নবম শ্রেণি – বাংলা – স্বর্ণপর্ণী – অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর

সত্যজিৎ রায়ের লেখা স্বর্ণপণী একটি সহায়ক পাঠ। এই পাঠে, একজন ভাগ্যবান যুবক একটি স্বর্ণপণী খুঁজে পায়। পণীটি তার জীবনে সুখ ও সমৃদ্ধি নিয়ে আসে।

Table of Contents

পাঠটিতে, যুবকটি একজন দরিদ্র কৃষকের ছেলে। সে তার পরিবারের জন্য কঠোর পরিশ্রম করে। একদিন, সে একটি ফুলের বাগানে খেলতে গিয়ে একটি স্বর্ণপণী খুঁজে পায়। পণীটি দেখে সে খুব খুশি হয়। সে পণীটি তার বাবার কাছে নিয়ে যায়।

বাবা পণীটি দেখে অবাক হয়। সে পণীটি বিক্রি করে কিছু টাকা আয় করে। সেই টাকায় সে তার ছেলেকে একটি নতুন স্কুলে ভর্তি করে। ছেলেটি স্কুলে ভালো ছাত্র হয়। সে মেধাবী হয়ে ওঠে।

পণীটির কারণে ছেলেটির জীবন বদলে যায়। সে ধনী হয়ে ওঠে। তার পরিবার সুখী হয়। ছেলেটি তার ভাগ্যকে ধন্যবাদ জানায়।

বাংলা – স্বর্ণপর্ণী –অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর

প্রোফেসর শঙ্কুর জন্মদিন কবে?

প্রোফেসর শঙ্কুর জন্মদিন হল ১৬ জুন।

বিড়ালরা সাধারণত কত বছর বাঁচে?

বিড়ালরা সাধারণত চোদ্দো-পনেরো বছর বাঁচে।

প্রফেসারের পোষা বিড়াল নিউটনের বয়স কত?

প্রফেসারের পোষা বিড়াল নিউটনের বয়স হল চব্বিশ বছর।

নিউটনের এত বছর বেঁচে থাকার কারণ কী?

নিউটনের এত বছর বেঁচে থাকার কারণ হল প্রফেসারের নিজের তৈরি ওষুধ মার্জারিন।

প্রোফেসর শঙ্কু কত বছর আগে মার্জারিন ওষুধটা তৈরি করেছিলেন?

প্রোফেসর শঙ্কু দশ বছর আগে মার্জারিন ওষুধটা তৈরি করেছিলেন।

আবিষ্কারক হিসেবে প্রোফেসর শঙ্কুর স্থান কার পরেই?

আবিষ্কারক হিসেবে প্রোফেসর শঙ্কুর স্থান বিজ্ঞানী টমাস অ্যালভা এডিসনের পরেই।

প্রোফেসর শঙ্কুর প্রথম আবিষ্কার কী?

প্রোফেসর শঙ্কুর প্রথম আবিষ্কার হল সর্বরোগনাশক বড়ি মিরাকিউরল।

প্রোফেসর শঙ্কুর আবিষ্কৃত পিস্তলটির বিশেষত্ব কী?

প্রোফেসর শঙ্কুর আবিষ্কৃত অ্যানাইহিলিন পিস্তলের বিশেষত্ব হল এটি শত্রুকে নিহত না করে নিশ্চিহ্ন করে।

প্রোফেসর শঙ্কুর আবিষ্কৃত এয়ারকন্ডিশনিং পিলের বিশেষত্ব কী?

প্রোফেসর শঙ্কুর আবিষ্কৃত এয়ারকন্ডিশনিং পিল জিভের তলায় রাখলে শীতকালে শরীর গরম আর গরমকালে শরীর ঠান্ডা থাকে।

লুমিনিম্যাক্স কী?

লুমিনিম্যাক্স হল প্রোফেসর শঙ্কুর একটি আবিষ্কার, এটি খুব সস্তায় উজ্জ্বল আলো দেয়।

লিঙ্গুয়াগ্রাফ কী?

লিঙ্গুয়াগ্রাফ হল প্রোফেসর শঙ্কুর একটি আবিষ্কার, এর দ্বারা যে কোনো অচেনা ভাষা ইংরেজিতে অনুবাদ করা যায়।

প্রোফেসর শঙ্কুর বাবা কে ছিলেন?

প্রোফেসর শঙ্কুর বাবা ত্রিপুরেশ্বর শঙ্কু, গিরিডির অপ্রতিদ্বন্দ্বী চিকিৎসক ছিলেন তিনি। তিনি আয়ুর্বেদিক মতে চিকিৎসা করতেন।

কীসে বোঝা যায় যে প্রোফেসর শঙ্কু ছাত্র হিসেবে ব্রিলিয়ান্ট ছিলেন?

বারো বছরে ম্যাট্রিক, চোদ্দোয় আইএসসি, ষোলোয় ফিজিক্স-কেমিস্ট্রিতে অনার্স নিয়ে বিএসসি পাসই বোঝায় শঙ্কু ব্রিলিয়ান্ট ছাত্র ছিলেন।

কত বছর বয়সে, কোথায় প্রোফেসর শঙ্কু পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপকের কাজ পান?

মাত্র কুড়ি বছর বয়সে প্রোফেসর শঙ্কু স্কটিশচার্চ কলেজে পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপকের কাজ পান।

প্রোফেসর শঙ্কুর বাবা কত বছর বয়সে, কোন্ রোগে মারা যান?

প্রোফেসর শঙ্কুর বাবা মাত্র পঞ্চাশ বছর বয়সে হার্টব্লক হয়ে মারা যান।

টিক্‌ড়ীবাবা কে?

টিক্‌ড়ীবাবা একজন বিশেষ ক্ষমতাসম্পন্ন সাধু। তিনি উশ্রী নদীর ওপারে একটা গ্রামে গাছতলায় বসে ধ্যান করতেন।

সোনেপত্তীর নাম শুনেছিস? – সোনেপত্তী কী?

স্বর্ণপর্ণী নামের সর্বরোগনাশক ভেষজের হিন্দি নাম সোনেপত্তী। চরকসংহিতায় উল্লেখ থাকলেও এটি আধুনিক মানুষের অজানা।

স্বর্ণপর্ণী গল্প অনুসারে স্বর্ণপর্ণী কোথায় পাওয়া যায়?

কসৌলি থেকে তিন ক্রোশ উত্তরে ভাঙা চামুণ্ডা মন্দিরের পিছনের জঙ্গলে থাকা ঝরনার পাশে স্বর্ণপর্ণী গাছড়াটি জন্মায়।

কসৌলি কোথায় অবস্থিত?

কালকা থেকে ছেচল্লিশ কিলোমিটার দূরে সাড়ে ছ-হাজার ফুট উঁচুতে কসৌলি অবস্থিত।

কোন্ প্রাচীন ভারতীয় গ্রন্থে স্বর্ণপর্ণী গাছের উল্লেখ পাওয়া যায়?

প্রাচীন ভারতীয় গ্রন্থ চরকসংহিতায় স্বর্ণপর্ণী গাছের উল্লেখ আছে।

স্বর্ণপর্ণী প্রথমে কীভাবে ব্যবহৃত হত?

প্রথমে স্বর্ণপর্ণীর শুকনো পাতা গুঁড়ো করে দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়া হত।

স্বর্ণপর্ণী পাতাকে ওষুধ হিসেবে খাইয়ে প্রোফেসর শঙ্কু প্রথম কাকে সুস্থ করেছিলেন?

গিরিডিবাসী উকিল জয়গোপাল মিত্রের অ্যাসাইটিস হয়েছিল। প্রোফেসর শঙ্কু প্রথম তাঁকেই স্বর্ণপর্ণী পাতা খাইয়ে সুস্থ করে তুলেছিলেন।

প্রোফেসর শঙ্কু স্বর্ণপর্ণীর বড়ির কী নাম দিয়েছিলেন?
অথবা, শঙ্কুর মিরাকিউরল – এর পুরো নাম কী?

প্রোফেসর শঙ্কু স্বর্ণপর্ণীর বড়ির নাম দিয়েছিলেন মিরাকিউরল অর্থাৎ মিরাকল কিওর ফর অল কমপ্লেন্টস্ বা সর্বরোগনাশক বড়ি।

নেচার পত্রিকায় প্রোফেসর শঙ্কু কার লেখা পড়ে তাঁকে চিঠি লিখেছিলেন?

নেচার পত্রিকায় জীবতত্ত্ব বিষয়ের লেখক জেরেমি সন্ডার্সের লেখা পড়ে শঙ্কু তাঁকে চিঠি লিখেছিলেন।

জেরেমি সন্ডার্স কত বছর ভারতবর্ষে ছিলেন?

জেরেমি সন্ডার্স তাঁর জন্মের পর থেকে সাত বছর বয়স পর্যন্ত ভারতবর্ষে ছিলেন।

জেরেমি সন্ডার্সের জন্ম কোথায়?

জেরেমি সন্ডার্সের জন্ম ভারতবর্ষের পুণা শহরে।

এই ভণিতার পরেই বজ্রাঘাত। — বজ্রাঘাত কীসের?

বন্ধু সন্ডার্সের স্ত্রী ডরথির চিঠিতে পাওয়া যকৃতের ক্যানসারে সন্ডার্সের মৃত্যু আসন্ন—এই খবরটি ছিল প্রোফেসর শঙ্কুর কাছে বজ্রপাতেরই সমান।

জেরেমি সন্ডার্সের ক্যানসার কীভাবে সেরে যায়?

প্রোফেসর শঙ্কুর পাঠানো মিরাকিউরল বড়ি খেয়েই জেরেমি সন্ডার্সের ক্যানসার সেরে যায়।

এটা কি কোনো ভারতীয় ভেলকি? — কাকে ভারতীয় ভেলকি বলা হয়েছে?

মিরাকিউরল বড়ির সাহায্যে সন্ডার্সের ক্যানসার সেরে যাওয়ার ঘটনা ‘ভারতীয় ভেলকি’ কিনা জানতে চেয়েছিল সন্ডার্স।

প্রোফেসর শঙ্কু কবে, কোন্ জাহাজে বিলেতে রওনা দিলেন?

প্রোফেসর শঙ্কু ২৫ অক্টোবর ১৯৩৭ সালে বোম্বাই থেকে পি অ্যান্ড ও কোম্পানির জাহাজ ‘এস্ এস্ এথিনা’-তে বিলাতে রওনা দিলেন।

হ্যাম্পস্টেড হিথ কী?

হ্যাম্পস্টেড হিথ লন্ডনের একটা বিস্তীর্ণ ঘাসে ঢাকা অসমতল ময়দান। যেখান থেকে দশ মিনিটের হাঁটা পথে কবি কিটসের বাড়ি।

মিরাকিউরলের কেমিক্যাল অ্যানালিসিসে গুরুত্বপূর্ণ কী তথ্য জানা যায়?

মিরাকিউরলের কেমিক্যাল অ্যানালিসিসে জানা গেছে যে এতে এমন একটি উপাদান রয়েছে যার রসায়নশাস্ত্রে কোনো পরিচিতি নেই।

প্রোফেসর শঙ্কু লন্ডনে কোন্ থিয়েটারে, কোন্ নাটক দেখেছিলেন?

প্রোফেসর শঙ্কু লন্ডনে মারমেড থিয়েটারে বার্নার্ড শর পিগম্যালিয়ন নাটক দেখেছিলেন।

এতে অবাক হবার কিছু নেই শঙ্কু — শঙ্কু কীসে অবাক হয়েছিলেন?

মিরাকিউরল নিয়ে বক্তৃতার খবর লন্ডনের সব কাগজ-সহ অন্য ভাষার কাগজেও ছবি-সহ বেরোনোয় শঙ্কু অবাক হয়েছিলেন।

পাওয়ার ম্যাড বলে কাকে ইঙ্গিত করা হয়েছে?

পাওয়ার ম্যাড বলে হিটলারকে ইঙ্গিত করা হয়েছে।

প্রোফেসর শঙ্কু বন্ধু সন্ডার্সের সঙ্গে কোথায় গিয়েছিলেন?

প্রোফেসর শঙ্কু বন্ধু সন্ডার্সের সঙ্গে লন্ডনে গিয়েছিলেন।

এস এস এথিনা নামক জাহাজটিতে চড়ে প্রোফেসর শঙ্কু কোথায় পাড়ি দিয়েছিলেন?

এস এস এথিনা নামক জাহাজটিতে চড়ে প্রোফেসর শঙ্কু ইংল্যান্ডে পাড়ি দিয়েছিলেন।

প্রোফেসর শঙ্কুর সঙ্গে দেখা করতে বার্লিন থেকে কে এসেছিলেন?

বার্লিন থেকে নরবার্ট স্টাইনার লন্ডনে প্রোফেসর শঙ্কুর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন।

হাইনরিখ স্টাইনারের পরিচয় কী?

হাইনরিখ স্টাইনার হলেন বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ে সংস্কৃতের অধ্যাপক ও ভারততাত্ত্বিক। তিনি নতুনভাবে বেদ, উপনিষদ জার্মান ভাষায় অনুবাদ করেছিলেন।

গেস্টাপো কে বা কী?

গেস্টাপো হল হিটলারের আমলে জার্মানির গুপ্ত পুলিশ। এই পুলিশবাহিনীর প্রতিটি লোক ছিল মূর্তিমান শয়তান ৷

হাইল হিটলার কথার অর্থ কী?

হাইল হিটলার কথার অর্থ হল হিটলার জিন্দাবাদ’।

হিটলারের নাৎসিবাহিনী জার্মানিতে কাদের ওপর অত্যাচার চালিয়েছিল?

হিটলারের নাৎসিবাহিনী জার্মানিতে ইহুদিদের ওপর অমানুষিক অত্যাচার চালিয়েছিল।

নরবার্ট স্টাইনার কেন শঙ্কুকে বার্লিনে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন?

নাৎসিদের অত্যাচারে মৃতপ্রায় ইহুদি অধ্যাপক ও গবেষক হাইনরিখ স্টাইনারকে বাঁচাতে তাঁর ছেলে নরবার্ট স্টাইনার শঙ্কুকে বার্লিনে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন।

নরবার্ট স্টাইনারের সোনালি চুলের রহস্য কী ছিল?

নরবার্ট স্টাইনারের সোনালি চুল আসলে ছিল পরচুলা, যাতে তাকে ইহুদি বলে নাৎসিরা না চিনতে পারে।

প্রোফেসর শঙ্কু সঙ্গে করে মিরাকিউরলের কটা বড়ি লন্ডনে নিয়ে গিয়েছিলেন?

প্রোফেসর শঙ্কু সঙ্গে করে মিরাকিউরলের চব্বিশটা বড়ি লন্ডনে নিয়ে গিয়েছিলেন।

এটা জার্মানিতে তৈরি — কোন্‌টা?

এটা হল জার্মানিতে তৈরি পিস্তল লুগার অটোম্যাটিক। বার্লিনে যাওয়ার আগে জেরেমি সন্ডার্স প্রোফেসর শঙ্কুকে আত্মরক্ষার জন্য এটি দিয়েছিলেন।

নরবার্টের বোনের নাম কী ছিল?

নরবার্টের বোনের নাম ছিল লেনি।

কুরফ্যুরস্টেনডাম কী?

কুরফ্যুরস্টেনডাম হল বার্লিনের একটা বিখ্যাত রাস্তার নাম।

বাইরে থেকে রাজধানীর চেহারা দেখে কিছুই বোঝার উপায় নেই। — কী বোঝার উপায় নেই?

বাইরে থেকে রাজধানী বার্লিনের চেহারা দেখে জার্মানি যে পুলিশশাসিত দেশ, এদেশের কর্ণধার যে দুর্নীতির পরাকাষ্ঠা তা বোঝার উপায় ছিল না।

বেদাহমেতং পুরুষংমহান্তমাদিত্যবর্ণং তমসঃ পরস্তাৎ – এই শ্লোক কোথা থেকে উদ্ধৃত? এর অর্থ কী?

প্রশ্নোদ্ধৃত শ্লোকটি উপনিষদ থেকে উদ্ধৃত।
প্রশ্নোদ্ধৃত শ্লোকটির অর্থ হল আমি এই তিমিরাতীত জ্যোতির্ময় মহাপুরুষকে চিনিয়াছি।

জার্মান শব্দ স্ভাসটিকা – এর বাংলা অর্থ কী?

স্ভাসটিকার বাংলা অর্থ হল স্বস্তিক। সু (ভালো) আর অস্তি (আছে) থেকে স্বস্তি, তার থেকেই স্বস্তিক।

অধ্যাপক স্টাইনারের ভারততত্ত্ববিদ বন্ধুর নাম কী ছিল?

অধ্যাপক স্টাইনারের ভারততত্ত্ববিদ বন্ধুর নাম ছিল আঁদ্রে ভের্সোয়া।

স্বস্তিক শব্দটির জার্মান ভাষায় প্রতিশব্দ কী?

স্বস্তিক শব্দটির জার্মান প্রতিশব্দ হল স্ভাসটিকা।

তুমি তার ব্যবস্থা করো। — কীসের ব্যবস্থা করার কথা বলা হয়েছে?

নরবার্টের বাবা অধ্যাপক হাইনরিখ স্টাইনার প্যারিস যেতে চান, নরবার্টকে তার ব্যবস্থা করতে বলেছেন শঙ্কু।

জার্মানির সামরিক শক্তির প্রধান কারণ আমি। – কে নিজের সম্পর্কে এরূপ উক্তি করেছিলেন?

নাৎসি দলশাসিত জার্মানিতে হিটলারের পরেই যাঁর স্থান অর্থাৎ হের্ গোয়রিং নিজের সম্পর্কে আলোচ্য উক্তিটি করেছিলেন।

হের্ গোয়রিং প্রোফেসর শঙ্কুর সামনে ইহুদিদের সম্পর্কে কী কী বিশেষণ ব্যবহার করেছিলেন?

হের্ গোয়রিং প্রোফেসর শঙ্কুর সামনে ইহুদিদের সম্পর্কে পাঁচটি বিশেষণ ব্যবহার করেছিলেন — গ্রাউসাম, নীডের, গাইৎসিগ, লিস্টিগ, বেডনকেনলস।

হের্ গোয়রিং – এর কী অসুখ ছিল?

গ্ল্যান্ডের অসুখের জন্য হের্ গোয়রিং – এর ওজন ছিল একশো সত্তর কিলো আর তিনি প্রচণ্ড ঘামতেন।

প্রোফেসর শঙ্কু কী শর্তে হের্ গোয়রিং – কে মিরাকিউরলের বড়ি দিতে রাজি হয়েছিলেন?

অধ্যাপক স্টাইনারের পরিবারকে নির্বিঘ্নে প্যারিসে যেতে দিতে হবে — এই শর্তে প্রোফেসর শঙ্কু হের্ গোয়রিং-কে মিরাকিউরলের বড়ি দিতে রাজি হয়েছিলেন।

হিটলারের পরেই কার স্থানের কথা আলোচ্য পাঠ্যাংশটিতে বলা হয়েছে?

হিটলারের পরেই হের্ গোয়রিং স্থানের কথা আলোচ্য পাঠ্যাংশটিতে বলা হয়েছে।

হের্ গোয়রিং ও এরিখ ফ্রোম লোভবশত চারটে করে বড়ি খাওয়ার ফল কী হয়েছিল?

হের্ গোয়রিং ও এরিখ ফ্রোম লোভবশত চারটে বড়ি খাওয়ায় তাঁরা দুজনেই ঘুমিয়ে পড়েছিলেন।

সন্ডার্স প্রোফেসর শঙ্কুর মিরাকিউরলের বড়ির শিশি থেকে মিরাকিউরল বড়ি বের করে কী রেখে দিয়েছিলেন?

সন্ডার্স মিরাকিউরলের শিশির বড়ির বদলে সেখানে ঘুমের ওষুধ সেকোন্যালের বড়ি রেখে দিয়েছিলেন।

তার জন্য সাহস সঞ্চয় করছে। — কীসের জন্য এই সাহস সঞ্চয় করা?

রক্ষী এরিখ শঙ্কুকে কিছু বলার জন্য সাহস সঞ্চয় করছিল।

কিন্তু সারতে নাকি সময় লাগবে। — কী সারার কথা বলা হয়েছে?

এরিখের মৃগীরোগ সারার কথা বলা হয়েছে।

ড্রাইভারের মুখ মুহূর্তে ফ্যাকাশে হয়ে গেল। — এর কারণ কী ছিল?

প্রোফেসর শঙ্কু পকেট থেকে সন্ডার্সের দেওয়া লুগার অটোম্যাটিক রিভলভার ড্রাইভারের দিকে উঁচিয়ে ধরায় তার মুখ ফ্যাকাশে হয়ে গিয়েছিল।

এক দিক দিয়ে অভাবনীয়ভাবে সফল। — এই সাফল্যের কারণ কী ছিল?

মিরাকিউরল প্রয়োগ করে অধ্যাপক স্টাইনারকে সুস্থ করে তোলাটাই ছিল শঙ্কুর কাছে সাফল্য।

স্বর্ণপণী একটি অনুপ্রেরণামূলক পাঠ। এটি আমাদের শিখায় যে কঠোর পরিশ্রম ও মেধা দিয়ে আমরা যেকোনো বাধা অতিক্রম করতে পারি। এটি আমাদের বিশ্বাস দেয় যে আমরা যদি নিজের লক্ষ্যে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ থাকি, তাহলে আমরা অবশ্যই সফল হব।

পাঠটি আমাদের অনুপ্রাণিত করে আমাদের জীবনে সুখ ও সমৃদ্ধি অর্জনের জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে। এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, আমাদের কঠোর পরিশ্রম ও মেধার মাধ্যমে আমরা যেকোনো কিছু অর্জন করতে পারি।

Share via:

মন্তব্য করুন