অষ্টম শ্রেণি – বাংলা – পল্লীসমাজ – ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

Sourav Das

অষ্টম শ্রেণির বাংলা বিষয়ের পল্লীসমাজ অধ্যায়ের ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর গুলি পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এইভাবে পল্লীসমাজ অধ্যায়ের ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর গুলি যদি তোমরা প্রস্তুত করে না যাও তাহলে পরীক্ষায় পল্লীসমাজ অধ্যায়ের ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর গুলোর উত্তর দিতে পারবে না। তাই পল্লীসমাজ অধ্যায়ের ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর গুলি ভালো করে মুখস্ত করে গেলে তোমরা পরীক্ষায় খুব ভালো ফলাফল পাবে।

Table of Contents

১৫ সেপ্টেম্বর, ১৮৭৬ সালে হুগলির দেবানন্দপুরে জন্মগ্রহণ করেন বিখ্যাত লেখক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। তাঁর অন্যতম জনপ্রিয় উপন্যাস “রমেশ চণ্ডীমণ্ডপ” গ্রামীণ বাংলার জমিদার-কৃষকের সংঘাতের চিত্র তুলে ধরে।

রমেশ চণ্ডীমণ্ডপ গ্রামের জমিদার বেণীবাবু একশো বিঘা জমি দখল করে রেখেছেন। এই জমিতে ধান বাদাম উৎপাদিত হয়। কিন্তু দক্ষিণ দিকের বাঁধ ভেঙে গেলে জমি পানিতে ডুবে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। জমিদার এই বাঁধ মেরামত করেন না, বরং মাছ ধরার জন্য বাঁধ বন্ধ রেখে জমি ডুবিয়ে রাখেন।

এই ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হন গ্রামের কৃষকরা। তারা জমিদারের কাছে আর্জি জানালেও তিনি কর্ণপাত করেন না। হতাশ কৃষকরা রমেশ চণ্ডীমণ্ডপের কাছে সাহায্য চান। রমেশ জমিদারের কাছে গিয়ে বাঁধ কেটে দেওয়ার আর্জি জানান। কিন্তু জমিদার তাকে অপমান করে তাড়িয়ে দেন।

অগত্যা, রমেশ নিজেই বাঁধ কেটে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি রমার কাছে অনুমতি চান কারণ রমা এই জমির অংশীদার। কিন্তু রমাও রমেশকে বাধা দেন।

রমেশ রাতের আঁধারে গোপনে বাঁধ কেটে দেন। এই ঘটনায় জমিদার রমেশের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দেন। কিন্তু গ্রামের মুসলিম আকবর জমিদারের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেয়। সে রমেশের সাহস ও পরোপকারিতার কথা বলে।

রমেশ চণ্ডীমণ্ডপ শুধু একটি উপন্যাস নয়, বরং এটি গ্রামীণ বাংলার অত্যাচারী জমিদার ও শোষিত কৃষকের সংগ্রামের প্রতীক। রমেশ চণ্ডীমণ্ডপের চরিত্রে আমরা একজন সাহসী ও ন্যায়পরায়ণ যুবকের পরিচয় পাই যিনি নিরীহ কৃষকদের সাহায্য করার জন্য নিজের ঝুঁকি নেন।

এই উপন্যাস শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রেরণা জোগায়। এটি আমাদের শেখায় যে, সত্য ও ন্যায়ের পথে কখনোই হতাশ হওয়া উচিত নয়।

পল্লীসমাজ – অষ্টম শ্রেণি – বাংলা – ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

কেন এত লোকসান করতে যাব সে তো আমি বুঝতে পারিনে! – কীসের লোকসানের কথা বলা হয়েছে?

বাঁধ কেটে দিলে চাষিরা উপকৃত হলেও বেণী ঘোষালের দু-তিনশো টাকার মাছ পার্শ্ববর্তী জলাশয় থেকে বেরিয়ে যাবে। তাই কোনোভাবেই এ ক্ষতি স্বীকারে সে নারাজ। এই লোকসানের কথাই এখানে বলা হয়েছে।

খুড়োর মতামতের জন্য রমেশের কৌতূহল ছিল না। – খুড়ো কে? কেন তার মতামতের জন্য রমেশের কৌতূহল ছিল না?

খুড়ো বলতে এখানে হালদারমশায়ের কথা বলা হয়েছে।

রমেশের খুড়োর মতামতের ব্যাপারে কোনো কৌতূহল ছিল না, কারণ তোষামোদকারী হালদারমশাই সর্বক্ষেত্রেই বেণী ঘোষালের কথায় সহমত পোষণ করেন।

সে কিছুতেই এরূপ উত্তর আশা করে নাই — কে, কী উত্তর আশা করেনি?

রমেশ যদু মুখুয্যের কন্যা বাল্যসখী রমার কাছ থেকে এমন নেতিবাচক উত্তর আশা করেনি। রমাও জানিয়েছিল যে, মাছ বেরিয়ে গেলে যে ক্ষতি হবে, তা সে মেনে নিতে পারবে না। এই উত্তর রমেশ আশা করেনি।

কুড়িজন কৃষক রমেশের কাছে এসে কেঁদে পড়ল কেন?

কুড়িজন কৃষক রমেশের কাছে এসে কেঁদে পড়ল কারণ অবিরাম বৃষ্টিতে তাদের চাষের খেত জলমগ্ন হয়ে গেছে। ফসল পচে নষ্ট হয়ে গেলে সারাবছর তাদের খাদ্য সংস্থান করা কঠিন হবে। অনাহারে তাদের মৃত্যু অবধারিত।

রমেশ বেণীর কাছে জল বার করে দেবার হুকুম দেওয়ার জন্য অনুরোধ করল কেন?

বেণী রমেশের জ্যাঠার ছেলে। তার চাষিদের জমিসংলগ্ন জলাশয় আছে। সেটি বাঁধ দেওয়া আছে। অবিরাম বর্ষণে চাষিদের জমি জলমগ্ন হয়ে ফসল পচে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল, তাই জল বের করে দেওয়ার জন্য বাঁধ কেটে জল বের করা একান্ত প্রয়োজনীয় হয়ে পড়ে। এই কারণেই বেণী ঘোষালের কাছে গ্রামবাসীদের দুরবস্থার কথা চিন্তা করে রমেশ এই প্রস্তাব করে।

বেণী জল বার করতে চায়নি কেন?

চাষিদের জমির পাশেই বেণী ঘোষালের একটা জলা আছে। বাঁধ দিয়ে ঘোষাল ও মুখুয্যেরা মাছ রক্ষা করে, এই অবস্থায় বাঁধ কেটে দিলে চাষিরা উপকৃত হলেও দু-তিনশো টাকার মাছ নষ্ট হবে। সেই ক্ষতি স্বীকার করতে বেণী ঘোষাল নারাজ ছিল। তাই সে বাঁধ কেটে জল বার করতে দিতে চায়নি।

ঘৃণায়, লজ্জায়, ক্রোধে, ক্ষোভে রমেশের চোখমুখ উত্তপ্ত হইয়া উঠিল, – রমেশের এমন অবস্থা হয়েছিল কেন?

অসহায় দুর্বল গ্রামবাসীরা তাদের ফসল রক্ষার জন্য যখন রমেশের দ্বারস্থ হয়, তখনই সে সাহায্যের জন্য বেণী ঘোষালের কাছে ছুটে যায়। জ্যেষ্ঠ বেণী চাষিদের প্রতি বিন্দুমাত্র সহানুভূতি প্রদর্শন করেনি। উপরন্তু এই অবস্থায় তিনশো টাকা মাছের ক্ষতি স্বীকার করে বাঁধ কাটতে দিতে সে রাজি নয়, তাও সরাসরি জানিয়ে দেয়। নিরীহ গ্রামবাসীরা তার দৃষ্টিতে ছোটোলোক ছাড়া আর কিছুই নয়। তারা কীভাবে ধারদেনা করে চালাবে তাতে সে বিন্দুমাত্র ভাবিত নয়। বেণীর এইরুপ মানসিকতায় রমেশ ঘৃণায়-লজ্জায় প্রস্থান করে।

রমেশ বিস্ময়ে হতবুদ্ধি হইয়া গেল। – রমেশের বিস্ময়ের কারণ কী ছিল?

রমেশ যদু মুখুয্যের বিধবা কন্যা বাল্য সখী রমার শরণাপন্ন হয়, এই দুর্যোগের হাত থেকে গ্রামবাসীদের রক্ষা করার জন্য। কারণ বাঁধ ঘোষাল ও মুখুয্যের উভয়ের। রমেশের কথা শুনে রমা জানায় বেণী ঘোষালের এ বিষয়ে মত নেই। রমেশ জানায় সেই বছর গ্রামবাসীদের স্বার্থে কিছু ক্ষতি স্বীকার করতেই হবে। প্রথমে রমা নীরব থাকলেও পরে জানায় ওই ক্ষতি মেনে নেওয়া তার পক্ষে সম্ভব নয়। তার এই উত্তরে রমেশ হতবাক হয়ে যায়, কারণ এই উত্তর তার প্রত্যাশিত ছিল না।

রমা রমেশের অনুরোধে রাজি হয়নি কেন?

রমা রমেশের অনুরোধ রাখতে রাজি হয়নি, কারণ সে মনে করে এ জমিদারি তার নামে থাকলেও মূলত পিতা যদু মুখুয্যে নাবালক সন্তান যতীনকেই তা দিয়ে গেছেন। রমাকে অভিভাবকত্বে ও দক্ষতায় যা রক্ষা করতে হবে। তাই পঁচিশ-ছাব্বিশ বছরের জমিদারি বুদ্ধিতে ক্ষতি স্বীকার করলে তাদের প্রভূত লোকসান হবে বলে তার ধারণা। এ ছাড়া বাঁধ ঘোষালদেরও, তাই এক্ষেত্রে বেণীরও মত নেই। তাই নিজের ইচ্ছা খাটিয়ে সে এ কাজ করতে পারে না।

মানুষ খাঁটি কি না, চেনা যায় শুধু টাকার সম্পর্কে – কে, কার সম্পর্কে এ কথা বলেছিল? সে কেন এ কথা বলেছিল?

তারিণী ঘোষালের ছেলে রমেশ যদু মুখুয্যের বিধবা কন্যা বাল্যসখী রমার উদ্দেশে এ কথা বলেছিল।

রমা দুঃস্থ, অসহায় মানুষের প্রতি সহানুভূতি না জানিয়ে নিজের জমিদারির লাভলোকসান নিয়ে ব্যস্ত হয়ে রমেশের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে সরাসরি জানিয়ে দেয় বাঁধ কাটার নির্দেশ দিতে সে পারবে না। প্রাণের চেয়ে অর্থের মূল্য রমার কাছে বড়ো বলে মনে হয় রমেশের। মানুষ তার মানবিকতায় শ্রেষ্ঠ; মানমর্যাদা, জাতধর্মে নয় – এই কথাটি যেন রমেশ তার বাল্যসখী রমাকে বোঝাতে চেয়েছিল।

রমা বিহ্বল হতবুদ্ধির ন্যায় ফ্যালফ্যাল্ করিয়া চাহিয়া রহিল – রমার এমন অবস্থা হয়েছিল কেন?

রমেশ বাল্যসখী রমাকে গ্রামবাসীদের দুরবস্থার কথা বলেও বাঁধ কাটার অনুমতি পায়নি। রমা সম্পর্কে রমেশের অন্য ধারণা ছিল। কিন্তু যখন রমা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়, তার পক্ষে ক্ষতি স্বীকার করা সম্ভব নয় এবং দরদি হলে রমেশ যেন ক্ষতিপূরণ দিয়ে দেয়-এই কড়া কথা রমেশের কাছে একেবারেই অনভিপ্রেত ছিল। তার স্থান রমেশের দৃষ্টিতে অনেক উচ্চে ছিল। নিজেকে সংযত করতে না পেরে সে জানিয়েছিল রমাকে শুধু নিষ্ঠুরই বলা যায় না, সে অত্যন্ত নীচ এবং ছোটো মনের অধিকারিণী। এই কথা শুনে রমা অত্যন্ত অপমানিত বোধ করে এবং বিস্ফারিত অশ্রুসজল চোখে রমেশের দিকে চেয়ে থাকে।

রমা আকবরকে ডেকে এনেছিল কেন?

রমার কাছ থেকেও রমেশ সহযোগিতা না পেয়ে স্পষ্টভাবে জানিয়ে যায় গরিব গ্রামবাসীর স্বার্থ সে লঙ্ঘিত হতে দেবে না। তাদের বিপর্যয়ের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য নিজেই উপযুক্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। রমেশের এই মন্তব্যেই রমা বুঝেছিল একটা বিরাট অনর্থ ঘটতে চলেছে। তাই সে পাঁচ গ্রামের সর্দার, খ্যাতনামা লাঠিয়াল আকবরকে বাঁধরক্ষার জন্য ডেকে এনেছিল।

মোরা নালিশ করতি পারব না। – কে এ কথা বলেছে? সে নালিশ করতে পারবে না কেন?

পাঁচ গ্রামের সর্দার লাঠিয়াল আকবর এ কথা বলেছিল।

বাঁধরক্ষার জন্য রমা লাঠিয়াল আকবরকে ডেকে পাঠিয়ে রমেশের দলবলকে শায়েস্তা করার হুকুম দেয়, কিন্তু আকবর দেখে ছোটোবাবু নিজেই লাঠি হাতে বাঁধ কাটার কাজে তদারকি করছে। গ্রামবাসীদের একশো বিঘা জমি বাঁচাতেই তার এই প্রচেষ্টা। আকবর নিজে গ্রামের বাসিন্দা হয়ে গ্রামবাসীর বিরোধিতা করতে পারে না। হুকুম মানতে গিয়ে রমেশের লাঠির আঘাতে সে আহত হয়ে ফিরে আসে। বেণী ঘোষাল তাকে ও তার ছেলেদের রমেশের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করতে বললে সে রাজি হয় না। গ্রামবাসীদের স্বার্থে ছোটোবাবু রমেশ যে কাজ করেছে তার জন্য সে নিজেও তাকে শ্রদ্ধার চোখে দেখে, তার কথাতেই তা প্রকাশ পেয়েছে। তাই বিনা কারণে সে তার বিরুদ্ধাচরণ করতে পারবে না।

রমেশ আর শুনিবার জন্য অপেক্ষা করিল না, দ্রুত পদে প্রস্থান করিল। – রমেশ কেন প্রস্থান করল?

রমেশের কাছে গ্রামের চাষিরা এসে অভিযোগ জানিয়েছিল যে গ্রামের ভরসা একশো বিঘার মাঠ ডুবে গেছে, জল বার করে না দিলে সমস্ত ধান নষ্ট হয়ে যাবে। গ্রামের একটা ঘরও সারাবছর খেতে পাবে না। অথচ জমিদার বেণীবাবু বাঁধের গায়ের জলা থেকে বছরে দুশো টাকার মাছ বিক্রি হয় বলে তাকে আটকে রেখেছে। সকাল থেকে চাষিরা তার কাছে কেঁদে কেঁদে মিনতি জানালেও তিনি সেটা কিছুতেই খুলে দিতে রাজি হননি। এ কথা শুনে রমেশ বেণীবাবুর কাছ থেকে অনুমতি আদায়ের জন্য দ্রুত পদে প্রস্থান করল।

বাড়ি ফিরিয়া সারারাত্রি তাহার ঘুম হইল না, — কার, কেন বাড়ি ফিরে সারারাত্রি ঘুম হল না?

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘পল্লীসমাজ’ গদ্যাংশ থেকে প্রশ্নে প্রদত্ত অংশটি নেওয়া হয়েছে। উক্ত গদ্যাংশে রমার বাড়ি ফিরে সারারাত্রি ঘুম হল না। কারণ সারারাত অনবরত তার চোখের সামনে ভাসতে লাগল তারকেশ্বরে রমেশকে সামনে বসিয়ে খাওয়ানোর দৃশ্য।

এই উপাখ্যানটি রমেশ চণ্ডীমণ্ডপের বীরত্ব ও সাহসের প্রতিফলন। জমিদারের অত্যাচারের বিরুদ্ধে গ্রামবাসীদের পক্ষে রুখে দাঁড়ানোর মাধ্যমে তিনি একজন ন্যায়পরায়ণ ও মানবিক ব্যক্তিত্বের পরিচয় দেন। রমার প্রতি তার ভালোবাসা ও নিষ্ঠাও এই উপাখ্যানে স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে। অন্যদিকে, জমিদার বেণীবাবু তার লোভ ও নিষ্ঠুরতার জন্য ঘৃণ্য চরিত্রে চিত্রিত হয়েছেন। আকবরের চরিত্রটিও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সে একজন সৎ ও ন্যায়পরায়ণ ব্যক্তি, যে রমেশের সাহসিকতার প্রশংসা করে এবং জমিদারের অত্যাচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে ভয় পায় না।

এই উপাখ্যানটি আমাদের শেখায় যে, সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানো কতটা গুরুত্বপূর্ণ, এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে কখনো ভয় পাওয়া উচিত নয়। রমেশ চণ্ডীমণ্ডপ আমাদের জন্য অনুকরণীয় ব্যক্তিত্ব, যিনি আমাদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করার অনুপ্রেরণা জোগান।

JOIN US ON WHATSAPP

JOIN US ON TELEGRAM

Please Share This Article

About The Author

Related Posts

লোকটা জানলই না – অষ্টম শ্রেণি – বাংলা – অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

অষ্টম শ্রেণি – বাংলা – লোকটা জানলই না – অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

লোকটা জানলই না – অষ্টম শ্রেণি – বাংলা – ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

অষ্টম শ্রেণি – বাংলা – লোকটা জানলই না –  ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

লোকটা জানলই না – অষ্টম শ্রেণি – বাংলা – রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর

অষ্টম শ্রেণি – বাংলা – লোকটা জানলই না – রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর

Tags

মন্তব্য করুন

SolutionWbbse

Trending Now

Class 9 – English – A Day in The Zoo – Question and Answer

Class 9 – English Reference – Tom Loses a Tooth – Question and Answer

Class 9 – English Reference – The North Ship – Question and Answer

Class 9 – English – His First Flight – Question and Answer

Class 9 – English – A Shipwrecked Sailor – Question and Answer