লাভ করেছেন
  2. প্রকৃতই বীরবাহুর মৃত্যু হয়েছে 
  3. কনকলঙ্কা আজ শ্মশানে পরিণত হয়েছে
  4. তিনি ছদ্মবেশে লঙ্কাপুরীর ভাগ্য নির্ধারণ করতে এসেছেন

উত্তর – 1. সীতাপতি রামচন্দ্র মায়াবী মানব, ইন্দ্রজিতের তিরে তাঁর মৃত্যু হলেও তিনি পুনর্জীবন লাভ করেছেন

“…তব শরে মরিয়া বাঁচিল।” – মরে বেঁচে উঠেছেন –

  1. সুগ্রীব
  2. রামচন্দ্র
  3. বিভীষণ
  4. কুম্ভকর্ণ

উত্তর – 2. রামচন্দ্র

“ছিঁড়িলা কুসুমদাম রোষে মহাবলী” – কাকে ‘মহাবলী’ বলা হয়েছে? –

  1. বীরবাহু
  2. রাবণ
  3. বিরাটপুত্র
  4. মেঘনাদ

উত্তর – 4. মেঘনাদ

“…রোষে মহাবলী/মেঘনাদ; ফেলাইলা…” – কী ফেলার কথা বলা হয়েছে? –

  1. কুসুমদাম
  2. শর
  3. কনক-বলয়
  4. রণসাজ

উত্তর – 3. কনক-বলয়

“যথা অশোকের ফুল অশোকের তলে/আভাময়!” – উদ্ধৃত অংশে অশোক ফুলের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে –

  1. ইন্দ্রজিতের কনক বলয়ের
  2. ইন্দ্রজিতের কুণ্ডলের
  3. প্রমীলার অলংকারের
  4. শত্রুদলের

উত্তর – 2. ইন্দ্রজিতের কুণ্ডলের

“…শোভিল কুণ্ডল,” – কুণ্ডল কোথায় শোভা পাচ্ছিল? –

  1. শিরোপরে
  2. পদতলে
  3. শৈলশিরে
  4. মেঘখণ্ডে

উত্তর – 2. পদতলে

“ধিক্ মোরে” – বক্তার আত্মধিক্কারের কারণ –

  1. তিনি যুদ্ধে না গিয়ে প্রিয় ভাইকে যুদ্ধে পাঠিয়েছেন
  2. তিনি যুদ্ধে না গিয়ে তাঁর বাবাকে যুদ্ধে পাঠিয়েছেন
  3. শত্রুদল লঙ্কাপুরীকে ঘিরে ফেলেছে, আর তিনি নারীদের মাঝে বিলাসে ব্যস্ত
  4. রাজপুরীতে থেকেও তিনি যুদ্ধে যাওয়ার স্পৃহা বোধ করেননি

উত্তর – 3. শত্রুদল লঙ্কাপুরীকে ঘিরে ফেলেছে, আর তিনি নারীদের মাঝে বিলাসে ব্যস্ত

“…বেড়ে/স্বর্ণলঙ্কা,” – কারা স্বর্ণলঙ্কাকে বেষ্টন করে রয়েছে? –

  1. পামরদল
  2. কপিদল
  3. বৈরিদল
  4. কর্তৃরদল

উত্তর – 3. বৈরিদল

“বৈরিদল বেড়ে/স্বর্ণলঙ্কা,…” – ‘বৈরিদল’ বলতে বক্তা চিহ্নিত করেছেন –

  1. লঙ্কার সেনাদলকে
  2. রামচন্দ্রের সেনাদলকে
  3. বিরাটপুত্রের সেনাদলকে
  4. মহাসুর তারকের সেনাদলকে

উত্তর – 2. রামচন্দ্রের সেনাদলকে

“বৈরিদল বেড়ে/স্বর্ণলঙ্কা, হেথা আমি ___ মাঝে?” – শূন্যস্থানের সঠিক শব্দটি হল –

  1. সখীদল
  2. বামাদল
  3. কর্বূরদল
  4. কপিদল

উত্তর – 2. বামাদল

“এই কি সাজে আমারে,” – বক্তার কী সাজে না? –

  1. কালসমরের দিনে বামাদল মাঝে বিরাজ করা
  2. রামচন্দ্রের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণ করা
  3. বিভীষণকে নিদারুণ ভর্ৎসনা করা
  4. শুধু আত্মধিক্কার জানিয়ে কর্তব্য সমাধা হয়েছে মনে করা

উত্তর – 1. কালসমরের দিনে বামাদল মাঝে বিরাজ করা

“আন রথ ত্বরা করি;” – বক্তা শীঘ্র রথ আনতে বলেছেন, কারণ –

  1. তিনি যুদ্ধক্ষেত্রে গিয়ে শত্রুদের বধ করতে চান
  2. তিনি দ্রুত প্রমীলার কাছে যেতে চান
  3. তাঁর বাবা তাঁকে ডেকে পাঠিয়েছেন
  4. নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে যজ্ঞের সময় পেরিয়ে যাচ্ছে

উত্তর – 1. তিনি যুদ্ধক্ষেত্রে গিয়ে শত্রুদের বধ করতে চান

“ঘুচাব এ অপবাদ, বধি রিপুকুলে।” – বক্তা যে ‘অপবাদ’ ঘোচাতে চান, তা হল –

  1. লঙ্কাপুরীতে সৈন্যদল রণসজ্জা করছে
  2. তিনি বিলাসব্যসনে দিনাতিপাত করছেন
  3. তাঁর প্রিয় অনুজ বীরবাহু মারা গেছেন
  4. তাঁর ছোড়া বাণে মারা গিয়েও রামচন্দ্র পুনর্জীবিত হয়ে উঠেছেন

উত্তর – 2. তিনি বিলাসব্যসনে দিনাতিপাত করছেন

“ঘুচাব এ অপবাদ,” – কীভাবে ইন্দ্রজিৎ অপবাদ ঘুচাতে চেয়েছেন? –

  1. রামচন্দ্রকে বধ করে
  2. লক্ষ্মণকে বধ করে
  3. রিপুকুলকে বধ করে
  4. আত্মবিসর্জন দিয়ে

উত্তর – 3. রিপুকুলকে বধ করে

‘হৈমবতীসুত যথা’ – ‘হৈমবতীসুত’ বলতে বোঝানো হয়েছে –

  1. তারককে
  2. লক্ষণকেপ
  3. কার্তিককে
  4. মেঘনাদকে

উত্তর – 3. কার্তিককে

‘হৈমবতীসুত’ কাকে বধ করেছিলেন? –

  1. বৃত্রাসুর
  2. তারকাসুরকে
  3. নিশুম্ভ
  4. বকাসুর

উত্তর – 2. তারকাসুরকে

“সাজিলা রথীন্দ্রর্ষভ বীর-আভরণে,” – ‘রথীন্দ্রর্ষভ’ বা শ্রেষ্ঠ যোদ্ধার বীরের সাজকে তুলনা করা হয়েছে –

  1. তারকাসুরকে বধ করতে কার্তিকেয়র কিংবা বিরাটপুত্র উত্তরের সঙ্গে গোধন উদ্ধারে অর্জুনের যোদ্ধাবেশের সঙ্গে
  2. অশোকের তলে অশোকের ফুলের সঙ্গে
  3. ইন্দ্রচাপের সঙ্গে
  4. মেঘের সঙ্গে

উত্তর – 1. তারকাসুরকে বধ করতে কার্তিকেয়র কিংবা বিরাটপুত্র উত্তরের সঙ্গে গোধন উদ্ধারে অর্জুনের যোদ্ধাবেশের সঙ্গে

“উদ্ধারিতে/গোধন, সাজিলা শূর শমীবৃক্ষমূলে।” – কে সেজেছিলেন? –

  1. মেঘনাদ
  2. বীরবাহু
  3. বিরাটপুত্র
  4. অর্জুন

উত্তর – 4. অর্জুন

গোধন উদ্ধারের জন্য অস্ত্র সংগ্রহ করার সময় কিরীটী কীসের রূপ ধারণ করেছিলেন? –

  1. ব্রাহ্মণ
  2. রাজন্য
  3. কাঠুরিয়া
  4. বৃহন্নলা

উত্তর – 4. বৃহন্নলা

‘বৃহন্নলারূপী কিরীটী’ হলেন –

  1. অর্জুন
  2. হিমালয়
  3. হিমালয়
  4. ইন্দ্রজিৎ

উত্তর – 1. অর্জুন

গোধন উদ্ধারের সময় কিরীটীর সঙ্গে ছিলেন –

  1. অভিমন্যু
  2. বিরাট
  3. বিরাটপুত্র
  4. শ্রীকৃষ্ণ

উত্তর – 3. বিরাটপুত্র

মেঘনাদ যুদ্ধসাজ করেছিলেন –

  1. শমিবৃক্ষমূলে
  2. বটবৃক্ষতলেন
  3. পঞ্চবটী বনে
  4. অশোক বনে

উত্তর – 1. শমিবৃক্ষমূলে

রণসজ্জায় সজ্জিত মেঘনাদের রথ ছিল –

  1. স্বর্ণকান্তি
  2. মেঘবর্ণ
  3. বিজলিসম
  4. রৌপ্যকান্তি

উত্তর – 2. মেঘবর্ণ

রণসজ্জায় সজ্জিত মেঘনাদের রথচক্রে ছিল –

  1. বিজলির ছটা
  2. স্বর্ণবিভাগ
  3. অসির ঝলকানি 
  4. রবির দীপ্তি

উত্তর – 1. বিজলির ছটা

ইন্দ্রজিতের রথের গতিকে যার গতির সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে, তা হল –

  1. বিদ্যুৎ
  2. ঘোড়া
  3. বজ্র
  4. আলো

উত্তর – 2. ঘোড়া

“হেন কালে প্রমীলা সুন্দরী,/ধরি পতি-কর-যুগ…” – প্রমীলা এসে ইন্দ্রজিতের হাত ধরলেন, যখন ইন্দ্রজিৎ –

  1. যুদ্ধক্ষেত্রে যাওয়ার জন্য রথে চড়ে বসেছেন
  2. বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ শুনে বিহ্বল হয়ে পড়েছেন
  3. রুষ্ট হয়ে ফুলমালা ছিঁড়ে ফেলেছেন
  4. শত্রুদলকে বধ করার সংকল্প ঘোষণা করেছেন

উত্তর – 1. যুদ্ধক্ষেত্রে যাওয়ার জন্য রথে চড়ে বসেছেন

রণসজ্জায় সজ্জিত ইন্দ্রজিতের সামনে প্রমীলাকে যার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে, তা হল –

  1. প্রভাত-কিরণ
  2. চন্দ্রালোক
  3. হেমলতা
  4. নক্ষত্রের আলো

উত্তর – 3. হেমলতা

“হেমলতা আলিঙ্গয়ে তরু-কুলেশ্বরে” – এখানে ‘তরু-কুলেশ্বর’ হল –

  1. বটগাছ
  2. ইন্দ্রজিৎ
  3. রাবণ
  4. রামচন্দ্র

উত্তর – 2. ইন্দ্রজিৎ

“কহিলা কাঁদিয়া ধনি;” – এখানে ‘ধনি’ শব্দটির অর্থ –

  1. লক্ষ্মী
  2. রমণী
  3. ধনশালী
  4. কোনোটিই নয়

উত্তর – 2. রমণী

“কহিলা কাঁদিয়া ধনি…” – প্রমীলা কেঁদে কথা বললেন –

  1. প্রভাষার সঙ্গে
  2. সরমার সঙ্গে
  3. ইন্দ্রজিতের সঙ্গে
  4. লক্ষ্মীর সঙ্গে

উত্তর – 3. ইন্দ্রজিতের সঙ্গে

“তবু তারে রাখে পদাশ্রয়ে/যুথনাথ।” – যূথনাথ পদাশ্রয়ে রাখে –

  1. কিঙ্করীকে
  2. ব্রততীকে
  3. শিকলকে
  4. তরু-কুলেশ্বরকে

উত্তর – 2. ব্রততীকে

“হাসি উত্তরিলা/মেঘনাদ,…” – মেঘনাদ হেসে উত্তর দিলেন –

  1. প্রমীলাকে
  2. লঙ্কাপুরীর কুললক্ষ্মীকে
  3. রাবণকে
  4. মন্দোদরীকে

উত্তর – 1. প্রমীলাকে

“কে পারে খুলিতে/সে বাঁধে?” – কোন্ বন্ধনের কথা এখানে বলা হয়েছে? –

  1. প্রমীলা-ইন্দ্রজিতের দাম্পত্যের বন্ধন
  2. রাবণ-চিত্রাঙ্গদার দাম্পত্যের বন্ধন
  3. হাতির পায়ের বন্ধন
  4. রাজবংশের সঙ্গে আত্মিক বন্ধন

উত্তর – 1. প্রমীলা-ইন্দ্রজিতের দাম্পত্যের বন্ধন

“বিদায় এবে দেহ, বিধুমুখি।” – এখানে ‘বিধুমুখি’ হল –

  1. চাঁদ
  2. সীতা
  3. প্রমীলা
  4. চিত্রাঙ্গদা

উত্তর – 3. প্রমীলা

“বিদায় এবে দেহ, বিধুমুখি।” – বক্তা বিদায় চেয়েছেন –

  1. রাঘবকে যুদ্ধে নাশ করার জন্য
  2. বীরবাহুর শেষকৃত্যে যোগ দেওয়ার জন্য
  3. সৈনাপত্যে অভিষিক্ত হওয়ার জন্য
  4. নিজের মৃত্যু নিশ্চিত-এই আশঙ্কায়

উত্তর – 1. রাঘবকে যুদ্ধে নাশ করার জন্য

“উঠিল পবন-পথে, ঘোরতর রবে,” – কী ওড়ার কথা বলা হয়েছে? –

  1. পবন-নন্দন
  2. ইন্দ্রজিতের রথ
  3. রাবণের রথ
  4. কোনোটিই নয়

উত্তর – 2. ইন্দ্রজিতের রথ

“উঠিল পবন-পথে, ঘোরতর রবে, রথবর,…” – আকাশে রথ ওড়াকে তুলনা করা হয়েছে –

  1. সোনার পাখা ছড়িয়ে দিয়ে মৈনাক পর্বতের আকাশ উজ্জ্বল করে ওড়ার সঙ্গে
  2. পাখা ছড়িয়ে জটায়ুর ওড়ার সঙ্গে
  3. ঘোড়ার ছুটে চলার সঙ্গে
  4. মেঘের উড়ে চলার সঙ্গে

উত্তর – 1. সোনার পাখা ছড়িয়ে দিয়ে মৈনাক পর্বতের আকাশ উজ্জ্বল করে ওড়ার সঙ্গে

আকাশপথে ইন্দ্রজিতের রথের উড়ে চলার সঙ্গে কীসের উড়ে চলার তুলনা করা হয়েছে? –

  1. পক্ষীন্দ্র
  2. মৈনাক পর্বত
  3. পুষ্পক রথ
  4. শর

উত্তর – 2. মৈনাক পর্বত

“পক্ষীন্দ্র যথা নাদে মেঘ মাঝে ভৈরবে।” – পক্ষীন্দ্র অর্থাৎ গরুড় যেমন মেঘের আড়ালে ভয়ানক শব্দ করে, তেমনই –

  1. ইন্দ্রজিৎ হেসে উঠলেন
  2. লঙ্কাপুরীর সেনাদল আর্তনাদ করে উঠল
  3. ইন্দ্রজিৎ রাগে ধনুকের ছিলা আকর্ষণ করে শব্দ করলেন
  4. রাবণ মহাশোকে বিলাপ করে উঠলেন

উত্তর – 3. ইন্দ্রজিৎ রাগে ধনুকের ছিলা আকর্ষণ করে শব্দ করলেন

“শিঞ্জিনী আকর্ষি রোষে,” – এখানে ‘শিঞ্জিনী’ শব্দের অর্থ হল –

  1. দুন্দুভি
  2. পায়ের নুপুর
  3. ধনুকের ছিলা
  4. অসি

উত্তর – 3. ধনুকের ছিলা

“কাঁপিলা লঙ্কা, কাঁপিলা জলধি!”- এই কেঁপে ওঠার কারণ কী? –

  1. ইন্দ্রজিতের ধনুকের টংকার
  2. রাক্ষস সৈন্যদলের চিৎকার
  3. অশ্ববাহিনীর হ্রেষাধ্বনি
  4. গজরাজের হুংকার

উত্তর – 1. ইন্দ্রজিতের ধনুকের টংকার

“টকারিলা ধনুঃ/বীরেন্দ্র,” – এই ধনুকের টংকারের সঙ্গে কীসের তুলনা করা হয়েছে? –

  1. মেঘেদের মাঝখানে গরুড় পাখির চিৎকারের সঙ্গে
  2. ভূকম্পে মহীর কম্পন থেকে সৃষ্টি হওয়া শব্দের সঙ্গে
  3. রাবণের হুংকারধ্বনির সঙ্গে
  4. কর্বুরদলের জয়ধ্বনির সঙ্গে

উত্তর – 1. মেঘেদের মাঝখানে গরুড় পাখির চিৎকারের সঙ্গে

ইন্দ্রজিতের স্ত্রীর নাম –

  1. ইন্দিরা
  2. সরমা
  3. নিকষা
  4. প্রমীলা

উত্তর – 4. প্রমীলা

“বাজিছে রণ-বাজনা;-” – এই যুদ্ধবাজনা বেজেছিল –

  1. মেঘনাদের যুদ্ধসজ্জার কারণে
  2. রাবণের যুদ্ধসজ্জার কারণে
  3. মেঘনাদের সেনাপতি হিসেবে অভিষেকের কারণে
  4. কোনোটিই নয়

উত্তর – 2. রাবণের যুদ্ধসজ্জার কারণে

“উড়িছে কৌশিক-ধ্বজ;” – ‘কৌশিক-ধ্বজ’ কথাটির অর্থ হল –

  1. সাদা রঙের পতাকা
  2. চক্র-চিহ্নিত পতাকা
  3. রেশমি কাপড়ের পতাকা
  4. কুশ-নামাঙ্কিত পতাকা

উত্তর – 3. রেশমি কাপড়ের পতাকা

“উঠিছে আকাশে/কাঞ্চন-কঞ্চুক-বিভা।” – ‘কঞ্চুক-বিভা’ কথাটির অর্থ হল –

  1. ধনসম্পদের আভা
  2. রৌপ্যবর্ণের আভা
  3. স্বর্ণবর্ণের আভা
  4. রত্নের আভা

উত্তর – 3. স্বর্ণবর্ণের আভা

“সাজিছে রাবণ রাজা,…” – রাবণ রাজা সাজছেন, কারণ –

  1. তিনি তাঁর প্রিয়পুত্র বীরবাহুর মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে যুদ্ধে যেতে চান
  2. তাঁর অন্যতম বীরপুত্র মেঘনাদ তাঁর সঙ্গে দেখা করতে আসছেন
  3. রামের সাথে যুদ্ধে তিনি জয়ী হয়েছেন
  4. তিনি নিকুম্ভিলা যজ্ঞে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন

উত্তর – 1. তিনি তাঁর প্রিয়পুত্র বীরবাহুর মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে যুদ্ধে যেতে চান

“হেন কালে তথা, দ্রুতগতি উতরিলা…” – এখানে কার কথা বলা হয়েছে? –

  1. রাবণ
  2. প্রমীলা
  3. ভগ্নদূত
  4. ইন্দ্রজিৎ

উত্তর – 4. ইন্দ্রজিৎ

“নাদিলা কর্তৃরদল…” – রাক্ষসদলের চিৎকার করে ওঠার অর্থ –

  1. ইন্দ্রজিতের আগমনে তারা গর্বিত
  2. বীরবাহুর মৃত্যুতে তারা সন্ত্রস্ত
  3. রাবণের যুদ্ধে যাওয়াকে তারা সমর্থন করে
  4. রাবণের যুদ্ধে যাওয়াকে তারা সমর্থন করে না

উত্তর – 1. ইন্দ্রজিতের আগমনে তারা গর্বিত

“নমি পুত্র পিতার চরণে,/করজোড়ে কহিলা;’ – এক্ষেত্রে পিতাপুত্র হল –

  1. শিব ও কার্তিকেয়
  2. রাবণ ও বীরবাহু
  3. রাবণ ও মেঘনাদ
  4. রাম ও লক্ষ্মণ

উত্তর – 3. রাবণ ও মেঘনাদ

“…হেরি বীরবরে/মহাগর্বে।” – ‘বীরবর’ ইন্দ্রজিৎকে দেখে কী হয়েছিল? –

  1. রাবণ আশ্বস্ত হয়েছিলেন
  2. সৈন্যদল চিৎকার করে উঠেছিল
  3. প্রমীলার চোখে জল এসেছিল
  4. সৈন্যদল রাজপতাকা উড়িয়েছিল

উত্তর – 2. সৈন্যদল চিৎকার করে উঠেছিল

“এ মায়া, পিতঃ, বুঝিতে না পারি!” – এখানে কীসের কথা বলা হয়েছে? –

  1. কুম্ভকর্ণের মৃত্যুর কথা
  2. বীরবাহুর মৃত্যুর কথা
  3. মারা গিয়েও রামচন্দ্রের বেঁচে ওঠার কথা
  4. কোনোটিই নয়

উত্তর – 3. মারা গিয়েও রামচন্দ্রের বেঁচে ওঠার কথা

“কিন্তু অনুমতি দেহ;…” – বক্তা অনুমতি চান –

  1. রামচন্দ্রকে সমূলে নির্মূল করার
  2. প্রমোদ উদ্যানে ফিরে যাওয়ার
  3. পিতার সঙ্গে যুদ্ধে যাওয়ার
  4. মায়ের সঙ্গে দেখা করার

উত্তর – 1. রামচন্দ্রকে সমূলে নির্মূল করার

“…উড়াইব তারে;” – কীভাবে ওড়ানোর কথা বলা হয়েছে? –

  1. শূল-অস্ত্রে
  2. তরবারির কোপে
  3. বায়ু-অস্ত্রে
  4. রক্ষোতেজে

উত্তর – 3. বায়ু-অস্ত্রে

“…সমূলে নির্মূল/করিব পামরে আজি!” – বক্তা ‘পামর’ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন –

  1. রামচন্দ্রকে
  2. বিভীষণকে
  3. লক্ষণকে
  4. দশরথকে

উত্তর – 1. রামচন্দ্রকে

“নতুবা বাঁধিয়া আনি দিব…” – কোথায় বেঁধে এনে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে? –

  1. লঙ্কাপুরে
  2. রাজপদে
  3. রাজসভায়
  4. কনক-আসন তলে

উত্তর – 2. রাজপদে

“নতুবা বাঁধিয়া আনি দিব রাজপদে।” – বক্তা যাঁকে বেঁধে এনে রাজপদে অর্পণ করার কথা জানিয়েছেন, তিনি হলেন –

  1. রামচন্দ্র
  2. বিভীষণ
  3. লক্ষ্মণ
  4. অর্জন

উত্তর – 1. রামচন্দ্র

“আলিঙ্গি কুমারে,…” – রাবণ তাঁর প্রিয়পুত্র মেঘনাদকে আলিঙ্গন করে বলেছেন –

  1. ইন্দ্রজিৎ রাক্ষসকুল-শেখর, রাক্ষসকুল-ভরসা
  2. এই কালসমরে তাঁকে বারবার পাঠাতে তাঁর মন চায় না
  3. বিধি তাঁর প্রতি বিরুদ্ধতা করছে। নয়তো কে কবে শুনেছে শিলা জলে ভাসে আর লোক মরে আবার বেঁচে ওঠে
  4. ওপরের সবকটিই সঠিক

উত্তর – 4. ওপরের সবকটিই সঠিক

“নাহি চাহে প্রাণ মম…” – বক্তার প্রাণ চায় না –

  1. যুদ্ধে যেতে
  2. বারবার মেঘনাদকে যুদ্ধে পাঠাতে
  3. বীরবাহুর মৃত্যুকে মেনে নিতে
  4. বিভীষণ শত্রুশিবিরে যোগ দিয়েছে, এ কথা বিশ্বাস করতে

উত্তর – 2. বারবার মেঘনাদকে যুদ্ধে পাঠাতে 

“নাহি চাহে প্রাণ মম পাঠাইতে তোমা/বারম্বার।” – কোথায় পাঠাতে প্রাণ চায় না? –

  1. শত্রুমুখে
  2. মৃত্যুমুখে
  3. কালসমরে
  4. রাঘব-সকাশে

উত্তর – 3. কালসমরে

“হায়, বিধি বাম মম প্রতি।” – বিধাতা তার প্রতি বিরূপ, বক্তার এমন মনে হওয়ার কারণ –

  1. তিনি দেখেছেন জলে শিলা ভাসতে, মৃত ব্যক্তিকে পুনর্জীবিত হয়ে উঠতে
  2. তাঁর পুত্র বীরবাহুর মৃত্যু ঘটেছে
  3. তাঁর ভাই কুম্ভকর্ণ মারা গেছেন
  4. তিনি স্বপ্নে দেখেছেন লঙ্কাপুরীর ধ্বংস অনিবার্য

উত্তর – 1. তিনি দেখেছেন জলে শিলা ভাসতে, মৃত ব্যক্তিকে পুনর্জীবিত হয়ে উঠতে

“উত্তরিলা বীরদর্পে অসুরারি-রিপু” – ‘অসুরারি-রিপু’ হলেন –

  1. রামচন্দ্র
  2. রাবণ
  3. লক্ষ্মণ
  4. ইন্দ্রজিৎ

উত্তর – 4. ইন্দ্রজিৎ

“এ কলঙ্ক, পিতঃ, ঘুষিবে জগতে।” – জগতে যে কলঙ্ক প্রচারিত, তা হল –

  1. মেঘনাদ থাকতে তাঁর বাবা রামের সঙ্গে যুদ্ধ করতে গেছেন
  2. রাবণ রামচন্দ্রকে ভয় পেয়েছেন
  3. সখীদের সঙ্গে মত্ত থাকায় মেঘনাদ যুদ্ধে যোগ দেননি
  4. দুইবার রামচন্দ্রকে যুদ্ধে হারিয়ে তৃতীয়বার মেঘনাদ পরাজিত হয়েছেন

উত্তর – 1. মেঘনাদ থাকতে তাঁর বাবা রামের সঙ্গে যুদ্ধ করতে গেছেন

“হাসিবে মেঘবাহন;” – মেঘবাহন কে? –

  1. ব্রহ্মা
  2. বিষ্ণু
  3. মহেশ্বর
  4. ইন্দ্র

উত্তর – 4. ইন্দ্র

“হাসিবে মেঘবাহন;” – এই হাসির কারণ হল –

  1. মেঘনাদ থাকতেও রাবণের যুদ্ধযাত্রা
  2. রামচন্দ্রকে রাবণের ভয় পাওয়া
  3. রামচন্দ্রের পুনরায় বেঁচে ওঠা
  4. রাবণের রণে ভঙ্গ দেওয়া

উত্তর – 1. মেঘনাদ থাকতেও রাবণের যুদ্ধযাত্রা

“…রুষিবেন দেব/অগ্নি।” – অগ্নিদেব রুষ্ট হবেন, যদি –

  1. রামচন্দ্রকে ভয় পেয়ে রাবণ যুদ্ধে যান, আর মেঘনাদ নিশ্চেষ্ট থাকেন
  2. ইন্দ্রজিৎ নিকুম্ভিলা যজ্ঞ সম্পূর্ণ না করে যুদ্ধে যান
  3. অবেলায় ইন্দ্রজিৎ যুদ্ধক্ষেত্রে প্রবেশ করেন
  4. সেনাপতি হিসেবে তাঁকে বরণ করার আগেই ইন্দ্রজিৎ যুদ্ধে নেমে পড়েন

উত্তর – 1. রামচন্দ্রকে ভয় পেয়ে রাবণ যুদ্ধে যান, আর মেঘনাদ নিশ্চেষ্ট থাকেন

“আর একবার পিতঃ, দেহ আজ্ঞা মোরে; – বক্তা তাঁর পিতার কাছে আর-একবার কীসের আজ্ঞা চান? –

  1. রামচন্দ্রকে হত্যা করার
  2. লক্ষ্মণকে হত্যা করার
  3. রামচন্দ্রের সেনাদলকে ছত্রভঙ্গ করার
  4. রামচন্দ্রের সেনাদলকে নির্মূল করার

উত্তর – 1. রামচন্দ্রকে হত্যা করার

“তায় আমি জাগানু অকালে/ভয়ে;’ – এখানে কাকে জাগানোর কথা বলা হয়েছে? –

  1. রাবণকে
  2. ইন্দ্রজিৎকে
  3. কুম্ভকর্ণকে
  4. বীরবাহুকে

উত্তর – 3. কুম্ভকর্ণকে

“হায়, দেহ তার, দেখ, সিন্ধু-তীরে/ভূপতিত,” – এখানে কার কথা বলা হয়েছে? –

  1. কুম্ভকর্ণ
  2. বীরবাহু
  3. কর্তৃরদল
  4. তুরঙ্গম

উত্তর – 1. কুম্ভকর্ণ

যুদ্ধযাত্রা করার আগে রাবণ ইন্দ্রজিৎকে কী করতে বলেছিলেন? –

  1. দিগবারণদের প্রণাম
  2. পিতৃপুরুষদের স্মরণ
  3. উপযুক্ত যুদ্ধপ্রস্তুতি
  4. ইষ্টদেবতাকে পুজো

উত্তর – 4. ইষ্টদেবতাকে পুজো

“উত্তরিলা বীরদর্পে অসুরারি-রিপু,-” – এখানে ‘অসুরারি-রিপু’ হল –

  1. রাবণ
  2. কুম্ভকর্ণ
  3. রাঘব
  4. মেঘনাদ

উত্তর – 4. মেঘনাদ

“আগে পূজ ইষ্টদেবে,-” – এই ‘ইষ্টদেব’ হলেন –

  1. ব্রহ্মা
  2. বিষ্ণু
  3. অগ্নি
  4. মহাদেব

উত্তর – 3. অগ্নি

ইন্দ্রজিৎ কীভাবে ইষ্টদেবতার উপাসনা করতেন? –

  1. নিকুম্ভিলার যজ্ঞশালায় যজ্ঞ করে 
  2. রাজসভায় হোমযজ্ঞ করে
  3. বেদমন্ত্র জপ করে
  4. অগ্নিনাম স্মরণ করে

উত্তর – 1. নিকুম্ভিলার যজ্ঞশালায় যজ্ঞ করে 

“নিকুম্ভিলা যজ্ঞ সাঙ্গ কর, ___!” –

  1. বৎস
  2. নৃপমণি
  3. বীরমণি
  4. বীরনাথ

উত্তর – 3. বীরমণি

“সেনাপতি পদে আমি বরিণু তোমারে।” – রাবণরাজা সেনাপতি হিসেবে বরণ করে নিলেন –

  1. মেঘনাদকে
  2. বীরবাহুকে
  3. কুম্ভকর্ণকে
  4. উত্তরকে

উত্তর – 1. মেঘনাদকে

“প্রভাতে যুঝিও, বৎস, রাঘবের সাথে।” – বক্তা রাঘবের সঙ্গে ‘প্রভাতে’ যুদ্ধ করার পরামর্শ দিয়েছেন, কারণ –

  1. সকালে রামচন্দ্রের সঙ্গে যুদ্ধ করা সহজ
  2. সেদিন সন্ধ্যা হয়ে এসেছিল
  3. শাস্ত্রমতে সকালে যুদ্ধ করলে লঙ্কার জয় অনিবার্য
  4. নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে যজ্ঞ সম্পূর্ণ করে যুদ্ধে গেলে ইন্দ্রজিৎকে হারানোর ক্ষমতা কারুর নেই

উত্তর – 2. সেদিন সন্ধ্যা হয়ে এসেছিল

“…যথাবিধি লয়ে/গঙ্গোদক,…” – বিধি মেনে গঙ্গাজল সহকারে রাবণ –

  1. তাঁর রাজসভায় পূজার্চনা করলেন
  2. তাঁর প্রিয় পুত্র মেঘনাদকে সেনাপতিপদে অভিষিক্ত করলেন
  3. নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে যজ্ঞ শুরু করলেন
  4. তাঁর প্রিয় পুত্র মেঘনাদকে আশীর্বাদ করলেন

উত্তর – 2. তাঁর প্রিয় পুত্র মেঘনাদকে সেনাপতিপদে অভিষিক্ত করলেন

“অভিষেক করিলা কুমারে।” – রাবণ যাঁর অভিষেক করেছেন, তিনি হলেন –

  1. সারণ
  2. মেঘনাদ
  3. নকুবের
  4. বীরবাহু

উত্তর – 2. মেঘনাদ

“অভিষেক করিলা কুমারে।” – ইন্দ্রজিৎকে রাবণ অভিষিক্ত করেছেন –

  1. সেনাপতির পদে
  2. নিকুম্ভিলা যজ্ঞের অধিকারীর পদে
  3. রাজপদে
  4. যুবরাজপদে

উত্তর – 1. সেনাপতির পদে

“…অভিষেক করিলা কুমারে।” – কীভাবে এই অভিষেক করা হয়েছিল? –

  1. ইষ্টদেবতার পুজো করে
  2. অগ্নিমন্ত্র উচ্চারণ করে
  3. গঙ্গাজল দিয়ে
  4. সিংহাসনে উপবেশন করিয়ে

উত্তর – 3. গঙ্গাজল দিয়ে

দু-একটি বাককে উত্তর দাও।

মেঘনাদবধ কাব্য-র প্রথম সর্গের নাম কী?

মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত মেঘনাদবধ কাব্য -এর প্রথম সর্গের নাম ‘অভিষেক’।

“প্রণমিয়া, ধাত্রীর চরণে,/কহিলা,” – ইন্দ্রজিৎ কী বলেছিলেন?

মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে নেওয়া আলোচ্য উদ্ধৃতাংশে ইন্দ্রজিৎ লঙ্কার সুসংবাদ জিজ্ঞাসা করেছিলেন এবং ধাত্রীমাতা প্রভাষার প্রমোদকাননে আসার কারণ জিজ্ঞাসা করেছিলেন।

“ছদ্মবেশী অম্বুরাশি-সুতা উত্তরিলা;” – ‘অম্বুরাশি-সুতা’ কে এবং কেন তাঁর এমন নাম?

‘অম্বুরাশি’ শব্দের অর্থ জলরাশি, ‘সুতা’ শব্দের অর্থ কন্যা। সমুদ্রমন্থনের সময় জল থেকে লক্ষ্মীর উত্থান হয়েছিল বলে তাঁকে ‘অম্বুরাশি-সুতা’ বা সমুদ্রের কন্যা বলা হয়েছে।

“ছদ্মবেশী অম্বুরাশি-সুতা” – ‘অম্বুরাশি-সুতা’ কার ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন?

উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে নেওয়া। ‘অম্বুরাশি-সুতা’ বা লক্ষ্মী ইন্দ্রজিতের ধাইমা প্রভাষার ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন।

“ছদ্মবেশী অম্বুরাশি-সুতা” – কেন ইন্দ্রজিতের কাছে এসেছিলেন?

‘অম্বুরাশি-সুতা’ অর্থাৎ লক্ষ্মী ইন্দ্রজিতের কাছে এসেছিলেন তাঁকে বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ দিয়ে যুদ্ধযাত্রায় উৎসাহ দিতে।

“সসৈন্যে সাজেন আজি যুঝিতে আপনি।” — কে সসৈন্যে সাজেন?

উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত হয়েছে। প্রিয়পুত্র বীরবাহুর মৃত্যুতে শোকার্ত রাবণ সৈন্যদল-সহ যুদ্ধসাজে সেজে উঠছেন।

“জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া;” – এই বিস্ময়ের কারণ কী ছিল?

ইন্দ্রজিৎ বিস্মিত হয়েছিলেন, যাঁকে তিনি রণক্ষেত্রে হত্যা করেছেন, সেই রামচন্দ্র কীভাবে তাঁর ভাই বীরবাহুকে হত্যা করলেন।

“কি কহিলা ভগবতি” – ভগবতি কে?

এখানে ‘ভগবতি’ বলতে দেবী লক্ষ্মীকে বোঝানো হয়েছে, যিনি প্রভাষার ছদ্মবেশে ইন্দ্রজিতের কাছে এসেছিলেন।

“কে বধিল কবে/প্রিয়ানুজে?” – ‘প্রিয়ানুজ’ কাকে বলা হয়েছে?

‘প্রিয়ানুজ’ বলতে ইন্দ্রজিতের ছোটো ভাই বীরবাহুকে বোঝানো হয়েছে।

ছদ্মবেশী দেবী লক্ষ্মী কোন্ সংবাদ নিয়ে এসেছিলেন?

ছদ্মবেশী লক্ষ্মী রাবণপুত্র বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ এবং তাতে রাবণের শোকগ্রস্ত হওয়ার খবর নিয়ে এসেছিলেন।

“এ অদ্ভুত বারতা,” – কোন্ ‘বারতা’-র কথা বলা হয়েছে?

যে রামচন্দ্রকে ইন্দ্রজিৎ নিশা-রণে হত্যা করেছেন, তাঁর দ্বারাই বীরবাহু নিহত হয়েছেন। এখানে ইন্দ্রজিৎকে দেবী লক্ষ্মীর দেওয়া এই সংবাদের কথাই বলা হয়েছে।

“শীঘ্র কহ দাসে।” – শীঘ্র কী বলতে বলা হয়েছে?

ছদ্মবেশী দেবী লক্ষ্মী বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ দিতে এসেছেন মেঘনাদকে। লক্ষ্মী কোথা থেকে সেই মৃত্যুসংবাদ পেয়েছেন তা ইন্দ্রজিৎ শীঘ্র জানাতে অনুরোধ করেছেন।

“রত্নাকর রত্নোত্তমা ইন্দিরা সুন্দরী/উত্তরিলা;” – ‘ইন্দিরা সুন্দরী’ কে?

‘ইন্দিরা’ কথাটি এসেছে ‘ইন্দ্’ ধাতু থেকে যার অর্থ ঐশ্বর্য। ঐশ্বর্যের দেবী লক্ষ্মীকেই তাই ‘ইন্দিরা সুন্দরী’ বলা হয়েছে।

“যাও তুমি ত্বরা করি;” – এই শীঘ্র যাওয়ার প্রয়োজন কী?

বীরবাহুর মৃত্যুর পরে লঙ্কাকে রক্ষা করতে ও রাক্ষসকুলের মান বজায় রাখতে ইন্দ্রজিৎকে শীঘ্র যুদ্ধে যেতে বলেছেন দেবী লক্ষ্মী।

“রোষে মহাবলী/মেঘনাদ;” – মেঘনাদ রুষ্ট হয়ে কী করেছিলেন?

লঙ্কার এই ভীষণ বিপদের মধ্যে নিজের ভূমিকায় রুষ্ট মেঘনাদ ফুলের মালা ছিঁড়ে ফেলেছিলেন, সোনার বালা খুলে দূরে ফেলে দিয়েছিলেন। তার কুণ্ডল পায়ের কাছে পড়েছিল।

“পদতলে পড়ি শোভিল কুণ্ডল,” – ‘কুণ্ডল’ শব্দের অর্থ কী?

উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। ‘কুণ্ডল’ শব্দের অর্থ কর্ণভূষণ অর্থাৎ কানের অলংকার।

“হা ধিক্ মোরে!” – বক্তা কেন নিজেকে ধিক্কার দিয়েছিলেন?

শত্রুপক্ষের সৈন্য যখন লঙ্কাকে ঘিরে ফেলেছে তখন তিনি নারীদের সঙ্গে প্রমোদকাননে বিলাসে সময় কাটাচ্ছেন-এই ভেবেই ইন্দ্রজিৎ নিজেকে ধিক্কার দিয়েছিলেন।

“বৈরিদল বেড়ে/স্বর্ণলঙ্কা,” – কাদের বৈরিদল বলা হয়েছে?

উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। এখানে রামচন্দ্র ও তাঁর সৈন্যবাহিনীকে লঙ্কাপুরী তথা রাক্ষসকুলের বৈরিদল বলা হয়েছে।

“হেথা আমি বামাদল মাঝে?” – কখন ইন্দ্রজিৎ এ কথা বলেছেন?

শত্রুপক্ষের সৈন্য যখন লঙ্কাপুরীতে আক্রমণ করে বীরবাহুকে হত্যা করে, তখন প্রমোদকাননে বিলাসমত্ত অবস্থায় থাকা ইন্দ্রজিৎ রাগে ক্ষুব্ধ হয়ে এ কথা বলেছেন।

“হেথা আমি বামাদল মাঝে?” – ‘হেথা’ বলতে কোন্ স্থানের কথা বলা হয়েছে?

উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। ‘হেথা’ বলতে স্বর্ণলঙ্কার প্রমোদ উদ্যানকেই বোঝানো হয়েছে।

“এই কি সাজে আমারে,” – কী সাজে না বলে বক্তার মনে হয়েছে?

সহোদর বীরবাহুর মৃত্যু ঘটেছে এবং রামচন্দ্রের সৈন্যবাহিনী স্বর্ণলঙ্কাকে ঘিরে ফেলেছে। এরকম সময়ে তাঁর প্রমোদকাননে থাকা সাজে না বলে ইন্দ্রজিৎ মনে করেছেন।

হৈমবতীসুত কে?

‘হৈমবতীসুত’ বলতে পার্বতীর পুত্র কার্তিককে বোঝানো হয়েছে।

“হৈমবতীসুত যথা…” – কীসের কথা এখানে বলা হয়েছে?

আলোচ্য অংশে দেবসেনাপতি কার্তিকের তারকাসুর বধের কথা বলা হয়েছে।

“কিম্বা যথা বৃহন্নলারূপী/কিরীটী” – ‘বৃহন্নলারূপী কিরীটী’ কাকে বলা হয়েছে?

‘অভিষেক’ পদ্যাংশে উল্লিখিত ‘বৃহন্নলারূপী কিরীটি’ হলেন মহাভারতের অন্যতম বীর যোদ্ধা অর্জুন।

“সাজিলা শূর শমীবৃক্ষমূলে।” – শমিবৃক্ষ কোন্ গাছকে বলা হয়?

মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশে উল্লিখিত শমিবৃক্ষ হল বাকল-জাতীয় গাছ।

“বিরাটপুত্র সহ, উদ্ধারিতে/গোধন,” – বিরাট কে এবং তার পুত্রগণের নাম লেখো।

মহাভারতের কাহিনি অনুসারে বিরাট মৎস্য রাজ্যের রাজা ছিলেন। তাঁর পুত্রদের নাম শঙ্খ, শ্বেত, এবং উত্তর।

“উদ্ধারিতে/গোধন,” – কে গোধন উদ্ধার করেছিলেন?

অর্জুন বিরাটের পুত্রকে সঙ্গে নিয়ে গোধন উদ্ধার করেছিলেন।

অর্জুন কোথায় যুদ্ধসজ্জা করেছিলেন?

মহাভারতের বিরাট পর্বে অজ্ঞাতবাসে থাকাকালীন অর্জুন বিরাটরাজের গোধন উদ্ধারের জন্য শমিবৃক্ষের মূলে দাঁড়িয়ে যুদ্ধসজ্জা করেছিলেন।

“ধ্বজ ইন্দ্রচাপরূপী;” — ‘ইন্দ্রচাপ’ কথার অর্থ কী?

উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। ‘ইন্দ্রচাপ’ কথার অর্থ হল দেবরাজ ইন্দ্রের ধনু।

“হেন কালে প্রমীলা সুন্দরী/ধরি পতি-কর-যুগ” – প্রমীলার এই আচরণকে কবি কীসের সঙ্গে তুলনা করেছেন?

স্বর্ণলতা যেভাবে বিশাল বনস্পতিকে জড়িয়ে রাখে, প্রমীলাও সেভাবেই স্বামী মেঘনাদের হাত জড়িয়ে ধরেছিলেন।

“হেন কালে প্রমীলা সুন্দরী,” – ‘হেন কালে’ বলতে কোন্ সময়কে বলা হয়েছে?

বীরবাহুর মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে যুদ্ধক্ষেত্রে যাওয়ার জন্য ইন্দ্রজিৎ যখন রথে চড়ে বসেছেন, সেই সময়কে বোঝাতেই ‘হেনকাল’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে।

“তবু তারে রাখে পদাশ্রয়ে যূথনাথ।” – ‘যূথনাথ’ শব্দের অর্থ কী?

মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত অংশে উল্লিখিত ‘যূথনাথ’ শব্দের অর্থ হল হাতির দলের প্রধান।

“ব্রততী বাঁধিলে সাধে করি-পদ,” – ‘করি-পদ’ শব্দটির অর্থ কী?

উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। উল্লিখিত ‘করি-পদ’ শব্দটির অর্থ হল হাতির পা।

“কে পারে খুলিতে/সে বাঁধে?” – এখানে কোন্ বন্ধনের কথা বলা হয়েছে?

মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত উদ্ধৃতাংশটিতে প্রমীলার সঙ্গে ইন্দ্রজিতের সম্পর্কের অর্থাৎ স্বামী-স্ত্রীর পবিত্র বন্ধনের কথা বলা হয়েছে।

কাঁপিলা লঙ্কা – লঙ্কার কেঁপে ওঠার কারণ কী?

ইন্দ্রজিতের ধনুকের প্রচণ্ড টংকারে লঙ্কাপুরী কেঁপে উঠেছিল।

“উঠিছে আকাশে/কাঞ্চন-কঞ্চুক-বিভা।” – কাকে ‘কাঞ্চন-কম্বুক-বিভা’ বলা হয়েছে?

বীরবাহুর মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে লঙ্কেশ্বর রাবণ যুদ্ধসাজে সেজেছেন। রাক্ষসবাহিনীর রেশমি পতাকার ঔজ্জ্বল্যকে এখানে ‘কাঞ্চন-কঞ্চুক-বিভা’ বলা হয়েছে।

“নাদিলা কর্বূরদল…” – কেন ‘কর্বূরদল’ আওয়াজ করেছিল?

মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে সংগৃহীত উদ্ধৃতাংশে মেঘনাদকে দেখে উল্লসিত হয়ে মহাগর্বে সৈন্যদল আওয়াজ করেছিল।

“নমি পুত্র পিতার চরণে,” – পিতা ও পুত্র কে?

মাইকেল মধুসুদন দত্তের ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে নেওয়া আলোচ্য অংশে পিতা হলেন লঙ্কার রাজা রাবণ এবং পুত্র হলেন রাজপুত্র মেঘনাদ।

“এ মায়া, পিতঃ, বুঝিতে না পারি।” — কোন্ মায়া বক্তা বুঝতে পারছেন না?

মৃত্যুর পরেও রামচন্দ্র আবার কীভাবে বেঁচে উঠলেন-সেই মায়ার ছলনা বক্তা মেঘনাদ বুঝতে পারছেন না।

“সমূলে নির্মূল/করিব পামরে আজি!” – কাকে ‘পামর’ বলা হয়েছে?

উদ্ধৃত পঙ্ক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। এখানে রামচন্দ্রকে ‘পামর’ অর্থাৎ পাপী বলা হয়েছে।

“নতুবা বাঁধিয়া আনি দিব রাজপদে।” — কে, কাকে রাজপদে এনে দিতে চেয়েছেন?

উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। মেঘনাদ রামচন্দ্রকে হয় বধ করে, নইলে বেঁধে এনে রাজপদে অর্থাৎ রাবণের পায়ের কাছে দিতে চেয়েছেন।

“নাহি চাহে প্রাণ মম” – বক্তার প্রাণ কী চায় না?

মাইকেল মধুসুদন দত্তের ‘অভিষেক’ পদ্যাংশে আমরা দেখি, প্রাণঘাতী যুদ্ধে বারবার মেঘনাদকে পাঠাতে লঙ্কেশ্বর রাবণের প্রাণ চায় না।

বিধি বাম মম প্রতি। – বিধি কার প্রতি বাম?

‘অভিষেক’ কাব্যাংশে রাবণের কথানুযায়ী বিধি তাঁর প্রতি বিরূপ।

“কে কবে শুনেছে, পুত্র, ভাসে শিলা জলে,” – কোন্ প্রসঙ্গে এ কথা বলা হয়েছে?

মাইকেল মধুসুদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত উদ্ধৃতাংশে রামচন্দ্রের মৃত্যুর পরে পুনর্জীবন লাভ প্রসঙ্গে এ ধরণের অবাস্তব কথা বলা হয়েছে।

“উত্তরিলা বীরদর্পে অসুরারি-রিপু,” – ‘অসুরারি-রিপু’ কে?

উদ্ধৃত পঙ্ক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। এখানে ‘অসুরারি-রিপু’ বলতে অসুরদের যারা শত্রু, তাদের শত্রু অর্থাৎ মেঘনাদকে বোঝানো হয়েছে।

“এ কলঙ্ক, পিতঃ, ঘুষিবে জগতে।” – এখানে কোন্ কলঙ্কের কথা বলা হয়েছে?

মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত আলোচ্য উদ্ধৃতাংশে পুত্র ইন্দ্রজিৎ থাকতেও পিতা রাবণের যুদ্ধযাত্রাকেই বীরত্বের ক্ষেত্রে কলঙ্ক বলা হয়েছে।

“হাসিবে মেঘবাহন;” – ‘মেঘবাহন’ কে?

‘মেঘবাহন’ হলেন দেবরাজ ইন্দ্র। উল্লেখ্য যে, দেবরাজ ইন্দ্রের বাহন মেঘ, তাই তাঁকে ‘মেঘবাহন’ বলা হয়।

“হাসিবে মেঘবাহন;” – ‘মেঘবাহন’ -এর হাসার কারণটি কী?

ইন্দ্রজিৎ জীবিত থাকতেও রাবণ যুদ্ধযাত্রা করলে তা ‘মেঘবাহন’ অর্থাৎ ইন্দ্রের হাসির কারণ হবে।

“আর একবার পিতঃ, দেহ আজ্ঞা মোরে;” – এখানে কোন্ আদেশের কথা বলা হয়েছে?

মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত আলোচ্য উদ্ধৃতিতে রামচন্দ্রকে বধ করার জন্য রাবণের আদেশের কথা বলা হয়েছে।

“দেখিব এবার বীর বাঁচে কি ঔষধে!” – কার বাঁচার কথা এখানে বলা হয়েছে?

উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। এখানে রামচন্দ্রের বাঁচার অর্থাৎ রক্ষা পাওয়ার কথা বলা হয়েছে।

“সিন্ধু-তীরে/ভূপতিত,” – এখানে কীসের কথা বলা হয়েছে?

মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত উদ্ধৃতাংশে সিন্ধুতীরে কুম্ভকর্ণের দেহ পড়ে থাকার কথা বলা হয়েছে।

সিন্ধুতীরে কুম্ভকর্ণের দেহের পড়ে থাকাকে কীসের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে?

মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশে সিন্ধুতীরে কুম্ভকর্ণের দেহের পড়ে থাকাকে বজ্রাঘাতে পড়ে থাকা গিরিশৃঙ্গ কিংবা তরুর পড়ে থাকার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।

“আগে পুজ ইষ্টদেবে,-” – কেন ইষ্টদেবতাকে পুজো করার কথা বলা হয়েছে?

রামের সঙ্গে যুদ্ধে জয়লাভ করতে চাইলে মেঘনাদের উচিত সবার আগে ইষ্টদেবতা অগ্নির পুজো করে তাঁর আশীর্বাদ নেওয়া — এ কথাই বলেছেন রাবণ।

“নিকুম্ভিলা যজ্ঞ সাঙ্গ কর,” – ‘নিকুম্ভিলা যজ্ঞ’ কী?

রাক্ষসবংশের কুলদেবতার পূজাস্থান হল নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগার। এখানে মেঘনাদকে ইষ্টদেবতা অগ্নির পূজার যজ্ঞ করতে বলা হয়েছে।

“সেনাপতি-পদে আমি বরিণু তোমারে।” – কে কাকে সেনাপতি পদে বরণ করেছিলেন?

লঙ্কার অধিপতি রাবণ পুত্র ইন্দ্রজিৎকে সেনাপতি পদে বরণ করেছিলেন।

“দেখ, অস্তাচলগামী দিননাথ এবে;” – এই উল্লেখের কারণ কী?

সূর্যের অস্ত যাওয়ার উল্লেখ করে রাবণ বোঝাতে চেয়েছিলেন যে দিনের সমাপ্তি হয়েছে। পরদিন সকালে ইন্দ্রজিৎ যেন রাঘবের সঙ্গে যুদ্ধ করতে যায়।

“প্রভাতে যুঝিও, বৎস,” – প্রভাতে যুদ্ধ করার কথা বলা হয়েছে কেন?

ইন্দ্রজিৎ যখন যুদ্ধে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছিলেন, তখন সন্ধ্যা ঘনিয়ে এসেছিল। রাতের বেলা যুদ্ধ করে জয় পাওয়ার সম্ভাবনা কম বলে রাবণ তাঁকে প্রভাতে যুদ্ধে যেতে বলেছিলেন।

“অভিষেক, করিলা কুমারে।” – কে, কার অভিষেক করলেন?

উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ থেকে গৃহীত। লঙ্কার রাজা রাবণ তাঁর পুত্র ইন্দ্রজিৎকে সেনাপতির পদে অভিষিক্ত করেন।

সেনাপতিপদে ইন্দ্রজিতের অভিষেক হয়েছিল কীভাবে?

গঙ্গাজল ছিটিয়ে এবং বৈদিক মন্ত্র উচ্চারণের মাধ্যমে ইন্দ্রজিতের সেনাপতি পদে অভিষেক হয়েছিল।

“কে কবে শুনেছে পুত্র, ভাসে শিলা জলে,” – বক্তার এমন মন্তব্যের কারণ কী?

রামচন্দ্রের পুনর্জীবন লাভের ঘটনায় রাবণের ধারণা জন্মেছে যে, বিধাতা তাঁর প্রতি বিরূপ, তাই তিনি আলোচ্য মন্তব্যটি করেছেন।

“ত্বরায় আমি আসিব ফিরিয়া…” – কোথা থেকে ফিরে আসার কথা বলা হয়েছে?

মাইকেল মধুসুদন দত্তের ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত আলোচ্য অংশে রামচন্দ্রকে হত্যা করে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে ফিরে আসার কথা বলা বলেছেন।

“বিদায় এবে দেহ বিধুমুখী” – ‘বিধুমুখী’ কে?

উল্লিখিত অংশে ‘বিধুমুখী’ বলতে ইন্দ্রজিৎ তাঁর স্ত্রী প্রমীলাকে বুঝিয়েছেন। ইন্দ্রজিতের কাছে প্রমীলার মুখ চাঁদের মতো সুন্দর বলেই এই নামকরণ।

“উঠিল পবন-পথে” – পবন-পথে কী ওঠার কথা বলা হয়েছে?

উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসুদন দত্তের ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। এখানে পবন-পথে অর্থাৎ আকাশে মেঘনাদের রথ ওঠার কথা বলা হয়েছে।

আকাশে ইন্দ্রজিতের রথের উড়ে চলাকে কবি কীসের সঙ্গে তুলনা করেছেন?

আকাশে ইন্দ্রজিতের রথের উড়ে চলাকে কবি সোনার পাখা মেলে মৈনাক পর্বতের উড়ে চলার সঙ্গে তুলনা করেছেন।

“পক্ষীন্দ্র যথা নাদে মেঘ মাঝে ভৈরবে।” – পক্ষীন্দ্র কে?

‘পক্ষীন্দ্র’ শব্দের অর্থ পক্ষীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ, ‘অভিষেক’ কাব্যাংশ থেকে গৃহীত ‘পক্ষীন্দ্র’ শব্দটির মধ্য দিয়ে গরুড় পাখি-কে বোঝানো হচ্ছে।

“পক্ষীন্দ্র যথা নাদে মেঘ মাঝে/ভৈরবে।” – কোন্ প্রসঙ্গে এ কথা বলা হয়েছে?

ইন্দ্রজিতের ধনুকের টংকারের শব্দ যেন গরুড় পাখির ডাকের মতোই গম্ভীর। শব্দের গভীরতা বোঝাতেই এই প্রসঙ্গ আনা হয়েছে।


আজকের আর্টিকেলে আমরা মাধ্যমিক বাংলার পঞ্চম পাঠের প্রথম অংশ ‘অভিষেক’ – এর উপর কিছু গুরুত্বপূর্ণ অতিসংক্ষিপ্ত উত্তর ভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নগুলো মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য অত্যন্ত সহায়ক হতে পারে। আশা করি, এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হয়েছে। যদি কোনো প্রশ্ন থাকে বা অসুবিধা হয়, তাহলে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন, আমি সাহায্য করার চেষ্টা করবো। এছাড়া, এই পোস্টটি আপনার প্রিয়জনদের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না, যাদের এটির প্রয়োজন হতে পারে। ধন্যবাদ।

Please Share This Article

Related Posts

জেট বায়ু কাকে বলে জেট বায়ুর বৈশিষ্ট্য লেখো -

জেট বায়ুর বৈশিষ্ট্য – মৌসুমি বায়ুর সঙ্গে জেট বায়ুর সম্পর্ক

নিরক্ষীয় অঞ্চলে পরিচলন বৃষ্টি হয় কেন বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কীভাবে করা হয় -

নিরক্ষীয় অঞ্চলে পরিচলন বৃষ্টি হয় কেন? বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কীভাবে করা হয়?

মাধ্যমিক ইতিহাস - বিশ শতকের ভারতে নারী, ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ - সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন

মাধ্যমিক ইতিহাস – বিশ শতকের ভারতে নারী, ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ – সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর

About The Author

Gopi

Tags

মন্তব্য করুন

SolutionWbbse

"SolutionWbbse" শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অনলাইন অধ্যয়ন প্ল্যাটফর্ম। এখানে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি, মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য গাইডলাইন, এবং বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সাহায্য প্রদান করা হয়। আমাদের মূল লক্ষ্য হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে সকল বিষয়ের শিক্ষণীয় উপকরণ সহজেই সকল শিক্ষার্থীর কাছে পৌঁছে দেওয়া।

Editor Picks

জেট বায়ুর বৈশিষ্ট্য – মৌসুমি বায়ুর সঙ্গে জেট বায়ুর সম্পর্ক

নিরক্ষীয় অঞ্চলে পরিচলন বৃষ্টি হয় কেন? বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কীভাবে করা হয়?

মাধ্যমিক ইতিহাস – বিশ শতকের ভারতে নারী, ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ – সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর

মাধ্যমিক ইতিহাস – বিশ শতকের ভারতে নারী, ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ – অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর

মাধ্যমিক ইতিহাস – বিশ শতকের ভারতে নারী, ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ – বিষয়সংক্ষেপ