এই আর্টিকেলে আমরা নবম শ্রেণীর ইংরেজি বিষয়ের সপ্তম অধ্যায় “Tom Loses a Tooth” নিয়ে আলোচনা করবো। এখানে লেখকের পরিচিতি, গল্পের সারসংক্ষেপ এবং এর প্রধান বিষয়বস্তু সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। এই আর্টিকেলটি আপনাদের “Tom Loses a Tooth” সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দেবে এবং গল্পটি ভালোভাবে বোঝার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। এছাড়া, নবম শ্রেণীর পরীক্ষায় এই অধ্যায় থেকে লেখক ও গল্পের সারসংক্ষেপ সম্পর্কিত প্রশ্ন আসতে পারে, তাই এই তথ্যগুলো জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
Introduction
Mark Twain, pseudonym of Samuel Langhorne Clemens, enriched American literature with his memorable works. “The Adventures of Tom Sawyer” is one of the greatest creations of Mark Twain, and it was published in 1876. The story “Tom Loses a Tooth” is an extract from his novel “The Adventures of Tom Sawyer,” which is acclaimed as a masterpiece. The story is based on the theme of a boy’s reluctance to attend school and pretending to be sick to evade going to school. This story deals with a boy named Tom who had the least interest in attending school. He strove in every possible way to befool his aunt Polly to avoid going to school. He wanted to stay at home. To fulfill his utmost desire, he invented several pranks to fool others, but in the end, he got entrapped in his own trap.
ভূমিকা
স্যামুয়েল ল্যাংহর্ন ক্লেমেন্স, যিনি মার্ক টোয়েন ছদ্মনামে পরিচিত, অবিস্মরণীয় সৃষ্টির মাধ্যমে আমেরিকান সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছেন। মার্ক টোয়েনের অনেক অনবদ্য সৃষ্টির মধ্যে “The Adventures of Tom Sawyer” ১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়েছিল। ‘Tom Loses a Tooth’ গল্পটি তাঁর উল্লেখযোগ্য উপন্যাস “The Adventures of Tom Sawyer” থেকে নেওয়া হয়েছে। গল্পটির বিষয়বস্তু হলো একটি ছেলের স্কুলে যাওয়ার অনীহা এবং অসুস্থতার ভান করে স্কুল ফাঁকি দেওয়া। এই গল্পটিতে দেখানো হয়েছে টম নামের একটি বালককে যার স্কুলে যাওয়ার বিন্দুমাত্র ইচ্ছে নেই। সে কাকিমা পলিকে বোকা বানাতে এবং স্কুল যাওয়া এড়াতে ভীষণভাবে চেষ্টা করত। সে বাড়িতে থাকতে চাইত। তার চূড়ান্ত ইচ্ছাপূরণের জন্য সে আবিষ্কার করত বেশ কিছু মজাদার ছলচাতুরি যা দিয়ে সে অন্যদের বোকা বানাত কিন্তু শেষে সে নিজের ফাঁদেই নিজে ধরা পড়েছিল।
Life and Works of the Writer
Samuel Langhorne Clemens, humorist, narrator, and social observer, is one of the towering figures in American literature, and he is better known by his pseudonym, Mark Twain, around the world. He was born prematurely in Florida, Missouri, on November 30, 1835. He was the son of John Marshall Clemens and Jane. His father was an attorney and judge. He was the sixth of seven children. When he was four, his family moved to Hannibal, Missouri, a port town on the Mississippi River that inspired the fictional town of St. Petersburg in “The Adventures of Tom Sawyer” and “The Adventures of Huckleberry Finn.” Due to poor health, Samuel had to remain confined in the house during childhood. However, by age nine, he seemed to recover from his ailments. Then he was admitted to a private school in Hannibal. His father died of pneumonia when he was only 12. After his father’s sad demise, he could not continue his studies. At 13, he gave up studies and became a printer’s apprentice. He gained fame for the first time with the comic masterpiece “The Celebrated Jumping Frog of Calaveras County,” first brought out in 1865 in the New York Saturday Press.
In Hartford, he penned down some of his notable works – “The Gilded Age” (1873), a satirical novel written with Charles Dudley Warner about materialism and corruption in the 1870s; “The Adventures of Tom Sawyer” (1876); and “The Adventures of Huckleberry Finn” (1884), masterpieces of humor, characterization, and realism. “The Prince and the Pauper” (1882) is a novel for children. He also produced travel books: “A Tramp Abroad” (1880) and “A Connecticut Yankee in King Arthur’s Court” (1889). At the age of 74, Mark Twain passed away.
লেখকের জীবন ও কর্ম
হাস্যকৌতুকপ্রিয়, কথক এবং সামাজিক পর্যবেক্ষক স্যামুয়েল ল্যাংহর্ন ক্লেমেন্স আমেরিকান সাহিত্যের গগনচুম্বী ব্যক্তিত্বদের মধ্যে অন্যতম এবং মার্ক টোয়েন ছদ্মনামে তিনি পৃথিবীজুড়ে বিখ্যাত। ১৮৩৫ খ্রিস্টাব্দের ৩০ নভেম্বর মিসৌরির ফ্লোরিডায় তাঁর জন্ম হয়। তিনি জন মার্শাল ক্লেমেন্স এবং জেনের পুত্র ছিলেন। তাঁর বাবা ছিলেন একজন অ্যাটর্নি এবং বিচারক। তিনি সাতজন ভাইবোনের মধ্যে ষষ্ঠ ছিলেন। তাঁর চার বছর বয়সে তাঁর পরিবার মিসৌরির হ্যানিবালে স্থানান্তরিত হয়। মিসৌরি মিসিসিপি নদীর পাশে অবস্থিত একটি বন্দর শহর যা “The Adventures of Tom Sawyer” এবং “The Adventures of Huckleberry Finn” উপন্যাসগুলিতে সেন্ট পিটার্সবার্গ নামক কাল্পনিক নগর সৃষ্টিতে অনুপ্রাণিত করেছিল। শারীরিক অসুস্থতার জন্য স্যামুয়েলকে শৈশবে ঘরের মধ্যেই বন্দি হয়ে থাকতে হত। যাই হোক, যখন তাঁর বয়স প্রায় নয় বছর তখন তিনি তাঁর অসুস্থতা কাটিয়ে উঠেছেন বলে মনে হতে থাকে। তারপর হ্যানিবালে তিনি একটি বেসরকারি স্কুলে ভর্তি হন। যখন তাঁর বয়স বারো তখন তাঁর বাবা নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে দেহত্যাগ করেন। বাবার দুঃখজনক মৃত্যুর পর তাঁর পক্ষে পড়াশোনা চালানো সম্ভবপর হয়নি। তেরো বছর বয়সে তিনি পড়াশোনা ত্যাগ করেছিলেন এবং একজন মুদ্রকের শিক্ষানবীশে পরিণত হয়েছিলেন। তাঁর হাস্যকৌতুক সৃষ্টি “The Celebrated Jumping Frog of Calaveras County” এর মাধ্যমে তিনি প্রথমবার খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে New York Saturday Press এ এটি প্রকাশিত হয়েছিল।
হার্টফোর্ডে তিনি তাঁর বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ লিখেছিলেন, সেগুলি হলো “The Gilded Age” (১৮৭৩ খ্রি.), এটি চার্লস ডুডলের সঙ্গে লেখা একটি ব্যঙ্গাত্মক উপন্যাস যেখানে ১৮৭০ এর সময়কালের বস্তুবাদ এবং দুর্নীতি তুলে ধরা হয়েছে; “The Adventures of Tom Sawyer” (১৮৭৬ খ্রি.); “The Adventures of Huckleberry Finn” (১৮৮৪ খ্রি.) – হলো কৌতুক, চরিত্রাঙ্কন এবং বাস্তবতার অনবদ্য সৃষ্টি। “The Prince and the Pauper” (১৮৮২ খ্রি.) তাঁর শিশুদের জন্য একটি উপন্যাস। তিনি কিছু ভ্রমণ কাহিনীও লিখেছিলেন, সেগুলি হলো – “A Tramp Abroad” (১৮৮০ খ্রি.) এবং “A Connecticut Yankee in King Arthur’s Court” (১৮৮৯ খ্রি.)। ৭৪ বছর বয়সে মার্ক টোয়েন চিরবিদায় নেন।
Summary
Tom was a young lad who did not desire to go to school at all. Monday mornings always inflicted pain upon him because the first working day of a week enforced him to go to compulsory purgatory, i.e., school. In the expectation of avoiding punishment, he tried hard to skip school. To refrain from going to school, he started looking for several ways. He pretended to be sick because only sickness would permit him to stay at home. So he searched his entire body to find some ailment. He discovered symptoms of a stomach problem. But the symptoms vanished very soon. He became very thoughtful to locate any other ailment. He discovered that one of his upper front teeth was loose. This discovery failed to provide him with felicity because he browsed his memory and recollected a doctor stating that a certain ailment could lay up a patient for three days but make him lose a finger. He surveyed his toes in fear of losing a finger. He began howling. He asked for help from his brother, Sid. Being frightened, Sid called his aunt Polly. She very easily detected Tom’s prank. She asked him to cease groaning, and as a docile child, he stopped moaning at once. Tom felt foolish. Tom’s loose tooth was pulled out by his aunt with the help of a silk thread, creating a gap in his upper row of teeth.
সারসংক্ষেপ
টম অল্পবয়স্ক একটি ছেলে যে একেবারেই স্কুলে যেতে চাইত না। সোমবারের সকালগুলি তার কাছে যন্ত্রণা নিয়ে আসত কারণ সপ্তাহের প্রথম কাজের দিন তাকে বাধ্য করত বাধ্যতামূলক যন্ত্রণাভোগের জায়গায় অর্থাৎ স্কুলে যেতে। শাস্তি এড়ানোর আশায় সে ভীষণ চেষ্টা করত বিদ্যালয়ে না যেতে। স্কুলে যাতে যেতে না হয় তার জন্য সে বিভিন্ন পথ খুঁজত। সে অসুস্থ হতে চাইত কারণ একমাত্র অসুস্থতাই তাকে ঘরে থাকতে দিতে পারে। তাই সে সারা শরীরে রোগ খুঁজতে আরম্ভ করল। সে পেটে ব্যথার কিছু লক্ষণ পেল। কিন্তু লক্ষণগুলি খুব শীঘ্র মিলিয়ে গেল। অন্য কোনো রোগ খুঁজতে সে আবার চিন্তামগ্ন হয়ে গেল। সে আবিষ্কার করল তার ওপরের সারির সামনের দাঁতগুলির মধ্যে একটি নড়ছে। এটিও তাকে আনন্দ দিতে পারল না, কারণ সে স্মৃতি রোমন্থন করে
স্মরণ করল একজন ডাক্তারের উক্তি, হঠাৎ অসুস্থতা কোনো রোগীকে তিনদিনের জন্য শয্যাশায়ী করে দিতে পারে এবং সে তার একটি আঙুল হারাতে পারে। আঙুল হারানোর ভয়ে সে তার পায়ের আঙুলগুলি ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করল। সে আর্তনাদ করতে আরম্ভ করল। তার ভাই সিডের কাছে সে সাহায্য চাইল। ভীত হয়ে সিড পলি কাকিমাকে ডাকল। কাকিমা অতি সহজেই টমের চাতুরী ধরে ফেললেন। পলি কাকিমা তাকে আর্তনাদ থামাতে বললেন এবং বাধ্য শিশুর মতো তৎক্ষণাৎ সে আর্তনাদ থামাল। টম তার বোকামি বুঝতে পারল। কাকিমা একটি সিল্কের সুতো দিয়ে টমের আলগা দাঁতটি তুলে দিলেন এবং এর ফলে ওপরের দিকের দাঁতের সারিতে একটি ফাঁক তৈরি হল।
Title
The title is meant for attracting the attention of the readers. It also provides the readers with hints of the entire story. “Tom Loses a Tooth” is a short story by Mark Twain. The story revolves around a lad named Tom who abhorred going to school. To avoid Aunt Polly’s insistence on going to school, he looked for several excuses. He started investigating his body to find any ailment. He found symptoms of stomach trouble. But the symptoms did not last for long. Abruptly, he discovered a loose tooth in his upper front teeth. He held the problem of the loose tooth in reserve and shammed that his toe was paining. To give a realistic touch to it, he started howling. His groaning arrested the attention of his brother, Sid, and aunt Polly. Unfortunately, his aim missed the target. Aunt Polly easily identified Tom’s prank. In the end, his loose tooth was pulled out by Aunt Polly and he lost a tooth. Tom’s attempt at making others fool went in vain. As the story centers around Tom losing the loose tooth, the title is, therefore, fitting and justified.
শিরোনাম
শিরোনাম দেওয়ার উদ্দেশ্য হল পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা। এটি পাঠকদের সম্পূর্ণ গল্প সম্পর্কে ইঙ্গিত প্রদান করে। “Tom Loses a Tooth” হল মার্ক টোয়েনের লেখা একটি ছোটোগল্প। গল্পটি আবর্তিত হয় টম নামের একটি বালককে কেন্দ্র করে, যে স্কুল যাওয়া অপছন্দ করে। পলি কাকিমার স্কুলে যাওয়ার জন্য জোর দেওয়া এড়াতে সে বেশ কিছু অজুহাত খুঁজত। সে তার শরীরে অসুস্থতা খুঁজতে আরম্ভ করে। সে পেটে ব্যথার কিছু লক্ষণ খুঁজে পেল। কিন্তু লক্ষণগুলি দীর্ঘসময় স্থায়ী হয়নি। হঠাৎ করে সে আবিষ্কার করে যে তার ওপরের মাড়ির সামনের একটি দাঁত নড়ছে। সে আলগা হওয়া দাঁতের সমস্যাটি ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্যে রেখেছিল এবং পায়ের আঙুলে যন্ত্রণার ভান করছিল। এটিকে সত্যি হিসেবে প্রতিপন্ন করতে সে আর্তনাদ করতে আরম্ভ করেছিল। ভাই সিড এবং কাকিমা পলি তার আর্তনাদ শুনতে পেলেন। দুর্ভাগ্যবশত, তার উদ্দেশ্য বিফলে গেল। পলি কাকিমা অতি সহজেই টমের ছলচাতুরি ধরে ফেললেন। অবশেষে তার আলগা দাঁত পলি কাকিমা তুলে দিলেন এবং সে তার একটি দাঁত হারাল। অন্যকে বোকা বানানোর চেষ্টা টমের ব্যর্থ হল। যেহেতু গল্পটি টমের নড়া দাঁত হারানোকে কেন্দ্র করে রচিত, সুতরাং গল্পের শিরোনামটি উপযুক্ত এবং যথার্থ।
Critical Analysis
“Tom Loses a Tooth” is a wonderful short story extracted from Mark Twain’s famous novel “The Adventures of Tom Sawyer.” There are four characters in this story. Tom is the protagonist. Tom had a hatred for school. So, he disliked going to school. All the time, he engaged himself in finding ways of how he could stay away from school and relish the environment at home. To fulfill his mission, he examined his body to detect some illness. He found indications of stomach trouble. But the indications went away quickly. He discovered one of his upper front teeth was loose. That was a great opportunity for him. He began groaning. Very easily, his pretension was identified by his aunt Polly. His purpose of befooling others remained incomplete. In this story, Mark Twain throws light on the naughtiness of school-going children and their apathy towards studies.
Not only Tom, but also most children around the world follow the same trick adopted by Tom. Though all the time they do not succeed using their tricks, they do not abstain from using deceit to evade school. Mark Twain has delved deep into child psychology remarkably well, which is kept hidden deep inside a juvenile mind.
রসগ্রাহী আলোচনা
“Tom Loses a Tooth” একটি সুন্দর ছোটোগল্প যা মার্ক টোয়েনের বিখ্যাত উপন্যাস “The Adventures of Tom Sawyer” থেকে নেওয়া হয়েছে। গল্পটিতে চারটি চরিত্র রয়েছে। টম হল প্রধান চরিত্র। স্কুলের প্রতি টমের প্রচন্ড অনীহা ছিল। তাই সে স্কুলে যেতে চাইত না। সবসময় সে সুযোগ খুঁজত কীভাবে সে স্কুল থেকে দূরে থাকতে পারে এবং বাড়ির পরিবেশ উপভোগ করতে পারে। এ ব্যাপারে সফল হতে কোনোরকম অসুস্থতা খুঁজে পাওয়ার জন্য সে তার শরীর ভালোভাবে পরীক্ষা করল। সে পেটে ব্যথার কিছু লক্ষণ দেখতে পেল। কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি এই লক্ষণগুলি উধাও হয়ে গেল। সে আবিষ্কার করল তার ওপরের সামনের দাঁতগুলির মধ্যে একটি নড়ছে। এটি তার কাছে একটি বিশাল বড়ো সুযোগ ছিল। সে আর্তনাদ করতে আরম্ভ করল। পলি কাকিমা অতি সহজেই তার ছল বুঝতে পারলেন। অন্যদের বোকা বানাতে সে ব্যর্থ হল। এই গল্পে মার্ক টোয়েন স্কুলে যায় এমন শিশুদের দুষ্টুমির এবং পড়াশোনার প্রতি তাদের অনীহার ওপর আলোকপাত করেছেন।
শুধুমাত্র টম নয়, পৃথিবীব্যাপী অধিকাংশ শিশুই টমের মতো এইরকম কৌশল অবলম্বন করে থাকে। কৌশল করে প্রত্যেকবার তারা সফলতা পায় না, কিন্তু স্কুলে না যাওয়ার জন্য এই সমস্ত অস্ত্র অর্থাৎ কৌশল ব্যবহার করা থেকে তারা বিরত থাকে না। মার্ক টোয়েন চমৎকারভাবে শিশু মনোবিদ্যার বিষয়টি তুলে ধরেছেন, যেটি শিশুর অন্তরের অন্তঃস্থলে লুকোনো মনোবাসনা।
এই আর্টিকেলে আমরা নবম শ্রেণীর ইংরেজি বিষয়ের সপ্তম অধ্যায় “Tom Loses a Tooth” এর লেখক পরিচিতি এবং গল্পের সারসংক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করেছি। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের “Tom Loses a Tooth” সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দিয়েছে এবং এর মাধ্যমে আপনারা গল্পটি আরও ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। নবম শ্রেণীর পরীক্ষায় লেখকের নাম ও সারসংক্ষেপ থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা থাকে, তাই এই তথ্যগুলো গুরুত্বপূর্ণ। আপনার মতামত এবং অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করতে নিচের কমেন্ট সেকশনে জানাতে ভুলবেন না। কোনো প্রশ্ন বা অসুবিধা হলে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে যোগাযোগ করতে পারেন।