মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান – বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ – কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ – অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

Rahul

আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলে মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞানের তৃতীয় অধ্যায় “বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ” অধ্যায়ের ‘কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ‘ বিভাগের অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রশ্নগুলো মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য বা আপনি যদি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি নেন, তাহলে আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই প্রশ্নগুলি মাধ্যমিক পরীক্ষা বা চাকরির পরীক্ষায় প্রায়ই দেখা যায়। আশা করি যে এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হবে।

কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ - অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ – অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
Contents Show

সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো

জিনের আকস্মিক ও স্থায়ী পরিবর্তনকে বলে –

  1. প্লয়েডি
  2. ইনভারশান
  3. মিউটেশন
  4. রিকম্বিনেশন

উত্তর – 3. মিউটেশন

অটোজোম বাহিত প্রচ্ছন্ন বংশগত রোগ হল –

  1. হিমোফিলিয়া
  2. বর্ণান্ধতা
  3. থ্যালাসেমিয়া
  4. স্কার্ভি

উত্তর – 3. থ্যালাসেমিয়া

থ্যালাসেমিয়া রোগের একটি লক্ষণ হল –

  1. স্কার্ভি
  2. অ্যানিমিয়া
  3. রিকেট
  4. ম্যালেরিয়া

উত্তর – 2. অ্যানিমিয়া

দেহে লোহা জমে হৃৎপিণ্ড ও যকৃতের ক্ষতি হয় যে বংশগত রোগে তা হল –

  1. হিমোফিলিয়া
  2. অ্যানিমিয়া
  3. ব্লাড ক্যানসার
  4. থ্যালাসেমিয়া

উত্তর – 4. থ্যালাসেমিয়া

যে রোগে প্লিহা, যকৃৎ, হৃৎপিণ্ড ও অন্তক্ষরা গ্রন্থি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তা হল –

  1. হিমোফিলিয়া
  2. থ্যালাসেমিয়া
  3. অ্যানিমিয়া
  4. কোনোটিই নয়

উত্তর – 2. থ্যালাসেমিয়া

যে রোগের জন্য গ্লোবিন পেপটাইড শৃঙ্খলের অস্বাভাবিক গঠন দায়ী, তা হল –

  1. হিমোফিলিয়া
  2. ম্যালেরিয়া
  3. স্কার্ভি
  4. থ্যালাসেমিয়া

উত্তর – 4. থ্যালাসেমিয়া

থ্যালাসেমিয়া সংক্রান্ত ভুল তথ্যটি হল –

  1. এটি সেক্স ক্রোমোজোম সংযোজিত রোগ
  2. এটি বংশগত রোগ
  3. এই রোগে হিমোগ্লোবিন গঠনে ত্রুটি দেখা যায়
  4. এই রোগে দেহে লৌহ সঞ্চিত হয়

উত্তর – 1. এটি সেক্স ক্রোমোজোম সংযোজিত রোগ

থ্যালাসেমিয়া মেজর রোগটির অপর নাম হল –

  1. পারনিসিয়াস অ্যানিমিয়া
  2. অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়া
  3. মেডিটেরিনিয়ান অ্যানিমিয়া
  4. নরমোক্রোমিক অ্যানিমিয়া

উত্তর – 3. মেডিটেরিনিয়ান অ্যানিমিয়া

থ্যালাসেমিয়া মাইনর আর যে নামে পরিচিত, তা হল –

  1. থ্যালাসেমিয়া ট্রেইট
  2. থ্যালাসেমিয়া হাইড্রপ্স
  3. কুলির থ্যালাসেমিয়া
  4. থ্যালাসেমিয়া চাইল্ড

উত্তর – 1. থ্যালাসেমিয়া ট্রেইট

থ্যালাসেমিয়া রোগটি যে প্রোটিনের অস্বাভাবিকতার ফলে সৃষ্টি হয়, তা হল –

  1. ফাইব্রিন
  2. গ্লোবিন
  3. ফ্ল্যাভিন
  4. থাইমিন

উত্তর – 2. গ্লোবিন

মানুষের যে ক্রোমোজোমে α গ্লোবিন জিন থাকে, তা হল –

  1. 11 নং
  2. 12 নং
  3. 14 নং
  4. 16 নং

উত্তর – 4. 16 নং

মানুষের যে ক্রোমোজোমে β গ্লোবিন জিন থাকে, তা হল –

  1. 11 নং
  2. 12 নং
  3. 14 নং
  4. 16 নং

উত্তর – 1. 11 নং

β থ্যালাসেমিয়া মেজর রোগীর সংখ্যা পৃথিবীর সমস্ত আক্রান্ত ব্যক্তির প্রায় –

  1. 8%
  2. 10%
  3. 12%
  4. 14%

উত্তর – 2. 10%

কুলির অ্যানিমিয়ার কারণ হল –

  1. মিউটেশন
  2. পয়েন্ট মিউটেশন
  3. Hbs
  4. HbF

উত্তর – 1. মিউটেশন

কুলির অ্যানিমিয়া হল –

  1. α থ্যালাসেমিয়া মেজর
  2. α থ্যালাসেমিয়া মাইনর
  3. β থ্যালাসেমিয়া মেজর
  4. β থ্যালাসেমিয়া মাইনর

উত্তর – 3. β থ্যালাসেমিয়া মেজর

নীচের যেটি সেক্স ক্রোমোজোম বাহিত বংশগত রোগ নয়, সেটি হল –

  1. অ্যানিমিয়া
  2. স্কার্ভি
  3. থ্যালাসেমিয়া
  4. সবকটিই

উত্তর – 4. সবকটিই

পিতা ও মাতা উভয়ই থ্যালাসেমিয়ার বাহক হলে ওই দম্পতির যে সন্তান জন্মগ্রহণ করবে তার ক্ষেত্রে থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কত? –

  1. 100%
  2. 25%
  3. 75%
  4. 50%

উত্তর – 2. 25%

কোন্ রোগটি অটোজোমাল জিন দ্বারা সৃষ্ট নয়?

  1. সিকল সেল অ্যানিমিয়া
  2. হিমোফিলিয়া
  3. থ্যালাসেমিয়া
  4. অ্যালবিনিজম

উত্তর – 2. হিমোফিলিয়া

যে বংশগত রোগে রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা দেখা দেয়, সেটি হল –

  1. লিউকেমিয়া
  2. হিমোফিলিয়া
  3. থ্যালাসেমিয়া
  4. বর্ণান্ধতা

উত্তর – 2. হিমোফিলিয়া

মানবদেহে হিমোফিলিয়া রোগের জন্য দায়ী জিনটি –

  1. X ক্রোমোজোমে অবস্থিত এবং এটি প্রকট
  2. X ক্রোমোজোমে অবস্থিত এবং এটি প্রচ্ছন্ন
  3. অটোজোমে অবস্থিত এবং এটি প্রকট
  4. অটোজোমে অবস্থিত এবং এটি প্রচ্ছন্ন

উত্তর – 2. X ক্রোমোজোমে অবস্থিত এবং এটি প্রচ্ছন্ন

মানুষের অটোজোমে থাকা জিন দ্বারা নীচের কোনটি নিয়ন্ত্রিত হয় না? –

  1. রোলার জিভ
  2. হিমোফিলিয়া
  3. থ্যালাসেমিয়া
  4. কানের যুক্ত লতি

উত্তর – 2. হিমোফিলিয়া

হিমোফিলিয়ার প্রধান সমস্যা হল –

  1. রং চিনতে না পারা
  2. দেহাভ্যন্তরে রক্তক্ষরণ
  3. দেহাভ্যন্তরে রক্ততঞ্চন
  4. তীব্র জ্বর ও প্রদাহ

উত্তর – 2. দেহাভ্যন্তরে রক্তক্ষরণ

হিমোফিলিয়ায় যে প্লাজমা প্রোটিনটি তৈরি হয় না, সেটি হল –

  1. অ্যালবুমিন
  2. গ্লোবিউলিন
  3. ফাইব্রিন
  4. কাইটিন

উত্তর – 3. ফাইব্রিন

অ্যান্টিহিমোফিলিক গ্লোবিউলিন ফ্যাক্টরটি হল –

  1. ফ্যাক্টর VII
  2. ফ্যাক্টর VIII
  3. ফ্যাক্টর IX
  4. ফ্যাক্টর X

উত্তর – 2. ফ্যাক্টর VIII

প্লাজমা থ্রম্বোপ্লাস্টিন অ্যান্টিসিডেন্ট হল –

  1. ফ্যাক্টর VII
  2. ফ্যাক্টর VIII
  3. ফ্যাক্টর XI
  4. ফ্যাক্টর X

উত্তর – 3. ফ্যাক্টর XI

হিমোফিলিয়া ‘A’ ঘটে রক্ততঞ্চনের জন্য দায়ী যে ফ্যাক্টরটির অভাবে –

  1. VI
  2. VII
  3. VIII
  4. IX

উত্তর – 3. VIII

রাজকীয় হিমোফিলিয়া বা রয়‍্যাল হিমোফিলিয়া বা ক্রিস্টমাস ডিজিস বা হিমোফিলিয়া B হয় রক্ততঞ্চনের কোন্ ফ্যাক্টরের অভাবে? –

  1. VI
  2. VII
  3. VIII
  4. IX

উত্তর – 4. IX

ক্লাসিক হিমোফিলিয়া বলা হয় –

  1. হিমোফিলিয়া A -কে
  2. হিমোফিলিয়া B -কে
  3. হিমোফিলিয়া C -কে
  4. কোনোটিই নয়

উত্তর – 1. হিমোফিলিয়া A -কে

ক্রিস্টমাস রোগটি হল –

  1. রয়‍্যাল হিমোফিলিয়া
  2. হিমোফিলিয়া A
  3. বর্ণান্ধতা
  4. হিমোফিলিয়া B

উত্তর – 4. হিমোফিলিয়া B

আমাদের দেশে হিমোফিলিয়া আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে হিমোফিলিয়া A বা ক্লাসিক হিমোফিলিয়ার শতকরা ভাগ –

  1. 10
  2. 20
  3. 40
  4. 80

উত্তর – 4. 80

আমাদের দেশে হিমোফিলিয়া আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে হিমোফিলিয়া B বা ক্রিস্টমাস রোগের শতকরা ভাগ –

  1. 10
  2. 20
  3. 40
  4. 80

উত্তর – 2. 20

রক্ততঞ্চনে সাহায্যকারী ফ্যাক্টর VIII -এর অপর নাম –

  1. ABB
  2. HBA
  3. PTA
  4. AHF

উত্তর – 4. AHF

রক্ততঞ্চনে সাহায্যকারী ফ্যাক্টর XI -এর অপর নাম –

  1. AHF
  2. HBA
  3. HBB
  4. PTA

উত্তর – 4. PTA

রক্তে যে ফ্যাক্টরের অনুপস্থিতিতে হিমোফিলিয়া হয়, সেটি হল –

  1. ফ্যাক্টর VIII
  2. ফ্যাক্টর IX
  3. ফ্যাক্টর III
  4. 1 ও 2 উভয়ই

উত্তর – 4. 1 ও 2 উভয়ই

হিমোফিলিক পুরুষ ও হোমোজাইগাস স্বাভাবিক মহিলার বিবাহে হিমোফিলিক সন্তানের শতকরা সম্ভাবনা হল –

  1. 75%
  2. 50%
  3. 25%
  4. 0%

উত্তর – 4. 0%

হিমোফিলিয়ার বাহক মাতা ও স্বাভাবিক পিতার সঙ্গে কন্যাসন্তানদের হিমোফিলিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা হল –

  1. 75%
  2. 50%
  3. 100%
  4. 0%

উত্তর – 4. 0%

একজন হিমোফিলিয়ায় আক্রান্ত মহিলার সঙ্গে একজন স্বাভাবিক পুরুষের বিবাহে হিমোফিলিয়ায় আক্রান্ত পুত্র হবে –

  1. 100%
  2. 75%
  3. 50%
  4. 25%

উত্তর – 1. 100%

হিমোফিলিয়ায় আক্রান্ত পুরুষ ও বাহক মহিলার সন্তানরা হবে –

  1. সকলেই হিমোফিলিক
  2. 50% হিমোফিলিক
  3. 33.3% হিমোফিলিক
  4. 25% হিমোফিলিক

উত্তর – 2. 50% হিমোফিলিক

পিতা স্বাভাবিক এবং মাতা বাহক হলে তাদের শিশুর হিমোফিলিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা হল –

  1. 100%
  2. 75%
  3. 50%
  4. 25%

উত্তর – 4. 25%

সেক্স ক্রোমোজোম বাহিত একটি বংশগত রোগ হল –

  1. বর্ণান্ধতা
  2. রাতকানা
  3. থ্যালাসেমিয়া
  4. ম্যালেরিয়া

উত্তর – 1. বর্ণান্ধতা

বর্ণান্ধতা রোগটির অ্যালিল –

  1. X ক্রোমোজোমে অবস্থিত প্রচ্ছন্ন
  2. X ক্রোমোজোমে অবস্থিত প্রকট
  3. অটোজোমে অবস্থিত প্রকট
  4. অটোজোমে অবস্থিত প্রচ্ছন্ন

উত্তর – 1. X ক্রোমোজোমে অবস্থিত প্রচ্ছন্ন

বর্ণান্ধতা বৈশিষ্ট্যের জন্য দায়ী জিনটি অবস্থান করে –

  1. X ক্রোমোজোমে
  2. Y ক্রোমোজোমে
  3. Z ক্রোমোজোমে
  4. M ক্রোমোজোমে

উত্তর – 1. X ক্রোমোজোমে

বর্ণান্ধতা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি সাধারণত যে বর্ণগুলি দেখতে পায় না বা শনাক্ত করতে পারে না, তা হল –

  1. বেগুনি-হলদে
  2. আকাশি-নীল
  3. লাল-সবুজ
  4. কমলা-হলদে

উত্তর – 3. লাল-সবুজ

যে প্রকার বর্ণান্ধতায় কোনো ব্যক্তি লাল রং দেখতে পায় না, তাকে বলে –

  1. হিমোফিলিয়া
  2. প্রোটানোপিয়া
  3. ডিউটেরানোপিয়া
  4. থ্যালাসেমিয়া

উত্তর – 2. প্রোটানোপিয়া

নিম্নলিখিত যে রোগটি পুরুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায়, সেটি হল –

  1. লাল-সবুজ বর্ণান্ধতা
  2. থ্যালাসেমিয়া
  3. ক্যানসার
  4. যক্ষ্মা

উত্তর – 1. লাল-সবুজ বর্ণান্ধতা

ডিউটেরানোপিয়া রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি কোন্ রং দেখতে অক্ষম? –

  1. নীল
  2. হলদে
  3. লাল
  4. সবুজ

উত্তর – 4. সবুজ

সবুজ বর্ণান্ধতাকে কী বলা হয়?

  1. প্রোটানোপিয়া
  2. ডিউটেরানোপিয়া
  3. ট্রাইটানোপিয়া
  4. কোনোটিই নয়

উত্তর – 2. ডিউটেরানোপিয়া

নীল বর্ণান্ধতাকে বলে –

  1. প্রোটানোপিয়া
  2. প্রেসবায়োপিয়া
  3. ট্রাইটানোপিয়া
  4. ডিউটেরানোপিয়া

উত্তর – 3. ট্রাইটানোপিয়া

বর্ণান্ধ পিতার জিনোটাইপ হল –

  1. Xc+Y
  2. XcXc
  3. XcY
  4. XcYc

উত্তর – 3. XcY

মানুষের কোন্ বর্ণান্ধতা অটোজোম দ্বারা নির্ধারিত হয়? –

  1. সবুজ বর্ণান্ধতা
  2. কমলা বর্ণান্ধতা
  3. লাল বর্ণান্ধতা
  4. নীল বর্ণান্ধতা

উত্তর – 4. নীল বর্ণান্ধতা

পিতা বর্ণান্ধ হলে তার বর্ণান্ধ জিনের সাহায্যে বর্ণান্ধ পুত্র হওয়ার সম্ভাবনা –

  1. 0%
  2. 50%
  3. 75%
  4. 100%

উত্তর – 1. 0%

Xc+Xc -এর ফিনোটাইপ হল –

  1. স্বাভাবিক কন্যা
  2. স্বাভাবিক পুত্র
  3. আক্রান্ত কন্যা
  4. স্বাভাবিক বাহক কন্যা

উত্তর – 4. স্বাভাবিক বাহক কন্যা

কন্যা তখনই বর্ণান্ধ হতে পারে যখন –

  1. কেবল বাবা বর্ণান্ধ
  2. কেবল মা বর্ণান্ধ
  3. মা বাহক এবং বাবা স্বাভাবিক
  4. মা বাহক এবং বাবা বর্ণান্ধ

উত্তর – 4. মা বাহক এবং বাবা বর্ণান্ধ

ক্রিসক্রস উত্তরাধিকার -এর উদাহরণ হল –

  1. বর্ণান্ধতা
  2. ডায়াবেটিস
  3. হিমোফিলিয়া
  4. 1 ও 3 উভয়ই

উত্তর – 4. 1 ও 3 উভয়ই

যে রোগের ক্ষেত্রে জেনেটিক কাউন্সেলিং করা হয়, সেটি হল –

  1. থ্যালাসেমিয়া
  2. ম্যালেরিয়া
  3. ডায়ারিয়া
  4. কোনোটিই নয়

উত্তর – 1. থ্যালাসেমিয়া

বিবাহপূর্ব রোগ-সম্ভাবনা নির্ণয়ে কোনো ব্যক্তি যার পরামর্শ গ্রহণ করবেন, তিনি হলেন –

  1. সাইকোলজিস্ট
  2. জেনেটিক কাউন্সিলার
  3. মেয়র
  4. সার্জেন

উত্তর – 2. জেনেটিক কাউন্সিলার

শূন্যস্থান পূরণ করো

থ্যালাসেমিয়া মানুষের একটি ___ রোগ।

উত্তর – থ্যালাসেমিয়া মানুষের একটি বংশগত রোগ।

___ রোগে রক্তের O2 পরিবহণ ক্ষমতা কমে যায়।

উত্তর – থ্যালাসেমিয়া রোগে রক্তের O2 পরিবহণ ক্ষমতা কমে যায়।

___ উৎপাদন ব্যাহত হলে তীব্র অ্যানিমিয়া সৃষ্টি হয়।

উত্তর – হিমোগ্লোবিন উৎপাদন ব্যাহত হলে তীব্র অ্যানিমিয়া সৃষ্টি হয়।

রোগীর দেহে বারবার রক্ত সঞ্চারণের ফলে ___ সঞ্চিত হয়।

উত্তর – রোগীর দেহে বারবার রক্ত সঞ্চারণের ফলে লৌহ সঞ্চিত হয়।

___ হল একটি লিঙ্গ সংযোজিত জিনে দ্বারা সৃষ্ট রোগ।

উত্তর – হিমোফিলিয়া হল একটি লিঙ্গ সংযোজিত জিনে দ্বারা সৃষ্ট রোগ।

মানুষের ___ নং ক্রোমোজোমে α গ্লোবিন জিনের সমস্যায় α থ্যালাসেমিয়া হয়।

উত্তর – মানুষের 16 নং ক্রোমোজোমে α গ্লোবিন জিনের সমস্যায় α থ্যালাসেমিয়া হয়।

মানুষের ___ নং ক্রোমোজোমে β গ্লোবিন জিন থাকে।

উত্তর – মানুষের 11 নং ক্রোমোজোমে β গ্লোবিন জিন থাকে।

থ্যালাসেমিয়া 11 নং এবং ___ নং ক্রোমোজোমের মিউটেশনের ফলে ঘটে।

উত্তর – থ্যালাসেমিয়া 11 নং এবং 16 নং ক্রোমোজোমের মিউটেশনের ফলে ঘটে।

কুলির অ্যানিমিয়া বলা হয় ___ রোগকে।

উত্তর – কুলির অ্যানিমিয়া বলা হয় β থ্যালাসেমিয়া মেজর রোগকে।

___ নামক জিনঘটিত রোগে রক্তাল্পতা ঘটে।

উত্তর – থ্যালাসেমিয়া নামক জিনঘটিত রোগে রক্তাল্পতা ঘটে।

ইংল্যান্ডের রাজপরিবারে যে জিনগত রোগটি দেখা যায়, সেটি হল ___।

উত্তর – ইংল্যান্ডের রাজপরিবারে যে জিনগত রোগটি দেখা যায়, সেটি হল হিমোফিলিয়া

রক্তমোক্ষণকারী রোগটি ___ নামে পরিচিত।

উত্তর – রক্তমোক্ষণকারী রোগটি হিমোফিলিয়া নামে পরিচিত।

হিমোফিলিয়া হল মানুষের একটি ___ ক্রোমোজোম সংযোজিত রোগ।

উত্তর – হিমোফিলিয়া হল মানুষের একটি X ক্রোমোজোম সংযোজিত রোগ।

প্রায় ___ % হিমোফিলিয়াই AHF কম তৈরি হওয়ার ফলে ঘটে।

উত্তর – প্রায় 80% হিমোফিলিয়াই AHF কম তৈরি হওয়ার ফলে ঘটে।

ফ্যাক্টর IX কম তৈরি হওয়ায় হিমোফিলিয়া B বা ___ রোগ হয়।

উত্তর – ফ্যাক্টর IX কম তৈরি হওয়ায় হিমোফিলিয়া B বা ক্রিস্টমাস রোগ হয়।

কন্যা হিমোফিলিয়া রোগাক্রান্ত হয় যখন ___ হিমোফিলিয়া রোগী হয়।

উত্তর – কন্যা হিমোফিলিয়া রোগাক্রান্ত হয় যখন পিতা ও মাতা উভয়েই হিমোফিলিয়া রোগী হয়।

দুটি X ক্রোমোজোমের একটিতে হিমোফিলিয়া মিউট্যান্ট জিন থাকলে সেই মহিলা ___ হবে।

উত্তর – দুটি X ক্রোমোজোমের একটিতে হিমোফিলিয়া মিউট্যান্ট জিন থাকলে সেই মহিলা হিমোফিলিয়ার বাহক হবে।

বর্ণান্ধতা বা হিমোফিলিয়া বেশি দেখা যায় ___।

উত্তর – বর্ণান্ধতা বা হিমোফিলিয়া বেশি দেখা যায় পুরুষে

বর্ণান্ধতা একপ্রকার ___ বংশগত রোগ।

উত্তর – বর্ণান্ধতা একপ্রকার X-লিংকড বংশগত রোগ।

প্রোটানোপিয়ায় ___ বর্ণ চিনতে পারা যায় না।

উত্তর – প্রোটানোপিয়ায় লাল বর্ণ চিনতে পারা যায় না।

সবুজ বর্ণান্ধতাকে ___ বলে।

উত্তর – সবুজ বর্ণান্ধতাকে ডিউটেরানোপিয়া বলে।

নীল বর্ণান্ধতাকে ___ বলে।

উত্তর – নীল বর্ণান্ধতাকে ট্রাইটানোপিয়া বলে।

মানুষের চোখে রং চিনবার জন্য দায়ী কোশ হল ___ কোশ।

উত্তর – মানুষের চোখে রং চিনবার জন্য দায়ী কোশ হল কোন কোশ।

নীল বর্ণান্ধতার জন্য দায়ী জিনটি ___ প্রকৃতির হয়।

উত্তর – নীল বর্ণান্ধতার জন্য দায়ী জিনটি অটোজোমাল প্রকৃতির হয়।

মাতা বর্ণান্ধ হলে ও বাবা স্বাভাবিক হলে সকল ___ বর্ণান্ধ হবে।

উত্তর – মাতা বর্ণান্ধ হলে ও বাবা স্বাভাবিক হলে সকল পুত্র বর্ণান্ধ হবে।

হিমোফিলিয়া B -এর কারণ হল রক্ততঞ্চনের জন্য দায়ী ফ্যাক্টর ___ -এর অনুপস্থিতি।

উত্তর – হিমোফিলিয়া B -এর কারণ হল রক্ততঞ্চনের জন্য দায়ী ফ্যাক্টর IX/ক্রিস্টমাস ফ্যাক্টর -এর অনুপস্থিতি।

একটি অটোজোমাল জিনগত রোগ হল ___।

উত্তর – একটি অটোজোমাল জিনগত রোগ হল থ্যালাসেমিয়া

সত্য/মিথ্যা নির্বাচন করো

থ্যালাসেমিয়া রোগে অস্থিমজ্জা অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায়।

উত্তর – সত্য [সূত্র – এর ফলে অস্থিবিকৃতি ঘটে থাকে।]

থ্যালাসেমিয়া হল একটি লিঙ্গ সংযোজিত রোগ।

উত্তর – মিথ্যা [সূত্র – এটি অটোজোম বাহিত রোগ।]

হিমোফিলিয়া মানুষের অটোজোম বাহিত রোগ।

উত্তর – মিথ্যা [সূত্র – এটি X ক্রোমোজোম বাহিত রোগ।]

হিমোফিলিয়া রোগের ক্ষেত্রে পুরুষরা সর্বদা বাহক হয়।

উত্তর – মিথ্যা [সূত্র – পুরুষদের একটিমাত্র X ক্রোমোজোম থাকে, তাই ওই ক্রোমোজোমে হিমোফিলিয়ার অ্যালিলটি থাকলে তা প্রকাশিত হয়ে যায়, সেজন্য বাহক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।]

তীব্র হিমোফিলিয়া -র ক্ষেত্রে রক্ততঞ্চনকারী ফ্যাক্টর স্বাভাবিকের 1% -এর বেশি থাকে।

উত্তর – মিথ্যা [সূত্র – রক্ত তঞ্চনকারী ফ্যাক্টর 50% -এর নীচে নেমে যায়।]

ফ্যাক্টর VIII -এর উৎপাদন ব্যাহত হলে হিমোফিলিয়া A রোগ হয়।

উত্তর – সত্য [সূত্র – এই ফ্যাক্টরের অপর নাম AHF বা অ্যান্টিহিমোফিলিক ফ্যাক্টর।]

হিমোফিলিয়া রোগের জিনটি প্রচ্ছন্ন ও X ক্রোমোজোমস্থিত হয়।

উত্তর – সত্য [সূত্র – পুরুষদের রোগটি বেশি প্রকাশিত হয়।]

IX নম্বর ফ্যাক্টরটি ক্রিস্টমাস রোগের জন্য দায়ী।

উত্তর – সত্য [সূত্র – এর ফলে হিমোফিলিয়া B রোগ হয়।]

লিঙ্গ সংযোজিত বৈশিষ্ট্যগুলির উত্তরাধিকার সূত্রে পুরুষেরা বাহক হতে পারে।

উত্তর – মিথ্যা [সূত্র – পুরুষদের অ্যালোজোমের প্রকৃতি XY হওয়ায়, পুরুষেরা কখনোই লিঙ্গ সংযোজিত বৈশিষ্ট্যগুলির বাহক হতে পারে না।]

মাতা হিমোফিলিয়ার বাহক হলে পুত্রসন্তানদের মধ্যে হিমোফিলিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা 100%।

উত্তর – মিথ্যা [সূত্র – 50% সম্ভাবনা থাকে, কারণ বাহক মাতার স্বাভাবিক অ্যালিলটি 50% পুত্র সন্তানদের মধ্যে সঞ্চারিত হয়।]

নীল বর্ণান্ধতার জন্য দায়ী জিনটি 7 নং ক্রোমোজোমে অবস্থিত।

উত্তর – সত্য [সূত্র – এই ধরনের বর্ণান্ধতায় ব্যক্তি নীল বর্ণ চিনতে পারে না।]

মানুষের চোখের বর্ণ চিনতে সাহায্য করে রড কোশ।

উত্তর – মিথ্যা [সূত্র – কোন কোশ এই কাজ করে থাকে।]

একজন বর্ণান্ধ পিতার বর্ণান্ধ পুত্র হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

উত্তর – সত্য [সূত্র – পুত্র, বাবার থেকে Y ক্রোমোজোম পায়। পক্ষান্তরে রোগটি X ক্রোমোজোম বাহিত হয়।]

X ক্রোমোজোম বাহিত একটি রোগ হল রাতকানা।

উত্তর – মিথ্যা [সূত্র – ভিটামিন A -এর অভাবে তা ঘটে। লাল-সবুজ বর্ণান্ধতা X ক্রোমোজোম বাহিত রোগ।]

X ক্রোমোজোম বাহিত রোগকে লিঙ্গ সংযোজিত রোগ বলে।

উত্তর – সত্য [সূত্র – X ক্রোমোজোম লিঙ্গ নির্ধারণের জন্য দায়ী, তাই এই ক্রোমোজোম বাহিত রোগকে লিঙ্গ সংযোজিত রোগ বলে।]

জিনগত রোগবিহীন সুস্থ সন্তানলাভে সাহায্য করার প্রক্রিয়াকে জেনেটিক কাউন্সেলিং বলে।

উত্তর – সত্য [সূত্র – এ ছাড়াও জেনেটিক কাউন্সেলিং ভবিষ্যতে সন্তানদের জেনেটিক সমস্যাও তুলে ধরে।]

বিবাহের পূর্বে জেনেটিক কাউন্সেলিং করতে হয়, থ্যালাসেমিয়া রোগ প্রতিরোধে।

উত্তর – সত্য [সূত্র – থ্যালাসেমিয়া বাহকদের দম্পতি না হওয়া, এবং হলেও ভবিষ্যতে তাদের শিশুসন্তানদের রোগ সম্ভাবনা নির্ণয়ে জেনেটিক কাউন্সেলিং জরুরি।]

প্রসোপ্যাগনোসিয়া (Prosopagnosia) কী? এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির কী সমস্যা হয় এবং সাধারণত কোন মস্তিষ্কের ত্রুটির কারণে এটি ঘটে?

প্রসোপ্যাগনোসিয়া (prosopagnosia) হল মানুষের মুখ চিনতে না পারা। এই রোগে ব্যক্তি নিজের বা নিজের লোকেদের মুখও চিনতে পারে না। সাধারণত গুরুমস্তিষ্কের দর্শন গ্রাহক কেন্দ্রের ত্রুটির ফলে এটি ঘটে থাকে।

হিমোফিলিয়া A রোগের প্রতিকার হিসেবে যকৃৎ প্রতিস্থাপন কীভাবে কাজ করতে পারে? ব্যাখ্যা করুন।

হিমোফিলিয়া A রোগটি সাধারণত প্রতি 4500 জন ব্যক্তির মধ্যে একজনের দেখা যায়। যদিও মনে করা হয় যে হিমোফিলিয়া রোগটি যকৃৎ প্রতিস্থাপনের দ্বারা সারানো যায়। কারণ রক্ততঞ্চনের জন্য প্রয়োজনীয় ফ্যাক্টরগুলি যকৃতে তৈরি হয়, তাই যকৃৎ প্রতিস্থাপন দ্বারা এই ফ্যাক্টরগুলি পুনরায় তৈরি হতে পারে।

হিমোফিলিয়া রোগীদের রক্তক্ষরণ নিয়ন্ত্রণে কোন ওষুধ ব্যবহৃত হয়?

হিমোফিলিয়ায় আক্রান্ত মানুষের রক্তক্ষরণ বন্ধ করার জন্য ডেসমোপ্রেসিন অ্যাসিটেট নামক ওষুধ প্রয়োগ করতে হয়।

সেরিব্রাল অ্যাক্রোম্যাটোপসিয়া (cerebral achromatopsia) কী? এর কারণসমূহ বর্ণনা করুন।

গুরুমস্তিষ্কের দর্শনগ্রাহক অংশে টিউমার, রক্তক্ষরণ প্রভৃতি কারণে যদি কোনো ত্রুটি দেখা যায়, তখনও বর্ণান্ধতার সৃষ্টি হয়, যদিও তখন রেটিনাস্থিত আলোকগ্রাহক কোন কোশে কোনো ত্রুটি থাকে না। এই ধরনের বর্ণান্ধতাকে সেরিব্রাল অ্যাক্রোম্যাটোপসিয়া (cerebral achromatopsia) বলা হয়।

জিনগত কারণ ছাড়াও কীভাবে অর্জিত বর্ণান্ধতা সৃষ্টি হয়? অপটিক স্নায়ুর ক্ষতি ও লিঙ্গ-নিরপেক্ষ প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা করুন।

বর্ণান্ধতা জিনঘটিত রোগ হলেও অনেকসময় আঘাতের ফলে অপটিক স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হলে, স্ত্রী ও পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই বর্ণান্ধতা দেখা যায়। একে অর্জিত বর্ণান্ধতা বলে।

স্তম্ভ মেলাও

স্তম্ভ মেলাও – 1

বামস্তম্ভডানস্তম্ভ
1. থ্যালাসেমিয়াA. অক্সিজেন পরিবহণ
2. হিমোগ্লোবিনB. ক্রিস্টমাস রোগ
3. ফ্যাক্টর IXC. হিমোফিলিয়ার লক্ষণ
4. রক্তক্ষরণD. AHF
5. প্রোটানোপিয়াE. অটোজোমাল রোগ
6. ডিউটেরানোপিয়াF. লাল বর্ণ দেখতে না পাওয়া
G. সবুজ বর্ণ দেখার অক্ষমতা

উত্তর –

বামস্তম্ভডানস্তম্ভ
1. থ্যালাসেমিয়াE. অটোজোমাল রোগ
2. হিমোগ্লোবিনA. অক্সিজেন পরিবহণ
3. ফ্যাক্টর IXB. ক্রিস্টমাস রোগ
4. রক্তক্ষরণC. হিমোফিলিয়ার লক্ষণ
5. প্রোটানোপিয়াF. লাল বর্ণ দেখতে না পাওয়া

স্তম্ভ মেলাও – 2

বামস্তম্ভডানস্তম্ভ
1. 16 নং অটোজোমীয় রোগA. পরিবার পরিকল্পনা
2. জিনগত পরামর্শ প্রদানB. হিমোফিলিয়া B
3. ক্রিস্টমাস রোগC. থ্যালাসেমিয়া
4. ফ্যাক্টর VIII স্বল্পতাD. বর্ণান্ধতা
5. তীব্র থ্যালাসেমিয়াE. হাইড্রপ্স ফিটালিস
6. X ক্রোমোজোমীয় চোখের রোগF. হিমোফিলিয়া C
G. হিমোফিলিয়া A

উত্তর –

বামস্তম্ভডানস্তম্ভ
1. 16 নং অটোজোমীয় রোগC. থ্যালাসেমিয়া
2. জিনগত পরামর্শ প্রদানA. পরিবার পরিকল্পনা
3. ক্রিস্টমাস রোগB. হিমোফিলিয়া B
4. ফ্যাক্টর VIII স্বল্পতাG. হিমোফিলিয়া A
5. তীব্র থ্যালাসেমিয়াE. হাইড্রপ্স ফিটালিস
6. X ক্রোমোজোমীয় চোখের রোগD. বর্ণান্ধতা

বিসদৃশ শব্দাট বেছে লেখো

প্রশ্ন
লিঙ্গ সংযোজিত চরিত্র, হিমোফিলিয়া, থ্যালাসেমিয়া, মানব কানের লোম।থ্যালাসেমিয়া। [সূত্র – থ্যালাসেমিয়া একটি অটোজোমীয় চরিত্র, বাকিগুলি লিঙ্গ সংযোজিত চরিত্র।]
হেপাটোমেগালি, স্পিনোমেগালি, লোহা সঞ্চয়, হিমোফিলিয়া।হিমোফিলিয়া। [সূত্র – বাকিগুলি থ্যালাসেমিয়ার লক্ষণ।]
রক্তক্ষরণ, অস্থিসন্ধির স্ফীতি, রয়্যাল ডিজিজ, ডিউটেরানোপিয়া।ডিউটেরানোপিয়া। [সূত্র – বিসদৃশটি সবুজ বর্ণান্ধতা, বাকিগুলি হিমোফিলিয়ার নাম ও লক্ষণ।]
হিমোফিলিয়া A, হিমোফিলিয়া B, হিমোফিলিয়া C, হিমোফিলিয়া K।হিমোফিলিয়া K। [সূত্র – হিমোফিলিয়া K ছাড়া বাকিগুলি হিমোফিলিয়ার প্রকারভেদ।]
হিমোফিলিয়া A, হিমোফিলিয়া B, ক্রিস্টমাস রোগ, তঞ্চন ফ্যাক্টর IX।হিমোফিলিয়া A। [সূত্র – হিমোফিলিয়া B বা ক্রিস্টমাস রোগের সঙ্গে তঞ্চন ফ্যাক্টর IX সম্পর্কিত।]
প্রোটানোপিয়া, ডিউটেরানোপিয়া, হিমোফিলিয়া, ট্রাইটানোপিয়া।হিমোফিলিয়া। [সূত্র – হিমোফিলিয়া বাদে বাকিগুলি হল বর্ণান্ধতার প্রকারভেদ।]
প্রোটানোপিয়া, ফ্যাক্টর IX, অ্যান্টিহিমোফিলিক ফ্যাক্টর, PTA।প্রোটানোপিয়া। [সূত্র – প্রোটানোপিয়া ছাড়া বাকিগুলি হিমোফিলিয়ার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত।]
প্রোটানোপিয়া, অ্যাপানোপিয়া, ডিউটেরানোপিয়া, ট্রাইটানোপিয়া।অ্যাপানোপিয়া। [সূত্র – অ্যাপানোপিয়া ছাড়া বাকিগুলি বর্ণান্ধতার প্রকারভেদ।]
যক্ষ্মা, AIDS, জিনগত পরামর্শ দান, ডায়ারিয়া।জিনগত পরামর্শদান। [সূত্র – বাকিগুলি সংক্রামক রোগ, এক্ষেত্রে জিনগত পরামর্শ দানের প্রয়োজনীয়তা নেই।]
থ্যালাসেমিয়া, অ্যালবিনিজম, হিমোফিলিয়া, সিক্স সেল অ্যানিমিয়া।সিক্স সেল অ্যানিমিয়া। [সূত্র – বাকিগুলি X ক্রোমোজোম বাহিত রোগ, কিন্তু সিক্স সেল অ্যানিমিয়া 11 নম্বর ক্রোমোজোম বাহিত রোগ।]
হিমোফিলিয়া, বর্ণান্ধতা, থ্যালাসেমিয়া, মায়োপিয়া।মায়োপিয়া। [সূত্র – বাকিগুলি ক্রোমোজোম-ঘটিত রোগ।]

নীচে সম্পর্কযুক্ত শব্দজোড় দেওয়া আছে। প্রথম জোড়টির সম্পর্ক দেখে দ্বিতীয়টির শূন্যস্থানে উপযুক্ত শব্দ বসাও।

অস্থিসন্ধিতে রক্তক্ষরণ ও স্ফীতি : হিমোফিলিয়া : : অস্থিসন্ধির গঠন বিকৃতি : ___।

উত্তর – থ্যালাসেমিয়া।

অনবরত রক্তক্ষরণ : হিমোফিলিয়া : : দেহে লৌহসঞ্চয় : ___।

উত্তর – থ্যালাসেমিয়া।

স্পিনোমেগালি : প্লিহার বৃদ্ধি : : হেপাটোমেগালি : ___।

উত্তর – যকৃতের বৃদ্ধি।

থ্যালাসেমিয়া : অটোজোমবাহিত রোগ : : লাল-সবুজ বর্ণান্ধতা : ___।

উত্তর – X ক্রোমোজোম বাহিত রোগ।

ক্লাসিক হিমোফিলিয়া : হিমোফিলিয়া : : ক্রিস্টমাস রোগ : ___।

উত্তর – হিমোফিলিয়া B।

ফ্যাক্টর VIII : AHF : : ফ্যাক্টর IX : ___।

উত্তর – PTC।

সবুজ বর্ণান্ধতা : ডিউটেরানোপিয়া : : লাল বর্ণান্ধতা : ___।

উত্তর – প্রোটানোপিয়া।

নীচের চারটি বিষয়ের মধ্যে তিনটি একটি বিষয়ের অন্তর্গত। সে বিষয়টি খুঁজে বার করে নাম লেখো।

প্রশ্নউত্তর ও উত্তর-সূত্র
অটোজোমাল জিনঘটিত রোগ, থ্যালাসেমিয়া, হিমোফিলিয়া C, নীল বর্ণান্ধতা।অটোজোমাল জিনঘটিত রোগ। [সূত্র – নানা প্রকার অটোজোমাল জিনঘটিত রোগের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।]
প্রোটানোপিয়া, ডিউটেরানোপিয়া, সেক্স লিংকড ট্রেইট, হিমোফিলিয়া।সেক্স লিংকড ট্রেইট। [সূত্র – তিনটি রোগই X ক্রোমোজোম সংযোজিত, অর্থাৎ সেক্স লিংকড ট্রেইট (চরিত্র)।]
ক্রিস্টমাস রোগ, হিমোফিলিয়া, ক্লাসিক হিমোফিলিয়া হিমোফিলিয়া C।হিমোফিলিয়া। [সূত্র – বাকি তিনটি হিমোফিলিয়ার প্রকারভেদ।]
হিমোগ্লোবিন, হিমরঙ্গক, α গ্লোবিন, β গ্লোবিন।হিমোগ্লোবিন। [সূত্র – হিমোগ্লোবিনের গঠনগত উপাদান।]
লিঙ্গ সংযোজিত বংশানুসরণ, বেগুনি বর্ণের নীল বর্ণ হিসেবে দৃশ্যমানতা, প্রোটানোপ, লাল বর্ণান্ধতা।লাল বর্ণান্ধতা। [সূত্র – তিনটি রোগই X ক্রোমোজোম সংযোজিত, অর্থাৎ সেক্স লিংকড ট্রেইট (চরিত্র)।]
থ্যালাসেমিয়া, জিনগত পরামর্শ, লাল-সবুজ বর্ণান্ধতা, হিমোফিলিয়া।জিনগত পরামর্শ। [সূত্র – উল্লিখিত রোগগুলির পরবর্তী প্রজন্মে সঞ্চারণ আটকাতে জিনগত পরামর্শ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।]
রক্তপরীক্ষা, রোগ সম্ভাবনা বিশ্লেষণ, জেনেটিক কাউন্সেলিং, পারিবারিক রোগের চার্ট বিশ্লেষণ।জেনেটিক কাউন্সেলিং। [সূত্র – জেনেটিক কাউন্সেলিং -এর নানা দিক উল্লেখ করা হয়েছে।]
X ক্রোমোজোম, প্রচ্ছন্ন জিন, হিমোফিলিয়া, ফ্যাক্টর VIII এবং ফ্যাক্টর IX তৈরি না হওয়ায় রক্ত তঞ্চিত না হতে পারা।হিমোফিলিয়া। [সূত্র – হিমোফিলিয়ার নানা বৈশিষ্ট্যের কথা বলা হয়েছে।]

দু-একটি শব্দে বা বাক্যে উত্তর দাও

থ্যালাসেমিয়া রোগের জন্য দায়ী জিন মানুষের কোন্ ধরনের ক্রোমোজোম বহন করে?

থ্যালাসেমিয়া রোগের জন্য দায়ী জিন মানুষের অটোজোম বহন করে।

মানুষের দুটি X ক্রোমোজোমাল প্রচ্ছন্ন রোগের নাম বলো।
অথবা, দুটি সেক্স লিংকড রোগের নাম বলো।

মানুষের দুটি X ক্রোমোজোমাল প্রচ্ছন্ন রোগের নাম হল বর্ণান্ধতা ও হিমোফিলিয়া।

কে, কত খ্রিস্টাব্দে প্রথম থ্যালাসেমিয়া নামকরণ করেন?

হুইপল এবং ব্রাডফোর্ড (Whipple and Bradford) 1932 খ্রিস্টাব্দে সর্বপ্রথম থ্যালাসেমিয়া নামকরণ করেন।

থ্যালাসেমিয়া রোগীর হিমোগ্লোবিনে বা β শৃঙ্খল কোন্ কারণের জন্য অনেক সময় সম্পূর্ণ তৈরি হয় না?

থ্যালাসেমিয়া রোগীর হিমোগ্লোবিনে α বা β শৃঙ্খল পরিব্যক্তির জন্য অনেক সময় সম্পূর্ণ তৈরি হয় না, ফলে RBC -র সংখ্যা হ্রাস পায়।

α থ্যালাসেমিয়া কী?

হিমোগ্লোবিনের α শৃঙ্খল সম্পূর্ণরূপে গঠিত না হওয়ায় হিমোগ্লোবিনের ত্রুটির জন্য যে থ্যালাসেমিয়া হয়, তাকে α থ্যালাসেমিয়া বলা হয়।

মানুষের কোন্ ক্রোমোজোমের জিনের মিউটেশনে α থ্যালাসেমিয়া হয়?

মানুষের 16 নং ক্রোমোজোমের জিনের মিউটেশনের ফলে α থ্যালাসেমিয়া হয়।

β থ্যালাসেমিয়া কী?

হিমোগ্লোবিনের β শৃঙ্খল সম্পূর্ণরূপে গঠিত না হওয়ায় হিমোগ্লোবিনের ত্রুটির ফলে যে থ্যালাসেমিয়া হয়, তাকে β থ্যালাসেমিয়া বলে।

মানুষের কোন্ ক্রোমোজোমের জিনের মিউটেশনে β থ্যালাসেমিয়া হয়?

মানুষের 11 নং ক্রোমোজোমের জিনের মিউটেশনের ফলে β থ্যালাসেমিয়া হয়।

ভারতে কোন প্রকার থ্যালাসেমিয়ার প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা যায়?

ভারতে α থ্যালাসেমিয়ার প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা যায়।

থ্যালাসেমিয়ার ত্রুটিপূর্ণ জিন মানুষের কোন্ ক্রোমোজোমে অবস্থান করে?

16 নং ক্রোমোজোম (α থ্যালাসেমিয়া) ও 11 নং ক্রোমোজোম (β থ্যালাসেমিয়া)।

থ্যালাসেমিয়া রোগে কোন্ সংযুক্ত প্রোটিন কম পরিমাণে তৈরি হয়?

থ্যালাসেমিয়া রোগে হিমোগ্লোবিন নামক সংযুক্ত প্রোটিন কম পরিমাণে তৈরি হয়।

থ্যালাসেমিয়া রোগ হলে অথবা ঘনঘন রক্ত বদলানোর ফলে দেহে কোন্ ধাতু অধিক পরিমাণে সঞ্চিত হয়?

থ্যালাসেমিয়া রোগ হলে অথবা ঘনঘন রক্ত বদলানোর ফলে দেহে লোহা ধাতু অধিক পরিমাণে সঞ্চিত হয়।

দেহে লোহা সঞ্চিত হলে কোন্ কোন্ অঙ্গ বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়?

দেহে লোহা সঞ্চিত হলে হৃৎপিণ্ড, যকৃৎ এবং অন্তঃক্ষরা তন্ত্র বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

হিমোগ্লোবিনের জিনগত ত্রুটির জন্য যে রোগ হয়, তাকে কী বলে?

হিমোগ্লোবিনের জিনগত ত্রুটির জন্য যে রোগ হয় তাকে বলে হিমোগ্লোবিনোপ্যাথি।

হিমোগ্লোবিনে কত শতাংশ লোহা থাকে?

হিমোগ্লোবিনে প্রায় 0.34% লোহা থাকে।

হিমোগ্লোবিন কত ml অক্সিজেন বহন করে?

1g হিমোগ্লোবিন 1.34 ml অক্সিজেন বহন করে।

যে রোগে রক্ত তঞ্চিত না হওয়ার ফলে রক্তক্ষরণ বন্ধ হয় না, তাকে কী বলে?

যে রোগে রক্ত তঞ্চিত না হওয়ার ফলে রক্তক্ষরণ বন্ধ হয় না, তাকে হিমোফিলিয়া বলে।

একটি বিশেষ হিমোফিলিয়ার নাম লেখো যা লিঙ্গ সংযোজিত নয়।

হিমোফিলিয়া C অটোজোম সংযোজিত হিমোফিলিয়া, এটি লিঙ্গ সংযোজিত নয়। এক্ষেত্রে রক্ততঞ্চনকারী ফ্যাক্টর IX উৎপন্ন হয় না।

রক্তের ফ্যাক্টর VIII -এর অভাবজনিত রোগটি কী?

রক্তের ফ্যাক্টর VIII -এর অভাবজনিত রোগটি হল হিমোফিলিয়া A।

রক্তের ফ্যাক্টর IX -এর অভাবজনিত রোগটি কী?

রক্তের ফ্যাক্টর IX -এর অভাবজনিত রোগটি হল হিমোফিলিয়া B।

হিমোফিলিয়া B রোগটি আর কী নামে পরিচিত?

হিমোফিলিয়া B রোগটি ক্রিস্টমাস রোগ বা রাজকীয় হিমোফিলিয়া নামে পরিচিত।

রক্তমোক্ষণকারী রোগটি আর কী নামে পরিচিত?

রক্তমোক্ষণকারী রোগটি হিমোফিলিয়া নামে পরিচিত।

হিমোফিলিয়া B কী জাতীয় রোগ?

হিমোফিলিয়া B হল, X ক্রোমোজোমঘটিত একটি প্রচ্ছন্ন বংশগত, রোগ।

হিমোফিলিয়া রোগের সৃষ্টি হয় কী কারণে?

X ক্রোমোজোম সংযোজিত প্রচ্ছন্ন জিনের পরিব্যক্তির কারণে হিমোফিলিয়া রোগের সৃষ্টি হয়।

হিমোফিলিয়া রোগের জিন মানুষের কোন্ ক্রোমোজোমে অবস্থান করে?

হিমোফিলিয়া রোগের জিন মানুষের X ক্রোমোজোমে অবস্থান করে।

হিমোফিলিয়া A আর কী নামে পরিচিত?

হিমোফিলিয়া A ক্লাসিক হিমোফিলিয়া নামে পরিচিত।

ইংল্যান্ডের রানি ভিক্টোরিয়া সর্বপ্রথম যে রোগের প্রচ্ছন্ন জিনটি ধারণ করেন, সেটির নাম উল্লেখ করো।

ইংল্যান্ডের রানি ভিক্টোরিয়া সর্বপ্রথম যে রোগের প্রচ্ছন্ন জিনটি ধারণ করেন, সেটির নাম হিমোফিলিয়া B।

কোন্ হিমোফিলিয়াকে রয়‍্যাল হিমোফিলিয়া বলে?

হিমোফিলিয়া B -কে রয়‍্যাল হিমোফিলিয়া বলে, কারণ এটি ইংল্যান্ডের রাজবংশে প্রথম দেখা গিয়েছিল।

ব্লিডার্স ডিজিজ কোন্ রোগকে বলে?

হিমোফিলিয়া -কে ব্লিডার্স ডিজিজ বলে।

কোন্ রোগকে ক্রিস্টমাস ডিজিজ বলে?

হিমোফিলিয়া B রোগকে ক্রিস্টমাস ডিজিজ বলে।

কেবলমাত্র হোমোজাইগাস অবস্থায় হিমোফিলিয়া রোগের প্রকাশ ঘটার কারণ কী?

হিমোফিলিয়া রোগটি X ক্রোমোজোম সংযোজিত প্রচ্ছন্ন জিনঘটিত রোগ তাই বিশেষত স্ত্রী দেহে এটি একমাত্র হোমোজাইগাস অবস্থায় (XhXh) প্রকাশিত হয়, কিন্তু পুরুষদের ক্ষেত্রে এটি হেমিজাইগাস অবস্থায়ও (XhY) প্রকাশ পায়। স্ত্রীদের ক্ষেত্রে হিমোফিলিয়ার জন্য দায়ী জিন হেটেরোজাইগাস অবস্থায় (XhXh+) থাকলে, স্ত্রী বাহক হলেও স্বাভাবিক হয়, তার দেহে কোনো রোগের প্রকাশ ঘটে না।

একটি স্বাভাবিক হিমোফিলিয়া বাহক মহিলার সঙ্গে স্বাভাবিক পুরুষের বিবাহ হলে, তার পুত্রদের হিমোফিলিয়া রোগ হওয়ার সম্ভাবনা কত?

একটি স্বাভাবিক হিমোফিলিয়া বাহক মহিলার সাথে স্বাভাবিক পুরুষের বিবাহ হলে, তার পুত্রদের হিমোফিলিয়া হওয়ার সম্ভাবনা হল, সমস্ত সন্তানদের মধ্যে 25% এবং পুত্রদের মধ্যে 50% ক্ষেত্রে।

ট্রাইটানোপ কাদের বলে?
অথবা, ট্রাইটানোপিয়া কী?

বর্ণান্ধতা রোগে আক্রান্ত যেসব ব্যক্তি নীল বর্ণ শনাক্ত করতে পারেন না, তাদের ট্রাইটানোপ বলে এবং রোগটিকে ট্রাইটানোপিয়া বলা হয়।

প্রোটানোপ কাদের বলে?
অথবা, প্রোটানোপিয়া কী?

বর্ণান্ধতা রোগে আক্রান্ত যেসব ব্যক্তি প্রধানত লাল বর্ণ শনাক্ত করতে পারেন না, তাদের প্রোটানোপ বলে এবং রোগটিকে বলা হয় প্রোটানোপিয়া।

ডিউটেরানোপ কাদের বলে?
অথবা, ডিউটেরানোপিয়া কী?

বর্ণান্ধতা রোগে আক্রান্ত যেসব ব্যক্তি প্রধানত সবুজ বর্ণ শনাক্ত করতে পারেন না, তাদের ডিউটেরানোপ বলে এবং এই রোগটিকে বলে ডিউটেরানোপিয়া।

সায়ানোপসিয়া বা সায়ানোপিয়া কী?

শুধুমাত্র নীল বর্ণের প্রতি সংবেদনশীলতাকে সায়ানোপসিয়া বা সায়ানোপিয়া বলে।

যে বর্ণান্ধতায় মানুষ লাল বর্ণ চিনতে পারে না, তাকে কী বলে?

যে বর্ণান্ধতায় মানুষ লাল বর্ণ চিনতে পারে না, তাকে প্রোটানোপিয়া বলে।

একজন বর্ণান্ধ মহিলা ও স্বাভাবিক পুরুষের বিবাহে তাদের পুত্রসন্তানের ফিনোটাইপ কী হবে?

একজন বর্ণান্ধ মহিলা ও স্বাভাবিক পুরুষের বিবাহে তাদের পুত্রসন্তান বর্ণান্ধ হবে।

বিবাহের পূর্বে জিনগত পরামর্শকে কী বলে?

বিবাহের পূর্বে জিনগত পরামর্শকে জেনেটিক কাউন্সেলিং বলে।


আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলে মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞানের তৃতীয় অধ্যায় “বংশগতি এবং কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ” অধ্যায়ের ‘কয়েকটি সাধারণ জিনগত রোগ‘ বিভাগের অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করেছি। এই প্রশ্নগুলো মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য বা আপনি যদি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি নেন তাহলে আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই প্রশ্নগুলি মাধ্যমিক পরীক্ষা বা চাকরির পরীক্ষায় প্রায়ই দেখা যায়। আশা করি যে এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য উপকারী হয়েছে। আপনাদের কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা হলে আপনারা আমাদের সাথে টেলিগ্রামে যোগাযোগ করতে পারেন, আমরা উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। তাছাড়া, আমাদের এই পোস্টটি আপনার প্রিয়জন যার এটি প্রয়োজন হবে তার সাথে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ।

Please Share This Article

Related Posts

বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনে নারীসমাজ কীভাবে অংশগ্রহণ করেছিল? বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনে নারীসমাজের সীমাবদ্ধতা কী?

বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনে নারী সমাজের অংশগ্রহণ ও সীমাবদ্ধতা লেখো।

সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে বাংলার ছাত্র সমাজ কীরূপ ভূমিকা পালন করেছিল?

সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে বাংলার ছাত্র সমাজ কীরূপ ভূমিকা পালন করেছিল?

পরিবেশের ওপর বর্জ্য পদার্থের তিনটি প্রভাব সংক্ষেপে লেখো।

পরিবেশের ওপর বর্জ্য পদার্থের প্রভাব লেখো।

About The Author

Rahul

Tags

মন্তব্য করুন

SolutionWbbse

"SolutionWbbse" শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অনলাইন অধ্যয়ন প্ল্যাটফর্ম। এখানে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি, মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য গাইডলাইন, এবং বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সাহায্য প্রদান করা হয়। আমাদের মূল লক্ষ্য হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে সকল বিষয়ের শিক্ষণীয় উপকরণ সহজেই সকল শিক্ষার্থীর কাছে পৌঁছে দেওয়া।

Editor Picks

বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনে নারী সমাজের অংশগ্রহণ ও সীমাবদ্ধতা লেখো।

সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে বাংলার ছাত্র সমাজ কীরূপ ভূমিকা পালন করেছিল?

পরিবেশের ওপর বর্জ্য পদার্থের প্রভাব লেখো।

সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে নারীদের ভূমিকা বিশ্লেষণ করো।

অ্যান্টি-সার্কুলার সোসাইটি সম্পর্কে টীকা লেখো।